শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩২, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বেদনায় নীলকণ্ঠ বাঙালি

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
বেদনায় নীলকণ্ঠ বাঙালি

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। বাংলা সন পরিক্রমায় শ্রাবণের শেষ রাত। কেমন ছিল সে রাতের প্রকৃতি? সে রাতে কি বৃষ্টি হয়েছিল? আকাশ কি কেঁদে উঠেছিল সুশৃঙ্খল বাহিনীর শৃঙ্খলা ভেঙে বেরিয়ে আসা ঘাতকদের অস্ত্রের অট্টহাসি শুনে? আক্রোশে গর্জে উঠেছিল? সে রাতে কি কালো মেঘ ছিল আকাশজুড়ে? রাতের আকাশকে আলোয় বন্যায় ভরিয়ে দেয় যে চাঁদ, সে-ও কি মুখ লুকিয়েছিল মেঘের আড়ালে? রাহুর অশুভ ছায়া কি গ্রাস করেছিল অপরূপ জোছনাকে? জানা নেই আমাদের। তবে আমরা জানি, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সূর্য উঠেছিল ঠিকই, কিন্তু সে দিনের সূর্য কোনো সম্ভাবনার কথা বলেনি। এক স্বপ্নভঙ্গের বিস্ময়-বেদনা নিয়ে শুরু হয়েছিল আমাদের দিন। আমরা কেউ তো ভাবতেই পারিনি, ১৫ আগস্ট সকালের সূর্য কোনো শুভ দিনের সূচনা নয়, একটি বেদনাবিধুর কালো ইতিহাসের জন্ম দিয়ে ফেলেছে। বাঙালির জাতীয় জীবনে অনেক কালো অধ্যায় আছে। কিন্তু ১৫ আগস্ট রাতে রচিত হলো যে কৃষ্ণ অধ্যায়, বাংলার ইতিহাসে তার চেয়ে বেদনার, এর চেয়ে গ্লানিকর আর কিছু নেই। নিজের বাড়িতে সপরিবারে নিহত হলেন জাতির জনক। জাতি হলো পিতৃহীন। যে জাতি মাত্র সাড়ে তিন বছর আগে বুকের রক্ত দিয়ে ছিনিয়ে এনেছে স্বাধীনতার সূর্য, আবার সেই জাতিই কলঙ্কিত হলো পিতৃঘাতক হিসেবে।

চারদিকে গুলির শব্দ শুনেই নিশ্চয়ই ঘুম ভেঙেছিল জাতির পিতার। হয়তো ঘুমের ভেতর তিনি দেখছিলেন দেশের উন্নয়নের স্বপ্ন। ঘুম ভাঙার পর কী অনুভূতি হয়েছিল তাঁর। কবি নির্মলেন্দুগুণের কবিতার ভাষায়, ‘তুমি কামান আর মৃত্যুর গর্জনে উঠে বসেছো বিছানায়/তোমার সেই কালো ফ্রেমের চশমা পরেছো চোখে/ লুঙ্গির উপর সাদা ফিনফিনে ৭ মার্চের পাঞ্জাবি/মুখে কালো পাইপ, তারপর হেঁটে গেছো বিভিন্ন কোঠায়। সারি সারি মৃতদেহগুলো তোমার কি তখন খুব অচেনা ঠেকেছিলো? তোমার রাসেল? তোমার প্রিয়তম পত্নীর সেই গুলিবিদ্ধ গ্রীবা?/ তোমার মেহেদিমাখা পুত্রবধূদের মুজিবাশ্রিত করতল?/রবীন্দ্রনাথের ভূলুণ্ঠিত ছবি?/তোমার সোনার বাংলা?’
১৯৪৭-পরবর্তী সময়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে বাঙালি জাতিসত্তাকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের মূল প্রতিপাদ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পেরেছিলেন। এই প্রক্রিয়া হঠাৎ করে শুরু হয়নি। বাঙালি জনগোষ্ঠীর দীর্ঘ সময়ের আত্মানুসন্ধান, আন্দোলন, সংগ্রামের অনিবার্য পরিণতি বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই ভূখণ্ড ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান জন্মের পর ‘পূর্ব বাংলা’, পরে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ অভিধায় চিহ্নিত হয়। তারও পরে ১৯৬৯ সালে বঙ্গবন্ধু সব রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে ‘বাংলাদেশ’ নামেরই ঘোষণা দিয়েছিলেন। পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধু ফিরে আসেন ১০ জানুয়ারি ১৯৭২। স্বপ্নের সোনার বাংলা যুদ্ধবিধ্বস্ত। কাণ্ডারি হিসেবে হাল ধরেন বঙ্গবন্ধু। একাত্তরের পরাজিত শক্তি, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী ও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদীরা মিলে চুয়াত্তরে কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে দেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালায়। এতো প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও বাংলাদেশ নামের ভূখণ্ডটি যখন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চেষ্টা করে, ঠিক তখনই সেই পুরানো শকুন একাত্তরের পরাজিত শক্তি ষড়যন্ত্র করে কিছুসংখ্যক সেনা সদস্যের সহযোগিতায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘটে যায় পৃথিবীর সবচেয়ে মর্মঘাতী রক্তপাত। বাঙালি সবচেয়ে আপনজন হারানোর বেদনায় কাতরাতে থাকে।
‘কাঁদো বাঙালি কাঁদো’ শিরোনামে সুসাহিত্যিক অন্নদাশঙ্কর রায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড নিয়ে লিখেছেন হৃদয়বিদারক ও মর্মস্পর্শী শোকগাথা। তাঁর লেখার মতোই আগস্ট মাসে গোটা বাঙালি জাতি শোকে মুহ্যমান। আগস্ট মানেই বাঙালির ভারাক্রান্ত হৃদয়। এই শোকের মাসে আমরা হারিয়েছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকরা সপরিবারে তাঁকে হত্যা করে। ইতিহাসে এমন নির্মম ঘটনার নজির একটিও খুঁজে পাওয়া যায় না। জাতির জনক, বাংলাদেশের স্থপতি এবং রাষ্ট্রপতিকে সপরিবারে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়েছে। দীর্ঘ জীবনসংগ্রামের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন। পাকিস্তানের নাগপাশ থেকে মুক্ত করেছেন দেশকে। তাঁকে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে হটানোর জন্য হত্যা করা হয়। এরপর থেকে বাংলাদেশ চলে যায় পাকিস্তান ভাবাদর্শের লোকদের হাতে।
বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক জীবনে দেখেছেন পাকিস্তানে ধর্মকে পুঁজি করে রাষ্ট্রের সেনাশাসকরা কিভাবে বাংলাদেশের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে। পাকিস্তানের ২৪ বছরের পুরোটাই ছিল বাংলাদেশের মানুষকে শোষণ, নির্যাতন, নিপীড়নের ইতিহাস। বাঙালি সত্তা মুছে দিয়ে বাঙালিদের পাকিস্তানি বানানোর তোড়জোড় শুরু করে সেনাশাসকরা। জাতির জনকের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে রুখে দাঁড়ান। সারা দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা নিয়ে আসেন। তাঁর হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের যে চিত্র ফুটে ওঠে, তা বড়ই বেদনাদায়ক। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির আস্ফালন এবং তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তির কাছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্রমেই অসহায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিকে উদ্ধারে ত্রাণকর্তা হিসেবে এগিয়ে আসেন। জাতিকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির ধারক-বাহকদের হাত থেকে বাঁচানোর লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু তাঁকেও বঙ্গবন্ধুর মতো হত্যার নীলনকশা আঁটে বিএনপি-জামায়াত শক্তি। এই শোকের মাসকেই বেছে নেওয়া হয় শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার জন্য। খালেদা জিয়া ক্ষমতায়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাসহ মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সেই বর্বরোচিত হামলায় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণী আইভি রহমানসহ ২৪ নেতাকর্মী মারা যান। আহত হন হামলার প্রধান টার্গেট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাসহ ৩শ জন। ক্ষমতায় ছিল বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার। সন্ত্রাস ও বোমা হামলার বিরুদ্ধে সেদিন শান্তি মিছিলের আয়োজন করেছিল বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। প্রধান অতিথি ছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি মিছিলের আগে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত ট্রাকমঞ্চে তাঁর বক্তৃতার শেষ মুহূর্তে গ্রেনেড হামলা শুরু হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মুহুর্মুহু ১৩টি গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। মুহূর্তেই রক্তমাংসের স্তূপে পরিণত হয় সমাবেশস্থল। রক্তের স্রোত বয়ে যায় এলাকাজুড়ে। ঘাতকদের প্রধান লক্ষ্যই ছিলেন শেখ হাসিনা। ২১ আগস্টের রক্তাক্ত ঘটনার স্থলেই নিহত হন ১৬ জন। পরে সব মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৪ জনে। খালেদা জিয়া জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা গোটা বিশ্বে নিন্দা কুড়িয়েছে।
বঙ্গবন্ধু হত্যার পর সেনাশাসক ক্ষমতায় এসে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতকে সর্বত্র প্রতিষ্ঠা করে। সংবিধানের চারটি স্তম্ভকে সংবিধান থেকে বাদ দেয়। খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসেই জিয়ার মতো একই কাজ করেন। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত নেতাদের মন্ত্রী বানান। তাঁদের হাতে ও গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দেন। এমন বেদনাদায়ক ঘটনা নজিরবিহীন। বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতায় থাকার সময়ই এ দেশে জঙ্গিদের বিশেষভাবে উত্থান ঘটে। একযোগে সারা দেশে বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় জেএমবি। আর জেএমবি গঠন করে জামায়াত। এ কারণে দেখা যায়, জেএমবির হত্যা-খুনের ঘটনায় সাফাই গান জামায়াতসহ বিএনপি নেতারা। বর্তমান সময় দেশে যে জঙ্গি-সন্ত্রাস চলছে, তা চালাচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত জঙ্গিরাই। রক্তপিপাসু এই জঙ্গিরা বাংলাদেশের মাটিতে রক্ত ঝরাচ্ছে।
২০০৯ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ফিরে আসার পর বাংলাদেশের চেহারা অলৌকিকভাবে বদলে যেতে থাকে। রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্রে যেন আলাদা মাত্রা যোগ হয়। অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে বয়ে যায় স্থিতিশীল একটি অর্থনৈতিক ভিত, যার দৃশ্যমান চেহারা এ দেশের মানুষের মধ্যে আশাজাগানিয়া একটি মানবিক ভূখণ্ডের স্বাপ্নিক রূপ পরিগ্রহ হতে থাকে। অতীতের বিদ্যুৎবিহীন দেশ এখন আলোঝলমল। মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে খাদ্য, চিকিৎসা, বস্ত্র, গৃহ, রাস্তাঘাট, শিল্প শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে যেতে থাকে। যেন বিজ্ঞ জাদুকরের অঙুলি স্পর্শে পরিবর্তিত এশিয়ার সম্ভাবনাময় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যে পরিচিতি লাভ করে, তা শুধু দেশের মানুষের কাছে নয়, সারা পৃথিবী জননেত্রীর সৃষ্টিশীল কর্মকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করে। সময় গড়াতে থাকে, তাঁকে বিশ্ব রাষ্ট্রনায়কের আসনে সমাসীন করতে পিছপা হননি তাঁরা। আর দেশ এখন মধ্যম আয়ের দ্বারপ্রান্তে। সহস্র প্রতিকূলতা অতিক্রম করে নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু ২০২২ সালে আমরা ব্যবহার করতে পারব। জনকল্যাণমুখী যেকোনো কর্মকে এগিয়ে নিতে তাঁর বিকল্প বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে খুঁজে পাওয়া বিরল। তারপরও জঙ্গি বিএনপি-জামায়াত জোট অতীতের মতো ক্ষমতালোভী চরিত্রের প্রকাশ ঘটাচ্ছে। জনবিচ্ছিন্ন স্বাধীনতাবিরোধী দল দুটি জ্বালাও-পোড়াও পন্থায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের যে ঘৃণ্য নজির স্থাপন করে, তা দেশ-বিদেশে ধিক্কৃত হয়। বাংলাদেশ আজ বিশ্বদরবারে এক আলোকিত নাম। এই শোকের মাস বাঙালির বড় বেদনার মাস। বাংলাদেশের মানুষের শোকবিহ্বল হওয়ার মাস। জাতির জনককে হত্যাকাণ্ডের মাস। প্রধানমন্ত্রী ও গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার মাস। এ মাসকে আমরা কখনোই ভুলতে পারব না। আমরা ভুলতে পারব না স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত ও তাদের দোসর জঙ্গিদের কর্মকাণ্ড। এ মাসেই আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে সব অশুভ শক্তি বিনাশে। শোকের মাস এলে আমরা যেভাবে জেগে উঠি, তা যেন সব সময়ের জন্য আমাদের মধ্যে জাগ্রত থাকে। অশুভ শক্তি বিনাশে সত্তাকে জাগিয়ে রাখতে হবে। তাই আমরা শোকার্ত হই না, ঝড়ের প্রতিকূলে এগিয়ে যাই। শোকে-শক্তিতে শাণিত হোক দেশ গড়ার স্পৃহা।

আজকের দিনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে। দেশ ও জাতিকে নিয়ে নতুন এক ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে দেশ এখন নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে দেশ আজ সারা বিশ্বে উদীয়মান শক্তি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এই ধারায় দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে অগ্রসর হতে হবে সামনের দিকে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা ও দ্য পিপলস টাইম
পরিচালক, এফবিসিসিআই ।


বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা