শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৪, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

মাঠের পুলিশে নজর দেয়া জরুরি

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
মাঠের পুলিশে নজর দেয়া জরুরি

সময় পরিক্রমা এবং বিরাজমান বাস্তবতার আলোকে বাংলাদেশের পুলিশ প্রকৃত অর্থেই বাহিনী হিসেবে শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে গেছে। এর জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে চিরকাল ঋণী হয়ে থাকবে এ বাহিনী। পুলিশ অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে এখন অনেক বেশি দক্ষ। তবে তবে প্রদীপের নিচে অন্ধকার থাকার মতো পুলিশ বিভাগের মিজান-বাবুল আক্তাররাও ছিলেন, এখনো আছেন হয়তো। তবে উচ্চ পর্যায়ে এদের সংখ্যা অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে কম, এমনটি বলছেন বিভিন্ন মহল। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মাঠের পুলিশের কী অবস্থা?

মানুষের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার মূল দায়িত্ব মাঠের পুলিশের উপর ন্যস্ত। তাদের কাছে আসা মানুষের অভিজ্ঞতা কী? এ বিষয়ে খোঁজ নেয়া খুবই জরুরি হয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। এমনটা মনে হচ্ছে, ধারাবাহিক দীর্ঘ পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং সম্প্রতি জানা ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু ঘটনা প্রবাহে।

পেশাগত কারণে রাজনীতিক ও পুলিশের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ১৯৮১ সাল থেকে। শুরুতে ঘনিষ্ঠতা হয় সময়ের আবর্তে রাজনীতিতে বাতিল নেতাদের সঙ্গে। একই সময় ঘনিষ্ঠ পরিচয় হয় মাঠ পর্যায়ের পুলিশের সঙ্গে। ঢাকা মহানগরী পুলিশের একটি জোনের ডিসি মোহাম্মদ সালামের সঙ্গে ১৯৮৭ সালে প্রথম দিকে পরিচয় হবার আগে কনেস্টেবল থেকে সর্বোচ্চ ওসি পর্যন্ত চিনতাম এবং চিনতাম ভালো ভাবেই। ওসি থেকে সম্পর্ক পোল জাম্পের মতো উপরে গিয়ে সম্পর্ক হয় ''পুলিশ মন্ত্রী'' হিসেবে সাধারণের কাছে পরিচিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেনারেল মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে। এর কারণ দৈনিক নব অভিযান। সে সময় আমার কর্মস্থল দৈনিক নবঅভিজানের নেপথ্য মালিক ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেনারেল মাহমুদুর হাসান। প্রকাশক-সম্পাদক হিসেবে সামনে ছিলেন তার কুটুম এস এম রেজাউল হক। এ পত্রিকার চিফ রিপোর্টার হওয়ার আগে আমি ছিলাম অপরাধ ও রাজনীতি বিটের প্রতিবেদক।

সময় পরিক্রমায় মাঠের পুলিশের কেউ কেউ সুপারাভাইজারি দায়িত্বে গেছেন। তবে তাদের সংখ্যা খুবই কম। এদিকে পেশার পথচলায় আমিও মাঠ থেকে সাংবাদিকতার ভিন্ন ধারার গেছি, বসেছি ডেস্কে। তবে রিপোর্টারে অভ্যাস ত্যাগ করিনি অথবা যায়নি। সকলের সঙ্গে পুরনো সম্পর্ক বজায় রেখেছি। পুলিশের মধ্যে মোহাম্মদ সালামের সঙ্গে সম্পর্ক ছিলো খুবই ঘনিষ্ঠ। তিনি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ছিলেন চাকুরি জীবনে সর্বশেষ। এর আগে তিনি পুলিশের এডিশনাল আইজি হয়েছিলেন। ছিলেন আইজিপি হবার দোড়গোড়ায়। কিন্তু সরকার বাহাদুর তাঁকে হঠাৎ পত্রপাঠ বিদায় করে দিয়েছিলেন।
 
ল্যাং মারা এবং ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের কানভারি করার ধারা সর্বকালে সকল পেশায়ই ছিলো, আছে; থাকবেও। খুব ঘনিষ্ঠভাবে দেখেছি, এডিশনাল আইজিপি মোহাম্মদ সালামকে কতটা কদর্য পন্থায় ল্যাং মারা হয়েছে। তা না হলে তিনি আইজিপি হতেন। তার ব্যাপারে ক্লিন ইমেজের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর রফিকুল ইসলাম খুবই আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু মোহাম্মদ সালামের দক্ষতা পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে সুনাম এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আগ্রহ কোনোই কাজে আসেনি। হয় তো এর পিছনে বড় কোন কারণ ছিলো। অথবা ল্যাং হচ্ছে একমাত্র কারণ। জানতে উচ্ছে করে, পুলিশে ল্যাং মারার প্রবণতা কমেছে না বেড়েছে?

আমাদের সময়কার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ভিপি নূর মোহাম্মদ আইজপি হবার পর পুলিশের সঙ্গে আমার সম্পর্ক আরও বাড়ে। সে সময় আমরা অনেকেই পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সকে বাড়ি-ঘরের মতো মনে করতাম। আইজপি নূর মোহাম্মদ অফিসে প্রায়ই যেতাম। সেখানেও বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। যাদের মধ্যে দুই জন পরে আইজিপি হয়েছেন। যাদের সঙ্গেও সম্পর্ক ছিলো এবং আছে। একই সময়ে মাঠের পুলিশের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হয়। কেবল দূর থেকে দেখতাম মাঠের পুলিশদের। আর ভাবতাম, সাধারণ পুলিশের জীবন নিদারুণ কষ্টের!

নূর মোহাম্মদ ডিএমপির ডিসি ট্রাফিক থাকাকালে তার কাছে শুনেছি, ট্রাফিক পুলিশের অর্ধেক সদস্যই ফুসফুসে ইনফেকশন ও পাইলসে আক্রান্ত হন। রাস্তার ধূলাবালি খেয়ে তাদের ফুসফুসের বারোটা বাজে। আর একটানা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার কারণে আক্রান্ত হয় পাইলসে। এর আগে এক সময় ছিলো যখন নির্ধারিত সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময়, ১৮/২০ ঘণ্টা, ডিউটি করার পরও লাইনে এসে ঘুমাবার জন্য ফাঁকা বিছানা খুঁজতে পুলিশ সদস্যদের অনেক সময় ছুটাছুটি করতে হতো। বারান্দায়, ফ্লোরে ঘুমানো তো ছিলো মামুরি ব্যাপার। অবশ্য এখন আর সেই অবস্থা নেই বলে শুনেছি।

পেশাগত জীবনের শুরুতে ঘনিষ্ঠতা এবং পুলিশের কষ্টের জীবন সম্পর্কে জানতে জানতে এক প্রকার মমতা সৃষ্টি হয়েছে। যদিও মাঠ পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলো প্রায় ২৫ বছর। তবে ঘটনাচক্রে মাঠের পুলিশের সঙ্গে আবার পরিচয় হয় ২০১৭ সালে, ভূমিদস্যু চক্রের চক্করে পড়ে। এ চক্রের নেপথ্যে ছিলেন একজন ওসি। প্রতিকারের আশায় নিরুপায় হয়ে বেশ সংকোচের সঙ্গে বরিশাল মেট্রোপলিটান পুলিশের তৎকালীন কমিশনার এস এম রুহুল আমিনের সঙ্গে দেখা করেছিলাম। সেই প্রথম দেখা। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী এই ছাত্রকে চিনতাম না। তিনি নীরবে আমাদের কথা শুনলেন, আমার বিপন্ন পরিবার রক্ষা পেলো। সে সময় আমার অভিজ্ঞ, মাঠের পুলিশ আগের চেয়ে অনেক চৌকশ ও মানবিক এবং ‘ভেরি মাচ ইন কমান্ড’।

মাঠের পুলিশ সম্পর্কে দীর্ঘ সময়ের অর্জিত ধারনাই লালন করে আসছিলাম। এই ধারনায় অবগাহন করতে করতেই বরিশাল শহরে মামলাবাজ ও মাদক কারবারি চক্রের চক্করে পড়ে উপরে না গিয়ে এবার গেলাম মাঠের পুলিশের কাছে, মাসখানেক আগে। আইনগত সাহায্যের জন্য। কিন্তু এবার আর আমার বিস্ময়ের সীমা-পরিসীমা রইলো না। শেষতক বরিশাল মেট্রোপলিটান পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খানের কাছে গিয়ে কোন রকম রক্ষার আস্থা পাওয়া গেলো! ভাবছি, যদি পুলিশ কমিশনার সময় দিতে না পারতেন, যদি নগরবাসীর রক্ষাকবচ হিসেবে থানা ভিত্তিক ওপেন হাউজ ডে নির্দিষ্ট দিনে চলমান না রাখতেন, তা হলে নাগরিকদের অবস্থা কী দাঁড়াতো। বিনয়ের সঙ্গে বলি, বরিশাল নগরীতে আমি বেশ পরিচিত মানুষ। পুরো দেশেও একেবারে অপরিচিত নই। এরপরও মামলাবাজ ও মাদক চক্রের কবল থেকে রেহাই পাবার জন্য মহানগরীর শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তার কাছে যেতে হয়েছে, এর আগের পুলিশের কাছে বারবার ধর্না দিয়েও কোন লাভ হয়নি। বরং জুতার তলি খোয়াবার অবস্থা হয়েছিলো।

বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় মহল্লাভিত্তিক ভূমি দস্যু ও মাদক কারবারির চক্করে পড়ে মাঠ পুলিশের কাছে গিয়ে অতি সম্প্রতি আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা আগের অভিজ্ঞতার পাশে দাঁড় করানো কঠিন। আরও স্পষ্টভাবে বলা যায়, মাঠের পুলিশের গড় অবস্থা খুব সুখকর মনে হয়নি আমার। হতে পারে আমি যা দেখেছি তা সার্বিক চিত্র নয়। আবার এমনও হতে পারে, আমার অভিজ্ঞতাই বাস্তব চিত্র।

অনেকেই বলছেন, নানান ধরনের অপরাধীরা এখন আর বড় পুলিশের খবর রাখে না। এরা এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘ছোট পুলিশ ম্যানেজ’ করে চলে। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই এদের অপকর্মের খবর উপরের পুলিশের নজরে খুব একটা যাবার উপায় থাকে না। যদিও ভুক্তভোগীকে থানায় স্বাগত জানানো ও সহায়তা প্রদানের জন্য ব্যবস্থা রয়েছে, মনোরম ডেক্সও বসানো হয়েছে। দেখলে মনে হবে প্রাইভেট ব্যাংকের হেল্প ডেক্স। কিন্তু ভুক্তভোগী থানায় যে যাবে, তাকে তো ফিরতে হবে এলাকায়!

যদিও মাঠ পর্যায়ে যে পুলিশ সদস্যরা নিয়োজিত থাকেন তাদের খবর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের একেবারে অজানা নয় বলে শুনেছি। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ বেশ সতর্কও রয়েছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে। সূত্র মতে, অভিযুক্ত পুলিশের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আগের চেয়ে কঠোর করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন অপরাধের জন্য পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখাস্ত করার একটি ধারা প্রচলিত আছে। কিন্তু এ ব্যবস্থার সুফল তেমন পাওয়া যাচ্ছিলো না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উল্টো ফল পাবার উদাহরণও আছে।  কারণ, প্রচলিত বিধান অনুসারে সাময়িক বরখাস্তকৃত ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট অফিসে হাজিরা দিতে হয়। কিন্তু অঘটন ঘটে হাজিরার পরে। হাজিরার পর অন্য কোন কাজ বা তেমন মনিটরিং থাকে না। এই সুযোগে সাময়িক বরখাস্তকৃতদের কেউ কেউ ধর্ষণসহ নানান অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার একাধিক ঘটনা ধরা পড়েছে বলে জানা গেছে। বিরাজমান বাস্তবতার আলোকে সাময়িক বরখাস্তের পরিবর্তে অপরাধ গুরুতর হলে অধিকতর কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে সূত্র জানিয়েছে, মানে পত্রপাঠ বিদায়।

অভিজ্ঞ মহল বলছেন, সাময়িক বরখাস্তের বিধান পুলিশের বেলায়ই কেবল নয়, কোন ক্ষেত্রেই আগের মতো আর সুফল বয়ে আনছে না। এদিকে নানান অপরাধে জড়িত অনেকেই আবার মাদকাসক্ত। আর জানা কথা, মাদকাসক্ত মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন, প্রায় অসম্ভব। এরা যেকোনো ধরনের অপরাধ করতে পারে। তা হোন পুলিশ অথবা অন্য যেকোন পেশার মানুষ। আর মাদকের আগ্রাসন যেখানে পৌঁছেছে তাতে এর ভয়াল থাবার বাইরে কোনো শ্রেণি-পেশা আছে, তা কিন্তু জোর দিয়ে বলা যাবে না। আর কেবল মাদকাশক্তি নয়, আরো অনেক সমস্যা আছে অন্যান্য বিভাগের মতো পুলিশ বিভাগেও। তবে অন্য যেকোন চাকুরির চেয়ে এখনো পুলিশে অপরাধের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা কঠোর। কিন্তু এই কঠোরতা মাঠে প্রত্যাশিত ফল দিচ্ছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখা সময়ের দাবি।
 
নিজের অভিজ্ঞতা এবং পেশাগত খোঁজ-খবরের আলোকেই এ লেখার শুরুতে বলেছি,  মানুষের দৌরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেবার মূল দায়িত্ব যে মাঠের পুলিশের উপর ন্যস্ত তাদের বিষয়ে আরও নিবিড়ভাবে খোঁজ-খবর নেয়া জরুরি। কারণ, অকাশে যতই মেঘ থাকুক, তা বর্ষণ হিসেবে জমিনে না নামলে ধরনী সিক্ত হয় না, শস্যশ্যামলা হয় না ধরিত্রী। বরং বর্ষণহীন মেঘের ঘনঘটা রহমতের জল প্রত্যাশী মানুষেকে হতাশ করে, করে বিরক্তও। মনে রাখা প্রয়োজন, জনবিরক্তি খুবই ক্ষতিকর বিষয়। বিশেষ করে কোন গণতান্ত্রিক সরকারের সময়ে।

অনেরেকই জানেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পিছনে ১৯৭১ সাল থেকে লেগে রয়েছে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র। এই চক্রই ১৯৭৫ সালে দেশের সর্বনাশ করেছে, তেমনই রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়েও করেছে অনেক কারসাজি। যে কারণে আওয়ামী লীগকে একটানা ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকতে হয়েছে। এর পর ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এলেও পরের নির্বাচনেই আওয়ামী লীগ আবার রাষ্ট্র ক্ষমতার বাইরে চলে যায়, স্বাধীনতা বিরোধীদের পুরনো কারসাজির নতুন সংস্করণের খেলায়। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসার পর ধীরে ধীরে শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে আওয়ামী লীগ ও স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি। এরপরও বিবেচনায় রাখতে হবে, আওয়ামী লীগের জন্য পুলসিরাত পারের মতো অবস্থা হতে পারে আগামী নির্বাচন। ফলে অধিকতর সাবধানতার জন্য অন্যান্য সকল সরকারি বিভাগের চেয়েও পুলিশ বিভাগের প্রতি বেশি নজর দেয়া প্রয়োজন। বিষয়টি ভেবে দেখবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ- এই জনপ্রত্যাশা। এটিই দেয়ালের লিখন। তবে চিরকালের অঘটন হচ্ছে, ক্ষমতাসীনরা দেয়াল লিখন খুব একটা পড়েন না! 

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা