শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১১, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রভাব

এ কে এম শহীদুল হক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রভাব

২৮ সেপ্টেম্বর। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা গড়ার। সুখী-সমৃদ্ধশালী দেশ গড়ে পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। শোষণ বৈষম্যর অবসান ঘটিয়ে প্রত্যেক মানুষকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা। জাতির পিতার কাছে জনগণের থেকে প্রিয় আর কিছু ছিল না। 

স্বাধীনতাবিরোধী দেশি ও বিদেশি চক্র ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে স্বাধীনতার স্থপতি মহাকালের মহাপুরুষকে সপরিবারে হত্যা করে। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা, শিশু রাসেল ও নারী সদস্যসহ পরিবার ও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় সবাইকে নির্মমভাবে হত্যা করে। বাংলার ইতিহাসে কলঙ্কময় অধ্যায় সৃষ্টি করে তারা হত্যার রাজনীতির অবতারণা করে। গণতন্ত্রকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করে। হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়ে আইনের শাসন সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করে। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান। কিন্তু খুনি মোশতাক ও জেনারেল জিয়া তাদের প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরতে দেননি। বাধ্য হয়ে তারা ভারতে ছয় বছর নির্বাসিত জীবনযাপন করেছেন। 

১৯৮১ সালের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কাউন্সিল অধিবেশনে ঐকমত্যের ভিত্তিতে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করে। তারপর জনগণের চাপের মুখে জিয়া সরকার শেখ হাসিনাকে দেশের ফিরে আসার অনুমতি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা তাঁর পিতার প্রিয় স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পদার্পণ করেন। সেদিন বিমানবন্দরে লাখো জনতা তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে যায়। বিমানবন্দর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত লাখ লাখ জনতা রাস্তার দুপাশে ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হয়। ওইদিন জনগণের স্মৃতিপাতায় বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারির পাকিস্তান কারাগার থেকে দেশে প্রত্যাবর্তনের দৃশ্য উদ্ভাসিত হয়। শেখ হাসিনার সঙ্গে জনতাও আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েছিল। 

শেখ হাসিনা বাবা, মা, ভাই-ভাবী, আত্মীয়-স্বজন সবাইকে রেখে স্বামীর সঙ্গে বিদেশে যান। সঙ্গে ছিল ছোট বোন রেহানা। ছয় বছর পর ফিরে এসে কাউকে পাননি। যে বাবা দেশ স্বাধীন করেছেন, বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের স্থান করে দিয়েছিলেন, সেই বাবাকে সপরিবারে তারই দেশের কিছু বিশ্বাসঘাতক নির্মমভাবে হত্যা করেছে। দেশে ফিরে সর্বহারা শেখ হাসিনার মনের ব্যথা ও কষ্ট কত গভীরে তা সহজেই উপলব্ধি করা যায়। তারপরও স্বজনহারার বেদনা বুকে নিয়েই তিনি জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে পিতার স্বপ্ন পূরণের সোনার বাংলা তৈরি করার প্রত্যয়ে নিজেকে নিয়োজিত করলেন। শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে তিনি এগিয়ে চলার দৃঢ় সংকল্প নিলেন। 

জেনারেল জিয়া নিষ্ঠুর ও অমানবিক ছিলেন। শেখ হাসিনাকে ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত সেই পৈতৃক বাড়িতে ঢুকতেও দেননি। শেখ হাসিনা এক বুক ব্যথা নিয়ে রাস্তায় মিলাদ পড়ে আপনজনদের জন্য দোয়া করেছিলেন। 

শেখ হাসিনা যোগ্য পিতার সুযোগ্য কন্যা। তাঁর ধমনীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে। তাঁকে কোনোভাবে দাবিয়ে রাখা যায়নি। তিনি জিয়া-এরশাদের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন। শপথ নিয়েছিলেন গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে। তিনি পিতার ন্যায় বাংলার আনাচে-কানাচে, গ্রামগঞ্জ ও শহর ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে তিনি দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। সামরিক শাসক ও সামরিক আইনের বিরুদ্ধে কথা বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য জনগণকে সংগঠিত করেন। এ লক্ষ্যে জনমত তৈরির জনসমাবেশ, মিছিল, হরতাল ঘেরাও ইত্যাদি রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে সরকারকে দাবি মানার জন্য চাপ অব্যাহত রাখেন। 

স্বৈরাচারী এরশাদ সরকার ১৯৮৬ সালের ৭ মে তৃতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন ঘোষণা করেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগসহ অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নেয়। বিএনপি প্রাথমিকভাবে নির্বাচনে রাজি থাকলেও তাদের অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। 

শেখ হাসিনা ওই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন আন্দোলনের কৌশল হিসেবে। তিনি জানতেন স্বৈরাচারী এরশাদ সরকার অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেবে না। জনগণের সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে সামরিক সরকারের চরিত্র উন্মোচন করার জন্যই শেখ হাসিনা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। বাস্তবিক পক্ষে তাই হয়েছিল। নির্বাচন একটা প্রহসন ছিল। প্রহসনের নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি জয়লাভ করে। জাতীয় পার্টি ১৫৩টি আসনে এবং আওয়ামী লীগ ৭৬টি আসনে জয়লাভ করে। শেখ হাসিনা নির্বাচনের কারচুপির অভিযোগ এনে সংসদের ভিতরে ও বাইরে আন্দোলন শুরু করেন। আন্দোলনের মুখে ১৯৮৭ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ সরকার পার্লামেন্ট বিলুপ্ত ঘোষণা করে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের মধ্যেই এরশাদ পুনরায় ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ সব বৃহৎ রাজনৈতিক দল নির্বাচন বয়কট করে। নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি ২৫১টি আসনে জয়লাভ করে। আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দল ১৯টি আসনে জয়লাভ করে বিরোধী শিবিরে বসে। 

শেখ হাসিনা জোটের শরিকদলসহ আন্দোলন চালিয়ে যান। সঙ্গে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল এরশাদের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যায়। আন্দোলন গণবিস্ফোরণে রূপ নিলে এরশাদ ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন। এরশাদ সরকারের পতন হয় এবং চতুর্থ পার্লামেন্ট বিলুপ্ত হয়। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন অস্থায়ী সরকারের প্রধান হন। নির্বাচনের প্রস্তুতি নেন। এরশাদকে গ্রেফতার করে গৃহবন্দী করে রাখা হয়। 

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুয়ারি নির্দলীয় অস্থায়ী সরকারের অধীনে ৫ম পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগ এগিয়ে থাকলেও বিএনপি ১৪০টি আসনে এবং আওয়ামী লীগ ৮৮টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি ৩০.৮% এবং আওয়ামী লীগ ৩০.১% পপুলার ভোট পান। নির্বাচনে পরাজয়ের দায়িত্ব নিয়ে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করতে চাইলেও নেতা-কর্মীদের অনুরোধ ও আন্দোলনের মুখে তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত থেকে সরে যান। তিনি পুরোদমে দলীয় ও সংসদের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। 

শেখ হাসিনা দাবি তুলেন সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের পরিবর্তে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার গঠনের। তিনি অপরাপর রাজনৈতিক দলের সমর্থন আদায়েও সক্ষম হন। বিএনপি সংসদীয় পদ্ধতির সরকার গঠনে অনীহা প্রকাশ করে। শেখ হাসিনা অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের সমর্থন নিয়ে বিএনপিকে বাধ্য করেছিলেন parliamentary forum of Govt-এ ফিরে আসতে। বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এটা শেখ হাসিনারই অর্জন। 

শেখ হাসিনা পার্লামেন্টে বিরোধী নেতা হিসেবে অত্যন্ত সরব ছিলেন। সরকারের এবং পার্লামেন্টে অগণতান্ত্রিক আচরণের বিরুদ্ধে তিনি অত্যন্ত সোচ্চার ছিলেন। প্রতিবাদের কৌশল হিসেবে বারবার সংসদ অধিবেশন থেকে ওয়াক আউট করেন। 

মাগুরা-২ আসনের সংসদ সদস্যের মৃত্যু হলে সেখানে উপনির্বাচন হয় ১৯৯৪ সালের ২০ মার্চ। বিএনপি ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হেরে যায়। তাদের জনপ্রিয়তা কমেনি তা প্রমাণ করার জন্য বিএনপি সরকার মাগুরার উপনির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি করে তাদের প্রার্থীকে জয়লাভ করায়। শেখ হাসিনা কঠিন প্রতিবাদ করেন। তিনি তাঁর দলের সব সংসদ সদস্যসহ একযোগে সংসদ থেকে পদত্যাগ করায় বিএনপি সরকার দুর্বল হয়ে পড়ে। 

শেখ হাসিনা দাবি তুলেন নিরপক্ষে ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের। তিনি কেয়ারটেকার সরকারের রূপরেখাও দেন। কিন্তু বিএনপি তা আমলে না নিয়ে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুুুুুুুুুুয়ারি ৬ষ্ঠ পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে। আওয়ামী লীগসহ অনেক রাজনৈতিক দল ওই নির্বাচন বর্জন করে। বিএনপি এককভাবে ৩০০ আসনে জয়ী হয়। গোটা জাতি এ নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করে। শেখ হাসিনা তাঁর নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দেওয়ার দাবিতে অটল থাকেন এবং আন্দোলন চালিয়ে যান। 

১৯ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে ৬ষ্ঠ পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন ঢাকা হয়। ওই পার্লামেন্টে শেখ হাসিনার দাবি মোতাবেক কেয়ারটেকার সরকারের বিধান রেখে সংবিধানের ত্রয়োদশ (১৩তম) সংশোধনী পাস হয়। কেয়ারটেকার সরকারের দাবি আদায় শেখ হাসিনার বিজয়। ৩০ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে ৬ষ্ঠ পার্লামেন্ট ভেঙে যায়।

কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে ১২ জুন ১৯৯৬ তারিখে ৭ম পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিচারপতি হাবিবুর রহমান কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি পায় ১১৬টি আসন। জাতীয় পার্টি পায় ৩২টি। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর জিয়া ও এরশাদের সামরিক সরকার আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুকে নিশ্চিহ্ন করার বা মুছে ফেলার জন্য নানা ষড়যন্ত্র ও কৌশল নিয়েছিল। ন্যক্কারজনকভাবে ইতিহাস বিকৃত করেছে। শেখ হাসিনা এর তীব্র প্রতিবাদ করেছেন। রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করেছেন। জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থনে সিক্ত আওয়ামী লীগ সমহিমায় রাজনৈতিক অঙ্গনে সরব ছিল বিধায় তাদের হীন উদ্দেশ্য হাসিল হয়নি। বাংলাদেশের রাজনীতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগই নিয়ন্ত্রণ করেছে। 

বঙ্গবন্ধু হত্যার ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। শেখ হাসিনা তাঁর পিতার স্বপ্ন সোনার বাংলা নির্মাণে এবং দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নানা পরিকল্পনা ও উদ্যোগ নেন। বিভিন্ন সেক্টরে উন্নয়ন করেন। খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা আনেন। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে নানামুখী প্রকল্প চালু করেন। দেশের অর্থনীতির বেশ উন্নয়ন হয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন হয়। ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা চুক্তি করেন। পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যায় রাজনৈতিক সমাধান আনেন। পার্বত্য শান্তিচুক্তি করেন। শান্তিচুক্তির আওতায় শান্তি বাহিনীর সদস্যরা তাদের অস্ত্র প্রধানমন্ত্রীর হাতে সমর্পণ করে। বিশ্বের ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা বিরল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও আন্তরিকতায় এটা সম্ভব হয়েছিল। শেখ হাসিনার সরকার ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা পানির চুক্তি করেন। এসব শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়োকোচিত প্রজ্ঞারই পরিচায়ক। 

২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করেন। এ অধ্যাদেশের মাধ্যমে খুনি মোশতাক ও জিয়া সরকার বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করে দেয়। এ আইন বাতিলের মাধ্যমে শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু করেন। মেট্রোপলিটন জজ ১৫ জন খুনির ফাঁসির আদেশ দেন। হাই কোর্টের আপিলে ১২ জনের ফাঁসির রায় বহাল রাখে। বিএনপি-জামায়াত ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে নানা তালবাহানা করে সুপ্রিম কোর্টে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আপিল শুনানি বন্ধ রাখে। 

আওয়ামী লীগ ২০০৮ এর নির্বাচনে ক্ষমতায় এসে আপিল নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করেন। ১২ জন খুনির ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন। ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি ৫ খুনির ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়। শেখ হাসিনা জেলহত্যা মামলারও বিচার সম্পন্ন করেন। বিচারগুলো ট্রাইব্যুনালে না করে তিনি সাধারণ প্রক্রিয়ায় সাধারণ আদালতেই সম্পন্ন করেন। জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেন। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। 

পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ার পর আওয়ামী লীগ শান্তিপূর্ণভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ২০০১ সালে ক্ষমতা অর্পণ করেন। বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৮ম পার্লামেন্টের প্রস্তুতি নেন। কিন্তু এ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই একের পর এক বিবর্তনমূলক পদক্ষেপ নেওয়ায় তাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হয়। তারা এমন আবহ তৈরি করেছিল তাতে মনে হচ্ছিল বিএনপি ক্ষমতায় আছে। 

২০০১ সালের অক্টোবরের ১ তারিখে পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয় হয়। আওয়ামী লীগ ৬২টি আসনে এবং বিএনপি ১৯৩টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি ৪১.৪০% এবং আওয়ামী লীগ ৪০.০২% পপুলার ভোট পায়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আচরণে অনুমান করা যাছিল যে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারবে না। শেখ হাসিনা নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আনেন। 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতাকালে তাদের মদদে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। হামলার প্রধান লক্ষ্য ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা করা। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের সব নেতাকে হত্যা করে দলকে নেতৃত্বশূন্য করা। হামলায় ২২ জন নিহত হন। তিন শতাধিক আহত। বিএনপি-জামায়াত ওই মামলার সুষ্ঠু তদন্ত না করে খুনিদের বাঁচিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার নিশ্চিত করেন। 

বিএনপি ২০০৬ সালে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০০১ সালের আদলে করার জন্য নীলনকশা তৈরি করে। ইয়াজউদ্দিন সাহেব রাষ্ট্রপতি। সর্বশেষ অবসরে যাওয়া প্রধান বিচারপতি কেএম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার বিএনপির পরিকল্পনায় বাদ সাধে আওয়ামী লীগ। কারণ তিনি বিচারপতি হওয়ার আগে বিএনপির নেতা ছিলেন। তাঁকে কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান করার জন্যই বিএনপি বিচারপতিদের বয়স দুই বছর বাড়িয়ে অবসরের বয়স ৬৭ করে। প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগে অচল অবস্থা হওয়ায় সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করে। 

সেনা কর্তৃপক্ষ ফখরুদ্দীনকে প্রধান উপদেষ্টা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে। নেপথ্যে সেনাবাহিনী সরকার পরিচালনা করে। এ সরকার শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে রাজনীতি সংস্কার আনার চেষ্টা করে। দুই নেত্রীকেই গ্রেফতার করে। শেখ হাসিনা দমে যাওয়ার পাত্র নয়। তিনি অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্যায় আচরণের প্রতিবাদ করেন। দুই বছর পর নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়। দুই নেত্রীকে মুক্তি দেয়। ২০০৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর ৯ম জাতীয় সংসদের নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি মাত্র ৩০টি আসনে জয়লাভ করে। আওয়ামী লীগ ৪৯% এবং বিএনপি ৩৩.২% পপুলার ভোট পায়। আওয়ামী লীগের এ সাফল্যর পেছনে শেখ হাসিনার এক নেতৃত্বই মুখ্য। তিনি তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় দলকে সংগঠিত করেছেন এবং জনগণের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। 
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ২০০১ এবং ২০০৬ এবং পরবর্তীতে ২০০৭-২০০৮ এর কেয়ারটেকার সরকারের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা তাদের দ্বারা হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত হন। কেয়ারটেকার সরকারের আমলে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা বিনষ্ট হয়। হাই কোর্টও কেয়ারটেকার সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেয়। এ পরিস্থিতিতে আওয়ামী সরকার পার্লামেন্টে বিল এনে কেয়ারটেকার সরকার পদ্ধতি বিলোপ করে। 

শেখ হাসিনার রাজনৈতিক বিচক্ষণতা এবং দেশের অগ্রগতির জন্য ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। 
বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেল হত্যা, ২১ আগস্ট হত্যা এবং যুদ্ধপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকর করে শেখ হাসিনা দেশকে কলঙ্কমুক্ত করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। ১৯৮৩ হতে ২০০৭ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে শেখ হাসিনাকে নয়বার গ্রেফতার করা হয়েছে, প্রায় উনিশবার তাঁকে হত্যার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু তাঁকে দমিয়ে রাখা যায়নি। তাঁর ধমনীতে বঙ্গবন্ধুর রক্ত প্রবাহিত। তাই মৃত্যুর ভয় তাঁকে তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্য হতে বিচ্যুতি ঘটাতে পারেনি। 

২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করায় আওয়ামী লীগ টানা প্রায় ১২ বছর যাবৎ ক্ষমতায় আছে। তাই আওয়ামী লীগ সরকার উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে সেগুলো বাস্তবায়নের সুযোগ পেয়েছে। প্রত্যেক সেক্টরে উন্নয়ন হয়েছে। সামাজিক সূচক বৃদ্ধি পেয়েছে। খাদ্য উৎপাদন, শিল্প উৎপাদন, বাণিজ্য প্রসার, বৈদিশিক রেমিট্যান্স, কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ, রপ্তানি আয়, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ, তথ্য প্রযুক্তি, মাথাপিছু আয়, গড় আয়ু, শিক্ষার হার, কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ উৎপাদন ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই অভ‚তপূর্ব, ঈর্ষণীয় ও দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে। দেশ স্বল্পোন্নত দেশ হতে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে এবং মধ্যম আয়ের দেশের পথে। দেশ উন্নয়নশীল হওয়ার আকাক্সক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যক্তিবর্গ বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বীকৃতি দিয়েছে ও প্রশংসা করেছে। 

নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু তৈরি হচ্ছে, মেট্রোরেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, মহাসড়কগুলো চার লেনে উন্নীতকরণ ইত্যাদি মেগা প্রজেক্টসহ অসংখ্য উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। কভিড-১৯ বিশ্বব্যাপী অর্থনীতির ওপর আঘাত আনলে বাংলাদেশের অর্থনীতি তুলনামূলকভাবে এখনো ভালো আছে। 

শেখ হাসিনার সরকার ভিশন ২০২১ ও ২০৪১ রূপকল্প ঘোষণা করেন। ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে রূপকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। ডেলটা পরিকল্পনা ২১০০ প্রণয়ন করা হয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে রূপকল্পের লক্ষ্য অর্জিত হবে ইনশাআল্লাহ। 
এসব অর্জন সবই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাজ্ঞ, দূরদর্শী ও গতিশীল নেতৃত্বের জন্যই সম্ভব হচ্ছে। তাঁর রাষ্ট্রনায়োকোচিত প্রজ্ঞা তাঁকে বিশ্ব নেতৃত্বের কাতারে নিয়ে গেছে। তাঁর নেতৃত্ব, দেশ ও জনগণের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ, পরিকল্পনা, নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন, শিক্ষার প্রসার, এসজিডি অর্জনে সাফল্য, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলোতে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছে। তাই তিনি একটির পর একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছেন। তিনি ইতিমধ্যে প্রায় ৪০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার, সম্মাননা পেয়েছেন। শুভ জন্মদিনে আমরা তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।  

লেখক: সাবেক আইজিপি
 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা