শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৪, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

কানাডার মধ্যবর্তী নির্বাচনের একটি পর্যালোচনা

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
কানাডার মধ্যবর্তী নির্বাচনের একটি পর্যালোচনা

কানাডা এখন বসন্তকালীন চারিদিকে সবুজ প্রকৃতির এক চমৎকার আবহাওয়া। এরমধ্যে গতকাল সকাল ৯:৩০ মি. থেকে রাত ৯:৩০মি. পর্যন্ত ৪৪তম জাতীয় নির্বাচন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। কোন কোন শহরে রাতে ভোটের লাইন দীর্ঘ ও ভোটার সমাগম অধিক হওয়ায় ভোটের সময় বাড়ানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশন তাৎক্ষণিক ঘোষণা করছেন, যতক্ষণ ভোট কেন্দ্রে ভোটার থাকবে-ততক্ষণ ভোটগ্রহণ চলবে। কোনভাবে তরুণ ও নতুন ভোটারদেরকে বঞ্চিত করা যাবে না। কোন প্রকার ন্যূনতম  অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই শেষ হলো এই বিশাল বাজেটের নির্বাচন।   

নির্বাচনের ফলাফল

ক্ষমতাসীন জাস্টিন ট্রুডার লিবারেল পার্টি পেয়েছে ১৫৮টি আসন এবং ভোট পেয়েছেন ৩২ শতাংশ। সংসদে প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে ১১৯টি আসন, ভোট পেয়েছে ৩৪ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে আছে আঞ্চলিক দল ব্লক কুইবেকউয়া তারা পেয়েছে ৩৪টি আসন এবং ভোট পেয়েছে ৮ শতাংশ। চতুর্থ পর্যায়ে আছে নিউ ডেমেক্রেটিক পাটি এনডিপি পেয়েছে ২৫টি আসন, ভোট পেয়েছে ১৮ শতাংশ। এবং পঞ্চম হয়েছে পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রীন পাটি-তারা পেয়েছে ২টি আসন, ভোট পেয়েছে ২ শতাংশ। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা প্রধানদলগুলোর মধ্যে দু'টি দলের প্রধান নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। এরমধ্যে পিপলস পাটি অব কানাডা (পিপিসি) দল কোন আসনেই জিততে পারেনি, কিন্তু তারা ভোট পেয়েছে ৫ শতাংশ।

কারা সরকার গঠন করবে?

কানাডার সংসদে আসন সংখ্যা ৩৩৮টি, এরমধ্যে একক সংরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ১৭০টি আসন। কিন্তু এবারের নির্বাচনে কোন দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি। এক্ষেত্রে কানাডার সংবিধানের অনুসারে সংসদে যারা অধিক আসন পায় তারাই সরকার গঠন করেন, সে অর্থে অন্যদলের সমর্থন প্রয়োজন হয় না। তারমানে জাস্টিন ট্রুডোর নেতৃত্বে লিবারাল পার্টিই সরকার গঠন করছেন। কিন্তু যে কোন গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশের ক্ষেত্রে অবশ্যই সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থনের প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে তাদের অন্য দলের সমর্থনের চেষ্টা করতে হবে। সংসদের যে দলগুলো আছে তারমধ্যে সংসদের চতুর্থ বৃহত্তম দল এনডিপি’র রাজনৈতিক নীতি-কর্মসূচির সাথে লিবারালদের নৈকট্য আছে। তাদের সমর্থন-সহানুভূতি অর্জনের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।  

মধ্যবর্তী নির্বাচনে অর্জন

ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি যে উদ্দেশ্য থেকে মধ্যবর্তী নির্বাচনের ঘোষণা করেছিলেন সে আকাঙ্খা অর্জন করতে পারেননি, ব্যর্থ হয়েছেন। তাদেরকে আবারও সংখ্যালঘু সরকার নিয়ে অগ্রসর হতে হবে। এবং জাস্টিন ট্রুডো হবেন তৃতীয়বারের মত কানাডার প্রধানমন্ত্রী।   

সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারার একটি বড় কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, করোনার চতুর্থ ওয়েবের মাঝে হঠাৎ মধ্যবর্তী নির্বাচনের ঘোষণায়-এদেশের জনগণ ভালভাবে নেয়নি। লিবারেলরা আসন গতবারের মত পেলেও ভোটে তারা মোটেই ভাল করতে পারেনি, সেটাও কিছুটা কমেছে। রক্ষণশীল আসন সামান্য কম পেলেও ভোটের দিক থেকে তারা এগিয়েছে।

ভোটের পর্যালোচনা

লেখার শুরুতেই কোন দল কতগুলো আসন পেয়েছে এবং কত শতাংশ ভোট পেয়েছে সে তথ্য উল্লেখ করেছি। এতে আপনারা খেয়াল করেছেন, অনেক দলই অধিক ভোট পেয়ে আসন কম পেয়েছে, আবার কম ভোট পেয়ে আসন অধিক পেয়েছে।   

লিবারেল পার্টি ৩২ শতাংশ ভোট পেয়ে আসন পেয়েছে ১৫৮টি। অন্যদিকে কনজারভেটিভ পার্টি ৩৪ মানে লিবারেলের ২ শতাংশ বেশি ভোট কিন্তু  আসন পেয়েছে ১১৯টি। আঞ্চলিক দল ব্লক কুইবেকওয়া এনডিপির অর্ধেকের কম ভোট (৮ শতাংশ) পেয়ে আসন পেয়েছে ৩৪টি। ভোটের দিক থেকে তৃতীয় এনডিপি ১৮ শতাংশ ভোট পেয়ে আসন পেয়েছে মাত্রে ২৫টি। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে ডানপন্থীদল পিপিসি ৫ শতাংশ ভোট পেয়ে কোন আসনই পাননি।

হিসেবে প্রতি শতাংশ ভোটের জন্য তিনটি করে আসন ধরে নিলে-এই হিসেবে হতো অন্যরকম। সেটা হলে লিবারেলে পেত ৯৬টি, রক্ষণশীল পেত ১০২টি, এনডিপি ৫৪টি, ব্লক ২৪টি, পিপিসি ১৫টি, গ্রীন ৬টি আসন। এ বিষয়ে পূর্বেও লিখেছি, এটা হচ্ছে বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতি এফপিটিপি’র একটি অসঙ্গতি।

বলতে পারেন ভোট তো তারা আঞ্চলিকভাবে পেয়েছে সেখানে দোষের কিছু নেই, অন্যরা সেটা পায়নি। কথা ঠিক কিন্তু যারা সংসদে আসছেন তারা কি শুধু আঞ্চিলক রাজনীতির প্রতিনিধিত্ব করছেন নাকি জাতীয় রাজনীতি ও উন্নয়নের প্রতিনিধিত্ব করছেন? সে প্রশ্নটা গুরুত্বর্পূণ।  

রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য

এই নির্বাচনকে ঘিরে সমালোচক ও প্রধান বিরোধীনেতা এরিন ও’টুল-সময় ও অর্থের অপচয় বলে বর্ণনা করেছেন। নির্বাচনের এই ফলাফলের প্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীনরা উপযুক্ত ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তবে ট্রুডো মনট্রিলে তার সমর্থকদের উদ্দেশে বলেছেন, নির্বাচনের মাধ্যমে এটা স্পষ্ট হয়ে যে, কানাডার মানুষ প্রগতিশীল পরিকল্পনাকেই বেছে নিয়েছেন, যে দল আপনার জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে এবং আপনাদের জন্য কিছু করবে। লিবারেল এমপি পাবলো রড্রিগুয়েজ বলেছেন, ফল যাই হোক, তার প্রতি লিবারেল পার্টির শতভাগ সমর্থন আছে। আসন অনেক কম হলেও নতুন পার্লামেন্টে বামপন্থী এনডিপিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হচ্ছে। কারণ তাদের সমর্থন ছাড়া মধ্যপন্থী লিবারেল কোন বিল সংসদের পাশ করতে পারবে না।  

নির্বাচনের শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা

এই নির্বাচনের খরচ প্রায় ৬১০ মিলিয়ন ডলার! এটা শুধু নির্বাচন পরিচালনার সরকারি খরচ। কিন্তু এর বাইরে আছে প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নিজস্ব বাজেট সেটার সাথে অন্যান্য খরচ ও সময় যুক্ত করলে এই অংক হবে অনেক বেশি। যে খরচটা হবার কথা ছিল আরো দু’বছর পরে কিন্তু ক্ষমতার সমীকরণে-কৌশলে তা চলে গেল আগেই। করোনা সংকটে তা হবে জনগণের উপর একটি বাড়তি চাপ। ক্ষমতার রাজনীতিকে ব্যক্তি, দল, মানুষের মনোভাব, বাস্তবতা ও সময়কে বিবেচনায় না নিলে-ফলাফল সবসময় ভাল হয় না। কানাডার এই মধ্যবর্তী নির্বাচনই তার প্রমাণ।

লেখক: গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক। 

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
সর্বশেষ খবর
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত

৫৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল
ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের চাপায় হেলপার নিহত
বাসের চাপায় হেলপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম
বগুড়ায় সপ্তাহের ব্যবধানে হঠাৎ বেড়েছে চালের দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় গোসল করতে নেমে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পদ্মায় গোসল করতে নেমে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, সমস্যা ও করণীয় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়ির পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, সমস্যা ও করণীয় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ কারেন্ট জালসহ আটক ৩
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ কারেন্ট জালসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ জুলাইয়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা সম্ভব : অর্থ মন্ত্রণালয়
৩১ জুলাইয়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা সম্ভব : অর্থ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি
আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে