শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০৩, সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০২০

উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড (বীর প্রতীক), মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমার বাবা!

মতিউর রহমান লিটু
অনলাইন ভার্সন
উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড (বীর প্রতীক), মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমার বাবা!

২রা সেপ্টেম্বর আমার বাবা জনাব আতাহার আলী মোল্লার মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১৩ সালের এই দিনে হৃদপিণ্ডে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ জনিত কারণে বরিশাল শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৭ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন। অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি হিসেবেই সকলের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে ইহজনম ত্যাগ করেছেন।

নম্রতা ও ভদ্রতা আমার বাবার অন্যতম বৈশিষ্ট ছিল। অতীব সাধারণ জীবন যাপন করতেন, জীবনের প্রথম বয়সে কষ্ট করলেও শেষ বয়সে টাকা পয়সার কোন কমতি ছিল না। আজ আমার বাবার বলে যাওয়া স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু স্মৃতি আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চাই যেটা কিনা ৯০ দশকে তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন। অনেক রিসার্চ করে সেই দিনগুলির সত্যতা খুঁজে আজকে এই রিপোর্টটি আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চাই।

অতীব সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন আমার বাবা। তিনি পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ থানাধীন উত্তর সুবিদখালী গ্রামের মোল্লা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। জীবনে কোন আহামরি চাহিদা না থাকলেও নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে খুলনা শহরে চাকরি সন্ধানে বেরিয়ে পড়েছিলেন ১৯৬৫ সালে। জনৈক ভূঁইয়া সাহেব নামক এক “মহামানুষ” বাবাকে "বাটা" সু কোম্পানির সেলসম্যানের একটি চাকরির ব্যবস্থা করেছিলেন মাত্র ১৪০ টাকা বেতনে। কথাগুলি আমার বাবা ১৯৯১ সালের কোন এক সন্ধ্যায় অশ্রুসিক্ত নয়নে আমাকে জানিয়েছিলেন। তখন আমি পটুয়াখালী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। বাবার কথাগুলি আমার হুবহু মনে আছে। আমি প্রচন্ড মেধাবী না হলেও উল্লেখযোগ্য মেধাবী ছাত্র হিসেবে বেশ নাম ডাক ছিল এলাকায়। বাবার কথা গুলি হৃদয়ের মাঝে অনেকদিন অযত্নে পড়েছিল; গত কয়েকদিন তার বলে যাওয়া কথাগুলি নিয়ে রিসার্স শুরু করি এবং সকল ঘটনার সত্যতা খুঁজে পাই। তাই ভাবলাম সময় এসেছে স্বাধীনতা যুদ্ধে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার বাবার অবদানটুকু জাতির সামনে তুলে ধরি।

আমার প্রচেষ্টা বাবাকে সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা বানানো নয় কেবল তার আত্মত্যাগ টুকু সকলকে জানানো। তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে পারেননি কেননা তিনি তখন নতুন যোগদান করা একজন ক্ষুদ্র চাকরিজীবী ছিলেন। এছাড়া বাবা অন্যকে গুলি করে মারার মতো তেমন সাহসি ব্যক্তিও ছিলেন না, নিতান্তই একজন সাধারণ মানুষ ছিলেন তিনি।

১৯৬৫ সালে চাকরিতে যোগদান করা মানুষটি যখন একটু স্বাবলম্বী হলেন তখন তিনি ১৯৬৯ সালে আমার মা মনোয়ারা বেগমকে বিয়ে করে খুলনায় নিয়ে আসেন। যদি আমার নামটি লিখতে ভুল না হয় খুলনায় দোলখোলা নামক কোন এক জায়গায় আমার মা'কে নিয়ে বসবাস শুরু করেন। অতীব তরুণ টগবগে বাবা ১৯৭০ সালে বাটা সু কোম্পানির "বেস্ট সেলসম্যান" হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই সুবাদে ঢাকা হেড অফিসে পুরস্কার আনতে গেলে পরিচয় হয় "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" নামক অস্ট্রেলিয়ান অফিসারের, যিনি সেই সময়ে বাটা সু কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা  ছিলেন। পুরস্কার নিয়ে খুলনায় ফিরে আসতেই ১৯৭০ সনের নির্বাচনকে ঘিরে দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে, তখন তিনি খুলনাতেই থাকার সিদ্ধান্ত নেন, কিন্তু ১৯৭১ সালে মায়ের পেটে বড় ভাই "মনির" আসলে বাবা বেশ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। ইতোমধ্যে শুরু হয়ে যায় যুদ্ধের দামামা। বাবা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মা'কে নানা বাড়ি পৌঁছে দেবেন, চারিদিকে বিভীষিকাময় অবস্থা, যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে তেমন কিছুই ছিল না। মা' ছিলেন বেশ সুন্দরী, নিজেদেরকে হায়েনাদের হাত থেকে রক্ষা করতে পায়ে হেটে ও রিকশা যোগে থেমে থেমে রওয়ানা দিলেন সেই খুলনার দোলখোলা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে। কখনো পায়ে হেটে কখনো বা অধিক পারিশ্রমিকে বিনিময়ে রিকশায় চড়ে এগুতে থাকলেন। সাথে ছিল একটা মাত্র ট্রাংক (সেই আমলের ট্রাভেল ব্যাগ)।

রূপসা ফেরিঘাটে পৌঁছাতেই মা- বাবা দুজনেই ধরা পরে যান পাকিস্তানিদের হাতে। বাবাকে নিয়ে অনেক জিজ্ঞাসাবাদ করে, গর্ভবতী মাকে কোন ক্ষতি না করলেও বাবাকে রূপসা নদীর তীরে গুলি করতে নিয়ে যান পাকিস্তানী আর্মিরা। অভিযোগ আনা হয়েছিল বাবা নাকি লুটের মালামাল তার ট্রাংকে বহন করছিলেন। বাবা বার বার বলছিলেন বহন করা ট্রাংকটি আমার নিজের কিন্তু আর্মিরা মানছিলেন না। বাবাকে গুলি করার জন্য নদীর কিনারে নিয়ে গেলে মায়ের চিৎকার শুনে জনৈক আর্মি অফিসার বাবাকে প্রমাণ করতে বলেছিল যে ট্রাংকটি যে বাবার ছিল।

ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আর্মিদের টানা হেচঁড়ায় কোমর থেকে ততক্ষণে চাবিটাও হারিয়ে গিয়েছিল। ট্রিগারে টান দেয়ার ঠিক পূর্ব মুহূর্তে বাবার মনে পড়েছিল ট্রাংকের মধ্যে বিয়ের একটা ছবি রাখা আছে।  বাবা যখন চিৎকার করে জীবন ভিক্ষা চাইছিলেন তখন অন্য আরেক অফিসার এসে ট্রাংকটি ভেঙে ছবি বের করার সিদ্ধান্ত নিলেন। ট্রাংকটি ভাঙতেই বাবা মায়ের ছবিটি বের হয়ে আসলে সেদিন নির্ঘাত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যান আমার বাবা।

আবার পথ চলা শুরু করেন, মা তখন বেশ অসুস্থ, এমনিতেই গর্ভবতী তার উপরে চারিদিকে গোলা বারুদের গন্ধ, বিষাক্ত চারিদিক। কোন রকমে সুবিদখালীতে এসে পৌঁছালে নানা বাড়িতে কান্নার রোল পড়ে যায়। মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরে ফুটফুটে বড় ভাই মনিরের জন্ম হয় কিন্তু সারা শরীর বিষাক্ত ছিল মাত্র ছয়মাস বয়সে ভাইটি আমার মারা গিয়েছিল। এরপরে কয়েক বছর পরে আমার জন্ম হয়। এ পর্যন্ত বলেই সেদিন বাবা আমার চিৎকার দিয়ে কান্না শুরু করেছিলেন।

কয়েক মুহূর্ত নির্বাক থেকে আবার শুরু করলেন। বলেছিলেন; মা'কে রেখে চাকরি বাঁচাতে তিনি কর্মস্থল খুলনার বাটা সু কোম্পানিতে আবার ফিরে আসেন। তখন যুদ্ধ শেষ হয়নি। দমকা হওয়ার মতোই কিছু কর্মস্থলে মানুষ যাতায়াত করতো। বাটাসহ বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মাঝে মাঝে খুলতো আর বন্ধ করতো। এমনই পরিস্থিতিতে আচমকাই শুনতে পেলেন বাটার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনে সরাসরি যুক্ত হয়েছেন। ঠিক তখনই সিদ্ধান্ত নিলেন বাটা সু কোম্পানি তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিলেও আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে দেশ স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত আর কর্মস্থলে যোগদান করবেন না। সেদিন থেকে বাটা সু দোকান না খুললেও বাবা আমার দোকানের চারপাশেই থাকতেন যাতে তার কর্মস্থলের কেউ কোন ক্ষতি করতে না পারেন।

১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসের কোন একদিন (তারিখটি আমার বাবা ঠিকভাবে বলতে পারেননি) খুলনা শহরে পাকিস্তানী আর্মিরা বন্ধ থাকা সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাবা প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন বাটার দোকান সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি বাঁচাতে কিন্তু পাকিস্তানী আর্মিরা তখন এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়া শুরু করলে প্রাণ বাঁচাতে বাবা আমার ড্রেনের মধ্যে আত্মগোপন করেন কিন্তু তাকে লক্ষ্য করে ছোড়া গ্রেনেটি যখন ঠিক তার মাথার উপরে থাকা ম্যানহোলের ঢাকনায় বিকট আওয়াজে ফুটেছিল তখনই অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। আর্মিরা চলে গেলে স্থানীয় কয়েকজনের সহযোগিতায় জীবন রক্ষা পেলেও দুটি কানই স্তব্দ হয়ে গিয়েছিল চিরতরে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ভালো করে শুনতে পেতেন না।  বাবা আমার সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধে এমন হাজারো দেশপ্রেমিক ছিলেন যারা কিনা বিনা স্বার্থে দেশকে ভাল বেসেছেন। চেতনা কি জিনিস জানতেন না, বুঝতেন না রাজনীতি কি জিনিস! শুধু জানতেন বাংলাদেশ আমাদের আর এ দেশকে ভালোবাসা আমাদের দায়ীত্ব! বাবার মুখে উইলিয়াম সাহেবের নাম শুনেছি, তিনি ছিলেন আমার বাবার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ।

গত কয়েকদিন ধরে উইলিয়াম সাহেবকে নিয়ে গবেষণা করে জানতে পারলাম তিনি একজন "বীর প্রতীক" খেতাব প্রাপ্ত মহান মুক্তিযোদ্ধা। বাবা আমার উইলিয়াম সাহেবের নামটি ঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারতেন না কিন্তু তাকে ভালোবাসতেন। আজকের এই দিনে সালাম জানাই নাম না জানা সকল মুক্তিযোদ্ধাদের যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্ব।

নিম্নে আমার গবেষণায় উঠে আসা উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড বীরপ্রতীক সাহেবের পরিচিতি তুলে ধরা হলো:

১৯৭০ সালে তিনি প্রথম ঢাকায় আসেন। বাটা স্যু কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭১ সালের প্রথম দিকে বাটা জুতার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে টঙ্গীর কারখানায় নিয়োগ পান।

২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চলাইটের নামে গণহত্যা চালায়। সে সময় তিনি সেই রাতের ভয়াবহতার কিছু ছবি তুলে পাঠান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে।

বাটা স্যু কোম্পানির মত বহুজাতিক একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হওয়াতে অবাধ চলাচল ছিল সর্বত্র। সেই সুযোগে তিনি সম্পর্ক গড়ে তোলেন টিক্কা খান, রাও ফারমান আলী, নিয়াজিদের সাথে। আর অন্য দিকে প্রধান সেনাপতি কর্নেল এমএজি ওসমানীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। তারপর সব তথ্য ফাঁস করে দিতেন।

তারপর নিজেই বাটার শ্রমিকদের সংঘবদ্ধ করে টঙ্গীসহ সেক্টর ১ এবং ২ নম্বরে গড়ে তোলা গেরিলা বাহিনীকে নিজ দায়িত্বে প্রশিক্ষণ দেন। তিনি নিজেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তারপর নিজেই জীবন বিপন্ন করে বাংলাদেশের যুদ্ধে নেমে পড়েন। তিনি বাঙ্গালী যোদ্ধাদের নিয়ে টঙ্গী-ভৈরব রেললাইনের ব্রীজ, কালভার্ট ধ্বংস করে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত করতে থাকেন।

সে সময় তিনি ঢাকার অস্ট্রেলিয়ান ডেপুটি হাইকমিশনের গোপন সহযোগিতা পেতেন। রক্তক্ষয়ী নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের শেষে টঙ্গীতে ফিরে আসেন বিজয়ীর বেশে।

১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশেই ছিলেন তারপর নিজ দেশ অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। তিনিই একমাত্র বিদেশী বাংলাদেশি যিনি মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য "বীর প্রতীক" খেতাব পান। তার নাম "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" । যিনি একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক। ২০০১ সালের ১৮ মে অস্ট্রেলিয়ার পার্থের হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে