শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:০৩, সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০২০

উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড (বীর প্রতীক), মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমার বাবা!

মতিউর রহমান লিটু
অনলাইন ভার্সন
উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড (বীর প্রতীক), মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আমার বাবা!

২রা সেপ্টেম্বর আমার বাবা জনাব আতাহার আলী মোল্লার মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১৩ সালের এই দিনে হৃদপিণ্ডে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ জনিত কারণে বরিশাল শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৭ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন। অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি হিসেবেই সকলের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে ইহজনম ত্যাগ করেছেন।

নম্রতা ও ভদ্রতা আমার বাবার অন্যতম বৈশিষ্ট ছিল। অতীব সাধারণ জীবন যাপন করতেন, জীবনের প্রথম বয়সে কষ্ট করলেও শেষ বয়সে টাকা পয়সার কোন কমতি ছিল না। আজ আমার বাবার বলে যাওয়া স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু স্মৃতি আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চাই যেটা কিনা ৯০ দশকে তিনি আমাকে জানিয়েছিলেন। অনেক রিসার্চ করে সেই দিনগুলির সত্যতা খুঁজে আজকে এই রিপোর্টটি আপনাদের মাঝে তুলে ধরতে চাই।

অতীব সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন আমার বাবা। তিনি পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ থানাধীন উত্তর সুবিদখালী গ্রামের মোল্লা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। জীবনে কোন আহামরি চাহিদা না থাকলেও নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে খুলনা শহরে চাকরি সন্ধানে বেরিয়ে পড়েছিলেন ১৯৬৫ সালে। জনৈক ভূঁইয়া সাহেব নামক এক “মহামানুষ” বাবাকে "বাটা" সু কোম্পানির সেলসম্যানের একটি চাকরির ব্যবস্থা করেছিলেন মাত্র ১৪০ টাকা বেতনে। কথাগুলি আমার বাবা ১৯৯১ সালের কোন এক সন্ধ্যায় অশ্রুসিক্ত নয়নে আমাকে জানিয়েছিলেন। তখন আমি পটুয়াখালী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। বাবার কথাগুলি আমার হুবহু মনে আছে। আমি প্রচন্ড মেধাবী না হলেও উল্লেখযোগ্য মেধাবী ছাত্র হিসেবে বেশ নাম ডাক ছিল এলাকায়। বাবার কথা গুলি হৃদয়ের মাঝে অনেকদিন অযত্নে পড়েছিল; গত কয়েকদিন তার বলে যাওয়া কথাগুলি নিয়ে রিসার্স শুরু করি এবং সকল ঘটনার সত্যতা খুঁজে পাই। তাই ভাবলাম সময় এসেছে স্বাধীনতা যুদ্ধে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আমার বাবার অবদানটুকু জাতির সামনে তুলে ধরি।

আমার প্রচেষ্টা বাবাকে সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা বানানো নয় কেবল তার আত্মত্যাগ টুকু সকলকে জানানো। তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে পারেননি কেননা তিনি তখন নতুন যোগদান করা একজন ক্ষুদ্র চাকরিজীবী ছিলেন। এছাড়া বাবা অন্যকে গুলি করে মারার মতো তেমন সাহসি ব্যক্তিও ছিলেন না, নিতান্তই একজন সাধারণ মানুষ ছিলেন তিনি।

১৯৬৫ সালে চাকরিতে যোগদান করা মানুষটি যখন একটু স্বাবলম্বী হলেন তখন তিনি ১৯৬৯ সালে আমার মা মনোয়ারা বেগমকে বিয়ে করে খুলনায় নিয়ে আসেন। যদি আমার নামটি লিখতে ভুল না হয় খুলনায় দোলখোলা নামক কোন এক জায়গায় আমার মা'কে নিয়ে বসবাস শুরু করেন। অতীব তরুণ টগবগে বাবা ১৯৭০ সালে বাটা সু কোম্পানির "বেস্ট সেলসম্যান" হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই সুবাদে ঢাকা হেড অফিসে পুরস্কার আনতে গেলে পরিচয় হয় "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" নামক অস্ট্রেলিয়ান অফিসারের, যিনি সেই সময়ে বাটা সু কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা  ছিলেন। পুরস্কার নিয়ে খুলনায় ফিরে আসতেই ১৯৭০ সনের নির্বাচনকে ঘিরে দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে, তখন তিনি খুলনাতেই থাকার সিদ্ধান্ত নেন, কিন্তু ১৯৭১ সালে মায়ের পেটে বড় ভাই "মনির" আসলে বাবা বেশ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। ইতোমধ্যে শুরু হয়ে যায় যুদ্ধের দামামা। বাবা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মা'কে নানা বাড়ি পৌঁছে দেবেন, চারিদিকে বিভীষিকাময় অবস্থা, যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে তেমন কিছুই ছিল না। মা' ছিলেন বেশ সুন্দরী, নিজেদেরকে হায়েনাদের হাত থেকে রক্ষা করতে পায়ে হেটে ও রিকশা যোগে থেমে থেমে রওয়ানা দিলেন সেই খুলনার দোলখোলা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে। কখনো পায়ে হেটে কখনো বা অধিক পারিশ্রমিকে বিনিময়ে রিকশায় চড়ে এগুতে থাকলেন। সাথে ছিল একটা মাত্র ট্রাংক (সেই আমলের ট্রাভেল ব্যাগ)।

রূপসা ফেরিঘাটে পৌঁছাতেই মা- বাবা দুজনেই ধরা পরে যান পাকিস্তানিদের হাতে। বাবাকে নিয়ে অনেক জিজ্ঞাসাবাদ করে, গর্ভবতী মাকে কোন ক্ষতি না করলেও বাবাকে রূপসা নদীর তীরে গুলি করতে নিয়ে যান পাকিস্তানী আর্মিরা। অভিযোগ আনা হয়েছিল বাবা নাকি লুটের মালামাল তার ট্রাংকে বহন করছিলেন। বাবা বার বার বলছিলেন বহন করা ট্রাংকটি আমার নিজের কিন্তু আর্মিরা মানছিলেন না। বাবাকে গুলি করার জন্য নদীর কিনারে নিয়ে গেলে মায়ের চিৎকার শুনে জনৈক আর্মি অফিসার বাবাকে প্রমাণ করতে বলেছিল যে ট্রাংকটি যে বাবার ছিল।

ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আর্মিদের টানা হেচঁড়ায় কোমর থেকে ততক্ষণে চাবিটাও হারিয়ে গিয়েছিল। ট্রিগারে টান দেয়ার ঠিক পূর্ব মুহূর্তে বাবার মনে পড়েছিল ট্রাংকের মধ্যে বিয়ের একটা ছবি রাখা আছে।  বাবা যখন চিৎকার করে জীবন ভিক্ষা চাইছিলেন তখন অন্য আরেক অফিসার এসে ট্রাংকটি ভেঙে ছবি বের করার সিদ্ধান্ত নিলেন। ট্রাংকটি ভাঙতেই বাবা মায়ের ছবিটি বের হয়ে আসলে সেদিন নির্ঘাত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যান আমার বাবা।

আবার পথ চলা শুরু করেন, মা তখন বেশ অসুস্থ, এমনিতেই গর্ভবতী তার উপরে চারিদিকে গোলা বারুদের গন্ধ, বিষাক্ত চারিদিক। কোন রকমে সুবিদখালীতে এসে পৌঁছালে নানা বাড়িতে কান্নার রোল পড়ে যায়। মাত্র কয়েক সপ্তাহ পরে ফুটফুটে বড় ভাই মনিরের জন্ম হয় কিন্তু সারা শরীর বিষাক্ত ছিল মাত্র ছয়মাস বয়সে ভাইটি আমার মারা গিয়েছিল। এরপরে কয়েক বছর পরে আমার জন্ম হয়। এ পর্যন্ত বলেই সেদিন বাবা আমার চিৎকার দিয়ে কান্না শুরু করেছিলেন।

কয়েক মুহূর্ত নির্বাক থেকে আবার শুরু করলেন। বলেছিলেন; মা'কে রেখে চাকরি বাঁচাতে তিনি কর্মস্থল খুলনার বাটা সু কোম্পানিতে আবার ফিরে আসেন। তখন যুদ্ধ শেষ হয়নি। দমকা হওয়ার মতোই কিছু কর্মস্থলে মানুষ যাতায়াত করতো। বাটাসহ বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মাঝে মাঝে খুলতো আর বন্ধ করতো। এমনই পরিস্থিতিতে আচমকাই শুনতে পেলেন বাটার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনে সরাসরি যুক্ত হয়েছেন। ঠিক তখনই সিদ্ধান্ত নিলেন বাটা সু কোম্পানি তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিলেও আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে দেশ স্বাধীন না হওয়া পর্যন্ত আর কর্মস্থলে যোগদান করবেন না। সেদিন থেকে বাটা সু দোকান না খুললেও বাবা আমার দোকানের চারপাশেই থাকতেন যাতে তার কর্মস্থলের কেউ কোন ক্ষতি করতে না পারেন।

১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসের কোন একদিন (তারিখটি আমার বাবা ঠিকভাবে বলতে পারেননি) খুলনা শহরে পাকিস্তানী আর্মিরা বন্ধ থাকা সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাবা প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন বাটার দোকান সহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি বাঁচাতে কিন্তু পাকিস্তানী আর্মিরা তখন এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়া শুরু করলে প্রাণ বাঁচাতে বাবা আমার ড্রেনের মধ্যে আত্মগোপন করেন কিন্তু তাকে লক্ষ্য করে ছোড়া গ্রেনেটি যখন ঠিক তার মাথার উপরে থাকা ম্যানহোলের ঢাকনায় বিকট আওয়াজে ফুটেছিল তখনই অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। আর্মিরা চলে গেলে স্থানীয় কয়েকজনের সহযোগিতায় জীবন রক্ষা পেলেও দুটি কানই স্তব্দ হয়ে গিয়েছিল চিরতরে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ভালো করে শুনতে পেতেন না।  বাবা আমার সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধে এমন হাজারো দেশপ্রেমিক ছিলেন যারা কিনা বিনা স্বার্থে দেশকে ভাল বেসেছেন। চেতনা কি জিনিস জানতেন না, বুঝতেন না রাজনীতি কি জিনিস! শুধু জানতেন বাংলাদেশ আমাদের আর এ দেশকে ভালোবাসা আমাদের দায়ীত্ব! বাবার মুখে উইলিয়াম সাহেবের নাম শুনেছি, তিনি ছিলেন আমার বাবার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ।

গত কয়েকদিন ধরে উইলিয়াম সাহেবকে নিয়ে গবেষণা করে জানতে পারলাম তিনি একজন "বীর প্রতীক" খেতাব প্রাপ্ত মহান মুক্তিযোদ্ধা। বাবা আমার উইলিয়াম সাহেবের নামটি ঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারতেন না কিন্তু তাকে ভালোবাসতেন। আজকের এই দিনে সালাম জানাই নাম না জানা সকল মুক্তিযোদ্ধাদের যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বার্বভৌমত্ব।

নিম্নে আমার গবেষণায় উঠে আসা উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড বীরপ্রতীক সাহেবের পরিচিতি তুলে ধরা হলো:

১৯৭০ সালে তিনি প্রথম ঢাকায় আসেন। বাটা স্যু কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭১ সালের প্রথম দিকে বাটা জুতার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে টঙ্গীর কারখানায় নিয়োগ পান।

২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চলাইটের নামে গণহত্যা চালায়। সে সময় তিনি সেই রাতের ভয়াবহতার কিছু ছবি তুলে পাঠান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে।

বাটা স্যু কোম্পানির মত বহুজাতিক একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হওয়াতে অবাধ চলাচল ছিল সর্বত্র। সেই সুযোগে তিনি সম্পর্ক গড়ে তোলেন টিক্কা খান, রাও ফারমান আলী, নিয়াজিদের সাথে। আর অন্য দিকে প্রধান সেনাপতি কর্নেল এমএজি ওসমানীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন। তারপর সব তথ্য ফাঁস করে দিতেন।

তারপর নিজেই বাটার শ্রমিকদের সংঘবদ্ধ করে টঙ্গীসহ সেক্টর ১ এবং ২ নম্বরে গড়ে তোলা গেরিলা বাহিনীকে নিজ দায়িত্বে প্রশিক্ষণ দেন। তিনি নিজেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তারপর নিজেই জীবন বিপন্ন করে বাংলাদেশের যুদ্ধে নেমে পড়েন। তিনি বাঙ্গালী যোদ্ধাদের নিয়ে টঙ্গী-ভৈরব রেললাইনের ব্রীজ, কালভার্ট ধ্বংস করে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত করতে থাকেন।

সে সময় তিনি ঢাকার অস্ট্রেলিয়ান ডেপুটি হাইকমিশনের গোপন সহযোগিতা পেতেন। রক্তক্ষয়ী নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের শেষে টঙ্গীতে ফিরে আসেন বিজয়ীর বেশে।

১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশেই ছিলেন তারপর নিজ দেশ অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। তিনিই একমাত্র বিদেশী বাংলাদেশি যিনি মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য "বীর প্রতীক" খেতাব পান। তার নাম "উইলিয়াম এ এস ঔডারল্যান্ড" । যিনি একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক। ২০০১ সালের ১৮ মে অস্ট্রেলিয়ার পার্থের হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা