শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৮, বুধবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২১

অণুজীব ও বিস্ময়

ড: তামান্না জেরিন
অনলাইন ভার্সন
অণুজীব ও বিস্ময়

আমাদের চারিদিকে এক অদেখা ভূবনের বাসিন্দা এই আণুবীক্ষণিক জীবরা। রূপকথার গল্পের চেয়েও বৈচিত্র্যময় তাদের রাজত্ব। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, আর্কিয়া, শৈবাল, ছত্রাক, প্রোটোজোয়া ইত্যাদি এই অনুজীবের অন্তর্ভুক্ত। ধারণা করা হয়, আমাদের গ্যালাক্সিতে যত না তারা আছে তার চেয়েও বিস্তৃত এই পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রজাতির অণুজীবরা। শুধু অসুস্থ হলেই তাদের উপস্থিতি হয়তো আমরা অনুধাবন করি যদিও এই ক্ষতিকারক রোগ সৃষ্টিকারী অনুজীবের সংখ্যা পাঁচ শতাংশেরও কম। অবাক ব্যাপার হচ্ছে, যদি পৃথিবী থেকে তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা যায়, তবে সকল প্রাণের জন্য তা হবে হুমকিস্বরূপ। আজ তাদের বিস্ময়কর কিছু অবদান সম্বন্ধে জানবো। 

পৃথিবীর জন্মের পর প্রথম যে জীবন এই ধরায় আবির্ভূত হয়েছিল তা ছিল অণুজীব। সময়ের পরিক্রমায় কিছু বিশেষ অণুজীব এই পৃথিবীতে অক্সিজেনের আবির্ভাব ঘটায় যা ধীরে ধীরে প্রাণের উৎপত্তির জন্য অনুকূল একটি পরিবেশ তৈরি করতে সমর্থ হয়। এই পৃথিবীতে প্রায় এক থেকে দুই মিলিয়ন প্রজাতির প্রাণী আছে যাদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন অত্যাবশ্যকীয়।  

অণুজীব ছড়িয়ে আছে পৃথিবীর এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে। পরিবেশ যতটা প্রতিকূলই হোক না কেন তাদেরকে পাওয়া যায় সর্বত্র। মাটি, গাছপালা, সমুদ্র থেকে শুরু করে কিছু অনুজীব (যাদেরকে এক্সট্রিমোফাইলস বলা হয়) হিমবাহ, ভূগর্ভস্থ সমুদ্রের হাইড্রোথার্মাল ভেন্ট, উষ্ণ প্রস্রবণ এমনকি আগ্নেয়গিরির গলিত লাভায়ও খুঁজে পাওয়া যায়। এই ধরনের এক্সট্রিমোফাইলসের ব্যবহার পিসিআর প্রযুক্তি, জৈব জ্বালানি তৈরিতে এবং জৈব খননে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

এবার আসা যাক কীভাবে মিনারেল এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানগুলো চক্রাকারে প্রকৃতিতে আবর্তিত হয়।  গাছের ঝরে যাওয়া লতাপাতা বা মৃত্যুর পর উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহাবশেষ অনুজীবরাই পঁচিয়ে এই উপাদানগুলো মাটিতে মিলিয়ে দেয় যা কিনা আবার গাছ মাটি থেকে নিয়ে তাদের পুষ্টি মেটায়। আর কিছু প্রাণী সেই গাছপালা সরাসরি খেয়ে বা কিছু প্রাণী গাছপালা খায় এমন প্রাণীকে খেয়ে জীবন ধারণ করে। ভাবতেই অবাক লাগে, যদি পৃথিবী থেকে সকল অনুজীব তুলে নেয়া হতো তাহলে পৃথিবীতে উদ্ভিদ ও প্রাণীর মৃতদেহের স্তুপ হয়ে যেত। আবার প্রকৃতিতে কিছু অনুজীব আছে যারা সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে নিজের খাদ্য নিজেই তৈরি করে, যাদেরকে খেয়ে বেঁচে থাকে কিছু অনুজীব ও পোকামাকড় যারা আবার অন্যের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এভাবেই আমাদের খাদ্যচক্র বা খাদ্যজালে এই পচনকারী ও খাদ্য উৎপাদনকারী অণুজীবের ভূমিকা অপরিসীম। 

আমরা জানি গাছ থেকে আমরা অক্সিজেন পাই। কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, পৃথিবীর ৫০ শতাংশের বেশি অক্সিজেন আসে তার বিশাল জলীয় ভাগের পৃষ্ঠতলে বসবাসকারী সালোকসংশ্লেষণকারী অণুজীব (ফাইটোপ্লাংটন) থেকে যারা নিজের খাদ্য নিজেই তৈরি করতে পারে। 

ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে অনুজীব ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন খাদ্য তৈরিতে যেমন সয়াসস, চিজ, দই, অ্যালকোহল, রুটি, কেক ইত্যাদি। তাছাড়া বিভিন্ন ঔষধ, এন্টিবায়োটিক, প্রোবায়োটিক, এনজাইম, হরমোন, ভ্যাকসিন এবং বিভিন্ন বায়োমোলিকিউলস তৈরিতে অনুজীব গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শুধু তাই নয়, জিনগত পরিবর্তনের মাধ্যমে কোন নির্দিষ্ট প্রোটিন তৈরিতে বা তার উৎপাদন বাড়াতে, আবার কখনো জিন আদান-প্রদানের জন্য অনুজীব খুবই উপযোগী বাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। 

কৃষি ক্ষেত্রে কীটনাশক ও সার হিসেবে নির্দিষ্ট অণুজীবের ব্যবহার প্রকৃতি ও প্রাণীকুলের জন্য পরিবেশ বান্ধব হতে পারে যা অনেক উন্নত দেশে প্রয়োগ করা হচ্ছে অনেক আগে থেকেই। আমাদের দেশেও সার ও কীটনাশক হিসেবে অনুজীব বাজারজাতকরণ ও ব্যবহার হলেও তার পরিমাণ খুবই নগণ্য। পরিবেশ বান্ধব এই অণুজীবের ব্যবহার বাড়লে ক্ষতিকর রাসায়নিক কীটনাশক বা সারের ব্যবহার অনেকাংশেই কমানো সম্ভব হবে। অণুজীবের ব্যবহার রোগ প্রতিরোধী বীজ ও গাছ তৈরিতেও ভূমিকা রাখে। শুধু তাই নয়, নির্দিষ্ট অনুজীব শিল্প কারখানায় ব্যবহৃত ক্ষতিকর বর্জ্য, যত্রতত্র ব্যবহৃত প্লাস্টিক, সমুদ্রে ভাসমান তেল ইত্যাদি নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করে মাটি, পানি ও বায়ু দূষণ কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

একটি মজার বিষয় হলো, আমাদের শরীরকে এই অনুজীবরা দখল করে রেখেছে আমাদের নিজের কোষের  চেয়ে প্রায় ১ থেকে ১০ গুণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায়। আমাদের দেহের ওজনের এক থেকে তিন শতাংশ অধিকার করে আছে এই অনুজীবরা। আমাদের শরীরে কি তাদের ভূমিকা! আমাদের অন্ত্রে যে অনুজীব আছে তারা রোগ সৃষ্টিকারী অনুজীব থেকে আমাদের রক্ষা করে, খাদ্য হজমে সহায়তা করে, ভিটামিন তৈরি করে, এমনকি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উজ্জীবিত করে। খুব সাম্প্রতিক কিছু গবেষণার প্রকাশনায় দাবি করা হয় অন্ত্রের অণুজীবরা সরাসরি আমাদের মস্তিষ্কের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের সাথে সমন্বয় ঘটিয়ে আমাদের অনুভূতি, মুড, ডিপ্রেশন এবং ক্ষুধাসহ আমাদের বয়োবৃদ্ধি প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত। 

যা কিছু দৃষ্টিসীমার বাইরে তা কতটা শক্তিশালী হতে পারে তা সাম্প্রতিক কোভিড ১৯ এর মহামারীর ভয়াবহতায় হয়তো আমরা উপলব্ধি করতে পারি। এই অদেখা ভূবনের বাসিন্দারা আমাদের জীবন  ও পরিবেশে রেখে চলেছে সীমাহীন অবদান। যারা অণুজীববিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা করেছে বা গবেষণা করেছে তাদেরকে অণুজীব বিজ্ঞানী (মাইক্রোবায়োলজিস্ট) বলা হয়। অণুজীববিজ্ঞানে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পাস করে অণুজীববিজ্ঞানীদের ফুড এন্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রি, বায়োটেকনোলজি কোম্পানি, হসপিটাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফার্মাসিউটিক্যালস, রিসার্চ অর্গানাইজেশন এবং শিক্ষকতাসহ দেশে-বিদেশে উচ্চতর ডিগ্রী অর্জনের বা গবেষণার সুযোগ আছে। সময় এসেছে অণুজীব সম্পর্কে আমাদের ধারণা বদলাবার। এই আণুবীক্ষণিক জীবের ইতিবাচক অবদানকে মূল্যায়ন করা ও দেশে-বিদেশে তাদের নিয়ে গবেষণার ব্যাপ্তি ও প্রসার ঘটানো।

লেখক: সহকারি অধ্যাপক
অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগ 
স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
ই-মেইল: [email protected]
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে