শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

খুঁজে বের করা দরকার সেই বেঈমানদের যারা কর্মীবান্ধব শেখ হাসিনাকে একা করে দিচ্ছে!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
খুঁজে বের করা দরকার সেই বেঈমানদের যারা কর্মীবান্ধব শেখ হাসিনাকে একা করে দিচ্ছে!

করোনাভীতি কমেছে। ইদানিং অনেকের সাথেই দেখা হয়। কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম বড় ভাইয়ের অফিসে। সেখানে আরও কিছু প্রিয় মানুষের সঙ্গে দেখা হল। লম্বা আড্ডা চলল। ঘুরেফিরে দেশ, রাজনীতি, করোনা, আমলাতন্ত্র নিয়ে অনেক কথা হল। বড় বড় অট্টালিকা, ফ্লাইওভার, ব্রিজ নির্মাণ হচ্ছে কিন্তু মানুষের মন থেকে শান্তি আর স্বস্তি চলে গেছে। সব জায়গায় কেমন যেন একটা মন খারাপ করা পরিবেশ। একটা গুমোট ভাব।

গত বৃহস্পতিবার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শাহজাহান শিশিরের কারামুক্তি দাবিতে রাজু ভাস্কর্যে একটা মানববন্ধন হয়। সেই মানববন্ধনে আমি নিজেও উপস্থিত ছিলাম। বৃষ্টির মধ্যেই আমরা ব্যানার প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে গেলাম। দাঁড়ানো মাত্রই ইউনিফর্ম পড়া একদল লোক এসে, এই সরেন সরেন ; এখানে দাঁড়ানো যাবে না। এতটাই ঔদ্ধত্যপূর্ণ ব্যবহার ছিল এদের (আমার ছাত্রজীবনে এই ব্যবহার কারো কাছ থেকে পেলে অবশ্যই খালি মুখে কথা বলতাম না) আমার পাশে দাঁড়ানো ছেলেটাকে জিজ্ঞেস করলাম এরা কারা। ছেলেটা বলল এরা প্রক্টরের গুন্ডা বাহিনী। অবাক হয়ে বললাম, এদের ব্যবহার এত খারাপ কেন ! এদের পাশে দাঁড়ানো শাহবাগ থানার এক এসআই আমার দিকে এগিয়ে এল, বলল আপা আমি আপনাকে চিনি, আপনার সাথে একটু কথা আছে। আমি বললাম মানববন্ধন হবেই। এটা বাদে অন্য কোনও কথা থাকলে বলেন। ছেলেটা কাঁচুমাচু মুখ করে বলল, আসলে আপা আপনার আবেগটা আমি বুঝতে পেরেছি। কিন্তু প্রক্টর স্যারের কড়া নির্দেশ শিশির ভাই ইস্যুতে ক্যাম্পাসে কোনও প্রোগ্রাম করা যাবে না। আপনারা প্লিজ শাহবাগে দাঁড়ান। আমরা এখানেই দাঁড়াব। এটা শাহজাহান শিশিরের ক্যাম্পাস। এখানে ওনার ঘাম শ্রম আবেগ মিশে আছে। রাজু থেকে ক্রেন দিয়েও আমাকে কেউ সরাতে পারবে না। বৃষ্টিতে ভিজে ছেলেগুলো দাঁড়িয়ে আছে। একটা ছেলেও নড়বে না এখান থেকে। আপনি প্রক্টরকে জানিয়ে দেন। 

পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পেলাম, প্রক্টরের ওপর ওহী নাজিল হয়েছে। যারা ষড়যন্ত্র করে শেখ হাসিনার পরীক্ষিত শাহজাহান শিশিরকে জেলে পাঠিয়েছে সেই তারাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে দিয়ে শিশির ভাইয়ের মুক্তি আন্দোলনকে বাঁধাগ্রস্থ করার চেষ্টা করেছে। আমরা যখন ক্যাম্পাসে ছিলাম আমাদের নীলদলের শিক্ষকরা আমাদের তখন আগলে রাখতেন। ছাত্রদল আর পুলিশের পিটুনিতে আমার তিনবার হাত ভেঙেছিল; হাসপাতালে প্রতিবারই আমি চোখ খুলে সবার আগে নীলদলের স্যার ম্যাডামদের দেখেছিলাম। আজ যদি সেইসব পরীক্ষিত শিক্ষকদের কেউ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের দায়িত্বে থাকতেন তাহলে শাহজাহান শিশিরের স্ত্রীর সঙ্গে তার পোষা গুন্ডাবাহিনী তর্কে জড়াতো না। রাজপথে যে শাহজাহান শিশিরকে দেখেনি তার কাছ অবশ্য এমন ব্যবহারই প্রাপ্য। এখন চেয়ারে অধিষ্ঠিত হতে কোনও যোগ্যতা লাগে না, কমিটমেন্ট লাগে না। লাগে শুধু তেল!

পরশু রাতে খাওয়ার টেবিলে সাবেক এক ডাকসাইটের ছাত্রনেতার সাথে কথা হচ্ছিল। উনি খুব মন খারাপ করে বললেন, দল আর সরকারের দিকে তাকাও। তাহলেই সব পরিস্কার হয়ে যাবে তোমার কাছে। গত সপ্তাহে আওয়ামী লীগের এক কেন্দ্রীয় বড় নেতার সাথে লম্বা আড্ডা দিলাম। দল আর সরকার আলাদা করার যে প্রেসক্রিপশন সেটা মূলত আমলাতন্ত্রের রাজত্ব কায়েমের জন্য খুব সুক্ষ্মভাবে করা হয়েছে। কিছুদিন আগে আমি আমার একটা লেখায় প্রশ্ন করেছিলাম, এই সরকারে প্রধানমন্ত্রী বাদে আর কোন মন্ত্রী আছেন যিনি আমলাদের চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেন? কোনও উত্তর পাইনি আমি। লোকমুখে প্রচলিত আছে, অনেক মন্ত্রী সচিবদের স্যার ডাকেন এবং সচিব রুমে ঢুকলে নিজের চেয়ার ছেড়ে দাঁড়িয়ে যান। তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী উনাদের সামনে আমলারা কিন্তু কেঁচো হয়ে থাকতেন। পাড়া মহল্লা থেকে ধরে এনে মন্ত্রী না বানিয়ে কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী নেতাদের মধ্য থেকে মন্ত্রীপরিষদ সাজালে আমলারা এভাবে জিম্মি করতে পারতো না।

পরিকল্পিতভাবে জনপ্রতিনিধিদের চোর বানানো হচ্ছে অথচ প্রশাসনের সর্বত্রই পুকুর নয় সাগরচুরি চলছে। এগুলো নিয়ে কোথাও কোন আওয়াজ নেই। ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ প্রতিটা সহযোগী ও অংগ সংগঠনকে একে একে বিতর্কিত করা হয়েছে। যেটা দলীয় ফোরামে আলোচনার কথা সেটারও মিডিয়া ট্রায়াল করা হয়েছে। আমজনতার কাছে কি বার্তা গেল? আওয়ামী লীগ এই ক্ষতি কত বছরে পোষাতে পারবে বা আদৌও পারবে কিনা সেটা আমার জানা নেই।

কাক কাকের মাংস না খেলেও এক আওয়ামী কর্মী আরেক আওয়ামী কর্মীর ক্ষতি করতে এক সেকেন্ডও ভাবে না। নিজেদের অনৈক্যের সুযোগ নেয় তৃতীয়পক্ষ। আর কিছু মানুষ মতের মিল না হলেই অন্যকে জামাত-শিবির ট্যাগ লাগিয়ে দেয়। কেউ কেউ তো প্লেন ভাড়া করে হলেও অন্যের বদনাম করে আসে। আমরা চিরকালই পরশ্রীকাতর। শরীর খারাপের কারণে নয় বরং অন্যের সুখ দেখলেই বেশি অসুস্থ হয় একশ্রেণির মানুষ। বড় বড় স্থাপনার ভিড়ে মানবিক বোধগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। কেমন যেন একটা মেকি সমাজে বাস করছি আমরা। সেখানে কোনও মায়া নেই, প্রাণ নেই, কমিটমেন্ট নেই, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ নেই। আছে শুধু অসুস্থ প্রতিযোগিতা!

অন্ধকার যত গভীর ভোর তত নিকটে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর সেই আরাধ্য ভোরটা নিশ্চয়ই আসবে। দিনশেষে মানুষ চায় একটু সম্মান, একটু স্বস্তি। এই জায়গাগুলো দিন দিন কেমন যেন সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। মানুষের ভরসার জায়গাগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শুধু পেটের ক্ষুধায় নয় মনের ক্ষুধায়ও মানুষ মরে।

বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রতি আমার অগাধ ভরসা। উনাকে খুব বেশিদিন ভুল বুঝিয়ে রাখা যাবে না। দেশের মানুষ আর দলের নেতাকর্মীকে উনি তো বঙ্গবন্ধুর চোখ দিয়েই দেখেন। এত মমতা যার বুকে; দলের দুর্দিনের কর্মীদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ নিশ্চয় তাকেও রক্তাক্ত করবে? বিরোধীদল এবং এক এগারোর কর্মীরা কেউ ভালো নেই। হাইব্রিড আর অনুপ্রবেশকারীদের কনুইয়ের গুতোয় তারা দিন দিন তাদের প্রিয় আপার কাছ থেকে দূরে চলে যাচ্ছে।
আবার যদি কোনও সংকট আসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে কঠিন মূল্য দিতে হবে। দলের পরীক্ষিত কর্মীর চোখের জল আর দীর্ঘশ্বাসের মূল্য কড়া দামে মেটাতে হবে। সব শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই খুঁজে বের করা দরকার সেইসব বেঈমানদেরকে যারা কর্মীবান্ধব শেখ হাসিনাকে দিন দিন একা করে দিচ্ছে!

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে