শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫১, শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

গোয়েবলস আজকে বেঁচে থাকলে লজ্জা পেত

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
অনলাইন ভার্সন
গোয়েবলস আজকে বেঁচে থাকলে লজ্জা পেত

আমি সম্প্রতি আমার পারিবারিক একজন শিশুর চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে আমেরিকা এবং ব্রিটেন মিলে প্রায় ৫ সপ্তাহ থেকে দেশে ফিরেছি। এই সময় আমি কতগুলো জিনিস বিদেশে থাকার সময় লক্ষ্য করেছি। সেই বিষয়গুলি আমাকে খুব নাড়া দিয়েছে এবং এই বিষয়গুলো নিয়ে বিশেষ করে সৈয়দ বোরহান কবীর অনেক লেখা লিখেছেন। কিন্তু আমি নিজে আমার নিজস্ব অনুভূতিতে প্রথম আমি আমেরিকার কথায় আসি, যদি আমেরিকায় না যেতাম তাহলে অতটা ভালোভাবে বুঝতে পারতাম না। সবাই জানে, বিশেষ করে যারা বাংলা ইনসাইডারের নিয়মিত পাঠক তারা ভালোভাবেই জানেন যে, আমেরিকাতে, কানাডাতে এবং ইউরোপে -এই তিনটি জায়গায়ই এবং ইউকেতে লন্ডনে বসে তারা এখন সাইবার যুদ্ধ শুরু করেছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ ঠিক বললেও এটা ভাসা ভাসা বলা হয়। আসলে তাদের টার্গেট হচ্ছেন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। যার জন্য আজকে গোয়েবলসীয় যদি আজকে হিটলারের সেই মন্ত্রী বেঁচে থাকতো আজকে সে লজ্জা পেত। কেননা তার গোয়েবলসীয় সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে এমনভাবে প্রচার করত যে লোকে ওই মিথ্যাটাকে বিশ্বাস করত। কিন্তু এরা সোজাসুজি মিথ্যাটাকেই খুব সুন্দরভাবে পরিবেশনা করে এবং ক্রমাগতভাবে জনগণকে বারবার জানাচ্ছে। যাদেরকে দিয়েই করানো হচ্ছে, এদের দেখলাম যে কাজের দিক থেকে মোটামুটি ভালো ভাবে। কেননা তাদের যে টিম, তারা ভালো একটা টিম করে নিয়েছে এবং এই টিমে যারা স্ক্রিপ্ট লিখে দেওয়া, এরা যাতে ঠিকমত টাকাপয়সা পায় সেটার ব্যবস্থা করা এবং তারা ঠিকমতো পরিবেশন করলো কিনা।

প্রত্যেকটা জিনিস বোঝা যায় যে এটা একটা নির্দিষ্ট ছক এঁকে করা হচ্ছে, একটা রোডম্যাপ একে করা হচ্ছে এবং এই রোডম্যাপের টার্গেট জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং টার্গেট হচ্ছে পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত। তাদের এই কাজটি তারা তাদের দৃষ্টি থেকে আমি দেখলাম অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করছে। আর আমাদের অনেকেই আমেরিকায় আছে। আর তাদের দুর্দিনের সময় নেত্রীর জন্য, আওয়ামী লীগের জন্যে অনেক অবদান আছে এবং এটা ঠিক। এরমধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকেও এরা ভালো অবস্থানে আছে। অনেকে এসে যে বাংলাদেশে পাওয়ার প্লান্ট এনেছে আমি সেগুলার উদাহরণ আনতে চাই না। কারণ এমনিতেও তাদের অনেক টাকা। কিন্তু দুঃখজনক হলো যেভাবে নেত্রীকে আক্রমণ করা হচ্ছে, আমাদের এত লোক থাকা সত্ত্বেও তারা বড় বড় কথা বলে কিন্তু আমেরিকাতে সেইভাবে একটা অর্গানাইজড ওয়েতে এর উত্তর দেয়ার জন্য সামান্য কোন প্রচেষ্টা আমার চোখে পড়েনি। বুঝতে হবে যে, যারা বিদেশে থাকে যতই আমরা বলিনা কেন এরা মিথ্যা হলেও তাদের কিছু কিছু লোক এই মিথ্যাকে কিন্তু বিশ্বাস করে। তাদের সংখ্যা হয়তো বেশি না, কিন্তু এই তাদের মিথ্যাকে যে বিশ্বাস করে তাদের আত্মীয়-স্বজন ঢাকা, বাংলাদেশে আছে। তারা বাংলাদেশেও আসে। সুতরাং কিছু লোক হলেও তারা কিন্তু আস্তে আস্তে অন্তত এটাকে প্রচারের ফলে একটা কনফিউশনে পড়ে যায়। অথচ এজন্য আমরা একটা ছক এঁকে এবং কিছু লোককে ভালো করে দায়িত্ব দিয়ে প্রয়োজনে তাদের অর্থনৈতিক সহযোগিতা করে সবাই মিলে এটাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওইখান থেকে উত্তরণের ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ, নাহলে আমাদের এমনিতেই আমি নিজেই বিশ্বাস করি যে আওয়ামী লীগের প্রচার সেল অত্যন্ত দুর্বল। এখানে মন্ত্রী হলেও প্রচারের ব্যাপারে আমাদের আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ যথেষ্ট সক্রিয় এবং তার সাথে আরও কয়েকজন আছেন। তাছাড়া মোটামুটি অনেকেই রাজনীতি বেশ ভালো বুঝেন, অনেকের অতীত ইতিহাস অত্যন্ত ভালো। অথচ তারা সেইভাবে আওয়ামী লীগের পক্ষে যুক্তিপূর্ণভাবে দিয়ে কোন বক্তব্য দেন না, এমনকি যারা মন্ত্রী বা দলের লোক যেরকম বাহাউদ্দিন নাছিম, নানক এরা অন্তত বাংলা ইনসাইডারে মাঝে মাঝে লেখে। এই যে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সব যায়গায় মন্ত্রী এবং দলের যারা তাদের তো ভালো লিখতে পারে। কমিউনিস্ট পার্টি থেকে অনেক লোককে আওয়ামী লীগে নেত্রী স্থান দিয়েছেন এবং আমি বিশ্বাস করি যে উনি দিয়েছেন যে তারা লেখাপড়া জানা এবং এরা আওয়ামী লীগের দুর্দিনেও অবদান রাখবে। কিন্তু এই সময় যারা আমাদের কমিউনিস্ট ভাইরা আওয়ামী লীগে এসে এখনো কমিউনিস্টের গন্ধ হয়তো শরীর থেকে সরাতে পারেননি তাদের আমি সেরকম কোন কাজকর্ম অন্তত আমার কোন চোখে পড়ছে না। যারা এরকম আর্টিকেল লেখতো তাদের ভাবখানা এই যে নেত্রীর যেন একাই দায়িত্ব, তিনিই সবকিছু করবেন। তিনি দায়িত্ব এবং সবকিছু করতেছেন কিন্তু তাকে তো সাহায্য করার জন্যে আমাদের সকলের সামান্য সামান্য হলেও অবদান রাখা প্রয়োজন। সেটা রাখা হচ্ছে না।

সুতরাং আমি প্রথম যেটা আমেরিকার ব্যাপারে বললাম এটা ব্রিটেনের ব্যাপারে, কানাডার ব্যাপারে, সবজায়গার ব্যাপারেই সত্য যে আজকাল আরেকটা কথা এর সাথে বলে ফেলি যে সোশ্যাল মিডিয়া এখন খুব পাওয়ারফুল। এই সোশ্যাল মিডিয়ার জন্যেই আওয়ামী লীগের আলাদা একটা সেল করা দরকার। এসব সেল লোককে জানিয়ে বিভিন্ন প্রকাশ করে কমিটি করে দরকার নাই। নেত্রী নিজেই কাউকে দায়িত্ব দিবেন। সেই যারা যারা এসব ব্যাপারে অভিজ্ঞ এবং পারবে তাদের মোটামুটি ফুল টাইম দায়িত্ব হবে শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়ার উপর লক্ষ রাখা। আরেকটি গ্রুপ থাকতে হবে যারা পত্রিকার উপরে। এখানে কিন্তু শুধু লক্ষ রাখলে হবে না। সাথে সাথে তার উত্তরটাও দিতে হবে। যেমন- টকশো হাজার বলি না কেন যতই বলিনা, টকশোতে বড় বড় কথা চলবেই। ইলেকশন পর্যন্ত  চলবে, পরেও চলবে। এর উত্তর হচ্ছে আমাদেরও কিছু লোক সেখানে গিয়ে যেমন অনেকে অংশগ্রহণ করে তারা বেশ ভালো বলে। আমাদের আওয়ামী লীগের যারা যারাই টকশোতে গিয়ে অংশগ্রহণ করে আমি প্রায় সবারটাই শুনি এবং আমি মনে করি তাদের ক্ষমতার মধ্যে যথেষ্ট অবদান রাখে এতে কোন সন্দেহ নাই। এখন অনেক মিডিয়াকে আমি দেখেছি যে, টেলিভিশন মিডিয়ার কথায় আসি। নেত্রী নিজের হাতে যাদেরকে অনুমতি দিয়েছেন তারা আলোচনায় এমনসব ব্যক্তিদের আনেন তারা কিছু থাকবেন নিরপেক্ষভাবে যারা সুশীল সমাজ হয়ে যান, আর কিছু কায়দা করে নেত্রীর বিরুদ্ধে বলেন। এখানে যে একটা আমাদের লোকজন যারা এটা ভালো করে বলতে পারবে এবং আছে তাদেরকে কিন্তু তারা অনেক মিডিয়াতে ডাকেন না। তারা নতুন নতুন বিজ্ঞ সমাজ গড়ে তুলছেন। যেমন- প্রথম আলো এদেশে সবাইকে বিজ্ঞ বানিয়েছেন, তারাই সুশীল সমাজ হয়েছে, ঠিক একই পন্থা কিছু কিছু মিডিয়া গ্রহণ করেছে। কিন্তু একের পর এক আবার নতুন টেলিভিশন চ্যানেলও অনুমতি পাচ্ছে। সত্যিকারে আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমি খুব সাধারণ মানুষ, আমি বুঝিনা, আমার বুদ্ধিতে কুলায় না যে এসব এভাবে কেন হচ্ছে। এত বড় দল, এত বিজ্ঞ লোক অথচ একটি কাজ রোডম্যাপ অনুযায়ী কেন হবে না। না হওয়ার তো কোন কারণ নেই।

আর আমি যদি আমেরিকায় গিয়ে না দেখতাম এবং সাধারণ মুদি দোকান আলাপ করেছি। যদিও আমেরিকাতে আমাদের চেয়ে অবস্থা খারাপ তবুও সেখানে তারা মাস্কও কেউ পরে না, না পরেই ঘুরে বেড়ায়। যদিও আমি যে কয়দিন ছিলাম, যে কাজে গিয়েছিলাম মাস্ক পরে সে কাজে যেতে হয়েছে। সব যায়গায় আলাপ করে দেখেছি যে সাধারণ লোকজনের ভিতরে কিছু কিন্তু ইনফ্লুয়েন্স হচ্ছে। এটা যদি অস্বীকার করেন আমার মনে হয় তিনি জিনিসটাকে গভীরভাবে দেখতেছে না। সুতরাং এই যে সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সাথে ইউটিউব সব মিলিয়ে তারা যে একটা সাইবার যুদ্ধ আমদের বিরুদ্ধে শুরু করেছে এর বিরুদ্ধে আমদের অবিলম্বে আমাদের যারা এই জিনিসটা ভালো করে বুঝেন এবং করতে পারেন তাদেরকে দিয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। সকলে শুধুমাত্র নেত্রীর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না। সবাই তো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ক্ষমতা আছে। অনেকগুলো বাঁশের কঞ্চি যদি একসাথে বাঁধা যায় তাহলে একটা বাঁশের চেয়ে সেটি শক্তিশালী হয়। তো সেই শক্তি আমাদের আছে। আমি নাম বললে দুঃখ পাবেন কারণ, তারা আমার কাছে যথেষ্ট বিজ্ঞ, এখন মন্ত্রণালয় চালান, যারা অনেকদিনের মন্ত্রী। প্রত্যেক পত্রিকা খুললেই পাবেন ২০০৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত একটি রাজনৈতিক বক্তব্য আওয়ামী লীগ বা নেত্রীর পক্ষে বা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে সরাসরি বলতে শুনিনি। এটা আমি প্রমাণ দিয়ে বলতে পারবো। প্রমাণ দেয়া লাগবে না, কারণ আপনারা সকলে বিজ্ঞরা, এটা সকলেই জানেন, এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। সুতরাং আমার মনে হয় যে আমাদের এই জিনিসটির প্রতি খুব লক্ষ দেওয়া প্রয়োজন। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন