শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৫, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

খুশবন্ত সিং
অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে আমি যেসব রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সাক্ষাৎকার নিয়েছি তার মধ্যে পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক জনসংযোগে নিজেকে অত্যন্ত চৌকস প্রমাণ করেছেন; তাঁর তথ্যমন্ত্রী অথবা জনসংযোগ অফিসাররা নন। তিনি যেসব মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন তাদের ওপর উষ্ণতা ও শুভেচ্ছার স্থায়ী প্রভাব রেখে গেছেন। বিষয়টি আমি ব্যাখ্যা করছি। আমার বন্ধু এম এ রেহমান, যাকে আমি আমার লাহোরের দিনগুলো থেকে জানি, তিনি আমাকে লিখে জানান আমি জেনারেল জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই কিনা। সঙ্গে সঙ্গে আমি ইতিবাচক উত্তর দিলাম। জেনারেল জিয়া অনেক কারণেই তখন সংবাদ শিরোনাম। এর প্রধান কারণ তাঁর পূর্বসূরি জুলফিকার আলী ভুট্টোর মৃত্যুদন্ডের রায়, যার ভাগ্য নির্ভর করছিল জেনারেল জিয়ার ওপর।

আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করা হলো। এক দিন আগে আমি ইসলামাবাদে পৌঁছলাম এবং আমাকে সেখানকার সবচেয়ে অভিজাত হোটেলে রাখা হলো। বিদেশি সাংবাদিকে গিজগিজ করছিল হোটেলটি; আমেরিকান, ব্রিটিশ, জার্মান, ভয়েস অব আমেরিকা, বিবিসি, ডয়েচে ভেলে; ৮৫টি গণমাধ্যমের নাম বলুন, তারা সেখানে উপস্থিত। কোনোভাবে তারা আঁচ করলেন, পরদিন সকালে ভুট্টোকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে। সান্ধ্য সংবাদপত্রগুলোয় একটি খবর প্রকাশিত হলো যে সেদিনই প্রেসিডেন্ট একজন ভারতীয় সাংবাদিককে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় দিয়েছেন। বিদেশি সাংবাদিকদের বিভ্রান্ত করার জন্য এটি একটি কৌশল ছিল। ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার পর একজন ভারতীয় সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দেবেন- কারও পক্ষে এ কথা বিশ্বাস করা কঠিন ছিল।

পরদিন ভোররাতে ভুট্টোর ফাঁসি কার্যকর হলো। আমাকে কয়েক দিন পর আসার জন্য বলা হলো। জনগণের প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য আমি একটি গাড়িতে উঠে ইসলামাবাদ ও পার্শ্ববর্তী জায়গা ঘুরে সময় কাটালাম। বোরকা পরা মহিলাদের একটি বিক্ষোভ মিছিল এবং মৃতের জন্য প্রার্থনা ছাড়া প্রতিক্রিয়া ছিল সামান্যই। দোকানপাট খোলা ছিল। আমি করাচি চলে গেলাম। মণি শঙ্কর আয়ার করাচিতে ভারতীয় কনসাল। তিনি আমাকে নগরীর অবস্থা দেখাতে বের হলেন। বাজারগুলো খোলা। ছেলেরা ক্রিকেট খেলছে। শোকের দৃশ্যমান কোনো লক্ষণ নেই। আমি দিল্লি ফিরে গেলাম।

কয়েক দিন পর ইসলামাবাদে ফিরে এসে একই হোটেলে উঠলাম। বিকালে একটি সরকারি গাড়ি আমাকে উঠিয়ে ক্যান্টনমেন্টে প্রেসিডেন্টের বাসভবনে নিয়ে গেল। আমি বৈঠকখানায় প্রবেশ করার পর আমাকে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে বলা হলো। টেবিলের ওপর আমার লেখা একগাদা বই দেখতে পেলাম। প্রেসিডেন্ট যে বইগুলো পড়েননি অথবা পড়ার কোনো ইচ্ছাও তাঁর নেই, সে সম্পর্কে আমার মনে কোনো সন্দেহ ছিল না। কিন্তু বইগুলো প্রেসিডেন্টের উদ্দেশ্য পূরণ করেছে।

ভুট্টোর ফাঁসিসংক্রান্ত অনেক প্রশ্ন ছিল আমার। আমার ভিতরে যে বিষ জড়ো করে রেখেছিলাম তা নিঃশেষ হয়ে গেল। তিনি সিল্কের সালোয়ার-কুর্তা পরে এসে উষ্ণভাবে আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বললেন, ‘সরদার সাহিব, আমাকে প্রশ্ন করার আগে মেহেরবানি করে আমার জন্য আপনার বইগুলো স্বাক্ষর করে দিন।’ যদিও তাঁর কথায় আমি আমোদিত হলাম, তবু তাঁকে প্রশ্ন করলাম, ‘জেনারেল সাহিব, ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কি প্রয়োজন ছিল? আপনি তাঁকে ক্ষমা করতে পারতেন এবং তাঁর সাজা লাঘব করতে পারতেন।’ দৃঢ়তার সঙ্গে তিনি উত্তর দিলেন, ‘ক্ষমার অধিকার আল্লাহর হাতে, মানুষের হাতে নয়। তিনি খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, যার একমাত্র সাজা মৃত্যু।’

জিয়া গড় উচ্চতাবিশিষ্ট ছিলেন, চুলে ভালোভাবে তেল মাখতেন এবং সিঁথি কাটতেন মাঝবরাবর। তাঁর কালো চোখের চারপাশ ঘিরে কালো দাগ। লোকজন তাঁকে বলত ‘সুরমেওয়ালি সরকার’, (সুরমা পরা সরকার বা প্রেসিডেন্ট)। আমার প্রশ্ন শেষ হওয়ার পর তাঁর বেগম, ফরসা মোটাসোটা মহিলা এবং তাঁদের ১২ বছর বয়সী মানসিক-প্রতিবন্ধী মেয়ে আমাদের সঙ্গে চা পানের সময় যোগ দিলেন। আমি বিদায় নেওয়ার সময় জেনারেল জিয়া আমার জন্য গাড়ির দরজা খুললেন। আর কোনো রাষ্ট্রপ্রধান এটা করেননি। এক বা দুই বছর পর রেহমান আমাকে বললেন লাহোরে তাঁর ছেলের বিয়েতে অংশগ্রহণের জন্য।

মদপানের ওপর পাকিস্তানে যদিও কঠোর নিষেধাজ্ঞা ছিল, আমি আমার বিছানার পেছনের শেলফে স্কচ হুইস্কির ছয়টি বোতল দেখতে পেলাম; জেনারেল জিয়ার সৌজন্যে। আমি আমার জন্মস্থান হাদালি গ্রামে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলাম। লাহোর থেকে হাদালির দূরত্ব ৩০০ মাইল। আমাকে একটি গাড়ি দেওয়া হয়েছিল। আমার গ্রামবাসী আমাকে উষ্ণতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। এও জেনারেল জিয়াউল হকের সৌজন্যে। এক বছর পর আমার স্ত্রীর জ্ঞাতি বোন কুন্তালিন কাউর, যিনি একজন মুসলিমকে বিয়ে করেন এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নূরজাহান বেগম নাম গ্রহণ করেন, তিনি আমার সাহায্য কামনা করলেন। তাঁর পৈতৃক সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আমি এ বিষয়ে জেনারেল জিয়াকে লিখলাম। সম্পত্তিতে তাঁর অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরণ সিং প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁকে এবং আটজন ভারতীয় কূটনীতিককে তিনি নৈশভোজে আমন্ত্রণ করেছিলেন। ভোজের পর শরণ সিং প্রেসিডেন্টের গাড়িতে তাঁর হোটেলে ফিরে আসেন। আমাদের হাইকমিশনার তাঁর গাড়িতে উঠে চলে যান। দিলীপ মেহতা ও লাম্বার একটি অ্যাম্বাসাডর গাড়ি ছিল। গাড়ির ব্যাটারি খারাপ হয়ে যায় এবং স্টার্ট নেওয়ার জন্য গাড়ি ধাক্কা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। প্রেসিডেন্টের বাসভবনের পোর্চে দিলীপ ও লাম্বা যখন গাড়ি ধাক্কা দিচ্ছিলেন প্রেসিডেন্ট তাদের সঙ্গে যোগ দেন গাড়ি ধাক্কা দিতে। এরপর তিনি দুজনের সঙ্গে হাত মেলান ও হাত নেড়ে বিদায় জানান।

জেনারেল জিয়াউল হকের সঙ্গে আমার আনন্দময় স্মৃতি রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ভুল বানানে লেখা আমার নামের নিচে জেনারেলের স্বাক্ষর করা তাঁর পক্ষ থেকে আমাকে উপহার দেওয়া শিল্পী চুগতাইয়ের অলঙ্করণ-শোভিত মির্জা গালিবের কবিতার বই। আমার কাছে তিনি ‘মর্দ-ই-মোমিন’ ও ‘মর্দ-ই-হক্ক’।

১৯৮৮ সালের ১৭ আগস্ট জিয়াউল হকের বিমানে বোমার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনি, আমেরিকান রাষ্ট্রদূত এবং আটজন পাকিস্তানি জেনারেল ও অন্য লোকজন নিহত হলে অত্যন্ত দুঃখবোধ করি। আজ পর্যন্ত কেউ জানে না এর পেছনে কে ছিল এবং কেন। পাকিস্তানের একমাত্র মদ ব্যবসায়ী মিনু ভান্ডারা আয়োজিত এক ডিনারে জেনারেল জিয়ার ছেলের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়। তাঁর কাছে জানতে চাই ঘটনা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণা আছে কিনা। তিনি তাঁর সন্দেহের কথা বললেও ঘাতকদের পরিচয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারণা দিতে পারেননি। খুব কমসংখ্যক লোক আমার মতামতের সঙ্গে একমত হয়। অধিকাংশ মানুষ জিয়ার নাম শুনলে থুথু ছিটায়। তাদের বক্তব্য, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত রাশিয়াকে বিতাড়ন করার উদ্দেশ্যে মুজাহিদিন ও তালেবানকে অস্ত্র সরবরাহের জন্য জেনারেল জিয়া আমেরিকানদের হাতে তাদের মর্জির পুতুল ছাড়া আর কিছু ছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে তালেবানের অভয়ারণ্যে পরিণত করার সুযোগ প্রদান এবং দেশে কঠোর শরিয়াহ আইন কার্যকর করেন। তাঁর ১১ বছরের শাসনকাল ছিল স্বেচ্ছাচারমূলক, যার ফলে দেশ চলে যায় ধর্মীয় চরমপন্থিদের হাতে, যা থেকে পাকিস্তান আর কখনো উদ্ধার পায়নি। মোহাম্মদ হানিফ নামে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন অফিসার, যিনি বর্তমানে বিবিসি উর্দু বিভাগের প্রধান, তিনি সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ করেন ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ নামে তাঁর লেখা চমৎকার উপন্যাসে।

তিনি জেনারেল জিয়াকে চিত্রিত করেন ভীত ছোটখাটো আকৃতির মানুষ, যিনি এমনকি নিজের ছায়াকেও ভয় করেন; লুক্কায়িত বাণীর জন্য তিনি সারাক্ষণ কোরআন ঘাঁটেন, যাকে তাঁর সন্দেহ তাকে কঠোর শাস্তি দিয়ে সুখ লাভ করেন; তাঁর শাস্তির কবল থেকে এমনকি একজন অন্ধ নারী নিষ্কৃৃতি পাননি, বিধবাদের নগদ অর্থ বিতরণের সময় যে নারী একটি দৃশ্যের অবতারণা করেন। তিনি প্রচারণা পছন্দ করতেন এবং শান্তিতে নোবেল পাওয়ার চেষ্টা করেন। ধার্মিকতা সত্ত্বেও তাঁর চোখ খুঁজে ফেরে মহিলাদের জামার বুকের অংশের ফাঁকা স্থান, যাতে তাদের স্তন দেখতে পারেন। তিনি মদ পান করতেন না। প্রেসিডেন্ট জিয়া বিমানে তাঁর সঙ্গে আমের যে ঝুড়িগুলো নেন তাতে যিনি বা যারা টাইম বোমা স্থাপন করেন হানিফ তার উপন্যাসে তাদের কাজের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। পুরোটাই কল্পকাহিনি, কিন্তু আকর্ষণীয় ও সুপাঠ্য।

ইংরেজি ভাষার ওপর চমৎকার দখলসহ মোহাম্মদ হানিফ আজন্ম গাল্পিক। প্রকাশক আশ্বাস দিয়েছেন বইটি বেস্ট-সেলার হবে। কিন্তু ধারণা করা হচ্ছে বইটি পাকিস্তানে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। অতএব, প্রত্যেক পাকিস্তানি ও ভারতীয় অবশ্যই বইটি পাঠ করার ইচ্ছা পোষণ করবেন।

(২০০৮ সালে প্রকাশিত মোহাম্মদ হানিফের ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ উপন্যাসটি শুধু বেস্ট-সেলার নয়, অনেক পুরস্কার অর্জন করে এবং পাকিস্তানে নিষিদ্ধ হয়নি। ইংরেজির পাশাপাশি বইটির উর্দু সংস্করণও প্রকাশ হয়)।

লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে