শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, সোমবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২১

জাতিসংঘে ভারত-পাকিস্তানের তুমুল বাহাস

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জাতিসংঘে ভারত-পাকিস্তানের তুমুল বাহাস

জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানদের ভাষণ ও বিতর্ক গত সপ্তাহে শেষ হলো। এবারের অধিবেশনটি বহু কারণে বিশ্বের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। করোনা টিকার বৈষম্যহীন বণ্টন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে মুক্তি, আফগানিস্তানে উগ্রপন্থি কট্টর ইসলামিস্ট তালেবান বাহিনীর ক্ষমতা দখল ও তার পরিণতি, পরাশক্তির দ্বন্দ্ব-সংঘাতে বিশ্বব্যবস্থার অকার্যকারিতা এবং রোহিঙ্গা সমস্যা; মূলত এ বিষয়গুলো নিয়েই বিশ্ব নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দিয়েছেন এবং বিতর্ক করেছেন।  কিন্তু পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ভার্চুয়ালি যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে উপরোক্ত বিষয়গুলোর উল্লেখ ছিল খুবই সামান্য, ভাসাভাসা। তিনি সব কূটনৈতিক শিষ্টাচারকে উপেক্ষা করে অকস্মাৎ ভারতের বিরুদ্ধে প্রচন্ড আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিয়েছেন, যা আগের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। ইমরান খানের বক্তব্যের কয়েকটি কথা তুলে ধরছি। বলেছেন, বিজেপি আর এসএস রিজিকা ভারতের সংখ্যালঘিষ্ঠ ২০ কোটি মুসলমানের বিরুদ্ধে চরম বৈষম্যমূলক আচরণসহ সীমাহীন অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে, মসজিদ ভেঙে ফেলছে এবং মুসলমানদের সব ঐতিহ্য ধ্বংস করছে। আরও বলেছেন, ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে ভারত সরকার কাশ্মীরি জনগণের সব অধিকার হনন করেছে এবং কাশ্মীরবাসী এখন ভারতীয় সেনাদের হাতে বন্দী জীবনযাপন করছেন। ইমরান খান আরও অনেক অভিযোগ উত্থাপন করেছেন, যার কোনো দালিলিক প্রমাণ বা বিশ্বাসযোগ্য রেফারেন্স তিনি উল্লেখ করেননি। ইমরান খানের হঠাৎ এ ধরনের আক্রমণাত্মক বক্তব্যে অধিবেশনের পরিবেশটাই পাল্টে যায়। ভার্চুয়াল ভাষণটি প্রচারের সময় ভারতের সিনিয়র কোনো কূটনীতিক অধিবেশন কক্ষে উপস্থিত ছিলেন না। উপস্থিত ছিলেন প্রথম সচিব পদবির একজন জুনিয়র নারী কূটনীতিক যার নাম সিনহা দুবে। অধিবেশনের রীতি অনুযায়ী ৭৬তম অধিবেশনের সভাপতির কাছে সিনহা দুবে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করার জন্য সময় চান। মালদ্বীপের ঝানু কূটনীতিক ও সভাপতি আবদুল্লাহ শহিদ ১০ মিনিট সময় দেন সিনহা দুবেকে। তথ্য-উপাত্ত, রেফারেন্সসহ আকর্ষণীয় যুক্তি দিয়ে যেভাবে ইমরান খানের বক্তব্যকে খন্ডন করেছেন তাতে জাতিসংঘের কূটনৈতিক পাড়ায় সিনহা দুবে এখন রীতিমতো হিরো। সবার মুখে মুখে সিনহা দুবের নাম। একজন প্রথম সচিবের কাছে একজন প্রধানমন্ত্রীর এমন পরাজয়ের ইতিহাস জাতিসংঘের বিতর্কের ইতিহাসে নেই। সিনহা দুবে অত্যন্ত জোরালো ভাষায় বলেছেন, ভারতের একান্ত অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান অত্যন্ত নগ্নভাবে একতরফা আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিয়ে জাতিসংঘের সব রীতিনীতি ও শিষ্টাচার ভঙ্গ করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, যে মুসলমান সম্প্রদায়ের কথা উল্লেখ করে ইমরান খান মায়াকান্না করেছেন সে রকম আরেকটি মুসলমান সম্প্রদায়ের ওপর ১৯৭১ সালে পাকিস্তান মানব ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যা চালিয়েছে, যার ফলে জন্ম হয়েছে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। দুবে বলেছেন, ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও সেই গণহত্যার জন্য পাকিস্তান কখনো অনুতপ্ত হয়নি, দুঃখ প্রকাশ করেনি এবং গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিচারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি। সুতরাং অন্য দেশের মুসলমান নাগরিকদের জন্য পাকিস্তানের মায়াকান্না কুমিরের ক্রন্দন ব্যতিরেকে অন্য কিছু নয়। দুবে উল্লেখ করেছেন, সাতচল্লিশে হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের দুঃখজনক স্থানচ্যুতির পরেও পঞ্চাশের দশকের শুরুতে পাকিস্তানের (পশ্চিম পাকিস্তান) মোট জনসংখ্যার শতকরা ২১ ভাগ ছিল হিন্দু। কিন্তু বর্তমানে এই সংখ্যা মাত্র শতকরা ২ ভাগ। বিপরীতে ওই সময়ে ভারতে মুসলমান ছিল মোট জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ২০ ভাগ, এখনো ২০ ভাগ রয়েছে। মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্য থেকে ভারতের রাষ্ট্রপতি, প্রধান সেনাপতি ও প্রধান বিচারপতি হয়েছে। কিন্তু বিপরীতে সাংবিধানিকভাবে পাকিস্তানে ওইসব উচ্চ পদের জন্য মুসলমান ব্যতিরেকে অন্য ধর্মাবলম্বীদের অযোগ্য করা হয়েছে। ভারতের অভ্যন্তরে জঙ্গি সন্ত্রাসী আক্রমণের জন্য পাকিস্তানি নাগরিক ধরা পড়েছে এবং বিচারে তাদের শাস্তিও হয়েছে। পক্ষান্তরে এমন কোনো নজির নেই যে, পাকিস্তানের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ভারতীয় নাগরিক জড়িত। পাকিস্তান শুধু ভারতের বিরুদ্ধে নয়, বৈশ্বিক জঙ্গিবাদ বিস্তারে জড়িত, সেটি ভারত বা অন্য দেশের বিশ্লেষকরা বলছেন তাই নয়, পাকিস্তানের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বুদ্ধিজীবীরাও তাদের গবেষণামূলক লেখার মধ্যে তুলে ধরেছেন। উদাহরণস্বরূপ হুসেন হাক্কানির ‘পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি’ এবং জাহিদ হুসেনের ‘ফ্রন্টলাইন পাকিস্তান’ গ্রন্থ দুটির কথা বলা যায়। একজন জুনিয়র কর্মকর্তার কাছে ইমরান খান এমনভাবে নাস্তানাবুদ হবেন তা বোধ হয় পাকিস্তানিদের ভাবনায় ছিল না। ইমরান খানের বক্তব্যের বড় অংশজুড়ে ছিল কাশ্মীর প্রসঙ্গ। তাই কাশ্মীর লেগেসির ওপর একটু নজর বোলাতে হবে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসন অবসানের প্রাক্কালে উপমহাদেশে পাঁচ শরও বেশি ছোট-বড় প্রিন্সলি স্টেট বা স্বশাসিত রাজ্য ছিল। ক্যাবিনেট মিশন প্ল্যান এবং ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাস হওয়া ভারতবর্ষ স্বাধীনতা আইনে বলা হয়, প্রিন্সলি স্টেটগুলো ইচ্ছা করলে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে থাকতে পারবে অথবা ইচ্ছামতো ভারত বা পাকিস্তানের সঙ্গে যোগ দিতে পারবে। প্রিন্সলি স্টেট হিসেবে কাশ্মীর স্বাধীন থাকার প্রস্তাব বেছে নেয়। কিন্তু ১৯৪৭ সালের অক্টোবর মাসে প্রথমে মুজাহিদ ও পরে পাকিস্তান সেনাবাহিনী সরাসরি কাশ্মীর আক্রমণ করে। দ্রুতগতিতে বিরাট এলাকা দখল হয়ে যাওয়ায় এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনী যখন রাজধানী শ্রীনগরের সন্নিকটে তখন কাশ্মীরের রাজা হরি সিংহ ভারতের সাহায্য চান। প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু স্পষ্ট বলে দেন, কাশ্মীর ও পাকিস্তানের যুদ্ধে ভারত জড়িত হবে না। কাশ্মীরের রাজা হরি সিংহ তখন ভারতবর্ষ স্বাধীনতা আইনের ধারা অনুযায়ী ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার দলিলে ১৯৪৭ সালের ২৬ অক্টোবর স্বাক্ষর করেন, যেটি ভারতের সঙ্গে জম্মু ও কাশ্মীরের সংযুক্তি দলিল নামে ইতিহাসে পরিচিত। তারপর ভারতীয় সেনাবাহিনী কাশ্মীর রক্ষার্থে সামরিক অভিযানে নামে। উপরোক্ত দলিলে মোট নয়টি অনুচ্ছেদ এবং চারটি শিডিউল রয়েছে, যাতে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ আছে কী প্রেক্ষাপট ও পরিস্থিতিতে কাশ্মীর ভারতের সঙ্গে সংযুক্তি দলিলে স্বাক্ষর করেছে। একপর্যায়ে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি হয়। সে সময়ে কাশ্মীরের এক বড় অংশ পাকিস্তানের দখলে রয়ে যায় যা আজও পাকিস্তানের দখলে আছে। ১৯৪৮ সালের ২১ এপ্রিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রস্তাব নম্বর ৪৭ পাস হয়। তাতে কাশ্মীরের ভাগ্য নির্ধারণে সুনির্দিষ্ট তিনটি ধাপে কার্যক্রম গ্রহণের উল্লেখ করা হয়। প্রথম ধাপ, পাকিস্তানের সব সেনাবাহিনী এবং বেসামরিক লোকজন সম্পূর্ণভাবে কাশ্মীর থেকে প্রত্যাহার করতে হবে। দ্বিতীয় ধাপ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যত সংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনী রাখার প্রয়োজন হয় সেটি রেখে পর্যায়ক্রমে ভারত তার সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করবে। তৃতীয় ধাপ, সুষ্ঠু গণভোটের জন্য জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ভারত একজন দক্ষ গণভোট প্রাধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে। ব্রিটিশের ভারতবর্ষ স্বাধীনতা আইন অনুসারে পাকিস্তান আগ্রাসী পক্ষ ও দখলদার বাহিনী। এ জন্যই জাতিসংঘের ৪৭ নম্বর প্রস্তাবে পাকিস্তানের সামরিক-বেসামরিক সবাইকে প্রত্যাহারের জন্য গণভোটের পূর্বশর্ত হিসেবে নিরাপত্তা পরিষদ নির্ধারণ করে। কিন্তু পাকিস্তান দখলদারিত্ব বজায় রাখার কারণেই গণভোট হতে পারেনি। ভারতবর্ষ স্বাধীনতা আইন এবং কাশ্মীরের পক্ষ থেকে স্বাক্ষরিত সংযুক্তি দলিল অনুসারে পুরো কাশ্মীরই ভারতের অংশ। হিন্দুস্থান টাইমসের সাবেক সম্পাদক অজিত ভট্টাচার্য কর্তৃক ইংরেজিতে লিখিত শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ ট্র্যাজিক হিরো অব কাশ্মীর গ্রন্থের ২৫১ পৃষ্ঠায় শেখ আবদুল্লাহর একটি উক্তি লিপিবদ্ধ আছে। তাতে শেখ আবদুল্লাহ যা বলেছেন তার বাংলা করলে দাঁড়ায়- আগ্রাসী পক্ষ তার সেনাবাহিনী প্রথম প্রত্যাহার করবে এবং জাতিসংঘকে নিশ্চিত করতে হবে কাশ্মীর থেকে পাকিস্তান পরিপূর্ণভাবে বাইরে চলে গেছে। সুতরাং দালিলিকভাবে প্রমাণিত যে, পাকিস্তান দখলদারিত্ব বজায় রাখার কারণে কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। অন্যদিকে ১৯৪৭ সাল থেকে সন্ত্রাসী লেলিয়ে দিয়ে কাশ্মীরের অভ্যন্তরে অনবরত রক্তক্ষরণ ঘটাচ্ছে পাকিস্তান। তাতে সমস্যার সমাধান কিছু হয়নি বরং সেটি আরও জটিল আকার ধারণ করেছে। এই গেল কাশ্মীরের কাহিনি। ইমরান খানের বক্তব্যে ফিরে আসি। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক অঙ্গনে প্রশ্ন উঠেছে এ সময়ে ইমরান খান জাতিসংঘে ভারতবিরোধী এমন আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিলেন কেন। প্রথমত, পাকিস্তানের মোল্লা ও মিলিটারি অক্ষের কৃপার ওপর ইমরান খানের গদি সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল। কাশ্মীর নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে উত্তেজক বক্তব্য দিলে মোল্লা ও মিলিটারি সব সময় খুশি থাকে। মনে করা হচ্ছে জাতিসংঘে আলোচ্য বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে ক্ষমতার চলতি মেয়াদের বাকি সময়ের জন্য ইমরান খান তাঁর গদি নিশ্চিত করলেন। দ্বিতীয়ত, ইমরান খানের দলীয় শীর্ষ নেতারা উল্লাস প্রকাশ করছেন এই মর্মে যে, পাকিস্তানের সহায়তায় আফগানিস্তানকে বিদেশি দখলমুক্ত করেছে তালেবান বাহিনী। এবার সবাই মিলে তারা কাশ্মীরকে বিদেশি দখলমুক্ত করবেন। এ ধরনের দুরভিসন্ধি যদি পাকিস্তানের থেকে থাকে তাহলে হতে পারে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমরান খান একটা বড় অজুহাত অভিযোগ আকারে উত্থাপন করে রাখবেন।  তবে সেরকম পদক্ষেপ পাকিস্তানের জন্যই আত্মঘাতী হবে। আর পুরো অঞ্চলের জন্য সেটা বিপজ্জনক হবে।  সুতরাং জাতিসংঘে ভারত-পাকিস্তানের বাহাস মোটেই কোনো ভালো লক্ষণ নয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর