শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৫, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

খুশবন্ত সিং
অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ভুট্টোর ফাঁসি, জেনারেল জিয়াউল হক ও আমি

দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে আমি যেসব রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সাক্ষাৎকার নিয়েছি তার মধ্যে পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক জনসংযোগে নিজেকে অত্যন্ত চৌকস প্রমাণ করেছেন; তাঁর তথ্যমন্ত্রী অথবা জনসংযোগ অফিসাররা নন। তিনি যেসব মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন তাদের ওপর উষ্ণতা ও শুভেচ্ছার স্থায়ী প্রভাব রেখে গেছেন। বিষয়টি আমি ব্যাখ্যা করছি। আমার বন্ধু এম এ রেহমান, যাকে আমি আমার লাহোরের দিনগুলো থেকে জানি, তিনি আমাকে লিখে জানান আমি জেনারেল জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই কিনা। সঙ্গে সঙ্গে আমি ইতিবাচক উত্তর দিলাম। জেনারেল জিয়া অনেক কারণেই তখন সংবাদ শিরোনাম। এর প্রধান কারণ তাঁর পূর্বসূরি জুলফিকার আলী ভুট্টোর মৃত্যুদন্ডের রায়, যার ভাগ্য নির্ভর করছিল জেনারেল জিয়ার ওপর।

আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করা হলো। এক দিন আগে আমি ইসলামাবাদে পৌঁছলাম এবং আমাকে সেখানকার সবচেয়ে অভিজাত হোটেলে রাখা হলো। বিদেশি সাংবাদিকে গিজগিজ করছিল হোটেলটি; আমেরিকান, ব্রিটিশ, জার্মান, ভয়েস অব আমেরিকা, বিবিসি, ডয়েচে ভেলে; ৮৫টি গণমাধ্যমের নাম বলুন, তারা সেখানে উপস্থিত। কোনোভাবে তারা আঁচ করলেন, পরদিন সকালে ভুট্টোকে ফাঁসিতে ঝোলানো হবে। সান্ধ্য সংবাদপত্রগুলোয় একটি খবর প্রকাশিত হলো যে সেদিনই প্রেসিডেন্ট একজন ভারতীয় সাংবাদিককে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় দিয়েছেন। বিদেশি সাংবাদিকদের বিভ্রান্ত করার জন্য এটি একটি কৌশল ছিল। ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার পর একজন ভারতীয় সাংবাদিককে সাক্ষাৎকার দেবেন- কারও পক্ষে এ কথা বিশ্বাস করা কঠিন ছিল।

পরদিন ভোররাতে ভুট্টোর ফাঁসি কার্যকর হলো। আমাকে কয়েক দিন পর আসার জন্য বলা হলো। জনগণের প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য আমি একটি গাড়িতে উঠে ইসলামাবাদ ও পার্শ্ববর্তী জায়গা ঘুরে সময় কাটালাম। বোরকা পরা মহিলাদের একটি বিক্ষোভ মিছিল এবং মৃতের জন্য প্রার্থনা ছাড়া প্রতিক্রিয়া ছিল সামান্যই। দোকানপাট খোলা ছিল। আমি করাচি চলে গেলাম। মণি শঙ্কর আয়ার করাচিতে ভারতীয় কনসাল। তিনি আমাকে নগরীর অবস্থা দেখাতে বের হলেন। বাজারগুলো খোলা। ছেলেরা ক্রিকেট খেলছে। শোকের দৃশ্যমান কোনো লক্ষণ নেই। আমি দিল্লি ফিরে গেলাম।

কয়েক দিন পর ইসলামাবাদে ফিরে এসে একই হোটেলে উঠলাম। বিকালে একটি সরকারি গাড়ি আমাকে উঠিয়ে ক্যান্টনমেন্টে প্রেসিডেন্টের বাসভবনে নিয়ে গেল। আমি বৈঠকখানায় প্রবেশ করার পর আমাকে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে বলা হলো। টেবিলের ওপর আমার লেখা একগাদা বই দেখতে পেলাম। প্রেসিডেন্ট যে বইগুলো পড়েননি অথবা পড়ার কোনো ইচ্ছাও তাঁর নেই, সে সম্পর্কে আমার মনে কোনো সন্দেহ ছিল না। কিন্তু বইগুলো প্রেসিডেন্টের উদ্দেশ্য পূরণ করেছে।

ভুট্টোর ফাঁসিসংক্রান্ত অনেক প্রশ্ন ছিল আমার। আমার ভিতরে যে বিষ জড়ো করে রেখেছিলাম তা নিঃশেষ হয়ে গেল। তিনি সিল্কের সালোয়ার-কুর্তা পরে এসে উষ্ণভাবে আমার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বললেন, ‘সরদার সাহিব, আমাকে প্রশ্ন করার আগে মেহেরবানি করে আমার জন্য আপনার বইগুলো স্বাক্ষর করে দিন।’ যদিও তাঁর কথায় আমি আমোদিত হলাম, তবু তাঁকে প্রশ্ন করলাম, ‘জেনারেল সাহিব, ভুট্টোকে ফাঁসি দেওয়ার কি প্রয়োজন ছিল? আপনি তাঁকে ক্ষমা করতে পারতেন এবং তাঁর সাজা লাঘব করতে পারতেন।’ দৃঢ়তার সঙ্গে তিনি উত্তর দিলেন, ‘ক্ষমার অধিকার আল্লাহর হাতে, মানুষের হাতে নয়। তিনি খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন, যার একমাত্র সাজা মৃত্যু।’

জিয়া গড় উচ্চতাবিশিষ্ট ছিলেন, চুলে ভালোভাবে তেল মাখতেন এবং সিঁথি কাটতেন মাঝবরাবর। তাঁর কালো চোখের চারপাশ ঘিরে কালো দাগ। লোকজন তাঁকে বলত ‘সুরমেওয়ালি সরকার’, (সুরমা পরা সরকার বা প্রেসিডেন্ট)। আমার প্রশ্ন শেষ হওয়ার পর তাঁর বেগম, ফরসা মোটাসোটা মহিলা এবং তাঁদের ১২ বছর বয়সী মানসিক-প্রতিবন্ধী মেয়ে আমাদের সঙ্গে চা পানের সময় যোগ দিলেন। আমি বিদায় নেওয়ার সময় জেনারেল জিয়া আমার জন্য গাড়ির দরজা খুললেন। আর কোনো রাষ্ট্রপ্রধান এটা করেননি। এক বা দুই বছর পর রেহমান আমাকে বললেন লাহোরে তাঁর ছেলের বিয়েতে অংশগ্রহণের জন্য।

মদপানের ওপর পাকিস্তানে যদিও কঠোর নিষেধাজ্ঞা ছিল, আমি আমার বিছানার পেছনের শেলফে স্কচ হুইস্কির ছয়টি বোতল দেখতে পেলাম; জেনারেল জিয়ার সৌজন্যে। আমি আমার জন্মস্থান হাদালি গ্রামে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলাম। লাহোর থেকে হাদালির দূরত্ব ৩০০ মাইল। আমাকে একটি গাড়ি দেওয়া হয়েছিল। আমার গ্রামবাসী আমাকে উষ্ণতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। এও জেনারেল জিয়াউল হকের সৌজন্যে। এক বছর পর আমার স্ত্রীর জ্ঞাতি বোন কুন্তালিন কাউর, যিনি একজন মুসলিমকে বিয়ে করেন এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নূরজাহান বেগম নাম গ্রহণ করেন, তিনি আমার সাহায্য কামনা করলেন। তাঁর পৈতৃক সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা করে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আমি এ বিষয়ে জেনারেল জিয়াকে লিখলাম। সম্পত্তিতে তাঁর অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শরণ সিং প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁকে এবং আটজন ভারতীয় কূটনীতিককে তিনি নৈশভোজে আমন্ত্রণ করেছিলেন। ভোজের পর শরণ সিং প্রেসিডেন্টের গাড়িতে তাঁর হোটেলে ফিরে আসেন। আমাদের হাইকমিশনার তাঁর গাড়িতে উঠে চলে যান। দিলীপ মেহতা ও লাম্বার একটি অ্যাম্বাসাডর গাড়ি ছিল। গাড়ির ব্যাটারি খারাপ হয়ে যায় এবং স্টার্ট নেওয়ার জন্য গাড়ি ধাক্কা দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। প্রেসিডেন্টের বাসভবনের পোর্চে দিলীপ ও লাম্বা যখন গাড়ি ধাক্কা দিচ্ছিলেন প্রেসিডেন্ট তাদের সঙ্গে যোগ দেন গাড়ি ধাক্কা দিতে। এরপর তিনি দুজনের সঙ্গে হাত মেলান ও হাত নেড়ে বিদায় জানান।

জেনারেল জিয়াউল হকের সঙ্গে আমার আনন্দময় স্মৃতি রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ভুল বানানে লেখা আমার নামের নিচে জেনারেলের স্বাক্ষর করা তাঁর পক্ষ থেকে আমাকে উপহার দেওয়া শিল্পী চুগতাইয়ের অলঙ্করণ-শোভিত মির্জা গালিবের কবিতার বই। আমার কাছে তিনি ‘মর্দ-ই-মোমিন’ ও ‘মর্দ-ই-হক্ক’।

১৯৮৮ সালের ১৭ আগস্ট জিয়াউল হকের বিমানে বোমার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনি, আমেরিকান রাষ্ট্রদূত এবং আটজন পাকিস্তানি জেনারেল ও অন্য লোকজন নিহত হলে অত্যন্ত দুঃখবোধ করি। আজ পর্যন্ত কেউ জানে না এর পেছনে কে ছিল এবং কেন। পাকিস্তানের একমাত্র মদ ব্যবসায়ী মিনু ভান্ডারা আয়োজিত এক ডিনারে জেনারেল জিয়ার ছেলের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়। তাঁর কাছে জানতে চাই ঘটনা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণা আছে কিনা। তিনি তাঁর সন্দেহের কথা বললেও ঘাতকদের পরিচয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারণা দিতে পারেননি। খুব কমসংখ্যক লোক আমার মতামতের সঙ্গে একমত হয়। অধিকাংশ মানুষ জিয়ার নাম শুনলে থুথু ছিটায়। তাদের বক্তব্য, আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত রাশিয়াকে বিতাড়ন করার উদ্দেশ্যে মুজাহিদিন ও তালেবানকে অস্ত্র সরবরাহের জন্য জেনারেল জিয়া আমেরিকানদের হাতে তাদের মর্জির পুতুল ছাড়া আর কিছু ছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলকে তালেবানের অভয়ারণ্যে পরিণত করার সুযোগ প্রদান এবং দেশে কঠোর শরিয়াহ আইন কার্যকর করেন। তাঁর ১১ বছরের শাসনকাল ছিল স্বেচ্ছাচারমূলক, যার ফলে দেশ চলে যায় ধর্মীয় চরমপন্থিদের হাতে, যা থেকে পাকিস্তান আর কখনো উদ্ধার পায়নি। মোহাম্মদ হানিফ নামে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন অফিসার, যিনি বর্তমানে বিবিসি উর্দু বিভাগের প্রধান, তিনি সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ করেন ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ নামে তাঁর লেখা চমৎকার উপন্যাসে।

তিনি জেনারেল জিয়াকে চিত্রিত করেন ভীত ছোটখাটো আকৃতির মানুষ, যিনি এমনকি নিজের ছায়াকেও ভয় করেন; লুক্কায়িত বাণীর জন্য তিনি সারাক্ষণ কোরআন ঘাঁটেন, যাকে তাঁর সন্দেহ তাকে কঠোর শাস্তি দিয়ে সুখ লাভ করেন; তাঁর শাস্তির কবল থেকে এমনকি একজন অন্ধ নারী নিষ্কৃৃতি পাননি, বিধবাদের নগদ অর্থ বিতরণের সময় যে নারী একটি দৃশ্যের অবতারণা করেন। তিনি প্রচারণা পছন্দ করতেন এবং শান্তিতে নোবেল পাওয়ার চেষ্টা করেন। ধার্মিকতা সত্ত্বেও তাঁর চোখ খুঁজে ফেরে মহিলাদের জামার বুকের অংশের ফাঁকা স্থান, যাতে তাদের স্তন দেখতে পারেন। তিনি মদ পান করতেন না। প্রেসিডেন্ট জিয়া বিমানে তাঁর সঙ্গে আমের যে ঝুড়িগুলো নেন তাতে যিনি বা যারা টাইম বোমা স্থাপন করেন হানিফ তার উপন্যাসে তাদের কাজের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। পুরোটাই কল্পকাহিনি, কিন্তু আকর্ষণীয় ও সুপাঠ্য।

ইংরেজি ভাষার ওপর চমৎকার দখলসহ মোহাম্মদ হানিফ আজন্ম গাল্পিক। প্রকাশক আশ্বাস দিয়েছেন বইটি বেস্ট-সেলার হবে। কিন্তু ধারণা করা হচ্ছে বইটি পাকিস্তানে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। অতএব, প্রত্যেক পাকিস্তানি ও ভারতীয় অবশ্যই বইটি পাঠ করার ইচ্ছা পোষণ করবেন।

(২০০৮ সালে প্রকাশিত মোহাম্মদ হানিফের ‘এ কেস অব এক্সপ্লোডিং ম্যাঙ্গোজ’ উপন্যাসটি শুধু বেস্ট-সেলার নয়, অনেক পুরস্কার অর্জন করে এবং পাকিস্তানে নিষিদ্ধ হয়নি। ইংরেজির পাশাপাশি বইটির উর্দু সংস্করণও প্রকাশ হয়)।

লেখক : ভারতীয় প্রয়াত সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা