শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৪, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

উবানের ভাষায় তোফায়েল আহমেদ ‘জন্মগতভাবেই অকৃত্রিম’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
উবানের ভাষায় তোফায়েল আহমেদ ‘জন্মগতভাবেই অকৃত্রিম’

"তোফায়েল আহমেদ। তাঁর কারিশমা হচ্ছে, জন্মগতভাবে তিনি অকৃত্রিম এবং রাজনৈতিক কাজে কঠিন পরিশ্রমী। কাজ করেছেন শেখ মুজিবের অনুচর হয়ে। তাঁর পত্নী এবং অন্যান্য ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-স্বজন তখন বাংলাদেশে। আমি তাঁদেরকে নিয়ে আসার একটি পরিকল্পনা দিলাম। জবাবে তিনি বললেন, 'আল্লাহর ওপর তাদের নিরাপত্তার ভার ছেড়ে দেই না কেন আমরা? লাখো লাখো বাঙালি একই রকমের বিপজ্জনক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। সবাই তো আসতে পারে না।"

মুজিব বাহিনীর নেপথ্য পরিকল্পক ভারতীয় জেনারেল এস এস উবান তাঁর 'ফ্যানটমস অব চিটাগংঃ দ্য ফিপথ আর্মি ইন বাংলাদেশ' গ্রন্থে উনসত্তুরের গণ-অভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে উপর্যুক্ত অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছেন।

দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদ ১৯৪৩ সালের ২২ অক্টোবর বরিশালের ভোলায় জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের তুখোড় পার্লামেন্টারিয়ান। তাঁর জীবন বড় বৈচিত্র্যময়। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনারও মন্ত্রীত্ব করেন দশ বছর। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য দীর্ঘসময়। জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকায় '৯১ ও '৯৬-এ জয়ী হন দুটি আসনে। ক্ষমতা-যশ-খ্যাতি সবই পেয়েছেন। জীবনের তাঁর বড় প্রাপ্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব ছিলেন মন্ত্রীসম-মর্যাদায়। সর্বকালের সর্বশেষ্ঠ বাঙালি শেখ মুজিবুর রহমানের সাহচর্যটা ইতিহাসের অংশ। কেননা তিনি শেখ মুজিবকে গৌরবান্বিত করেছেন 'বঙ্গবন্ধু' উপাধি ভূষণে। তোফায়েল আহমেদ বঙ্গবন্ধুর অনুসারীদের কাছে শুধু নন, জাতীয় রাজনীতিতেই জীবন্ত কিংবদন্তী। লৌহমানব খ্যাত ফিল্ডমার্শাল আইয়ুব খানের পতন ঘটিয়ে সেনাছাউনিতে কাঁপন ধরিয়ে দেন। পাল্টে দেন রাজনীতির গতিপ্রকৃতি। সেই পথেই ১৯৭০ এর নির্বাচনে বাঙালির  বিজয়-একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ।

ছয়দফা-আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় শুরু হয় শেখ মুজিবের বিচার। ১৯৬৯ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'ডাকসু' ভবনে তোফায়েল আহমেদের সভাপতিত্বে বৈঠক হয়। ছাত্রলীগের আব্দুর রউফ-খালেদ মোহাম্মদ আলী, ছাত্র ইউনিয়নের সাইফুদ্দিন মানিক-সামসুদ্দোহা ও ছাত্র ইউনিয়নের মোস্তফা জামাল হায়দার- দীপা দত্ত ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ গঠন করেন। তোফায়েল আহমেদ ১৭ জানুয়ারি ১১ দফা ঘোষণা করলে সরকারি সংগঠন 'এন.এস এফ' মাহবুবুল হক দোলন ও ডাকসু জিএস নাজিম কামরান চৌধুরীর ছাত্রসংগ্রাম পরিষদে যোগ দেন।

৮১ দিনের অপ্রতিরোধ্য আন্দোলন গণঅভ্যুত্থান ঘটায়। ২৫ মার্চ পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইউব খান পদচ্যুত হন। ২০ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের মূল ফটকের সামনে মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে নিহত হন ছাত্র ইউনিয়নের আসাদুজ্জামান আসাদ। ২৪ জানুয়ারি মিছিলে গুলিয়ে হত্যা করা হয় ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউটের ছাত্র মতিউর রহমানকে। ১৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সেনানিবাসে সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যার তিন দিনের ব্যবধানে ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডঃ শামসুজ্জোহাকে হত্যা করা হয়। এ ছাড়াও নিহত হন আনোয়ার রুস্তুম, মিলন ও আলমগীর। সেনানিবাসে সার্জেন্ট ফজলুল হক গুলিবিদ্ধ হলেও অলৌকিকভাবে তিনি বেঁচে যান। এসব হত্যায় ফুঁসে ওঠে পূর্ব পাকিস্তান।
 
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিশেষ ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যান এস এ রহমান, কেন্দ্রীয় তথ্যমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন, প্রাদেশি মন্ত্রী সুলতান আহমদ ও মং সু প্রু এবং ক্ষমতাসীন কনভেনশন মুসলিম লীগের প্রাদেশিক সভাপতি নওয়াব হাসান আসকারীর বাসভবন জ্বালিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতা। 
শ্লোগানমুখর হয়ে ওঠে সারাদেশ। 'জহুরের রক্ -স্বাধীনতার মন্ত্র', 'পিন্ডি না ঢাকা - ঢাকা, ঢাকা', 'তোমার আমার ঠিকানা-পদ্মা মেঘনা যমুনা' 'কুর্মিটোলা ভাঙ্গবো - শেখ মুজিবকে আনবো' ইত্যাদি শ্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে ঢাকা। গণঅভ্যুত্থানের মুখে ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিব কারামুক্ত হন। ২৩ ফেব্রুয়ারি রমনা রেসকোর্স ময়দানে অভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবকে 'বঙ্গবন্ধু' উপাধিতে ভূষিত করেন এক আবেগঘন ভাষণে সিক্ত করে। ছাত্রনেতারা আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ মুজিব সঙ্গে দেখা করেন তাঁর ধানমন্ডির বাসভবনে। তারা নেতাকে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আহুত গোলটেবিল বৈঠকে যোগদানে অমত দেন।
শেখ মুজিব তখন বলেন, আমার নেতা সোহরাওয়ার্দী সাহেব শিখিয়েছেন- জনগণের নেতা হতে চাইলে জনগণ কী চায় সেটা বোঝার চেষ্টা করবে, জনগণ যা চায় তাই করবে, জনগণ যা শুনতে চায় তাই বলবে, এবং আমি আমার নেতার কথা মতোই চলবো।

শেখ মুজিবের সহজ সরল আবেগঘন কথাগুলোর ভেতরে ছাত্রনেতারা তাদের করণীয় দিকনির্দেশনা লাভ করেন। 

১৯৭০ সালের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে তোফায়েল আহমেদ সভাপতি ও আসম আব্দুর রব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। 

সিরাজুল আলম খান মাঠে তোফায়েল আহমেদকে বক্তা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য তালিম দিতেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (জহুরুল হক হল) মাঠে।

তোফায়েল আহমেদ একেক জন নেতার ফাঁকে ফাঁকে বক্তৃতা করে নিজের কথাগুলো বলে ফেলতেন। ধীরে ধীরে তাঁর বক্তৃতা শ্রুতিমধুর হয়ে ওঠে। মানুষও আকৃষ্ট হতে থাকে। এক সময় পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, তোফায়েল আহমেদের বক্তৃতা শোনার জন্যই সভার শেষ পর্যন্ত আগ্রহভরে বসে থাকতো ছাত্রজনতা। সত্তরের নির্বাচনে সূচিত হয় আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক বিজয়। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীত্বের শপথ নেবেন, তখনই শুরু হয় ছয় দফা নিয়ে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া- ভুট্টোর নয়া ষড়যন্ত্র। একাত্তরের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাঙালির ওপর চালায় বর্বরোচিত গণহত্যা। বঙ্গবন্ধুকে করা হয় গ্রেফতার। শুরু হয় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ। মুজিব নগর সরকারের অধীনে জেনারেল ওসমানীর নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। জেনারেল উবানের ভাষায় এসময়ই অশুভ তৎপরতা নির্মূলে নিশ্ছিদ্র প্রস্তাবে একদল উৎসর্গীকৃত প্রাণ তরুণ নেতৃত্বে গঠিত হয় মুজিব বাহিনী।

শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদের নেতৃত্বে। উবান বলেন, এঁদের ছিলো মুজিবের প্রতি প্রগাঢ় আনুগত্য। এঁরা যুদ্ধের লক্ষ্য সম্পর্কে প্রেরণাদীপ্ত অকুতোভয় চতুষ্টয়। 

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন, ৭৪০ প্রার্থী
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন, ৭৪০ প্রার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

ন্যায়বিচারের দাবিতে ডিসিকে রায়হানের মায়ের স্মারকলিপি
ন্যায়বিচারের দাবিতে ডিসিকে রায়হানের মায়ের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা