শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪০, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

হাকিম চত্বরের প্রিয় 'হাকিম ভাই'

জাহিদ রহমান
অনলাইন ভার্সন
হাকিম চত্বরের প্রিয় 'হাকিম ভাই'

আশি ও নব্বই দশকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে এক প্রিয় নাম ‘হাকিম ভাই’। কম বেশি সবার জীবনের স্মৃতিতেই যেনো খানিকটা এই নামটি জড়িয়ে আছে দারুণ এক মুগ্ধতায়। যে নামটি মনে পড়তেই চোখের সামনে ক্যাম্পাস জীবনের হাজারো মধুর স্মৃতি ভেসে উঠে। অনেকে এই নামটি শুনতেই আবেগে আপ্লুত হয়ে উঠেন। আশি ও নব্বই দশকের শিক্ষার্থীদের কাছে এই নামটি শুধু প্রিয়-ই নয়, দ্রুত অদ্ভূত এক স্মৃতিকাতরতার মধ্যেও নিয়ে যায়।

‘হাকিম ভাই’ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতে নিতান্তই একজন চা বিক্রেতা ছিলেন। একেবারেই সহজ-সরল অবয়বে গড়া মানুষটি দিনরাত চা সরবরাহ করতেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শিক্ষক, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, অভিনেতা সবাই-ই কমবেশি তার চায়ের ভক্ত ছিলেন। আর এ কারণেই হাকিম ভাই-এর চায়ের দোকানে সবসময় ভিড় জমেই থাকতো। তবে ভিড়টা বড় বেশি হতো সকাল এবং সন্ধ্যাবেলাতে। অজস্রজন হাকিম ভাইয়ের চা পান করতে করতে নানা আলোচনায় মাতোয়ারা হয়ে উঠতেন। সেই আলোচনায় রাজনীতি, সাহিত্য, নাটক, গল্প, প্রেম-ভালবাসা কোনো কিছুই বাদ যেত না। আবার অভিমানী অনেক তরুণ-তরুণীর কাছেও এক আস্থার মানুষ ছিলেন হাকিম ভাই। এদিক-ওদিক ঘুরেফিরে শেষ খবরটি নিতেন হাকিম ভাই-এর কাছ থেকেই। অনেক প্রেমিক-প্রেমিকাই হাকিম ভাই-এর কাছে চিঠি, গিফট পর্যন্ত রেখে যেতেন। ‘হাকিম ভাই’ সেগুলো সযত্নে রেখে দিতেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলের ঠিক বিপরীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের যে দ্বার ঠিক তার ডান পাশেই ‘হাকিম ভাই’-এর চায়ের পসরা ছিল। দোকানটি ছিল একেবারেই সাদামাটা। বসার জন্য তেমন কোনো আয়োজন ছিল না। ইটের উপর কয়েকটা তক্তা সাজানো ছিল-এই যা। ওখানেই জমে উঠতো তুমুল আড্ডা। তবে শুধু চা পান বলে কথা নয়, অনেকেই ‘হাকিম ভাই’-এর সাথে দুটো কথা বলার জন্যেও চলে আসতেন। আর তাই ভরদুপুরেও দেখা যেত কেউ না থাকলেও শুধু হাকিম ভাইকে কাছে পেয়েও খুশির শেষ নেই। ছুটির দিনে অনেকেই বাসা থেকে ভোরে সোজা চলে আসতেন হাকিম চত্বরে, শুধুই এককাপ চা খাওয়া আর হাকিম ভাই-এর সাথে কথা বলার জন্য।

‘হাকিম ভাই’ অনেকেরই কাছেই ছিল অন্যতম যোগাযোগ মাধ্যম। রাজনৈতিক কর্মী, প্রেমিক- প্রেমিকা, বন্ধুস্বজনদের একাধিক চিরকূট প্রতিদিন সংরক্ষণ করতে হতো ‘হাকিম ভাই’কে। রোকেয়া হলের মেয়েদের অনেকের কাছেও ‘হাকিম ভাই’ ছিলেন বড় এক নির্ভরতা। ‘হাকিম ভাই’ সর্বদা হেসে কথা বলতেন। কখনও বিরক্ত হতেন না। কারোর উপর রাগ করতেন না। কাকে কীভাবে সম্মান জানাতে হবে তা ভালো করে জানতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা কখন, কোথায় চায়ের জন্য দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকতেন এসব ছিল তার নখদর্পণে। এরশাদ আমলে দেশের বরেণ্য, বিখ্যাত-প্রখ্যাত এমন কোনো কবি লেখক নেই যে যিনি একবার হাকিম চত্বরে পা রাখেননি। আবার সে সময় ক্যাম্পাসের অনেক নায়ক-গায়কের প্রিয় স্থান ছিল হাকিম চত্বর। তরুণ শিক্ষকদের অনেকেই হাকিম চত্বরে এসে চুটিয়ে আড্ডা দিতেন।

ঢাকার দোহারের বাসিন্দা স্বল্পভাষী ‘হাকিম ভাই’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চায়ের দোকান শুরু করেছিলেন সত্তর দশকের শেষলগ্নে। ২০০০ সালের ৪ ডিসেম্বর ‘হাকিম ভাই’ আকস্মিক মৃত্যুবরণ করেন। আগের দিন গ্রামের বাড়িতে যান, ওখানেই মৃত্যুবরণ করেন। ‘হাকিম ভাই’-এর চায়ের দোকানটি বড় বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল সামরিক সরকার এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর। জনপ্রিয়তা এতোটাই ছড়িয়ে পড়ে যে ‘হাকিম ভাই’ এর মৃত্যুর আগেই ‘হাকিম ভাই’-এর চায়ের দোকান-এলাকা ‘হাকিম চত্বর’ নামে সর্বত্র খ্যাত হয়ে উঠে। এখনও তাই ‘হাকিম চত্বর’ নামটি দারুণ এক সুবাস ছড়িয়ে আছে। সন্দেহ নেই প্রগতিশীল ছাত্রদের প্রাণবন্ত আড্ডা আর আন্দোলনের অন্যতম স্মৃতি স্মারক ‘হাকিম চত্বর’। আশির দশকে স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ‘হাকিম চত্বর’ ছিল আন্দোলনকামী ছাত্র ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের সবচেয়ে প্রিয় এক স্থান। স্বৈরাচার ও তার দালাল এবং জামায়াত-শিবির প্রতিরোধে ছাত্র জমায়েত ও মিছিলের সূচনা হতো ‘হাকিম চত্বর’ থেকেই।

এরশাদ আমলে ‘হাকিম চত্বর’-এ জাসদ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের আড্ডার জায়গা হিসেবে বেশি পরিচিত ছিল। এখানে বসেই জাসদ ছাত্রলীগের নেতাকমীরা বহু আন্দোলনের পরিকল্পনা করতেন। জাসদ ছাত্রলীগের নেতা আরিফ মহিউদ্দিন শিকদার, ফখরুল আহসান শেলী, তোহা মুরাদ, শফি আহমেদসহ অনেকেরই নিবিড় যোগাযোগের বড় জায়গা ছিল এই ‘হাকিম চত্বর’। জাসদ ছাত্রলীগের সেই সময়কার চেনা মুখ জিন্নাহ, শিপন, মুরাদ, আকরাম, মুকুর, শামীম, বাদল শিকদাররা মুখরিত রাখতো হাকিম চত্বর। কবি ইস্তেকবাল হোসেন, আবৃত্তিকার আহকাম উল্লাহ, অভিনেতা শ্যামল জাকারিয়াদের কাছে এখনও হাকিম চত্বর স্মৃতির এক বড় অধ্যায়।

‘হাকিম চত্বর’ থেকেই জাসদ ছাত্রলীগের সাহসী লড়াকু নেতা-কর্মীরা বহু লড়াই-সংগ্রামের সূচনা করেন। সে কথাই বলছিলেন তৎকালীন জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রনেতা শফি আহমেদ। বলেন, ‘হাকিম চত্বর জুড়ে রয়েছে হাজারো স্মৃতি। যে স্মৃতির শেষ নেই। কত স্মৃতি! হাকিম ভাই মানুষটা ছিলেন অন্যরকম। আমাদের প্রতি কেন জানি সবার থেকে বেশি সহানুভূতিশীল ছিলেন। নিরবে-নিভৃতে আমাদের লড়াই-সংগ্রামের সহায়কও ছিলেন তিনি। অনেক গোপন সংবাদ তার কাছে আমরা রেখে যেতাম। আমাদের অন্য কর্মীরা সেটা শুনে সেই ভাবে নির্দেশনা পালন করতো।’

একদিনের ঘটনার কথা তিনি উল্লেখ করে বলেন, ‘ছাত্রদের তীব্র আন্দোলন ঠেকাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একবার অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় এরশাদ সরকার। এমতাবস্থায় আমরা ক্যাম্পাসে যাওয়া আসা ছাড়িনি। বুয়েটও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে গোপনে আমরা কয়েকজন বুয়েটের শহীদ স্মৃতি হলের তৎকালীন ভিপি বন্ধু আবুল হাসনাতের রুমে থাকি। প্রতিরাতে ওয়াল টপকিয়ে আমরা হলে প্রবেশ করতাম। দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসে আড্ডা দিতাম। একদিন বিকেলে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, কণ্ঠশিল্পী হ্যাপী আখন্দসহ আমরা হাকিম চত্বরে বসে আছি। এর মধ্যে পুলিশ ও বিডিআরের টহল ভ্যান আসে। কণ্ঠশিল্পী হ্যাপী বলে শফি ভাই আমরা এখানে নিরাপদ নই, চলেন অন্যদিকে চলে যাই। এ কথা শুনে কবি রুদ্র বলেন, আমাকে একটা গ্রেনেড দেন। আমি পুলিশ ভ্যানের উপর ছুঁড়ে দিই। গ্রেনেডের কথা শুনে হাকিম ভাই হাসতে থাকেন। এর আগেই গোয়েন্দাদের কিছু বিষয়ে সতর্ক করে দেন হাকিম ভাই। এটা সত্য আমাদের অনেক পরিকল্পনার খবরই তিনি রাখতেন ও জানতেন। আবার আমাদের সতর্কও করতেন। গোয়েন্দারা কখন এসেছিল তা জানিয়ে দিতেন। মানুষটা আপাদমস্তক অন্যরকম ছিলেন। তার চাওয়া-পাওয়া ছিল না। আর তাই সারাজীবন তিনি আমাদের ভালবাসা পেয়েছেন।’

আজ থেকে ১৮ বছর আগে ‘হাকিম ভাই’ চিরবিদায় নিলেও এখনও তিনি ক্যাম্পাসে অবিনশ্বর এক নাম। এখনও পুরনোদের অনেকেই হাকিম চত্বরে গিয়ে স্মৃতি হাতড়ান। ‘হাকিম ভাই’ এর মৃত্যুর পর তার স্মরণে হাবিবুর রহমান জিন্নাহ, আকরাম হোসেন-এর নেতৃত্বে গড়ে তোলা হয় ‘হাকিম ভাই’ স্মৃতি পরিষদ। প্রতিবছর ‘হাকিম ভাই’ স্মৃতি পরিষদ-এর পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় হাকিম চত্বরে। স্মরণে আনা হয় ‘হাকিম ভাই’কে। ‘হাকিম ভাই’ আজও অমলিন আমাদের হৃদয়ে, অনুভবে।

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে