শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৫, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

হঠাৎ করে একটি বিষয় নিয়ে দেশ-বিদেশের গণমাধ্যম সরব হয়েছে। খুশি মত বয়ান দিচ্ছে, ভবিষ্যবাণীও করছে। বিষয়টি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ফোন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে তিনি এই ফোনটি করেন। ১১ মাসের ব্যবধানে তার এটি দ্বিতীয় ফোন। 

বিষয়বস্তু হচ্ছে- পাকিস্তান বাংলাদেশের সংগে সুসম্পর্ক চায়। ইমরান খানের ধারণা হয়ে থাকতে পারে বংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। তর্কের খাতিরে মেনেই নেয়া যায়, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের মত নেই। তাই বলে পাকিস্তানের সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার সু-সম্পর্ক গড়বে এমনটা কেবল বোকারাই ভাবতে পারে। কারণ এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে এদেশের ত্রিশ লাখ নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছিল। এজন্য তারা লজ্জিতও হয়নি, ক্ষমাও চায়নি। এখন ইমরান খান ভাবতে পারেন বাংলাদেশ ৫০ বছর আগের কথা ভুলে গেছে। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপে তিনি হয়তো তেমনটাই অনুমান করেছেন। দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে মূলত দুটি বিষয়ে কথা হয়েছে। প্রথমত মহামারি করেনা এবং দ্বিতীয়ত বাংলাদেশের চলমান বন্যা পরিস্থিতি। 

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানা যায়। 

তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এর সঙ্গে আর একটি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দুই প্রধানমন্ত্রীর টেলিফোন আলাপে কাশ্মীর বিষয়ও স্থান পেয়েছে। ইমরান খান ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুসলমানদের উপর অত্যাচার নির্যতনের কথা তুলে ধরেছেন। কিন্তু এ ব্যাপারে শেখ হাসিনার কোনো প্রতিক্রিয়ার কথা তারা জানায়নি। অর্থাৎ ইমরান খান কাশ্মীর বিষয়ে কিছু বললেও শেখ হাসিনা ভদ্রতার খাতিরে তা কেবল শুনে গেছেন। কারণ পাকিস্তানিদের মুখে আর যা-ই হোক না কেন মুসলমানদের জন্য আহাজারি বেমানান। 

একাত্তর সালে তারা বাংলাদেশে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ এবং ত্রিশ লাখ লোককে হত্যা করেছিল। যার ২৯ লাখেরও বেশি মুসলমান। দু’লাখ মা-বোনের উপর চালিয়েছে পাশবিক নির্যাতন। তবে তাদের শেষ রক্ষা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে প্রায় এক লাখ পাকিস্তানি সৈন্য চার দিক থেকে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। 

ভারতের দয়ায় তারা জীবন নিয়ে নিজ দেশে ফেরত যেতে পেরেছে। ভারত দায়িত্ব না নিলে মুক্তিযোদ্ধারা এসব নরপিশাচকে হত্যা করতে বুলেট খরচ করতো না। দুর্ধর্ষ খুনি এবং নারী নির্যাতনকারীদের নিজ দেশে নিয়ে বিচার করা হবে বলে ভারতের কাছে লিখিত অঙ্গীকার করলেও পাকিস্তানের সে দিনের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টো তা করেননি। 

নানা ঘটনার জন্য বিতর্কিত এই ভুট্টোই একাত্তর সালে জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ১০ লাখ বাঙালিকে হত্যার পরামর্শ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টোর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ আহমেদ রাজা কাসুরিকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টোর নির্দেশিত ওই হামলায় আহমেদ রাজা কাসুরি নয়, তারা বাবা নিহত হন। এমন এক ব্যক্তিকে বিশ্বাস করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী ভুলই করেছিলেন।

একই কারণে ইমরান খানকেও বিশ্বাস করা যায় না। যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর সেদিন পাকিস্তানের পার্লামেন্টেের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন এই ইমরান খান। তিনি কাদের মোল্লাকে শহীদ ঘোষণা দেন। কারণ হিসেবে বলেন, কাদের মোল্লা একাত্তর সালে পাকিস্তানের পক্ষ নেয়ায় ফাঁসিতে প্রাণ দিয়েছেন। তবে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর উল্লেখ করেননি ইমরান খান। এই ঘটনা একটি স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জ হস্তক্ষেপের সামিল। এককালের প্লে-বয়ের হয়তো সে কথাটি জানা ছিল না।

সেদিন পাকিস্তান প্রকাশ্যে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করে। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকরের পর থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একের পর এক ঔদ্ধত্যপূর্ণ বিবৃতি দিতে শুরু করে। বিচার ও ফাঁসির রায় কার্যকরের প্রতিবাদ জানিয়ে পাকিস্তানের পার্লামেন্টে উত্তপ্ত আলোচনা ও নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়। ওই সময় বিষয়টি জাতিসংঘে তোলার কথাও বলে পাকিস্তান। তখন ইমরান খানের পার্টি এবং ইমরান খান (তখন ক্ষমতার বাইরে ছিলেন) নিজে উত্তেজনা তৈরির চেষ্টা করেছেন। 

বিষয়টি নিয়ে তিনি উস্কানিমূলক বক্তব্যও দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ফাঁসির বিরোধিতা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠিও দিয়েছিলেন। এসব কারণে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অবনতির সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছায়। এরপর সম্পর্ক উন্নয়নের আর কোন কারণ সৃষ্টি হয়নি।

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে (ইউটিউবে) ইমরান খানকে একাত্তর সালে বাংলাদেশে গণহত্যার বিষয়ে মন খারাপ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি বলেন, ‘আমি একাত্তর সালের বিষয়ে কিছুই জানতাম না। পরবর্তীতে আমার এক বাঙালি বন্ধু আমাকে সব খুলে বলে। এরপর গোটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়’। কিন্তু ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর সে কথাটি তিনি একবারের জন্যও মুখে আনেননি। 

শেখ হাসিনাকে ফোন করার আগে তার উচিত ছিল একাত্তরে তার দেশের সেনাবাহিনীর গণহত্যা, নারী নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও বেপরোয়া লুটপাটের মত জঘন্য অপরাধের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া। শেখ হাসিনা অবশ্য আলোচনার শর্ত হিসেবে এ বিষয়টি জুড়ে দিতে পারতেন। তিনি তা করেননি, তাই বলে তার অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে এমনটি ভাবারও কোন কারণ নেই।

ক্রিকেটার থেকে হঠাৎ রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া ইমরান খান দীর্ঘ ২২ বছরের কষ্টের ফসল ঘরে তোলেন ২০১৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বদান্যতায়। তার দল তেহরিক-ই-ইনসাফ ছিল ছাগলের পাঁচ নম্বর বাচ্চা কিংবা তারও পরের। সে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল হচ্ছে জুলফিকার আলি ভুট্টো গঠিত পাকিস্তান পিপলস পার্টি সংক্ষেপে- পিপিপি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। এরপরই ধরা হয় জামায়াতে ইসলামীকে। এরপরও বহু বড় দল আছে। তবে এসব দলের নেতারা সেনাবাহিনীর পছন্দের ছিলেন না।

২৪ বছর আগে ১৯৯৬ সালের ২৫ এপ্রিল ইমরান খান যখন দল গঠন করেন তখন তিনি অনেক উগ্রবাদী স্লোগান দিয়েছেন। সে সময় জনগণের কাছে তার প্রথম ওয়াদা ছিল ক্ষমতায় গেলে ভারতের কাছ থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে আনবো, আর সর্বশেষ ওয়াদা হচ্ছে পাকিস্তানকে সুইডেন বানাবো। ক্ষমতায় যাওয়ার পর তিনি সব ভুলে গেছেন।

ক্ষমতায় যাওয়ার পর প্রথম ওয়াদা-কাশ্মীর দখল দূরের কথা তার শামনামলে পাকিস্তানের দখলে থাকা কাশ্মীরের একাংশও যে কোনো সময় হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। 

দ্বিতীয়ত : ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খান পাকিস্তানকে যে সুইডেন বানাবার অঙ্গীকার করেছিলেন সে দেশের জনগণ তা ভোলেনি। তবে তারা পাকিস্তানকে সুইডেন বানিয়ে দেয়ার মত অসম্ভব আবদার করতে নারাজ। ইমরান খানের কাছে তাদের প্রত্যাশা ‘সুইডেন নয়, পাকিস্তানকে বাংলাদেশের সমান বানিয়ে দেও’।  

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খানও কয়েক স্থানে বলেছেন, ‘একাত্তর সালে যে বাংলাদেশ সবদিক থেক পিছিয়ে ছিল সেই বাংলাদেশ এখন পাকিস্তান থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে’। 

পাকিস্তানের জনগণ ইমরান খানকে রাতারাতি কাজটি করতে বলেননি। এজন্য তারা তাকে ১০ থেকে ১৫ বছর সময় দিয়েছেন। কারণ তারা জানেন রাতারাতি বাংলাদেশের সমান হওয়া সম্ভব নয়। এজন্য পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের জন্য সময় চাই। ততদিনে অবশ্য বাংলাদেশ অনেকেরই ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের টেলিফোন নিয়ে এ অঞ্চলের কূটনৈতিক মহলও তৎপর। তারাও নানা রকম মেসেজ দিচ্ছেন। কারণ এ মুহূর্তে চীন-ভারত দ্বন্দ্ব চলছে। পাকিস্তান যেহেতু চীনের মদদপুষ্ট, সে কারণে হাসিনাকে ইমরানের টেলিফোন একটি বড় ঘটনাই। বাংলাদেশ যদি ইমরানের আহ্বানে সাড়া দেয় তবে চীন-ভারত দ্বন্দ্বের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পরিষ্কার হয়ে যাবে।

বাস্তবে টেলিফোন করে সম্পর্কের উন্নয়ন সম্ভব নয়। অন্তত মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে এটা একেবারেই অলীক কল্পনা। তবে যেসব কারণে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের তিক্ত সম্পর্ক রয়েছে, সেই বিষয়গুলোর মীমাংসা হলে কিছুটা হলেও সম্পর্কের উন্নতি ঘটতে পারে। 

উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ১) একাত্তরে গণহত্যাসহ জঘন্য অপরাধগুলোর জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা ২) পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশের পাওনাদি বর্তমান বাজার মূল্যে পরিশোধ এবং ৩) বাংলাদেশ থেকে ৪০ লাখ পাকিস্তানির প্রত্যাবসনের ব্যবস্থা।  

পাকিস্তানের কারণে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা-সার্কের অবস্থাও নড়বড়ে। ২০১৬ সালে পাকিস্তানে সার্ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশসহ চার সদস্য রাষ্ট্র ওই সম্মেলন থেকে সরে দাঁড়ালে সম্মেলন স্থগিত হয়ে যায়। কাশ্মীর ইস্যুতে এখন ভারতের সঙ্গে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি চলছে। সব মিলিয়ে আঞ্চলিক অবস্থানে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দেশটি। এই পরিস্থিতিতে ইমরান খান বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার নিস্ফল প্রয়াস চালাচ্ছেন। এ ধরনের ফোনে বাংলাদেশের অবস্থানে বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হবে না।  

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধীতা ছাড়াও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করার অপতৎপরতায় লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ও জঙ্গি গোষ্ঠীকে তারা পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। 

জানা যায়, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের কেউ কেউ এবং বাচ্চু রাজাকারসহ কয়েকজন যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের বিদ্যমান সম্পর্ক উন্য়নের কথা কেবল বিকারগ্রস্তরাই বিশ্বাস করতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম