শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৭, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

সিআরবিতে হাসপাতাল : যত প্রশ্ন আওয়ামী লীগকে ঘিরে

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সিআরবিতে হাসপাতাল : যত প্রশ্ন আওয়ামী লীগকে ঘিরে

গড্ডালিকায় সরকারবিরোধীতা আমার কর্ম নয়। বড় বড় ইস্যুতে ঢালাও সরকারের মুণ্ড চটকিয়ে যারা বাহবা কুড়াতে দিবারাত্রি ব্যস্ত থাকেন, তাদের কাতারেরও নই আমি। কিন্তু আজ কথাগুলো বলতে হচ্ছে রাজনীতি ও ঐতিহ্যের শহরের এক টুকরো অক্সিজেন আধারের জন্য। 

মঈনুদ্দিন খান বাদল। জাসদের কার্যকরী সভাপতি ছিলেন। চট্টগ্রামের মানুষের অন্যতম বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর এই সংসদ সদস্য টানা ১০ বছর সাধনা করেও একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল তৈরির জন্য চট্টগ্রাম বন্দরের এক টুকরো ভূমি চেয়ে পাননি। অনুরোধ আহ্বানে সাড়া দেয়নি রেলওয়েসহ কোনো প্রতিষ্ঠান। এনিয়ে সংসদেও এই নেতা আহাজারি করেছিলেন। জীবনের বিশেষ স্বপ্নটি অনিষ্পন্ন রেখেই শেষ পর্যন্ত না ফেরার দেশে চলে যান এই জননেতা। 

আজ জননেতাদের কাছে প্রশ্ন রাখছি, মাফিয়া গোষ্ঠীর কাছে কারা তুলে দিচ্ছেন চট্টগ্রামের মানুষের সম্পদকে, দেশের সম্পদকে, মানুষের অধিকারকে? চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধিরা বেঁচে আছেন তো! এই প্রশ্নগুলোর পাশাপাশি ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদরা নিজেদের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকার অপেক্ষায় কী এখনো শ্বাস চালিয়ে যাচ্ছেন? এমন প্রশ্নও যদি রাখা হয়, তবে তা অবান্তর হবে না সিআরবি এলাকায় রেলভূমিতে বিতর্কিত বেসরকারি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে। 

ক’দিন আগে হঠাৎ করেই শুনলাম, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সরিয়ে নেওয়া হবে! অর্থাৎ বর্তমানে স্থল থেকে শহীদ মিনার ভেঙে অন্যত্র সাময়িকভাবে শহীদ বেদী স্থাপন হবে। চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধি, এমনকি সাংস্কৃতিক সংগঠক নেতাকর্মীরা কেউই এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না! প্রকল্প গ্রহণের আগে তাদের কারো সাথে সরাসরি দায়িত্বশীলদের কোন কথা বা মতবিনিময় হয়েছে বলেও দায়িত্ব নিয়ে তা কেউ স্বীকার করেননি। 

কিছুদিন আগে এও জানলাম টাইগারপাসের হাজার বছরের পুরনো পাহাড়ি সৌন্দর্যের বুকে ছুরি চালানো হবে সরকারের প্রস্তাবিত ‘এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের’র জন্য! অভিন্ন ভাবেই আরেক আজগুবি প্রকল্পের আবির্ভাব চট্টগ্রামের সবুজের আধার খ্যাত সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল সিআরবিতে। রেল কর্তৃপক্ষ নিজেদের ভূমি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেডকে হাসপাতাল করার জন্য লিজ দিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন!

চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সূচনাটিও জালিয়াতিতে ভরা। চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে আমি অন্তত এতটুকু জানি যে, বাংলাদেশে কোথাও হুট করে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অনুমোদন দেওয়ার বিধান নেই। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের যাত্রাটি শুরু করতে হয় ৫০ শয্যা নিয়েই। তাও শহর এলাকাতে যদি তা করতে হয়, তবে শুধুই লীজকৃত ভূমিতে নয়, বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ উদ্যোক্তাদের নিজেদের বৈধ অন্তত দুই একর ভূমি থাকতে হবে। এই ক্ষেত্রে ইউনাইটেড হাসপাতালের জন্য প্রস্তাবিত ভূমিটি তাদের নিজেদের নয়, বরং পুরোটাই রেলের লিজকৃত অর্থাৎ ভাড়া চুক্তিনামার আওতায়, যা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সরকারি প্রাথমিক শর্ত ভঙ্গের নামান্তর।

এদিকে, অন্তত এক বছর আগে পর্যন্ত চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতাল স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিক প্রচেষ্টা নিয়েও সরকারি-বেসরকারি কোন সংস্থার কাছ থেকে ভূমি পাননি। রেলওয়ে কিংবা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ভূমি বরাদ্দ না দেয়ায় সেই উদ্যোগ এখনো অনিষ্পন্ন রয়ে গেছে। এখন কার বা কাদের স্বার্থে বিতর্কিত স্থানে বেসরকারি হাসপাতালের জন্য রেলওয়ে হঠাৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ভূমি বরাদ্দ দিল, চট্টগ্রামের নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিরা তা জানেন কী? জানেন কী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ?

গাছ কেটে কিংবা সবুজের মাঝে পরিবেশ নষ্ট করে প্রস্তাবিত এই হাসপাতাল কী চট্টগ্রাম নগরবাসীর বহু আরাধ্য ছিল? শহরের পাহাড়তলী, সীতাকুণ্ডের কুমিরাসহ চট্টগ্রাম জুড়ে রেলওয়ের এত জায়গা থাকতে শহরবাসীর নির্মল শ্বাসনেয়ার জায়গাটুকুতেই বা কেন এই বেসরকারি হাসপাতাল গড়তে হবে, ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবের স্মৃতি ধন্য স্থানে  মুক্তিযোদ্ধাদের করবের উপর কেন এটি গড়তে হবে, তা কী একবার ভেবেছেন মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ? তাছাড়া সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হয়ে ওঠা সিআরবিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা এমন প্রকল্পকে ঘিরে সাংস্কৃতিক প্রণোদনার সহায়ক সুপ্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ কী বলবেন? এই ক্ষেত্রে সংস্কৃতির জন্য কী রাজনৈতিক কোনো দায়বদ্ধতা নেই? 

চট্টগ্রামের দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনসহ যারা আলোচিত স্থানটি পরিদর্শন করলেন, তাদের কাছে কী আগে মতামত নিয়েছিলেন রেলওয়ের দায়িত্বশীলরা? নাকী আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কোন মতামত গ্রহণ বা মূল্যায়ন করেননি লিজ এই কর্তৃপক্ষ? নাকি ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতাদের কোনো পাত্তাই নেই সরকারি এই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে? নাকি আড়ালে আছে অন্য কোন ঘটনা? 

সরেজমিন পরিদর্শন শেষে মোসলেম, মাহতাব ও নাছির সরকার দলীয় নেতা হিসেবে সরকার অনুমোদিত প্রকল্পের পক্ষে অবস্থান নিবেন, এটা অবিশ্বাস্য নয়- তারা তা করতেই পারেন। এটি তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত কিংবা ব্যক্তিগত রুচি-অভিরুচি, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার গভীরতা-অগভীরতার বিষয়। তবে অনেক প্রশ্ন সামনে নিয়ে এসেছে চট্টগ্রামের এই প্রকল্প।  

নগরবাসী ভাবছেন, কেমন উন্নয়ন প্রকল্প জনগণের প্রত্যাশিত, তা কী গণপ্রতিনিধি কিংবা রাজনীতিবিদরা জানতে চান না? নাকি এ নিয়ে তাদের থোড়াই কেয়ার করেন প্রকল্প অনুমোদন ও সম্পাদনকারীরা? সরকারের কোন কাজের সাথে গণপ্রতিনিধিদের সংযুক্ত রাখার কোন সুযোগ কী আসলেই নেই? চট্টগ্রামের উন্নয়নে এরকম একাধিক প্রকল্প কারা, কিভাবে, কাদের পরামর্শে করছেন, তা যেন চট্টগ্রামবাসী জানেনই না। তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরাও নন! নগরবাসী নিজেদের নানা সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক কিছু না জানতেই পারেন। তবে যারা প্রতিনিধিত্বশীল নেতা, তাদের এক্ষেত্রে জানা এবং জনগণকে জানানো দায়িত্ব। 

চট্টগ্রাম বন্দরের সম্পদ বিদেশি প্রতিষ্ঠান এস এস এ’কে লিজ দেওয়ার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিলেন সাবেক মেয়র ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সেসময়ের সাধারণ সম্পাদক এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তার পুত্র ব্যারিস্টার চৌধুরী মহিবুল হাসান নওফেল এখন ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা, শিক্ষা উপমন্ত্রী ও সম্মানীত সংসদ সদস্য। এমন জনবিদ্বেষী প্রকৃতি বিরুদ্ধ প্রকল্পের ব্যাপারে মহিউদ্দিনপুত্র ইতোমধ্যে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছেন ঠিকই, তবে শেষ পর্যন্ত এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে শহরের সদর আসনের এই এমপি কতটুকু কী ভূমিকা রাখছেন, তাও পর্যবেক্ষণে আছেন সাধারণ মানুষ। বিদেশে অবস্থানরত হওয়া সত্ত্বেও এই সংকটে চট্টগ্রামের শীর্ষ নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি কোনপক্ষে ভূমিকা রাখছেন, তাও খোঁজ নিচ্ছেন রাজনীতি সচেতন মানুষ। মানুষ দেখছে, শহরের সংশ্লিষ্ট এলাকার এমপিসহ অন্য সংসদ সদস্যদের ভূমিকা কেমন, তাও। 

আশ্চর্যের বিষয় হলো, জেলার একাধিক শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ইউনাইটেড’র সাথে বিশেষ সংযুক্তির অভিযোগ থাকলেও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান এই প্রক্রিয়াটির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নিয়ে প্রকাশ্যেই সরকারি সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। ক্ষমতাসীন দলে নেতৃত্বের এমন বৈপরীত্য ও সমন্বয়হীনতা আলোচনার খোরাকও তৈরি করেছে। আবার রহস্যজনক কারণে একই শহরের ‘ফাটাকেষ্ট’ নেতা হয়ে ওঠা কেউ কেউ আছেন নিশ্চুপ, নিরব! 

এবার একটি প্রশ্ন সরাসরি রাখতে চাই রেল মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর কাছে। অপরিণামদর্শীভাবে শুধুমাত্র বাণিজ্য মনোস্কতায় প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি সাধন করে সিআরবিতে এমন হাসপাতাল ব্যবসার উদ্যোগ এর বিপরীতে মাননীয় সংসদ সদস্য আপনার ভূমিকা কি ছিল?  একজন ডায়নামিক সংসদ সদস্য হিসেবে সুনাম আছে আপনার। এই ক্ষেত্রে জনগণের মনের ভাষা বুঝতে কী তবে আপনিও ব্যর্থ হয়েছেন? 
ভিডিও বার্তা দিয়ে আত্মপক্ষ বা সরকার পক্ষ সমর্থন করে প্রধানমন্ত্রীর কাঁধে দায়িত্ব তুলে দিলেই কী নিজের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় মাননীয় এমপি ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি?

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী অবশ্য হাসপাতালটি বিতর্কিত স্থানে না করার আহ্বান জানিয়ে অন্যত্র করার জন্য প্রয়োজনে চটগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে ভূমি বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছেন। তবুও প্রশ্ন ওঠেছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে যিনি বা যারাই আপত্তি সত্ত্বে এখনো ‘সবুজ রক্ষা করে’ বেসরকারি হাসপাতালটি স্থাপনের পক্ষেই রয়েছেন কিংবা প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অজুহাত দিয়ে গা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছেন, তিনি বা তারা কী তবে সংস্কৃতি অনুরাগী-পরিবেশ বান্ধব মানুষগুলোর কাছে এতদিনেও নিজেদের অবস্থানের পক্ষে স্বচ্ছতা প্রদর্শন করতে পারেননি? নাকি নগরবাসীর সাথে তাদের রয়েছে প্রচ্ছন্ন দূরত্ব ? না কী সংস্কৃতির ডাক কিংবা পরিবেশ রক্ষার দায়বদ্ধতা রাজনৈতিক নেতৃত্বকে ছুঁয়ে যায় না?

এবার আসা যাক, কিছু নেপথ্যের সত্যাসত্যে। অনুসন্ধানে জেনেছি, সিআরবির আলোচিত স্থানে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যখাতের আরেক লুটেরা প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স হাসপাতাল তাদের ইউনিট স্থাপনে উদ্যোগী হয়েছিল। এর নেপথ্যে প্রণোদনায় তাদের ছায়াসঙ্গী হয় চট্টগ্রামের ব্যাংক খেকো আরেক শিল্পগ্রুপ। অন্যদিকে আলোচিত ইউনাইটেড হাসপাতালের প্রস্তাবটি শেষ পর্যন্ত টিকে যায় রেলমন্ত্রীর সদিচ্ছা ও একাধিক এমপিসহ জেলার শীর্ষ নেতাদের যোগসাজশে! এর জের ধরে একপক্ষ ‘গাছ না কেটেই হাসপাতাল নির্মাণ’ ও অন্যপক্ষ যে কোন মূল্যে তা প্রতিহতের নাগরিক প্রচেষ্ঠার সুফল নিতে আড়াল থেকে মরিয়া। 

শেষ পর্যন্ত দুই পক্ষের রশি টানাটানিতে জানি, কেউ কেউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দোহাই দিয়ে পরিস্থিতি উত্তরণে চেষ্টা করবেন। কিন্তু দিন শেষে কী ক্ষমতাসীন দলের নেতারা স্বীকার করবেন, এভাবে জনমত ও রুচির বিরুদ্ধে গিয়ে আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলকে আস্তে আস্তে জনবিচ্ছিন্ন করছেন আপনারা? জনগণের মনের ভাষা, দাবিনামা পড়তে বা বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন প্রিয় নেতৃবৃন্দ! নতুবা দলকে বিচ্ছিন্ন করছেন এক অতি পরাক্রমশালী বাণিজ্য মনোস্কতায়, বঙ্গবন্ধুর দলকে বিচ্ছিন্ন করছেন আমজনতার কাছ থেকে, এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও! 

লেখক : আহ্বায়ক, চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগ ও সিন্ডিকেট সদস্য, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে