শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৩, বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পুরো অঞ্চলে জঙ্গিবাদ ছড়াচ্ছে পাকিস্তান

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
পুরো অঞ্চলে জঙ্গিবাদ ছড়াচ্ছে পাকিস্তান

২৬ নভেম্বর এই অঞ্চলের জঙ্গিবাদের ইতিহাসে একটি ঘৃণ্য অক্ষরের দিন। ২০০৮ সনের এই দিনে পাকিস্তান ভিত্তিক লস্কর-এ-তৈয়ব নামক এক চরমপন্থী জঙ্গি গ্রুপ ভারতের মুম্বাই নগরীর কয়েকটি হোটেলে আক্রমণ চালিয়ে ১৭০ জন নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করে এবং ৩০৪ জনকে মারাত্মক জখম করে, যাদের মধ্যে ভারতীয় নাগরিক ছাড়াও ছিল ব্রিটিশ, আমেরিকান এবং অন্যান্য কয়েক দেশের নাগরিক। তবে এই ঘটনার উল্লেখযোগ্য দিক হলো এই যে সে আক্রমণ পরিকল্পনাটির নীল নকশা প্রণয়ন করেছিল পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী, আইএসআই এবং আইএসআই’র মেজর ইকবাল এই অভিযানের সমস্ত পরিকল্পনা তদারকি করেন। পুরো অভিযানের জন্য অর্থের যোগান দেয় পাকিস্তান গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই। একই সময়ে তাজ মহল হোটেল, ওবেরি ট্রাইডেন্ট হোটেল, কামা হাসপাতাল, লিওপোন্ড ক্যাফে, চাবাদ হাউস এবং সিবাজি টারমিনাসে একই সঙ্গে আক্রমণ চালানো হয়। এই আক্রমণের পরে মুম্বাই পুলিশ তদন্ত করে যে অভিযোগপত্র দাখিল ২০০৯ সনের ফেব্রুয়ারি মাসে তাতে এ কথা ফুটে উঠে যে মোট ৩৪ জন পাকিস্তানি জঙ্গি এই নৃশংস আক্রমণ চালায়। আইএসআই’র পরিকল্পনাক্রমে এবং অর্থায়নে এদের মধ্যে ৯ জন জঙ্গি ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। ৩৫ জঙ্গি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে, যাদের পাকিস্তান আশ্রয় দিচ্ছে বলে নিশ্চিত হয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দাগণ। যাদের গ্রেফতার করে বিচারে তোলা হয়েছে তাদের নাম (১) আজমল কাসাব, (২) ইউসুফ আনসারি, (৩) সাব্বির আহমেদ শেখ।

এদের মধ্যে আজমল কাসাব ছিল একমাত্র জীবন্ত জঙ্গি যাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছিল। তার জবানবন্দি থেকে অত্যন্ত মূল্যবান তথ্য পাওয়া যায়। যাতে ছিল তার দলের অন্য সদস্যদের নাম, আইএসআই এর ভূমিকা ইত্যাদি। ২০১২ সনের নভেম্বর মাসে, ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের আপিলের রায় অনুযায়ী তার ফাঁসির নির্দেশ কার্যকর করা হয়। আনসারি এবং সাহাবুদ্দিন নামে যে দু’জনকে সন্দেহভাজন হিসাবে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা আদালতে বেকসুর খালাস পায়। তদন্তে জানা যায় ডেভিড কোলমেন হেডলি নামক এক তৈয়বা সদস্য, যে পাকিস্তানি বংশধর মার্কিন নাগরিক, ২০০৬ সাল থেকে আক্রমণের জন্য, আইএসআই’র নির্দেশ এবং পরামর্শক্রমে পুরো এলাকা এবং টার্গেটগুলো জরিপ করার দায়িত্বে ছিল। আমেরিকান আদালত তাকে ৩৫ বছর কারাদণ্ডে দন্ডিত করে।

মুম্বাই আক্রমণের পৈশাচিক ঘটনা সারাবিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং বিশ্ব নেতৃবৃন্দ পাকিস্তানের ভূমিকার তীব্র নিন্দা করেন। জাতিসংঘেও এই ঘটনার নিন্দা করে। আক্রমণের ১৫ দিনের মধ্যে নিরাপত্তা পরিষদ হাফিজ এবং তার সহ-অপরাধীদের নিষিদ্ধ তালিকাভুক্ত করে। আমেরিকান আদালত তাকে ৩৫ বছরের জন্য কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে।

এই নির্মম জঙ্গি ঘটনার মূল খলনায়ক ছিল লস্কর-ই-তৈয়বার প্রধান হাফিজ সাঈদ। সে যে পাকিস্তানে জামাই আদরে গত ১২ বছর ধরে লালিত হচ্ছে তা সমস্ত তথ্য-উপাত্ত থেকেই জানা যাচ্ছে। সম্প্রতি পাকিস্তানে এক সাজানো বিচারের মাধ্যমে তাকে কারাদণ্ড দেয়ার কথা যে নেহায়েতই চোখে ধুলা তা জানতে বেশি দূর যাওয়ার দরকার হয় না। সে ব্যক্তি আদালতে আসতেন লিমুজিন গাড়ি দিয়ে যে গাড়িটি পাকিস্তান সরকার তাকে দিয়েছে। পাকিস্তান সরকার তাকে মুম্বাই আক্রমণের পর অঢেল অর্থ দিয়ে পুরস্কৃত করেছে বলে অকাট্য প্রমাণ পাওয়া গেছে।

হাফিজের লোক দেখানো সাজা বর্তমানে অবস্থা সামলানোর জন্য মাত্র। অদূর ভবিষ্যতে তাকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। 

অকট্য প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও একজন জঙ্গিকে সাজা দেয়া হয়নি ষড়যন্ত্র এবং আক্রমণের জন্য। হাফিজকে তথাকথিত গ্রেফতারের পর তাকে জেলের নামে সুসজ্জিত আশ্রয়ে রাখা হয়। আর এক জঙ্গি জাকিউর রহমান লাকভির বিরুদ্ধে দুর্বল অভিযোগনামা দায়ের করার কারণে সে খালাস পায় এবং খালাসের বিরুদ্ধে আপলি করা হয়নি। ফাইনানসিয়াল এ্যাকশন টাস্কফোর্স (এফএটিএফ), ২০২১ এর ফেব্রুয়ারি সংস্থার পরবর্তী সভায় পাকিস্তানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হতে পারে। যার পরিণতিতে পাকিস্তানের উপরে আর্থিক অবরোধ আরোপিত হতে পারে। সেই ভয়েই পাকিস্তান তড়িঘড়ি করে সাইদ হাফিজের বিচারের নামে প্রহসনের নাটক মঞ্চস্থ করে। তার বিরুদ্ধে মুম্বাই হত্যাকাণ্ড বা তা ঘটানোর ষড়যন্ত্রের কোনো অভিযোগ আনা হয়নি। যা হলে তার সর্বনিম্ন সাজা হতো যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। বরং তার বিরুদ্ধে আনা হয় জঙ্গিদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের, যার জন্য তার সাজা হয় ১১ বছর। এর মধ্যে পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) যে তালিকা প্রণয়ন করেছে, এফএটিএফ’র সন্তুষ্টির জন্য তাতে মুম্বাই আক্রমণকারী কারোরই নাম নেই।

উপরের ঘটনাগুলো ভারতে ঘটলেও তার থেকে আমাদের শঙ্কিত হওয়ার, সতর্ক হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলেই মুম্বাই ঘটনার বিস্তারিত উপরে উল্লেখ করা হলো যাতে আমাদের জনগণ এ ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ ধারণা নিতে পারেন।

কয়েক বছর আগে ঢাকায় পাকিস্তান দূতাবাসের এক কূটনীতিক আমাদের দেশের বেশ কিছু জঙ্গি, ধর্মান্ধকে নিয়ে তাদের দূতাবাসের ভিতরেই সভা করলে তা আমাদের দক্ষ গোয়েন্দাদের নজরে আসলে সেই কূটনীতিককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে আমাদের পবিত্র ভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। ২০০০ সনে পাকিস্তান দূতাবাসের উপ-রাষ্ট্রদূত ইরফান রাজা আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে কটাক্ষ করে কথা বলায় তাকেও অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হলেও সে দেশ না ছাড়ার জন্য বহু টালবাহানা করতে থাকে। তবে পরে অবশ্য দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়। পাকিস্তান দূতাবাসের পাস দিয়ে যে সড়কটি রয়েছে সেটির নামকরণ করা হয়েছে এক বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে। পাকিস্তানি রাষ্ট্রদূত তা সহ্য করতে না পেরে ২০০৮ সনে খোদ আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যেয়ে নামটি তুলে দেওয়ার মতো ধৃষ্টতাপূর্ণ আবদার করতে দ্বিধাবোধ করে নাই, যেটি কিনা ১৯৬৪ সনের ভিয়েনা কনভেশনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। পাকিস্তান ১৯৭১ এ তাদের পরাজয়ের গ্লানি যে ভুলে যেতে পারছে না এগুলো তারই প্রমাণ। আরো প্রমাণ হলো যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হওয়ার পর পাকিস্তান পার্লামেন্টের ধৃষ্টতাপূর্ণ নিন্দা প্রস্তাব। এ ছাড়া ২০০০ সনের নির্বাচনের জন্য পাকিস্তান দূতাবাস বিএনপি-জামাতকে প্রচুর পয়সা দিয়েছিল, সে কথা আইএসআই এর সে সময়ের প্রধান পাকিস্তানের আদালতে প্রকাশ্যেই স্বীকার করেছে। বঙ্গবন্ধু হত্যায় যে পাকিস্তানি হাত ছিল, সেটা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। ২১ আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণে যেসব গ্রেনেড ব্যবহার করা হয় তা থেকে এটা সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে সে আক্রমণেও পাকিস্তান সম্পৃক্ত ছিল। তদুপরি পাকিস্তানের কুখ্যাত জঙ্গি দাউদ ইব্রাহিম যে লন্ডনে তারেক জিয়ার সাথে প্রায়ই বৈঠক করে তার সমর্থনেও কিন্তু শক্তিশালী তথ্য রয়েছে। তাছাড়া বিএনপি শাসন আমলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সন্ত্রাস সৃষ্টির জন্য যে ১১ ট্রাক অস্ত্র পাঠানোর ব্যর্থ চেষ্টা করা হয়েছিল, তাতেও পাকিস্তানের হাত ছিল।

কয়েক বছর আগে ঢাকাস্থ হলি আর্টিজান রেঁস্তোরায় যে ধরনের জঙ্গি আক্রমণ হয়, তার সাথে মুম্বাই আক্রমণ মিল থাকায় হলি আর্টিজান আক্রমণেও পাকিস্তানি আইএসআই এর সম্পৃক্ততা থাকতে পারে ভাবাটি খুবই যুক্তিসঙ্গত। তাছাড়া পাকিস্তানি আইএসআই যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মিয়ানমার ফিরে না যেতে পরামর্শ দিচ্ছে। তাদের বিভিন্ন অপরাধ কাজে উদ্বুদ্ধ করছে। তাও প্রমাণিত। পাকিস্তান পুরো অঞ্চলটিতে জঙ্গিবাদ এবং জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনা করছে, সেখানে কর্মরত লস্কর-এ-তৈয়বা এবং অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনকে ব্যবহার করে। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা সাম্প্রতিক প্রকাশিত তার বইতে অকপটেই প্রকাশ করেছেন, পাকিস্তান সরকার ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছিল। যার কারণে লাদেনকে হত্যা করা হয় পাকিস্তানকে না জানিয়ে। কঠোর গোপনীয়তার সাথে। এ কথা প্রমাণ করছে পাকিস্তান জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়া একটি দেশ।

পাকিস্তান কর্তৃক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রপ্তানির ব্যাপারে মার্কিন ডাইরেক্টর অব ন্যাশনাল ইনটেলিজেন্স এই মর্মে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে যে সন্ত্রাসমূলক মৌলবাদ পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ক্ষতিকর প্রভাব হয়তো ফেলবে না, কিন্তু এর ফলে ঐ অঞ্চলের স্থিতির উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। 

যখন আফজল কাসাবের ফাঁসি হয়, তখন ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অব জুরিস্টের অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার জন্য আমি দিল্লি গিয়েছিলাম। আমি কাসাবের ফাঁসির আদেশের পক্ষে সেদিন যে ভাষণ দিয়েছিলাম, তা ভারতের গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকাসমূহে প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়েছিল। একই সাথে পাকিস্তানি প্রধান বিচারপতির অনুষ্ঠানে যোগদান না করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছিল। পাকিস্তানি প্রধান বিচারপতির অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি শেষ পর্যন্ত যাননি।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা