শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৬, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ব্যর্থতা ঢাকতেই গিলগিট-বালতিস্তানকে প্রদেশ ঘোষণা ইমরান খানের!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ব্যর্থতা ঢাকতেই গিলগিট-বালতিস্তানকে প্রদেশ ঘোষণা ইমরান খানের!

পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের গিলগিট-বালতিস্তানকে বিশেষ প্রদেশের মর্যাদা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইমরান সরকার। দীর্ঘদিন যাবত কাশ্মীরের উত্তর সীমান্তঘেঁষা গিলগিট-বালতিস্তানকে জোর করে শাসন করে আসছে ইসলামাবাদ। গত ১ নভেম্বর দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান গিলগিট-বালতিস্তানে গিয়ে তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও নদী বাঁধ নির্মাণসহ একাধিক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার সময় এই ঘোষণা দেন। 

উল্লেখ্য, পাকিস্তানের পঞ্চম প্রদেশ হিসেবে এটি যুক্ত হবে। কিন্তু ১৯৪৭ সালে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী গিলগিট-বালতিস্তান ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ এবং এই চুক্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, জোর করে দখল করা এ এলাকার কোনো পরিবর্তন করার অধিকার কারো নেই। তাহলে কেন এই ঘোষণা সে প্রশ্ন অনেকের! মূলত এই ঘোষণা এমন এক সময় আসলো যখন পাকিস্তান ইমরান বিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল। চারদিকে সমালোচনা এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছে, এই ঘোষণা নিজের প্রধানমন্ত্রী পদ টিকিয়ে রাখতে দিয়েছেন ইমরান খান। এই বিক্ষোভের মোড় অন্যদিকে ঘুরাতেই ইমরান খান কখনো কাশ্মীর ইস্যুতে উচ্চস্বরে কথা বলছেন আবার এখন এই নতুন প্রদেশের ঘোষণা দিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সমালোচকদের এই দাবি ঠিক কতোটুকু যৌক্তিক তা নিশ্চয়ই আলোচনার দাবি রাখে। সত্যিই কি নিজের ব্যর্থতা ও ইমরান পতন আন্দোলন ধামাচাপা দিতে এ পথ বেছে নিয়েছেন এক সময়ের বাইশ গজের এই তারকা?

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পদত্যাগের দাবিতে গত বছরের নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ‘পিডিএম মুভমেন্ট’। মূলত মেয়াদ শুরুর দুই বছর যেতে না যেতেই ২০১৯ সাল থেকে বিরোধী জোটের প্রবল বিক্ষোভের মুখে পরে ইমরান খান ও তার সরকার। এবার ইমরান খানকে সরাতে ‘পাকিস্তান ডেমোক্র্যাটিক মুভমেন্ট (পিডিএম)’ নামে জোট বেঁধেছে পাকিস্তানের ১১টি রাজনৈতিক দল। এই জোটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল (এন) ও বিলওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপিসহ ছোট-বড়-আঞ্চলিক মিলিয়ে আরও ৯টি দল রয়েছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক এক ঘোষণার মাধ্যমে এই জোটের যাত্রা শুরু হয়। সেই জোটের উদ্যোগে একের পর এক সমাবেশ হচ্ছে লাহোর করাচিসহ পাকিস্তানের বড় শহরগুলোতে। ইমরান বিরোধী বিক্ষোভে গত ১৬ অক্টোবর শুক্রবার কয়েক লাখ লোকের সমাগম ঘটে লাহোরে, সেই গণজমায়েত কাঁপিয়ে তোলে ইমরান সরকারের মসনদ। একইভাবে ১৮ অক্টোবর ইমরান সরকারের পদত্যাগ ও পতনের ডাক দেয়া হয় করাচি শহরের সমাবেশ থেকে। কিন্তু মাত্র আড়াই বছরের সরকার কি এমন কাজ করেছে যে গোটা দেশ এক লহমায় ইমরান ও তার সরকারের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছে। লাখো মানুষ দিনরাত রাজপথে অবস্থান নিয়ে ইমরান সরকারের পদত্যাগ চাইছে? এই আন্দোলনকে কি তাহলে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে চাইছে ইমরান খান? কিন্তু প্রশ্ন এসেই যায় মাত্র দুই বছরের শাসনকালে এমন কি ব্যর্থতা ইমরান খানের যে গোটা দেশ তার পদত্যাগের দাবীতে একাট্টা!

করোনা পরিস্থিতিতে গোটা বিশ্ব অর্থনীতি একটি বড় ধাক্কা খেয়েছে, বিপর্যয় নেমে এসেছে সার্বিক দিকেই। স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানেও এর প্রভাব পড়েছে বিস্তর। কেননা পাকিস্তানের অর্থনীতি এমনিতেই ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। তলাবিহীন ঝুড়ি হয়ে অনুদানের অর্থে কোনমতে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে করোনা পুরো পরিস্থিতিকেই ঘোলাটে করে দেয়। আর তাই করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই অর্থাৎ মার্চ মাসে ইমরান খান ঘোষণা দেন যে, তার দেশে লকডাউন কার্যকর করবেন না। কারণ ভোটের আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন তার কিছুই পূরণ করতে পারেন নি ইমরান খান। তাই লকডাউনের ঝুঁকি নিতেই চাননি। কিন্তু অবশেষে দুই দফা লকডাউন দিতে হয় ইমরান সরকারকে অনেকটা বাধ্য হয়েই। ফলে অর্থনীতি বড় ধরণের হুমকির মুখে পড়ে। বেকারত্ব যায় আরো বেড়ে, কর্মহীন মানুষ জড়িয়ে যায় নানা অপরাধে। খাদ্যের জন্য মানুষের হাহাকার আর বাসস্থানহীন মানুষের আর্তনাদের মতো পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার বদলে ইমরান খান প্রশাসন তা ধামাচাপা দিয়ে কাশ্মীর ইস্যুতে মাতামাতি করছিল। অন্যদিকে আবার আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার যুদ্ধে নিজেদের সেনা পাঠিয়েছে পাকিস্তান। যাতে বেজায় বিরক্ত সেদেশের মানুষ। তাদের বক্তব্য পরিষ্কার, ঘরে যেখানে খাবার নেই সেখানে নিজ গৃহে খাবার না দিয়ে কাশ্মীর ইস্যুতে এতো বড় গলায় কিভাবে কথা বলে সরকার?  গিলগিট-বালতিস্তানকে নতুন প্রদেশের ঘোষণাই বা কিভাবে দেন ইমরান খান? কোন সাহসে নিজের অর্থনীতির ১২টা বাজিয়ে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার যুদ্ধে নিজেদের সেনা পাঠিয়ে অর্থ খরচ করেন?

দুর্বল ও ভারসাম্যহীন প্রবৃদ্ধির কারণে পাকিস্তানের অর্থনীতি গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অর্থনৈতিক সন্ধিক্ষণের মধ্য দিয়ে যাওয়া দেশটিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে উচ্চাকাঙ্ক্ষী ও সাহসী সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। কিন্তু এক্ষেত্রে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে ইমরান খানের সরকার। এখন পর্যন্ত কার্যকর এমন কোন পদক্ষেপ তারা নিতে পারেননি যাতে দেশের বেকারত্ব কমানো যায়, মানুষের মুখে খাদ্যের যোগান দেয়া যায়। বৃহৎ রাজস্ব ও অর্থনৈতিক ঘাটতি এবং দুর্বল ও ভারসাম্যহীন প্রবৃদ্ধিতে ভোগা দেশটিতে পরিবর্তন আনবেন ইমরান সেই আশায় ছিলো পাকিস্তানের জনগণ। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন এখন পুরোপুরি শেষ করে দিয়েছেন ইমরান খান। এই আশাহত জনতাই এখন রাস্তায় নেমে ইমরান সরকারের প্রতিবাদে যুক্ত হয়েছে। এদিকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মার্কেট রিসার্চ কোম্পানির একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের ৮০ শতাংশ মানুষ বর্তমান সরকারের কাজে সন্তুষ্ট নয়। তারা পাকিস্তানের বিভিন্ন গ্রাম ও মফস্বল এলাকায় গত সেপ্টেম্বর মাসে ওই সমীক্ষা চালিয়েছে। ১৮ বছরের উর্ধ্বে থাকা ৫০০ জন পুরুষ ও ৫০০ জন মহিলার সঙ্গে কথা বলে তারা। সমীক্ষায় অংশ নেওয়া পাকিস্তানি জনগণের মত, ২০১৯ সালের পর থেকেই ভুল পথে হাঁটছে দেশ। ক্রমশ বেহাল হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যার জন্য দায়ী বর্তমান ইমরানের নেতৃত্বাধীন সরকার। তাছাড়া প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে দুই জন পাকিস্তানি মনে করেন, বেকারত্বের পরিমাণ যেভাবে বাড়ছে তা সরকারের ভুল নীতির জেরে। দেশের মুদ্রাস্ফীতি, দারিদ্রতার জন্যেও ইমরান খানের সরকারকে দায়ী করছে ৪০ শতাংশ জনগণ। সমীক্ষায় আরও উঠে এসেছে, পাকিস্তান অধিকৃত পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় দুর্নীতিই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আর সিন্ধুপ্রদেশের মানুষের অসন্তোষ লোডশেডিংয়ের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে। তার মানে ইমরান সরকারের বিরুদ্ধে জনতা এখন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে গিয়েছে নতুন এই জোটের মাধ্যমে। তারা চায় ইমরান সরকারের পতন ও নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে নিজেদের পছন্দের সরকার গঠন করতে। আর এই আন্দোলনকে ধামাচাপা দিয়ে তর্জন গর্জনের মাধ্যমে ইমরান খান নিজেকে টিকিয়ে রাখতে চাইছে। এরই অংশ হিসেবে কাশ্মীর ইস্যু, গিলগিট-বালতিস্তান ইস্যু সামনে এসেছে।

গিলগিট-বালতিস্তানকে নতুন প্রদেশ ঘোষণার পর নতুন আরেকটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। কেননা এই ঘোষণা এমন এক সময় আসলো যার কিছুদিন পূর্বেই আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা ‘ল এন্ড সোসাইটি এলায়েন্স’ ভারত-পাকিস্তানের বাজেট পর্যালোচনার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীর ও গিলগিট-বালতিস্তানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক খাতে পাকিস্তান যে পরিমাণ বরাদ্দ দিচ্ছে তার চেয়ে জম্মু কাশ্মীরে ভারতের বরাদ্দের পরিমাণ অনেক বেশি। ভারত পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের দুই অংশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন সেটি বিশ্লেষণ করেতে গিয়ে তারা যে তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করেছে সেখানে এক ভয়াবহ বৈষম্যের চিত্র ফুটে ওঠেছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আজাদ কাশ্মীর, গিলগিট-বালতিস্তানের বাসিন্দাদের জন্য ইসলালামাবাদ যে পরিমাণ বাজেট শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে দিয়েছে তার থেকে কয়েক গুণ বেশি নাগরিক সুবিধা দিচ্ছে দিল্লি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এই বৈষম্যের চিত্র ফলাও করে প্রচারের পর পরেই ইমরান খান দ্রুত গিলগিট-বালতিস্তান পরিদর্শনে গিয়ে নতুন প্রদেশের ঘোষণা দিয়ে দিলেন, যা স্পষ্টতই বুঝা যাচ্ছে রাজনৈতিক এবং নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে করা হয়েছে। এখন দেখার বিষয় এসব রাজনৈতিক ট্রাম্পকার্ড খেলে কি ইমরান খান নিজের গদি বাঁচাতে পারবেন নাকি পতন অবশ্যম্ভাবী! এতোসব সমস্যার মাঝে নতুন বিরোধী জোটের যে আন্দোলন তা থেকে কি রেহাই পাবেন ইমরান খান! এখন দেখার বিষয়, শুধু সেনাবাহিনীর উপর ভর করে আর কতোদিন প্রধানমন্ত্রী পদ টিকিয়ে রাখতে পারেন ইমরান খান!  

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪৮ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা