শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৮, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

অগ্রগতির পথে আলোকের রথে শেখ হাসিনা

জাফর ওয়াজেদ
অনলাইন ভার্সন
অগ্রগতির পথে আলোকের রথে শেখ হাসিনা

বাংলাদেশ হতদরিদ্র অবস্থান থেকে উন্নয়নশীল দেশের পথে। এ করোনা মহামারিতেও বিশ্ব উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ তার অবস্থানকে আরও সুদৃঢ়ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তা যে কারও কাছে অভাবনীয় মনে হতেই পারে। এক কথায় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এবং এর নেতা হিসেবে শেখ হাসিনা বিশ্ব পরিমণ্ডলে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছেন। একটি পশ্চাৎপদ দেশকে উন্নয়নের কাতারে শামিল করার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতৃত্বের মাঝে নিজের অবস্থানকে একটা অনন্য ধারায় প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন জোটে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি অবশ্যই আর্থ-সামাজিক ও কৌশলগত দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ, যা দেশটির অভ্যন্তরীণ অবস্থার উল্লেখযোগ্য উদ্বোধনের ফল। একই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ।

বাংলাদেশ ও তার নেতা হিসেবে শেখ হাসিনার গুরুত্ব বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ আঞ্চলিক সহযোগিতা ও মৈত্রীর ক্ষেত্রে তার দৃঢ় অবস্থান। তিনি নানা আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক জোট এবং সহযোগিতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ অব্যাহত রেখেছেন। এর মাধ্যমে তিনি দেশের বাইরে আঞ্চলিক পর্যায়ে নেতৃত্বের যে ভূমিকা রাখছেন তা তাকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্বের আসন লাভে অনেকখানি এগিয়ে দিয়েছে। জাতিসংঘ, জি-সেভেনের মতো আসরে তার বিশেষ মর্যাদা এ কারণেই। এসব কারণেই তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান প্রণীত প্রভাবশালী নেতা হিসেবে তালিকাভুক্ত হচ্ছেন। বস্তুত দারিদ্র্য হ্রাস, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণ, আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ ইত্যাকার কারণেই বাংলাদেশ বিশ্ব পরিমণ্ডলে স্বাতন্ত্র্য অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। সর্বোপরি লাখ লাখ রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে বাংলাদেশে আশ্রয় দান এবং সাহায্য-সহযোগিতা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ বিশ্বমহলে প্রশংসিত হয়ে আসছে। কভিড-১৯ তথা করোনাকালে দেশের জীবনযাত্রাকে সমুন্নত রেখে মানুষের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।

নিজ দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত সমস্যার মধ্যেও যেভাবে রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিক সহানুভূতি প্রদর্শন করে আসছে, তাতে বিশ্ববাসী বিস্মিত হলেও শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা, সাহসী ভূমিকা অন্যতম উচ্চমাত্রা এনে দিয়েছে। বলা চলে, বাংলাদেশ বিশ্ব মানচিত্রে আজ এক ‘রোল মডেল’ দেশে উন্নীত হয়েছে নানা দিক থেকে। তাই বাংলাদেশকে অনুসরণ করে অগ্রযাত্রার পথ তৈরিতে অনেক দেশই এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ নিজে যেমন স্বপ্ন দেখে, সেই স্বপ্ন এখন অনেক দেশকেই দেখানো হচ্ছে। শুধু দেখা নয়, সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পথনির্দেশিকা এবং সঠিক কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। যাত্রাপথ মসৃণ না হলেও স্বপ্ন পূরণের পালায় চড়াই-উতরাই ভেঙে বেরিয়ে আসছে উন্নতির অগ্রযাত্রায়। তাকে পাড়ি দিতে হবে আরও বহু পথ। সেই পথে যতই থাক কাঁটা বিছানো, তা উপড়ে ফেলার সক্ষমতাও ক্রমশ ধারণ করছে দেশটি। বাঙালির আশা-আকাঙ্ক্ষার চৌহদ্দি স্বদেশ ছাড়িয়ে এখন বিশ্বসভায় পৌঁছে গেছে। জিডিপির প্রবৃদ্ধি এবং আর্থ-সামাজিক সূচকে ‘উন্নয়ন বিস্ময়’ হিসেবে সত্যিকারার্থেই উত্থান ঘটেছে বাংলাদেশের। যে কারণে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে আন্তর্জাতিক বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে বাংলাদেশ। আর এ উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতিশীল নেতৃত্বের কারণে বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে একজন আদর্শ রাষ্ট্রনায়কের ইমেজ তৈরি করতে পেরেছেন তিনি। তার সামনে এখন ২০২১ সালের চ্যালেঞ্জ। এ সময়ের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার এবং উন্নয়নশীল দেশের পথে অগ্রযাত্রার যে লক্ষ্য স্থির করেছেন তা পূরণে কঠোর শ্রম বিনিয়োগ করা হচ্ছে। বিশ্বের মাঝে নিজের অবস্থানকে সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রটিও করতে হচ্ছে সম্প্রসারিত। এটা সত্যি যে, জনগণের সমর্থন ছাড়া পৃথিবীর কোনো নেতারই শক্তি নেই উন্নয়নমূলক কোনো কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করা। শেখ হাসিনা এক্ষেত্রে ভাগ্যবান অবশ্যই। দেশের ১৭ কোটি মানুষের বড় অংশও শ্রমজীবী, শিক্ষিত, মধ্যবিত্ত, কৃষিজীবীসহ পেশাজীবী এবং অন্যান্য স্তরের জনগণের সমর্থন পাচ্ছেন ব্যাপকার্থে। জনগণ দুবেলা দুমুঠো খাবার এখন পাচ্ছে নিয়মিত। তিনি অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার মতো মৌলিক অধিকারগুলো জনগণের দরজায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছেন। কভিড-১৯ কালেও তিনি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন দেশবাসীর প্রতি। শেখ হাসিনা তার এক লেখায় বলেছেন, ‘আমি জনগণের ক্ষমতার শক্তিতে বিশ্বাস করি।’ এ বিশ্বাসই তাকে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্ব নেতৃত্বের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। আর জনগণের শক্তিতে বলীয়ান হতে পেরেছেন বলেই শত বাধা-বিঘ্ন সত্ত্বেও অর্থনৈতিক অগ্রগতির রথ টেনে নিতে পারছেন। তাই দেখা যায় দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ঊর্ধ্বমুখী। বাড়ছে মাথাপিছু আয়। বেড়েছে গড় আয়ু। কমেছে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার। বাড়ছে রপ্তানি আয়। উন্মোচিত হচ্ছে বিনিয়োগের নতুন নতুন ক্ষেত্র। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ একটি উপযোগী সময়ের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এটা সঠিক যে, দেশের অভ্যন্তরে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোর অকুণ্ঠ সহযোগিতা বাংলাদেশকে যে লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে নিয়ে যাবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিশ্ব নেতাদের আগ্রহের কেন্দ্রে এখন তাই বাংলাদেশের অবস্থান, বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনার উন্নয়ন নীতিমালা। বাংলাদেশের দ্রুত ও অভাবনীয় উন্নয়নে বিশ্ব নেতারাও বিস্মিত। তাই তারা উন্নয়নের অংশীদার হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে আসছেন। এটা বাংলাদেশের, বিশেষ করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সফলতা ও অর্জনের স্বীকৃতি।

আমরা দেখেছি বিভিন্ন সময় বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সামনে শেখ হাসিনা বিশ্বব্যাপী সর্বজনীন উন্নয়নের লক্ষ্যে উন্নত দেশ থেকে অধিকতর সহায়তা উন্নয়নশীল দেশের অনুকূলে সঞ্চালন, উন্নত দেশসমূহের বাজার অনুন্নতের জন্য অধিকতর মাত্রায় উন্মুক্তকরণ এবং জলবায়ুর বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রতিহতকরণে উন্নত দেশসমূহকে বিশ্বব্যাপী অধিকতর কার্যক্ষম পদক্ষেপ নেওয়া ও উন্নয়নশীল দেশে বিশ্ব উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে অধিকতর বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতৃত্বের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই উন্নয়নে তার নিজস্ব কৌশল এবং ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ভাবনাগুলো তুলে ধরেছেন। উন্নত অবকাঠামো বিনির্মাণ, নারীর ক্ষমতায়ন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ে তার বৈশ্বিক চিন্তা উপস্থাপন করেছেন। ‘কানেক্টিভিটিকে’ সামনে রেখে অবকাঠামোগত উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন তিনি। আর পরিবেশ ইস্যুতে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে এগিয়ে যাওয়ার কৌশলের উল্লেখ করেছেন। স্বাস্থ্যখাতে সবার জন্য সুস্বাস্থ্য অর্জনে বাংলাদেশ এমডিজিতে যেমন নেতৃত্ব দিয়েছে, তেমনি এসডিজিতেও নেতৃত্ব দেবে এ দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে গোটা বিশ্বকে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবার কৌশলে জোর দেওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিক নিশ্চিত করার বিষয়টি উপস্থাপন করেছিলেন। নারীকে নীতি প্রণয়ন ও রাজনীতিতে বেশি বেশি সম্পৃক্ত করা, নারীর অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করা, সমাজে নারীর অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করার কথা তুলে ধরেছিলেন। নারীর ক্ষমতায়নে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতিও তিনি স্পষ্ট করেছেন বিশ্ব সমাজের কাছে। বিশ্বের পশ্চাৎপদ অংশের এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করছে সব ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ওপর। বাংলাদেশের পথচলা এক্ষেত্রে অন্যদের জন্যও যে অনুকরণীয় হতে পারে সে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। দেশের উন্নয়ন, অর্জন ও সাফল্যের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই আনন্দ ও গর্বের বিষয়। সবার দায়িত্ব এ অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রেখে বৃহত্তর লক্ষ্য অর্জন। এ পথে চ্যালেঞ্জ রয়েছে, নানা প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।

বিশ্ব নেতৃবৃন্দ নানান সময় শেখ হাসিনাকে যে সম্মান ও মর্যাদা প্রদান করেছেন তা ১৭ কোটি বাঙালিকেও মর্যাদাবান করেছে। শেখ হাসিনা দেশকে উন্নয়নশীল দেশের পথে নিয়ে যাচ্ছেন। মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার মধ্যে বাংলাদেশ নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখবে তা নয়। তার স্বপ্ন আরও দূরে, যেখানে বিশ্বের শিল্পোন্নত ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ শক্তির পাশে দাঁড়াতে পারবে। বাস্তবতা বলে যে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও শিল্পোন্নত দেশে পরিণত হবে। বাংলাদেশ যেভাবে সমৃদ্ধিতর হয়ে উঠছে, অগ্রগতির সোপানে নিজেকে সম্প্রসারিত করছে, তাতে ২০৪১-এর অনেক আগেই ২০৩০ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হবে। দেশবাসীর মধ্যে শেখ হাসিনা সেই স্বপ্ন জাগরিত করেছেন। শেখ হাসিনা বলেছেন, একটি উন্নততর বিশ্ব আরও উন্নত একটি গ্রহ এবং শান্তিপূর্ণ ও বিশ্ব ব্যবস্থার জন্য জনগণের জীবনকে রূপান্তর করতে আমাদের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আমরা এ অঞ্চলের বাকিদের সঙ্গে হাত মেলাতে চাই।

উন্নত দেশের নেতারা আবারও প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে ক্রমশ নানাভাবে। বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে এগিয়ে যাওয়ার পথে তারা সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে একজন আদর্শ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনা যেভাবে প্রতিভাত করেছেন নিজের ইমেজ, সর্বত্র তার প্রতিফলন ঘটে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছে, যা সারাবিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। রোহিঙ্গা সংকট ছাড়াও বাণিজ্য ও সমুদ্রসম্পদ নিয়ে বিশ্বনেতাদের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন শেখ হাসিনা। ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার পর সমুদ্রসম্পদ আহরণের জন্য বাংলাদেশ জোর দিয়েছে। এ বিষয়ে কোনো জ্ঞান বা প্রযুক্তি নেই, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ এ সম্পদ আহরণ করতে পারে। তাই ইতিমধ্যে ভারত, চীন ও ইউরোপীয় অন্যান্য দেশের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। এ ব্যাপারে বিশ্ব নেতাদের সহযোগিতাও চান তিনি।

শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ বিশ্বসভায় নিজের অবস্থান তৈরি করছে। বিশ্বজুড়ে শেখ হাসিনা যে অবস্থান তৈরি করেছেন তা বাঙালি জাতিকে এক উঁচু অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছে। বাঙালি তথা দেশের মানুষ বিশ্বাস করে শেখ হাসিনা স্বপ্ন দেখেন, স্বপ্ন দেখান এবং স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। শুধু বিশ্বাস নয়, এটি এখন প্রতিষ্ঠিত সত্যও। তাই তো ভুবনজুড়ে শেখ হাসিনার নাম আজ জ্বলজ্বল করছে। পাল তুলে দিয়েছেন নৌকার। পারি দিচ্ছেন অপার সাগরে। সব বাধা-বিঘ্ন দলিত করে বাংলাদেশকে যে স্তরে নিয়ে গেছেন, তাতে বিশ্বসভায় নিজস্ব অবস্থান গড়ে উঠেছে। এক নতুন বিশ্ব গড়ে তোলায় নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন এ করোনা মহামারীকালেও। কোনো প্রতিবন্ধকতাই তাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি, পারবেও না। অন্তহীন পথ ধরে তিনি চলেছেন মানব সভ্যতার বিকাশে আর সাম্যের বিস্তারে। জয়যাত্রায় তিনি সফলতাকেই ধারণ করেন। কারণ দেশবাসী রয়েছে তার সঙ্গে। তিনিও ধারণ করেন দেশের মানুষকে।  
 
লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও মহাপরিচালক
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)। 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে