শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৭, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২১

কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ

ড. মো. ফরহাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ

জন্মভূমি কুড়িগ্রাম জেলার প্রতি আর দশজনের মতো আমারও অক্ষয় ভালোবাসা থেকে বলছি, এখানে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণার মধ্য দিয়ে আমাদের আজন্ম লালিত স্বপ্নের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সূচিত হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন; কুড়িগ্রাম জেলাবাসীর জন্য এ বিশ্ববিদ্যালয় তারই স্মারক। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের ৪ মে বাংলাদেশের দরিদ্রতম জেলা কুড়িগ্রামে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষণা দেন। আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন এবং আরও কিছু প্রক্রিয়া শেষে ২০২১ সালের ২৮ জুন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিলটি একাদশ জাতীয় সংসদের ১৪তম অধিবেশনে উপস্থাপন করেন। গত ৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে 'কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়' বিলটি উত্থাপিত ও গৃহীত হয় এবং ১৫ সেপ্টেম্বর আইনটি পাস হয়। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষিবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কৃষি খাতে উদ্ভাবনী সুযোগ সৃষ্টি, সহায়তা ও উৎসাহ প্রদান, টেকসই কৃষি প্রযুক্তি, উচ্চ ফলনশীল কৃষিজ দ্রব্যের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো এ বিশ্ববিদ্যালয়েও চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর এবং অন্যান্য কর্মকর্তা থাকবেন। সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অন্যান্য সংস্থা নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। আইনে বিশেষায়িত এ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ভিজিটিং অধ্যাপক, ইমেরিটাস অধ্যাপক, পরামর্শক, গবেষণা সহকারী বা অন্যান্য ব্যক্তিকে বিভিন্ন বাছাই বোর্ডের মাধ্যমে নিয়োগ করা যাবে।
কুড়িগ্রাম বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া জনপদগুলোর অন্যতম। দারিদ্রের হার ২০১৪ সালে ৬৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২০ সালে ৭০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার পরপর তিনবারের শাসনামলে কিছু সুদূরপ্রসারী উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়ায় কুড়িগ্রাম থেকে দরিদ্রতা কিছুটা হলেও দূরীভূত হয়েছে। তবুও বাস্তবতা হলো, কুড়িগ্রাম জেলার মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এখনও লক্ষ্য থেকে বহু দূরে। এর কারণ- বন্যা, হঠাৎ বন্যা, নদীভাঙন এবং আগের সরকারগুলোর শাসনামলে কুড়িগ্রাম জেলার উন্নয়নে তেমন নজর না দেওয়া। 

অতীতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো কুড়িগ্রামের উন্নয়নে টেকসই কর্মকাণ্ডের পরিবর্তে দায়সারা গোছের দায়িত্ব পালন করেছে। ৪২০টি মতো চর এবং ১৬টি নদীর এক যুগলবন্দির বেড়াজালে যেন আটকে আছে কুড়িগ্রাম জেলার উন্নয়ন। প্রতি বছর বন্যার শুরু এবং শেষে এসব চরাঞ্চলের মানুষ তাদের বাড়িঘর, গবাদি পশু-পাখি এক চর থেকে অন্য চরে স্থানান্তর করে। কয়েক বছর পর আবার বাড়িঘর, গবাদি পশুসহ অন্য চরে বসতি গড়ে। এভাবেই যুগ যুগ ধরে চলে তাদের ভাঙা-গড়ার জীবন। এ নিবন্ধকারের বাড়ি পাঁচবার ভাঙার পর এ-চর ও-চর করে এখন ষষ্ঠতম আবাসে বসতি। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে শিক্ষার গুণগত মান বাড়বে এবং জেলাটি অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেক ধাপ এগিয়ে যাবে। যে কোনো নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত এবং একাডেমিক রূপরেখায় মূলত দুটি বিষয় থাকে। একটি, এর ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ, অন্যটি দক্ষ জনবল নিয়োগ। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও দুটি বৈশিষ্ট্য আছে যেমন- স্থান নির্বাচন এবং ছাত্রছাত্রী ভর্তির যোগ্যতা। যেহেতু এটি একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়; এর অবকাঠামো নির্মাণশৈলী এবং ল্যান্ডস্কেপিং সুন্দর এবং ঐতিহাসিক না হলে দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীদের নজর কাড়বে না। সুতরাং শুরুতেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণ, ভবনগুলোর রং, পর্যাপ্ত রাস্তা, পরিকল্পিত গবেষণা মাঠ, মৎস্য গবেষণার পুকুর, প্রাণী গবেষণা ও উন্নয়নের পর্যাপ্ত চারণভূমি, ছাত্রছাত্রীদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা ও খেলাধুলার পর্যাপ্ত সুযোগ এবং দেশি-বিদেশি গবেষক ও ছাত্রছাত্রীর আকর্ষণে প্রস্তাবিত সুযোগ-সুবিধা আন্তর্জাতিক মানের হতে হবে। সব ভবন হবে একই রঙের এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে এমন কিছু ভবন নির্মাণ করতে হবে, যাতে শতবছর পরও এর নির্মাণশৈলী দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে। ভূমি অধিগ্রহণের পরপর ভূমি উন্নয়নে কাজ করতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান দিয়ে এর ল্যান্ডস্কেপিংয়ের কাজ করে ভবন ও রাস্তা নির্মাণ শুরু করতে হবে। মোটকথা, কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগুলোর নির্মাণশৈলীতে নান্দনিকতার ছোঁয়া থাকবে, যা হবে ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া ও গবেষণার মানোন্নয়নে সহায়ক।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়নের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হলো দক্ষ ও যোগ্য জনবল নিয়োগ। বিশেষ করে মেধাসম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ করলে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অবশ্যই একদিন দেশ-বিদেশে সুনাম কুড়াবে। এসব মেধাবী শিক্ষকের মেধার সঠিক বিকাশে পর্যাপ্ত গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি এবং ভালো আবাসনও নিশ্চিত করতে হবে। মেধাসম্পন্ন শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় সুবিধা নিশ্চিত করতে পারলে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে। 

এটা ঠিক, দেশের প্রতিষ্ঠিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও এর পাঠ্যক্রম নির্ধারণ করতে হবে। একই সঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষায়িত চরিত্র ও স্বাতন্ত্র্যও নিশ্চিত করতে হবে, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ। যেমন একটি বিশেষায়িত অনুষদ হতে পারে 'জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনুষদ'। কারণ কুড়িগ্রামসহ রংপুর, লালমনিরহাট, নীলফামারী, গাইবান্ধা, বগুড়া, জামালপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা নদীবেষ্টিত চরাঞ্চল এবং জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষি এবং কৃষক, যার প্রভাব পড়ে দেশের খাদ্য নিরাপত্তায়। অনুন্নত দেশ এবং অনুন্নত দেশের দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলগুলোর জন্য বিশেষায়িত কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে। যার ফলে ওই অঞ্চলের মানুষ কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত কোনো কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়েই এ ধরনের বা এ নামে কোনো অনুষদ নেই। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের একটি অনুষদ থাকলে যে দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে, তারা দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়ক অনুষঙ্গ নিয়ে কাজ করবে; মানুষকে সচেতন করবে এবং আগাম সতর্কতা বা দুর্যোগ-পরবর্তী মোটিভেশন বিষয়ে কৃষক বা ঝুঁকিপূর্ণ মানুষদের ঝুঁকি মোকাবিলায় পরামর্শ দিতে পারবে। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদেও যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কিছু নতুন বিষয় পাঠ্যক্রমে থাকতে পারে। কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার পরপর কয়েকবারের শাসনামলে তার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবুও বাংলাদেশে কৃষির গড় উৎপাদন অন্যান্য যে কোনো দেশের তুলনায় কম। নতুন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কৃষিজ উৎপাদন বৃদ্ধির এ চ্যালেঞ্জ নিতে পারবে। পাশাপাশি এলাকাভিত্তিক ফসলের ফলন বৃদ্ধিতেও অবদান রাখার সুযোগ আছে। কুড়িগ্রাম জেলা চরবেষ্টিত এক দুর্যোগ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। চরাঞ্চলের কৃষি, মৎস্য ও পশুপালন বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কৃষি অনুষদের পাঠ্যক্রম সাজানো যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর কুড়িগ্রাম জেলার প্রতি বিশেষ নজর আছে বলেই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। সুতরাং এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও ছাত্রছাত্রীদের এ বিষয়টি সব সময় মনে রেখে গবেষণার মাধ্যমে এ দরিদ্রতম জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।

কুড়িগ্রাম ছোট শহর হলেও এখানে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ গৃহস্থালি এবং শহরের বর্জ্য জমে, যা ব্যবস্থাপনা করার মতো জায়গার যেমন অভাব, তেমনি বিপুল পরিমাণ এসব বর্জ্য যত্রতত্র পড়ে থেকে পরিবেশ দূষণ করে এবং জনজীবনে দুর্ভোগ ছড়ায়। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি প্রজেক্টের মাধ্যমে এসব বর্জ্য সংগ্রহ করে দক্ষ জনবল দিয়ে ট্রিটমেন্ট করে একদিকে জৈব সার তৈরি; অন্যদিকে গ্যাস উৎপাদন করে গৃহস্থালি কাজে ব্যবহার করা যায়। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক এলাকা এবং আবাসিক হলগুলোতেও এ ধরনের বর্জ্য তৈরি হবে, যা এই ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে আইসোলেশন করে জৈব সার ও গ্যাস তৈরি করা যাবে। এতে কুড়িগ্রাম শহর এবং এর আশপাশের পরিবেশের উন্নয়ন হবে।
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ আকর্ষণীয় করতে হলে যেমন পরিকল্পিত গাছপালা লাগাতে হবে, তেমনি দেশি-বিদেশি গাছ, ফুল-ফলের এক বোটানিক্যাল গার্ডেন তৈরি করতে হবে। 'শেখ রাসেল বোটানিক্যাল গার্ডেন' নামে এ উদ্যান হতে পারে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গাছপালায় সমৃদ্ধ, যা দেখতে স্কুল-কলেজ এবং গ্রামগঞ্জের মানুষ আসবে। উচ্চশিক্ষার একটা তাড়না ওইসব ছেলেমেয়ের মাঝে ছোটবেলা থেকেই তৈরি হবে। কুড়িগ্রামে শিক্ষার হার বাড়বে এবং এ অঞ্চল অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেক এগিয়ে যাবে।

লেখক: অধ্যাপক এবং ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনাবিষয়ক পরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে