শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৫, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

হঠাৎ করে একটি বিষয় নিয়ে দেশ-বিদেশের গণমাধ্যম সরব হয়েছে। খুশি মত বয়ান দিচ্ছে, ভবিষ্যবাণীও করছে। বিষয়টি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ফোন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে তিনি এই ফোনটি করেন। ১১ মাসের ব্যবধানে তার এটি দ্বিতীয় ফোন। 

বিষয়বস্তু হচ্ছে- পাকিস্তান বাংলাদেশের সংগে সুসম্পর্ক চায়। ইমরান খানের ধারণা হয়ে থাকতে পারে বংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। তর্কের খাতিরে মেনেই নেয়া যায়, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের মত নেই। তাই বলে পাকিস্তানের সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার সু-সম্পর্ক গড়বে এমনটা কেবল বোকারাই ভাবতে পারে। কারণ এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে এদেশের ত্রিশ লাখ নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছিল। এজন্য তারা লজ্জিতও হয়নি, ক্ষমাও চায়নি। এখন ইমরান খান ভাবতে পারেন বাংলাদেশ ৫০ বছর আগের কথা ভুলে গেছে। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপে তিনি হয়তো তেমনটাই অনুমান করেছেন। দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে মূলত দুটি বিষয়ে কথা হয়েছে। প্রথমত মহামারি করেনা এবং দ্বিতীয়ত বাংলাদেশের চলমান বন্যা পরিস্থিতি। 

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানা যায়। 

তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এর সঙ্গে আর একটি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দুই প্রধানমন্ত্রীর টেলিফোন আলাপে কাশ্মীর বিষয়ও স্থান পেয়েছে। ইমরান খান ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুসলমানদের উপর অত্যাচার নির্যতনের কথা তুলে ধরেছেন। কিন্তু এ ব্যাপারে শেখ হাসিনার কোনো প্রতিক্রিয়ার কথা তারা জানায়নি। অর্থাৎ ইমরান খান কাশ্মীর বিষয়ে কিছু বললেও শেখ হাসিনা ভদ্রতার খাতিরে তা কেবল শুনে গেছেন। কারণ পাকিস্তানিদের মুখে আর যা-ই হোক না কেন মুসলমানদের জন্য আহাজারি বেমানান। 

একাত্তর সালে তারা বাংলাদেশে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ এবং ত্রিশ লাখ লোককে হত্যা করেছিল। যার ২৯ লাখেরও বেশি মুসলমান। দু’লাখ মা-বোনের উপর চালিয়েছে পাশবিক নির্যাতন। তবে তাদের শেষ রক্ষা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে প্রায় এক লাখ পাকিস্তানি সৈন্য চার দিক থেকে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। 

ভারতের দয়ায় তারা জীবন নিয়ে নিজ দেশে ফেরত যেতে পেরেছে। ভারত দায়িত্ব না নিলে মুক্তিযোদ্ধারা এসব নরপিশাচকে হত্যা করতে বুলেট খরচ করতো না। দুর্ধর্ষ খুনি এবং নারী নির্যাতনকারীদের নিজ দেশে নিয়ে বিচার করা হবে বলে ভারতের কাছে লিখিত অঙ্গীকার করলেও পাকিস্তানের সে দিনের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টো তা করেননি। 

নানা ঘটনার জন্য বিতর্কিত এই ভুট্টোই একাত্তর সালে জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ১০ লাখ বাঙালিকে হত্যার পরামর্শ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টোর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ আহমেদ রাজা কাসুরিকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টোর নির্দেশিত ওই হামলায় আহমেদ রাজা কাসুরি নয়, তারা বাবা নিহত হন। এমন এক ব্যক্তিকে বিশ্বাস করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী ভুলই করেছিলেন।

একই কারণে ইমরান খানকেও বিশ্বাস করা যায় না। যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর সেদিন পাকিস্তানের পার্লামেন্টেের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন এই ইমরান খান। তিনি কাদের মোল্লাকে শহীদ ঘোষণা দেন। কারণ হিসেবে বলেন, কাদের মোল্লা একাত্তর সালে পাকিস্তানের পক্ষ নেয়ায় ফাঁসিতে প্রাণ দিয়েছেন। তবে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর উল্লেখ করেননি ইমরান খান। এই ঘটনা একটি স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জ হস্তক্ষেপের সামিল। এককালের প্লে-বয়ের হয়তো সে কথাটি জানা ছিল না।

সেদিন পাকিস্তান প্রকাশ্যে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করে। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকরের পর থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একের পর এক ঔদ্ধত্যপূর্ণ বিবৃতি দিতে শুরু করে। বিচার ও ফাঁসির রায় কার্যকরের প্রতিবাদ জানিয়ে পাকিস্তানের পার্লামেন্টে উত্তপ্ত আলোচনা ও নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়। ওই সময় বিষয়টি জাতিসংঘে তোলার কথাও বলে পাকিস্তান। তখন ইমরান খানের পার্টি এবং ইমরান খান (তখন ক্ষমতার বাইরে ছিলেন) নিজে উত্তেজনা তৈরির চেষ্টা করেছেন। 

বিষয়টি নিয়ে তিনি উস্কানিমূলক বক্তব্যও দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ফাঁসির বিরোধিতা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠিও দিয়েছিলেন। এসব কারণে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অবনতির সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছায়। এরপর সম্পর্ক উন্নয়নের আর কোন কারণ সৃষ্টি হয়নি।

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে (ইউটিউবে) ইমরান খানকে একাত্তর সালে বাংলাদেশে গণহত্যার বিষয়ে মন খারাপ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি বলেন, ‘আমি একাত্তর সালের বিষয়ে কিছুই জানতাম না। পরবর্তীতে আমার এক বাঙালি বন্ধু আমাকে সব খুলে বলে। এরপর গোটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়’। কিন্তু ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর সে কথাটি তিনি একবারের জন্যও মুখে আনেননি। 

শেখ হাসিনাকে ফোন করার আগে তার উচিত ছিল একাত্তরে তার দেশের সেনাবাহিনীর গণহত্যা, নারী নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও বেপরোয়া লুটপাটের মত জঘন্য অপরাধের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া। শেখ হাসিনা অবশ্য আলোচনার শর্ত হিসেবে এ বিষয়টি জুড়ে দিতে পারতেন। তিনি তা করেননি, তাই বলে তার অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে এমনটি ভাবারও কোন কারণ নেই।

ক্রিকেটার থেকে হঠাৎ রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া ইমরান খান দীর্ঘ ২২ বছরের কষ্টের ফসল ঘরে তোলেন ২০১৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বদান্যতায়। তার দল তেহরিক-ই-ইনসাফ ছিল ছাগলের পাঁচ নম্বর বাচ্চা কিংবা তারও পরের। সে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল হচ্ছে জুলফিকার আলি ভুট্টো গঠিত পাকিস্তান পিপলস পার্টি সংক্ষেপে- পিপিপি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। এরপরই ধরা হয় জামায়াতে ইসলামীকে। এরপরও বহু বড় দল আছে। তবে এসব দলের নেতারা সেনাবাহিনীর পছন্দের ছিলেন না।

২৪ বছর আগে ১৯৯৬ সালের ২৫ এপ্রিল ইমরান খান যখন দল গঠন করেন তখন তিনি অনেক উগ্রবাদী স্লোগান দিয়েছেন। সে সময় জনগণের কাছে তার প্রথম ওয়াদা ছিল ক্ষমতায় গেলে ভারতের কাছ থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে আনবো, আর সর্বশেষ ওয়াদা হচ্ছে পাকিস্তানকে সুইডেন বানাবো। ক্ষমতায় যাওয়ার পর তিনি সব ভুলে গেছেন।

ক্ষমতায় যাওয়ার পর প্রথম ওয়াদা-কাশ্মীর দখল দূরের কথা তার শামনামলে পাকিস্তানের দখলে থাকা কাশ্মীরের একাংশও যে কোনো সময় হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। 

দ্বিতীয়ত : ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খান পাকিস্তানকে যে সুইডেন বানাবার অঙ্গীকার করেছিলেন সে দেশের জনগণ তা ভোলেনি। তবে তারা পাকিস্তানকে সুইডেন বানিয়ে দেয়ার মত অসম্ভব আবদার করতে নারাজ। ইমরান খানের কাছে তাদের প্রত্যাশা ‘সুইডেন নয়, পাকিস্তানকে বাংলাদেশের সমান বানিয়ে দেও’।  

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খানও কয়েক স্থানে বলেছেন, ‘একাত্তর সালে যে বাংলাদেশ সবদিক থেক পিছিয়ে ছিল সেই বাংলাদেশ এখন পাকিস্তান থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে’। 

পাকিস্তানের জনগণ ইমরান খানকে রাতারাতি কাজটি করতে বলেননি। এজন্য তারা তাকে ১০ থেকে ১৫ বছর সময় দিয়েছেন। কারণ তারা জানেন রাতারাতি বাংলাদেশের সমান হওয়া সম্ভব নয়। এজন্য পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের জন্য সময় চাই। ততদিনে অবশ্য বাংলাদেশ অনেকেরই ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের টেলিফোন নিয়ে এ অঞ্চলের কূটনৈতিক মহলও তৎপর। তারাও নানা রকম মেসেজ দিচ্ছেন। কারণ এ মুহূর্তে চীন-ভারত দ্বন্দ্ব চলছে। পাকিস্তান যেহেতু চীনের মদদপুষ্ট, সে কারণে হাসিনাকে ইমরানের টেলিফোন একটি বড় ঘটনাই। বাংলাদেশ যদি ইমরানের আহ্বানে সাড়া দেয় তবে চীন-ভারত দ্বন্দ্বের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পরিষ্কার হয়ে যাবে।

বাস্তবে টেলিফোন করে সম্পর্কের উন্নয়ন সম্ভব নয়। অন্তত মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে এটা একেবারেই অলীক কল্পনা। তবে যেসব কারণে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের তিক্ত সম্পর্ক রয়েছে, সেই বিষয়গুলোর মীমাংসা হলে কিছুটা হলেও সম্পর্কের উন্নতি ঘটতে পারে। 

উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ১) একাত্তরে গণহত্যাসহ জঘন্য অপরাধগুলোর জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা ২) পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশের পাওনাদি বর্তমান বাজার মূল্যে পরিশোধ এবং ৩) বাংলাদেশ থেকে ৪০ লাখ পাকিস্তানির প্রত্যাবসনের ব্যবস্থা।  

পাকিস্তানের কারণে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা-সার্কের অবস্থাও নড়বড়ে। ২০১৬ সালে পাকিস্তানে সার্ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশসহ চার সদস্য রাষ্ট্র ওই সম্মেলন থেকে সরে দাঁড়ালে সম্মেলন স্থগিত হয়ে যায়। কাশ্মীর ইস্যুতে এখন ভারতের সঙ্গে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি চলছে। সব মিলিয়ে আঞ্চলিক অবস্থানে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দেশটি। এই পরিস্থিতিতে ইমরান খান বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার নিস্ফল প্রয়াস চালাচ্ছেন। এ ধরনের ফোনে বাংলাদেশের অবস্থানে বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হবে না।  

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধীতা ছাড়াও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করার অপতৎপরতায় লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ও জঙ্গি গোষ্ঠীকে তারা পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। 

জানা যায়, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের কেউ কেউ এবং বাচ্চু রাজাকারসহ কয়েকজন যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের বিদ্যমান সম্পর্ক উন্য়নের কথা কেবল বিকারগ্রস্তরাই বিশ্বাস করতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
সর্বশেষ খবর
সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ
টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা
নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস
হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক
মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান
গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ
গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি
জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের
২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ
গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক
আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ
ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে সৎ ব্যবসায়ী তৈরিতে রাসূল (সা.)-এর সীরাতের ভূমিকা আলোচনা
রাজধানীতে সৎ ব্যবসায়ী তৈরিতে রাসূল (সা.)-এর সীরাতের ভূমিকা আলোচনা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নবজাতক চুরির মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
নবজাতক চুরির মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড
নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ
সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস