শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

চ্যালেঞ্জগুলো কি?

ড. মুহম্মদ দিদারে আলম মুহসিন
অনলাইন ভার্সন
চ্যালেঞ্জগুলো কি?

আনন্দের বিষয়, দেশ করোনা অতিমারির সর্বশেষ ধাক্কাটা সামলে উঠেছে। চলতি বছরের এপ্রিল-মে থেকে শুরু করে দেশবাসী করোনাভাইরাসের দুটো তীব্র ছোবলের মুখোমুখি হল। প্রথম দফায় উত্থাপটা ছড়িয়েছিল সাউথ আফ্রিকান বা বিটা ভ্যারিয়েন্ট। মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে হঠাৎ দেখা গেল, সংক্রমণের হার ক্ষিপ্র গতিতে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। দেশে প্রথমবারের মতো দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা সাত হাজার এবং মৃত্যুর সংখ্যা শতক ছাড়িয়ে যায়। টানা কয়েক সপ্তাহ পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২০ শতাংশ বা তার উপরে অবস্থান করে। 

মে মাসের শেষ নাগাদ এই ধাক্কাটা মিইয়ে আসলেও অভিজ্ঞ মহলের মনে কিছুতেই স্বস্তি আসছিল না। এর কারণ, পাশের দেশ ভারতে একই সময়ে এ যাবৎকালের ভয়াবহতম তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছিল করোনাভাইরাসের ডেল্টা বা ভারতীয় ধরণ। এ ধাক্কাটা বাংলাদেশেও আসবে তা একরকম প্রত্যাশিতই ছিল। শুধু দেখার বাকি ছিল, কবে আসে এবং কতটা ভয়ংকর রূপে। তবে, খুব বেশি দিন লাগেনি। জুন মাসেই শুরু হয় আক্রমণটা। জুলাই-আগষ্টে রুদ্র মূর্তি ধারণ করে। এদেশের মানুষ টানা কয়েক সপ্তাহ প্রতিদিন দশ সহস্রাধিক নতুন সংক্রমণ দেখতে পায়, যা এক পর্যায়ে এমনকি পনের হাজারও ছাড়িয়ে যায়। দিনের পর দিন মৃত্যুর সংখ্যা দুইশ' এর উপরে অবস্থান করে। সেই সাথে শনাক্তের হার ছিলো ৩০ শতাংশের ঘরে। সংক্রমণের এই তীব্রতা ও মৃত্যুর মিছিলে সারাদেশে হাহাকার পড়ে যায়। দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হয়।

বাংলাদেশে গেল বছরের মার্চে করোনা অতিমারির সূচনার পর থেকে এ পর্যন্ত তিনটি পর্যায়ে এই মারণজীব আঘাত হানে। প্রথম পর্যায়টি বিগত বছরের মার্চ মাসে দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর থেকে শুরু হয়ে প্রায় সারাটি বছর ধরে চলে। এই পর্যায়ে করোনাভাইরাসের আদি রূপটি মূল ভূমিকা পালন করেছে বলে ধরে নেয়া যায়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় আঘাত নিয়ে আমরা উপরে আলোচনা করেছি। চলতি সালের এপ্রিল-মে সময় কালে দ্বিতীয় আঘাতটি এসেছিল এক অদ্ভুত ক্ষিপ্রতা ও তীব্রতায় এমন এক সময় যখন মানুষ ভাবতে শুরু করেছিল, অতিমারির পাট বুঝি চুকে-বুকে গেছে। ক্ষিপ্রতা ও তীব্রতায় মধ্য জুন থেকে মধ্য সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিস্তৃত তৃতীয় আঘাতটি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, এটি দীর্ঘ সময় প্রলম্বিত হলে এদেশের স্বাস্থ্য-ব্যবস্থা ও অর্থনীতির সামগ্রিক কাঠামো হয়তোবা পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়ত।

আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী, অবশেষে সেপ্টেম্বরে এসে অতিমারির এই সর্বশেষ ও সবচেয়ে তীব্র আঘাতটি প্রশমিত হয়ে এসেছে। মাঝখানে প্রায় এক মাস লকডাউনের সময়োচিত পদক্ষেপ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে থাকবে। দেশে চলমান গণ-টিকাদান কর্মসূচিও নিঃসন্দেহে এতে কিছু অবদান রেখেছে। 

সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালের র‌্যামন ম্যাগসেসে পুরষ্কার বিজয়ী বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরী মনে করেন, দেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষের শরীরে করোনা প্রতিরোধী হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হয়েছে, যা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রেখেছে। 

প্রশ্ন হলো, করোনা অতিমারির এ ধাক্কাটাই কি শেষ, নাকি এরকম আরও আঘাত আসতে পারে? আর এ ধরণের পুনরাক্রমণ ঠেকাতে আমাদের করণীয়ই বা কী? এ প্রশ্নটি আরও বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই কারণে যে, প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর সরকার ১২ই সেপ্টেম্বর থেকে কিছুটা সতর্কতার সাথে স্কুল-কলেজ খুলে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। ২৭শে সেপ্টেম্বরের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও খুলে দেয়া যেতে পারে বলে নির্দেশনা এসেছে। তবে, শিক্ষা মন্ত্রী সংক্রমণ বেড়ে গেলে প্রয়োজনে আবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হবে বলে সাবধান বাণী উচ্চারণ করেছেন। 

উল্লেখ করা যেতে পারে, পাশের দেশ ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশেই বিভিন্ন সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া কিংবা লকডাউন/ বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার পর সংক্রমণে আবার তেজি ভাব দেখা গেছে। এমনকি, কোথাও কোথাও পুনরায় বিধিনিষেধ আরোপ করতে হয়েছে।
করণীয় নির্ধারণ করতে হলে আগে কারণটা বুঝা জরুরি। কোভিড-১৯ অতিমারি এই যে রোদ-বৃষ্টির খেল দেখাচ্ছে, মানে একটি ধাক্কা স্তিমিত হয়ে আসার পর যে পুনরায় নব বিক্রমে আরেকটি ধাক্কা আঘাত হানছে, বিজ্ঞানীরা মোটা দাগে এর দুটো প্রধান কারণ চিহ্নিত করেছেন। এক, অতিমারির এক একটি ধাক্কা স্তিমিত হয়ে আসা, এর ফলে বিধিনিষেধ তুলে নেয়া এবং স্কুল কলেজ খুলে দেয়ার পর জনসাধারণ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে অবহেলা ও গা-ছাড়া ভাব। দীর্ঘদিন অবরুদ্ধ থাকার পর হঠাৎ ছাড়া পেয়ে জনসমষ্টির একটি অংশ কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে বল্গাহীন আচরণ করতে শুরু করে। এতে করে গৃহকোণে আবদ্ধ থাকার সুবাদে এতদিন যারা এই অণুজীবের ছোবল থেকে বেঁচে গিয়েছিল তারা অণুজীবের সংস্পর্শে এসে আক্রান্ত হতে শুরু করে। 

দুই, মিউটেশন প্রক্রিয়ার ভাইরাসের নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব, যাদের বেশিরভাগই বিশেষ কোন সমস্যা তৈরি না করলেও কোন কোনটি ভয়ংকর বলে প্রমাণিত হয়েছে। বাংলাদেশে চলতি বছর অতিমারির যে দুটো ধাক্কা আসে, তা এধরণের ভিন্নতর ভ্যারিয়ন্টের কারণেই ঘটে। এ ভ্যারিয়েন্টগুলো প্রাথমিকভাবে বিশ্বের কোন একটি অঞ্চলে আবির্ভূত হয়ে থাকলেও তাদের অত্যধিক সংক্রমণশীলতার কারণে অতি অল্প সময়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ভাইরাস যত বেশি জন থেকে জনান্তরে ছড়ায়, মিউটেশনের মাধ্যমে নতুন নতুন ধরণের উদ্ভবের সম্ভাবনাও ততই বাড়তে থাকে। কাজেই এটা ঠেকাতে হলে দরকার, দ্রুত সমগ্র জনসমষ্টিকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা, যাতে ভাইরাস ছড়ানোর সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি, পরিসংখ্যানের দিকে না তাকিয়ে সকলের মাস্ক পরিধান ও শারীরিক দুরত্ব বজায় রাখার মতো স্বাস্থ্যবিধির অনুসরণ অব্যাহত রাখাও জরুরি। কারণ, আপনি টিকার ডোজ সম্পূর্ণ করে থাকলেও ফের নতুন কোন ভ্যারিয়েন্টে যে সংক্রমিত হবেন না তার কোন নিশ্চয়তা নেই।

স্কুল-কলেজ ইতোমধ্যেই খুলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও শিগগির খুলতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের চোখে-মুখে প্রবল উচ্ছাস-আনন্দ। অভিভাবক মহল তথা আপামর জনসাধারণও ফেলছে স্বস্তির নিঃশ্বাস। প্রশ্ন হলো, এ আনন্দ-উচ্ছাস স্থায়ী হবে তো? পুনরায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ার মতো পরিস্থিতির উদ্ভব হবে না তো? কী করা চাই? কোভিড-১৯ এখন আর নতুন কিছু নয়। সবাই কম-বেশি জানে-বুঝে, কী থেকে কী হয়, রক্ষাকবচই বা কী? তবে, উপরের আলোচনা থেকে এটি নিশ্চয়ই স্পষ্ট হয়েছে যে, এর পরেও ঝুঁকি থেকে যাবে। একটু অসতর্ক হলেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সংক্রমণ বিস্তারের হট স্পটে পরিণত হতে পারে। সতর্কতা হিসেবে সরকার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ টিকা গ্রহণ নিশ্চিত করে তারপরেই কেবল বিশ্ববিদ্যালয় খোলার জোরালো নির্দেশনা দিয়েছে। খোলার পরে মূল চ্যালেঞ্জটি হবে, মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও জনসমাগম পরিহারের মতো বিষয়গুলো নিশ্চিত করা।

এ লক্ষ্যে শ্রেণি কক্ষে অর্ধেক কিংবা এক-তৃতীয়াংশ ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে ক্লাস পরিচালনা করতে হতে পারে। এক্ষেত্রে প্রয়োজন দেখা দিতে পারে শিফটিং কিংবা একই সাথে অনলাইন-অফলাইন (হাইব্রিড) পদ্ধতিতে ক্লাস নেয়ার। হলগুলোতে এতদিন যে গণরুম কিংবা ডাবলিং-ফ্লোরিং সংস্কৃতি চলে এসেছে তা আর চালিয়ে নেয়ার সুযোগ নেই। প্রশ্ন হলো, এই ছেলে-মেয়েগুলো তাহলে যাবে কোথায়? প্রশাসন দায়িত্বটা কাঁধে নিলে একটি সমাধান অবশ্যই বেরিয়ে আসবে। তবে, আগে থেকেই একটি পরিকল্পনা থাকা চাই। ডাইনিং, ক্যান্টিন, ক্যাফেটেরিয়া সহ ক্যাম্পাস ও এর আশপাশের খাবার দোকানগুলো হতে পারে যুগপৎ অনিয়ন্ত্রিত জনসমাগম এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশনজনিত কারণে সংক্রমণ বিস্তারের একটি উৎস। সুনির্দিষ্ট ও বিস্তৃত কর্ম-পরিকল্পনা ব্যতিরেকে এদিকটার যথার্থ ব্যবস্থাপনা সহজ হবে না। অনেক দিন পর ক্যাম্পাস খোলার সূবাদে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই হলে-চত্বরে, দোকান-পাটে অহেতুক জমায়েত করে আড্ডা দেয়ার প্রবণতা দেখা যাবে। এটাকেও নিয়ন্ত্রণের বিষয় বিবেচনা করতে হবে।

আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাই সমাজের সবচেয়ে সচেতন ও প্রাগ্রসর অংশ। ঐতিহ্যগতভাবে, এঁরাই জাতির যে কোন ক্রান্তিলগ্নে চিন্তা-চেতনার জগতে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছেন। কাজেই, উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোর ব্যাপারে তাঁরা মোটেই অসচেতন নন। কিন্তু, এতদসত্ত্বেও আপনি হয়তো দেখবেন, একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এক্ষেত্রে অহেতুক গাফিলতি করছে। ভাবখানা অনেকটা এরকম: কী আর এমন হবে? একারণে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ক্যাম্পাসে স্বাস্থ্যবিধি পালন নিশ্চিতে বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে সবসময় একটি প্রক্টরিয়াল টিম কাজ করে থাকে। তবে, আলোচ্য ক্ষেত্রে জনবল ও কাজের ধরণের নিরিখে তা যথেষ্ট কিনা বিবেচনার প্রয়োজন রয়েছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছায় সাগ্রহে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে না দিলে জোরজবরদস্তি করে তাদের নিয়ম-কানুন মানানো সহজ নাও হতে পারে। একারণে, বিভিন্ন বিভাগ, হল ও সর্বোপরি সমগ্র ক্যাম্পাসের জন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে স্বাস্থ্য-বিধি নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্যাট্রল টিম গঠনের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা যেতে পারে।

আমাদের দেশের বাস্তবতায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যম্পাসগুলো অনেকটা বারুদতূল্য। হঠাৎ করে খুব ছোট্ট একটি ঘটনাও এখানে বিশাল অস্থিরতার জন্ম দিতে পারে। সব ধরণের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়ার পরও ক্যাম্পাস খোলার পর কিছু শিক্ষক-শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। ক্ষেত্রবিশেষে হাসপাতালে ভর্তিরও প্রয়োজন হতে পারে। একটিমাত্র দুর্ঘটনাও মারাত্মক প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিতে পারে। একারণে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোভিড-১৯ -এর উপসর্গ দেখা দিলে তাৎক্ষণিক পরীক্ষা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার একটি ব্যবস্থা থাকা জরুরি। কোভিড-১৯ অতিমারি বিশ্বময় নীতিনির্ধারকদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করতে বাধ্য করেছে। পরিবর্তিত এই বাস্তবতায় দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে বিদ্যমান মেডিকেল সেন্টারগুলোকে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন এক-একটি ছোট-খাট হাসপাতালে রূপান্তরের উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। এগুলো বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পাশাপাশি আশপাশের লোকালয়গুলোকেও স্বাস্থ্যসেবা দিতে পারবে। বিশ্বের অনেক দেশেই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো এ ধরণের সেবা দিয়ে থাকে। আমাদের দেশে এটি চালু করা গেলে প্রচলিত ধারার সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর উপরও চাপ কমবে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট বিষয়াদিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরাও এখানে বিভিন্ন দিকে হাতে-কলমে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাবে। সবাই ভাল থাকুন।

লেখক: অধ্যাপক ও সভাপতি, ফার্মেসি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে