শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০০, বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছি

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছি

মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। ২০১৬ সালের ২০ জানুয়ারি মৃত্যুকে আলিঙ্গন করবো ভেবে তওবা ও কালেমা পড়ে সব প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। ফরিদপুরের বদরপুরে মহাসড়কে মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনায় সেবার আমার বেঁচে যাওয়াটা ছিল দৈবক্রম। 

চালকের বাঁ দিকের যে আসনে আমি বসেছিলাম গাড়ি দুর্ঘটনার পর সেই দরজা খুলছে না, আর গাড়ির সামনের অংশ দাউদাউ করে আগুনে জ্বলছে। ওই পরিস্থিতিতে বাঁচার আশা কেউ করে? আমি অন্তত করিনি। চোখ বন্ধ করে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। তওবা এবং দোয়া পড়েছি। কী আশ্চর্য! এরপর সৃষ্টিকর্তার ইশারায় ধাক্কা দিতেই দরজা খুলে গেছে। আমাকে অতি সহজে উদ্ধার করাও গেছে। ওই ঘটনায় আমার বাঁ পায়ের গোড়ালি তিন টুকরো হয়। 

দীর্ঘদিনের চিকিৎসায় আমি মোটামুটি সেরে উঠি। নতুন জীবন পেয়েছি, তখন থেকেই মনে করি। আর এই ঘটনা আমার সামাজিক, রাজনৈতিক, পেশাগত জীবনে নতুন মোড় দেয়। মানুষের কাজে নিজের জীবন বাজি রাখার নতুন এক নেশা, উন্মাদনাও সৃষ্টি হয় মনের মধ্যে। পেশাগত সাংবাদিকতার জীবনে বহুবার হামলা, মামলা, নির্যাতন, হুমকির মুখোমুখি হয়েছি। এসব মোকাবিলা করতে গিয়ে প্রতিবারই নতুন নতুন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছি। যত কষ্ট, যন্ত্রণাই হোক কোনোবারই আপোষ করিনি। ঘাবড়ে যাইনি। ভয়ে পিছপা হইনি। প্রতিবারই বুক চিতিয়ে লড়েছি। 

আপোষ জিনিসটা আমার মধ্যে নেই। আমাকে যারা ব্যক্তিগতভাবে চেনেন, জানেন তারা নিশ্চয়ই বিষয়টি আরও ভালোভাবে দেখেছেন। আর যারা চেনেন না তাদের বলছি, অকারণে আমাকে ভয় দেখিয়ে, হুমকি দিয়ে অসদুদ্দেশ্য সফল সম্ভব নয়। হাসতে হাসতে মরবো, তবুও নীতিহীন আপোষ নয়। অতি সম্প্রতি শীর্ষ সন্ত্রাসী পরিচয় দিয়ে গত কয়েক দিন ধরে আমাকে মুঠোফোনে একাধিক নম্বর ব্যবহার করে নানা ধরনের হুমকি দেয়া হচ্ছে। এ রকম ঘটনা আগেও ঘটেছে। 

বোমা মেরে ঢাকা টাইমস পত্রিকার অফিস উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছিল ২০১৬ সালে। ওই ঘটনায় রমনা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছিলাম, তৎকালীন পুলিশ কমিশনারকে আলাদাভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েও ছিলাম। কিন্তু খুব বেশি সক্রিয় ভূমিকা দেখতে পাইনি। সাম্প্রতিক হুমকির ঘটনায়ও দুটি জিডি করেছি। রমনা থানা তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছে, তদন্তকারী কর্মকর্তা যোগাযোগ করেছেন আমার সঙ্গে। র‌্যাবও নানাভাবে তৎপর আছে জানতে পেরেছি। হুমকিদাতা কে বা কারা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী খুঁজে বের করতে পারবে নিশ্চয়ই, এটা আমার এবং আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। তবে হুমকি দিয়ে রাজনৈতিক, সামাজিক আর পেশাগত ইতিবাচক কাজ থেকে আমাকে বিরত রাখা যাবে না।

প্রথম আলো পত্রিকায় এক দশক পেশাগত জীবন কেটেছে। একাধিকবার সংবাদ প্রকাশের জেরে হুমকি-ধামকির সম্মুখীন হয়েছি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে চিফ হুইপ খোন্দকার দেলোয়ারপুত্র পবন তো জীবননাশের হুমকি দিয়ে শেষ খাওয়া খেয়ে নেয়ার জন্য বলেন। মানিকগঞ্জের মহাদেবপুর বাজার ও সংলগ্ন এলাকায় ক্রমাগত চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অনুসন্ধানী খবর প্রকাশ হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে এ কাজ করেন পবন। থেমে যাইনি। পরবর্তীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে পবনকে ধরতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঢাকায় তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে, গ্রেফতারও করেছে। 

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে আলতাফ হোসেন চৌধুরীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা বা সহ্য করার অভিজ্ঞতাও আছে। পটুয়াখালী শহরে নিজ বাড়িতে সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য পৌরসভাকে দিয়ে অন্যের বসতভিটে অধিগ্রহণ করে বিতর্কিত হন আলতাফ চৌধুরী। এ নিয়ে ‘টু’ শব্দটি উচ্চারণ করার সাহসও তখন কারো ছিল না। বরিশালের তৌফিক মারুফকে সঙ্গে করে সেই সময় প্রথম আলোর প্রথম পাতায় সবিস্তারে তুলে এনেছিলাম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ চৌধুরীর বিতর্কিত অমানবিক কর্মকাণ্ড। 

তৎকালীন পৌর মেয়র মোশতাক আহমেদ পিনুকে ব্যবহার করে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আমার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। আরও কত কি! আমি আমার মতোই থেকেছি। ওই একই সময়ে আমার লেখা একটি প্রতিবেদনে অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন বগুড়ার শেরপুর-ধুনট আসনের বিএনপি সাংসদ জি এম সিরাজ। কারণে অকারণে তখন খুব প্রভাবশালী তিনি। সরাসরি মুঠোফোনে হুমকি, ‘দেখে নেবো’। বলেছিলাম দেখে নিয়েন কোনো অসুবিধা নেই। সম্পাদক মতিউর রহমানকে ফোন করেও আমার বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন জি এম সিরাজ। মতি ভাই পর্যন্ত বলেছিলেন আমায়, এরা অনেক প্রভাবশালী একটু এড়িয়ে চলবে। সেনা সমর্থিত ১/১১’র তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সেই জি এম সিরাজ সংস্কারপন্থীদের দলে নাম লিখিয়েছিলেন। এবং যথারীতি বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিতও হয়েছিলেন।
 
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার দাপটের কথা কে না জানতো! নিজের ক্ষমতার কথা একটু জনসম্মুখে জাহির করাটা পছন্দ ছিল তার। মন্ত্রণালয়ের একটি সভায় চিঠি দিয়ে গণমাধ্যমকে আমন্ত্রণ জানিয়ে জনকণ্ঠের তৎকালীন স্টাফ রিপোর্টার রাশেদ মেহেদীকে উপস্থিত সভাস্থল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। এ ঘটনায় সবাই যখন হতবিহ্বল তখন স্পষ্টত প্রতিবাদ জানাই। পাল্টা প্রশ্ন করি যোগাযোগমন্ত্রীকে। রীতিমতো বাহাসে সেখানে উপস্থিত কয়েকজন সাংসদ। সরকারি কর্মকর্তারাও নড়েচড়ে বসেন। 

নাজমুল হুদা: জনকণ্ঠের কে আছেন? বেরিয়ে যান। 
আমি: মানে! কেন বেরিয়ে যাবে জনকণ্ঠের সাংবাদিক?

নাজমুল হুদা: উল্টাপাল্টা লেখে। 
আমি: আপনি প্রতিবাদ করেন। 

নাজমুল হুদা: প্রতিবাদ ঠিকমতো ছাপে না।
আমি: তাহলে প্রেস কাউন্সিলে মামলা করেন। সাংবাদিককে বের করে দেবেন, তা তো হতে পারে না। 

নাজমুল হুদা: প্রেস কাউন্সিলে মামলা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। জনকণ্ঠ সাংবাদিককে সভা থেকে বেরিয়ে যেতে হবে।আমি: জনকণ্ঠ সাংবাদিক শুধু নয় সভাস্থল থেকে বেরিয়ে যাচ্ছি আমরা সকল সাংবাদিক এবং আপনাকে বয়কট করে মাননীয় মন্ত্রী।

এভাবে সভা থেকে বেরিয়ে সকল সাংবাদিককে নিয়ে আমরা প্রতিবাদ শুরু করলাম। এখনকার মতো তখন এতো বেশি ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম, অনলাইন নিউজপোর্টাল ছিল না। সংবাদপত্র তখন আরও বেশি শক্তিশালী। 

যাহোক, আমরা সভাস্থল ত্যাগ করে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের করিডোরে সবাই হৈ-চৈ শুরু করে দিলাম। মূলত আমি। সৈয়দ রেজাউল হায়াত তখন যোগাযোগ সচিব, দাপুটে সিএসপি। এক সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একান্ত সচিব ছিলেন। অবিভক্ত ঢাকা, ফরিদপুর জেলার ডিসি হিসেবেও কাজ করেছেন। সাংবাদিকতা সূত্রে রেজাউল হায়াতের সঙ্গে ততদিনে আমার বড় ভাই-ছোট ভাই সম্পর্ক। 

মন্ত্রীকে বয়কটের ঘটনায় সচিব যেন খানিকটা বেকায়দায় পড়লেন। দ্রুত বেরিয়ে এসে বারংবার অনুরোধ করতে লাগলেন, ভাই আমার ইজ্জত বাঁচান। তাকে বললাম, এটা সাংবাদিক সমাজের সম্মানের প্রশ্ন। যতদিন না মন্ত্রী স্যরি বলছেন আমরা তাকে বয়কট করেই চলবো। ঘটনার পরে টানা পনের দিন গণমাধ্যমে ব্ল্যাকআউট ছিলেন নাজমুল হুদা। এক পর্যায়ে নিজে উদ্যোগী হয়ে ১৫ দিন পর আমাদের সবার কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং টেলিভিশনেও তা সম্প্রচার হয়। গণমাধ্যমকর্মীদের অসম্মান করার চেষ্টা প্রতিবাদের মাধ্যমে এভাবেই রুখে দিতে পেরেছিলাম। 

২০০৬ সালে প্রথম আলো পত্রিকায় আমার লেখা ‘তারেক রহমানের নেতৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে’ প্রতিবেদনের কারণে মারাত্মক ক্ষুব্ধ হন বিএনপির তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব। আমাকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। যার জবাব লিখে দেয়ার জন্য সম্পাদক মতিউর রহমান আমাকে আইনজীবী ড. কামাল হোসেনের কাছে পাঠান। ড. কামাল তারেক রহমানকে জবাবও পাঠান। 

বিষয়টি এখানে থেমে গেলেও আমাকে নানাভাবে চাপে রাখার চেষ্টা ছিল। আমি পেশাগত কাজ করে গেছি আপোষহীনভাবেই। রাজশাহী-নাটোরে জঙ্গি নেতা শায়খ আবদুর রহমান-বাংলা ভাইয়ের স্বরূপ উন্মোচনে দিনের পর দিন কাজ করেছি ঝুঁকি নিয়েই। প্রয়াত বিএনপি নেতা, মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক একাধিক মহলে আমাকে নিয়ে তার নেতিবাচক মনোভাব, নাখোশ হওয়ার কথা প্রকাশ করেছিলেন। জঙ্গিদের মুখোশ উন্মোচন আর নেপথ্য পৃষ্ঠপোষকতাকারীদের তৎপরতার খবর সংগ্রহ ও প্রকাশ থেকে আমাকে দূরে রাখার প্রচেষ্টা কিন্তু সফল হয়নি। 

এক সময়ে সন্ত্রাস কবলিত দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ঘুরেছি বিভিন্ন দফায়। সন্ত্রাসী একাধিক গোষ্ঠীর তৎপরতার খবর দফায় দফায় তুলে ধরেছি আমার লেখনিতে। খুলনা-যশোরের একাধিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হুমকি-ধামকি থেমে থেমে বিভিন্ন সময় সহ্য করতে হয়েছে। যশোরে তো একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী আমার লেখনিতে ক্ষুব্ধ হয়ে মিছিল-সমাবেশ করেছে আমার নাম ধরে। অথচ সরকারের সকল গোয়েন্দা সংস্থা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তালিকায় ওই দুষ্টুদের নাম ছিল, এখনো আছে। 

ঠাকুরগাঁওয়ে সরকারি দলের সাংসদ দবিরুল ইসলামের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে গণমাধ্যমে অনেক সংবাদ প্রকাশ-প্রচার হয়েছে। ঢাকা টাইমসও সংবাদ প্রকাশ করেছে। ক্ষুব্ধ হয়ে প্রভাবশালী সাংসদ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাও করেন। পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় সেই মামলার সুরাহাও হয়েছে। সাংসদ দবির নিজেই এক পর্যায়ে মামলা তুলে নিয়েছেন। 

আবদুল লতিফ সিদ্দিকী পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী থাকাকালে ঢাকা টাইমসে প্রকাশিত সংবাদে ক্ষুব্ধ হয়ে দুটি মানহানির মামলা করেন আমার বিরুদ্ধে ঢাকা ও টাঙ্গাইলে। সিনিয়র সাংবাদিক শাজাহান সরদার ও জাকারিয়া চৌধুরীও মামলার আসামি ছিলেন। মামলা দিয়ে এক পর্যায়ে বসে ফয়সালাও করার প্রস্তাবও আসে তৎকালীন প্রভাবশালী মন্ত্রীর পক্ষ থেকে। সায় দেইনি আমি। টানা এক বছর ঢাকা, টাঙ্গাইল দৌড়েছি, আদালতপাড়া চিনেছি। 

পরিশেষে মামলার ফলাফল আমাদের অনুকূলেই গেছে। প্রভাবশালী লতিফ সিদ্দিকী একাধিকবার আদালতে উপস্থিত হয়ে নিজের মন্ত্রী পরিচয় নানাভাবে কাজে লাগিয়ে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় ত্রুটি করেননি। তিনি সফল হননি। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার, সাংসদ পদ খোয়ানোসহ লতিফ সিদ্দিকীর পরিণতির কথা দেশবাসী সকলেই জানেন। 

ঢাকা, ঢাকার বাইরে কিংবা নিজের গ্রামের বাড়ি যেখানেই যাই, যার সঙ্গেই পরিচিত হই আমি আমার স্বভাবসুলভ বিনয় দিয়েই প্রত্যেকের সাথে কুশল বিনিময় করি। আর এভাবেই পেশাগত কাজের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক, ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডেও আমার বিস্তৃতি হয়েছে বলে অনেকে বলেন। স্বাভাবিকভাবেই এতে অনেকে খুশি হন। আবার অকারণে ঈর্ষাপরায়ণ কেউ কেউ মেনে নিতে পারেন না। তৃণমূল স্তরের মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে অপেক্ষাকৃত সুবিধাবঞ্চিত বিপুলসংখ্যক সাধারণ মানুষের অকুণ্ঠ ভালোবাসা যত বেশি পেয়েছি, পাচ্ছি ততই ঈর্ষাপরায়ণ স্বার্থান্বেষী ক্ষুদ্র একটি গোষ্ঠী ক্ষুব্ধ, ক্ষিপ্ত হয়েছে, হচ্ছে। 

কখনো নিন্দুক ভাড়া করছে, কখনো আড়ালে-আবডালে কল্পিত অপপ্রচারের চেষ্টা। আবার কখনো ভাবমূর্তি নষ্টের অপচেষ্টা আর মনোবলে ফাটল ধরানোর ব্যর্থ প্রয়াস। এদের কেউ কেউ চিহ্নিত, আবার কেউ কেউ মুখোশধারী। সন্ত্রাসী ভাড়া করে আমাকে ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দিতে চায়। তারা কারা এদের চেহারা কিন্তু জনসম্মুখে আরও পরিষ্কারভাবে আসবে। আমাকে ভয় দেখিয়ে থামানোর চেষ্টা না করে ভালো কাজের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। যতদিন বাঁচি, ভালো কাজ করবো। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস২৪.কম, সাপ্তাহিক এই সময়

বিডি প্রিতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা