শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১০, রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০

হাসু আপার ছোট্ট রাসেল আসত যদি ফিরে

হাসিনা আক্তার নিগার
অনলাইন ভার্সন
হাসু আপার ছোট্ট রাসেল আসত যদি ফিরে

‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটা পলাশ ফুলের মালা

আমি জনম জনম রাখবো ধরে ভাই হারানোর জ্বালা
আসি বলে আমায় ফেলে সেই যে গেলো ভাই
তিন ভুবনের কোথায় গেলে ভাইয়ের দেখা পাই।’ 

মানবীয় সম্পর্কগুলোর মধ্যে ভাই-বোনের যে মধুর সম্পর্ক তা কেবল আবেগ আর অনুভূতি দিয়েই অনুধাবন করা সম্ভব। কোনো বোনের অনেকগুলো ভাইয়ের মধ্য থেকে যদি একটি ভাইও তার কাছ থেকে হারিয়ে যায় তবে সেই ভাই হারানোর জ্বালা কোনো কিছুর বিনিময়ে পূরণ হয় না। 

আর বোনটির হৃদয়ে ভাইয়ের যে ছবি আঁকা থাকে সেই ছবিতে কখনোই কোনো ধূলা জমে না। চির সজীব থাকে ভাই-বোনের ভালোবাসা কিংবা খুনসুটির দিনগুলোর স্মৃতি।

ভাইয়ের প্রতি বোনের এই অনুভূতি নিয়েই বেশ ক’বছর আগে নির্মিত হয়েছিল একটি বিজ্ঞাপন চিত্র। যেখানে বোনটি ছোট্ট ভাইকে হারিয়ে ফেলে মুক্তিযুদ্ধের ঢামাঢোলে। দেশ স্বাধীন হবার দীর্ঘ সময় পরেও বোনটি ছোট্ট সেই ভাইয়ের ছবিই কল্পনায় এঁকে চলে প্রতিনিয়ত। 

তাই তার ভাবনা জুড়ে থাকে - ‘বাবুটা বেঁচে থাকলে আজ দেখতে কেমন হতো! .... ওর কি বিয়ে হতো! .... বাবুর বাবুটা দেখতে কেমন হতো! ....’ তবে এই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। ভাবনাগুলো শুধুই মনের গহীনে গুমরে মরে, অশ্রু হয়ে ঝরে পড়ে।

ভাই-বোন। দুইটি মাত্র শব্দ। অথচ এর মাঝে মিশে আছে ভালোবাসার এমন এক বন্ধন, যা কোনো ভাষা দিয়েই প্রকাশ করা যায় না। আর এই চিরবন্ধন ছিন্ন করে কোনো ভাইকে যদি চলে যেতে হয় না ফেরার দেশে, তবে সে বিচ্ছেদ বোনের জন্য প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুসম হয়ে দাঁড়ায়।

বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনেক বোন হারিয়েছে স্নেহময় ভাইদের। কিন্তু ভাইয়ের রক্তের বিনিময়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জন এবং একটি লাল-সবুজের পতাকা প্রাপ্তি - সেই বোনদের শোককে শক্তিতে পরিণত করেছে। বোনেরা গর্বিত হয়েছে ভাইয়ের এমন মহান আত্মত্যাগে। 

কিন্তু যখন স্বাধীন ভূমিতেই কোনো বোন ক্ষমতা লিপ্সু বাহিনীর হাতে বিনা কারণে হারিয়ে ফেলে তার আদরের  ভাইকে, সেটি বড় অসহনীয়। তখন কোনো সান্ত্বনার বাণী বোনের হৃদয়ের রক্তক্ষরণকে থামাতে পারে না। দুর্ভাগা বাঙ্গালি জাতি দুই বোনের কাছে এমনই এক অমানবিক কর্মের জন্য লজ্জিত হয়েছে। রাজনীতির নোংরামির খেলাতে মানুষ নামের অমানুষরা বাংলার ইতিহাসে রচনা করেছে এক কালো অধ্যায়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র চার বছর অতিক্রান্ত না হতেই এদেশেরই কিছু দিকভ্রান্ত সামরিক সদস্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যা করে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। এর পেছনে মদদ দিয়েছে এদেশেরই বিবেকহীন কিছু রাজনীতিবিদ। ক্ষমতার লোভে এই হত্যাকারীরা এতটাই মতিভ্রম হয়ে পড়েছিল যে, শেখ পরিবারের ছোট্ট শিশু রাসেলকেও তারা রেহাই দেয়নি। হয়তো শেখ পরিবারের রাজনীতিকে সমূলে শেষ করে দিতেই শেখ রাসেলকে হত্যা করেছিল তারা। 

কিন্তু এমন নির্মমতা দেখে প্রশ্ন জাগে, একটি বারের জন্যও কি তাদের চোখের সামনে ভেসে উঠেনি নিজেদের সন্তানদের মুখ! হত্যায় অংশ নেয়া এমন কেউ কি রাসেলের চোখে-মুখে তাদের সন্তানকে খুঁজে পায়নি! একটি বারও কি তারা চোখ তুলে তাকায়নি রাসেলের মায়াবী মুখটির প্রতি!

ক্ষমতার লোভ মানুষকে কতটা অন্ধ করে দেয় তার প্রমাণ এ হত্যাকাণ্ড। আর সে সাথে এটাও পরিষ্কার হয়ে যায় ক্ষমতার কাছে মানবীয় যেকোনো সম্পর্ক এভাবেই হেয় হয়ে যায়।

বঙ্গবন্ধুর মতো একজন বাবা, ফজিলাতুন্নেসার মতো মমতাময়ী মা, শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রাসেলসহ বেশ কয়েকজন আত্মীয়-পরিজনকে হারানোর বিষাদ বেদনাকে বুকে পাথর চাপা দিয়ে রেখেছে বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহেনা। আর আজও তাঁরা যে শোক যন্ত্রণায় মুহ্যমান তা তাদের জীবনের কোনো প্রাপ্তিতেও মুছে যাবে না। 

উজ্জ্বল দীপ্তময় চোখ আর মায়াবী মুখের শেখ রাসেলের জন্ম ঢাকায়, ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর। বাবা ভক্ত রাসেল সুযোগ পেলেই বাবার পাশে পাশে থাকতো। রাজনীতির কারণে অন্যান্য সন্তানকে সময় দিতে পারেননি বঙ্গবন্ধু। সে কারণে তিনি সব সময় চেষ্টা করতেন রাসেলকে নিজের কাছাকাছি রাখতে। তাই স্বাধীন দেশের যে কোনো সরকারি সফরেই বঙ্গবন্ধুর পাশে থাকত রাসেল। রাসেলের আরেকটি সঙ্গী ছিলো তার প্রিয় সাইকেলটি। ১৯৭৫ সালে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল, ঢাকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল রাসেল।

ছোট্ট শেখ রাসেল বড় দুই বোনের অনেক আদরের ভাই ছিল। এ জন্যই জীবনের অন্তিম মুহূর্তে রাসেল হত্যাকারীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য প্রিয় বোনের কাছেই যেতে চেয়েছিল বারবার। হয়তোবা ছোট শিশুটি তখন  ভাবছিলো, আজ হাসু আপা থাকলে তাকে যেমন করে হোক বাঁচানোর চেষ্টা করতো। 

ড. ওয়াজেদ মিয়া তাঁর ‘Some events involving Sheikh Mujib and Bangladesh’ বইতে শেখ রাসেল সম্পর্কে লিখেছেন, ‘.... রাসেল লোকজনের মধ্যে আশ্রয় নেয়ার জন্য দৌঁড়ে নিচে চলে যায়। হত্যাকারীরা রাসেলকে সেখানে দেখতে পেয়ে ওর দিকে রাইফেল তাক করে। আবদুর রহমান রোমা নামের যে লোকটি অনেক বছর ধরে রাসেলের দেখাশোনা করছিল, সে তা দেখতে পেয়ে ওর হাত ধরে। কিছুক্ষণ পর একজন লোক রাসেলকে রোমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে ঘরের বাইরে নিয়ে যায়। রাসেল জীবনের এমন নির্মমতাকে দেখে কান্না শুরু করে। বারবার ঘাতকদের বলতে থাকে, ‘আল্লাহর দোহাই লাগে, আমাকে মারবেন না। আমার হাসু আপা (শেখ হাসিনা) আর দুলাভাই জার্মানিতে থাকে। আপনারা দয়া করে হাসু আপার কাছে আমাকে পাঠিয়ে দিন।’ 

রাসেলের কান্নায় আবেগতাড়িত হয়ে ওই সৈনিকটি তাকে বাড়ির মূল ফটকের দারোয়ানদের ঘরে লুকিয়ে রাখে। প্রায় আধঘণ্টা পর একজন মেজর রাসেলকে সেখানে লুকিয়ে থাকতে দেখে তাকে উপরে মায়ের ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে রাসেলের মাথায় রিভলভার দিয়ে গুলি করে হত্যা করে।

চির বিদায়ের মুহূর্তে ভাইটি বোনের কাছে আসতে চেয়েছিল। বোনের নাম ধরে কাঁদছিল। কিন্তু বোনটি তখন সাত সমুদ্র তের নদীর ওপারে স্বামীর সংসারে আর এপারে বোনের অলক্ষ্যেই চক্রান্তকারীরা হত্যা করে ভাইটিকে। সেই ছোট্ট ভাইয়ের আকুল কান্না আর আকুতি ভরা মায়াবী চোখ যখন কোনো বোনের মনে পড়ে সে কোনোভাবে  আবেগকে সংবরণ করতে পারে।

রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে একটি বারও যদি বোনের স্থানে দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনা আর শেখ রেহেনার ভাই হারানোর যন্ত্রণাকে উপলব্ধি করা যায়, তবে যুবক দুটি ভাই আর ছোট্ট রাসেলকে হারানোর কষ্টটা বোধ করি যেকোনো মানুষের বিবেককে নাড়া দিয়ে যায়।

হানাহানিতে মানুষ হয়ত ক্ষমতার আস্বাদ নিতে পারে। কিন্তু তাতে মনুষ্যত্ববোধ হারিয়ে যায়। আর মনুষ্যত্ববোধহীনদের জায়গা কোথাও হয় না। তাই তো ঘাতকরা দুই বোনের জীবন থেকে রাসেলকে ছিনিয়ে নিলেও এদেশের মানুষের কাছে সেই ঘাতকরা ও তাদের পরিবাররা ঘৃণিত থাকবে আজীবন। বাংলার মাটিতে আইন মোতাবেক ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে। রাসেলের হাসু আপা খুনিদের সাজা দিয়ে তার কথা রেখেছে। কিন্তু হারিয়ে যাওয়া ভাইকে আর ফিরে না পাওয়ার অবর্ণনীয় কষ্ট প্রতিনিয়ত বোনকে কুড়েকুড়ে খায়। কোনো সান্ত্বনাই বোনের অবুঝ হৃদয়ে প্রবোধ মানে না এটাই সত্য।

প্রতিবছরই বাংলাদেশের মানুষ ১৫ আগস্ট পালন করে ‘শোক দিবস’ হিসেবে। কিন্তু বোনদের ভাই হারানোর যন্ত্রণা প্রশমিত হয় না কখনোই; বরং তা আরও তীব্র আকার ধারণ করে হারিয়ে যাওয়া সেই ছোট্ট ভাইটির মতো অন্য কোনো ভাইকে দেখলে। আজ যদি ছোট্ট রাসেল বেঁচে থাকতো তবে এখন সে ৫৫ বছর বয়সের এক পরিপূর্ণ পুরুষ হতো।  

বেঁচে থাকলে রাসেল কার মতো হতো? বাবা জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের গাম্ভীর্য পেত? নাকি অন্য দুই ভাইয়ের মতো উচ্ছল-উচ্ছ্বাসে ভরপুর হতো? এখনও কি রাসেল প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে ছুটে আসতো হাসু আপার কাছে? আদর কেড়ে নিতে অথবা নানা আবদারে ব্যতিব্যস্ত করে তুলতো হাসু আপাকে? মনে প্রশ্ন আসে অসংখ্য কিন্তু কোনো উত্তর মেলে না।

রাসেল বড় হয়ে কেমন হবে সেটা দুই বোনের কাছে একসময় ছিল সুখময় কল্পনা; কিন্তু সেই কল্পনাই এক ভোরে দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়। যে দুঃস্বপ্ন আজো দুই বোনকে তাড়া করে বেড়ায়। আর নিয়তির নির্মম পরিহাস হলো, আজীবন এই দুঃস্বপ্নকে বয়ে বেড়াতে হবে বোনদেরকে।

যে ভাইটি হাসু আপা বলতে ছিল অজ্ঞান সেই ভাই-ই যখন চিরতরে হারিয়ে যায়, তখন বোনের কাছে এ কষ্টের চেয়ে অসহনীয় আর কিছু নেই। তবুও কঠিন সেই বাস্তবতাকেই মেনে নিতে হচ্ছে দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। উনার জীবনের কঠিন বাস্তবতা হলো, মায়াবী চোখের পরিপূর্ণ এক পুরুষরূপে ছোট্ট ভাই রাসেলকে দেখার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে না কোনদিনই।

এ নির্মম সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সেই ছোট্ট শিশুটি প্রতি শ্রদ্ধায় বাঙ্গালী জাতির মাথা নুয়ে আসে। চোখে ঝরে জল আর অন্তর থেকে ঘাতকদের প্রতি বর্ষিত হয় ধিক্কার। আর বোনটি ভাই হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করেছে।

বাবার আদর্শে বলীয়ান হয়ে, বাবার মতোই ভালোবেসে কাছে টেনে নিয়েছেন বাংলার মানুষকে। নিজের জীবনের মায়া ভুলে তিনি দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে চলেছেন প্রতিনিয়ত বঙ্গবন্ধুর যোগ্য কন্যা হিসাবে। আর এভাবেই ছোট্ট রাসেলকে হাসু আপা আগলে রেখেছেন তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলায়।      

লেখক: কলামিস্ট    

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে