শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

জনগণের আওয়ামী লীগ, জনকল্যাণে শেখ হাসিনা

প্রফেসর ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
জনগণের আওয়ামী লীগ, জনকল্যাণে শেখ হাসিনা

স্বাধীনতা অর্জনে জাতীয় সংহতি ও রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা অতিপ্রয়োজনীয়। জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে ভূমিকা পালন করে রাজনৈতিক দলগুলো। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লর্ড ব্রাইসের উক্তিটি বেশ প্রনিধানযোগ্য। তার মতে, ‘সংগঠন প্রকৃতপক্ষে রাষ্ট্রনীতি প্রণয়নকারী ব্রোকার (broker) বৈ কিছু নয়।’

লর্ড ব্রাইসের এই উক্তির মিল পাওয়া যায়, উপমহাদেশের রাজনীতির দিকে তাকালে। বৃটিশদের মদদপুষ্ট হয়ে ১৮৮৫ সালে উপমহাদেশে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। পরে এই দলের নেতৃত্বেই আসে ভারতের স্বাধীনতা।

পরবর্তীতে মুসলমানদের রাজনৈতিকভাবে সচেতন ও তাদের স্বার্থ রক্ষায় গড়ে ওঠে মুসলিম লীগ। ১৯০৬ সালে এই দলটি প্রতিষ্ঠার পর উপমহাদেশে ভারত ও পাকিস্তান নামে ‍দুটি দেশের জন্ম হয়। আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন, ঢাকার কে এম দাস লেনের ‘রোজ গার্ডেনে’।

ঐতিহ্যবাহী এই রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে একাত্তর সালে স্বশস্ত্র যুদ্ধে লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে বিশ্বমানচিত্রে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বাংলাদেশ’ নামের নতুন রাষ্ট্র। ২৩ জুন বাঙালির জীবনে একটি ঐতিহাসিক দিন।

১৭৫৭ সালের ২৩ শে জুন পলাশীর আম্রকাননে স্বাধীনতার যে সূর্যঅস্ত গিয়েছিল; ১৯২ বছর পর একই দিনে বাংলার স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় ঢাকায় জন্ম লাভ করে নতুন রাজনৈতিক দল- আওয়ামী লীগের। মূলত নিপীড়িত-নিষ্পেষিত বাঙালির অধিকার আদায় এবং তাদের সচেতন করে তুলতেই দলটির জন্ম। ‘আওয়াম’ মানে জনগণ- এই জনগণের দলই তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে, দেশ প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছে-সর্বোপরি এদেশের ইতিহাস নিয়ন্ত্রণ করেছে। তাই বাংলাদেশের ইতিহাসে এই দলের ভূমিকা ঐতিহাসিক।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাত ধরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে লাল-সবুজের এই দেশ এগিয়ে চলেছে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার পথে। তার নেতৃত্বে পৃথিবীর বুকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের মর্যাদা অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

দেশ ভাগের পর মওলানা আকরাম খাঁর অনুসৃত মুসলিম লীগের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন মুসলিম লীগের পূর্ববঙ্গের নেতা-কর্মীরা। মূলত তারাই আওয়ামী লীগ তৈরির উদ্যোগ নেন। উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম লীগকে একটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা। প্রথমে  ‘মুসলিম’ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মত থাকলেও ওই সময় কৌশলগত কারণেই ‘মুসলিম’ শব্দটি রাখা হয়। তবে ১৯৫৫ সালে আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে।

প্রতিষ্ঠাকালে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি ও টাঙ্গাইলের তরুণ সংসদ সদস্য শামসুল হক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন। শেখ মুজিবকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়।

আওয়ামী লীগ গঠনের মুহূর্তেই দলটি ব্যাপক বিশ্বাসযোগ্যতা পায় জনগণের। দেশজুড়ে দলটির কর্মসূচি ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। এ বিষয়ে এম আর আখতার মুকুল লিখেছেন, ‘নানা রকমের বাধা-বিপত্তি আর শত অত্যাচার স্বত্ত্বেও মওলানা ভাসানী ও শেখ মুজিব অত্যন্ত অল্প সমযের মধ্যেই পূর্ববাংলার প্রতিটি জেলাতে বিরাট কর্মীবাহিনী গড়ে তুলেছিলেন। তাঁরা কর্মীদের বুঝালেন কিভাবে পূর্ববাংলায় অত্যন্ত দ্রুত পশ্চিম পাকিস্তানের উপনিবেশ হতে চলেছে। ... ভাসানী-মুজিব উল্কার মতো বাংলার পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়ালেন। তৎকালীন বাংলাদেশে নূতন যুগের সূচনা হলো।’ (সূত্র: এম আর আখতার মুকুল, পাকিস্তানের চব্বিশ বছর: ভাসানী মুজিবের রাজনীতি, পৃ: ১৭)

সাত-চল্লিশে ভারত-পাকিস্তান সৃষ্টির পর বঙ্গবন্ধু দেখলেন, শাসকগোষ্ঠী এদেশের মানুষ তথা বাঙালিকে দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ হিসেবে বিবেচনা করে। মর্মে মর্মে এই উপলদ্ধি নিয়েই ছয় দফার মতো একটা কিছু দেওয়া যায় কিনা- তা আগেই ভাবতে শুরু করেন বঙ্গবন্ধু।

শেখ মুজিবের এই উপলব্দি বিশেষ করে তাঁর রাজনৈতিক আদর্শ ও লক্ষ্য বাঙালি রাষ্ট্রসাধনাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠার ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি স্বপ্ন দেখতেন, ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের মধ্যে ভারতের পূর্বাঞ্চলে একটি স্বাধীন ও বাঙালি রাষ্ট্রের।

’৪৭ এর হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা শেখ মুজিবের মনে দাগ কাটে। তিনি ছিলেন প্রগতিশীল রাজনীতিতে বিশ্বাসী মানুষ। তাই পরবর্তীতে দেশে ফিরে সেভাবেই কর্মসূচি প্রণয়ন করেন তিনি।

‘নিরাপত্তা আইনে’ জেলে আটক থাকার পর ১৯৫২ সালে শেখ মুজিবুর রহমান দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হন। ১৯৫৩ সালে দলের দ্বিতীয় কাউন্সিল সভায় শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

ভাসানী-মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ দ্রুত দেশের আনাচে–কানাচে জনমত গড়ে তোলে এবং ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ তখন শেরেবাংলা ফজলুল হকের নেতৃত্বে ‘যুক্তফ্রন্ট’ করেছিল। ফজলুল হকের ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা এবং আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক ক্ষমতার সম্মিলনে এই নির্বাচনে মুসলিম লীগ ধরাশায়ী হয়।

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেন। তখন আওয়ামী লীগকে পুনরূজ্জীবিত করা রাজনীতিতে জরুরি হয়ে পড়ে। এর মাঝে আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে নতুন দল গড়েন মওলানা ভাসানী। তখন থেকেই আওয়ামী লীগে শেখ মুজিবের নিরঙ্কুশ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়।

দলকে পুনরূজ্জীবিত করার লক্ষ্যে ১৯৬৪ সালের ৬ মার্চ ঢাকার গ্রিনরোডে এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ পূর্ব পাকিস্তানের স্বার্থকে বিশেষভাবে প্রাধান্য দিয়ে এবং এই অঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, গণতান্ত্রিক এবং শিক্ষা-সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রধান সংগঠনে পরিণত হওয়ার কর্মসূচিগ্রহণ করে।

প্রকৃতপক্ষে ওই সম্মেলন-ই আওয়ামী লীগকে সংগঠন হিসেবে এবং নেতা হিসেবে শেখ মুজিবকে একটি স্বতন্ত্র মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। অন্যদিকে পাকিস্তান সরকারের নিপীড়ন থেমে নেই। দমন-পীড়ন নীতি বাড়তেই থাকে। সরকারি নিপীড়ন সত্ত্বেও শেখ মুজিবসহ নেতারা পুরো দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরেছেন, জনমত গড়ে তুলেছেন। এভাবে আওয়ামী লীগ শুরু থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করেছে।

পরবর্তীতে বাঙালিকে অধিকার সচেতন করে মুক্তির জন্য কর্মসূচি প্রণয়ন করেন শেখ মুজিবুর রহমান। ২৩ জুন, আওয়ামী লীগ ৭২ বছরে পা দিয়েছে। বলা হয়ে থাকে, বয়স শুধুমাত্র একটি সংখ্যা। সেটা হোক ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান। এই সংখ্যাটা তখনই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন ওই ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান ভালো কিছু করে থাকে, মানুষের কল্যাণে কাজ করেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের দল, জনগণ নিয়েই থেকেছে। বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন তা এসেছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে।

বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগকে মানুষের দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেন। এমনকি দলের সাংগঠনিক কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি হতে পারে মনে করে মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেন। বর্তমান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাও সেভাবেই দলকে সাজিয়ে তুলেছেন, দলের অভ্যন্তরে নিশ্চিত করেছেন গণতন্ত্রের চর্চা।

বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্যও বিরাট ভূমিকা রেখেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। পাকিস্তানি মার্শাল ল এবং বাংলাদেশি সামরিক শাসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করেছে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে। ১৯৯১ সালে রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি থেকে সংসদীয় পদ্ধতিতে যে প্রত্যাবর্তন, তার কৃতিত্ব শেখ হাসিনার। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর কঠিন সময় পার করা আওয়ামী লীগকে শক্ত সাংগঠনিক ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি।

উপমহাদেশে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, এখানে রাজনীতি নেতানির্ভর। কংগ্রেসে যেমন মহাত্মা গান্ধী, মুসলিম লীগে তেমনই জিন্নাহ। আর পরবর্তীকালে আওয়ামী লীগে প্রথমে ছিলেন ভাসানী। পরে অপরিহার্য ছিলেন শেখ মুজিব, বর্তমানে শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধুর পরে আওয়ামী লীগকে সুসংবদ্ধ রাখা শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও পক্ষে সম্ভব ছিল না। পিতার মতো সম্মোহনী শক্তির নেতৃত্বগুণসম্পন্ন দূরদর্শী নেতা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তৃতীয়বারের মতো দেশ শাসন করছে আওয়ামী লীগ। এই দলের সময়ই শেখ হাসিনার ‘ভিশনারি’ চিন্তায় ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশের মানুষের গড় আয় ২ হাজার ২ ২৭ মার্কিন ডলার। গড় আয় বেড়ে হয়েছে ৭২ বছর। চল্লিশের দশকে এ দেশের মানুষের গড় আয়ু ছিল চল্লিশের নিচে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

মানুষের জীবনযাত্রার মানও বেড়েছে। বাংলাদেশে বাস্তবায়ন হচ্ছে পদ্মাসেতু, মেট্রোরেলসহ বেশ কয়েকটি মেগাপ্রকল্প। এসব প্রকল্প সম্পন্ন হলে বদলে যাবে দেশের অর্থনীতি। গড়ে উঠবে নতুন নতুন অর্থনীতির ক্ষেত্র। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য যোগ্য জনশক্তি গড়ে তুলতে বাস্তবায়ন  হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ।   

টানা তিনবারসহ মোট চারবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতায় রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এই সময়ে গড়ে উঠেছে নানা সুবিধাবাদী চক্র। দলে কলঙ্কলেপন যাতে না হয় সেজন্য কঠোর হস্তে সিদ্ধান্ত নেন দলীয় সভাপতি। এক্ষেত্রে দলের অন্যান্য নেতৃত্বকেও শাখা-প্রশাখা হয়ে ক্ষমতার বারান্দায় হাঁটাহাঁটি করা সুদিনের বন্ধুরা যেন আওয়ামী লীগের কোনো ক্ষতি করতে না পারে সেজন্য নজর দিতে হবে।

এ দেশে সময়ে সময়ে অনেক রাজনৈতিক দল এসেছে, আবার কালের গহ্বরে হারিয়েও গেছে। তবে টিকে রয়েছে জনগণের দল আওয়ামী লীগ। শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ ছিল জনগণের দল, সাধারণ মানুষের দল। জনগণের দল হয়ে, আওয়ামী লীগ টিকে থাকবে, বেঁচে থাকবে মানুষের হৃদয়ে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে আওয়ামী লীগের বয়স হচ্ছে ৭২। আওয়ামী লীগ বেঁচে থাকুক জনগণের অন্তরে। আওয়ামী লীগের জন্মদিনে এটাই আমাদের প্রত্যাশা। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। দলটির জন্মদিনে শুভ কামনা থাকলো।

লেখক: উপাচার্য, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; জামালপুর
ই-মেইল: [email protected]

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর