শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৬, শনিবার, ০৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

স্বপ্নের পদ্মা সেতু, যাত্রা যখন শুরু

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
স্বপ্নের পদ্মা সেতু, যাত্রা যখন শুরু

আজকের এই লেখার শুরুতেই দক্ষিণাঞ্চলের একজন নাগরিক হিসাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা এবং দৃঢ় নেতৃত্বের কারণেই স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। মাত্র ৬ শতাংশ কাজ বাকি। তবে এই স্বপ্ন পূরণের পথটি মোটেও মসৃণ ছিল না, কণ্টকার্কীণ পথ পাড়ি দিয়েই আজ বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। আজ থেকে ঠিক ২০ বছর আগে এই দিনেই ২০০১ সালের ৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। 

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পদ্মা সেতু নির্মাণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে। ২০০১ সালের ৪ জুলাই পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল। সরকার নিজস্ব অর্থায়নে ১৯৯৮-৯৯ সালে পদ্মা সেতুর প্রিফিজিবিলিটি সম্পন্ন করে। ২০০৮-এর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার করা হয়।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরই ফেব্রুয়ারি মাসে পদ্মা সেতুর জন্য ডিজাইন কনসালট্যান্ট নিয়োগ করে। কনসালট্যান্ট সেপ্টেম্বর ২০১০-এ প্রাথমিক ডিজাইন সম্পন্ন করে এবং সেতু বিভাগ প্রিকোয়ালিফিকেশন দরপত্র আহ্বান করে। ২০১১ সালে সরকার বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণ চুক্তিবদ্ধ হয়। ২০১২ সালে বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির ষড়যন্ত্র হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে ১২০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি বাতিল করে। এসময় শুরু হয় ষড়যন্ত্রের খেলা। বিশ্বব্যাংকের পাশাপাশি জাইকা, এডিবিসহ দাতাসংস্থাগুলোও সরে দাঁড়ায়। সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হয়। সংশ্লিষ্ট সচিবসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়। অথচ মন্ত্রীসহ কারোর বিরুদ্ধেই কোনও অভিযোগই প্রমাণিত হয়নি। পরে কানাডার এক আদালতে মামলা করা হয়। বিশ্বব্যাংক সেখানেও কোনও প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি।

কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের ইমেজকে কলঙ্কিত করা হয়। বিএনপিসহ দেশের সুশীল সমাজ সরকারের সমালোচনায় মেতে ওঠে। ২০১২ সালে খালেদা জিয়া বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতির জন্য বিশ্বব্যাংক সরে দাঁড়ায়। বিএনপির নেতারাসহ অনেক বিশিষ্ট (!) ব্যক্তিবর্গ সরকারের সমালোচনা করে। মনে হয় সরকারকে অপরাধী প্রমাণ করতে পারলেই তাদের লাভ। আসল কথা হলো, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ৫ বছরে পদ্মা সেতুর কাজ এক ইঞ্চিও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি। সে সময় দুর্নীতির অভিযোগে যোগাযোগ ও জ্বালানি খাতের ৬টি প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংক অর্থ প্রত্যাহার করে নেয়। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরই বিশ্বব্যাংক আবার বাংলাদেশে অর্থায়ন শুরু করে।

নানা অভিযোগ ষড়যন্ত্র চাপ উপেক্ষা করে ২০১২-এর ফেব্রুয়ারি মাসেই প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে ঘোষণা করেন, প্রয়োজনে নিজস্ব অর্থায়নেই পদ্মা সেতু হবে। জুলাই মাসেও প্রধানমন্ত্রী সংসদে ঘোষণা দেন, প্রয়োজনে নিজস্ব অর্থায়নেই হবে পদ্মা সেতু। তিনি এও বলেন, কোনও দুর্নীতি করা হয়নি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর সেকথা কেউ কানে তুলেনি। বারবার দুর্নীতির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করার পরও বিদেশি কিছু এজেন্ট ও বিএনপি মানুষকে ভুল বোঝাতে থাকে। প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়ে দেন, দুর্নীতির মিথ্যা অভিযোগের সামনে মাথা নত করবে না বাংলাদেশ।

তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, শান্তিতে (!) নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বব্যাংককে পদ্মা সেতু প্রকল্পে বাংলাদেশকে ঋণ সহায়তা দিতে বাধা দেন। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘পদ্মা সেতুতে টাকা দিতে বিশ্বব্যাংক সব সময় রাজি ছিল। ইউনূসের কারণে সেটি হয়নি। বিশ্বব্যাংক যেন টাকা না দেয়, সেজন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমেরিকার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনকে দিয়ে সংস্থাটিকে চাপ দিয়েছিলেন।’ বহির্বিশ্বে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে তিনি অনবরত অভিযোগ করে যাওয়ায় অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খুবই অবাক হই এই ভেবে, একজন নোবেলজয়ী কী করে নিজের দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেন।

কানাডার আদালত বলেছেন, এক নম্বর তথ্যদাতা পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির যে তথ্য দিয়েছেন তা মূলত ‘গুজবের’ ওপর ভিত্তি করে। একটি দলিলের উদ্ধৃতি দিয়ে আদালত বলেছেন, ওই দলিলে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বাছাই করা ৫টি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাব মূল্যায়নের ক্ষেত্রে দুর্নীতির গুজবের কথা আমরা শুনেছি।’ শেষ পর্যন্ত ২০১৩ সালের ৩১ জানুয়ারি শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন, বিকল্প অর্থায়নে বর্তমান সরকারের সময়েই পদ্মা সেতু হবে।

২০১০ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্প প্রস্তুতির সঙ্গে যুক্ত কিছু লোকের দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় বিশ্বব্যাংক তাদের অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি প্রত্যাহার করে নেয়। পরে অন্য দাতারাও সেটি অনুসরণ করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন পদ্মা সেতু প্রস্তুতিপর্বে কোনো দুর্নীতি হয়নি। ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে নিজ অর্থে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ প্রকল্প পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ২০১৭ সালের ৬ জানুয়ারি কানাডার আদালতে পদ্মা সেতু দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। কোনো প্রমাণ না পাওয়ায় কানাডিয়ান আদালত পরবর্তী সময়ে মামলাটি বাতিল করে দেন; কিন্তু তার আগেই শেখ হাসিনা সাহস নিয়ে সামনে এগিয়ে যান। বৈদেশিক সাহায্য না নিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের চ্যালেঞ্জ হাতে নেন। অবশেষে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়। 

শেষ মুহূর্তে এসেও নানা ষড়যন্ত্র পদ্মা সেতুর কাজে বাধা সৃষ্টির অপচেষ্টা সামনে এসেছিল। ২০১৯ সালের জুলাই মাসে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজে মানুষের মাথা লাগবে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অপহরণকারী ধারণা করে অনেক মানসিক ভারসাম্যহীনকে মারধরের পর পুলিশে হস্তান্তর করার ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনা গুজব ও ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়। আজ সেই বহুমুখী চ্যালেঞ্জে জয়ী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের প্রাক্কালেই পদ্মা সেতু দৃশ্যমান-ভাবতেই গর্ব হচ্ছে। 

পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প মাওয়া-জাজিরা পয়েন্ট দিয়ে নির্দিষ্ট পথের মাধ্যমে কেন্দ্রের সঙ্গে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সরাসরি সংযোগ তৈরি করবে। এই সেতুটি অপেক্ষাকৃত অনুন্নত অঞ্চলের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও শিল্প বিকাশে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। প্রকল্পটির ফলে প্রত্যক্ষভাবে বাংলাদেশের মোট এলাকার ২৯ শতাংশ অঞ্চলজুড়ে তিন কোটিরও বেশি জনগণ উপকৃত হবে। ফলে প্রকল্পটি দেশের পরিবহন নেটওয়ার্ক এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সেতুটিতে ভবিষ্যতে রেল, গ্যাস, বৈদ্যুতিক লাইন এবং ফাইবার অপটিক কেবল সম্প্রসারণের ব্যবস্থা রয়েছে। সেতুটি চালু হলে দেশের মোট জিডিপি ১.২ শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে। সেতুটি তৈরি করছে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেডের আওতাধীন চায়না মেজর ব্রিজ কম্পানি। এতে ব্যয় করা হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

এই পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের প্রতিধাপেই দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হয়েছে। এক্ষেত্রে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে লড়াই চালিয়ে যাওয়া কয়েকজন মানুষের অবদানের কথা বলতেই হবে। সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী আবুল হোসেনের লড়াইটা ছিল সততার। 

তিনি বারবার দাবি করেছেন, তিনি কোনো দুর্নীতি করেননি। তারপরও দুর্নীতি চেষ্টার অভিযোগে প্রথমে আবুল হোসেনকে সরিয়ে দেয়া হয় যোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে। পরে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদকের পদ থেকেও তাকে সরিয়ে দেয়া হয়। পদ হারানোর পর তাকে সহ্য করতে হয় জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক বিভিন্ন সমালোচনা। এছাড়া আমি আরও দুইজন ব্যক্তির লড়াইয়ের কথা খুব সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে তৎকালীন দুদকের কমিশনার এবং বর্তমানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ শাহাবুদ্দিন চুপপু বিশ্বব্যাংকের আনিত দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। সরকারের পক্ষে প্রশাসনিক দক্ষতা দিয়ে তিনি লড়াইয়ে বাংলাদেশের ইমেজ পুনরুদ্ধারে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেন। 

বিশ্বব্যাংকের মিথ্যা মামলায় সবচেয়ে বেশি নিগৃহীত হয়েছেন সাবেক সেতু বিভাগের সচিব যিনি বর্তমানে জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন সেই মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে কারাবরণও করতে হয়েছিল। সামাজিকভাবে তাকে হেয় হতে হয়েছিল। আজকের এই দিনে বিশ্ব মোড়লদের রক্তচুক্ষুর বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোদ্ধা হিসাবে এইসব মহান ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।  

আজ বিশ্ববাসী জেনেছে বাংলাদেশের সক্ষমতা হয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি, সামাজিক ও জীবনমানের বিভিন্ন সূচকের অগ্রগতি এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বারবার প্রমাণিত হয়েছে-বাংলাদেশ কখনো মাথা নত করে না। বীরদর্পে সামনে এগিয়ে চলেছে। পদ্মা সেতুর অবকাঠামোগত চূড়ান্ত বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বের বুকে আরেকবার অনন্য অবস্থান পেয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন, তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিচ্ছেন। বাংলাদেশের স্বার্থেই আমাদের সকলের উচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করা, তার সহযোদ্ধা হিসাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করতে হবে। আজকের এই নিয়ে এটাই হোক আমাদের প্রতিজ্ঞা। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা, দ্য পিপলস টাইম
পরিচালক, এফবিসিসিআই
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ইরান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

৫১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে পাথর লুট, রিপোর্ট দিয়েছে তদন্ত কমিটি
সিলেটে পাথর লুট, রিপোর্ট দিয়েছে তদন্ত কমিটি

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে গ্রাম আদালতে এক বছরে আড়াই হাজার মামলা নিষ্পত্তি
বরিশালে গ্রাম আদালতে এক বছরে আড়াই হাজার মামলা নিষ্পত্তি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডাকাত সর্দার গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ডাকাত সর্দার গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’
বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সরকারি খাল অবমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন
বাগেরহাটে সরকারি খাল অবমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, নিরাপদে নোঙর করেছে বেশিরভাগ ট্রলার
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, নিরাপদে নোঙর করেছে বেশিরভাগ ট্রলার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বাঞ্ছারামপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন