শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৫, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের ফোন : পাকিস্তানের একটি বালখিল্য প্রয়াস

হঠাৎ করে একটি বিষয় নিয়ে দেশ-বিদেশের গণমাধ্যম সরব হয়েছে। খুশি মত বয়ান দিচ্ছে, ভবিষ্যবাণীও করছে। বিষয়টি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ফোন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে তিনি এই ফোনটি করেন। ১১ মাসের ব্যবধানে তার এটি দ্বিতীয় ফোন। 

বিষয়বস্তু হচ্ছে- পাকিস্তান বাংলাদেশের সংগে সুসম্পর্ক চায়। ইমরান খানের ধারণা হয়ে থাকতে পারে বংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। তর্কের খাতিরে মেনেই নেয়া যায়, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের মত নেই। তাই বলে পাকিস্তানের সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার সু-সম্পর্ক গড়বে এমনটা কেবল বোকারাই ভাবতে পারে। কারণ এই সেই পাকিস্তান যারা একাত্তর সালে এদেশের ত্রিশ লাখ নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছিল। এজন্য তারা লজ্জিতও হয়নি, ক্ষমাও চায়নি। এখন ইমরান খান ভাবতে পারেন বাংলাদেশ ৫০ বছর আগের কথা ভুলে গেছে। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপে তিনি হয়তো তেমনটাই অনুমান করেছেন। দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে মূলত দুটি বিষয়ে কথা হয়েছে। প্রথমত মহামারি করেনা এবং দ্বিতীয়ত বাংলাদেশের চলমান বন্যা পরিস্থিতি। 

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানা যায়। 

তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে এর সঙ্গে আর একটি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দুই প্রধানমন্ত্রীর টেলিফোন আলাপে কাশ্মীর বিষয়ও স্থান পেয়েছে। ইমরান খান ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুসলমানদের উপর অত্যাচার নির্যতনের কথা তুলে ধরেছেন। কিন্তু এ ব্যাপারে শেখ হাসিনার কোনো প্রতিক্রিয়ার কথা তারা জানায়নি। অর্থাৎ ইমরান খান কাশ্মীর বিষয়ে কিছু বললেও শেখ হাসিনা ভদ্রতার খাতিরে তা কেবল শুনে গেছেন। কারণ পাকিস্তানিদের মুখে আর যা-ই হোক না কেন মুসলমানদের জন্য আহাজারি বেমানান। 

একাত্তর সালে তারা বাংলাদেশে পোড়ামাটি নীতি গ্রহণ এবং ত্রিশ লাখ লোককে হত্যা করেছিল। যার ২৯ লাখেরও বেশি মুসলমান। দু’লাখ মা-বোনের উপর চালিয়েছে পাশবিক নির্যাতন। তবে তাদের শেষ রক্ষা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে প্রায় এক লাখ পাকিস্তানি সৈন্য চার দিক থেকে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। 

ভারতের দয়ায় তারা জীবন নিয়ে নিজ দেশে ফেরত যেতে পেরেছে। ভারত দায়িত্ব না নিলে মুক্তিযোদ্ধারা এসব নরপিশাচকে হত্যা করতে বুলেট খরচ করতো না। দুর্ধর্ষ খুনি এবং নারী নির্যাতনকারীদের নিজ দেশে নিয়ে বিচার করা হবে বলে ভারতের কাছে লিখিত অঙ্গীকার করলেও পাকিস্তানের সে দিনের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টো তা করেননি। 

নানা ঘটনার জন্য বিতর্কিত এই ভুট্টোই একাত্তর সালে জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে ১০ লাখ বাঙালিকে হত্যার পরামর্শ দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ভুট্টোর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ আহমেদ রাজা কাসুরিকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়। তবে ভুট্টোর নির্দেশিত ওই হামলায় আহমেদ রাজা কাসুরি নয়, তারা বাবা নিহত হন। এমন এক ব্যক্তিকে বিশ্বাস করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী ভুলই করেছিলেন।

একই কারণে ইমরান খানকেও বিশ্বাস করা যায় না। যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর সেদিন পাকিস্তানের পার্লামেন্টেের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন এই ইমরান খান। তিনি কাদের মোল্লাকে শহীদ ঘোষণা দেন। কারণ হিসেবে বলেন, কাদের মোল্লা একাত্তর সালে পাকিস্তানের পক্ষ নেয়ায় ফাঁসিতে প্রাণ দিয়েছেন। তবে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর উল্লেখ করেননি ইমরান খান। এই ঘটনা একটি স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নির্লজ্জ হস্তক্ষেপের সামিল। এককালের প্লে-বয়ের হয়তো সে কথাটি জানা ছিল না।

সেদিন পাকিস্তান প্রকাশ্যে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধিতা করে। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকরের পর থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একের পর এক ঔদ্ধত্যপূর্ণ বিবৃতি দিতে শুরু করে। বিচার ও ফাঁসির রায় কার্যকরের প্রতিবাদ জানিয়ে পাকিস্তানের পার্লামেন্টে উত্তপ্ত আলোচনা ও নিন্দা প্রস্তাব পাস হয়। ওই সময় বিষয়টি জাতিসংঘে তোলার কথাও বলে পাকিস্তান। তখন ইমরান খানের পার্টি এবং ইমরান খান (তখন ক্ষমতার বাইরে ছিলেন) নিজে উত্তেজনা তৈরির চেষ্টা করেছেন। 

বিষয়টি নিয়ে তিনি উস্কানিমূলক বক্তব্যও দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ফাঁসির বিরোধিতা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠিও দিয়েছিলেন। এসব কারণে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অবনতির সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছায়। এরপর সম্পর্ক উন্নয়নের আর কোন কারণ সৃষ্টি হয়নি।

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে (ইউটিউবে) ইমরান খানকে একাত্তর সালে বাংলাদেশে গণহত্যার বিষয়ে মন খারাপ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি বলেন, ‘আমি একাত্তর সালের বিষয়ে কিছুই জানতাম না। পরবর্তীতে আমার এক বাঙালি বন্ধু আমাকে সব খুলে বলে। এরপর গোটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে যায়’। কিন্তু ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর সে কথাটি তিনি একবারের জন্যও মুখে আনেননি। 

শেখ হাসিনাকে ফোন করার আগে তার উচিত ছিল একাত্তরে তার দেশের সেনাবাহিনীর গণহত্যা, নারী নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ ও বেপরোয়া লুটপাটের মত জঘন্য অপরাধের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া। শেখ হাসিনা অবশ্য আলোচনার শর্ত হিসেবে এ বিষয়টি জুড়ে দিতে পারতেন। তিনি তা করেননি, তাই বলে তার অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে এমনটি ভাবারও কোন কারণ নেই।

ক্রিকেটার থেকে হঠাৎ রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া ইমরান খান দীর্ঘ ২২ বছরের কষ্টের ফসল ঘরে তোলেন ২০১৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বদান্যতায়। তার দল তেহরিক-ই-ইনসাফ ছিল ছাগলের পাঁচ নম্বর বাচ্চা কিংবা তারও পরের। সে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল হচ্ছে জুলফিকার আলি ভুট্টো গঠিত পাকিস্তান পিপলস পার্টি সংক্ষেপে- পিপিপি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ)। এরপরই ধরা হয় জামায়াতে ইসলামীকে। এরপরও বহু বড় দল আছে। তবে এসব দলের নেতারা সেনাবাহিনীর পছন্দের ছিলেন না।

২৪ বছর আগে ১৯৯৬ সালের ২৫ এপ্রিল ইমরান খান যখন দল গঠন করেন তখন তিনি অনেক উগ্রবাদী স্লোগান দিয়েছেন। সে সময় জনগণের কাছে তার প্রথম ওয়াদা ছিল ক্ষমতায় গেলে ভারতের কাছ থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে আনবো, আর সর্বশেষ ওয়াদা হচ্ছে পাকিস্তানকে সুইডেন বানাবো। ক্ষমতায় যাওয়ার পর তিনি সব ভুলে গেছেন।

ক্ষমতায় যাওয়ার পর প্রথম ওয়াদা-কাশ্মীর দখল দূরের কথা তার শামনামলে পাকিস্তানের দখলে থাকা কাশ্মীরের একাংশও যে কোনো সময় হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। 

দ্বিতীয়ত : ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খান পাকিস্তানকে যে সুইডেন বানাবার অঙ্গীকার করেছিলেন সে দেশের জনগণ তা ভোলেনি। তবে তারা পাকিস্তানকে সুইডেন বানিয়ে দেয়ার মত অসম্ভব আবদার করতে নারাজ। ইমরান খানের কাছে তাদের প্রত্যাশা ‘সুইডেন নয়, পাকিস্তানকে বাংলাদেশের সমান বানিয়ে দেও’।  

ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় ইমরান খানও কয়েক স্থানে বলেছেন, ‘একাত্তর সালে যে বাংলাদেশ সবদিক থেক পিছিয়ে ছিল সেই বাংলাদেশ এখন পাকিস্তান থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে’। 

পাকিস্তানের জনগণ ইমরান খানকে রাতারাতি কাজটি করতে বলেননি। এজন্য তারা তাকে ১০ থেকে ১৫ বছর সময় দিয়েছেন। কারণ তারা জানেন রাতারাতি বাংলাদেশের সমান হওয়া সম্ভব নয়। এজন্য পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়নের জন্য সময় চাই। ততদিনে অবশ্য বাংলাদেশ অনেকেরই ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

শেখ হাসিনাকে ইমরান খানের টেলিফোন নিয়ে এ অঞ্চলের কূটনৈতিক মহলও তৎপর। তারাও নানা রকম মেসেজ দিচ্ছেন। কারণ এ মুহূর্তে চীন-ভারত দ্বন্দ্ব চলছে। পাকিস্তান যেহেতু চীনের মদদপুষ্ট, সে কারণে হাসিনাকে ইমরানের টেলিফোন একটি বড় ঘটনাই। বাংলাদেশ যদি ইমরানের আহ্বানে সাড়া দেয় তবে চীন-ভারত দ্বন্দ্বের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পরিষ্কার হয়ে যাবে।

বাস্তবে টেলিফোন করে সম্পর্কের উন্নয়ন সম্ভব নয়। অন্তত মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে এটা একেবারেই অলীক কল্পনা। তবে যেসব কারণে তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের তিক্ত সম্পর্ক রয়েছে, সেই বিষয়গুলোর মীমাংসা হলে কিছুটা হলেও সম্পর্কের উন্নতি ঘটতে পারে। 

উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ১) একাত্তরে গণহত্যাসহ জঘন্য অপরাধগুলোর জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা ২) পাকিস্তানের কাছে বাংলাদেশের পাওনাদি বর্তমান বাজার মূল্যে পরিশোধ এবং ৩) বাংলাদেশ থেকে ৪০ লাখ পাকিস্তানির প্রত্যাবসনের ব্যবস্থা।  

পাকিস্তানের কারণে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা-সার্কের অবস্থাও নড়বড়ে। ২০১৬ সালে পাকিস্তানে সার্ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশসহ চার সদস্য রাষ্ট্র ওই সম্মেলন থেকে সরে দাঁড়ালে সম্মেলন স্থগিত হয়ে যায়। কাশ্মীর ইস্যুতে এখন ভারতের সঙ্গে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি চলছে। সব মিলিয়ে আঞ্চলিক অবস্থানে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে দেশটি। এই পরিস্থিতিতে ইমরান খান বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার নিস্ফল প্রয়াস চালাচ্ছেন। এ ধরনের ফোনে বাংলাদেশের অবস্থানে বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হবে না।  

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধীতা ছাড়াও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করার অপতৎপরতায় লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি ও জঙ্গি গোষ্ঠীকে তারা পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। 

জানা যায়, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের কেউ কেউ এবং বাচ্চু রাজাকারসহ কয়েকজন যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের বিদ্যমান সম্পর্ক উন্য়নের কথা কেবল বিকারগ্রস্তরাই বিশ্বাস করতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

এই মাত্র | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা