শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৯, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

ঘরের ভিতরে সতেজ সবজির চাষ

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
ঘরের ভিতরে সতেজ সবজির চাষ

২০০৬ সালের কথা। জাপানের কৃষি কার্যক্রম ঘুরে দেখে আসার সুযোগ পেয়েছিলাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান সরকার দেশটির অর্থনৈতিক পুনর্গঠন কার্যক্রম শুরু করে। এর আগে জাপানের মোট কৃষিজমির প্রায় ৮০ শতাংশই ছিল জমিদারদের হাতে। জাপান সরকার মোট কৃষিজমির দুই-তৃতীয়াংশ কিনে তা কম দামে ক্ষুদ্র কৃষকের কাছে বিক্রির ব্যবস্থা করে। এতে ক্ষুদ্র কৃষক বেশ উপকৃত হয়। সংস্কারের আগে জাপানে মোট কৃষিজমির মাত্র ২৩ শতাংশের মালিকানা ছিল কৃষকের এবং সংস্কারের পর দেশটির মোট জমির পুরোটার মালিক হয় কৃষক। চিরতরে জমিদারি প্রথা বন্ধে কৃষিজমির মালিকানার ওপর সীমা আরোপ করে জাপান সরকার। এ কারণে দীর্ঘ ৫০ বছর জাপানের কৃষিতে বেসরকারি করপোরেশনগুলোর বিনিয়োগের কোনো সুযোগ ছিল না। ১৯৬৫ সালে জাপানে কৃষকের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ১০ লাখ। ৫০ বছরের ব্যবধানে ২০১৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় ২০ লাখের নিচে। দেশটিতে কৃষি খাতে দুশ্চিন্তার আর এক বড় কারণ হলো কৃষকের বয়স। জাপানের কৃষি খাতে বর্তমানে প্রতি ১০ জন কৃষকের মধ্যে ছয়জনেরই বয়স ৬০-এর ওপর। অন্যদিকে তরুণদের মধ্যেও কৃষিকে সার্বক্ষণিক পেশা হিসেবে গ্রহণে অনীহা দেখা দেয়। ফলে জাপানের কৃষিকে বৃদ্ধ কৃষকদের পক্ষে টেনে নেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। একদিকে প্রয়োজন হয় ব্যাপক যান্ত্রিকীকরণের। অন্যদিকে তরুণদের আগ্রহী করতে কৃষিকে করপোরেটরূপে উপস্থাপনার প্রয়োজনীয়তাও দেখা দেয়। জাপান সরকার কৃষিতে বেসরকারি বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করে। যার ফলে কৃষিতে করপোরেট অংশগ্রহণ এবং ব্যাপক যান্ত্রিকীকরণ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার অনেকটা আশার আলো সঞ্চার করে। বেশ কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠান দেশটির কৃষি ও কৃষিপ্রযুক্তিতে বিনিয়োগ শুরু করে। তার পর থেকে আমূল পাল্টে যেতে থাকে জাপানের কৃষি।

বলছিলাম ২০০৬ সালে জাপানের কৃষি ব্যবস্থাপনার কিছুটা খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে দেখেছিলাম পাসোনা-টু নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবসরে যাওয়া বয়স্ক মানুষের জন্য বিকল্প কৃষি অনুশীলনের পদ্ধতি হিসেবে মাটি থেকে ৩০ ফুট নিচে নিয়ন্ত্রিত এলইডি আলো, বাতাস ও তাপমাত্রায় হাইড্রোপনিক কৃষিকাজ ব্যবস্থাপনা তৈরি করেছিল। সেটি ছিল মাটিবিহীন কৃষি। এরপর এ কৃষির দৌড় বিস্তৃত হয়েছে বহুদূর। ইউরোপ, আমেরিকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের সবখানেই দেখেছি মাটিবিহীন কৃষির অনুশীলন চলছে। এটি কৃষির সংজ্ঞা পাল্টে দেওয়া এক উদ্ভাবন। ভেবেছি আমাদের দেশে কখন শুরু হবে আধুনিক প্রযুক্তির ও রকম কৃষি। বিদেশে দেখে আসা প্রযুক্তি দেশেও পরিচিত করে তোলার এক অদম্য ইচ্ছা আমার। যেখানে যে প্রযুক্তি দেখেছি তা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি টেলিভিশনে। সেটা ছড়িয়ে গেছে। যেমন ঘরের ভিতর মাছ চাষেরও বহু প্রযুক্তি এসেছে। মানুষের খাদ্য উৎপাদন থেকে এ তৎপরতা পৌঁছেছে ঘরের ভিতর প্রাণিসম্পদের ঘাস উৎপাদন পর্যন্ত। বিদেশের ছাদকৃষি কিংবা প্রযুক্তিনির্ভর ভার্টিক্যাল ফার্মিংয়ের দৌড় দেখে বহু আগেই মনে হয়েছে অদূর ভবিষ্যতে বাসাবাড়ি ভাড়া নেওয়া হবে বসবাসের জন্য নয়, কৃষি উৎপাদনের জন্য। আর সে ভাবনাই সত্য হয়ে ধরা দিল খোদ ঢাকা শহরেই। এ জনবহুল শহরের এক বাড়ি রূপান্তরিত হয়েছে অনন্য এক সবজিবাগানে। ঘরের ভিতরে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে চাষ হচ্ছে নানান বিদেশি সবজি।

বাড়িটি ঢাকার মিরপুরে। একসময়ের একটি পরিত্যক্ত বাড়ি ভাড়া নিয়ে চার তরুণ উদ্যোক্তা গড়ে তুলেছেন ভার্টিক্যাল ফার্ম। নাম দেওয়া হয়েছে ‘ফার্ম ইমাজিনেশন’। সত্যি সত্যিই এ শহরের জন্য এটি যেন এক কল্পনাচিত্রই বলা চলে। ঘরের ভিতর হাইড্রোপনিক সিস্টেমে ভার্টিক্যাল ফার্মে উৎপাদন হচ্ছে লেটুস, বক চয়, বেসিল, সেলারি, ক্যাপসিকাম, চেরি, টমেটোসহ বেশ কয়েক রকমের সালাদ ও সবজি ফসল। এ আয়োজন উন্নত বিশ্বের সর্বাধুনিক কৃষি আয়োজনগুলোর মতোই। এটি দেখে যুক্তরাজ্যের নিউজার্সিতে অবস্থিত বৃহৎ একটি ভার্টিক্যাল ফার্মের কথা মনে পড়ে যায়। যেটি অ্যারোফার্ম নামে পরিচিত। সেখানেও বিশাল বিশাল কক্ষে স্তরে স্তরে সাজানো ট্রেতে উৎপাদিত হচ্ছে নানা রকমের সবুজ সবজি। সাধারণ কৃষির তুলনায় সেখানে ৯৫ ভাগ পানি কম ব্যবহার হচ্ছে। পরিমিত আলো ও তাপের জন্য ব্যবহার হচ্ছে বিশেষায়িত এলইডি আলো।

অ্যারোফার্মের বিশাল পরিধির তুলনায় আমাদের মিরপুরের এ আয়োজন কোনো অংশেই কম নয়। ভিন্ন ভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থেকেই কয়েকজন উদ্যোক্তা কৃষির এমন স্বপ্ন দেখেছেন। উদ্যোক্তাদের অন্যতম পারভীন আক্তার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করা এ উদ্যোক্তা কাজ করেছেন দেশি-বিদেশি নানান গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে। এমনকি শৈশব থেকে বেড়েও উঠেছেন শহরে। কিন্তু টেলিভিশনের কৃষিবিষয়ক অনুষ্ঠানে দেখা আধুনিক স্মার্ট প্রযুক্তির কৃষি অনুশীলন তাকে দারুণভাবে মোহিত করে। তার চিন্তায় আগামীর কৃষিবাণিজ্যের একটা রূপ বাস্তবিক ও প্রায়োগিকভাবেই প্রতীয়মান হয়। পারভীন বলছিলেন টেলিভিশন ও ইউটিউবে আমার বিভিন্ন প্রতিবেদন দেখেই তিনি এমন উদ্যোগ নিতে সাহসী হয়ে ওঠেন। পারভীনের কাছে জানতে চাই কৃষি নিয়ে এমন ভাবনা কেন মাথায় এলো? ‘করোনা একটা বিষয় প্রচন্ডভাবে সত্য বলে প্রমাণ করে দিয়েছে তা হলো, নিরাপদ খাদ্যের চাহিদা মানুষের সবচেয়ে বেশি। এই সময়ে উন্নত দেশগুলোকেও খাদ্য ঘাটতির ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে। আবার যারা কভিডে আক্রান্ত হয়েছেন তারা বুঝতে পেরেছেন নিরাপদ খাদ্য ছাড়া শরীরের শক্ত ইমিউন সিস্টেম গড়ে তোলা সম্ভব নয়। ফলে এখন থেকে সতেজ নিরাপদ খাদ্যের চাহিদা দিন দিন বাড়বে। এ দুটি ব্যাপার মাথায় রেখে আমার মনে হয়েছে আপনার দেখানো উন্নত প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার এখন দারুণ সময়।’- বেশ দৃঢ়তা পারভীনের কণ্ঠে।

বাড়ির একটা কক্ষে চলছে প্লাস্টিকের তৈরি বিশেষ কাপে ককোপিট ঢেলে বীজ বপনের কাজ। যেমনটা কারখানায় হয়। একেকজনের একেকটি অংশের কাজ। একজন ট্রেতে সাজিয়ে নিচ্ছেন প্লাস্টিকের কাপ। দুজন কাপগুলোয় ভরে দিচ্ছেন প্রয়োজনীয় ককোপিট। আর কেউ হয়তো বুনে দিচ্ছেন কাক্সিক্ষত বীজ। আবার কেউ সারি সারি করে সাজিয়ে রাখছেন ট্রেগুলো। একটু হাঁটতেই করিডোর। করিডোর ধরে এগোতেই তিনটি ছোট ছোট কক্ষ। একেকটি কক্ষে নিচ থেকে ওপর অবধি সাজানো স্টিলের ট্রে, কিংবা প্লাস্টিকের পাইপ কেটে বানানো বিশেষ ডায়াস। সেখানে চাষ হচ্ছে সবুজ সবজি লেটুস, বকচয়, বেসিল ইত্যাদি। বিজ্ঞান মেনেই ঘনত্বে উৎপাদন করা হচ্ছে এসব সবজি। এক একটা ট্রেতে এক ধরনের ফসল। বকচয় কেউ বা বলে পকচয় একটি বিদেশি সবজি। বিশেষ করে চীনাদের খুব প্রিয়। স্যুপ কিংবা সালাদে খুব ব্যবহৃত হয়। পারভীন জানালেন ইউরোপিয়ানরা বার্গারেও খায়। বকচয় উৎপাদন হতে সময় লাগে সাড়ে তিন মাস। এক একটির পাইকারি বাজারমূল্য ৫০ টাকা। যা খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা দরে।

পারভীনকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে দেখছিলাম ৪ হাজার বর্গফুটের ফ্লোরে তিনটি রুমে তাদের পরীক্ষামূলক ঘরোয়া কৃষির কাজকারবার। ৪০টি র‌্যাকে প্রতি মাসে গড়ে ৮০০ সবজি উৎপাদন নিশ্চিত হচ্ছে। হাইড্রোপনিক পদ্ধতি হলেও শতভাগ ‘গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস’ অনুসরণ করছেন তারা। ফলে ফসলের বিশুদ্ধতা নিয়ে কোনো প্রশ্নই থাকছে না। উৎপাদনের প্রক্রিয়াটি উৎসাহব্যঞ্জক। প্রতিটি কক্ষে শতভাগ স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু রয়েছে। আলো, পানি, বাতাস সবকিছুরই পরিমিত ব্যবহার হচ্ছে এ উৎপাদন ব্যবস্থায়। পারভীন বলছিলেন, নতুন প্রজন্মকে নতুন কৃষির সঙ্গে পরিচয় ঘটিয়ে দেওয়াও একটি লক্ষ্য তাদের। সেখানে পারভীনের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে রাদিয়া, রিয়ানাসহ বেশ কয়েকজন তরুণ কাজ করছিলেন গভীর মনোযোগে। তাদের সঙ্গেও কথা হলো। আধুনিক এ প্রযুক্তির কৃষিতে দারুণ আগ্রহ তাদের। শার্ট, প্যান্ট, জুতা পরেই দিব্যি কাজ করা যাচ্ছে সেখানে। এ উদ্যোগ নিয়ে দারুণ আশাবাদী তারাও। স্বপ্ন দেখছেন এমন কৃষি উদ্যোগে ভবিষ্যৎ গড়ার। ছাদে একটি কক্ষে পারভীনের অফিসঘর। তার পাশেই ছাদের ওপরও নেওয়া হয়েছে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে ফসল উৎপাদনের উদ্যোগ। গড়ে তোলা হয়েছে কাচের দেয়ালে ঘেরা ছোট্ট গ্রিনহাউস। সেখানে চাষ হচ্ছে চেরি টমেটো ও নানা রঙের ক্যাপসিকাম। গ্রিনহাউসটির মধ্যে ফসল উৎপাদনের বিশেষত্ব হলো কোনো কৃত্রিম আলোয় নয়, প্রাকৃতিক আলো ও তাপমাত্রাই এখানে ফসলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি দেখে মনে হলো ছাদের ওপর প্রাকৃতিক আলো ব্যবহার করে বিভিন্ন ফসলের জাত গবেষণার একটি গ্রিনহাউসের কথা। সেটি ছিল বেসরকারি কৃষি-শিল্প প্রতিষ্ঠান এসিআইর মলিক্যুলার ল্যাবের ছাদে। তবে এ ফার্ম ইমাজিনেশনে ফসলের উৎপাদন ব্যয় কমাতে নেওয়া হয়েছে নানা কৌশল। সবকিছু তৈরি করা হয়েছে দেশি উপাদানে।

পারভীনের অফিসে বসে তাজা লেটুস, বকচয়, চেরি টমেটো আর ক্যাপসিকামের সালাদ খেতে খেতে কথা হচ্ছিল। জানতে চাইলাম এ ফার্ম নিয়ে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? তিনি বললেন, এটি আসলে একটা পরীক্ষামূলক উদ্যোগ। নিজেদের দেশি উপকরণ ব্যবহার করে গত দেড়টি বছর ধরে ট্রায়াল অ্যান্ড এররের মধ্য দিয়ে তার দল একটা সফল কাঠামো তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি যেমন ঢাকার একটি বাড়িতে বসে এমন সতেজ সবজি উৎপাদন করে বাজারজাত করতে পারছেন। এখানে উৎপাদিত সবজির বাজারে বিপুল চাহিদা। তার একার পক্ষে তা সাপ্লাই দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি এ উদ্যোগ তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চান। উৎসাহীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করতে চান যুবশক্তি। পারভীনের চোখে এক অদম্য আশার আলো।

প্রিয় পাঠক! পৃথিবীর প্রাচীনতম বিজ্ঞান কৃষি। কালের বিবর্তনে মানুষের স্বভাব ও খাদ্য অন্বেষণের একটি বিশেষ ক্রিয়ায় পরিণত হয় বিষয়টি। কিন্তু বিজ্ঞান ছাড়া ফসলের একটি দানা কিংবা খাদ্যের কোনো উপকরণই পাওয়া সম্ভব নয়। পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়ছে। বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদার কথা চিন্তা করেই অল্প জায়গায় বেশি উৎপাদনের পাশাপাশি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত ফসল উৎপাদন করা যায় সে বিষয়ে তৎপর হয়ে উঠেছেন বিশ্বের নীতিনির্ধারক থেকে শুরু করে বড় বড় শিল্পোদ্যোক্তারা। বিজ্ঞানই সবার সামনে মেলে ধরছে উৎপাদনের সহজ সমাধান। বিষয়গুলো সূক্ষ্মভাবে অনুসরণটাই সবচেয়ে বড় কথা। পারভীন আক্তার যেভাবে ইনডোর ফার্মিংয়ের নানা বিষয় ব্যবহারিক অভিজ্ঞতার আলোকে ব্যাখ্যা করলেন তা যথেষ্টই আশাজাগানিয়া। আমার বিশ্বাস, এ চিত্র দেখে অনেকেই উদ্যোগী হতে চাইবেন ভার্টিক্যাল ফার্মিংয়ে। তাদের উদ্দেশে বলি, বিজ্ঞানভিত্তিক এ উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বিষয়গুলো গভীরভাবে জানা-বোঝা অত্যন্ত জরুরি। শুধু লাভের লক্ষ্য নয়, বরং ভালো কিছু করার লক্ষ্য থেকে নিষ্ঠার সঙ্গে এগিয়ে গেলে সাফল্য আসবেই।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে