শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৯, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০

শেয়ারবাজারে ইতিহাসের ভয়াবহ তিন বিপর্যয়ের যতো কারণ

খুজিস্তা নুর-ই নাহারীন মুন্নী
অনলাইন ভার্সন
শেয়ারবাজারে ইতিহাসের ভয়াবহ তিন বিপর্যয়ের যতো কারণ

দেশের অর্থনীতির মূল দুটি ধারা মুদ্রা বাজার আর পুঁজি বাজার। একটি অপরটির সাথে সম্পর্কিত। একটিকে পিছনে ফেলে অপরটির উন্নয়ন সম্ভব নয়। পুঁজিবাজারের ইতিহাসে বিপর্যয়ের করুন রেকর্ড ৯৬ সালেরটা ছিলো ভয়াবাহ। তারপর সেটিকে ছাপিয়ে আরও বিপর্যয় হয় ২০১০ সালে, তারপর আর ঘিরে দাড়ানো দূরে থাক অতীতের চেয়েও করুন বিপর্যয়ে একেবারে শেষ এবার।

৯৬ সালে কেবলই কাগজের শেয়ার, নিয়ম-নীতির কোন বালাই নেই। সুযোগ সন্ধানী অনেকে তখন প্রেসে কাগজ ছাপিয়ে ভুয়া শেয়ার সেল করেছে। ৯৬ সালের আগে সাধারণ মানুষেরা পুঁজি বাজার সম্বন্ধে অতোটা জানতেন না ফলে তখনকার কারসাজি চক্র প্রতারিত করে মানুষের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একদম সহজ ভাবে।

৯৭ সনে প্রতিষ্ঠিত হল নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ও পুঁজি বাজারের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান ।

২০১০ সালে বিভিন্ন ব্যাংক এবং নন ব্যাংকিং ইন্সটিটিউশনে আমানতের ১০ শতাংশ পুঁজি বাজারে বিনিয়োগ করা যেত। কিছু বিনিয়োগকারী অসৎ কর্মচারীর যোগসাজসে অনেক বেশী ঋণ নিয়ে মুনাফা অর্জন করে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক যখন পলিসি পরিবর্তন করে কোম্পানির পেইড আপ ক্যাপিটালের ২৫ শতাংশ এক্সপোজার লিমিট করে সমন্বয় করার জন্য ৬ মাস সময় বেঁধে দেয় এবং অনুসন্ধানী টিম গঠন করে বিভিন্ন তদন্ত বসায় তখন সমস্ত শেয়ার বিক্রি করে মার্কেট থেকে সটকে পড়ে। তা ছাড়া তখন ছিল পুঁজি প্রবাহের তুলনায় শেয়ারের অপ্রতুলতা।

সুযোগ সন্ধানী গোষ্ঠী সময়ের সৎ ব্যবহারে নিজেদের অর্থের পাহাড় গড়ে তুলে আর নিরীহ বিনিয়োগকারীরা হঠাৎ সঙ্কুচিত খারাপ মার্কেটে ঋণের চাপে পড়ে পুঁজি হারায়।

অতীতে এই দেশকে দেশের সহজ সরল মানুষদের বার বার লুণ্ঠন করেছে বর্গী, বেনিয়া, ইংরেজ শাসকেরা। কিন্তু স্বাধীন উত্তর দেশে দীর্ঘ ৪৮ বছর পরে পুঁজি বাজারে বর্তমানের শোষণ যেন ইতিহাসের সমস্ত রেকর্ড অতিক্রম করেছে। বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে পুঁজি বাজারে ২০২০ সালের ধসের মূল কারণ হচ্ছে নানা অনিয়ম।

১) মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভুয়া অডিট রিপোর্টের মাধ্যমে দুর্বল কোম্পানির শেয়ার পাবলিক লিস্টিং এর মাধ্যমে বাজারে আনা।

২) পেইড আপ ক্যাপিটাল অর্থাৎ কোম্পানি মূলধনকে প্লেসমেন্ট শেয়ার এবং মিথ্যা তথ্য দিয়ে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে মাত্রাতিরিক্ত বড় করা।

৩) প্লেসমেন্ট শেয়ার বিতরণে অনিয়ম। নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্লেসমেন্ট শেয়ার বিতরণ। প্লেসমেন্টের মাধ্যমে যে টাকাগুলো বাজার থেকে বের হয়ে গেছে তা আর পুঁজিবাজারে ফিরে আসেনি।

৪) সেকেন্ডারি মার্কেটে বাণিজ্য শুরু হওয়ার পর পুনরায় মেনিপুলেট করে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করা।

৫) রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি যা পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা এবং দুঃসময়ে বাজারকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য সৃষ্টি, তা খারাপ শেয়ার মেনিপুলেট করার ক্ষেত্রে ডাম্পিং স্টেশন হিসেবে ব্যবহৃত হওয়া। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার চেয়ে ব্যক্তি স্বার্থ রক্ষায় বেশী মনোযোগী হয়ে লোকসানজনক অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া।

বাজার মূলধন গত ১ বছরে এক লক্ষ কোটি টাকা কমে গেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আজ অবধি কোন কোম্পানির স্পন্সর ডিরেক্টর, অডিটর, ইস্যু ম্যানেজার কাউকে আইনের আওতায় আনা হয়নি কিংবা দৃশ্যমান কোন তদন্ত হয়নি ফলে বিনিয়োগকারীদের মাঝে এক ধরনের আস্থাহীনতা এবং আতঙ্কগ্রস্থতা দেখা দিয়েছে।

উপরন্তু এই খারাপ বাজারে আরও দুর্বল কোম্পানি আনার সম্ভাবনার কথা শুনা যাচ্ছে।

দুর্বল মৌল ভিত্তির কোম্পানির মাধ্যমে যারা শেয়ার বাজারকে লুণ্ঠন করলো অসহায় বিনিয়োগকারীদের পথে বসাল তাদের বিচার না করে মার্কেট গতিশীল করা সম্ভব নয়।

এদেশে আইন আছে কিন্তু প্রয়োগ নেই। কোম্পানিগুলোতে সুশাসন নেই। ‘'জোর যার মুল্লুক তার’’ মতো করে একের পর এক দুর্বল কোম্পানির শেয়ার বাজারে এসে প্লেসমেন্ট শেয়ারের মাধ্যমে পেইড আপ ক্যাপিটাল বাড়িয়ে মেনিপুলেসনের মাধ্যমে বাজার থেকে ৬০/৭০ গুণ বেশি টাকা তুলে নিয়ে গেছে। যে টাকাগুলো আর বাজারে ফেরত আসেনি। অনেকগুলো কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে অভিহিত মূল্যের নিচে নেমে এসেছে। এভাবে চলতে চলতে এক সময় সৃষ্টি হয়েছে প্রচণ্ড তারল্য এবং আস্থার সংকট। কোম্পানিগুলোতে সুশাসন নেই তাই জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতাও নেই, কোন নিয়ম-নীতির বালাই নেই। প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি নিয়ে বাজারে আসলেও নিজেদের সমস্ত শেয়ার বিক্রি করার পর কেবলই লোকসানের হিসাব। পুরনো ভালো কোম্পানিগুলো আবার এই সুযোগে সমস্ত আয় খরচ দেখিয়ে বিনিয়োগকারীদের প্রাপ্য মুনাফা থেকে বঞ্চিত করছে।

কিছু নাম সর্বস্ব কোম্পানি আবার রাইট শেয়ার এবং ডিভিডেন্ড শেয়ারের মাধ্যমে মার্কেট থেকে আরও বেশি অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে।

ডিএসই এবং বিএসইসি-তে পর্যবেক্ষণ সফটওয়্যার আছে, সবকিছু তাদের নখ দর্পণে। কারসাজিকারকদের তথ্য প্রকাশ করুন। বিচারহীনতার সংস্কৃতি আর কতকাল?

বিনিয়োগকারীদের জিম্মি করে কারসাজির মাধ্যমে কারা এই বাজারকে লুটে নিল তাদের রিক্ত-নিঃস্ব,সর্বস্বান্ত করলো জাতি আজ জানতে চায়।

সমস্ত সরকারী নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা, বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন, বিভিন্ন সংস্থা, সর্ব শেষ আশ্রয়স্থল মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের নিরন্তর চেষ্টা অব্যাহত রাখছে অসহায় মানুষ।

সর্বশেষ মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল, প্রত্যাশা এবং আস্থার জায়গা মানবতার বাতিঘর মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপে বিনিয়োগকারীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে, পুনরায় আশায় বুক বাঁধতে শুরু করেছে। এই মুহূর্তে রক্ত শূন্য পুঁজি বাজারে তারল্য ইঞ্জেক্টের বিকল্প নেই। এখন কেবলই অপেক্ষার পালা, দেখা যাক নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান সবাই মিলে পুঁজিবাজার আর তাঁর অসহায় বিনিয়োগকারীদের রক্ষার জন্য কি সুফল বয়ে আনতে পারে।

সুউচ্চ ভবনে আগুন লাগলে মানুষ যেমন দিগ্বিদিক শূন্য হয়ে ছোটছুটি করে, বাঁচার তাগিদে লাফিয়ে পড়ে আত্মহুতি দেয়, ঠিক একইভাবে পুঁজি বাজারের বিনিয়োগকারীরা অর্থনৈতিক নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে ৪০০০ ইনডেক্সে হাতে থাকা সমস্ত শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছিলেন ন্যূনতম মূলধনটুকু রক্ষার আশায়। আজ বিনিয়োগকারীরা কারসাজির সুষ্ঠু তদন্ত চায়, যারা তাঁদের সর্বস্বান্ত করে পথে বসিয়েছে সেই অসৎ মানুষদের বিচার চায়।

লেখক: সম্পাদক, পূর্ব পশ্চিম ডটকম

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে