শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৩, বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পুরো অঞ্চলে জঙ্গিবাদ ছড়াচ্ছে পাকিস্তান

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
পুরো অঞ্চলে জঙ্গিবাদ ছড়াচ্ছে পাকিস্তান

২৬ নভেম্বর এই অঞ্চলের জঙ্গিবাদের ইতিহাসে একটি ঘৃণ্য অক্ষরের দিন। ২০০৮ সনের এই দিনে পাকিস্তান ভিত্তিক লস্কর-এ-তৈয়ব নামক এক চরমপন্থী জঙ্গি গ্রুপ ভারতের মুম্বাই নগরীর কয়েকটি হোটেলে আক্রমণ চালিয়ে ১৭০ জন নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করে এবং ৩০৪ জনকে মারাত্মক জখম করে, যাদের মধ্যে ভারতীয় নাগরিক ছাড়াও ছিল ব্রিটিশ, আমেরিকান এবং অন্যান্য কয়েক দেশের নাগরিক। তবে এই ঘটনার উল্লেখযোগ্য দিক হলো এই যে সে আক্রমণ পরিকল্পনাটির নীল নকশা প্রণয়ন করেছিল পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী, আইএসআই এবং আইএসআই’র মেজর ইকবাল এই অভিযানের সমস্ত পরিকল্পনা তদারকি করেন। পুরো অভিযানের জন্য অর্থের যোগান দেয় পাকিস্তান গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই। একই সময়ে তাজ মহল হোটেল, ওবেরি ট্রাইডেন্ট হোটেল, কামা হাসপাতাল, লিওপোন্ড ক্যাফে, চাবাদ হাউস এবং সিবাজি টারমিনাসে একই সঙ্গে আক্রমণ চালানো হয়। এই আক্রমণের পরে মুম্বাই পুলিশ তদন্ত করে যে অভিযোগপত্র দাখিল ২০০৯ সনের ফেব্রুয়ারি মাসে তাতে এ কথা ফুটে উঠে যে মোট ৩৪ জন পাকিস্তানি জঙ্গি এই নৃশংস আক্রমণ চালায়। আইএসআই’র পরিকল্পনাক্রমে এবং অর্থায়নে এদের মধ্যে ৯ জন জঙ্গি ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। ৩৫ জঙ্গি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে, যাদের পাকিস্তান আশ্রয় দিচ্ছে বলে নিশ্চিত হয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দাগণ। যাদের গ্রেফতার করে বিচারে তোলা হয়েছে তাদের নাম (১) আজমল কাসাব, (২) ইউসুফ আনসারি, (৩) সাব্বির আহমেদ শেখ।

এদের মধ্যে আজমল কাসাব ছিল একমাত্র জীবন্ত জঙ্গি যাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছিল। তার জবানবন্দি থেকে অত্যন্ত মূল্যবান তথ্য পাওয়া যায়। যাতে ছিল তার দলের অন্য সদস্যদের নাম, আইএসআই এর ভূমিকা ইত্যাদি। ২০১২ সনের নভেম্বর মাসে, ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের আপিলের রায় অনুযায়ী তার ফাঁসির নির্দেশ কার্যকর করা হয়। আনসারি এবং সাহাবুদ্দিন নামে যে দু’জনকে সন্দেহভাজন হিসাবে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা আদালতে বেকসুর খালাস পায়। তদন্তে জানা যায় ডেভিড কোলমেন হেডলি নামক এক তৈয়বা সদস্য, যে পাকিস্তানি বংশধর মার্কিন নাগরিক, ২০০৬ সাল থেকে আক্রমণের জন্য, আইএসআই’র নির্দেশ এবং পরামর্শক্রমে পুরো এলাকা এবং টার্গেটগুলো জরিপ করার দায়িত্বে ছিল। আমেরিকান আদালত তাকে ৩৫ বছর কারাদণ্ডে দন্ডিত করে।

মুম্বাই আক্রমণের পৈশাচিক ঘটনা সারাবিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং বিশ্ব নেতৃবৃন্দ পাকিস্তানের ভূমিকার তীব্র নিন্দা করেন। জাতিসংঘেও এই ঘটনার নিন্দা করে। আক্রমণের ১৫ দিনের মধ্যে নিরাপত্তা পরিষদ হাফিজ এবং তার সহ-অপরাধীদের নিষিদ্ধ তালিকাভুক্ত করে। আমেরিকান আদালত তাকে ৩৫ বছরের জন্য কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে।

এই নির্মম জঙ্গি ঘটনার মূল খলনায়ক ছিল লস্কর-ই-তৈয়বার প্রধান হাফিজ সাঈদ। সে যে পাকিস্তানে জামাই আদরে গত ১২ বছর ধরে লালিত হচ্ছে তা সমস্ত তথ্য-উপাত্ত থেকেই জানা যাচ্ছে। সম্প্রতি পাকিস্তানে এক সাজানো বিচারের মাধ্যমে তাকে কারাদণ্ড দেয়ার কথা যে নেহায়েতই চোখে ধুলা তা জানতে বেশি দূর যাওয়ার দরকার হয় না। সে ব্যক্তি আদালতে আসতেন লিমুজিন গাড়ি দিয়ে যে গাড়িটি পাকিস্তান সরকার তাকে দিয়েছে। পাকিস্তান সরকার তাকে মুম্বাই আক্রমণের পর অঢেল অর্থ দিয়ে পুরস্কৃত করেছে বলে অকাট্য প্রমাণ পাওয়া গেছে।

হাফিজের লোক দেখানো সাজা বর্তমানে অবস্থা সামলানোর জন্য মাত্র। অদূর ভবিষ্যতে তাকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। 

অকট্য প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও একজন জঙ্গিকে সাজা দেয়া হয়নি ষড়যন্ত্র এবং আক্রমণের জন্য। হাফিজকে তথাকথিত গ্রেফতারের পর তাকে জেলের নামে সুসজ্জিত আশ্রয়ে রাখা হয়। আর এক জঙ্গি জাকিউর রহমান লাকভির বিরুদ্ধে দুর্বল অভিযোগনামা দায়ের করার কারণে সে খালাস পায় এবং খালাসের বিরুদ্ধে আপলি করা হয়নি। ফাইনানসিয়াল এ্যাকশন টাস্কফোর্স (এফএটিএফ), ২০২১ এর ফেব্রুয়ারি সংস্থার পরবর্তী সভায় পাকিস্তানকে কালো তালিকাভুক্ত করা হতে পারে। যার পরিণতিতে পাকিস্তানের উপরে আর্থিক অবরোধ আরোপিত হতে পারে। সেই ভয়েই পাকিস্তান তড়িঘড়ি করে সাইদ হাফিজের বিচারের নামে প্রহসনের নাটক মঞ্চস্থ করে। তার বিরুদ্ধে মুম্বাই হত্যাকাণ্ড বা তা ঘটানোর ষড়যন্ত্রের কোনো অভিযোগ আনা হয়নি। যা হলে তার সর্বনিম্ন সাজা হতো যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। বরং তার বিরুদ্ধে আনা হয় জঙ্গিদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের, যার জন্য তার সাজা হয় ১১ বছর। এর মধ্যে পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) যে তালিকা প্রণয়ন করেছে, এফএটিএফ’র সন্তুষ্টির জন্য তাতে মুম্বাই আক্রমণকারী কারোরই নাম নেই।

উপরের ঘটনাগুলো ভারতে ঘটলেও তার থেকে আমাদের শঙ্কিত হওয়ার, সতর্ক হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলেই মুম্বাই ঘটনার বিস্তারিত উপরে উল্লেখ করা হলো যাতে আমাদের জনগণ এ ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ ধারণা নিতে পারেন।

কয়েক বছর আগে ঢাকায় পাকিস্তান দূতাবাসের এক কূটনীতিক আমাদের দেশের বেশ কিছু জঙ্গি, ধর্মান্ধকে নিয়ে তাদের দূতাবাসের ভিতরেই সভা করলে তা আমাদের দক্ষ গোয়েন্দাদের নজরে আসলে সেই কূটনীতিককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে আমাদের পবিত্র ভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। ২০০০ সনে পাকিস্তান দূতাবাসের উপ-রাষ্ট্রদূত ইরফান রাজা আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে কটাক্ষ করে কথা বলায় তাকেও অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হলেও সে দেশ না ছাড়ার জন্য বহু টালবাহানা করতে থাকে। তবে পরে অবশ্য দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়। পাকিস্তান দূতাবাসের পাস দিয়ে যে সড়কটি রয়েছে সেটির নামকরণ করা হয়েছে এক বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে। পাকিস্তানি রাষ্ট্রদূত তা সহ্য করতে না পেরে ২০০৮ সনে খোদ আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যেয়ে নামটি তুলে দেওয়ার মতো ধৃষ্টতাপূর্ণ আবদার করতে দ্বিধাবোধ করে নাই, যেটি কিনা ১৯৬৪ সনের ভিয়েনা কনভেশনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। পাকিস্তান ১৯৭১ এ তাদের পরাজয়ের গ্লানি যে ভুলে যেতে পারছে না এগুলো তারই প্রমাণ। আরো প্রমাণ হলো যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি হওয়ার পর পাকিস্তান পার্লামেন্টের ধৃষ্টতাপূর্ণ নিন্দা প্রস্তাব। এ ছাড়া ২০০০ সনের নির্বাচনের জন্য পাকিস্তান দূতাবাস বিএনপি-জামাতকে প্রচুর পয়সা দিয়েছিল, সে কথা আইএসআই এর সে সময়ের প্রধান পাকিস্তানের আদালতে প্রকাশ্যেই স্বীকার করেছে। বঙ্গবন্ধু হত্যায় যে পাকিস্তানি হাত ছিল, সেটা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার। ২১ আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণে যেসব গ্রেনেড ব্যবহার করা হয় তা থেকে এটা সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে সে আক্রমণেও পাকিস্তান সম্পৃক্ত ছিল। তদুপরি পাকিস্তানের কুখ্যাত জঙ্গি দাউদ ইব্রাহিম যে লন্ডনে তারেক জিয়ার সাথে প্রায়ই বৈঠক করে তার সমর্থনেও কিন্তু শক্তিশালী তথ্য রয়েছে। তাছাড়া বিএনপি শাসন আমলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সন্ত্রাস সৃষ্টির জন্য যে ১১ ট্রাক অস্ত্র পাঠানোর ব্যর্থ চেষ্টা করা হয়েছিল, তাতেও পাকিস্তানের হাত ছিল।

কয়েক বছর আগে ঢাকাস্থ হলি আর্টিজান রেঁস্তোরায় যে ধরনের জঙ্গি আক্রমণ হয়, তার সাথে মুম্বাই আক্রমণ মিল থাকায় হলি আর্টিজান আক্রমণেও পাকিস্তানি আইএসআই এর সম্পৃক্ততা থাকতে পারে ভাবাটি খুবই যুক্তিসঙ্গত। তাছাড়া পাকিস্তানি আইএসআই যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মিয়ানমার ফিরে না যেতে পরামর্শ দিচ্ছে। তাদের বিভিন্ন অপরাধ কাজে উদ্বুদ্ধ করছে। তাও প্রমাণিত। পাকিস্তান পুরো অঞ্চলটিতে জঙ্গিবাদ এবং জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনা করছে, সেখানে কর্মরত লস্কর-এ-তৈয়বা এবং অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনকে ব্যবহার করে। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা সাম্প্রতিক প্রকাশিত তার বইতে অকপটেই প্রকাশ করেছেন, পাকিস্তান সরকার ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছিল। যার কারণে লাদেনকে হত্যা করা হয় পাকিস্তানকে না জানিয়ে। কঠোর গোপনীয়তার সাথে। এ কথা প্রমাণ করছে পাকিস্তান জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়া একটি দেশ।

পাকিস্তান কর্তৃক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রপ্তানির ব্যাপারে মার্কিন ডাইরেক্টর অব ন্যাশনাল ইনটেলিজেন্স এই মর্মে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে যে সন্ত্রাসমূলক মৌলবাদ পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ক্ষতিকর প্রভাব হয়তো ফেলবে না, কিন্তু এর ফলে ঐ অঞ্চলের স্থিতির উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। 

যখন আফজল কাসাবের ফাঁসি হয়, তখন ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অব জুরিস্টের অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার জন্য আমি দিল্লি গিয়েছিলাম। আমি কাসাবের ফাঁসির আদেশের পক্ষে সেদিন যে ভাষণ দিয়েছিলাম, তা ভারতের গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকাসমূহে প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়েছিল। একই সাথে পাকিস্তানি প্রধান বিচারপতির অনুষ্ঠানে যোগদান না করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছিল। পাকিস্তানি প্রধান বিচারপতির অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি শেষ পর্যন্ত যাননি।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

এই মাত্র | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন