শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০

হাসু আপার ছোট্ট রাসেল আসত যদি ফিরে

হাসিনা আক্তার নিগার
অনলাইন ভার্সন
হাসু আপার ছোট্ট রাসেল আসত যদি ফিরে

‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটা পলাশ ফুলের মালা

আমি জনম জনম রাখবো ধরে ভাই হারানোর জ্বালা
আসি বলে আমায় ফেলে সেই যে গেলো ভাই
তিন ভুবনের কোথায় গেলে ভাইয়ের দেখা পাই।’ 

মানবীয় সম্পর্কগুলোর মধ্যে ভাই-বোনের যে মধুর সম্পর্ক তা কেবল আবেগ আর অনুভূতি দিয়েই অনুধাবন করা সম্ভব। কোনো বোনের অনেকগুলো ভাইয়ের মধ্য থেকে যদি একটি ভাইও তার কাছ থেকে হারিয়ে যায় তবে সেই ভাই হারানোর জ্বালা কোনো কিছুর বিনিময়ে পূরণ হয় না। 

আর বোনটির হৃদয়ে ভাইয়ের যে ছবি আঁকা থাকে সেই ছবিতে কখনোই কোনো ধূলা জমে না। চির সজীব থাকে ভাই-বোনের ভালোবাসা কিংবা খুনসুটির দিনগুলোর স্মৃতি।

ভাইয়ের প্রতি বোনের এই অনুভূতি নিয়েই বেশ ক’বছর আগে নির্মিত হয়েছিল একটি বিজ্ঞাপন চিত্র। যেখানে বোনটি ছোট্ট ভাইকে হারিয়ে ফেলে মুক্তিযুদ্ধের ঢামাঢোলে। দেশ স্বাধীন হবার দীর্ঘ সময় পরেও বোনটি ছোট্ট সেই ভাইয়ের ছবিই কল্পনায় এঁকে চলে প্রতিনিয়ত। 

তাই তার ভাবনা জুড়ে থাকে - ‘বাবুটা বেঁচে থাকলে আজ দেখতে কেমন হতো! .... ওর কি বিয়ে হতো! .... বাবুর বাবুটা দেখতে কেমন হতো! ....’ তবে এই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। ভাবনাগুলো শুধুই মনের গহীনে গুমরে মরে, অশ্রু হয়ে ঝরে পড়ে।

ভাই-বোন। দুইটি মাত্র শব্দ। অথচ এর মাঝে মিশে আছে ভালোবাসার এমন এক বন্ধন, যা কোনো ভাষা দিয়েই প্রকাশ করা যায় না। আর এই চিরবন্ধন ছিন্ন করে কোনো ভাইকে যদি চলে যেতে হয় না ফেরার দেশে, তবে সে বিচ্ছেদ বোনের জন্য প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুসম হয়ে দাঁড়ায়।

বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনেক বোন হারিয়েছে স্নেহময় ভাইদের। কিন্তু ভাইয়ের রক্তের বিনিময়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জন এবং একটি লাল-সবুজের পতাকা প্রাপ্তি - সেই বোনদের শোককে শক্তিতে পরিণত করেছে। বোনেরা গর্বিত হয়েছে ভাইয়ের এমন মহান আত্মত্যাগে। 

কিন্তু যখন স্বাধীন ভূমিতেই কোনো বোন ক্ষমতা লিপ্সু বাহিনীর হাতে বিনা কারণে হারিয়ে ফেলে তার আদরের  ভাইকে, সেটি বড় অসহনীয়। তখন কোনো সান্ত্বনার বাণী বোনের হৃদয়ের রক্তক্ষরণকে থামাতে পারে না। দুর্ভাগা বাঙ্গালি জাতি দুই বোনের কাছে এমনই এক অমানবিক কর্মের জন্য লজ্জিত হয়েছে। রাজনীতির নোংরামির খেলাতে মানুষ নামের অমানুষরা বাংলার ইতিহাসে রচনা করেছে এক কালো অধ্যায়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র চার বছর অতিক্রান্ত না হতেই এদেশেরই কিছু দিকভ্রান্ত সামরিক সদস্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যা করে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এর পেছনে মদদ দিয়েছে এদেশেরই বিবেকহীন কিছু রাজনীতিবিদ। ক্ষমতার লোভে এই হত্যাকারীরা এতটাই মতিভ্রম হয়ে পড়েছিল যে, শেখ পরিবারের ছোট্ট শিশু রাসেলকেও তারা রেহাই দেয়নি। হয়তো শেখ পরিবারের রাজনীতিকে সমূলে শেষ করে দিতেই শেখ রাসেলকে হত্যা করেছিল তারা। 

কিন্তু এমন নির্মমতা দেখে প্রশ্ন জাগে, একটি বারের জন্যও কি তাদের চোখের সামনে ভেসে উঠেনি নিজেদের সন্তানদের মুখ! হত্যায় অংশ নেয়া এমন কেউ কি রাসেলের চোখে-মুখে তাদের সন্তানকে খুঁজে পায়নি! একটি বারও কি তারা চোখ তুলে তাকায়নি রাসেলের মায়াবী মুখটির প্রতি!

ক্ষমতার লোভ মানুষকে কতটা অন্ধ করে দেয় তার প্রমাণ এ হত্যাকাণ্ড। আর সে সাথে এটাও পরিষ্কার হয়ে যায় ক্ষমতার কাছে মানবীয় যেকোনো সম্পর্ক এভাবেই হেয় হয়ে যায়।

বঙ্গবন্ধুর মতো একজন বাবা, ফজিলাতুন্নেসার মতো মমতাময়ী মা, শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেলসহ বেশ কয়েকজন আত্মীয়-পরিজনকে হারানোর বিষাদ বেদনাকে বুকে পাথর চাপা দিয়ে রেখেছে বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহেনা। আর আজও তাঁরা যে শোক যন্ত্রণায় মুহ্যমান তা তাদের জীবনের কোনো প্রাপ্তিতেও মুছে যাবে না। 

উজ্জ্বল দীপ্তময় চোখ আর মায়াবী মুখের শেখ রাসেলের জন্ম ঢাকায়, ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর। বাবা ভক্ত রাসেল সুযোগ পেলেই বাবার পাশে পাশে থাকতো। রাজনীতির কারণে অন্যান্য সন্তানকে সময় দিতে পারেননি বঙ্গবন্ধু। সে কারণে তিনি সব সময় চেষ্টা করতেন রাসেলকে নিজের কাছাকাছি রাখতে। তাই স্বাধীন দেশের যে কোনো সরকারি সফরেই বঙ্গবন্ধুর পাশে থাকত রাসেল। রাসেলের আরেকটি সঙ্গী ছিলো তার প্রিয় সাইকেলটি। ১৯৭৫ সালে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল, ঢাকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল রাসেল।

ছোট্ট শেখ রাসেল বড় দুই বোনের অনেক আদরের ভাই ছিল। এ জন্যই জীবনের অন্তিম মুহূর্তে রাসেল হত্যাকারীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য প্রিয় বোনের কাছেই যেতে চেয়েছিল বারবার। হয়তোবা ছোট শিশুটি তখন  ভাবছিলো, আজ হাসু আপা থাকলে তাকে যেমন করে হোক বাঁচানোর চেষ্টা করতো। 

ড. ওয়াজেদ মিয়া তাঁর ‘Some events involving Sheikh Mujib and Bangladesh’ বইতে শেখ রাসেল সম্পর্কে লিখেছেন, ‘.... রাসেল লোকজনের মধ্যে আশ্রয় নেয়ার জন্য দৌঁড়ে নিচে চলে যায়। হত্যাকারীরা রাসেলকে সেখানে দেখতে পেয়ে ওর দিকে রাইফেল তাক করে। আবদুর রহমান রোমা নামের যে লোকটি অনেক বছর ধরে রাসেলের দেখাশোনা করছিল, সে তা দেখতে পেয়ে ওর হাত ধরে। কিছুক্ষণ পর একজন লোক রাসেলকে রোমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে ঘরের বাইরে নিয়ে যায়। রাসেল জীবনের এমন নির্মমতাকে দেখে কান্না শুরু করে। বারবার ঘাতকদের বলতে থাকে, ‘আল্লাহর দোহাই লাগে, আমাকে মারবেন না। আমার হাসু আপা (শেখ হাসিনা) আর দুলাভাই জার্মানিতে থাকে। আপনারা দয়া করে হাসু আপার কাছে আমাকে পাঠিয়ে দিন।’ 

রাসেলের কান্নায় আবেগতাড়িত হয়ে ওই সৈনিকটি তাকে বাড়ির মূল ফটকের দারোয়ানদের ঘরে লুকিয়ে রাখে। প্রায় আধঘণ্টা পর একজন মেজর রাসেলকে সেখানে লুকিয়ে থাকতে দেখে তাকে উপরে মায়ের ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে রাসেলের মাথায় রিভলভার দিয়ে গুলি করে হত্যা করে।

চির বিদায়ের মুহূর্তে ভাইটি বোনের কাছে আসতে চেয়েছিল। বোনের নাম ধরে কাঁদছিল। কিন্তু বোনটি তখন সাত সমুদ্র তের নদীর ওপারে স্বামীর সংসারে আর এপারে বোনের অলক্ষ্যেই চক্রান্তকারীরা হত্যা করে ভাইটিকে। সেই ছোট্ট ভাইয়ের আকুল কান্না আর আকুতি ভরা মায়াবী চোখ যখন কোনো বোনের মনে পড়ে সে কোনোভাবে  আবেগকে সংবরণ করতে পারে।

রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে একটি বারও যদি বোনের স্থানে দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনা আর শেখ রেহেনার ভাই হারানোর যন্ত্রণাকে উপলব্ধি করা যায়, তবে যুবক দুটি ভাই আর ছোট্ট রাসেলকে হারানোর কষ্টটা বোধ করি যেকোনো মানুষের বিবেককে নাড়া দিয়ে যায়।

হানাহানিতে মানুষ হয়ত ক্ষমতার আস্বাদ নিতে পারে। কিন্তু তাতে মনুষ্যত্ববোধ হারিয়ে যায়। আর মনুষ্যত্ববোধহীনদের জায়গা কোথাও হয় না। তাই তো ঘাতকরা দুই বোনের জীবন থেকে রাসেলকে ছিনিয়ে নিলেও এদেশের মানুষের কাছে সেই ঘাতকরা ও তাদের পরিবাররা ঘৃণিত থাকবে আজীবন। বাংলার মাটিতে আইন মোতাবেক ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে। রাসেলের হাসু আপা খুনিদের সাজা দিয়ে তার কথা রেখেছে। কিন্তু হারিয়ে যাওয়া ভাইকে আর ফিরে না পাওয়ার অবর্ণনীয় কষ্ট প্রতিনিয়ত বোনকে কুড়েকুড়ে খায়। কোনো সান্ত্বনাই বোনের অবুঝ হৃদয়ে প্রবোধ মানে না এটাই সত্য।

প্রতিবছরই বাংলাদেশের মানুষ ১৫ আগস্ট পালন করে ‘শোক দিবস’ হিসেবে। কিন্তু বোনদের ভাই হারানোর যন্ত্রণা প্রশমিত হয় না কখনোই; বরং তা আরও তীব্র আকার ধারণ করে হারিয়ে যাওয়া সেই ছোট্ট ভাইটির মতো অন্য কোনো ভাইকে দেখলে। আজ যদি ছোট্ট রাসেল বেঁচে থাকতো তবে এখন সে ৫৫ বছর বয়সের এক পরিপূর্ণ পুরুষ হতো।  

বেঁচে থাকলে রাসেল কার মতো হতো? বাবা জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের গাম্ভীর্য পেত? নাকি অন্য দুই ভাইয়ের মতো উচ্ছল-উচ্ছ্বাসে ভরপুর হতো? এখনও কি রাসেল প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে ছুটে আসতো হাসু আপার কাছে? আদর কেড়ে নিতে অথবা নানা আবদারে ব্যতিব্যস্ত করে তুলতো হাসু আপাকে? মনে প্রশ্ন আসে অসংখ্য কিন্তু কোনো উত্তর মেলে না।

রাসেল বড় হয়ে কেমন হবে সেটা দুই বোনের কাছে একসময় ছিল সুখময় কল্পনা; কিন্তু সেই কল্পনাই এক ভোরে দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়। যে দুঃস্বপ্ন আজো দুই বোনকে তাড়া করে বেড়ায়। আর নিয়তির নির্মম পরিহাস হলো, আজীবন এই দুঃস্বপ্নকে বয়ে বেড়াতে হবে বোনদেরকে।

যে ভাইটি হাসু আপা বলতে ছিল অজ্ঞান সেই ভাই-ই যখন চিরতরে হারিয়ে যায়, তখন বোনের কাছে এ কষ্টের চেয়ে অসহনীয় আর কিছু নেই। তবুও কঠিন সেই বাস্তবতাকেই মেনে নিতে হচ্ছে দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। উনার জীবনের কঠিন বাস্তবতা হলো, মায়াবী চোখের পরিপূর্ণ এক পুরুষরূপে ছোট্ট ভাই রাসেলকে দেখার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে না কোনদিনই।

এ নির্মম সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সেই ছোট্ট শিশুটি প্রতি শ্রদ্ধায় বাঙ্গালী জাতির মাথা নুয়ে আসে। চোখে ঝরে জল আর অন্তর থেকে ঘাতকদের প্রতি বর্ষিত হয় ধিক্কার। আর বোনটি ভাই হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করেছে।

বাবার আদর্শে বলীয়ান হয়ে, বাবার মতোই ভালোবেসে কাছে টেনে নিয়েছেন বাংলার মানুষকে। নিজের জীবনের মায়া ভুলে তিনি দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে চলেছেন প্রতিনিয়ত বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কন্যা হিসাবে। আর এভাবেই ছোট্ট রাসেলকে হাসু আপা আগলে রেখেছেন তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলায়।      

লেখক: কলামিস্ট    

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা