শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ভয়াল ২১ আগস্টের নৃশংস গ্রেনেড হামলা: কিছু স্মৃতি, কিছু কথা

ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
ভয়াল ২১ আগস্টের নৃশংস গ্রেনেড হামলা: কিছু স্মৃতি, কিছু কথা

স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত নৃশংস সহিংসতার যেসব ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা অন্যতম।

২১ আগস্ট, ২০০৪, শনিবার। সারাদেশে জঙ্গিদের বোমা হামলা এবং গোপালগঞ্জে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাকার ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশ। সমাবেশের প্রধান অতিথি জননেত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানস্থলে বিকেল পাঁচটায় পৌঁছান। একটি ট্রাকের ওপর তৈরি বক্তৃতা মঞ্চে তিনি কুড়ি মিনিটের বক্তব্য শেষে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা বক্তৃতা শেষে মঞ্চ থেকে নিচে নেমে আসবেন, ঠিক সেই মূহুর্তে, জননেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ার পরপরই দফায়-দফায় বিস্ফোরণের বিকট শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে। সমাবেশে উপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা প্রথমে বুঝতেই পারেননি যে এটি ছিল ভয়ংকর গ্রেনেড হামলা। অনেকেই ভেবেছিলেন বোমা হামলা। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা ঘটনার ভয়াবহতা সম্পর্কে আঁচ করেছিলেন।

যখন গ্রেনেড হামলা শুরু হয়, তখন ট্রাকমঞ্চে উপস্থিত আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা শেখ হাসিনার চারপাশে ঘিরে মানবঢাল তৈরি করেন যাতে তাঁর গায়ে কোনো আঘাত না লাগে। মাননীয় নেত্রী যেই সিঁড়ি বেয়ে নীচে নামবেন, সেই বরাবর, ট্রাকের পাটাতনের ফাঁক দিয়ে চোখে পড়লো আস্ত একটি অবিস্ফোরিত গ্রেনেড। এখনো ভাবতেই গা শিউরে উঠে সেটি বিস্ফোরিত হলে কি হতো।
 
শেখ হাসিনা অবিস্ফোরিত গ্রেনেড থেকে কয়েক হাত দূরে। তাকে ঘিরে মানববর্ম তৈরি করেছেন তাঁর দলের নেতারা। গ্রেনেডের শব্দ শেষে শুরু হলো গুলির শব্দ। যেসব নেতা শেখ হাসিনাকে ঘিরে মানবঢাল তৈরি করেছিলেন, তাদের মধ্যে ছিলেন ঢাকার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, নজিব আহমেদ, নিরাপত্তা কর্মকর্তা মেজর (অবঃ) শোয়েব, স্কোয়াড্রন লিডার (অবঃ) মামুন ও অন্যান্যরা।

এক-দেড় মিনিটের ব্যবধানে মোট ১৩টি বিস্ফোরণ ঘটে। সভার মঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত ট্রাকের আশেপাশে, সমাবেশস্থলে এসব বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর পর কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী, মানুষের চিৎকার, ছুটোছুটিতে সমাবেশস্থলের চেহারা পাল্টে যায়, দেখতে মনে হচ্ছিল রণক্ষেত্র। চারদিকে আহত মানুষের আর্তনাদ, গোঙ্গানি। রক্তাক্ত হয়ে পড়ে আছে বহু নারী-পুরুষ, কে জীবিত কে মৃত, বোঝা মুশকিল। 

আমি মাননীয় নেত্রীর সহকারি একান্ত সচিব হিসেবে তার সাথেই সমাবেশস্থলে উপস্থিত ছিলাম। প্রচণ্ড গরম ও মানুষের চাপের কারণে ট্রাকমঞ্চে উঠার সিঁড়িতে সামান্য উঁচু স্থানে বসেছিলাম। মাননীয় নেত্রীর কাছাকাছি ছিলেন জনাব মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক সিদ্দিকী, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, এনামুল হক শামীম, ইসহাক আলী খান পান্না, নজরুল ইসলাম বাবু, মেজর শোয়েব, আ ন ম সেন্টু, সাঈদ খোকন, ইকবাল হোসেন অপু, শাহাবুদ্দীন ফরাজী, খিজির হায়াত লিজুসহ অন্যান্যরা। 

অবস্থা তখন খুবই বেগতিক, আশেপাশে সকলেই আহত। ট্রাক ও মাননীয় নেত্রীর বুলেটপ্রুফ গাড়ির মধ্যবর্তীস্থানে অবস্থানরত সকলেই আহত হয়েছিলেন। তন্মধ্যে জনাব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিমের অবস্থা ছিল খুবই গুরুতর। গ্রেনেড হামলার পরবর্তীতে ট্রাকের আশেপাশের আহত সকলেই নিরাপদ স্থানে অবস্থান নিয়েছিলেন। আমি নিজেও অনেক কষ্টে রমনা ভবনের নীচতলায় মার্কেটে অবস্থান নিয়েছিলাম। সেখানে অবস্থানরত অন্যান্যরা লক্ষ্য করলো আমার প্যান্টের বাম পায়ে ও পিঠের বাম পার্শ্বে শার্ট রক্তে ভেজা। প্যান্ট ও শার্ট গুটিয়ে দেখলাম অসংখ্য জায়গা থেকে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত ঝরছে। এ সময় দেখা হলো বাহাদুর ব্যাপারীর সাথে, সে আছরের নামাজ আদায় করার জন্য মসজিদে গিয়েছিল। বাহাদুর ব্যাপারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র (বর্তমানে সুপ্রীমকোর্টের আইনজীবি) ধরাধরি করে আমাকে নিয়ে টিএন্ডটি অফিসের সামনে গেল, সেখান থেকে লেগুনায় করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। হাসপাতালে ঢোকার পথে করিডোরে দেখা হলো আমাদের সকলের প্রিয় ‘আদা চাচা’র সাথে। আসল নাম রফিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ এর সমাবেশে ঘুরেঘুরে সকলকে আদা খাওয়ান। তাই উনি আমাদের সকলের নিকট ‘আদা চাচা’ হিসেবে পরিচিত। তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালের করিডোরের মেঝেতে বসে আছেন। 

আমাকে নিয়ে যাওয়া হলো একটি ওয়ার্ডে। সেখানে গিয়ে পেলাম এস এম কামাল হোসেন ও নজরুল ইসলাম বাবু’র সাথে। সকলেই রক্তাক্ত। আমার পিঠে ফুসফুস বরাবর কয়েকটি স্থানে বিন্দু বিন্দু রক্ত বের হচ্ছে। কারও কোন চিকিৎসা হচ্ছে না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চাকুরীরত প্রায় সকল ডাক্তারই বিএনপি ঘরানার। তাই গ্রেনেড হামলায় আহতদের চিকিৎসা করতে ওরা গড়িমসি করছিল।

আমার পিঠে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত বের হচ্ছে, মনে মনে ভয় পাচ্ছি। গ্রেনেডের স্প্রিন্টার ফুসফুসে ঢুকে পরেছে কি? যদি তাই হয়, তবে তো ভয়াবহ অবস্থা হবে। এই ভেবে, দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম। ডাক্তারের জন্য ছুটাছুটি শুরু করলাম। ব্যর্থ হয়ে, অতঃপর সকলকে নিয়ে বের হলাম অন্য হাসপাতালের উদ্দেশ্যে। আদা চাচা একই অবস্থায় সেখানেই বসে রইলেন। পরে শুনেছি তিনি ওখানেই বসে বসে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

আমার পায়ে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হয়েছে। চলাচল করার মত অবস্থা ছিল না। তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল আলিম, স্বপন কর্মকার ও অন্যান্যরা আমাকে কোলে তুলে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের সামনে চলে এলো। সেখানে তৎকালীন ছাত্রলীগনেতা মেজবাউল ইসলাম সাচ্চুর (বর্তমানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা) সাথে সাক্ষাত। সাচ্চুসহ সিএনজি যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে রওয়ানা হলাম। সেখানে গিয়ে দেখলাম জরুরী বিভাগ নাই। কোন রোগীই চিকিৎসা করাতে পারবে না। সেখান থেকে বেরিয়ে শাহবাগ মোড়, দিকবিদিগ ছুটাছুটি করছি। এমনি পরিস্থিতিতে একটি মাইক্রোবাস থেকে আমাকে ও সাচ্চুকে ডাকছে, অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাবে বলে। আমরা মাইক্রোবাসে উঠার জন্য এগুচ্ছি, এমনি অবস্থায় যুব মহিলা লীগের একজন নেত্রী চিৎকার করে বলতে লাগলেন, “মাইক্রোবাসে উঠবেন না, ওরা পুলিশের লোক। ওরা আপনাদের তুলে নিয়ে গুম করে ফেলবে”।  অবস্থা বেগতিক দেখে মাইক্রোবাসটি দ্রুত পালিয়ে গেল। 

কি করবো, কোথায় যাবো চিন্তা করছি। হঠাৎ মনে পড়লো ধানমন্ডি ২৮ নং রোডে ডাঃ রুহুল হক সাহেবের ট্রমা সেন্টারের কথা। সিএনজি যোগে রওয়ানা হলাম ট্রমা সেন্টারের দিকে, সেখানে গিয়ে লিয়াকত শিকদারসহ গ্রেনেড হামলায় আহত অসংখ্য নেতাকর্মীর সাক্ষাত পেলাম। ডাঃ রুহুল হক স্যার দ্রুত চিকিৎসা করার ব্যবস্থা নিলেন। বক্ষদেশ এর এক্স-রে রিপোর্ট অনুযায়ী ফুসফুস অক্ষত রয়েছে বলে জানানো হলো। তবে শরীরের পেছনের দিকে বাম পার্শ্বে পিঠ থেকে পায়ের গোড়ালী পর্যন্ত অসংখ্য স্প্রিন্টার এর ছবি পাওয়া গেছে। ডাঃ রুহুল হক সাহেব আমাকে বললেন, “পরিবেশ ভাল নয়। গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা ঘোরাফেরা করছে, রাতে কি হয় জানিনা, নেতা পর্যায়ে ধরপাকড় হতে পারে। আপনার পা ও অন্যান্য স্থানে ব্যান্ডেজ করে ঔষধ লিখে দিচ্ছি, আপনি নিরাপদ কোন স্থানে রাত্রীযাপন করুন”। 

আমি তার কথায় গুরুত্ব দিয়ে যথাসম্ভব দ্রুত ট্রমা সেন্টার ত্যাগ করে শংকর’এ অ্যাডভোকেট রহমত আলী সাহেবের বাসায় আশ্রয় নিলাম। আমার অবস্থান গোপন রাখলাম, শুধু আমার স্ত্রী ও মাননীয় নেত্রীকে অবহিত করলাম। সেখানে রাত্রীযাপন করলাম। সকালে ঘুম ভাঙ্গার পর দেখলাম, সমস্ত বিছানায় ছোপ ছোপ রক্তে ভেজা। ভয়ে পেয়ে দ্রুত ডাঃ রুহুল হক সাহেবকে খবর দিলাম। তিনি দ্রুত ব্যবস্থা নিলেন। দু'জন লোক এসে ক্ষত স্থানে ড্রেসিং করে দিয়ে বললেন, “ভয়ের কারণ নেই। বিভিন্ন স্থান থেকে চুইয়ে চুইয়ে অনেক রক্ত ঝরেছে। তবে আর ঝরবে না, রক্ত বন্ধ হয়েছে”। দুপুরেই বাসায় ফিরে সুধাসদন-এর খোঁজ নিলাম। মাননীয় নেত্রী মারাত্মক আহত হয়েছেন, উনি বাম কানে জখম হয়েছেন। নিজের চিকিৎসার কথা চিন্তা না করে নেতাকর্মীদের খোঁজ নিচ্ছেন। আহত অবস্থায় বাসা থেকে ব্যক্তিগত স্টাফদের মাধ্যম নিহতদের লাশ নিকটাত্মীয়দের নিকট পাঠানো, লাশ দাফন, আহতদের চিকিৎসা ইত্যাদি বিষয়ে তদারকি করছেন। সরকারী পিএস জনাব মো. নজরুল ইসলাম খান, এপিএস আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, বজলু ভাই, গিনি আপা, জাহাঙ্গীর, মান্নানসহ আরও অন্যান্য অনেকেই মাননীয় নেত্রীর নির্দেশমত কাজে ব্যস্ত। 

সমাবেশস্থলের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নিলাম। সমাবেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কমপক্ষে ১৬ জন নিহত (পরবর্তীতে নিহতদের সংখ্যা ২৪ হয়েছিল) এবং চার শতাধিক আহত হয়েছেন। এদের অনেকের অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। এদের মধ্যে মারা গেছেন মহানগর-মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী সুফিয়া বেগম, ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হাসিনা মমতাজ রীনা, ছাত্রলীগ নেতা সেন্টু, শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব, দলের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা) প্রমুখ। ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব ছিলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য। তিনি ছুটিতে ছিলেন, মাননীয় নেত্রী জনসমাবেশে যাচ্ছেন শুনে তিনি ছুটিতে থাকা সত্বেও ঐদিন নিরাপত্তার দায়িত্বে যোগ দিয়েছিলেন। মাননীয় নেত্রী মানবঢাল বেষ্টন থেকে বেরিয়ে ট্রাকমঞ্চ হতে নেমে গাড়িতে উঠার মূহুর্তে নিজে দেহ দিয়ে মানবঢাল হয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছিলেন ব্যক্তিগত দেহরক্ষী মাহবুব। বিধি বাম, মাননীয় নেত্রীকে উদ্দেশ্য করে ছোড়া ঘাতকের বুলেট নিজেই গ্রহণ করলেন, নেত্রীর জীবন রক্ষা পেলো। নিজের জীবনের বিনিময়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলেন মাহবুব।

গ্রেনেড হামলায় দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই আহত হয়েছেন। দলের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আইভি রহমান কয়েকদিন পরেই সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ঢাকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, আমির হোসেন আমু, আব্দুর রাজ্জাক, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, কাজী জাফরউল্লাহ, মোহাম্মদ নাসিম, মহীউদ্দীন খান আলমগীর, সাহারা খাতুন, বাহাউদ্দিন নাসিম, নজরুল ইসলাম বাবু, মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী ঝুমুসহ প্রায় ৪৬০জন নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। গ্রেনেড হামলায় আহত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থেকে ২০০৬ সালের শেষের দিকে মারা যান।

মাননীয় নেত্রীর অনুমতি নিয়ে শরীরে ব্যান্ডেজসহ পরদিন থেকেই দায়িত্ব পালন শুরু করলাম। নেত্রী নিজ তত্বাবধানে আহতদের চিকিৎসা কাজ সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করেছেন। নিহত ও আহতদের পরিবারের কাছে আর্থিক সহায়তা প্রদান করছেন। আমি নিজেও আহত হিসেবে নেত্রীর অনুদান ২৫ হাজার টাকা গ্রহণ করেছি।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শুভাকাংখী, দেশপ্রেমিক সুধীজন, বিভিন্ন দূতাবাস ও সাহায্য সংস্থার প্রধানগণ, ব্যবসায়ী মহলের অনেকেই মাননীয় নেত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করে নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন।

আজ দীর্ঘ ১৭ বছর পার হলেও সেই নৃশংস গ্রেনেড হামলার বিচার শেষ হয়নি। প্রখ্যাত মহিলা নেত্রী আইভী রহমান, আদা চাচাসহ সকল নিহত ও আহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে একটাই দাবি, অনতিবিলম্বে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট পৈচাশিক ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের বিচারকাজ দ্রুত শেষ করে তার রায় কার্যকর করতে হবে।

 

লেখক: ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশবিজ্ঞানী, রাজনৈতিক কর্মী।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৫৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন