শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৫, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

হঠাৎ করে একটি বিষয় নিয়ে দেশ-বিদেশের গণমাধ্যম সরব হয়েছে। খুশি মত বয়ান দিচ্ছে, ভবিষ্যবাণীও করছে। বিষয়টি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ফোন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে তিনি এই ফোনটি করেন। ১১ মাসের ব্যবধানে তার এটি দ্বিতীয় ফোন। 

বিষয়বস্তু হচ্ছে- পাকিস্তান বাংলাদেশের সংগে সুসম্পর্ক চায়। ইমরান খানের ধারণা হয়ে থাকতে পারে বংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। তর্কের খাতিরে মেনেই নেয়া যায়, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের মত নেই। তাই বলে পাকিস্তানের সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার সু-সম্পর্ক গড়বে এমনটা কেবল বোকারাই ভাবতে পারে। কারণ এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে এদেশের ত্রিশ লাখ নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছিল। এজন্য তারা লজ্জিতও হয়নি, ক্ষমাও চায়নি। এখন ইমরান খান ভাবতে পারেন বাংলাদেশ ৫০ বছর আগের কথা ভুলে গেছে। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপে তিনি হয়তো তেমনটাই অনুমান করেছেন। দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে মূলত দুটি বিষয়ে কথা হয়েছে। প্রথমত মহামারি করেনা এবং দ্বিতীয়ত বাংলাদেশের চলমান বন্যা পরিস্থিতি। 

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানা যায়। 

তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এর সঙ্গে আর একটি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দুই প্রধানমন্ত্রীর টেলিফোন আলাপে কাশ্মীর বিষয়ও স্থান পেয়েছে। ইমরান খান ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুসলমানদের উপর অত্যাচার নির্যতনের কথা তুলে ধরেছেন। কিন্তু এ ব্যাপারে শেখ হাসিনার কোনো প্রতিক্রিয়ার কথা তারা জানায়নি। অর্থাৎ ইমরান খান কাশ্মীর বিষয়ে কিছু বললেও শেখ হাসিনা ভদ্রতার খাতিরে তা কেবল শুনে গেছেন। কারণ পাকিস্তানিদের মুখে আর যা-ই হোক না কেন মুসলমানদের জন্য আহাজারি বেমানান। 

একাত্তর সালে তারা বাংলাদেশে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ এবং ত্রিশ লাখ লোককে হত্যা করেছিল। যার ২৯ লাখেরও বেশি মুসলমান। দু’লাখ মা-বোনের উপর চালিয়েছে পাশবিক নির্যাতন। তবে তাদের শেষ রক্ষা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে প্রায় এক লাখ পাকিস্তানি সৈন্য চার দিক থেকে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। 

ভারতের দয়ায় তারা জীবন নিয়ে নিজ দেশে ফেরত যেতে পেরেছে। ভারত দায়িত্ব না নিলে মুক্তিযোদ্ধারা এসব নরপিশাচকে হত্যা করতে বুলেট খরচ করতো না। দুর্ধর্ষ খুনি এবং নারী নির্যাতনকারীদের নিজ দেশে নিয়ে বিচার করা হবে বলে ভারতের কাছে লিখিত অঙ্গীকার করলেও পাকিস্তানের সে দিনের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টো তা করেননি। 

নানা ঘটনার জন্য বিতর্কিত এই ভুট্টোই একাত্তর সালে জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ১০ লাখ বাঙালিকে হত্যার পরামর্শ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টোর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ আহমেদ রাজা কাসুরিকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টোর নির্দেশিত ওই হামলায় আহমেদ রাজা কাসুরি নয়, তারা বাবা নিহত হন। এমন এক ব্যক্তিকে বিশ্বাস করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী ভুলই করেছিলেন।

একই কারণে ইমরান খানকেও বিশ্বাস করা যায় না। যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর সেদিন পাকিস্তানের পার্লামেন্টেের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন এই ইমরান খান। তিনি কাদের মোল্লাকে শহীদ ঘোষণা দেন। কারণ হিসেবে বলেন, কাদের মোল্লা একাত্তর সালে পাকিস্তানের পক্ষ নেয়ায় ফাঁসিতে প্রাণ দিয়েছেন। তবে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর উল্লেখ করেননি ইমরান খান। এই ঘটনা একটি স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জ হস্তক্ষেপের সামিল। এককালের প্লে-বয়ের হয়তো সে কথাটি জানা ছিল না।

সেদিন পাকিস্তান প্রকাশ্যে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করে। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকরের পর থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একের পর এক ঔদ্ধত্যপূর্ণ বিবৃতি দিতে শুরু করে। বিচার ও ফাঁসির রায় কার্যকরের প্রতিবাদ জানিয়ে পাকিস্তানের পার্লামেন্টে উত্তপ্ত আলোচনা ও নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়। ওই সময় বিষয়টি জাতিসংঘে তোলার কথাও বলে পাকিস্তান। তখন ইমরান খানের পার্টি এবং ইমরান খান (তখন ক্ষমতার বাইরে ছিলেন) নিজে উত্তেজনা তৈরির চেষ্টা করেছেন। 

বিষয়টি নিয়ে তিনি উস্কানিমূলক বক্তব্যও দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ফাঁসির বিরোধিতা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠিও দিয়েছিলেন। এসব কারণে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অবনতির সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছায়। এরপর সম্পর্ক উন্নয়নের আর কোন কারণ সৃষ্টি হয়নি।

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে (ইউটিউবে) ইমরান খানকে একাত্তর সালে বাংলাদেশে গণহত্যার বিষয়ে মন খারাপ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি বলেন, ‘আমি একাত্তর সালের বিষয়ে কিছুই জানতাম না। পরবর্তীতে আমার এক বাঙালি বন্ধু আমাকে সব খুলে বলে। এরপর গোটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়’। কিন্তু ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর সে কথাটি তিনি একবারের জন্যও মুখে আনেননি। 

শেখ হাসিনাকে ফোন করার আগে তার উচিত ছিল একাত্তরে তার দেশের সেনাবাহিনীর গণহত্যা, নারী নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও বেপরোয়া লুটপাটের মত জঘন্য অপরাধের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া। শেখ হাসিনা অবশ্য আলোচনার শর্ত হিসেবে এ বিষয়টি জুড়ে দিতে পারতেন। তিনি তা করেননি, তাই বলে তার অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে এমনটি ভাবারও কোন কারণ নেই।

ক্রিকেটার থেকে হঠাৎ রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া ইমরান খান দীর্ঘ ২২ বছরের কষ্টের ফসল ঘরে তোলেন ২০১৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বদান্যতায়। তার দল তেহরিক-ই-ইনসাফ ছিল ছাগলের পাঁচ নম্বর বাচ্চা কিংবা তারও পরের। সে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল হচ্ছে জুলফিকার আলি ভুট্টো গঠিত পাকিস্তান পিপলস পার্টি সংক্ষেপে- পিপিপি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। এরপরই ধরা হয় জামায়াতে ইসলামীকে। এরপরও বহু বড় দল আছে। তবে এসব দলের নেতারা সেনাবাহিনীর পছন্দের ছিলেন না।

২৪ বছর আগে ১৯৯৬ সালের ২৫ এপ্রিল ইমরান খান যখন দল গঠন করেন তখন তিনি অনেক উগ্রবাদী স্লোগান দিয়েছেন। সে সময় জনগণের কাছে তার প্রথম ওয়াদা ছিল ক্ষমতায় গেলে ভারতের কাছ থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে আনবো, আর সর্বশেষ ওয়াদা হচ্ছে পাকিস্তানকে সুইডেন বানাবো। ক্ষমতায় যাওয়ার পর তিনি সব ভুলে গেছেন।

ক্ষমতায় যাওয়ার পর প্রথম ওয়াদা-কাশ্মীর দখল দূরের কথা তার শামনামলে পাকিস্তানের দখলে থাকা কাশ্মীরের একাংশও যে কোনো সময় হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। 

দ্বিতীয়ত : ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খান পাকিস্তানকে যে সুইডেন বানাবার অঙ্গীকার করেছিলেন সে দেশের জনগণ তা ভোলেনি। তবে তারা পাকিস্তানকে সুইডেন বানিয়ে দেয়ার মত অসম্ভব আবদার করতে নারাজ। ইমরান খানের কাছে তাদের প্রত্যাশা ‘সুইডেন নয়, পাকিস্তানকে বাংলাদেশের সমান বানিয়ে দেও’।  

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খানও কয়েক স্থানে বলেছেন, ‘একাত্তর সালে যে বাংলাদেশ সবদিক থেক পিছিয়ে ছিল সেই বাংলাদেশ এখন পাকিস্তান থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে’। 

পাকিস্তানের জনগণ ইমরান খানকে রাতারাতি কাজটি করতে বলেননি। এজন্য তারা তাকে ১০ থেকে ১৫ বছর সময় দিয়েছেন। কারণ তারা জানেন রাতারাতি বাংলাদেশের সমান হওয়া সম্ভব নয়। এজন্য পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের জন্য সময় চাই। ততদিনে অবশ্য বাংলাদেশ অনেকেরই ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের টেলিফোন নিয়ে এ অঞ্চলের কূটনৈতিক মহলও তৎপর। তারাও নানা রকম মেসেজ দিচ্ছেন। কারণ এ মুহূর্তে চীন-ভারত দ্বন্দ্ব চলছে। পাকিস্তান যেহেতু চীনের মদদপুষ্ট, সে কারণে হাসিনাকে ইমরানের টেলিফোন একটি বড় ঘটনাই। বাংলাদেশ যদি ইমরানের আহ্বানে সাড়া দেয় তবে চীন-ভারত দ্বন্দ্বের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পরিষ্কার হয়ে যাবে।

বাস্তবে টেলিফোন করে সম্পর্কের উন্নয়ন সম্ভব নয়। অন্তত মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে এটা একেবারেই অলীক কল্পনা। তবে যেসব কারণে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের তিক্ত সম্পর্ক রয়েছে, সেই বিষয়গুলোর মীমাংসা হলে কিছুটা হলেও সম্পর্কের উন্নতি ঘটতে পারে। 

উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ১) একাত্তরে গণহত্যাসহ জঘন্য অপরাধগুলোর জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা ২) পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশের পাওনাদি বর্তমান বাজার মূল্যে পরিশোধ এবং ৩) বাংলাদেশ থেকে ৪০ লাখ পাকিস্তানির প্রত্যাবসনের ব্যবস্থা।  

পাকিস্তানের কারণে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা-সার্কের অবস্থাও নড়বড়ে। ২০১৬ সালে পাকিস্তানে সার্ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশসহ চার সদস্য রাষ্ট্র ওই সম্মেলন থেকে সরে দাঁড়ালে সম্মেলন স্থগিত হয়ে যায়। কাশ্মীর ইস্যুতে এখন ভারতের সঙ্গে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি চলছে। সব মিলিয়ে আঞ্চলিক অবস্থানে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দেশটি। এই পরিস্থিতিতে ইমরান খান বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার নিস্ফল প্রয়াস চালাচ্ছেন। এ ধরনের ফোনে বাংলাদেশের অবস্থানে বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হবে না।  

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধীতা ছাড়াও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করার অপতৎপরতায় লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ও জঙ্গি গোষ্ঠীকে তারা পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। 

জানা যায়, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের কেউ কেউ এবং বাচ্চু রাজাকারসহ কয়েকজন যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের বিদ্যমান সম্পর্ক উন্য়নের কথা কেবল বিকারগ্রস্তরাই বিশ্বাস করতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা