শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৪, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আপন আলোয় দেদীপ্যমান একজন শেখ হাসিনা

অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
আপন আলোয় দেদীপ্যমান একজন শেখ হাসিনা

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী বিশ্বনেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ক্রান্তিলগ্নে বাঙালি জাতিকে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে তিনি নিয়ে গেছেন কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে। দূরদর্শী নেতৃত্বে নবীন বাঙালি জাতিকে পৌঁছে দিয়েছেন সমৃদ্ধি ও অতুলনীয় উন্নয়নের এক ধারাক্রম। অসাম্প্রদায়িক, উদার, প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক ও বিজ্ঞানমনস্ক দৃষ্টিভঙ্গি বঙ্গবন্ধুকন্যাকে এনে দিয়েছে এক আধুনিক ও অগ্রসর রাষ্ট্রনায়কের স্বীকৃতি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিলো বাংলার স্বাধীনতা ও বিশ্ব দরবারে বাঙালির মাথা উঁচু করা তথা ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠা করা। তাঁর নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। তাঁর অসমাপ্ত কাজ অর্থাৎ ‘সোনার বাংলা’ তথা সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্নপূরণ করে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

শেখ হাসিনা- বাংলার মানুষের একমাত্র আশা-ভরসাস্থল। যিনি দুঃসময়ে জাতিকে পথ দেখিয়েছেন। দূরদর্শী এ নেতার জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর; গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে। পিতা শেখ মুজিব তখন কলকাতায় ভারত-ভাগের পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি, দাঙ্গা প্রতিরোধ এবং লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত। তাই জন্মের পর দাদা ও দাদীর স্নেহ-আশীর্বাদ নিয়ে শুরু হয় শেখ হাসিনার জীবন।

দাদা শেখ লূৎফর রহমান নাতনীর নাম রাখেন ‘হাসিনা’। মা তাকে বুকের ভেতর মমতায় জড়িয়ে রাখতেন। প্রথম সন্তান জন্মের খবর পেয়ে বাবা হঠাৎ একদিন বাড়ি এসে মেয়েকে কোলে তুলে নিয়ে ডাকলেন, ‘হাচুমণি’। মেয়ে কোলে নিয়ে কপালে এঁকে দিলেন স্নেহের চুম্বন। কে জানতো- সেদিনের ছোট্ট পরী ‘হাচুমণি’ই হবেন আজকের বাংলাদেশের কাণ্ডারি; জনতার প্রিয় নেতা, বিশ্বনেতৃত্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।

নদী-খাল-বিল ও হাওর-বাওড়ের দেশ বাংলাদেশের অন্যান্য দশটি গ্রামের মতই টুঙ্গিপাড়াও সবুজে আচ্ছাদিত একটি গ্রাম। ওই গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে বাইগার নদী। নদীতে মাছ ধরা, নৌকা চলার দৃশ্য দেখে এবং সবুজ প্রকৃতির গন্ধ মেখেই শেখ হাসিনার শৈশব কাটে। প্রাথমিক শিক্ষা-জীবন শুরু সেখানেই।

এরপর ঢাকায় এসে আজিমপুর গার্লস হাইস্কুল থেকে স্কুল পর্যায়ের শিক্ষা সমাপন করে তিনি ভর্তি হন গভর্নমেন্ট ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজ; যা বর্তমানে বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ। সেখান থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন তিনি।

ওই কলেজে পড়াকালে ১৯৬৬-৬৭ মেয়াদে কলেজ ছাত্রী সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৭৩ সালে শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এর আগে ১৯৬৮ সালে প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম.এ ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।

এদিকে আজীবন সংগ্রামী পিতা শেখ মুজিব মানুষের অধিকার আদায় করতে গিয়ে বারবার জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন। তাই মা শেখ ফজিলাতুন্নেছার ছায়াসঙ্গী হয়েই কেটেছে শেখ হাসিনার। শেখ হাসিনা আত্মপ্রত্যয়ী, মানবতাবাদী, দূরদর্শী নেতৃত্বের অধিকারী। যার প্রকাশ ঘটেছিল সেই ছাত্রজীবনেই। তবে তারুণ্যের সেই দিনগুলো থেকে আজকের শেখ হাসিনা অভিজ্ঞতায় অনেক সমৃদ্ধ। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি খুবই ঋদ্ধ। বুদ্ধিমত্তা আগের মতোই প্রখর, সহনশীলতা ও দৃঢ়তা, ধৈর্য, যেন তার চরিত্রগত ধর্ম।

ভালোবাসায় ও সহমর্মিতায় তিনি সবার কাছে প্রিয় এবং বাঙলার মানুষের অতি আপনজন। তাই আজ আমাদের কাছে গর্বের বিষয় শেখ হাসিনা, বাংলাদেশের প্রতীক হিসেবে জনগণের কাছে নন্দিত। তিনি জনমানুষের নেতা। সেখান থেকে এখন বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছেন।

১৫ আগস্টের শোকাবহ ঘটনা শেখ হাসিনার জীবনে অনেক বড় বেদনাদায়ক এবং এক গভীরতম ট্রাজেডি। এই শোক তাকে দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করে যেতে শক্তি দিয়েছে, করে তুলে তুলেছে আরও দায়িত্বশীল।

স্বাধীনতার পর সাড়ে তিনবছর; বঙ্গবন্ধু মহাব্যস্ত একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজে। এ সময়টায় পাশে থেকে তাঁকে সহযোগিতা করেন বাঙালির স্বপ্নজয়ের সারথি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা। এর মাঝে জার্মানিতে অবস্থান করা স্বামী প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার কাছে যান শেখ হাসিনা। সঙ্গে ছিলেন ছোটবোন শেখ রেহানা। তাই পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট কালরাতে স্বাধীনতাবিরোধী ও ক্ষমতালিপ্সুদের ভয়াবহ আক্রমণ থেকে রক্ষা পান তারা।

কিন্তু নৃশংসভাবে প্রাণ দিতে হয় জাতির পিতা শেখ মুজিবসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের। ঘাতকের বুলেট রেহাই দেয়নি ১০ বছরের ছোট্ট শিশু রাসেলকে। যা জাতির জন্য চির লজ্জার ও গ্লানির। ইতিহাসের একটি কালো অধ্যায় হিসেবে বারবার ফিরে আসে বাঙালির মানসপটে। আগেই বলেছি, এ ঘটনা স্বভাবতই শেখ হাসিনার জীবনে সবচেয়ে বড় বেদনাদায়ক ও গভীরতম ট্র্যাজেডি। ওইদিন যেসব লোভী ও বিশ্বাসঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুর পবিত্র রক্ত মেখে নিজেরা হয়েছিলো ঘাতক ও খুনি; তাদের সেই ভিত সেদিন শক্ত হতে পারেনি। চরিতার্থ করতে পারেনি তাদের পাপী হৃদয়ের লালসা।

পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে খুনি মোশতাকেরা বাঙালির অস্তিত্বকে মুছে ফেলার অপচেষ্টায় মেতে উঠেছিলো বারবার। তাদের উচ্ছিষ্টভোগী লোভীরা কেউ কেউ তলে তলে তাদেরই সমর্থন করে গেছে। ক্যু-পাল্টা ক্যু ও হত্যা এবং অস্ত্রের ঝনঝনানিতে তারা ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা, গণতন্ত্র এবং রাজনীতিকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠেছিলো। দেশজুড়ে কায়েম করা হচ্ছিল দুর্নীতি ও দুঃশাসনের রাজত্ব।

একইসঙ্গে ইমডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করে মোশতাক ও তার দোসরেরা। পাশাপাশি খুনিদের বাংলাদেশের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেওয়া হয়। পুনর্বাসন করা হয় রাজনৈতিকভাবে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১— দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল সংকটময়। সংশয় প্রতিহিংসা-দমনপীড়ন ও শোষণে মানুষ হয়ে পড়ে অসহায়।

কাণ্ডারিবিহীন ‘নৌকা’য় মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়ে। এর মাঝে ১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারিতে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হয়; সেখানে সর্বসম্মতিক্রমে প্রবাসে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে দলের সভাপতি করা হয়।

১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে প্রত্যাবর্তন করলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭৫ সালের পর টানা ছয় বছর তাকে দেশে ফিরতে দেয়া হয়নি। মুজিবহীন বাংলাদেশে তাকে পেয়ে যেন দেশের মানুষ নতুন করে স্বপ্ন বুনতে শুরু করল। শেখ হাসিনার এই ফিরে আসা ছিল গণতন্ত্রের ফিরে আসা, দেশের উন্নয়ন ও প্রগতি এবং আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবির ফেরা।

দেশে ফেরার পর বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানায় বাংলাদেশের লাখ লাখ জনতা। তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনের সংবর্ধনায় লাখ লাখ মানুষের ভালোবাসায়ই সেদিন শেখ হাসিনা খুঁজে পেয়েছিলেন পিতৃশোকের সান্ত্বনা, মা হারানোর বেদনায় প্রলেপ। ভাই-স্বজন হারানোর কষ্ট থেকে শক্তি সঞ্চয় করে তিনি পেয়েছিলেন এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। বাংলার আপামর মানুষের মাঝেই তিনি খুঁজে পেলেন হারানো পিতা-মাতা, ভাইসহ স্বজনদের ভালোবাসা।

তখন থেকেই তার ধ্যান-জ্ঞান একটাই, দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণ এবং বিশ্বদরবারে বাঙালিকে একটি উন্নত জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা।

জনগণের উদ্দেশ্যে সেদিন তিনি বলেন, ‘আমি বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য এসেছি। আপনাদের বোন হিসেবে, মেয়ে হিসেবে, আমি বঞ্চিত মানুষের পাশে থাকতে এসেছি। বাবা, মা, ভাই সব হারিয়েছি। আপনারাই আমার পরম আত্মীয়। … আপনাদের ভালোবাসা নিয়ে মুক্তির সংগ্রামে নামতে চাই। মৃত্যুকে ভয় পাই না। বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য আমার বাবা আজীবন সংগ্রাম করেছেন। বাংলার মানুষের জন্যই জীবন দিয়েছেন। আমিও প্রয়োজনে বাবার মতো আপনাদের জন্য জীবন দেব’।

বঙ্গবন্ধুকন্যার এই বক্তব্যে তখন দিশেহারা বাঙালি জাতির মাঝে যেন নতুন প্রাণের সঞ্চারিত হলো। তারা জেগে উঠলো নতুন আশায়, নতুন স্বপ্ন ও উদ্যমে। দৃপ্ত স্বপ্ন, আপসহীন প্রতিশ্রুতি আর অসহায় মানুষগুলোকে নিয়ে জাতির পিতার দেখা অসমাপ্ত স্বপ্নের লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া শুরু করলেন শেখ হাসিনা।

তার সেদিনের সেই প্রত্যয় আর দূরদর্শী নেতৃত্বের ফলেই আজ এক সময়ের দুর্যোগের দেশ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ এখন সমৃদ্ধির পথে সাবলীল গতিতে এগিয়ে চলেছে। বিশ্বে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আমরা এমডিজি অর্জন করেছি। পরিপূর্ণভাবে অর্জন করে চলেছি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাসমূহ অর্জনে, যার সাফল্য বয়ে এনেছে জাতিসংঘের পুরস্কার।

দেশ থেকে শেখ হাসিনার প্রচেষ্টায় যেমন মঙ্গা দূর হয়েছে, তেমনই সৃষ্টি হয়েছে কর্মসংস্থান। তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর উদ্যোক্তা তৈরিতেও তার রয়েছে নানা উদ্যোগ। তাঁর ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তব। যার ফল আমরা এই বৈশ্বিক মহামারি করোনাকালে বেশ ভালোভাবে ভোগ করছি। এখন ঘরে বসেই অনলাইন প্লাটফর্মে অফিসিয়াল কাজও সম্পন্ন হচ্ছে। শিক্ষাকার‌্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

পাশাপাশি দক্ষ হাতে রাষ্ট্র পরিচালনা করে শেখ হাসিনা দেশের মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। যুদ্ধাপরাধী ও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করে জাতিকে করেছেন কলঙ্কমুক্ত। কিন্তু তাঁর এই দীর্ঘপথ মোটেই মসৃণ ছিলো না, ছিলো কণ্টকাকীর্ণ। আর এই সংগ্রামে শেখ হাসিনাকে কমপক্ষে ২১ বার হত্যাচেষ্টা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষটি ছিলো ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমায় ওইদিন প্রাণে বেঁচে যান তিনি। তবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার শ্রবণশক্তি।

হত্যাচেষ্টাসহ ষড়যন্ত্রের জাল ছড়িয়ে থাকলেও দমে যাওয়ার মানুষ নন শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘ন্যায় ও সত্যের পথ কঠিন পথ, সেই কঠিন পথ আমি বেছে নিয়েছি।’ (শান্তি নিকেতনের বিশেষ সমাবর্তনে বক্তব্য, ১৯৯৯)

শেখ হাসিনা আজ অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ, বুদ্ধিমত্তায় প্রখর; সহনশীলতা ও দৃঢ়তা এবং ধৈর্য যেন তার চরিত্রগত ধর্ম। ভালোবাসায় ও সহমর্মিতায়ও তিনি বাংলার মানুষের প্রিয় এক ভগিনী, অতি আপনজন এবং একজন মমতাময়ী মা। তাই তো আজ তিনি বাংলাদেশের জনগণের হয়ে বিশ্বনন্দিত। বিশ্বনেতারাও তার নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের চলতি অধিবেশনে সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তেনিয় গুতেরেস শেখ হাসিনার নেতৃত্বের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। এটা আমাদের জন্য বেশ গৌরবের ও আনন্দের।

এদিকে নেতৃত্বগুণে বিশ্বের শীর্ষ নারী শাসকের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এক্ষেত্রে সরকারপ্রধান হিসেবে ভারতের ইন্দিরা গান্ধী, ব্রিটেনের মার্গারেট থ্যাচার ও শ্রীলংকার চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন তিনি।

বিরোধীদলের নেত্রী হিসেবেও শেখ হাসিনা ছিলেন আপোসহীন, সংগ্রামে ও আন্দোলনে একজন দূরদর্শী নেতা। দেশে ফেরার পর তৎকালীন সরকার তাকে ৩২ নম্বরের বাড়িতে যেতে দেয়নি। পিতা-মাতাসহ স্বজনদের হত্যার ঘটনায় মামলা পর্যন্ত করতে পারেননি তিনি। শত নির্যাতন ও মানসিক কষ্ট নিয়েও মানুষের দুঃখ লাঘবে ১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছেন শেখ হাসিনা। তার পাশে ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।

এরপর দেশের আনাচে-কানাচে ঘুরেছেন, দলকে সংগঠিত করেছেন। এই সফরেও তার ওপর হামলা হয়েছে। ১৯৯৪ সালে বিরোধীদলে থাকাকালে পাবনার ঈশ্বরদী রেলস্টেশনে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি ও বোমা হামলা চালানো হয়। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা যার সঙ্গে থাকে, তাকে কী আর কোনো বিপদে ফেলা যায়! স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাই ঢাল হয়ে তাকে রক্ষা করেন। পিতার মতো অসীম সাহসী, দৃঢ়তায় অবিচল, দেশপ্রেম ও মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন একজন আদর্শবাদী নেতা হিসেবে শেখ হাসিনা মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।

পূর্ব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে দক্ষিণ চষে বেড়িয়েছেন শেখ হাসিনা। দেশের যেকোনো সংকটে তার নেতৃত্ব দলমত নির্বিশেষে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি তিনি। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। তিনি হন প্রধানমন্ত্রী। ২০০১ সাল পর্যন্ত দেশশাসন করেন।

এর মাঝেই শেখ হাসিনা প্রমাণ করেন শাসক হিসেবে তিনি যেমন দেশনন্দিত, তেমনি গণতন্ত্র ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশ্বনেতার মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত। তার শাসনামলে আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে হতদরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য ও অর্থ বরাদ্দ এবং অন্যান্য সহযোগিতা মানুষকে অসহায়ত্ব থেকে রক্ষা করেছিল। এখনও অসহায়দের মাঝে ঘর উপহার দিয়েছেন, অব্যাহত রেখেছেন তাদের কল্যাণে নেয়া নানা প্রকল্প।

দেশকে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তুলে তিনি দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্যের কষাঘাত থেকে মানুষকে রক্ষা করে ভাগ্যোন্নয়নের পথে দাঁড় করেন। নারীর ক্ষমতায়নে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি এবং সন্তানের অভিভাবক হিসেবে সব ক্ষেত্রে পিতার পাশাপাশি মাতার নামের স্বীকৃতিও ছিল তার একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে কৃষকদের ঋণ প্রদান, কৃষি সামগ্রীর মূল্যহ্রাস এবং সহজ প্রাপ্যতাও ছিলো বিরাট অবদান। ওই সময়ই সম্পন্ন হয় পার্বত্য শান্তি চুক্তি। যার ফলশ্রুতিতে পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি ও বাঙালিদের মধ্যে চলা দীর্ঘদিনের সশস্ত্র সংগ্রামের সমাপ্তি হয়।

১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি শান্তি বাহিনীর প্রধান জ্যোতিরিন্দ্র প্রিয় লারমা খাগড়াছড়ি স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অস্ত্র সমর্পণ করেন। ১৯৯৮ সালে শেখ হাসিনা ভারত ও পাকিস্তান সফরে গিয়ে তাদের আহ্বান জানান, পরমাণু যুদ্ধ থেকে বিরত থাকার। তখন ওই দু’দেশের মধ্যে তখন পরমাণু অস্ত্রের পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণের কারণে উত্তেজনা চলছিলো।

২০০১ সালে ক্ষমতায় আসে বিএনপি-জামাত জোট সরকার। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বিএনপি-জামাত জোট সরকার চালায় বিরোধীদলকে দমন করার হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশজুড়ে চলে সিরিজ বোমা হামলা। এরপরের ইতিহাস তো সবারই জানা। সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। ওই সরকার দুই বছর দেশ শাসন করে। একপর্যায়ে রাজনীতি ও রাজনৈতিক নেতাদের কারারুদ্ধ করে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা গ্রেফতার-রিমান্ড ও নির্যাতন চালানো হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাও কারারুদ্ধ হন। নিঃসঙ্গ কারাগারে তার ওপর চলে মানসিক নির্যাতন।

এমনকি কারাগারেও স্লো-পয়জনিং করে তাকে হত্যা করার অপচেষ্টা চালানোর খবরও প্রকাশিত হয় সংবাদমাধ্যমে। তবে ভেঙে পড়ার মানুষ নন শেখ হাসিনা। সাব জেলে কারাবন্দী অবস্থায় আদালতে মামলা চলে, সেখানেও তিনি সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করেন। তার বিরুদ্ধে সব মিথ্যা মামলার অভিযোগের কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন- তাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়ার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র চলছে।

এক পর্যায়ে ওই সময়ের তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশে নির্বাচন দেয়। সে সময় তার প্রিয় বাঙলার জনগণ মুক্তিযুদ্ধেও চেতনার ধারক ও বাহক শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলো। যার প্রমাণ তারা দিয়েছে ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে। বিপুল ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট।

এরপরই শুরু হয় শেখ হাসিনার দিন বদলের পদক্ষেপ। তিনি জাতিকে নতুন ভিশন দিয়েছেন, যার নাম রূপকল্প-২০২১; বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত করাই এর ভিশন। দিয়েছেন রূপকল্প-২০৪১, শতবর্ষব্যাপী ডেল্টা প্ল্যান। শেখ হাসিনা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’র স্বপ্ন দেখান; যেখানে সর্বাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ জনশক্তি থাকবে। আর সেই কর্মসূচি নেয়া হয় একেবারে তৃণমূল থেকে। শেখ হাসিনার পরিকল্পনায় এই উদ্যোগের স্থপতি তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও তার সুযোগ্যপত্র সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ-এখন বাস্তব। পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ও কর্মসংস্থানের ব্যাপক উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আজ মডেল হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি। নারীর ক্ষমতায়নে নেয়া নানা উদ্যোগও বেশ প্রশংসিত হয়েছে। প্রায় ১১ লাখ নির্যাতিত রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে মানবতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

বঙ্গবন্ধুকন্যার কাছে দেশ ও দেশের মানুষই হলো প্রধান কথা। এর বাইরে তিনি যেতে চান না, যেতে পারেন না এবং যানও না। এটাই তার বড় গুণ। ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহ দমনকালে তাঁর ইস্পাত কঠিন দৃঢ়তা আমরা জানি। রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য, জ্ঞান, আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে– এটা আমাদের কাছে অনেক বড় প্রাপ্তি।

বর্তমানে কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে নেওয়া পদক্ষেপে তার সুযোগ্য ও দূরদর্শী নেতৃত্বের ছাপ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি চলছে ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রম। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং পদক্ষেপে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করে নতুন সূর্যের আলোয় আলোকিত হবে লাল-সবুজের বাংলাদেশ।

করোনা পরিস্থিতিই শুধু নয়, বর্তমান বিশ্ব যখন অর্থনৈতিক মন্দায় জর্জরিত, দেশে দেশে মূল্যবৃদ্ধিসহ সমস্যা জটিল হচ্ছে তখন একজন শেখ হাসিনার হাত ধরেই শক্তিশালী হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। ২০০৫ সালে দেশে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪০ শতাংশের বেশি। এখন তা নেমে এসেছে প্রায় ২০ শতাংশে।

তবে দেশে সমস্যা যে নেই তা নয়। বয়সে ৫০ এর কাছাকাছি থাকা দেশটির আরও এগিয়ে যেতে হবে। দেশের মানুষ ন্যূনতম শান্তি ও স্বস্তিতে জীবনযাপন করছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ ও নিরাপদ বাংলাদেশ করার উদ্যোগও নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী; যেখানে শিক্ষা-স্বাস্থ্য-কর্মসংস্থান ছাড়াও সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশের সম্ভাবনা থাকবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে শেখ হাসিনা তার সততা, আত্মত্যাগ, দূরদর্শিতা ও দেশপ্রেমের মাধ্যমে বিশ্বনেতৃত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তার নেতৃত্বেই উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে মানুষ। জন্মদিনে মানবতার নেত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিনে জানাই অভিনন্দন ও শ্রদ্ধার্ঘ্য। শুভ জন্মদিন।

লেখক: উপাচার্য, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা