শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২২, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

মামুন: হারিয়ে যাওয়া এক গল্পের নাম

Not defined
অনলাইন ভার্সন
মামুন: হারিয়ে যাওয়া এক গল্পের নাম

মামুন নামের গল্পটি নেই। দু’বছর হয়ে গেল। এই সময়ে কতজনের কত গল্প জমেছে। সুখ-দৃঃখের স্মৃতি বেড়েছে। বেঁচে থাকলে পরিচিতজনদের সেসব গল্পের অনেকগুলোতেই মামুনও থাকতো। মামুন ছেলেটাই ছিল এমন। কারনে অকারণে গল্পের মধ্যে হাজির হয়ে যেত। কখনো আনন্দ হয়ে, তার অতি আনন্দ কখনো বা বিরক্তির কারণও হয়ে যেতো। কিন্তু তার ওপর বিরক্তি খুব বেশি সময় ধরে রাখা যেত না। এমন কিছু করতো যে উপস্থিত সবাই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতো।নিজে হেসে যেত, হাসাতো আশেপাশের সবাইকে। এই এক অদ্ভুত ক্ষমতা ছিল মামুনের- মানুষকে হাসানো। শুধু ভালবাসা দিয়ে মানুষকে কাছে টেনে নেওয়ার এক সম্মোহনী শক্তি ছিল তার।

মামুনের সেই হাসিটা নেই। দু’বছর হয়ে গেল। এখনো তার হাসিমাখা চেহারাটা স্মৃতি হয়ে ফিরে ফিরে আসে। একবার, দুবার, বারবার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দিনে কত কত নোটিফিকেশন আসে। সেখানে ভেসে আসে অতীত স্মৃতিও। মেমোরি হিসেবে আসে নোটিফিকেশন। ঘুরেফিরে সেখানেও মামুন। আরো অনেকের সাথে তারও সরব উপস্থিতি। এই একটা বিষয়ে মামুন ছিল যেন অদ্বিতীয়। যে কোন ছবিতে তার থাকতেই হবে। কোথায় দাঁড়ালে ছবি থেকে তাকে বাদ দেয়া যাবে না, তা খুব ভালই জানা ছিল তার। ছবি তোলার ঠিক আগ মুহূর্তে এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে যেত যেন তাকে উপলক্ষ করেই ছবিটা তোলা হচ্ছে। খুব কম সময়ই সে অন্যের ছবি তুলে দিয়েছে। বরং ছবিতে নিজে থাকতে চাইতো। এই আমরা ছবি তোলার জন্য আরো অনেক সময় পাব, মামুন পাবে না। সে কথা কি ওর ভেতর থেকে কেউ জানিয়ে দিয়েছিল? কে, জানে। এখনও সেই সব ছবিগুলো সামনে আসে আর চোখটা ঝাপসা হয়ে যায়। ঝাপসা চোখে মামুনের ছবির দিকে চেয়ে থাকি। 

দু’বছর হয়ে গেল। পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধবের কাছে সবসময় মামুন কোন না কোনভাবে আলোচনায় থাকতো। আলোচনায় থাকতে পছন্দও করতোও হয়তো। মামুনের উপস্থিতিতে তাকে নিয়ে যেমন আলোচনা হতো, হতো তার অনুপস্থিতিতেও। আমরা এখনো তাকে নিয়ে কথা বলি, তার অভাব অনুভব করি। এটাও এক ভীষণ রকমের যোগ্যতা। আজীবন মামুন নামের হাসি মুখটি চোখের কোন ভিজিয়ে দিয়ে যাবে। এই যোগ্যতা সবার থাকে না। সবাই সবসময় আলোচনায় থাকতে পারে না। সবাইকে নিয়ে সব গল্প আড্ডায় আলোচনা হয় না। কিন্তু মামুন আলাদা, অবশ্যই ভিন্নরকম। পরিচিতজনদের আড্ডায় থাকুক না থাকুক মামুন প্রসঙ্গ চলে আসতই, এখনো যেমন আসে। আর কোন আড্ডায় মামুন থাকা মানেই ছিল আলোচনা তার দিকে ঘুরে যাওয়া। যত কথাই বলা হোক, ভাল হোক মন্দ হোক, তার পক্ষে হোক বিপক্ষে হোক; সবকিছুই হাসিমুখে মেনে নিত মামুন। রাগারাগির কোন বালাই-ই নেই। বরং হাসির রেশটা ছড়িয়ে দিত সবার মাঝে। তার এই হাসিমাখা মুখের অন্তরালে হয়তো কোন কষ্টও লুকিয়ে ছিল। যেমন ধুলোবালির রাস্তায় দাঁড়িয়ে একদিন বলছিলো “এই শহরের বাতাসে ধুলাবালি উড়ে না, যা উড়ে তা হলো কান্না। একটু বাতাসে তা যদি চোখে আসে, তা পানি হয়ে ঝরে পড়ে।”
 
সেই সহজ সরল, নিরাগ মামুনটা নেই। দু’বছর হয়ে গেল। মামুনের একটি দিক ছিল, কারো নামে গুরতর অভিযোগ করতো না। আর যদি কারও উপর মন খারাপ হতো, তাহলে খুব চুপ হয়ে যেত। সেটা তার খুব কাছের দুই একজন জানত বা বুঝতে পারতো। জীবন নিয়ে কতজনের কতশত পরিকল্পনা থাকে। কিন্তু' নিজের জীবন নিয়ে মামুনের কোন পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয়নি কখনো। মামুন মানে হলো একজন নিপাট সহজ সরল হাসি খুশি ভরা একটি ছেলে। জীবনের মানে যার কাছে ছিল সাদাসিধা।  জীবনের খুব জটিল কিছু সে বুঝত না। কিন্তু ভেতরে ভেতরে জীবনই যে তাকে নিয়ে এমন পরিকল্পনা করে রেখেছিল, কে জানতো। তাই কষ্ট হয়, ভীষণ কষ্ট হয় মামুন। দু’বছর আগের সেই রাতটা এখনো ভয়ানক কষ্ট হয়ে জমে আছে বুকের গভীরে। সারাক্ষণ হাসতে থাকা মামুন দুম করে চলে যাবে, তাও আবার ঘুমের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক হয়ে। এখনো মানতে কষ্ট হয়। তাই এখনো মামুনকেই মনে পড়ে আমাদের; আড্ডায়, গল্পে, কল্পনায়। হৃদয়ের পিঠে ভালবাসা জড়ো হয়। চোখের কোণে জমে উঠে জল। আহ! মামুন, আমাদের মামুন!
 
এভাবে এত তাড়াতাড়ি মামুন চলে যাবে তা আমাদের কারো কল্পনাতেও ছিল না। এত ছোট জীবনেই কত গভীর দাগ কেটে গেছে ছেলেটা, তা আসলে বলে বোঝানো যাবে না। এখন্‌ও মনে হয় এই বুঝি ফোন দিয়ে বলবে, কোথা্‌য় সবাই। যে কোন জায়গার নাম বলে সে কোথায় জিজ্ঞেস করলেই বলতো সেও রাস্তায়। তার সেই রাস্তা আর যেন শেষ হয় না। ঘণ্টাখানিক পর ফোন দিলেও বলবে রাস্তায়। তারপর আসবে মামুন। চলবে তর্কবিতর্ক, বকাবকি, গল্প আরেও কতকিছু। আর সেই প্রাণখোলা হাসি। প্রতিদিনের প্রায় প্রতিবেলার সাথেই জড়িয়ে ছিল মামুন। কখনো অ্যাসাইমেন্টে, কখনো সন্ধ্যা-রাতের আড্ডায়। কতশত স্মৃতি যে জমা আছে তাকে নিয়ে। সব স্মৃতিই দু’বছর আগের এক সন্ধ্যায় হঠাৎ করেই আটকে গেছে সবার জীবন পাতায়। কারো সাথে টঙ দোকানে চা খেতে খেতে জমেছিল শেষ তর্কটা, কারো সাথে ইটিভির গলিতে, কারো সাথে গুলশানের রাস্তার মোড়ে, কারো সাথে বা টেলিফোনে হয়েছিল শেষ কথাটা। সেই স্মৃতিগুলোই এখনো হাতড়ে বেড়াই। যেখানে যেখানে মামুনের সাতে আড্ডা দিতাম এখনো সেখানে গেলে মোচড় দিয়ে উঠে বুকের ভেতরটা। আক্ষেপ বাড়ায় শুধু। এত তাড়াতাড়ি কেন চলে যেতে হলো মামুন? আর কল্পনায় মামুনকে ভাবি। ইশ ছেলেটা এখন এখানে থাকলে কি করত? আচ্ছা করোনার এই মহামারীতে মামুন কি নিয়ম মেনে মাস্ক পরে থাকতো সবসময়? নাকি বলতো আরে এত ভয়ের কি আছে, আমার কিছুই হবেনা। এমন কত কিছুই আর জানা হবে না। যেমন এখন জানি না আকাশের কোন তারা হয়ে আমাদের দিকে চেয়ে আছে মামুন। আর মিটিমিটি হেসে বলছে, সব দেখছি কিন্তু, আমি সব জানি। আহ! সেই মামুন, আমাদের মামুন নেই। মামুন নেই কিন্তু মামুনের না থাকা আমাদের প্রতিদিন মনে করিয়ে দেয় মামুন কতো বেশি করে আছে আমাদের মাঝে। মামুনের অভাবে যে বিশাল কষ্ট ও বেদনা তা মামুনের কাছের মানুষ ছাড়া কেউ বুঝবে না। মামুন ছিলো এমনই, তাকে মিস করতে আপনি বাধ্য। 

মামুনের একটা প্রিয় গান ছিল যা প্রায়ই বেসুরা গলায় প্রায়ই গাইতো...
“আজ চলতে শিখে গেছি
তোকে নেই কিছু প্রয়োজন
তবু ভীষণ অপ্রয়োজনে তোকেই খুঁজেছে আমার মন
তুই হয়তো ভালোই আছিস
আর আমিও মন্দ নেই
তবু অসময়ে এসে স্মৃতিগুলো বুকে আঁকিবুকি কাটবেই।

তুই কত দূরে চলে গেলি
তোকে হারিয়ে ফেলেছি আমি
এই দুঃখটা হয়ে থাক
এই দুঃখটা বড় দামি।”

কখনো ভাবিনি মামুনের পথ চলা ঠিক এই গানের লাইনের মতই হয়ে যাবে একদিন। 

লেখক: আশরাফুল আলম খোকন, সিলভিয়া পারভীন লেনি, নাসিম রুপক, জয়দেব নন্দী, রোকন উদ্দিন, নাজমুল আলম নবীন, শারমিন সুলতানা লিলি, নীলাদ্রী শেখর, আশিক রনো, ইমতিয়াজ বাপ্পী, শ্রাবন মহসীন।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে