শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৭, সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা

অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা

ব্যবস্থাপকের কাজ হচ্ছে 'ম্যানেজ' করা বা সমস্যা সমাধান করা। স্বভাবতই বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপকের কাজ হচ্ছে বাজারজাতকরণ সমস্যা সমাধান করা। যেহেতু গত পর্বে ব্যবস্থাপনার সংজ্ঞা নিয়ে আলোচনা করেছি অতএব বাজারজাতকরণেরও সংজ্ঞা নিয়েও আলোচনা প্রয়োজন। কোন শাস্ত্রের সংজ্ঞা দেয়া সত্যিই কঠিন। প্রত্যেকেই নিজের মতো করে সংজ্ঞা দেন। দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, শিল্পকলা বা এ ধরনের যে কোন শাস্ত্রের একটি পাঠ্যবই (বাজারে প্রচলিত কলেজ পর্যায়ের) খুললেই দেখা যাবে বইটি শুরু হয়েছে বেশ কয়েকটি সংজ্ঞা দিয়ে। সংজ্ঞাগুলোর মধ্যে পরস্পর বিরোধীতা থাকায় পাঠকদের বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিছু কিছু সংজ্ঞা এত সাংঘর্ষিক যে বিভ্রান্ত হতে আপনি বাধ্য হবেন। মার্কেটিংয়ের বহু লেখক বহু সংজ্ঞা দিয়েছেন। 

(উচ্চমাধ্যমিক এবং ডিগ্রি পর্যায়ের মার্কেটিং এর বই এবং পরীক্ষার্থীদের খাতায় আমার নামও পেয়ে যেতে পারেন, মার্কেটিংয়ের সংজ্ঞাদাতা হিসেবে। পরীক্ষার্থীদের খাতায় আমি নিজেই নিজের নাম দেখেছি। আমার নামের আগে এমন বিশেষণও দেখেছি, যা দেখে বরিশালের 'গাবখান' খালকে 'ইংলিশ চ্যানেল' এর সাথে তুলনা বলে মনে হয়েছে। নিশ্চয়ই গাইড প্রণয়নকারী কোন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক,  আমার ছাত্রও হতে পারে, নিজের মতো কিছু একটা লিখে আমার নামে চালিয়ে অতি ভক্তি প্রদর্শনের চেষ্টা করেছেন। আমি কিছু লিখলে বা বললে সেটাকে অনেকেই, বিশেষ করে আমার ছাত্ররা, অকাট্য বলেই ধরে নেয়। যদিও আমি ছাত্রদেরকে সবসময় বলি আমি যা যা লিখছি বা বলছি এগুলোর কোনটাই পুরোপুরি সত্য না, 'আপাতত সত্য'। আসল সত্য জানিনা বলেই এগুলো সত্য। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর "প্রাচ্য সমাজ" প্রবন্ধে যেমনটি বলেছেন, "আমাদের পূর্বাঞ্চলে প্রকৃতির পদতলে অভিভূতভাবে বাস করিয়া প্রত্যেক মানুষ নিজের অসারতা ও ক্ষুদ্রতা অনুভব করে, এইজন্য কোন মহৎ লোকের অভ্যুদয় হইলে তাহাকে স্বশ্রেণি হইতে সম্পূর্ণ পৃথক করিয়া দেবতা পদে স্থাপিত করে। তাহার পর হইতে তিনি যে কয়টি কলা বলিয়া গিয়েছেন  বসিয়া বসিয়া তাহার অক্ষর গণনা করিয়া জীবনযাপন করি; তিনি সামাজিক অবস্থার উপযোগী যে বিধান করিয়া গিয়াছেন তাহার রেখা মাত্র লংঘন করা মহাপাতক জ্ঞান করিয়া থাকি")

মার্কেটিংয়ের বিখ্যাত পণ্ডিতদের দেয়া সংজ্ঞাগুলোর মধ্যে বেশ রোমান্টিক সংজ্ঞাও আছে। Paul Mazur মার্কেটিংয়ের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন, "Marketing is the delivery of standard of living"। পরবর্তীতে Prof. McNair এই সংজ্ঞাটিতে  গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনে লিখেছেন, "Marketing is the creation and delivery of standard of living to the society."। একজন লেখক তাঁর বইয়ের প্রত্যেক সংস্করণে সংজ্ঞা বদল করেছেন এমনও আছে। ফিলিপ কটলার এর Marketing Management বইটির ষোড়শ সংস্করন চলছে। এই বইটি আমার নিজের "ব্রেড আর্নার" হওয়ার কারণে বইটির সবকটি সংস্করণ আমার সংগ্রহে আছে।  প্রত্যেক সংস্করেনেই কটলার তাঁর পূর্ববর্তী সংস্করনে দেয়া মার্কেটিং এর সংজ্ঞাটি বদল করেছেন।  

পাঠকদের অনেকেই জানেন ফিলিপ কটলার দুইবার ঢাকা এসেছিলেন। ফিলিপ কটলারকে ঢাকায় আনার ব্যাপারে আমার বন্ধু অধ্যাপক ড. ফরহাদ আনোয়ার এর সাথে আমিও সংশ্লিষ্ট ছিলাম। দ্বিতীয়বার যখন কটলার ঢাকা আসলেন আমার দায়িত্ব ছিল কটলারের সাথে সাথে থাকা; এয়ারপোর্ট টু এয়ারপোর্ট। আমি রিসিভ করব এবং বিদায় জানাব। এয়ারপোর্টে পৌঁছার পরেই  কটলারকে নিয়ে ভিআইপি লাউঞ্জে বসলাম, ইমিগ্রেশন ও লাগেজ ফর্মালিটিস সম্পন্ন করার জন্য। সামান্য কুশল বিনিময়ের পরেই ফিলিপ কটলার আমাকে প্রশ্ন করতে শুরু করলেন-  আমাদের অর্থনীতি, রাজনীতি, আমদানি-রপ্তানি, আরএমজি... ইত্যাদি বিষয়ে।
একটা ছোট কলম বাম হাতে নিয়ে ডান হাতের নোটবুকে সবকিছু লিখেছিলেন। পরবর্তী দুই দিন কটলারের একই কাজ। একটু সুযোগ পেলেই তিনি আমাকে প্রশ্ন করা শুরু করেন। দ্বিতীয় দিন প্রোগ্রামে একটা লম্বা বিরতি পাওয়া গেল। সোনারগাঁও হোটেলে আমরা দুজন বসে চা খাচ্ছিলাম। কিন্তু বুড়োর প্রশ্ন আর নোট নেয়া কিছুতেই থামছে না। এক পর্যায়ে আমার মনে হল, গত দুইদিন যাবত আমাকে অনবরত প্রশ্ন করে যাচ্ছেন আর আমি উত্তর দিচ্ছি, পাল্টা একটা প্রশ্নও করলাম না, উনি যদি আমাকে বোকা ভাবেন। তাই একটা প্রশ্ন করলাম, Mr. Kotler, "what do you mean by marketing? " 
(এক বোকাকে শ্বশুর বাড়ি গিয়ে বোকামি না করার জন্য তাঁর মা পরামর্শ দেয় এবং বলে দেয় সব সময় চুপচাপ বসে থাকবি না।  কথাবার্তা বলবি। কথাবার্তা না বললে শ্বশুর বাড়ির লোকজন তোকে বোকা মনে করবে। ওই বোকা নাকি তাঁর শাশুড়িকে প্রথম প্রশ্নই করেছিলো, "আম্মা, আপনার কি বিয়ে হয়েছে?")
আমার প্রশ্নটা বোকার মতো হলেও উদ্দেশ্য ছিল ভিন্ন। যেহেতু ইতোমধ্যেই বহুবার কটলার নিজের দেয়া সংজ্ঞা নিজেই বদল করেছেন,  প্রকৃতপক্ষে এই মুহূর্তে মার্কেটিং নিয়ে তিনি কী ভাবছেন তা জানা দরকার। কটলার আমাকে যা বলেছিলেন তা হচ্ছে, "it is all about establishing and maintaining relationship"। সম্পর্ক তৈরি করা এবং টিকিয়ে রাখাটাই মার্কেটিং। পৃথিবীর যাবতীয় সম্পর্কই বিনিময় ভিত্তিক। 'exchange relationship' -এই বাক্যাংশটির  দুটি শব্দই বহুবাচনিক শব্দ, এই অর্থে যে বিনিময়ের জন্য ন্যূনতম দুই পক্ষ লাগে, যদিও বহুপাক্ষিক বিনিময় সম্ভব। আর সম্পর্ক তো নিজের সাথে নিজে করা যাবেনা, অন্তত আরেকটা পক্ষ থাকতেই হবে। একজন দিবে, অন্যজন নিবে। অনেক সময় আমাদের মনে হয় অনেক কিছুই আমরা নিঃস্বার্থভাবে করি। শুধুই দেই, নেইনা। আসলে আমরা কিছু না পেয়ে কিছুই দেই না। মা তাঁর শিশুকেও ফ্রি দুধ খাওয়ান না। কোন ব্যাপারে অবোধ্য হলেই মা দুধের খোঁটা দিতেন। "এত কষ্ট করে তোকে পালছি, বড় করছি, দুধ খাওয়াইছি..." ইত্যাদি ইত্যাদি। আরো রাগানোর জন্য দুষ্টামি করে বলতাম, আমি কি জন্ম থেকেই কথা বলতাম? দুধ খেতে চেয়েছি? তোমাকে তো আমি দুধ খাওয়ানোর কথা বলিনি? মা বলতেন, "তুমি তো তখন দুধ খাওয়ার জন্য শুধু 'কানতা' (কান্না)"। আমি বলতাম দুধ খাওয়ার পর কি করতাম? "ও বাবা, তখন তোমার হাসি কে দেখে"! আমি বলতাম আমার হাসি দেখে তোমার কেমন লাগতো? এটা বললেই মা হেসে দিতেন। আমি বলতাম আমার ওই হাসিটাই তোমার দুধের দাম (পেমেন্ট হয়ে গেছে!)। ব্যাপারটা উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করলাম। 

আসলে পৃথিবীর কোন সম্পর্কই বিনিময় ছাড়া হয় না। বিনিময়ের প্রধান শর্ত দুটি- প্রথমটি হচ্ছে বিনিময়ের জন্য কমপক্ষে দুটি পক্ষ থাকতে হবে, অন্যটি হচ্ছে বিনিময়টি আপসের এর মাধ্যমে হতে হবে। জোড়াজুড়ি করে কিছু বিনিময়ে হলেও সেটা বিনিময় না। যেমন ছিনতাইকারী আপনাকে একটি থাপ্পর দিল, আপনি তাকে ১০০ টাকা দিলেন। দুই পক্ষ ছিলেন, আপনি এবং ছিনতাইকারী, থাপ্পর আর টাকার বিনিময়ও হলো। কিন্তু এটা বিনিময় না। যেহেতু সেটা আপসে হয়নি। প্রশ্ন হচ্ছে দুই পক্ষ যখন আপসে কিছু বিনিময় করার সুযোগ পায়, তখন তারা কি বিনিময় করে? বিনিময়ের সুযোগ আসলেই তাঁরা পরস্পরে নিড(need) বিনিময় করে। নিড হচ্ছে মনোদৈহিক অবস্থা, যখন মানুষ নিজকে কোন কিছু থেকে বঞ্চিত বোধ করে (a state of felt deprivation)। যাদের নিড বুঝতে অসুবিধা তাঁদেরকে drive শব্দটি বুঝতে বলি, যার অর্থ হচ্ছে তাড়না। 'তাড়না'  বুঝতে যাদের অসুবিধা, তাঁদের জন্য কাছাকাছি শব্দ হচ্ছে 'যাতনা'। যাতনার সংজ্ঞা দেয়ার দরকার নেই। জীবনে যত যাতনায় পড়েছেন, তাকেই যাতনা বলে। এই লেখাটা যারা ক্ষুধার্ত অবস্থায়  পড়ছেন, তারা বুঝতে পারছেন যাতনা কাকে বলে। প্রত্যেকটি পণ্য হচ্ছে ভোক্তার যাতনার একটি সমাধান। 

যদিও মার্কেটিং একটি ব্যবসায় শাস্ত্র, ব্যবসায় অনুষদেই মার্কেটিং পড়ানো হয়; "সম্পর্ক স্থাপন ও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা" এই সংজ্ঞাটি  ধরলে মার্কেটিং ব্যবসায় ডিসিপ্লিন এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। শতশত প্রতিষ্ঠান যারা কোন ব্যবসায় করে না, বা মুনাফা অর্জনের জন্য কাজ করে না তাঁরাও এখন মার্কেটিংকে ব্যবহার করছে। যেখানেই সম্পর্কের ব্যাপারটা আসবে সেখানেই মার্কেটিং কথাটি বৈধ। সম্পর্ক সৃষ্টির জন্য প্রথমেই প্রয়োজন প্ররোচনামূলক যোগাযোগ (persuasive communication), এবং সম্পর্ক দৃঢ় ও স্থায়ী করার জন্য প্রয়োজন পারস্পরিক সন্তুষ্টি এবং আনুগত্য। যে কোন প্রতিষ্ঠানের মূল মার্কেটিং সমস্যা হচ্ছে তার কাস্টমার,  ক্লায়েন্ট, পার্টনার এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা এবং তা দৃঢ় করা। ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বললেও বলা যায় কোম্পানির সাথে যদি তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সম্পর্ক মজবুত  হয় অর্থাৎ সংশ্লিষ্টরা যদি এমন মনে করে, তাঁরা যা চায় কোম্পানির তাই করছে, অথবা কোম্পানির যা করছে সেটাই যদি স্টেকহোল্ডাররা  পছন্দ করে, তাহলে কোম্পানির বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপকের আর বেশি কিছু করতে হবে না। অতএব সম্পর্ক স্থাপন করা এবং টিকিয়ে রাখাই বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপকের কাজ। সনাতন মার্কেটিং থেকে শুরু করে ইদানীংকালের যত মার্কেটিং আছে যেমন- ডিজিটাল মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ইনফ্লুয়েন্সার  মার্কেটিং,  সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং,  ই-মেইল মার্কেটিং, নিউরো মার্কেটিং, গেরিলা মার্কেটিং, গরিলা মার্কেটিং, বানর মার্কেটিং(Agile Marketing), মার্কেটিং অ্যানালিটিকস এগুলো কোনটাই সম্পর্ক স্থাপনের মার্কেটিং ছাড়া আর কিছুই না।

লেখক: অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
২৮/২/২০২২

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা