শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫১, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

গোয়েবলস আজকে বেঁচে থাকলে লজ্জা পেত

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
অনলাইন ভার্সন
গোয়েবলস আজকে বেঁচে থাকলে লজ্জা পেত

আমি সম্প্রতি আমার পারিবারিক একজন শিশুর চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে আমেরিকা এবং ব্রিটেন মিলে প্রায় ৫ সপ্তাহ থেকে দেশে ফিরেছি। এই সময় আমি কতগুলো জিনিস বিদেশে থাকার সময় লক্ষ্য করেছি। সেই বিষয়গুলি আমাকে খুব নাড়া দিয়েছে এবং এই বিষয়গুলো নিয়ে বিশেষ করে সৈয়দ বোরহান কবীর অনেক লেখা লিখেছেন। কিন্তু আমি নিজে আমার নিজস্ব অনুভূতিতে প্রথম আমি আমেরিকার কথায় আসি, যদি আমেরিকায় না যেতাম তাহলে অতটা ভালোভাবে বুঝতে পারতাম না। সবাই জানে, বিশেষ করে যারা বাংলা ইনসাইডারের নিয়মিত পাঠক তারা ভালোভাবেই জানেন যে, আমেরিকাতে, কানাডাতে এবং ইউরোপে -এই তিনটি জায়গায়ই এবং ইউকেতে লন্ডনে বসে তারা এখন সাইবার যুদ্ধ শুরু করেছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ ঠিক বললেও এটা ভাসা ভাসা বলা হয়। আসলে তাদের টার্গেট হচ্ছেন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। যার জন্য আজকে গোয়েবলসীয় যদি আজকে হিটলারের সেই মন্ত্রী বেঁচে থাকতো আজকে সে লজ্জা পেত। কেননা তার গোয়েবলসীয় সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে এমনভাবে প্রচার করত যে লোকে ওই মিথ্যাটাকে বিশ্বাস করত। কিন্তু এরা সোজাসুজি মিথ্যাটাকেই খুব সুন্দরভাবে পরিবেশনা করে এবং ক্রমাগতভাবে জনগণকে বারবার জানাচ্ছে। যাদেরকে দিয়েই করানো হচ্ছে, এদের দেখলাম যে কাজের দিক থেকে মোটামুটি ভালো ভাবে। কেননা তাদের যে টিম, তারা ভালো একটা টিম করে নিয়েছে এবং এই টিমে যারা স্ক্রিপ্ট লিখে দেওয়া, এরা যাতে ঠিকমত টাকাপয়সা পায় সেটার ব্যবস্থা করা এবং তারা ঠিকমতো পরিবেশন করলো কিনা।

প্রত্যেকটা জিনিস বোঝা যায় যে এটা একটা নির্দিষ্ট ছক এঁকে করা হচ্ছে, একটা রোডম্যাপ একে করা হচ্ছে এবং এই রোডম্যাপের টার্গেট জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং টার্গেট হচ্ছে পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত। তাদের এই কাজটি তারা তাদের দৃষ্টি থেকে আমি দেখলাম অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করছে। আর আমাদের অনেকেই আমেরিকায় আছে। আর তাদের দুর্দিনের সময় নেত্রীর জন্য, আওয়ামী লীগের জন্যে অনেক অবদান আছে এবং এটা ঠিক। এরমধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকেও এরা ভালো অবস্থানে আছে। অনেকে এসে যে বাংলাদেশে পাওয়ার প্লান্ট এনেছে আমি সেগুলার উদাহরণ আনতে চাই না। কারণ এমনিতেও তাদের অনেক টাকা। কিন্তু দুঃখজনক হলো যেভাবে নেত্রীকে আক্রমণ করা হচ্ছে, আমাদের এত লোক থাকা সত্ত্বেও তারা বড় বড় কথা বলে কিন্তু আমেরিকাতে সেইভাবে একটা অর্গানাইজড ওয়েতে এর উত্তর দেয়ার জন্য সামান্য কোন প্রচেষ্টা আমার চোখে পড়েনি। বুঝতে হবে যে, যারা বিদেশে থাকে যতই আমরা বলিনা কেন এরা মিথ্যা হলেও তাদের কিছু কিছু লোক এই মিথ্যাকে কিন্তু বিশ্বাস করে। তাদের সংখ্যা হয়তো বেশি না, কিন্তু এই তাদের মিথ্যাকে যে বিশ্বাস করে তাদের আত্মীয়-স্বজন ঢাকা, বাংলাদেশে আছে। তারা বাংলাদেশেও আসে। সুতরাং কিছু লোক হলেও তারা কিন্তু আস্তে আস্তে অন্তত এটাকে প্রচারের ফলে একটা কনফিউশনে পড়ে যায়। অথচ এজন্য আমরা একটা ছক এঁকে এবং কিছু লোককে ভালো করে দায়িত্ব দিয়ে প্রয়োজনে তাদের অর্থনৈতিক সহযোগিতা করে সবাই মিলে এটাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওইখান থেকে উত্তরণের ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ, নাহলে আমাদের এমনিতেই আমি নিজেই বিশ্বাস করি যে আওয়ামী লীগের প্রচার সেল অত্যন্ত দুর্বল। এখানে মন্ত্রী হলেও প্রচারের ব্যাপারে আমাদের আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ যথেষ্ট সক্রিয় এবং তার সাথে আরও কয়েকজন আছেন। তাছাড়া মোটামুটি অনেকেই রাজনীতি বেশ ভালো বুঝেন, অনেকের অতীত ইতিহাস অত্যন্ত ভালো। অথচ তারা সেইভাবে আওয়ামী লীগের পক্ষে যুক্তিপূর্ণভাবে দিয়ে কোন বক্তব্য দেন না, এমনকি যারা মন্ত্রী বা দলের লোক যেরকম বাহাউদ্দিন নাছিম, নানক এরা অন্তত বাংলা ইনসাইডারে মাঝে মাঝে লেখে। এই যে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সব যায়গায় মন্ত্রী এবং দলের যারা তাদের তো ভালো লিখতে পারে। কমিউনিস্ট পার্টি থেকে অনেক লোককে আওয়ামী লীগে নেত্রী স্থান দিয়েছেন এবং আমি বিশ্বাস করি যে উনি দিয়েছেন যে তারা লেখাপড়া জানা এবং এরা আওয়ামী লীগের দুর্দিনেও অবদান রাখবে। কিন্তু এই সময় যারা আমাদের কমিউনিস্ট ভাইরা আওয়ামী লীগে এসে এখনো কমিউনিস্টের গন্ধ হয়তো শরীর থেকে সরাতে পারেননি তাদের আমি সেরকম কোন কাজকর্ম অন্তত আমার কোন চোখে পড়ছে না। যারা এরকম আর্টিকেল লেখতো তাদের ভাবখানা এই যে নেত্রীর যেন একাই দায়িত্ব, তিনিই সবকিছু করবেন। তিনি দায়িত্ব এবং সবকিছু করতেছেন কিন্তু তাকে তো সাহায্য করার জন্যে আমাদের সকলের সামান্য সামান্য হলেও অবদান রাখা প্রয়োজন। সেটা রাখা হচ্ছে না।

সুতরাং আমি প্রথম যেটা আমেরিকার ব্যাপারে বললাম এটা ব্রিটেনের ব্যাপারে, কানাডার ব্যাপারে, সবজায়গার ব্যাপারেই সত্য যে আজকাল আরেকটা কথা এর সাথে বলে ফেলি যে সোশ্যাল মিডিয়া এখন খুব পাওয়ারফুল। এই সোশ্যাল মিডিয়ার জন্যেই আওয়ামী লীগের আলাদা একটা সেল করা দরকার। এসব সেল লোককে জানিয়ে বিভিন্ন প্রকাশ করে কমিটি করে দরকার নাই। নেত্রী নিজেই কাউকে দায়িত্ব দিবেন। সেই যারা যারা এসব ব্যাপারে অভিজ্ঞ এবং পারবে তাদের মোটামুটি ফুল টাইম দায়িত্ব হবে শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়ার উপর লক্ষ রাখা। আরেকটি গ্রুপ থাকতে হবে যারা পত্রিকার উপরে। এখানে কিন্তু শুধু লক্ষ রাখলে হবে না। সাথে সাথে তার উত্তরটাও দিতে হবে। যেমন- টকশো হাজার বলি না কেন যতই বলিনা, টকশোতে বড় বড় কথা চলবেই। ইলেকশন পর্যন্ত  চলবে, পরেও চলবে। এর উত্তর হচ্ছে আমাদেরও কিছু লোক সেখানে গিয়ে যেমন অনেকে অংশগ্রহণ করে তারা বেশ ভালো বলে। আমাদের আওয়ামী লীগের যারা যারাই টকশোতে গিয়ে অংশগ্রহণ করে আমি প্রায় সবারটাই শুনি এবং আমি মনে করি তাদের ক্ষমতার মধ্যে যথেষ্ট অবদান রাখে এতে কোন সন্দেহ নাই। এখন অনেক মিডিয়াকে আমি দেখেছি যে, টেলিভিশন মিডিয়ার কথায় আসি। নেত্রী নিজের হাতে যাদেরকে অনুমতি দিয়েছেন তারা আলোচনায় এমনসব ব্যক্তিদের আনেন তারা কিছু থাকবেন নিরপেক্ষভাবে যারা সুশীল সমাজ হয়ে যান, আর কিছু কায়দা করে নেত্রীর বিরুদ্ধে বলেন। এখানে যে একটা আমাদের লোকজন যারা এটা ভালো করে বলতে পারবে এবং আছে তাদেরকে কিন্তু তারা অনেক মিডিয়াতে ডাকেন না। তারা নতুন নতুন বিজ্ঞ সমাজ গড়ে তুলছেন। যেমন- প্রথম আলো এদেশে সবাইকে বিজ্ঞ বানিয়েছেন, তারাই সুশীল সমাজ হয়েছে, ঠিক একই পন্থা কিছু কিছু মিডিয়া গ্রহণ করেছে। কিন্তু একের পর এক আবার নতুন টেলিভিশন চ্যানেলও অনুমতি পাচ্ছে। সত্যিকারে আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমি খুব সাধারণ মানুষ, আমি বুঝিনা, আমার বুদ্ধিতে কুলায় না যে এসব এভাবে কেন হচ্ছে। এত বড় দল, এত বিজ্ঞ লোক অথচ একটি কাজ রোডম্যাপ অনুযায়ী কেন হবে না। না হওয়ার তো কোন কারণ নেই।

আর আমি যদি আমেরিকায় গিয়ে না দেখতাম এবং সাধারণ মুদি দোকান আলাপ করেছি। যদিও আমেরিকাতে আমাদের চেয়ে অবস্থা খারাপ তবুও সেখানে তারা মাস্কও কেউ পরে না, না পরেই ঘুরে বেড়ায়। যদিও আমি যে কয়দিন ছিলাম, যে কাজে গিয়েছিলাম মাস্ক পরে সে কাজে যেতে হয়েছে। সব যায়গায় আলাপ করে দেখেছি যে সাধারণ লোকজনের ভিতরে কিছু কিন্তু ইনফ্লুয়েন্স হচ্ছে। এটা যদি অস্বীকার করেন আমার মনে হয় তিনি জিনিসটাকে গভীরভাবে দেখতেছে না। সুতরাং এই যে সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সাথে ইউটিউব সব মিলিয়ে তারা যে একটা সাইবার যুদ্ধ আমদের বিরুদ্ধে শুরু করেছে এর বিরুদ্ধে আমদের অবিলম্বে আমাদের যারা এই জিনিসটা ভালো করে বুঝেন এবং করতে পারেন তাদেরকে দিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। সকলে শুধুমাত্র নেত্রীর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না। সবাই তো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ক্ষমতা আছে। অনেকগুলো বাঁশের কঞ্চি যদি একসাথে বাঁধা যায় তাহলে একটা বাঁশের চেয়ে সেটি শক্তিশালী হয়। তো সেই শক্তি আমাদের আছে। আমি নাম বললে দুঃখ পাবেন কারণ, তারা আমার কাছে যথেষ্ট বিজ্ঞ, এখন মন্ত্রণালয় চালান, যারা অনেকদিনের মন্ত্রী। প্রত্যেক পত্রিকা খুললেই পাবেন ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত একটি রাজনৈতিক বক্তব্য আওয়ামী লীগ বা নেত্রীর পক্ষে বা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে সরাসরি বলতে শুনিনি। এটা আমি প্রমাণ দিয়ে বলতে পারবো। প্রমাণ দেয়া লাগবে না, কারণ আপনারা সকলে বিজ্ঞরা, এটা সকলেই জানেন, এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। সুতরাং আমার মনে হয় যে আমাদের এই জিনিসটির প্রতি খুব লক্ষ দেওয়া প্রয়োজন। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে
কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল
দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত
সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট
ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে’
‘চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আবুধাবি টি-১০ লিগে খেলার জন্য এনওসি পেলেন সাইফ
আবুধাবি টি-১০ লিগে খেলার জন্য এনওসি পেলেন সাইফ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বোচ্চ হোটেল ‘সিয়েল দুবাই মেরিনা’র যাত্রা শুরু
বিশ্বের সর্বোচ্চ হোটেল ‘সিয়েল দুবাই মেরিনা’র যাত্রা শুরু

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আইসিসির মাসসেরা পুরুষ ক্রিকেটার দক্ষিণ আফ্রিকার মুতুসামি
আইসিসির মাসসেরা পুরুষ ক্রিকেটার দক্ষিণ আফ্রিকার মুতুসামি

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন হামলার আশঙ্কায় গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলার আশঙ্কায় গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসির মাস সেরা লরা উলভার্ট
আইসিসির মাস সেরা লরা উলভার্ট

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল সেতু, নেটিজেনরা হতবাক
হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল সেতু, নেটিজেনরা হতবাক

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পুরান ঢাকায় মামুন হত্যা : পাঁচ আসামির ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
পুরান ঢাকায় মামুন হত্যা : পাঁচ আসামির ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুর থেকে এলএনজি কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
সিঙ্গাপুর থেকে এলএনজি কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার
ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি
ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৪
রংপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৪

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!
মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তদন্তের জালে তুর্কি ফুটবল, দুই লিগ স্থগিত
তদন্তের জালে তুর্কি ফুটবল, দুই লিগ স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনে কমেছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনে কমেছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেলপথ ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
রেলপথ ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন