শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৭, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

সিআরবিতে হাসপাতাল : যত প্রশ্ন আওয়ামী লীগকে ঘিরে

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সিআরবিতে হাসপাতাল : যত প্রশ্ন আওয়ামী লীগকে ঘিরে

গড্ডালিকায় সরকারবিরোধীতা আমার কর্ম নয়। বড় বড় ইস্যুতে ঢালাও সরকারের মুণ্ড চটকিয়ে যারা বাহবা কুড়াতে দিবারাত্রি ব্যস্ত থাকেন, তাদের কাতারেরও নই আমি। কিন্তু আজ কথাগুলো বলতে হচ্ছে রাজনীতি ও ঐতিহ্যের শহরের এক টুকরো অক্সিজেন আধারের জন্য। 

মঈনুদ্দিন খান বাদল। জাসদের কার্যকরী সভাপতি ছিলেন। চট্টগ্রামের মানুষের অন্যতম বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর এই সংসদ সদস্য টানা ১০ বছর সাধনা করেও একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল তৈরির জন্য চট্টগ্রাম বন্দরের এক টুকরো ভূমি চেয়ে পাননি। অনুরোধ আহ্বানে সাড়া দেয়নি রেলওয়েসহ কোনো প্রতিষ্ঠান। এনিয়ে সংসদেও এই নেতা আহাজারি করেছিলেন। জীবনের বিশেষ স্বপ্নটি অনিষ্পন্ন রেখেই শেষ পর্যন্ত না ফেরার দেশে চলে যান এই জননেতা। 

আজ জননেতাদের কাছে প্রশ্ন রাখছি, মাফিয়া গোষ্ঠীর কাছে কারা তুলে দিচ্ছেন চট্টগ্রামের মানুষের সম্পদকে, দেশের সম্পদকে, মানুষের অধিকারকে? চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধিরা বেঁচে আছেন তো! এই প্রশ্নগুলোর পাশাপাশি ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদরা নিজেদের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকার অপেক্ষায় কী এখনো শ্বাস চালিয়ে যাচ্ছেন? এমন প্রশ্নও যদি রাখা হয়, তবে তা অবান্তর হবে না সিআরবি এলাকায় রেলভূমিতে বিতর্কিত বেসরকারি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে। 

ক’দিন আগে হঠাৎ করেই শুনলাম, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সরিয়ে নেওয়া হবে! অর্থাৎ বর্তমানে স্থল থেকে শহীদ মিনার ভেঙে অন্যত্র সাময়িকভাবে শহীদ বেদী স্থাপন হবে। চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধি, এমনকি সাংস্কৃতিক সংগঠক নেতাকর্মীরা কেউই এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না! প্রকল্প গ্রহণের আগে তাদের কারো সাথে সরাসরি দায়িত্বশীলদের কোন কথা বা মতবিনিময় হয়েছে বলেও দায়িত্ব নিয়ে তা কেউ স্বীকার করেননি। 

কিছুদিন আগে এও জানলাম টাইগারপাসের হাজার বছরের পুরনো পাহাড়ি সৌন্দর্যের বুকে ছুরি চালানো হবে সরকারের প্রস্তাবিত ‘এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের’র জন্য! অভিন্ন ভাবেই আরেক আজগুবি প্রকল্পের আবির্ভাব চট্টগ্রামের সবুজের আধার খ্যাত সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল সিআরবিতে। রেল কর্তৃপক্ষ নিজেদের ভূমি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেডকে হাসপাতাল করার জন্য লিজ দিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন!

চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সূচনাটিও জালিয়াতিতে ভরা। চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে আমি অন্তত এতটুকু জানি যে, বাংলাদেশে কোথাও হুট করে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অনুমোদন দেওয়ার বিধান নেই। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের যাত্রাটি শুরু করতে হয় ৫০ শয্যা নিয়েই। তাও শহর এলাকাতে যদি তা করতে হয়, তবে শুধুই লীজকৃত ভূমিতে নয়, বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ উদ্যোক্তাদের নিজেদের বৈধ অন্তত দুই একর ভূমি থাকতে হবে। এই ক্ষেত্রে ইউনাইটেড হাসপাতালের জন্য প্রস্তাবিত ভূমিটি তাদের নিজেদের নয়, বরং পুরোটাই রেলের লিজকৃত অর্থাৎ ভাড়া চুক্তিনামার আওতায়, যা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সরকারি প্রাথমিক শর্ত ভঙ্গের নামান্তর।

এদিকে, অন্তত এক বছর আগে পর্যন্ত চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতাল স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিক প্রচেষ্টা নিয়েও সরকারি-বেসরকারি কোন সংস্থার কাছ থেকে ভূমি পাননি। রেলওয়ে কিংবা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ভূমি বরাদ্দ না দেয়ায় সেই উদ্যোগ এখনো অনিষ্পন্ন রয়ে গেছে। এখন কার বা কাদের স্বার্থে বিতর্কিত স্থানে বেসরকারি হাসপাতালের জন্য রেলওয়ে হঠাৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ভূমি বরাদ্দ দিল, চট্টগ্রামের নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিরা তা জানেন কী? জানেন কী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ?

গাছ কেটে কিংবা সবুজের মাঝে পরিবেশ নষ্ট করে প্রস্তাবিত এই হাসপাতাল কী চট্টগ্রাম নগরবাসীর বহু আরাধ্য ছিল? শহরের পাহাড়তলী, সীতাকুণ্ডের কুমিরাসহ চট্টগ্রাম জুড়ে রেলওয়ের এত জায়গা থাকতে শহরবাসীর নির্মল শ্বাসনেয়ার জায়গাটুকুতেই বা কেন এই বেসরকারি হাসপাতাল গড়তে হবে, ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবের স্মৃতি ধন্য স্থানে  মুক্তিযোদ্ধাদের করবের উপর কেন এটি গড়তে হবে, তা কী একবার ভেবেছেন মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ? তাছাড়া সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হয়ে ওঠা সিআরবিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা এমন প্রকল্পকে ঘিরে সাংস্কৃতিক প্রণোদনার সহায়ক সুপ্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ কী বলবেন? এই ক্ষেত্রে সংস্কৃতির জন্য কী রাজনৈতিক কোনো দায়বদ্ধতা নেই? 

চট্টগ্রামের দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনসহ যারা আলোচিত স্থানটি পরিদর্শন করলেন, তাদের কাছে কী আগে মতামত নিয়েছিলেন রেলওয়ের দায়িত্বশীলরা? নাকী আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কোন মতামত গ্রহণ বা মূল্যায়ন করেননি লিজ এই কর্তৃপক্ষ? নাকি ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতাদের কোনো পাত্তাই নেই সরকারি এই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে? নাকি আড়ালে আছে অন্য কোন ঘটনা? 

সরেজমিন পরিদর্শন শেষে মোসলেম, মাহতাব ও নাছির সরকার দলীয় নেতা হিসেবে সরকার অনুমোদিত প্রকল্পের পক্ষে অবস্থান নিবেন, এটা অবিশ্বাস্য নয়- তারা তা করতেই পারেন। এটি তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত কিংবা ব্যক্তিগত রুচি-অভিরুচি, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার গভীরতা-অগভীরতার বিষয়। তবে অনেক প্রশ্ন সামনে নিয়ে এসেছে চট্টগ্রামের এই প্রকল্প।  

নগরবাসী ভাবছেন, কেমন উন্নয়ন প্রকল্প জনগণের প্রত্যাশিত, তা কী গণপ্রতিনিধি কিংবা রাজনীতিবিদরা জানতে চান না? নাকি এ নিয়ে তাদের থোড়াই কেয়ার করেন প্রকল্প অনুমোদন ও সম্পাদনকারীরা? সরকারের কোন কাজের সাথে গণপ্রতিনিধিদের সংযুক্ত রাখার কোন সুযোগ কী আসলেই নেই? চট্টগ্রামের উন্নয়নে এরকম একাধিক প্রকল্প কারা, কিভাবে, কাদের পরামর্শে করছেন, তা যেন চট্টগ্রামবাসী জানেনই না। তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরাও নন! নগরবাসী নিজেদের নানা সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক কিছু না জানতেই পারেন। তবে যারা প্রতিনিধিত্বশীল নেতা, তাদের এক্ষেত্রে জানা এবং জনগণকে জানানো দায়িত্ব। 

চট্টগ্রাম বন্দরের সম্পদ বিদেশি প্রতিষ্ঠান এস এস এ’কে লিজ দেওয়ার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিলেন সাবেক মেয়র ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সেসময়ের সাধারণ সম্পাদক এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তার পুত্র ব্যারিস্টার চৌধুরী মহিবুল হাসান নওফেল এখন ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা, শিক্ষা উপমন্ত্রী ও সম্মানীত সংসদ সদস্য। এমন জনবিদ্বেষী প্রকৃতি বিরুদ্ধ প্রকল্পের ব্যাপারে মহিউদ্দিনপুত্র ইতোমধ্যে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছেন ঠিকই, তবে শেষ পর্যন্ত এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে শহরের সদর আসনের এই এমপি কতটুকু কী ভূমিকা রাখছেন, তাও পর্যবেক্ষণে আছেন সাধারণ মানুষ। বিদেশে অবস্থানরত হওয়া সত্ত্বেও এই সংকটে চট্টগ্রামের শীর্ষ নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি কোনপক্ষে ভূমিকা রাখছেন, তাও খোঁজ নিচ্ছেন রাজনীতি সচেতন মানুষ। মানুষ দেখছে, শহরের সংশ্লিষ্ট এলাকার এমপিসহ অন্য সংসদ সদস্যদের ভূমিকা কেমন, তাও। 

আশ্চর্যের বিষয় হলো, জেলার একাধিক শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ইউনাইটেড’র সাথে বিশেষ সংযুক্তির অভিযোগ থাকলেও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান এই প্রক্রিয়াটির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নিয়ে প্রকাশ্যেই সরকারি সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। ক্ষমতাসীন দলে নেতৃত্বের এমন বৈপরীত্য ও সমন্বয়হীনতা আলোচনার খোরাকও তৈরি করেছে। আবার রহস্যজনক কারণে একই শহরের ‘ফাটাকেষ্ট’ নেতা হয়ে ওঠা কেউ কেউ আছেন নিশ্চুপ, নিরব! 

এবার একটি প্রশ্ন সরাসরি রাখতে চাই রেল মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর কাছে। অপরিণামদর্শীভাবে শুধুমাত্র বাণিজ্য মনোস্কতায় প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি সাধন করে সিআরবিতে এমন হাসপাতাল ব্যবসার উদ্যোগ এর বিপরীতে মাননীয় সংসদ সদস্য আপনার ভূমিকা কি ছিল?  একজন ডায়নামিক সংসদ সদস্য হিসেবে সুনাম আছে আপনার। এই ক্ষেত্রে জনগণের মনের ভাষা বুঝতে কী তবে আপনিও ব্যর্থ হয়েছেন? 
ভিডিও বার্তা দিয়ে আত্মপক্ষ বা সরকার পক্ষ সমর্থন করে প্রধানমন্ত্রীর কাঁধে দায়িত্ব তুলে দিলেই কী নিজের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় মাননীয় এমপি ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি?

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী অবশ্য হাসপাতালটি বিতর্কিত স্থানে না করার আহ্বান জানিয়ে অন্যত্র করার জন্য প্রয়োজনে চটগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে ভূমি বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছেন। তবুও প্রশ্ন ওঠেছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে যিনি বা যারাই আপত্তি সত্ত্বে এখনো ‘সবুজ রক্ষা করে’ বেসরকারি হাসপাতালটি স্থাপনের পক্ষেই রয়েছেন কিংবা প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অজুহাত দিয়ে গা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছেন, তিনি বা তারা কী তবে সংস্কৃতি অনুরাগী-পরিবেশ বান্ধব মানুষগুলোর কাছে এতদিনেও নিজেদের অবস্থানের পক্ষে স্বচ্ছতা প্রদর্শন করতে পারেননি? নাকি নগরবাসীর সাথে তাদের রয়েছে প্রচ্ছন্ন দূরত্ব ? না কী সংস্কৃতির ডাক কিংবা পরিবেশ রক্ষার দায়বদ্ধতা রাজনৈতিক নেতৃত্বকে ছুঁয়ে যায় না?

এবার আসা যাক, কিছু নেপথ্যের সত্যাসত্যে। অনুসন্ধানে জেনেছি, সিআরবির আলোচিত স্থানে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যখাতের আরেক লুটেরা প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স হাসপাতাল তাদের ইউনিট স্থাপনে উদ্যোগী হয়েছিল। এর নেপথ্যে প্রণোদনায় তাদের ছায়াসঙ্গী হয় চট্টগ্রামের ব্যাংক খেকো আরেক শিল্পগ্রুপ। অন্যদিকে আলোচিত ইউনাইটেড হাসপাতালের প্রস্তাবটি শেষ পর্যন্ত টিকে যায় রেলমন্ত্রীর সদিচ্ছা ও একাধিক এমপিসহ জেলার শীর্ষ নেতাদের যোগসাজশে! এর জের ধরে একপক্ষ ‘গাছ না কেটেই হাসপাতাল নির্মাণ’ ও অন্যপক্ষ যে কোন মূল্যে তা প্রতিহতের নাগরিক প্রচেষ্ঠার সুফল নিতে আড়াল থেকে মরিয়া। 

শেষ পর্যন্ত দুই পক্ষের রশি টানাটানিতে জানি, কেউ কেউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দোহাই দিয়ে পরিস্থিতি উত্তরণে চেষ্টা করবেন। কিন্তু দিন শেষে কী ক্ষমতাসীন দলের নেতারা স্বীকার করবেন, এভাবে জনমত ও রুচির বিরুদ্ধে গিয়ে আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলকে আস্তে আস্তে জনবিচ্ছিন্ন করছেন আপনারা? জনগণের মনের ভাষা, দাবিনামা পড়তে বা বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন প্রিয় নেতৃবৃন্দ! নতুবা দলকে বিচ্ছিন্ন করছেন এক অতি পরাক্রমশালী বাণিজ্য মনোস্কতায়, বঙ্গবন্ধুর দলকে বিচ্ছিন্ন করছেন আমজনতার কাছ থেকে, এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও! 

লেখক : আহ্বায়ক, চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগ ও সিন্ডিকেট সদস্য, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কাশিয়ানীতে নাশকতা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
কাশিয়ানীতে নাশকতা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মোটর শোভাযাত্রা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
গোপালগঞ্জে মোটর শোভাযাত্রা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও তাজা কার্তুজ জব্দ
মহেশখালীতে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও তাজা কার্তুজ জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য পরীক্ষাগার স্থাপনের উদ্যোগ
কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য পরীক্ষাগার স্থাপনের উদ্যোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
মহেশখালীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা
ইউরেনাস গ্রহের আশেপাশে নতুন চাঁদ খুঁজে পেল নাসা

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে কিয়েভে কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি
বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার চার লাশের পরিচয় এখনো মেলেনি, দাবিদার কেউ আসেনি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই দেশে আসছেন তারেক রহমান: এ্যানি
অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই দেশে আসছেন তারেক রহমান: এ্যানি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড
শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান
চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প
প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু
রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার
চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল
ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে
জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ
সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক
সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত
ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত
পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি
হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি
সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা