শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৬, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ব্যর্থতা ঢাকতেই গিলগিট-বালতিস্তানকে প্রদেশ ঘোষণা ইমরান খানের!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ব্যর্থতা ঢাকতেই গিলগিট-বালতিস্তানকে প্রদেশ ঘোষণা ইমরান খানের!

পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের গিলগিট-বালতিস্তানকে বিশেষ প্রদেশের মর্যাদা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইমরান সরকার। দীর্ঘদিন যাবত কাশ্মীরের উত্তর সীমান্তঘেঁষা গিলগিট-বালতিস্তানকে জোর করে শাসন করে আসছে ইসলামাবাদ। গত ১ নভেম্বর দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান গিলগিট-বালতিস্তানে গিয়ে তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও নদী বাঁধ নির্মাণসহ একাধিক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার সময় এই ঘোষণা দেন। 

উল্লেখ্য, পাকিস্তানের পঞ্চম প্রদেশ হিসেবে এটি যুক্ত হবে। কিন্তু ১৯৪৭ সালে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী গিলগিট-বালতিস্তান ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ এবং এই চুক্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, জোর করে দখল করা এ এলাকার কোনো পরিবর্তন করার অধিকার কারো নেই। তাহলে কেন এই ঘোষণা সে প্রশ্ন অনেকের! মূলত এই ঘোষণা এমন এক সময় আসলো যখন পাকিস্তান ইমরান বিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল। চারদিকে সমালোচনা এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছে, এই ঘোষণা নিজের প্রধানমন্ত্রী পদ টিকিয়ে রাখতে দিয়েছেন ইমরান খান। এই বিক্ষোভের মোড় অন্যদিকে ঘুরাতেই ইমরান খান কখনো কাশ্মীর ইস্যুতে উচ্চস্বরে কথা বলছেন আবার এখন এই নতুন প্রদেশের ঘোষণা দিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সমালোচকদের এই দাবি ঠিক কতোটুকু যৌক্তিক তা নিশ্চয়ই আলোচনার দাবি রাখে। সত্যিই কি নিজের ব্যর্থতা ও ইমরান পতন আন্দোলন ধামাচাপা দিতে এ পথ বেছে নিয়েছেন এক সময়ের বাইশ গজের এই তারকা?

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পদত্যাগের দাবিতে গত বছরের নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ‘পিডিএম মুভমেন্ট’। মূলত মেয়াদ শুরুর দুই বছর যেতে না যেতেই ২০১৯ সাল থেকে বিরোধী জোটের প্রবল বিক্ষোভের মুখে পরে ইমরান খান ও তার সরকার। এবার ইমরান খানকে সরাতে ‘পাকিস্তান ডেমোক্র্যাটিক মুভমেন্ট (পিডিএম)’ নামে জোট বেঁধেছে পাকিস্তানের ১১টি রাজনৈতিক দল। এই জোটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল (এন) ও বিলওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপিসহ ছোট-বড়-আঞ্চলিক মিলিয়ে আরও ৯টি দল রয়েছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক এক ঘোষণার মাধ্যমে এই জোটের যাত্রা শুরু হয়। সেই জোটের উদ্যোগে একের পর এক সমাবেশ হচ্ছে লাহোর করাচিসহ পাকিস্তানের বড় শহরগুলোতে। ইমরান বিরোধী বিক্ষোভে গত ১৬ অক্টোবর শুক্রবার কয়েক লাখ লোকের সমাগম ঘটে লাহোরে, সেই গণজমায়েত কাঁপিয়ে তোলে ইমরান সরকারের মসনদ। একইভাবে ১৮ অক্টোবর ইমরান সরকারের পদত্যাগ ও পতনের ডাক দেয়া হয় করাচি শহরের সমাবেশ থেকে। কিন্তু মাত্র আড়াই বছরের সরকার কি এমন কাজ করেছে যে গোটা দেশ এক লহমায় ইমরান ও তার সরকারের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছে। লাখো মানুষ দিনরাত রাজপথে অবস্থান নিয়ে ইমরান সরকারের পদত্যাগ চাইছে? এই আন্দোলনকে কি তাহলে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে চাইছে ইমরান খান? কিন্তু প্রশ্ন এসেই যায় মাত্র দুই বছরের শাসনকালে এমন কি ব্যর্থতা ইমরান খানের যে গোটা দেশ তার পদত্যাগের দাবীতে একাট্টা!

করোনা পরিস্থিতিতে গোটা বিশ্ব অর্থনীতি একটি বড় ধাক্কা খেয়েছে, বিপর্যয় নেমে এসেছে সার্বিক দিকেই। স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানেও এর প্রভাব পড়েছে বিস্তর। কেননা পাকিস্তানের অর্থনীতি এমনিতেই ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। তলাবিহীন ঝুড়ি হয়ে অনুদানের অর্থে কোনমতে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে করোনা পুরো পরিস্থিতিকেই ঘোলাটে করে দেয়। আর তাই করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই অর্থাৎ মার্চ মাসে ইমরান খান ঘোষণা দেন যে, তার দেশে লকডাউন কার্যকর করবেন না। কারণ ভোটের আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন তার কিছুই পূরণ করতে পারেন নি ইমরান খান। তাই লকডাউনের ঝুঁকি নিতেই চাননি। কিন্তু অবশেষে দুই দফা লকডাউন দিতে হয় ইমরান সরকারকে অনেকটা বাধ্য হয়েই। ফলে অর্থনীতি বড় ধরণের হুমকির মুখে পড়ে। বেকারত্ব যায় আরো বেড়ে, কর্মহীন মানুষ জড়িয়ে যায় নানা অপরাধে। খাদ্যের জন্য মানুষের হাহাকার আর বাসস্থানহীন মানুষের আর্তনাদের মতো পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার বদলে ইমরান খান প্রশাসন তা ধামাচাপা দিয়ে কাশ্মীর ইস্যুতে মাতামাতি করছিল। অন্যদিকে আবার আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার যুদ্ধে নিজেদের সেনা পাঠিয়েছে পাকিস্তান। যাতে বেজায় বিরক্ত সেদেশের মানুষ। তাদের বক্তব্য পরিষ্কার, ঘরে যেখানে খাবার নেই সেখানে নিজ গৃহে খাবার না দিয়ে কাশ্মীর ইস্যুতে এতো বড় গলায় কিভাবে কথা বলে সরকার?  গিলগিট-বালতিস্তানকে নতুন প্রদেশের ঘোষণাই বা কিভাবে দেন ইমরান খান? কোন সাহসে নিজের অর্থনীতির ১২টা বাজিয়ে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার যুদ্ধে নিজেদের সেনা পাঠিয়ে অর্থ খরচ করেন?

দুর্বল ও ভারসাম্যহীন প্রবৃদ্ধির কারণে পাকিস্তানের অর্থনীতি গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অর্থনৈতিক সন্ধিক্ষণের মধ্য দিয়ে যাওয়া দেশটিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে উচ্চাকাঙ্ক্ষী ও সাহসী সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। কিন্তু এক্ষেত্রে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে ইমরান খানের সরকার। এখন পর্যন্ত কার্যকর এমন কোন পদক্ষেপ তারা নিতে পারেননি যাতে দেশের বেকারত্ব কমানো যায়, মানুষের মুখে খাদ্যের যোগান দেয়া যায়। বৃহৎ রাজস্ব ও অর্থনৈতিক ঘাটতি এবং দুর্বল ও ভারসাম্যহীন প্রবৃদ্ধিতে ভোগা দেশটিতে পরিবর্তন আনবেন ইমরান সেই আশায় ছিলো পাকিস্তানের জনগণ। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন এখন পুরোপুরি শেষ করে দিয়েছেন ইমরান খান। এই আশাহত জনতাই এখন রাস্তায় নেমে ইমরান সরকারের প্রতিবাদে যুক্ত হয়েছে। এদিকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মার্কেট রিসার্চ কোম্পানির একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের ৮০ শতাংশ মানুষ বর্তমান সরকারের কাজে সন্তুষ্ট নয়। তারা পাকিস্তানের বিভিন্ন গ্রাম ও মফস্বল এলাকায় গত সেপ্টেম্বর মাসে ওই সমীক্ষা চালিয়েছে। ১৮ বছরের উর্ধ্বে থাকা ৫০০ জন পুরুষ ও ৫০০ জন মহিলার সঙ্গে কথা বলে তারা। সমীক্ষায় অংশ নেওয়া পাকিস্তানি জনগণের মত, ২০১৯ সালের পর থেকেই ভুল পথে হাঁটছে দেশ। ক্রমশ বেহাল হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যার জন্য দায়ী বর্তমান ইমরানের নেতৃত্বাধীন সরকার। তাছাড়া প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে দুই জন পাকিস্তানি মনে করেন, বেকারত্বের পরিমাণ যেভাবে বাড়ছে তা সরকারের ভুল নীতির জেরে। দেশের মুদ্রাস্ফীতি, দারিদ্রতার জন্যেও ইমরান খানের সরকারকে দায়ী করছে ৪০ শতাংশ জনগণ। সমীক্ষায় আরও উঠে এসেছে, পাকিস্তান অধিকৃত পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় দুর্নীতিই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আর সিন্ধুপ্রদেশের মানুষের অসন্তোষ লোডশেডিংয়ের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে। তার মানে ইমরান সরকারের বিরুদ্ধে জনতা এখন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে গিয়েছে নতুন এই জোটের মাধ্যমে। তারা চায় ইমরান সরকারের পতন ও নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে নিজেদের পছন্দের সরকার গঠন করতে। আর এই আন্দোলনকে ধামাচাপা দিয়ে তর্জন গর্জনের মাধ্যমে ইমরান খান নিজেকে টিকিয়ে রাখতে চাইছে। এরই অংশ হিসেবে কাশ্মীর ইস্যু, গিলগিট-বালতিস্তান ইস্যু সামনে এসেছে।

গিলগিট-বালতিস্তানকে নতুন প্রদেশ ঘোষণার পর নতুন আরেকটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। কেননা এই ঘোষণা এমন এক সময় আসলো যার কিছুদিন পূর্বেই আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা ‘ল এন্ড সোসাইটি এলায়েন্স’ ভারত-পাকিস্তানের বাজেট পর্যালোচনার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীর ও গিলগিট-বালতিস্তানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক খাতে পাকিস্তান যে পরিমাণ বরাদ্দ দিচ্ছে তার চেয়ে জম্মু কাশ্মীরে ভারতের বরাদ্দের পরিমাণ অনেক বেশি। ভারত পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের দুই অংশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন সেটি বিশ্লেষণ করেতে গিয়ে তারা যে তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করেছে সেখানে এক ভয়াবহ বৈষম্যের চিত্র ফুটে ওঠেছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আজাদ কাশ্মীর, গিলগিট-বালতিস্তানের বাসিন্দাদের জন্য ইসলালামাবাদ যে পরিমাণ বাজেট শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে দিয়েছে তার থেকে কয়েক গুণ বেশি নাগরিক সুবিধা দিচ্ছে দিল্লি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এই বৈষম্যের চিত্র ফলাও করে প্রচারের পর পরেই ইমরান খান দ্রুত গিলগিট-বালতিস্তান পরিদর্শনে গিয়ে নতুন প্রদেশের ঘোষণা দিয়ে দিলেন, যা স্পষ্টতই বুঝা যাচ্ছে রাজনৈতিক এবং নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে করা হয়েছে। এখন দেখার বিষয় এসব রাজনৈতিক ট্রাম্পকার্ড খেলে কি ইমরান খান নিজের গদি বাঁচাতে পারবেন নাকি পতন অবশ্যম্ভাবী! এতোসব সমস্যার মাঝে নতুন বিরোধী জোটের যে আন্দোলন তা থেকে কি রেহাই পাবেন ইমরান খান! এখন দেখার বিষয়, শুধু সেনাবাহিনীর উপর ভর করে আর কতোদিন প্রধানমন্ত্রী পদ টিকিয়ে রাখতে পারেন ইমরান খান!  

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা