শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৭, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২১

কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ

ড. মো. ফরহাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ

জন্মভূমি কুড়িগ্রাম জেলার প্রতি আর দশজনের মতো আমারও অক্ষয় ভালোবাসা থেকে বলছি, এখানে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণার মধ্য দিয়ে আমাদের আজন্ম লালিত স্বপ্নের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সূচিত হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন; কুড়িগ্রাম জেলাবাসীর জন্য এ বিশ্ববিদ্যালয় তারই স্মারক। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের ৪ মে বাংলাদেশের দরিদ্রতম জেলা কুড়িগ্রামে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষণা দেন। আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন এবং আরও কিছু প্রক্রিয়া শেষে ২০২১ সালের ২৮ জুন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিলটি একাদশ জাতীয় সংসদের ১৪তম অধিবেশনে উপস্থাপন করেন। গত ৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে 'কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়' বিলটি উত্থাপিত ও গৃহীত হয় এবং ১৫ সেপ্টেম্বর আইনটি পাস হয়। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষিবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কৃষি খাতে উদ্ভাবনী সুযোগ সৃষ্টি, সহায়তা ও উৎসাহ প্রদান, টেকসই কৃষি প্রযুক্তি, উচ্চ ফলনশীল কৃষিজ দ্রব্যের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো এ বিশ্ববিদ্যালয়েও চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর এবং অন্যান্য কর্মকর্তা থাকবেন। সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অন্যান্য সংস্থা নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। আইনে বিশেষায়িত এ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ভিজিটিং অধ্যাপক, ইমেরিটাস অধ্যাপক, পরামর্শক, গবেষণা সহকারী বা অন্যান্য ব্যক্তিকে বিভিন্ন বাছাই বোর্ডের মাধ্যমে নিয়োগ করা যাবে।
কুড়িগ্রাম বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া জনপদগুলোর অন্যতম। দারিদ্রের হার ২০১৪ সালে ৬৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২০ সালে ৭০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার পরপর তিনবারের শাসনামলে কিছু সুদূরপ্রসারী উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়ায় কুড়িগ্রাম থেকে দরিদ্রতা কিছুটা হলেও দূরীভূত হয়েছে। তবুও বাস্তবতা হলো, কুড়িগ্রাম জেলার মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এখনও লক্ষ্য থেকে বহু দূরে। এর কারণ- বন্যা, হঠাৎ বন্যা, নদীভাঙন এবং আগের সরকারগুলোর শাসনামলে কুড়িগ্রাম জেলার উন্নয়নে তেমন নজর না দেওয়া। 

অতীতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো কুড়িগ্রামের উন্নয়নে টেকসই কর্মকাণ্ডের পরিবর্তে দায়সারা গোছের দায়িত্ব পালন করেছে। ৪২০টি মতো চর এবং ১৬টি নদীর এক যুগলবন্দির বেড়াজালে যেন আটকে আছে কুড়িগ্রাম জেলার উন্নয়ন। প্রতি বছর বন্যার শুরু এবং শেষে এসব চরাঞ্চলের মানুষ তাদের বাড়িঘর, গবাদি পশু-পাখি এক চর থেকে অন্য চরে স্থানান্তর করে। কয়েক বছর পর আবার বাড়িঘর, গবাদি পশুসহ অন্য চরে বসতি গড়ে। এভাবেই যুগ যুগ ধরে চলে তাদের ভাঙা-গড়ার জীবন। এ নিবন্ধকারের বাড়ি পাঁচবার ভাঙার পর এ-চর ও-চর করে এখন ষষ্ঠতম আবাসে বসতি। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে শিক্ষার গুণগত মান বাড়বে এবং জেলাটি অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেক ধাপ এগিয়ে যাবে। যে কোনো নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত এবং একাডেমিক রূপরেখায় মূলত দুটি বিষয় থাকে। একটি, এর ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ, অন্যটি দক্ষ জনবল নিয়োগ। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও দুটি বৈশিষ্ট্য আছে যেমন- স্থান নির্বাচন এবং ছাত্রছাত্রী ভর্তির যোগ্যতা। যেহেতু এটি একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়; এর অবকাঠামো নির্মাণশৈলী এবং ল্যান্ডস্কেপিং সুন্দর এবং ঐতিহাসিক না হলে দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীদের নজর কাড়বে না। সুতরাং শুরুতেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণ, ভবনগুলোর রং, পর্যাপ্ত রাস্তা, পরিকল্পিত গবেষণা মাঠ, মৎস্য গবেষণার পুকুর, প্রাণী গবেষণা ও উন্নয়নের পর্যাপ্ত চারণভূমি, ছাত্রছাত্রীদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা ও খেলাধুলার পর্যাপ্ত সুযোগ এবং দেশি-বিদেশি গবেষক ও ছাত্রছাত্রীর আকর্ষণে প্রস্তাবিত সুযোগ-সুবিধা আন্তর্জাতিক মানের হতে হবে। সব ভবন হবে একই রঙের এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে এমন কিছু ভবন নির্মাণ করতে হবে, যাতে শতবছর পরও এর নির্মাণশৈলী দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে। ভূমি অধিগ্রহণের পরপর ভূমি উন্নয়নে কাজ করতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান দিয়ে এর ল্যান্ডস্কেপিংয়ের কাজ করে ভবন ও রাস্তা নির্মাণ শুরু করতে হবে। মোটকথা, কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগুলোর নির্মাণশৈলীতে নান্দনিকতার ছোঁয়া থাকবে, যা হবে ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া ও গবেষণার মানোন্নয়নে সহায়ক।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়নের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হলো দক্ষ ও যোগ্য জনবল নিয়োগ। বিশেষ করে মেধাসম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ করলে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অবশ্যই একদিন দেশ-বিদেশে সুনাম কুড়াবে। এসব মেধাবী শিক্ষকের মেধার সঠিক বিকাশে পর্যাপ্ত গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি এবং ভালো আবাসনও নিশ্চিত করতে হবে। মেধাসম্পন্ন শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় সুবিধা নিশ্চিত করতে পারলে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে। 

এটা ঠিক, দেশের প্রতিষ্ঠিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও এর পাঠ্যক্রম নির্ধারণ করতে হবে। একই সঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষায়িত চরিত্র ও স্বাতন্ত্র্যও নিশ্চিত করতে হবে, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ। যেমন একটি বিশেষায়িত অনুষদ হতে পারে 'জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনুষদ'। কারণ কুড়িগ্রামসহ রংপুর, লালমনিরহাট, নীলফামারী, গাইবান্ধা, বগুড়া, জামালপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা নদীবেষ্টিত চরাঞ্চল এবং জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষি এবং কৃষক, যার প্রভাব পড়ে দেশের খাদ্য নিরাপত্তায়। অনুন্নত দেশ এবং অনুন্নত দেশের দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলগুলোর জন্য বিশেষায়িত কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে। যার ফলে ওই অঞ্চলের মানুষ কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত কোনো কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়েই এ ধরনের বা এ নামে কোনো অনুষদ নেই। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের একটি অনুষদ থাকলে যে দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে, তারা দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়ক অনুষঙ্গ নিয়ে কাজ করবে; মানুষকে সচেতন করবে এবং আগাম সতর্কতা বা দুর্যোগ-পরবর্তী মোটিভেশন বিষয়ে কৃষক বা ঝুঁকিপূর্ণ মানুষদের ঝুঁকি মোকাবিলায় পরামর্শ দিতে পারবে। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদেও যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কিছু নতুন বিষয় পাঠ্যক্রমে থাকতে পারে। কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার পরপর কয়েকবারের শাসনামলে তার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবুও বাংলাদেশে কৃষির গড় উৎপাদন অন্যান্য যে কোনো দেশের তুলনায় কম। নতুন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কৃষিজ উৎপাদন বৃদ্ধির এ চ্যালেঞ্জ নিতে পারবে। পাশাপাশি এলাকাভিত্তিক ফসলের ফলন বৃদ্ধিতেও অবদান রাখার সুযোগ আছে। কুড়িগ্রাম জেলা চরবেষ্টিত এক দুর্যোগ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। চরাঞ্চলের কৃষি, মৎস্য ও পশুপালন বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কৃষি অনুষদের পাঠ্যক্রম সাজানো যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর কুড়িগ্রাম জেলার প্রতি বিশেষ নজর আছে বলেই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। সুতরাং এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও ছাত্রছাত্রীদের এ বিষয়টি সব সময় মনে রেখে গবেষণার মাধ্যমে এ দরিদ্রতম জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।

কুড়িগ্রাম ছোট শহর হলেও এখানে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ গৃহস্থালি এবং শহরের বর্জ্য জমে, যা ব্যবস্থাপনা করার মতো জায়গার যেমন অভাব, তেমনি বিপুল পরিমাণ এসব বর্জ্য যত্রতত্র পড়ে থেকে পরিবেশ দূষণ করে এবং জনজীবনে দুর্ভোগ ছড়ায়। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি প্রজেক্টের মাধ্যমে এসব বর্জ্য সংগ্রহ করে দক্ষ জনবল দিয়ে ট্রিটমেন্ট করে একদিকে জৈব সার তৈরি; অন্যদিকে গ্যাস উৎপাদন করে গৃহস্থালি কাজে ব্যবহার করা যায়। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক এলাকা এবং আবাসিক হলগুলোতেও এ ধরনের বর্জ্য তৈরি হবে, যা এই ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে আইসোলেশন করে জৈব সার ও গ্যাস তৈরি করা যাবে। এতে কুড়িগ্রাম শহর এবং এর আশপাশের পরিবেশের উন্নয়ন হবে।
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ আকর্ষণীয় করতে হলে যেমন পরিকল্পিত গাছপালা লাগাতে হবে, তেমনি দেশি-বিদেশি গাছ, ফুল-ফলের এক বোটানিক্যাল গার্ডেন তৈরি করতে হবে। 'শেখ রাসেল বোটানিক্যাল গার্ডেন' নামে এ উদ্যান হতে পারে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গাছপালায় সমৃদ্ধ, যা দেখতে স্কুল-কলেজ এবং গ্রামগঞ্জের মানুষ আসবে। উচ্চশিক্ষার একটা তাড়না ওইসব ছেলেমেয়ের মাঝে ছোটবেলা থেকেই তৈরি হবে। কুড়িগ্রামে শিক্ষার হার বাড়বে এবং এ অঞ্চল অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেক এগিয়ে যাবে।

লেখক: অধ্যাপক এবং ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনাবিষয়ক পরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা