শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, মঙ্গলবার, ২৩ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

নিজের বায়োগ্রাফি নিজে লেখাটা খুব কঠিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নিজের বায়োগ্রাফি নিজে লেখাটা খুব কঠিন

একটা মানুষ তার বায়োগ্রাফি তৈরিতে বসেছে। মাথায় কারুকাজ খচিত এতো দিনের ঘুমন্ত স্নায়ুগুলো একটু একটু করে নড়েচড়ে উঠেছে। মানুষটা স্মৃতিকে পাগলের মতো হাতড়িয়ে বেড়াচ্ছে। মানুষটা খুব অবাক হলো। বিস্ময়ে কপালের ভাঁজটা আরও কুঁচকে গেলো। মানুষ অনেকের জন্মটা দেখতে পেলেও নিজের জন্মটা মানুষ নিজের চোখে দেখতে পায় না। বায়োগ্রাফি তৈরির এ জায়গাটাতে এসে কলমটা যেন থেমে গেলো। হাতটা যেন থর থর করে কাঁপতে কাঁপতে পাথর হলো। 

আসলে মানুষ কোথাও কোথাও খুব অসহায়। যেখানে মানুষের  করার কিছুই থাকে না। মানুষ জন্মটা যেমন দেখতে পায় না, নিজের মৃত্যুটাও মানুষ দেখতে পায় না। মানুষ কত কি করতে পারে। তবে নিজের বায়োগ্রাফি লিখতে গিয়ে নিজের জন্ম তারিখটা লিখলেও নিজের মৃত্যুর তারিখটা লিখতে পারে না। মানুষের মৃত্যুটা যে খুব অনিশ্চিত। মানুষ যতই বড় হোক না কেন এখানটাতে তার কোনো হাত নেই। তাহলে মানুষ কখনো কি তার পূর্ণাঙ্গ বায়োগ্রাফি লিখতে পারে। বোধ হয় না। 

কবি সুকান্তের কথা মনে পড়ে গেলো। তিনি ছিলেন মানুষের কবি। তার কবিতাগুলো রোদে ঝলসিত আগুনের মতো। মাত্র একুশ বছর বয়সে অসাধারণ এই প্রতিভার মৃত্যু হয়। তাও সেটা যক্ষা রোগে। ১৯৪৭ সাল, তখন যক্ষা হলে মৃত্যু ছিল অবধারিত। কারণ তখনও যক্ষার ওষুধ আবিষ্কৃত হয়নি। খুব কষ্ট হয়, কষ্টে বুকটা বিদীর্ণ হয়। এই আধুনিক সময় যক্ষাকে নির্মূল করতে পারে কিন্তু সে সাদাকালো সময় যক্ষার কাছে হেরেছিল। হয়তো কোনো কোনো মানুষের জন্য সময়টাও অসহায় হয়। আর্তনাদ আর হাহাকারের যন্ত্রনায় দগ্ধ হয়। সে সময়টাকে যদি হাতে পায়ে ধরে হলেও এ সময়ে নিয়ে আসা যেত তবে সুকান্তের মতো শক্তিধর কবির মৃত্যু ঠেকানো যেত। 

আমি মানুষ হয়ে নিজের বায়োগ্রাফি লিখছি নাকি আমার হাতের অনিয়ন্ত্রিত কলমটা অন্যের বায়োগ্রাফি লিখছে। বোঝাটা বোধ হয় খুব কঠিন। মানুষের শক্তি কতটুকু। উত্তর হয়তো এর নেই। যদি থাকে তবে যতটুকু সময় তাকে বোঝা টানার মতো টেনে নিয়ে যায় মৃত্যুর কাছাকাছি ততটুকু। তবে বায়োগ্রাফি এখানটায় খুব অসহায়। কারণ সময় মানুষকে টেনে হেঁচড়ে নিয়ে যেতেই থাকে তবে কোথায়, কখন থামতে হবে তাতো সময়ও জানে না। সময়টাও হয়তো কখনো কখনো খুব অসহায় হয়। অথচ সময়কে কেন্দ্র করেই মানুষের বায়োগ্রাফিটা তৈরি হয়। এখন মনে হচ্ছে আমি কি লিখছি আমি নিজেও জানি না, হয়তো কেউ আমাকে লেখাচ্ছে। সে কেউ টাকে হয়তো কোনোদিনও খুঁজে পাব না। যেমন বায়োগ্রাফি লিখতে গিয়ে মানুষকে একটা ঠিকানা লিখতে হয়। সেটা কখনো কি মানুষের আসল ঠিকানা হয়ে উঠতে পারে। কে জানে। কারণ মানুষ যা জানে সেটাই তো অজানা আর যেটা অজানা সেটাই হয়তো জানা। যে ঠিকানাটা মানুষ লিখে সেটা একটা অস্থায়ী বসতি হতে পারে, স্থায়ী ঠিকানা হতে পারে না হয়তোবা। মানুষের দেহ মাটিতে থাকে, যে দেহ জীবনকে দেখতে দেখতে একদিন মাটিতে মিলিয়ে যায়। সে মাটির কোনো ঠিকানা থাকে না। তবে মানুষের মনের ঠিকানা থাকে। কারণ মন মানুষকে মানুষ বানায়। মানুষকে চেনায়। মনের মানুষ হয়ে মন মানুষের চিন্তাকে জানিয়ে দেয় তার পৃথিবীতে কতটা মূল্য। আমরা সময় থাকতে বুঝি না কোনটা মূল্যবান কোনটা মূল্যহীন। মূল্যহীনকে মূল্যবান বানিয়ে আমরা মূল্যবানকে মূল্যহীনের অপবাদ দেই। তাই বায়োগ্রাফি যার লেখার কথা সে লিখেনা বরং যার লেখার কথা ছিলনা সে লিখে। একসময় কয়লা পুড়িয়ে পুড়িয়ে স্টিম ইঞ্জিন দিয়ে রেলগাড়ি চলতো। সে পোড়া কয়লাটার দহন জ্বালা মানুষ ভুলে গিয়ে এখন বলছে ম্যাগনেটিক ট্রেনটাই ভালো। অথচ সে সময় কয়লা পোড়ানো রেল গাড়িটাই ভালো ছিল। হয়তো অনেকটা সময় পেরিয়ে গেছে। সে সময়ের মানুষগুলো হয়তো নেই, তবে সেই সময়ের মানুষ থেকেই তো এই সময়ের মানুষের জন্ম হয়েছে ক্রমাগত জীবনের উত্থান পতনে।

নিজের বায়োগ্রাফি লেখার সময় মানুষ একদিন কি ছিল, কোথায় ছিল, এখন সে কোনো অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে সেটা মনে রাখাটা খুব দরকার। যেমন কয়লা পোড়ানো রেলগাড়িটা যদি মানুষ হয়, সেই মানুষটাই যখন ম্যাগনেটিক ট্রেন হয়ে যায় তখন তার শেকড়কে ভোলা ঠিক নয়। যে নিজের শেকড়কে চিনে সে কৃতজ্ঞ হয়। বিনম্র হয়। অবনত হয়। তখন বায়োগ্রাফিটা লিখতে কলম আর যান্ত্রিকতা লাগে না। মানুষের অলৌকিক শক্তি থেকে উত্থিত অদৃশ্য চিন্তার একটা মূল্যবোধ মানুষকে ধাক্কা দেয়। সেখানটায় মায়ের ছেঁড়া আঁচলের কষ্টটা শক্তি হয়ে তর তরিয়ে মানুষের বায়োগ্রাফিটা লিখে যায়। মানুষ যা লিখে তা তো বায়োগ্রাফি নয়। খুব বেশি হলে সেটা একটা কাগজে লেখা নিজের বড়াই, দম্ভ কিংবা অহংকার। তবে অহংকারের পতন ঘটে। এখন মানুষ বায়োগ্রাফি মানুষের কল্যাণে লিখে না, নিজের স্বার্থে লিখে। বড় বড় পদ পদবীর লোভে লিখে। ধন-সম্পদের পাহাড় বানাতে বাড়িয়ে চড়িয়ে নিজের গুণকীর্তন লিখে। মানুষ জানে সে যা লিখছে তা সত্য নয়, সে যা লিখছেনা হয়তো সেটাই সত্য। মানুষ যেটা কাগজে লিখছে   সেটা যখন মানুষ মন থেকে দেখছে তখন বুঝতে পারছে তার ভিতর আর বাহিরে যোজন যোজন পার্থক্য। মিথ্যেরা এখন খুব নড়েচড়ে বসেছে আর সত্যরা নাকি এখন ঘুমোতে খুব ভালোবাসে। 

বায়োগ্রাফি একটা কাগজ মাত্র। একটা কল্পনা মাত্র। যেটা আমি বায়োগ্রাফি বলেছি সেটা একটা উপমা মাত্র। যেটা আমি বলতে চাই সেটা বায়োগ্রাফির পিছনের একটা গল্প মাত্র। কারণ নিজের বায়োগ্রাফি নিজে লেখাটা খুব কঠিন। সেটা সবাই পারে না। যারা পারে তারাই পৃথিবী  বদলে দেয়। 

কোথায় যেন শুনেছিলাম পৃথিবীতে পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটলে মানুষ সেটার বিষক্রিয়ায় মারা যাবে। তবে তেলাপোকারা নাকি তখনও বেঁচে থাকবে। কারণ তাদের দেহ পারমাণবিক বিষক্রিয়ার সাথে লড়ে জিততে জানে। এখানে তেলাপোকারা মানুষের চেয়ে শক্তিশালী। মানুষরা এখানেও অসহায়। একটা একটা অসহায়ত্বের অক্ষর দিয়ে মানুষের বায়োগ্রাফিটা লেখা হলে তা সব পরীক্ষায় পাশ করতে পারে। তবে যারা ফেল করে তারাও তো মানুষ। আর পাশ-ফেল নিয়েই তো জীবন। ফেলের বায়োগ্রাফিটা তাই ফেলে দেবার মতো নয়। যারা পৃথিবীতে একদিন ফেল করেছিল তারাই একদিন পৃথিবীর জীবন্ত ইতিহাস হয়েছে। খণ্ডিত-অখন্ডিত সময় তাই বায়োগ্রাফির অটোগ্রাফ নেবে বলে বসে আছে। যেখানে সব মানুষ, মানুষ নয়। যেখানে মানুষের অপেক্ষায় বসে আছে জয় কিংবা পরাজয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি
নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!
প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা
মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু
ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা