শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০৩, সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০২০

উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড (বীর প্রতীক), মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমার বাবা!

মতিউর রহমান লিটু
অনলাইন ভার্সন
উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড (বীর প্রতীক), মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমার বাবা!

২রা সেপ্টেম্বর আমার বাবা জনাব আতাহার আলী মোল্লার মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১৩ সালের এই দিনে হৃদপিণ্ডে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ জনিত কারণে বরিশাল শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৭ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন। অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি হিসেবেই সকলের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে ইহজনম ত্যাগ করেছেন।

নম্রতা ও ভদ্রতা আমার বাবার অন্যতম বৈশিষ্ট ছিল। অতীব সাধারণ জীবন যাপন করতেন, জীবনের প্রথম বয়সে কষ্ট করলেও শেষ বয়সে টাকা পয়সার কোন কমতি ছিল না। আজ আমার বাবার বলে যাওয়া স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু স্মৃতি আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চাই যেটা কিনা ৯০ দশকে তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন। অনেক রিসার্চ করে সেই দিনগুলির সত্যতা খুঁজে আজকে এই রিপোর্টটি আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চাই।

অতীব সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন আমার বাবা। তিনি পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ থানাধীন উত্তর সুবিদখালী গ্রামের মোল্লা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। জীবনে কোন আহামরি চাহিদা না থাকলেও নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে খুলনা শহরে চাকরি সন্ধানে বেরিয়ে পড়েছিলেন ১৯৬৫ সালে। জনৈক ভূঁইয়া সাহেব নামক এক “মহামানুষ” বাবাকে "বাটা" সু কোম্পানির সেলসম্যানের একটি চাকরির ব্যবস্থা করেছিলেন মাত্র ১৪০ টাকা বেতনে। কথাগুলি আমার বাবা ১৯৯১ সালের কোন এক সন্ধ্যায় অশ্রুসিক্ত নয়নে আমাকে জানিয়েছিলেন। তখন আমি পটুয়াখালী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। বাবার কথাগুলি আমার হুবহু মনে আছে। আমি প্রচন্ড মেধাবী না হলেও উল্লেখযোগ্য মেধাবী ছাত্র হিসেবে বেশ নাম ডাক ছিল এলাকায়। বাবার কথা গুলি হৃদয়ের মাঝে অনেকদিন অযত্নে পড়েছিল; গত কয়েকদিন তার বলে যাওয়া কথাগুলি নিয়ে রিসার্স শুরু করি এবং সকল ঘটনার সত্যতা খুঁজে পাই। তাই ভাবলাম সময় এসেছে স্বাধীনতা যুদ্ধে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার বাবার অবদানটুকু জাতির সামনে তুলে ধরি।

আমার প্রচেষ্টা বাবাকে সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা বানানো নয় কেবল তার আত্মত্যাগ টুকু সকলকে জানানো। তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে পারেননি কেননা তিনি তখন নতুন যোগদান করা একজন ক্ষুদ্র চাকরিজীবী ছিলেন। এছাড়া বাবা অন্যকে গুলি করে মারার মতো তেমন সাহসি ব্যক্তিও ছিলেন না, নিতান্তই একজন সাধারণ মানুষ ছিলেন তিনি।

১৯৬৫ সালে চাকরিতে যোগদান করা মানুষটি যখন একটু স্বাবলম্বী হলেন তখন তিনি ১৯৬৯ সালে আমার মা মনোয়ারা বেগমকে বিয়ে করে খুলনায় নিয়ে আসেন। যদি আমার নামটি লিখতে ভুল না হয় খুলনায় দোলখোলা নামক কোন এক জায়গায় আমার মা'কে নিয়ে বসবাস শুরু করেন। অতীব তরুণ টগবগে বাবা ১৯৭০ সালে বাটা সু কোম্পানির "বেস্ট সেলসম্যান" হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই সুবাদে ঢাকা হেড অফিসে পুরস্কার আনতে গেলে পরিচয় হয় "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" নামক অস্ট্রেলিয়ান অফিসারের, যিনি সেই সময়ে বাটা সু কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা  ছিলেন। পুরস্কার নিয়ে খুলনায় ফিরে আসতেই ১৯৭০ সনের নির্বাচনকে ঘিরে দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে, তখন তিনি খুলনাতেই থাকার সিদ্ধান্ত নেন, কিন্তু ১৯৭১ সালে মায়ের পেটে বড় ভাই "মনির" আসলে বাবা বেশ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। ইতোমধ্যে শুরু হয়ে যায় যুদ্ধের দামামা। বাবা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মা'কে নানা বাড়ি পৌঁছে দেবেন, চারিদিকে বিভীষিকাময় অবস্থা, যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে তেমন কিছুই ছিল না। মা' ছিলেন বেশ সুন্দরী, নিজেদেরকে হায়েনাদের হাত থেকে রক্ষা করতে পায়ে হেটে ও রিকশা যোগে থেমে থেমে রওয়ানা দিলেন সেই খুলনার দোলখোলা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে। কখনো পায়ে হেটে কখনো বা অধিক পারিশ্রমিকে বিনিময়ে রিকশায় চড়ে এগুতে থাকলেন। সাথে ছিল একটা মাত্র ট্রাংক (সেই আমলের ট্রাভেল ব্যাগ)।

রূপসা ফেরিঘাটে পৌঁছাতেই মা- বাবা দুজনেই ধরা পরে যান পাকিস্তানিদের হাতে। বাবাকে নিয়ে অনেক জিজ্ঞাসাবাদ করে, গর্ভবতী মাকে কোন ক্ষতি না করলেও বাবাকে রূপসা নদীর তীরে গুলি করতে নিয়ে যান পাকিস্তানী আর্মিরা। অভিযোগ আনা হয়েছিল বাবা নাকি লুটের মালামাল তার ট্রাংকে বহন করছিলেন। বাবা বার বার বলছিলেন বহন করা ট্রাংকটি আমার নিজের কিন্তু আর্মিরা মানছিলেন না। বাবাকে গুলি করার জন্য নদীর কিনারে নিয়ে গেলে মায়ের চিৎকার শুনে জনৈক আর্মি অফিসার বাবাকে প্রমাণ করতে বলেছিল যে ট্রাংকটি যে বাবার ছিল।

ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আর্মিদের টানা হেচঁড়ায় কোমর থেকে ততক্ষণে চাবিটাও হারিয়ে গিয়েছিল। ট্রিগারে টান দেয়ার ঠিক পূর্ব মুহূর্তে বাবার মনে পড়েছিল ট্রাংকের মধ্যে বিয়ের একটা ছবি রাখা আছে।  বাবা যখন চিৎকার করে জীবন ভিক্ষা চাইছিলেন তখন অন্য আরেক অফিসার এসে ট্রাংকটি ভেঙে ছবি বের করার সিদ্ধান্ত নিলেন। ট্রাংকটি ভাঙতেই বাবা মায়ের ছবিটি বের হয়ে আসলে সেদিন নির্ঘাত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যান আমার বাবা।

আবার পথ চলা শুরু করেন, মা তখন বেশ অসুস্থ, এমনিতেই গর্ভবতী তার উপরে চারিদিকে গোলা বারুদের গন্ধ, বিষাক্ত চারিদিক। কোন রকমে সুবিদখালীতে এসে পৌঁছালে নানা বাড়িতে কান্নার রোল পড়ে যায়। মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরে ফুটফুটে বড় ভাই মনিরের জন্ম হয় কিন্তু সারা শরীর বিষাক্ত ছিল মাত্র ছয়মাস বয়সে ভাইটি আমার মারা গিয়েছিল। এরপরে কয়েক বছর পরে আমার জন্ম হয়। এ পর্যন্ত বলেই সেদিন বাবা আমার চিৎকার দিয়ে কান্না শুরু করেছিলেন।

কয়েক মুহূর্ত নির্বাক থেকে আবার শুরু করলেন। বলেছিলেন; মা'কে রেখে চাকরি বাঁচাতে তিনি কর্মস্থল খুলনার বাটা সু কোম্পানিতে আবার ফিরে আসেন। তখন যুদ্ধ শেষ হয়নি। দমকা হওয়ার মতোই কিছু কর্মস্থলে মানুষ যাতায়াত করতো। বাটাসহ বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মাঝে মাঝে খুলতো আর বন্ধ করতো। এমনই পরিস্থিতিতে আচমকাই শুনতে পেলেন বাটার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনে সরাসরি যুক্ত হয়েছেন। ঠিক তখনই সিদ্ধান্ত নিলেন বাটা সু কোম্পানি তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিলেও আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে দেশ স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত আর কর্মস্থলে যোগদান করবেন না। সেদিন থেকে বাটা সু দোকান না খুললেও বাবা আমার দোকানের চারপাশেই থাকতেন যাতে তার কর্মস্থলের কেউ কোন ক্ষতি করতে না পারেন।

১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসের কোন একদিন (তারিখটি আমার বাবা ঠিকভাবে বলতে পারেননি) খুলনা শহরে পাকিস্তানী আর্মিরা বন্ধ থাকা সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাবা প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন বাটার দোকান সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি বাঁচাতে কিন্তু পাকিস্তানী আর্মিরা তখন এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়া শুরু করলে প্রাণ বাঁচাতে বাবা আমার ড্রেনের মধ্যে আত্মগোপন করেন কিন্তু তাকে লক্ষ্য করে ছোড়া গ্রেনেটি যখন ঠিক তার মাথার উপরে থাকা ম্যানহোলের ঢাকনায় বিকট আওয়াজে ফুটেছিল তখনই অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। আর্মিরা চলে গেলে স্থানীয় কয়েকজনের সহযোগিতায় জীবন রক্ষা পেলেও দুটি কানই স্তব্দ হয়ে গিয়েছিল চিরতরে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ভালো করে শুনতে পেতেন না।  বাবা আমার সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধে এমন হাজারো দেশপ্রেমিক ছিলেন যারা কিনা বিনা স্বার্থে দেশকে ভাল বেসেছেন। চেতনা কি জিনিস জানতেন না, বুঝতেন না রাজনীতি কি জিনিস! শুধু জানতেন বাংলাদেশ আমাদের আর এ দেশকে ভালোবাসা আমাদের দায়ীত্ব! বাবার মুখে উইলিয়াম সাহেবের নাম শুনেছি, তিনি ছিলেন আমার বাবার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ।

গত কয়েকদিন ধরে উইলিয়াম সাহেবকে নিয়ে গবেষণা করে জানতে পারলাম তিনি একজন "বীর প্রতীক" খেতাব প্রাপ্ত মহান মুক্তিযোদ্ধা। বাবা আমার উইলিয়াম সাহেবের নামটি ঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারতেন না কিন্তু তাকে ভালোবাসতেন। আজকের এই দিনে সালাম জানাই নাম না জানা সকল মুক্তিযোদ্ধাদের যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্ব।

নিম্নে আমার গবেষণায় উঠে আসা উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড বীরপ্রতীক সাহেবের পরিচিতি তুলে ধরা হলো:

১৯৭০ সালে তিনি প্রথম ঢাকায় আসেন। বাটা স্যু কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭১ সালের প্রথম দিকে বাটা জুতার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে টঙ্গীর কারখানায় নিয়োগ পান।

২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চলাইটের নামে গণহত্যা চালায়। সে সময় তিনি সেই রাতের ভয়াবহতার কিছু ছবি তুলে পাঠান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে।

বাটা স্যু কোম্পানির মত বহুজাতিক একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হওয়াতে অবাধ চলাচল ছিল সর্বত্র। সেই সুযোগে তিনি সম্পর্ক গড়ে তোলেন টিক্কা খান, রাও ফারমান আলী, নিয়াজিদের সাথে। আর অন্য দিকে প্রধান সেনাপতি কর্নেল এমএজি ওসমানীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। তারপর সব তথ্য ফাঁস করে দিতেন।

তারপর নিজেই বাটার শ্রমিকদের সংঘবদ্ধ করে টঙ্গীসহ সেক্টর ১ এবং ২ নম্বরে গড়ে তোলা গেরিলা বাহিনীকে নিজ দায়িত্বে প্রশিক্ষণ দেন। তিনি নিজেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তারপর নিজেই জীবন বিপন্ন করে বাংলাদেশের যুদ্ধে নেমে পড়েন। তিনি বাঙ্গালী যোদ্ধাদের নিয়ে টঙ্গী-ভৈরব রেললাইনের ব্রীজ, কালভার্ট ধ্বংস করে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত করতে থাকেন।

সে সময় তিনি ঢাকার অস্ট্রেলিয়ান ডেপুটি হাইকমিশনের গোপন সহযোগিতা পেতেন। রক্তক্ষয়ী নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের শেষে টঙ্গীতে ফিরে আসেন বিজয়ীর বেশে।

১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশেই ছিলেন তারপর নিজ দেশ অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। তিনিই একমাত্র বিদেশী বাংলাদেশি যিনি মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য "বীর প্রতীক" খেতাব পান। তার নাম "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" । যিনি একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক। ২০০১ সালের ১৮ মে অস্ট্রেলিয়ার পার্থের হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা