শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ভয়াল ২১ আগস্টের নৃশংস গ্রেনেড হামলা: কিছু স্মৃতি, কিছু কথা

ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
ভয়াল ২১ আগস্টের নৃশংস গ্রেনেড হামলা: কিছু স্মৃতি, কিছু কথা

স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত নৃশংস সহিংসতার যেসব ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা অন্যতম।

২১ আগস্ট, ২০০৪, শনিবার। সারাদেশে জঙ্গিদের বোমা হামলা এবং গোপালগঞ্জে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাকার ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশ। সমাবেশের প্রধান অতিথি জননেত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানস্থলে বিকেল পাঁচটায় পৌঁছান। একটি ট্রাকের ওপর তৈরি বক্তৃতা মঞ্চে তিনি কুড়ি মিনিটের বক্তব্য শেষে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা বক্তৃতা শেষে মঞ্চ থেকে নিচে নেমে আসবেন, ঠিক সেই মূহুর্তে, জননেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ার পরপরই দফায়-দফায় বিস্ফোরণের বিকট শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে। সমাবেশে উপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা প্রথমে বুঝতেই পারেননি যে এটি ছিল ভয়ংকর গ্রেনেড হামলা। অনেকেই ভেবেছিলেন বোমা হামলা। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা ঘটনার ভয়াবহতা সম্পর্কে আঁচ করেছিলেন।

যখন গ্রেনেড হামলা শুরু হয়, তখন ট্রাকমঞ্চে উপস্থিত আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা শেখ হাসিনার চারপাশে ঘিরে মানবঢাল তৈরি করেন যাতে তাঁর গায়ে কোনো আঘাত না লাগে। মাননীয় নেত্রী যেই সিঁড়ি বেয়ে নীচে নামবেন, সেই বরাবর, ট্রাকের পাটাতনের ফাঁক দিয়ে চোখে পড়লো আস্ত একটি অবিস্ফোরিত গ্রেনেড। এখনো ভাবতেই গা শিউরে উঠে সেটি বিস্ফোরিত হলে কি হতো।
 
শেখ হাসিনা অবিস্ফোরিত গ্রেনেড থেকে কয়েক হাত দূরে। তাকে ঘিরে মানববর্ম তৈরি করেছেন তাঁর দলের নেতারা। গ্রেনেডের শব্দ শেষে শুরু হলো গুলির শব্দ। যেসব নেতা শেখ হাসিনাকে ঘিরে মানবঢাল তৈরি করেছিলেন, তাদের মধ্যে ছিলেন ঢাকার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, নজিব আহমেদ, নিরাপত্তা কর্মকর্তা মেজর (অবঃ) শোয়েব, স্কোয়াড্রন লিডার (অবঃ) মামুন ও অন্যান্যরা।

এক-দেড় মিনিটের ব্যবধানে মোট ১৩টি বিস্ফোরণ ঘটে। সভার মঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত ট্রাকের আশেপাশে, সমাবেশস্থলে এসব বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর পর কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী, মানুষের চিৎকার, ছুটোছুটিতে সমাবেশস্থলের চেহারা পাল্টে যায়, দেখতে মনে হচ্ছিল রণক্ষেত্র। চারদিকে আহত মানুষের আর্তনাদ, গোঙ্গানি। রক্তাক্ত হয়ে পড়ে আছে বহু নারী-পুরুষ, কে জীবিত কে মৃত, বোঝা মুশকিল। 

আমি মাননীয় নেত্রীর সহকারি একান্ত সচিব হিসেবে তার সাথেই সমাবেশস্থলে উপস্থিত ছিলাম। প্রচণ্ড গরম ও মানুষের চাপের কারণে ট্রাকমঞ্চে উঠার সিঁড়িতে সামান্য উঁচু স্থানে বসেছিলাম। মাননীয় নেত্রীর কাছাকাছি ছিলেন জনাব মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক সিদ্দিকী, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, এনামুল হক শামীম, ইসহাক আলী খান পান্না, নজরুল ইসলাম বাবু, মেজর শোয়েব, আ ন ম সেন্টু, সাঈদ খোকন, ইকবাল হোসেন অপু, শাহাবুদ্দীন ফরাজী, খিজির হায়াত লিজুসহ অন্যান্যরা। 

অবস্থা তখন খুবই বেগতিক, আশেপাশে সকলেই আহত। ট্রাক ও মাননীয় নেত্রীর বুলেটপ্রুফ গাড়ির মধ্যবর্তীস্থানে অবস্থানরত সকলেই আহত হয়েছিলেন। তন্মধ্যে জনাব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিমের অবস্থা ছিল খুবই গুরুতর। গ্রেনেড হামলার পরবর্তীতে ট্রাকের আশেপাশের আহত সকলেই নিরাপদ স্থানে অবস্থান নিয়েছিলেন। আমি নিজেও অনেক কষ্টে রমনা ভবনের নীচতলায় মার্কেটে অবস্থান নিয়েছিলাম। সেখানে অবস্থানরত অন্যান্যরা লক্ষ্য করলো আমার প্যান্টের বাম পায়ে ও পিঠের বাম পার্শ্বে শার্ট রক্তে ভেজা। প্যান্ট ও শার্ট গুটিয়ে দেখলাম অসংখ্য জায়গা থেকে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত ঝরছে। এ সময় দেখা হলো বাহাদুর ব্যাপারীর সাথে, সে আছরের নামাজ আদায় করার জন্য মসজিদে গিয়েছিল। বাহাদুর ব্যাপারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র (বর্তমানে সুপ্রীমকোর্টের আইনজীবি) ধরাধরি করে আমাকে নিয়ে টিএন্ডটি অফিসের সামনে গেল, সেখান থেকে লেগুনায় করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। হাসপাতালে ঢোকার পথে করিডোরে দেখা হলো আমাদের সকলের প্রিয় ‘আদা চাচা’র সাথে। আসল নাম রফিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ এর সমাবেশে ঘুরেঘুরে সকলকে আদা খাওয়ান। তাই উনি আমাদের সকলের নিকট ‘আদা চাচা’ হিসেবে পরিচিত। তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালের করিডোরের মেঝেতে বসে আছেন। 

আমাকে নিয়ে যাওয়া হলো একটি ওয়ার্ডে। সেখানে গিয়ে পেলাম এস এম কামাল হোসেন ও নজরুল ইসলাম বাবু’র সাথে। সকলেই রক্তাক্ত। আমার পিঠে ফুসফুস বরাবর কয়েকটি স্থানে বিন্দু বিন্দু রক্ত বের হচ্ছে। কারও কোন চিকিৎসা হচ্ছে না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চাকুরীরত প্রায় সকল ডাক্তারই বিএনপি ঘরানার। তাই গ্রেনেড হামলায় আহতদের চিকিৎসা করতে ওরা গড়িমসি করছিল।

আমার পিঠে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত বের হচ্ছে, মনে মনে ভয় পাচ্ছি। গ্রেনেডের স্প্রিন্টার ফুসফুসে ঢুকে পরেছে কি? যদি তাই হয়, তবে তো ভয়াবহ অবস্থা হবে। এই ভেবে, দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম। ডাক্তারের জন্য ছুটাছুটি শুরু করলাম। ব্যর্থ হয়ে, অতঃপর সকলকে নিয়ে বের হলাম অন্য হাসপাতালের উদ্দেশ্যে। আদা চাচা একই অবস্থায় সেখানেই বসে রইলেন। পরে শুনেছি তিনি ওখানেই বসে বসে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

আমার পায়ে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হয়েছে। চলাচল করার মত অবস্থা ছিল না। তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল আলিম, স্বপন কর্মকার ও অন্যান্যরা আমাকে কোলে তুলে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের সামনে চলে এলো। সেখানে তৎকালীন ছাত্রলীগনেতা মেজবাউল ইসলাম সাচ্চুর (বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা) সাথে সাক্ষাত। সাচ্চুসহ সিএনজি যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে রওয়ানা হলাম। সেখানে গিয়ে দেখলাম জরুরী বিভাগ নাই। কোন রোগীই চিকিৎসা করাতে পারবে না। সেখান থেকে বেরিয়ে শাহবাগ মোড়, দিকবিদিগ ছুটাছুটি করছি। এমনি পরিস্থিতিতে একটি মাইক্রোবাস থেকে আমাকে ও সাচ্চুকে ডাকছে, অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাবে বলে। আমরা মাইক্রোবাসে উঠার জন্য এগুচ্ছি, এমনি অবস্থায় যুব মহিলা লীগের একজন নেত্রী চিৎকার করে বলতে লাগলেন, “মাইক্রোবাসে উঠবেন না, ওরা পুলিশের লোক। ওরা আপনাদের তুলে নিয়ে গুম করে ফেলবে”।  অবস্থা বেগতিক দেখে মাইক্রোবাসটি দ্রুত পালিয়ে গেল। 

কি করবো, কোথায় যাবো চিন্তা করছি। হঠাৎ মনে পড়লো ধানমন্ডি ২৮ নং রোডে ডাঃ রুহুল হক সাহেবের ট্রমা সেন্টারের কথা। সিএনজি যোগে রওয়ানা হলাম ট্রমা সেন্টারের দিকে, সেখানে গিয়ে লিয়াকত শিকদারসহ গ্রেনেড হামলায় আহত অসংখ্য নেতাকর্মীর সাক্ষাত পেলাম। ডাঃ রুহুল হক স্যার দ্রুত চিকিৎসা করার ব্যবস্থা নিলেন। বক্ষদেশ এর এক্স-রে রিপোর্ট অনুযায়ী ফুসফুস অক্ষত রয়েছে বলে জানানো হলো। তবে শরীরের পেছনের দিকে বাম পার্শ্বে পিঠ থেকে পায়ের গোড়ালী পর্যন্ত অসংখ্য স্প্রিন্টার এর ছবি পাওয়া গেছে। ডাঃ রুহুল হক সাহেব আমাকে বললেন, “পরিবেশ ভাল নয়। গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা ঘোরাফেরা করছে, রাতে কি হয় জানিনা, নেতা পর্যায়ে ধরপাকড় হতে পারে। আপনার পা ও অন্যান্য স্থানে ব্যান্ডেজ করে ঔষধ লিখে দিচ্ছি, আপনি নিরাপদ কোন স্থানে রাত্রীযাপন করুন”। 

আমি তার কথায় গুরুত্ব দিয়ে যথাসম্ভব দ্রুত ট্রমা সেন্টার ত্যাগ করে শংকর’এ অ্যাডভোকেট রহমত আলী সাহেবের বাসায় আশ্রয় নিলাম। আমার অবস্থান গোপন রাখলাম, শুধু আমার স্ত্রী ও মাননীয় নেত্রীকে অবহিত করলাম। সেখানে রাত্রীযাপন করলাম। সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর দেখলাম, সমস্ত বিছানায় ছোপ ছোপ রক্তে ভেজা। ভয়ে পেয়ে দ্রুত ডাঃ রুহুল হক সাহেবকে খবর দিলাম। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন। দু'জন লোক এসে ক্ষত স্থানে ড্রেসিং করে দিয়ে বললেন, “ভয়ের কারণ নেই। বিভিন্ন স্থান থেকে চুইয়ে চুইয়ে অনেক রক্ত ঝরেছে। তবে আর ঝরবে না, রক্ত বন্ধ হয়েছে”। দুপুরেই বাসায় ফিরে সুধাসদন-এর খোঁজ নিলাম। মাননীয় নেত্রী মারাত্মক আহত হয়েছেন, উনি বাম কানে জখম হয়েছেন। নিজের চিকিৎসার কথা চিন্তা না করে নেতাকর্মীদের খোঁজ নিচ্ছেন। আহত অবস্থায় বাসা থেকে ব্যক্তিগত স্টাফদের মাধ্যম নিহতদের লাশ নিকটাত্মীয়দের নিকট পাঠানো, লাশ দাফন, আহতদের চিকিৎসা ইত্যাদি বিষয়ে তদারকি করছেন। সরকারী পিএস জনাব মো. নজরুল ইসলাম খান, এপিএস আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, বজলু ভাই, গিনি আপা, জাহাঙ্গীর, মান্নানসহ আরও অন্যান্য অনেকেই মাননীয় নেত্রীর নির্দেশমত কাজে ব্যস্ত। 

সমাবেশস্থলের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নিলাম। সমাবেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কমপক্ষে ১৬ জন নিহত (পরবর্তীতে নিহতদের সংখ্যা ২৪ হয়েছিল) এবং চার শতাধিক আহত হয়েছেন। এদের অনেকের অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। এদের মধ্যে মারা গেছেন মহানগর-মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী সুফিয়া বেগম, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রীনা, ছাত্রলীগ নেতা সেন্টু, শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব, দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা) প্রমুখ। ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব ছিলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য। তিনি ছুটিতে ছিলেন, মাননীয় নেত্রী জনসমাবেশে যাচ্ছেন শুনে তিনি ছুটিতে থাকা সত্বেও ঐদিন নিরাপত্তার দায়িত্বে যোগ দিয়েছিলেন। মাননীয় নেত্রী মানবঢাল বেষ্টন থেকে বেরিয়ে ট্রাকমঞ্চ হতে নেমে গাড়িতে উঠার মূহুর্তে নিজে দেহ দিয়ে মানবঢাল হয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছিলেন ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব। বিধি বাম, মাননীয় নেত্রীকে উদ্দেশ্য করে ছোড়া ঘাতকের বুলেট নিজেই গ্রহণ করলেন, নেত্রীর জীবন রক্ষা পেলো। নিজের জীবনের বিনিময়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলেন মাহবুব।

গ্রেনেড হামলায় দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই আহত হয়েছেন। দলের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আইভি রহমান কয়েকদিন পরেই সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, আমির হোসেন আমু, আব্দুর রাজ্জাক, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, কাজী জাফরউল্লাহ, মোহাম্মদ নাসিম, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, সাহারা খাতুন, বাহাউদ্দিন নাসিম, নজরুল ইসলাম বাবু, মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী ঝুমুসহ প্রায় ৪৬০জন নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। গ্রেনেড হামলায় আহত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থেকে ২০০৬ সালের শেষের দিকে মারা যান।

মাননীয় নেত্রীর অনুমতি নিয়ে শরীরে ব্যান্ডেজসহ পরদিন থেকেই দায়িত্ব পালন শুরু করলাম। নেত্রী নিজ তত্বাবধানে আহতদের চিকিৎসা কাজ সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করেছেন। নিহত ও আহতদের পরিবারের কাছে আর্থিক সহায়তা প্রদান করছেন। আমি নিজেও আহত হিসেবে নেত্রীর অনুদান ২৫ হাজার টাকা গ্রহণ করেছি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শুভাকাংখী, দেশপ্রেমিক সুধীজন, বিভিন্ন দূতাবাস ও সাহায্য সংস্থার প্রধানগণ, ব্যবসায়ী মহলের অনেকেই মাননীয় নেত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করে নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন।

আজ দীর্ঘ ১৭ বছর পার হলেও সেই নৃশংস গ্রেনেড হামলার বিচার শেষ হয়নি। প্রখ্যাত মহিলা নেত্রী আইভী রহমান, আদা চাচাসহ সকল নিহত ও আহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে একটাই দাবি, অনতিবিলম্বে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট পৈচাশিক ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের বিচারকাজ দ্রুত শেষ করে তার রায় কার্যকর করতে হবে।

 

লেখক: ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশবিজ্ঞানী, রাজনৈতিক কর্মী।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা