শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৮, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

অগ্রগতির পথে আলোকের রথে শেখ হাসিনা

জাফর ওয়াজেদ
অনলাইন ভার্সন
অগ্রগতির পথে আলোকের রথে শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ হতদরিদ্র অবস্থান থেকে উন্নয়নশীল দেশের পথে। এ করোনা মহামারিতেও বিশ্ব উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ তার অবস্থানকে আরও সুদৃঢ়ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তা যে কারও কাছে অভাবনীয় মনে হতেই পারে। এক কথায় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এবং এর নেতা হিসেবে শেখ হাসিনা বিশ্ব পরিমণ্ডলে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছেন। একটি পশ্চাৎপদ দেশকে উন্নয়নের কাতারে শামিল করার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতৃত্বের মাঝে নিজের অবস্থানকে একটা অনন্য ধারায় প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন জোটে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি অবশ্যই আর্থ-সামাজিক ও কৌশলগত দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ, যা দেশটির অভ্যন্তরীণ অবস্থার উল্লেখযোগ্য উদ্বোধনের ফল। একই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।

বাংলাদেশ ও তার নেতা হিসেবে শেখ হাসিনার গুরুত্ব বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ আঞ্চলিক সহযোগিতা ও মৈত্রীর ক্ষেত্রে তার দৃঢ় অবস্থান। তিনি নানা আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক জোট এবং সহযোগিতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ অব্যাহত রেখেছেন। এর মাধ্যমে তিনি দেশের বাইরে আঞ্চলিক পর্যায়ে নেতৃত্বের যে ভূমিকা রাখছেন তা তাকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্বের আসন লাভে অনেকখানি এগিয়ে দিয়েছে। জাতিসংঘ, জি-সেভেনের মতো আসরে তার বিশেষ মর্যাদা এ কারণেই। এসব কারণেই তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান প্রণীত প্রভাবশালী নেতা হিসেবে তালিকাভুক্ত হচ্ছেন। বস্তুত দারিদ্র্য হ্রাস, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণ, আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ ইত্যাকার কারণেই বাংলাদেশ বিশ্ব পরিমণ্ডলে স্বাতন্ত্র্য অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। সর্বোপরি লাখ লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে বাংলাদেশে আশ্রয় দান এবং সাহায্য-সহযোগিতা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ বিশ্বমহলে প্রশংসিত হয়ে আসছে। কভিড-১৯ তথা করোনাকালে দেশের জীবনযাত্রাকে সমুন্নত রেখে মানুষের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।

নিজ দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত সমস্যার মধ্যেও যেভাবে রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিক সহানুভূতি প্রদর্শন করে আসছে, তাতে বিশ্ববাসী বিস্মিত হলেও শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা, সাহসী ভূমিকা অন্যতম উচ্চমাত্রা এনে দিয়েছে। বলা চলে, বাংলাদেশ বিশ্ব মানচিত্রে আজ এক ‘রোল মডেল’ দেশে উন্নীত হয়েছে নানা দিক থেকে। তাই বাংলাদেশকে অনুসরণ করে অগ্রযাত্রার পথ তৈরিতে অনেক দেশই এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ নিজে যেমন স্বপ্ন দেখে, সেই স্বপ্ন এখন অনেক দেশকেই দেখানো হচ্ছে। শুধু দেখা নয়, সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পথনির্দেশিকা এবং সঠিক কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যাত্রাপথ মসৃণ না হলেও স্বপ্ন পূরণের পালায় চড়াই-উতরাই ভেঙে বেরিয়ে আসছে উন্নতির অগ্রযাত্রায়। তাকে পাড়ি দিতে হবে আরও বহু পথ। সেই পথে যতই থাক কাঁটা বিছানো, তা উপড়ে ফেলার সক্ষমতাও ক্রমশ ধারণ করছে দেশটি। বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার চৌহদ্দি স্বদেশ ছাড়িয়ে এখন বিশ্বসভায় পৌঁছে গেছে। জিডিপির প্রবৃদ্ধি এবং আর্থ-সামাজিক সূচকে ‘উন্নয়ন বিস্ময়’ হিসেবে সত্যিকারার্থেই উত্থান ঘটেছে বাংলাদেশের। যে কারণে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে আন্তর্জাতিক বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে বাংলাদেশ। আর এ উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতিশীল নেতৃত্বের কারণে বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে একজন আদর্শ রাষ্ট্রনায়কের ইমেজ তৈরি করতে পেরেছেন তিনি। তার সামনে এখন ২০২১ সালের চ্যালেঞ্জ। এ সময়ের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার এবং উন্নয়নশীল দেশের পথে অগ্রযাত্রার যে লক্ষ্য স্থির করেছেন তা পূরণে কঠোর শ্রম বিনিয়োগ করা হচ্ছে। বিশ্বের মাঝে নিজের অবস্থানকে সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রটিও করতে হচ্ছে সম্প্রসারিত। এটা সত্যি যে, জনগণের সমর্থন ছাড়া পৃথিবীর কোনো নেতারই শক্তি নেই উন্নয়নমূলক কোনো কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা। শেখ হাসিনা এক্ষেত্রে ভাগ্যবান অবশ্যই। দেশের ১৭ কোটি মানুষের বড় অংশও শ্রমজীবী, শিক্ষিত, মধ্যবিত্ত, কৃষিজীবীসহ পেশাজীবী এবং অন্যান্য স্তরের জনগণের সমর্থন পাচ্ছেন ব্যাপকার্থে। জনগণ দুবেলা দুমুঠো খাবার এখন পাচ্ছে নিয়মিত। তিনি অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার মতো মৌলিক অধিকারগুলো জনগণের দরজায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছেন। কভিড-১৯ কালেও তিনি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন দেশবাসীর প্রতি। শেখ হাসিনা তার এক লেখায় বলেছেন, ‘আমি জনগণের ক্ষমতার শক্তিতে বিশ্বাস করি।’ এ বিশ্বাসই তাকে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্ব নেতৃত্বের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। আর জনগণের শক্তিতে বলীয়ান হতে পেরেছেন বলেই শত বাধা-বিঘ্ন সত্ত্বেও অর্থনৈতিক অগ্রগতির রথ টেনে নিতে পারছেন। তাই দেখা যায় দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ঊর্ধ্বমুখী। বাড়ছে মাথাপিছু আয়। বেড়েছে গড় আয়ু। কমেছে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার। বাড়ছে রপ্তানি আয়। উন্মোচিত হচ্ছে বিনিয়োগের নতুন নতুন ক্ষেত্র। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ একটি উপযোগী সময়ের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এটা সঠিক যে, দেশের অভ্যন্তরে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোর অকুণ্ঠ সহযোগিতা বাংলাদেশকে যে লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে নিয়ে যাবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিশ্ব নেতাদের আগ্রহের কেন্দ্রে এখন তাই বাংলাদেশের অবস্থান, বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনার উন্নয়ন নীতিমালা। বাংলাদেশের দ্রুত ও অভাবনীয় উন্নয়নে বিশ্ব নেতারাও বিস্মিত। তাই তারা উন্নয়নের অংশীদার হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে আসছেন। এটা বাংলাদেশের, বিশেষ করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সফলতা ও অর্জনের স্বীকৃতি।

আমরা দেখেছি বিভিন্ন সময় বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সামনে শেখ হাসিনা বিশ্বব্যাপী সর্বজনীন উন্নয়নের লক্ষ্যে উন্নত দেশ থেকে অধিকতর সহায়তা উন্নয়নশীল দেশের অনুকূলে সঞ্চালন, উন্নত দেশসমূহের বাজার অনুন্নতের জন্য অধিকতর মাত্রায় উন্মুক্তকরণ এবং জলবায়ুর বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রতিহতকরণে উন্নত দেশসমূহকে বিশ্বব্যাপী অধিকতর কার্যক্ষম পদক্ষেপ নেওয়া ও উন্নয়নশীল দেশে বিশ্ব উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে অধিকতর বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতৃত্বের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই উন্নয়নে তার নিজস্ব কৌশল এবং ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ভাবনাগুলো তুলে ধরেছেন। উন্নত অবকাঠামো বিনির্মাণ, নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ে তার বৈশ্বিক চিন্তা উপস্থাপন করেছেন। ‘কানেক্টিভিটিকে’ সামনে রেখে অবকাঠামোগত উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন তিনি। আর পরিবেশ ইস্যুতে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে এগিয়ে যাওয়ার কৌশলের উল্লেখ করেছেন। স্বাস্থ্যখাতে সবার জন্য সুস্বাস্থ্য অর্জনে বাংলাদেশ এমডিজিতে যেমন নেতৃত্ব দিয়েছে, তেমনি এসডিজিতেও নেতৃত্ব দেবে এ দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে গোটা বিশ্বকে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবার কৌশলে জোর দেওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিক নিশ্চিত করার বিষয়টি উপস্থাপন করেছিলেন। নারীকে নীতি প্রণয়ন ও রাজনীতিতে বেশি বেশি সম্পৃক্ত করা, নারীর অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করা, সমাজে নারীর অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করার কথা তুলে ধরেছিলেন। নারীর ক্ষমতায়নে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতিও তিনি স্পষ্ট করেছেন বিশ্ব সমাজের কাছে। বিশ্বের পশ্চাৎপদ অংশের এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করছে সব ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ওপর। বাংলাদেশের পথচলা এক্ষেত্রে অন্যদের জন্যও যে অনুকরণীয় হতে পারে সে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। দেশের উন্নয়ন, অর্জন ও সাফল্যের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই আনন্দ ও গর্বের বিষয়। সবার দায়িত্ব এ অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখে বৃহত্তর লক্ষ্য অর্জন। এ পথে চ্যালেঞ্জ রয়েছে, নানা প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।

বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নানান সময় শেখ হাসিনাকে যে সম্মান ও মর্যাদা প্রদান করেছেন তা ১৭ কোটি বাঙালিকেও মর্যাদাবান করেছে। শেখ হাসিনা দেশকে উন্নয়নশীল দেশের পথে নিয়ে যাচ্ছেন। মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার মধ্যে বাংলাদেশ নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখবে তা নয়। তার স্বপ্ন আরও দূরে, যেখানে বিশ্বের শিল্পোন্নত ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ শক্তির পাশে দাঁড়াতে পারবে। বাস্তবতা বলে যে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও শিল্পোন্নত দেশে পরিণত হবে। বাংলাদেশ যেভাবে সমৃদ্ধিতর হয়ে উঠছে, অগ্রগতির সোপানে নিজেকে সম্প্রসারিত করছে, তাতে ২০৪১-এর অনেক আগেই ২০৩০ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হবে। দেশবাসীর মধ্যে শেখ হাসিনা সেই স্বপ্ন জাগরিত করেছেন। শেখ হাসিনা বলেছেন, একটি উন্নততর বিশ্ব আরও উন্নত একটি গ্রহ এবং শান্তিপূর্ণ ও বিশ্ব ব্যবস্থার জন্য জনগণের জীবনকে রূপান্তর করতে আমাদের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আমরা এ অঞ্চলের বাকিদের সঙ্গে হাত মেলাতে চাই।

উন্নত দেশের নেতারা আবারও প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে ক্রমশ নানাভাবে। বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে এগিয়ে যাওয়ার পথে তারা সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে একজন আদর্শ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনা যেভাবে প্রতিভাত করেছেন নিজের ইমেজ, সর্বত্র তার প্রতিফলন ঘটে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছে, যা সারাবিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। রোহিঙ্গা সংকট ছাড়াও বাণিজ্য ও সমুদ্রসম্পদ নিয়ে বিশ্বনেতাদের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন শেখ হাসিনা। ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার পর সমুদ্রসম্পদ আহরণের জন্য বাংলাদেশ জোর দিয়েছে। এ বিষয়ে কোনো জ্ঞান বা প্রযুক্তি নেই, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ এ সম্পদ আহরণ করতে পারে। তাই ইতিমধ্যে ভারত, চীন ও ইউরোপীয় অন্যান্য দেশের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে বিশ্ব নেতাদের সহযোগিতাও চান তিনি।

শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ বিশ্বসভায় নিজের অবস্থান তৈরি করছে। বিশ্বজুড়ে শেখ হাসিনা যে অবস্থান তৈরি করেছেন তা বাঙালি জাতিকে এক উঁচু অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছে। বাঙালি তথা দেশের মানুষ বিশ্বাস করে শেখ হাসিনা স্বপ্ন দেখেন, স্বপ্ন দেখান এবং স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। শুধু বিশ্বাস নয়, এটি এখন প্রতিষ্ঠিত সত্যও। তাই তো ভুবনজুড়ে শেখ হাসিনার নাম আজ জ্বলজ্বল করছে। পাল তুলে দিয়েছেন নৌকার। পারি দিচ্ছেন অপার সাগরে। সব বাধা-বিঘ্ন দলিত করে বাংলাদেশকে যে স্তরে নিয়ে গেছেন, তাতে বিশ্বসভায় নিজস্ব অবস্থান গড়ে উঠেছে। এক নতুন বিশ্ব গড়ে তোলায় নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন এ করোনা মহামারীকালেও। কোনো প্রতিবন্ধকতাই তাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি, পারবেও না। অন্তহীন পথ ধরে তিনি চলেছেন মানব সভ্যতার বিকাশে আর সাম্যের বিস্তারে। জয়যাত্রায় তিনি সফলতাকেই ধারণ করেন। কারণ দেশবাসী রয়েছে তার সঙ্গে। তিনিও ধারণ করেন দেশের মানুষকে।  
 
লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও মহাপরিচালক
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)। 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা