শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, শুক্রবার, ২০ আগস্ট, ২০২১

পবিত্র মহররম মাস এবং তালেবানের প্রত্যাবর্তন

জাভেদ বেগ
অনলাইন ভার্সন
পবিত্র মহররম মাস এবং তালেবানের প্রত্যাবর্তন

মহররমের দশম দিন, যা আশুরা নামে পরিচিত। এদিন কারবালার যুদ্ধে শহীদ ইমাম হুসাইন (রা.)-কে স্মরণ করার দিন। একই সময়ে আফগানিস্তানের কাশ্মীরের কাছাকাছি আরেকটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। যেখানে কোন প্রতিরোধের মুখোমুখি না হয়েই তালেবান বাহিনী কাবুল দখল করে নিয়েছে। আর তা হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়ার কিছুদিনের মধ্যেই।

কিন্তু যে দ্রুততার সাথে তালেবান কাবুল দখল করেছে তা পুরো বিশ্বকে হতবাক করে দিয়েছে। সেইসাথে এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকেও যথেষ্ট বিব্রত করেছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মার্কিন বাহিনী প্রত্যাহারের পাশাপাশি ক্ষমতা হস্তান্তরের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তার কোনটিই হয়নি। এর পরিবর্তে আমরা দেখেছি আতঙ্কিত কাবুলের বাসিন্দাদের বিমানবন্দরে ভিড় করতে। এমনকি মোবাইলে ধারণ করা এক ভিডিওতে বিমান ছেড়ে যাওয়ার সময়ে বিমান থেকে দুজনকে পড়ে নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ করতে দেখেছি। সুতরাং, এই ঘটনা আফগানিস্তান, আমাদের অঞ্চল (পাকিস্তান – লেখকের অঞ্চল), কাশ্মীর এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর কাছে কী বার্তা দেয়?

এসকল প্রশ্নের উত্তর দেয়ার আগে, আমাদের ২০০০ সালের দিকে যে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার উৎপত্তি হয় সেদিকে নজর দেয়া গুরুত্বপূর্ণ যখন তালেবান, পাকিস্তানের পশতুন অধ্যুষিত অঞ্চলে পশতু পুরুষ সৈন্যদের পাকিস্তানের আইএসআই দ্বারা মাদ্রাসায় দেওবন্দ মতাদর্শ শিক্ষা দিতো। তারপর এক দশকের গৃহযুদ্ধ এবং সোভিয়েতদের চলে যাওয়ার কয়েক দশক পরে ভেঙে পড়া কাবুল দখল করার জন্য তাদের বিভিন্ন জাতিগত জঙ্গি গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে বিভক্ত আফগানিস্তানে পাঠানো হয়। সেসময় আফগানিস্তানকে পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য তালিবানদের প্রশিক্ষণ দিয়ে পাঠানো হয়েছিল।

তালেবান সেসময়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে অবিলম্বে ধর্মীয় শরীয়াহ আইন বাস্তবায়ন করতে শুরু করে, যার মধ্যে অন্যতম ছিলো সব পুরুষদের দাড়ি রাখা এবং নারীদের বোরকা পরা বাধ্যতামূলক করা। এমনকি এসময় তারা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত বামিয়ান বুদ্ধদের শতাব্দী প্রাচীন মূর্তিও ভেঙে ফেলে। কিন্তু আফগানিস্তানে সৌদি কট্টরপন্থী ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দেয়া তাদেরকে দ্রুত পতনের দিকে নিয়ে যায়। তালেবানদের অজান্তেই, ওসামা বিন লাদেন ও তার সংগঠন আল-কায়েদা ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে টুইন টাওয়ারে হামলা চালায়। এ ঘটনা বিশ্বব্যাপী ঝড় তোলে এবং তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ আল-কায়েদা জঙ্গিদের নির্মূল ও তালেবানকে অপসারণ করতে আফগানিস্তানে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক ঘাঁটি স্থাপন করে।
 
পরবর্তী দুই দশকে আফগানিস্তান নারীর শিক্ষা ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিশ্বের মূলধারার সঙ্গে সংযোগের ক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করে। আধুনিক, ধর্মনিরপেক্ষ এবং প্রগতিশীল শিক্ষা ও মূল্যবোধে শিক্ষিত আফগান যুবক-যুবতীদের একটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজন্ম বড় হয়েছে। এছাড়া আধুনিক কাবুল শহরে একটি সম্পূর্ণ নতুন উচ্চাভিলাষী মধ্যবিত্ত শ্রেণিরও আবির্ভাব হয়েছে।

কিন্তু ইউরোপীয় ও উত্তর আমেরিকার অন্যান্য দেশ থেকে প্রথমে ন্যাটো বাহিনী ও পরবর্তীতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের নির্দেশে আমেরিকান বাহিনী প্রত্যাহারের পর সমগ্র আফগানিস্তান আবারও বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীলতার মধ্যে ডুবে যায়।

প্রকৃতপক্ষে, তালেবানের হাতে কাবুলের পতনকে রাশিয়া ও ইরান সমর্থিত পাকিস্তান ও চীনপন্থীদের বিজয় মনে হতে পারে। কিন্তু স্বাধীনচেতা আফগান জনগণের জাতীয়তাবাদী আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে কাবুলের দুর্গকে ধরে রাখা কঠিন মনে হতে পারে। এই ঘটনা প্রতিবেশী পাকিস্তানের ধর্মীয়ভাবে মৌলবাদীদের উপরেও প্রভাব ফেলবে। অনেক সন্ত্রাসী সংগঠন একইভাবে পাকিস্তানে শরিয়াহ প্রতিষ্ঠার জন্য অপেক্ষা করছে। ফলে দেশটিতে দেওবন্দ মতাদর্শ সমর্থনকারী এবং সন্ত্রাসী সংগঠনগুলিকে সমর্থনকারী বেরেলভী মতাদর্শের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আরও উস্কে দেবে।

তবে এই বিশৃঙ্খলার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের খ্যাতি এবং বিশ্বাসযোগ্যতার উপর। ইতিমধ্যেই বাইডেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি সারা বিশ্বে সমালোচিত হচ্ছেন। তালেবানের কাবুল দখল আবারও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজনৈতিক সম্ভাবনাকে আবারও উস্কে দিচ্ছে। এর আগে বাইডেনের দুর্বল আচরণকে তীব্রভাবে আক্রমণ করেছিলেন ট্রাম্প।

যদিও তালেবানের ক্ষমতায় আসার ফলে ভারত সরাসরি প্রভাবিত নাও হতে পারে, তবে এটি আফগানিস্তানের কাছেই কাশ্মীর উপত্যকায় প্রভাব ফেলতে পারে বলে অনেকে ভবিষ্যদ্বাণী করছেন। কাশ্মীর অতীতে আফগানিস্তানের দ্বারা সংক্ষিপ্তভাবে শাসিত হয়েছে যা কাশ্মীরের ইতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার এবং রক্তাক্ত পর্যায়গুলির মধ্যে একটি হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

কাশ্মীর উপত্যকায় অস্থিতিশীলতা তৈরির জন্য পাকিস্তান তালেবানদের উপর প্রভাব বিস্তার করে অলস বসে থাকা পশতু তালেবান জঙ্গিদের কাশ্মীরে পাঠাতে পারে। এর আগেও ১৯৯০ এর দশকেও আফগান জিহাদের পর পাকিস্তান এমন অনেক নিষ্ক্রিয় জঙ্গিকে কাশ্মীর উপত্যকায় নিয়ে যায়।

এই ঘটনা কী আবারও ঘটতে পারে?

আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি কী হতে পারে তা অনুমান করা খুব কঠিন। তবে এটি বলা যায়, আজকের কাশ্মীর ১৯৯০ দশকের কাশ্মীরের মতো নয়। কাশ্মীর উপত্যকার মানুষ ভারতের সংবিধানের ৩৭০ ধারা এবং ৩৫-এ বাতিল সহ অনেক ধ্বংস, মৃত্যু এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দেখেছে। ফলে কাশ্মীরের জনগণ বর্তমানে স্থিতিশীলতা চায়। তাই তাদেরকে গত তিন দশকের আবর্তে প্রলুদ্ধ করার চেষ্টা করে কোন ফল হবে না।

লেখক: তরুণ রাজনৈতিক নেতা এবং পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের রাজ্য সম্পাদক।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
সর্বশেষ খবর
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর