শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

মৃত ঘোড়াকে পিটিয়ে জীবিত করা যায় না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
মৃত ঘোড়াকে পিটিয়ে জীবিত করা যায় না

ক্ষমতাই একমাত্র লক্ষ্য, বাকি সব উপলক্ষ। তাই বাংলাদেশের রাজনীতি বলতে বোঝায় শুধু নির্বাচন, এর বাইরে কিছু নেই। সুতরাং ২০২৩ সালের জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে এখনই রাজনীতির মাঠ গরম হতে শুরু করেছে। জাতীয় সংসদে সদ্য গৃহীত এবং ইতোমধ্যেই গেজেট আকারে প্রকাশিত নির্বাচন কমিশন আইন ও কমিশন গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে চলছে পক্ষ-বিপক্ষের আলোচনা-সমালোচনা। এটা যত বেশি হবে ততই ভালো। কিন্তু দেশের কোনো নাগরিক বা পক্ষ কি বলতে পারে আইন মানি না। সমস্যাটা এখানে। আইন যদি সংবিধানসম্মত হয় তাহলে সেই আইন সবাই মানতে বাধ্য। আর আইন যদি সংবিধানসম্মত না হয় তাহলে তারও প্রতিকার আছে। বাহাত্তরের সংবিধানে উল্লিখিত বিধান ৫০ বছরে কেউ বাস্তবায়ন করেনি। এবার সেটা হলো জনদাবি ও জনআকাক্সক্ষা উপলব্ধি করতে পারাটা রাজনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই এই পদক্ষেপটি গণতন্ত্র অগ্রায়ণের পথে মাইলফলক হয়ে থাকবে। এ আইনটি আরও এক-দুই বছর আগে হলে আরও ভালো হতো, সরকারের সদিচ্ছা মানুষ বুঝতে পারত। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ফরোয়ার্ড লুকিং না হলে এমনটাই হয়। যা কিছু হয় তার জন্য সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারপরও সংবিধানের বাধ্যবাধকতা পূরণ হয়েছে, এটা কম কথা নয়। আইন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না। অনেক গণতান্ত্রিক দেশে এরকম আইন না থাকা সত্ত্বেও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠিত এবং সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে। সালিশ মানি তাল গাছ আমার, এই ধ্যান ধারণা থেকে রাজনীতিক দলগুলো সরে আসতে না পারলে সবকিছু যেমন ছিল তেমনই থাকবে। সব গণতান্ত্রিক দেশে সুশীল সমাজের একটা মর্যাদাশীল ভূমিকা থাকে। কিন্তু আমাদের সমাজে সুপরিচিত কিছু সার্বক্ষণিক সরব নিরপেক্ষ যারা রয়েছেন, তাদের কাজকর্ম ও কথাবার্তার উদ্দেশ বোঝা মুশকিল। এই বললেন সরকার ইচ্ছা করলে তিন দিনের মধ্যে আইন করতে পারে। আবার এখন বলছেন, এত তাড়াহুড়ো করে আইন করা হয়েছে, এর উদ্দেশ ভালো নয়। বলছেন, কমিশনে কারা নিযুক্তি পাবেন তার জন্য গণশুনানি করতে হবে। গণশুনানির কাঠামো ও বিস্তৃতি, গণ বলতে কাদের বোঝাবে এবং এই গণদের সংখ্যা কত হবে, এদের তালিকা করবে কে অথবা কারা। এসব প্রশ্নের কোনো শেষ নেই। সুতরাং উদ্দেশ্য ভালো নয়। সবকিছু ল-ভ- করতে পারলে আবার ১/১১-এর প্রেক্ষাপট তৈরি হবে। তখন সবাই হবেন খারাপ, শুধু ওই সংজ্ঞাহীন নিরপেক্ষরাই হবেন সাধু। ১/১১-এর পরিণতিতে দেশের মহাসর্বনাশ হয়েছে। তবে সেই সূত্রে বড় ভালো একটি কাজও হয়েছে। ২০০৭-২০০৮ মেয়াদে নিরপেক্ষ সম্মানীয়দের সবাইকে মানুষ চিনতে পেরেছেন এবং তাদের বৈশিষ্ট্যও দেখেছেন। এনারা সবাই ১/১১ সরকারে শুধু পূর্ণ সমর্থক নয়, মেন্টর, ফিলোসোফার ও গাইড ছিলেন। সেই সরকারের কর্তারা বিগ ব্যাঙের মাধ্যমে ঘোষণা দিলেন দেশের সবকিছু তারা শতভাগ ঠিক করে দিবেন। লক্ষ-কোটি ঝাড়ু দিয়ে সব সাফ করে ফেলবেন। চারদিকে করতালির ধ্বনি ও প্রতিধ্বনি সপ্ত আকাশ ভেদিয়া সপ্তস্বরা হয়ে সেটি স্বয়ং ইন্দ্রর কাছে পৌঁছে গেল। নিরপেক্ষ দলের এক সেনাপতি ইন্দ্রর কাছে আর্জি জানালেন, বাংলাদেশের যা অবস্থা তাতে সবকিছু করতে হলে অন্তত ১০ বছর সময় তাকে দিতে হবে। ইন্দ্রর বিরক্তিকর মুড দেখে সেনাপতি কিছুটা ঘাবড়ে গেলেন। বললেন, প্রভু চিন্তা করবেন না। কিছু রাজকীয় দল থাকবে, টানা দশ কী, বিশ বছর ক্ষমতায় থাকলেও তারা আমাদের গুণগান গাইবে। কিন্তু ইন্দ্র দাবি প্রত্যাখ্যান করলেন। বললেন, এত সময় দেওয়া যাবে না। দ্রুত সব কাজ শেষ করতে হবে। সুতরাং দ্রুত কাজ সারতে তারা সবাই মাঠে নেমে পড়লেন। তারপরে যা ঘটল তার প্রত্যক্ষদর্শী আমরা সবাই। রবি ঠাকুরের জুতা আবিষ্কারের মতো অবস্থা। ‘করিতে ধুলা দূর/জগৎ হলো ধুলায় ভরপুর’। আমাদের এক মহান নেত্রী তখন একবার আদালতে দাঁড়িয়ে হুঙ্কার দিয়ে বলেছিলেন, ‘পরগাছা ও দালাল দিয়ে দেশ চলে না’। একদম যথার্থ কথা। মহান নেত্রীর সেই ঘোষণায় নির্দেশিত পরগাছা ও দালালরা আবার সক্রিয়। দেশ, রাষ্ট্র ও জনগণের উন্নতি সমৃদ্ধির বিনিময়ে হলেও তারা আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে নামাতে চান। পদ্মা সেতু যাতে না হয় সে জন্য তারা রাতদিন কাজ করেন। অর্থ ছাড় এবং খরচ কোনোটাই হলো না, অথচ প্রমাণ ছাড়া ভিত্তিহীনভাবে পত্রিকায় টেলিভিশনে তারা চিৎকার করে বলতে থাকলেন, ভয়াবহ দুর্নীতি হয়েছে। কিন্তু কানাডার ফেডারেল আদালত যখন রায় দিল পদ্মা সেতু প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি হয়নি; তখন তারা একেবারে চুপ হয়ে গেলেন। পদ্মা সেতু নিয়ে তাদের ভূমিকাতেই স্পষ্ট হয় আসলে তারা কী চান। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন যেভাবে হওয়া উচিত ছিল সেভাবে হয়নি, এ কথা সবাই জানেন। কিন্তু তারা এমনভাবে সবকিছু উত্থাপন করেন তাতে মনে হয় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নয়। জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, বাহাত্তরের সংবিধান এবং ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তৈরি মূল্যবোধকে একটি বড় রাজনৈতিক পক্ষ স্বীকার করে না। এ সম্পর্কে তাদের কোনো কথা বলতে শোনা যায় না। রাষ্ট্র ও রাজনীতির এই মৌলিক বিভাজন অটুট রেখে কি সুষ্ঠু ও সঠিক নির্বাচন প্রত্যাশা করা যায়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ২১৩ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে, ১৩ কেন্দ্রে বিএনপি এবং দুই কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ শূন্য ভোট পেয়েছে। অর্থাৎ ২২৮টি কেন্দ্রে অনিয়ম হয়েছে। এ তথ্যগুলোই তারা বারবার উল্লেখ করেন। এর থেকে বড় অনিয়মের প্রমাণ থাকলে নিশ্চয়ই সেটাও তারা উল্লেখ করতেন। মোট ভোট কেন্দ্র ছিল ৪০ হাজারের ঊর্ধ্বে। তাতে শতকরা হিসাবে মাত্র ০.৫৬ কেন্দ্রে অনিয়ম হয়েছে। শতকরা এক ভাগের কম ভোট কেন্দ্রে অনিয়মের কারণে কি পুরো নির্বাচনটিকে অগ্রহণযোগ্য বলা যায়। আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জন্য নির্বাচনে হেরে যাওয়াটা কি খুবই অস্বাভাবিক বিষয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের সম্মিলিত শাসন ব্যবস্থার ভয়ংকর ও করুণ চিত্র মানুষের মন থেকে সহজে মুছে যাওয়ার নয়। দেশকে হিন্দুশূন্য করার কর্মকান্ড থেকে শুরু করে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলাসহ ধর্মান্ধ সশস্ত্র জঙ্গিদের অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। বিশ্বের বড় বড় মিডিয়া হাউস ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান তখন বলতে থাকে পরবর্তী আফগানিস্তান হবে বাংলাদেশ। বিশ্ব অঙ্গনে তরুণ প্রজন্মের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। পাঁচ বছরে জামায়াত-বিএনপি সরকার এক মেগাওয়াট নতুন বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত করতে পারেনি। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রের সবগুলো সূচকের অবস্থান তলানিতে পড়ে থাকে। সুতরাং ২০০৯ সাল থেকে টানা ১০ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্যের বিবেচনায় দলীয় নির্দিষ্ট ভোটের বাইরে সাধারণ মানুষের ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপিকে ভোট দেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা তো ছিল না। কিন্তু মৌলিক সমস্যা হলো ক্ষমতায় যাওয়ার সম্ভাবনা অথবা শক্তিশালী বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের বিবেচনায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি পরস্পরের বিকল্প, এই জায়গায় অন্য কোনো দল তো নেই। তাই গণতন্ত্র ও সুশাসনের স্বার্থে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সুস্থ প্রতিযোগিতার রাজনীতি অপরিহার্য। কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় বসে আওয়ামী লীগকে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন করার জন্য ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটিয়ে বিএনপি বাংলাদেশের সুস্থ রাজনীতির সর্বনাশ করেছে তাই শুধু নয়, বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিএনপির হাতে কতটুকু নিরাপদ সেই প্রশ্নটি প্রবল আকারে উঠেছে। আঞ্চলিক শক্তি বলয়ও বিএনপির ওই ভূমিকায় শঙ্কিত হয়ে আছে। এখনো সময় আছে, বিএনপি শুদ্ধ রাজনীতিতে ফিরে এলে সবার জন্য মঙ্গল হয়। সুতরাং বিএনপি যদি সত্যিকারার্থে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও মূল্যবোধের জায়গায় ফিরে আসে তাহলে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতির মৌলিক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৩ সালের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির বক্তৃতা-বিবৃতিতে মনে হচ্ছে, প্রায় দেড় দশক আগের ব্যর্থ কৌশলের ধ্বংসাত্মক পথের দিকে হাঁটছে তারা। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে নির্বাচন বয়কট ও ভায়োলেন্সের পথে গিয়ে বিএনপির ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছু হয়নি। আবার সেই ব্যর্থ পথ ও কৌশলের কথা শুনে মনে হয় গত দেড়-দুই দশকের রাজনীতি থেকে বিএনপি কোনো শিক্ষা নেয়নি। আগের মতোই চলমান আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বাস্তবতার সঙ্গে তাল মেলাতেও তারা ব্যর্থ হচ্ছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্ম ও মৃত্যু দুটোই বিএনপির কারণে হয়েছে।

১৯৯১-১৯৯৬ মেয়াদে বিএনপি যদি মাগুরা ও মিরপুরের উপ-নির্বাচনে জেতার জন্য মরিয়া আচরণ এবং ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সাদেক আলী মার্কা নির্বাচন না করত তাহলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি গ্রহণযোগ্যতা পেত না। ১৯৯৬ সালের ১৪ জুলাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান লতিফুর রহমান শপথ গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে ওই রাতেই বাকি উপদেষ্টাদের নিয়োগের আগে ১১ সচিবকে পদচ্যুত, সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার সব টেলিফোন বিচ্ছিন্ন এবং সারা দেশে বিএনপির কর্মীরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাঙচুর করলেও লতিফুর রহমান নিশ্চুপ থাকেন। এটা ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে মারার দ্বিতীয় ডোজ, প্রথমটি প্রয়োগ করেছেন বিএনপি কর্তৃক নিয়োগকৃত প্রেসিডেন্ট আবদুর রহমান বিশ্বাস ১৯৯৬ সালের মে মাসে সেনাবাহিনীকে বিতর্কে জড়িয়ে। একজন প্রধান বিচারপতিকে পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা করার টার্গেট করে শুধু বিচারপতিদের চাকরির বয়স দুই বছর বৃদ্ধি করার মাধ্যমে তৃতীয় ডোজটি প্রয়োগ করেন ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির আইনমন্ত্রী মওদুদ আহমদ। রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমদ ২০০৬ সালের অক্টোবর মাসে সংবিধান লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রপতি থাকা অবস্থায় নিজে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার মাধ্যমে চতুর্থ মৃত্যু ডোজটি প্রয়োগ করেন। সর্বশেষ ডোজটিও প্রয়োগ করেন ইয়াজউদ্দিন আহমদ ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারি এবং নিজেকে নিজে বাতিলের মাধ্যমে অনির্দিষ্টকালের জন্য নতুন একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে ইতোমধ্যে মৃত তত্ত্বাবধায়ক সরকারটি কবরস্থ হয়। তাই আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভায়োলেন্স নয়, সুস্থ প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হতে চাইলে বিএনপিকে মেধা ও দূরদৃষ্টির পরিচয় দিতে হবে। কারণ, অতীতের অভিজ্ঞতায় বলে মৃত ঘোড়াকে পিটিয়ে জীবিত করা যায় না।


লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা