শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪১, সোমবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২২

কর্নেল অলি ভুল তথ্যকে আর কতদিন রাজনীতি বলবেন?

আব্দুল্লাহ আল নোমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
কর্নেল অলি ভুল তথ্যকে আর কতদিন রাজনীতি বলবেন?

গত ২৮শে জানুয়ারী ২০২২ তারিখে বাংলাদেশ প্রতিদিনের বরাতে জানা গেলো, কর্নেল অলি বলেছেন গত দুই বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩ লক্ষাধিক মানুষ যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছে। গত শুক্রবার নিউ ইয়র্কের  মেমোস হোটেলে এবং বিকেলে উড্স-সাইডস এলাকার হলিডে ইন কুইন্স হোটেলে এলডিপির বিভিন্ন অঙ্গ-রাজ্য শাখার নেতাকর্মীদের সঙ্গে দু’টি মতবিনিময় অনুষ্ঠানের বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠান শেষে তিনি নিউইয়র্ক থেকে টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এই তথ্য জানান। 

সবার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি, কর্নেল অলির দেয়া এই তথ্যটি জেনেশুনে মিথ্যাচার। প্রবাসী বাংলাদেশী ও বাংলাদেশের মানুষকে মিথ্যা তথ্যটি কর্লেন অলি কিভাবে সজ্ঞানে দিলেন তা আমার বোধগম্য নয়। ৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর এই সেনানী তার সেনা জীবনের শেষ পর্যায় থেকে একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে কিভাবে এতো ভুল তথ্যের উপর রাজনীতি চর্চার চেষ্টা করেন, সেটাও বোধগম্য নয়। মাঝখান থেকে বিএনপির কাছে প্রতারিত হয়ে কিছুদিন সত্য বলেছেন, কিন্তু আওয়ামী লীগের ফাইল ও র‍্যাঙ্ক রাজনীতির কাছে সুবিধা না করতে পেরে আবারো ফিরে গেছেন আওয়ামী বিরোধীতার নামে বাংলাদেশ বিরোধীতায়। তার কাছ থেকে আমরা আরো সঠিক তথ্য সমৃদ্ধ রাজনীতির পরিশীলিত চর্চা আশা করতে পারি, এটুকু আশা করাটা আমাদের ভুল হতে পারে না। 

তিনি এখানে আরেকটি কথা বলেছেন, আশ্রয়প্রার্থীরা বাংলাদেশে থাকা অবস্থায় সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতন ও মামলা-হামলার শিকার হয়েছেন। তাদের সকলকে বৈধ করার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকে পরিণত করতে সকল পদক্ষেপের উদ্যোগ নিয়েছে এলডিপি।

১) একেতো উনার দেয়া সংখ্যাটা ভুল, তার উপর এই ধরনের আশ্রয় প্রার্থনাকারীরা বাধ্য হয়েই বর্তমান সরকারের নামে বিভিন্ন অভিযোগ তুলে তাদের আশ্রয় প্রার্থনাটা ঐ দেশের সরকারের কাছে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে, অনেকেতো ৭ বছর বয়সে ছাত্রদল বা ছাত্রলীগের সদস্যপদ দেখায়! আর এই আশ্রয় প্রার্থনার ব্যবসাটা বাংলাদেশের সবাই জানতে পারে বা মূলত শুরু হয় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর হত্যাকারীরা যখন বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় নেয়। 

২) এলডিপি যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় প্রার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হওয়ার খাতে কোনো ধরনের সহায়তা করতে পারবে না, নিয়ম নেই। কিছু সার্টিফিকেট ইস্যু করে হয়ত লোকাল নেতারা কিছু ডলার কামাবে। যুক্তরাষ্ট্রে শ্রমিক সংকট থাকাতে যারা আশ্রয় প্রার্থনা করছে তারা প্রায় সবাই এমনিতেও থাকতে পারবে। 

যাই হোক, বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনাকারীদের নিয়ে তথ্যটা আসলে কি, সেটা এখন জানাই। সেই সংখ্যাটা কর্নেল অলি'র দেয়া সংখ্যার ধারে কাছেও নেই। পৃথিবীব্যাপী এই রাজনৈতিক আশ্রয়, রিফিউজি ক্রাইসিস আছে অনাদিকাল থেকেই, মানুষ এক সীমানা ছাড়িয়ে অন্য সীমানায় যায়, এক ভূমি থেকে আরেক ভূমিতে বসতি স্থাপন করে বা করতে বাধ্য হয়, আর এই স্রোতটা মূলত হিসেব করে জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠান UNHCR. এই সংস্থাটির রিফিউজি সংক্রান্ত প্রমাণিত তথ্যকে একমাত্র বিশ্বাসযোগ্য বলে মানা হয় দুনিয়ার সব দেশে।

আসুন দেখি UNHCR কি বলছে! তাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন দেশ থেকে আমেরিকায় আশা মানুষের রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীদের ডাটা'র দিকে তাকান। প্রথমেই যাই, 'জোর করে দেশ ত্যাগ করানো'তে, এখানে বাংলাদেশ থেকে জোর করে আমেরিকায় পাঠানোর লিস্টে একজন বাংলাদেশীও নাই। যুক্তরাজ্য থেকে তবু এই লিস্টে ১৭৩ জন, এমনকি কানাডা থেকে ১১৬০ জনকে যুক্তরাষ্টে জোর করে পাঠানো বা বলা যায় দেশ ছাড়া করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে একজনও না। 

এখন আসুন, রাজনৈতিক আশ্রয় ও রিফিউজি স্ট্যাটাসের সংখ্যার দিকে। UNHCR-এর ২০২১ সালের ডাটা অনুসারে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন ১২,২৮৯ জন ও রিফিউজি স্ট্যাটাস পেয়েছেন মাত্র ২,১৫১ জন।

২০২০ সালের ডাটা অনুযায়ী, রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনাকারীর সংখ্যাটি মাত্র ১০,১১৪ জন ও রিফিউজি স্ট্যাটাস পেয়েছেন মাত্র ২,১৬২ জন। 

এই দুই বছর মিলিয়ে আশ্রয় প্রার্থীর সংখ্যা মাত্র ২২,৪০৩ জন, কোনো ভাবেই কর্নেল অলি আহমেদের দেয়া তথ্যমতে ৩ লক্ষাধিক নয়। এই ভুল তথ্যটি জেনেশুনে ঘটা করে বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করাটা রাজনৈতিক চতুরতা মাত্র, রাজনৈতিক কৌশল একে বলা যাবে না, কারণ তার দেয়া তথ্যটি মিথ্যে। 

আপনাদের হয়ত জানতে ইচ্ছে হবে, ২০১৯ সালে কতজন রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন, আসুন জেনে নেই। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন ৯,৩৪১ জন ও রিফিউজি স্ট্যাটাস পেয়েছেন মাত্র ২,০৩৮ জন।

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করা দেশের মধ্যে বাংলাদেশ সেরা ২০-এর মধ্যেই পড়ে না, বাংলাদেশের চেয়েও যে সমস্ত দেশ থেকে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীর সংখ্যা বেশী, সেগুলো হলো, চীন, ভেনেজুয়েলা, গুয়েতেমালা, হন্ডুরাস, মেক্সিকো, কলম্বিয়া, রাশিয়া, মিশর, ব্রাজিল, নেপাল, পাকিস্তান, ভারতের মতো দেশগুলো।

বাংলাদেশ থেকে এখন এই আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা বাড়ার একটি অন্যতম কারণ হলো, ২০ বছর আগে অর্থনীতির ভিত্তি দুর্বল থাকাতে টুরিস্ট ভিসা ও স্টুডেন্ট ভিসা খুব কম দেয়া হতো, এই অবস্থার এখন অনেক পরিবর্তন হয়েছে, শুধু আমেরিকায় নয়, সারা বিশ্বেই আমাদের টুরিস্ট ও পড়তে যাওয়া ছাত্রদের এই সংখ্যাটা অন্তত ৫০ গুন বেড়েছে এখন। বাৎসরিক ভিসা ইস্যুর এই প্রদত্ত সংখ্যাটাও আমেরিকার ভিসা ইস্যু করা তথ্য ভান্ডার থেকে অনায়েসেই নেয়া যেতে পারে।  

আর, মনে রাখতে হবে এই আশ্রয়প্রার্থীদের একটি বড় সংখ্যাই আমেরিকায় উন্নত জীবনের আশায় দেশ ত্যাগ করা অর্থনৈতিক রিফিউজি, শুধু রাজনীতির কারণ দেখিয়ে এপ্লিকেশন করা হলেও এর ৯০% এর পেছনের মূল উদ্দেশ্য, অর্থনৈতিক মাইগ্রেশন। 

পরিশেষে একটা কথাই বলতে চাই, আমাদের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে আমরা আরো পরিচ্ছন রাজনীতি আশা করি, এই চাওয়াটা আমাদের অন্যায় না। তারুণ্য এখন তথ্য যাচাই করার সক্ষমতা অর্জন করেছে, কেউ বললেই সে সেটা আর অন্ধভাবে গ্রহণ করছে না। ক্ষমতা ও ক্ষমতার রাজনীতির সাথে আপনারা ওতপ্রোত ভাবে জড়িত, এখনও যদি শুধুই ক্ষমতার স্বার্থে রাজনীতির আবহ থেকে আপনারা বের হতে না পারেন, তাহলে লিজেন্ড হবেন কবে? রাজনীতিতে সত্য কহন বাড়ুক, আমাদের এটাই প্রত্যাশা।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি
‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে