শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ভয়াল ২১ আগস্টের নৃশংস গ্রেনেড হামলা: কিছু স্মৃতি, কিছু কথা

ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
ভয়াল ২১ আগস্টের নৃশংস গ্রেনেড হামলা: কিছু স্মৃতি, কিছু কথা

স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত নৃশংস সহিংসতার যেসব ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা অন্যতম।

২১ আগস্ট, ২০০৪, শনিবার। সারাদেশে জঙ্গিদের বোমা হামলা এবং গোপালগঞ্জে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাকার ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশ। সমাবেশের প্রধান অতিথি জননেত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানস্থলে বিকেল পাঁচটায় পৌঁছান। একটি ট্রাকের ওপর তৈরি বক্তৃতা মঞ্চে তিনি কুড়ি মিনিটের বক্তব্য শেষে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা বক্তৃতা শেষে মঞ্চ থেকে নিচে নেমে আসবেন, ঠিক সেই মূহুর্তে, জননেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ার পরপরই দফায়-দফায় বিস্ফোরণের বিকট শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে। সমাবেশে উপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা প্রথমে বুঝতেই পারেননি যে এটি ছিল ভয়ংকর গ্রেনেড হামলা। অনেকেই ভেবেছিলেন বোমা হামলা। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা ঘটনার ভয়াবহতা সম্পর্কে আঁচ করেছিলেন।

যখন গ্রেনেড হামলা শুরু হয়, তখন ট্রাকমঞ্চে উপস্থিত আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা শেখ হাসিনার চারপাশে ঘিরে মানবঢাল তৈরি করেন যাতে তাঁর গায়ে কোনো আঘাত না লাগে। মাননীয় নেত্রী যেই সিঁড়ি বেয়ে নীচে নামবেন, সেই বরাবর, ট্রাকের পাটাতনের ফাঁক দিয়ে চোখে পড়লো আস্ত একটি অবিস্ফোরিত গ্রেনেড। এখনো ভাবতেই গা শিউরে উঠে সেটি বিস্ফোরিত হলে কি হতো।
 
শেখ হাসিনা অবিস্ফোরিত গ্রেনেড থেকে কয়েক হাত দূরে। তাকে ঘিরে মানববর্ম তৈরি করেছেন তাঁর দলের নেতারা। গ্রেনেডের শব্দ শেষে শুরু হলো গুলির শব্দ। যেসব নেতা শেখ হাসিনাকে ঘিরে মানবঢাল তৈরি করেছিলেন, তাদের মধ্যে ছিলেন ঢাকার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, নজিব আহমেদ, নিরাপত্তা কর্মকর্তা মেজর (অবঃ) শোয়েব, স্কোয়াড্রন লিডার (অবঃ) মামুন ও অন্যান্যরা।

এক-দেড় মিনিটের ব্যবধানে মোট ১৩টি বিস্ফোরণ ঘটে। সভার মঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত ট্রাকের আশেপাশে, সমাবেশস্থলে এসব বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর পর কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী, মানুষের চিৎকার, ছুটোছুটিতে সমাবেশস্থলের চেহারা পাল্টে যায়, দেখতে মনে হচ্ছিল রণক্ষেত্র। চারদিকে আহত মানুষের আর্তনাদ, গোঙ্গানি। রক্তাক্ত হয়ে পড়ে আছে বহু নারী-পুরুষ, কে জীবিত কে মৃত, বোঝা মুশকিল। 

আমি মাননীয় নেত্রীর সহকারি একান্ত সচিব হিসেবে তার সাথেই সমাবেশস্থলে উপস্থিত ছিলাম। প্রচণ্ড গরম ও মানুষের চাপের কারণে ট্রাকমঞ্চে উঠার সিঁড়িতে সামান্য উঁচু স্থানে বসেছিলাম। মাননীয় নেত্রীর কাছাকাছি ছিলেন জনাব মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক সিদ্দিকী, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, এনামুল হক শামীম, ইসহাক আলী খান পান্না, নজরুল ইসলাম বাবু, মেজর শোয়েব, আ ন ম সেন্টু, সাঈদ খোকন, ইকবাল হোসেন অপু, শাহাবুদ্দীন ফরাজী, খিজির হায়াত লিজুসহ অন্যান্যরা। 

অবস্থা তখন খুবই বেগতিক, আশেপাশে সকলেই আহত। ট্রাক ও মাননীয় নেত্রীর বুলেটপ্রুফ গাড়ির মধ্যবর্তীস্থানে অবস্থানরত সকলেই আহত হয়েছিলেন। তন্মধ্যে জনাব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিমের অবস্থা ছিল খুবই গুরুতর। গ্রেনেড হামলার পরবর্তীতে ট্রাকের আশেপাশের আহত সকলেই নিরাপদ স্থানে অবস্থান নিয়েছিলেন। আমি নিজেও অনেক কষ্টে রমনা ভবনের নীচতলায় মার্কেটে অবস্থান নিয়েছিলাম। সেখানে অবস্থানরত অন্যান্যরা লক্ষ্য করলো আমার প্যান্টের বাম পায়ে ও পিঠের বাম পার্শ্বে শার্ট রক্তে ভেজা। প্যান্ট ও শার্ট গুটিয়ে দেখলাম অসংখ্য জায়গা থেকে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত ঝরছে। এ সময় দেখা হলো বাহাদুর ব্যাপারীর সাথে, সে আছরের নামাজ আদায় করার জন্য মসজিদে গিয়েছিল। বাহাদুর ব্যাপারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র (বর্তমানে সুপ্রীমকোর্টের আইনজীবি) ধরাধরি করে আমাকে নিয়ে টিএন্ডটি অফিসের সামনে গেল, সেখান থেকে লেগুনায় করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। হাসপাতালে ঢোকার পথে করিডোরে দেখা হলো আমাদের সকলের প্রিয় ‘আদা চাচা’র সাথে। আসল নাম রফিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ এর সমাবেশে ঘুরেঘুরে সকলকে আদা খাওয়ান। তাই উনি আমাদের সকলের নিকট ‘আদা চাচা’ হিসেবে পরিচিত। তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালের করিডোরের মেঝেতে বসে আছেন। 

আমাকে নিয়ে যাওয়া হলো একটি ওয়ার্ডে। সেখানে গিয়ে পেলাম এস এম কামাল হোসেন ও নজরুল ইসলাম বাবু’র সাথে। সকলেই রক্তাক্ত। আমার পিঠে ফুসফুস বরাবর কয়েকটি স্থানে বিন্দু বিন্দু রক্ত বের হচ্ছে। কারও কোন চিকিৎসা হচ্ছে না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চাকুরীরত প্রায় সকল ডাক্তারই বিএনপি ঘরানার। তাই গ্রেনেড হামলায় আহতদের চিকিৎসা করতে ওরা গড়িমসি করছিল।

আমার পিঠে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত বের হচ্ছে, মনে মনে ভয় পাচ্ছি। গ্রেনেডের স্প্রিন্টার ফুসফুসে ঢুকে পরেছে কি? যদি তাই হয়, তবে তো ভয়াবহ অবস্থা হবে। এই ভেবে, দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম। ডাক্তারের জন্য ছুটাছুটি শুরু করলাম। ব্যর্থ হয়ে, অতঃপর সকলকে নিয়ে বের হলাম অন্য হাসপাতালের উদ্দেশ্যে। আদা চাচা একই অবস্থায় সেখানেই বসে রইলেন। পরে শুনেছি তিনি ওখানেই বসে বসে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

আমার পায়ে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হয়েছে। চলাচল করার মত অবস্থা ছিল না। তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল আলিম, স্বপন কর্মকার ও অন্যান্যরা আমাকে কোলে তুলে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের সামনে চলে এলো। সেখানে তৎকালীন ছাত্রলীগনেতা মেজবাউল ইসলাম সাচ্চুর (বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা) সাথে সাক্ষাত। সাচ্চুসহ সিএনজি যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে রওয়ানা হলাম। সেখানে গিয়ে দেখলাম জরুরী বিভাগ নাই। কোন রোগীই চিকিৎসা করাতে পারবে না। সেখান থেকে বেরিয়ে শাহবাগ মোড়, দিকবিদিগ ছুটাছুটি করছি। এমনি পরিস্থিতিতে একটি মাইক্রোবাস থেকে আমাকে ও সাচ্চুকে ডাকছে, অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাবে বলে। আমরা মাইক্রোবাসে উঠার জন্য এগুচ্ছি, এমনি অবস্থায় যুব মহিলা লীগের একজন নেত্রী চিৎকার করে বলতে লাগলেন, “মাইক্রোবাসে উঠবেন না, ওরা পুলিশের লোক। ওরা আপনাদের তুলে নিয়ে গুম করে ফেলবে”।  অবস্থা বেগতিক দেখে মাইক্রোবাসটি দ্রুত পালিয়ে গেল। 

কি করবো, কোথায় যাবো চিন্তা করছি। হঠাৎ মনে পড়লো ধানমন্ডি ২৮ নং রোডে ডাঃ রুহুল হক সাহেবের ট্রমা সেন্টারের কথা। সিএনজি যোগে রওয়ানা হলাম ট্রমা সেন্টারের দিকে, সেখানে গিয়ে লিয়াকত শিকদারসহ গ্রেনেড হামলায় আহত অসংখ্য নেতাকর্মীর সাক্ষাত পেলাম। ডাঃ রুহুল হক স্যার দ্রুত চিকিৎসা করার ব্যবস্থা নিলেন। বক্ষদেশ এর এক্স-রে রিপোর্ট অনুযায়ী ফুসফুস অক্ষত রয়েছে বলে জানানো হলো। তবে শরীরের পেছনের দিকে বাম পার্শ্বে পিঠ থেকে পায়ের গোড়ালী পর্যন্ত অসংখ্য স্প্রিন্টার এর ছবি পাওয়া গেছে। ডাঃ রুহুল হক সাহেব আমাকে বললেন, “পরিবেশ ভাল নয়। গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা ঘোরাফেরা করছে, রাতে কি হয় জানিনা, নেতা পর্যায়ে ধরপাকড় হতে পারে। আপনার পা ও অন্যান্য স্থানে ব্যান্ডেজ করে ঔষধ লিখে দিচ্ছি, আপনি নিরাপদ কোন স্থানে রাত্রীযাপন করুন”। 

আমি তার কথায় গুরুত্ব দিয়ে যথাসম্ভব দ্রুত ট্রমা সেন্টার ত্যাগ করে শংকর’এ অ্যাডভোকেট রহমত আলী সাহেবের বাসায় আশ্রয় নিলাম। আমার অবস্থান গোপন রাখলাম, শুধু আমার স্ত্রী ও মাননীয় নেত্রীকে অবহিত করলাম। সেখানে রাত্রীযাপন করলাম। সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর দেখলাম, সমস্ত বিছানায় ছোপ ছোপ রক্তে ভেজা। ভয়ে পেয়ে দ্রুত ডাঃ রুহুল হক সাহেবকে খবর দিলাম। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন। দু'জন লোক এসে ক্ষত স্থানে ড্রেসিং করে দিয়ে বললেন, “ভয়ের কারণ নেই। বিভিন্ন স্থান থেকে চুইয়ে চুইয়ে অনেক রক্ত ঝরেছে। তবে আর ঝরবে না, রক্ত বন্ধ হয়েছে”। দুপুরেই বাসায় ফিরে সুধাসদন-এর খোঁজ নিলাম। মাননীয় নেত্রী মারাত্মক আহত হয়েছেন, উনি বাম কানে জখম হয়েছেন। নিজের চিকিৎসার কথা চিন্তা না করে নেতাকর্মীদের খোঁজ নিচ্ছেন। আহত অবস্থায় বাসা থেকে ব্যক্তিগত স্টাফদের মাধ্যম নিহতদের লাশ নিকটাত্মীয়দের নিকট পাঠানো, লাশ দাফন, আহতদের চিকিৎসা ইত্যাদি বিষয়ে তদারকি করছেন। সরকারী পিএস জনাব মো. নজরুল ইসলাম খান, এপিএস আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, বজলু ভাই, গিনি আপা, জাহাঙ্গীর, মান্নানসহ আরও অন্যান্য অনেকেই মাননীয় নেত্রীর নির্দেশমত কাজে ব্যস্ত। 

সমাবেশস্থলের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নিলাম। সমাবেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কমপক্ষে ১৬ জন নিহত (পরবর্তীতে নিহতদের সংখ্যা ২৪ হয়েছিল) এবং চার শতাধিক আহত হয়েছেন। এদের অনেকের অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। এদের মধ্যে মারা গেছেন মহানগর-মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী সুফিয়া বেগম, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রীনা, ছাত্রলীগ নেতা সেন্টু, শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব, দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা) প্রমুখ। ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব ছিলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য। তিনি ছুটিতে ছিলেন, মাননীয় নেত্রী জনসমাবেশে যাচ্ছেন শুনে তিনি ছুটিতে থাকা সত্বেও ঐদিন নিরাপত্তার দায়িত্বে যোগ দিয়েছিলেন। মাননীয় নেত্রী মানবঢাল বেষ্টন থেকে বেরিয়ে ট্রাকমঞ্চ হতে নেমে গাড়িতে উঠার মূহুর্তে নিজে দেহ দিয়ে মানবঢাল হয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছিলেন ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব। বিধি বাম, মাননীয় নেত্রীকে উদ্দেশ্য করে ছোড়া ঘাতকের বুলেট নিজেই গ্রহণ করলেন, নেত্রীর জীবন রক্ষা পেলো। নিজের জীবনের বিনিময়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলেন মাহবুব।

গ্রেনেড হামলায় দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই আহত হয়েছেন। দলের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আইভি রহমান কয়েকদিন পরেই সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, আমির হোসেন আমু, আব্দুর রাজ্জাক, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, কাজী জাফরউল্লাহ, মোহাম্মদ নাসিম, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, সাহারা খাতুন, বাহাউদ্দিন নাসিম, নজরুল ইসলাম বাবু, মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী ঝুমুসহ প্রায় ৪৬০জন নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। গ্রেনেড হামলায় আহত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থেকে ২০০৬ সালের শেষের দিকে মারা যান।

মাননীয় নেত্রীর অনুমতি নিয়ে শরীরে ব্যান্ডেজসহ পরদিন থেকেই দায়িত্ব পালন শুরু করলাম। নেত্রী নিজ তত্বাবধানে আহতদের চিকিৎসা কাজ সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করেছেন। নিহত ও আহতদের পরিবারের কাছে আর্থিক সহায়তা প্রদান করছেন। আমি নিজেও আহত হিসেবে নেত্রীর অনুদান ২৫ হাজার টাকা গ্রহণ করেছি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শুভাকাংখী, দেশপ্রেমিক সুধীজন, বিভিন্ন দূতাবাস ও সাহায্য সংস্থার প্রধানগণ, ব্যবসায়ী মহলের অনেকেই মাননীয় নেত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করে নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন।

আজ দীর্ঘ ১৭ বছর পার হলেও সেই নৃশংস গ্রেনেড হামলার বিচার শেষ হয়নি। প্রখ্যাত মহিলা নেত্রী আইভী রহমান, আদা চাচাসহ সকল নিহত ও আহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে একটাই দাবি, অনতিবিলম্বে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট পৈচাশিক ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের বিচারকাজ দ্রুত শেষ করে তার রায় কার্যকর করতে হবে।

 

লেখক: ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশবিজ্ঞানী, রাজনৈতিক কর্মী।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

৩১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলো নিয়ে রহস্য
১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলো নিয়ে রহস্য

২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে
বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল
সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর
জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা
বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১
বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু
বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা