শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, মঙ্গলবার, ০৮ মার্চ, ২০২২

আমাদের মুক্তিসংগ্রাম ও রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
আমাদের মুক্তিসংগ্রাম ও রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ

গতকাল ছিল ৭ মার্চ বাঙালি জাতির এক শ্রেষ্ঠ দিন। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবস এসবের কোনোটার চাইতে ৭ মার্চ কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন ঘটনা খুব বেশি ঘটে না। ৭ মার্চ নিয়ে ইদানীং অনেকেই অনেক কিছু বলার চেষ্টা করেন। ৭ মার্চ নিয়ে কোনোরকম নেতিবাচক ভাবনা কারও থাকা উচিত নয়। ৭ মার্চ না এলে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস আসত না। একের সঙ্গে অন্যের যথেষ্ট যোগসূত্র আছে। ইনিয়ে বিনিয়ে কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেন ৭ মার্চেই বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা করা উচিত ছিল। নিরাপদে থেকে অনেক কথাই বলা যায়। সে সময় বঙ্গবন্ধুর যা করার বা বলার ছিল তা তিনি করেছেন, বলেছেন। আমরা তাঁর অনুসারীরা যতটা যা করার করেছি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করার কোনো সুযোগ ছিল না। কৌশলে যা করার বা বলার তার বিন্দুবিসর্গও কম করেননি। মূলত স্বাধীনতার ঘোষণা ৭ মার্চই হয়েছিল। যেভাবে শত্রুবেষ্টিত একটা ভূখন্ডে একজন জাতীয় নেতা তাঁর দেশের মুক্তির জন্য যা বলতে বা করতে পারেন তা তিনি করেছেন। কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেন বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানিদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। আমাদের নেতা আত্মসমর্পণ করার মানুষ ছিলেন না। ওই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানিদের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়াবার বুকের পাটা লাগে যা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাড়া আর কারও ছিল না। পাকিস্তানিদের হাতে ধরা পড়ে বা ধরা দিয়ে তিনি যথার্থই করেছেন। তিনি তাঁর জীবন নিয়ে কখনো খুব একটা ভাবতেন না। আগরতলা মামলা থেকে মুক্তির পর তিনি শুধু জাতির কথাই ভেবেছেন, জাতির স্বাধীনতার কথাই ভেবেছেন। বঙ্গবন্ধু বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলে সেটা যেখানেই যান না কেন তাঁকে ধরার জন্য তাঁকে খুঁজতে খুঁজতে দেশের অলিগলি রাজপথ চষে বেড়াত, ঘরে ঘরে অভিযান চালাত। তাতে হাজার হাজার লাখ লাখ মানুষ নিহত হতো। বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, কামারুজ্জামান এমনকি খন্দকার মোশতাক ভারতে আশ্রয় নিয়ে মুজিবনগর সরকার গঠন করায় মুক্তিযুদ্ধে আমাদের শক্তি বৃদ্ধি হয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু ভারতে গিয়ে যুদ্ধ পরিচালনা করলে আমরা হাজার বছরেও স্বাধীন হতে পারতাম না। বরং পাকাপাকি ভারতের দালাল হতাম। দেশ কেন সারা বিশ্বের মানুষ আমাদের ভারতের দালাল বলে মনে করত, মেনে নিত। তাই যখন যা যেভাবে প্রয়োজন সেটা সেভাবেই করেছিলেন। একটা মানুষকে হত্যা করলেই তাঁর কর্ম ধ্বংস করে ফেলা যায় না। মানুষ বেঁচে থাকে তাঁর সুকর্মের মাধ্যমে, তাই বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন তাঁর ভক্তদের হৃদয়জুড়ে, আকাশে বাতাসে তারায় তারায়। বাংলার খেত-খামারে, কৃষকের লাঙলের ফলায় ফলায়, জেলের জালে, মাঝির হাওয়ায় ভাসা পালে। একসময় শেরেবাংলা বঙ্গবন্ধুর চাইতে অনেক বড় নেতা ছিলেন। অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেরেবাংলা যখন গোপালগঞ্জে এসেছিলেন তখন বঙ্গবন্ধু প্রায় শিশু। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, আবুল হাশিম, শামসুল হক এঁরা একসময় সবাই বঙ্গবন্ধুর নেতা ছিলেন। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর চাইতে জনপ্রিয় আস্থাভাজন নেতা আর একজনও ছিলেন না। বঙ্গবন্ধুর জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন দেশের মানুষের ভালোবাসা। আগরতলা মামলার আগে তো বঙ্গবন্ধু অবিতর্কিত দলীয় নেতাও ছিলেন না। আগরতলা মামলার পর তিনি আওয়ামী লীগের একজন প্রশ্নহীন সাহসী দলীয় নেতায় পরিণত হয়েছিলেন।

আমি কিছু বললে সব সময়ই হাইব্রিড সুবিধাবাদী নেতাদের কলিজা জ্বলে, লাগামহীন উল্টাপাল্টা বলে। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার দিনে আওয়ামী লীগ যে দোয়া মাহফিল এবং খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করে তার নাম ছিল ‘কাঙালি ভোজ’। শব্দটা আমার কোনো দিনই পছন্দ ছিল না। খাবারটা যা-ই হোক যত সাধারণ পর্যায়েরই হোক সুন্দর করে পরিবেশন করতে পারলে যে কোনো মানুষ তৃপ্তিসহকারে খেতে পারে। টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে সবাইকে নিয়ে আমি যখন খেতাম তখন কত উকিল-মোক্তার-ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার-কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-শিক্ষক তৃপ্তিসহকারে খেতেন। তাই খাবারের নাম দিয়েছিলাম ‘গণভোজ’। কেউ কেউ প্রশংসা করলেও কিছু কট্টর খুবই গালমন্দ করেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর আত্মার শান্তির উদ্দেশ্যে খাবার আয়োজনটিকে গণভোজ হিসেবেই এখন গ্রহণ করা হয়েছে। কত যত্ন করে কত কষ্ট করে কত আন্তরিকতা নিয়ে লোকজনকে খাওয়ানো হয়, তার নাম কাঙালি ভোজ, শুনতেই কেমন যেন ফকির ফকির অসহায় মিসকিনের মতো শোনা যায়। যে কোনো জিনিসই উপস্থাপনার ওপর ভালোমন্দ নির্ভর করে। কোনো নিম্নমানের জিনিসকেও ভালোভাবে তুলে ধরতে পারলে তা অমূল্য হয়। তাই যে কোনো কাজই ভেবেচিন্তে সুন্দরভাবে করতে পারলে তার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পার করেও আমরা পাকিস্তান হানাদারদের ‘পাক বাহিনী’ বলা থেকে নিবৃত্ত হতে পারিনি। যারা মা-বোনের ইজ্জত হরণ করেছে, মানুষ হত্যা করেছে, দেশটাকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করেছে তারা যদি পাকপবিত্র হয় তাহলে নাপাক কে? কত বিদ্বান-বুদ্ধিমান-জ্ঞানী-গুণী এখনো ‘পাক বাহিনী’ বলতে কোনো দ্বিধা করেন না, অবলীলায় লেখায়-পড়ায় ‘পাক বাহিনী’ বলেন। কী দিয়ে তাঁদের বোঝাব, হানাদার যদি পাক হয় তাহলে নাপাক কারা? ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম ভাষণের একটি দিয়েছিলেন জাতির পিতা দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ওই ভাষণ ছিল সময়ের দাবি, বাঙালি জাতির শাশ্বত চেতনা। ওটা ছিল আত্মার তাগিদ, হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসা, মুক্তির বাণী। দু-চার জন বলার চেষ্টা করেন ভাষণটি তারা বলে কয়ে লিখিত সাজিয়ে গুছিয়ে দিয়েছিলেন। হ্যাঁ, ভালো ভালো গায়ক-গায়িকারা তাঁদের সামনে লিখিত গানের কলি নিয়ে রেকর্ড করেন, সেটা এক বিষয় আর বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ অন্য বিষয়। এক টুকরো কাগজের দিকেও তিনি তাকাননি। তাঁর অন্তরাত্মা, রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা তাঁকে যে নির্দেশ দিয়েছে সেটাই উজাড় করে তুলে ধরেছিলেন ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। যা তাঁর কণ্ঠে উচ্চারিত হয়েছিল তার কোনো কিছুই তাঁর ছিল না, সবই ছিল দেশবাসীর অন্তরের কথা, দেশবাসীর হৃদয় নিঃশ্বাসিত মর্মবাণী। ও রকম উত্তপ্ত অবস্থায় তেমন কিছু শিখিয়ে পড়িয়ে হয় না। বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রেও হয়নি। দীর্ঘ নয় মাস পাকিস্তানের কারাগারে কাটিয়ে লন্ডন থেকে দিল্লি এসে তেমন কিছু না জেনেও দিল্লির রামলীলা ময়দানে ভাষণ দেওয়ার সময় তাঁকে বলা হয়েছিল, ‘ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে আপনার এত মিল কেন?’ তিনি বলেছিলেন, ‘ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে আমার মিল গণতন্ত্রের, ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ ও রাজনীতির’। তাই যত্রতত্র পানের দোকানে কিংবা মন্ত্রণালয়ে এটাওটা প্রচারের সময় ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে মাঝেমধ্যেই বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যখন বাজানো হয় তখন মনে হয় বঙ্গবন্ধুর ভাষণের যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে না। মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ মিশাইলের চাইতে শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে কাজ করেছে। যুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনলে আমাদের বুকে মুক্তির উন্মাদনা জাগত ও দেহে সিংহের তেজ অনুভব করতাম। কিন্তু সে ভাষণই যত্রতত্র যখন তখন যেখানে সেখানে বাজিয়ে তার অন্তর্নিহিত মর্মবাণী দুর্বল করে দেওয়া হচ্ছে। আজ কদিন থেকে মোবাইলে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনতে পাচ্ছি। এতে অনেকে খুশি হতে পারেন। কিন্তু এটা কতটা খুশির কতটা যুক্তিযুক্ত চিন্তাশীলদের ভেবে দেখা দরকার। অনেকের মোবাইলে আজান-দোয়া-দরুদ অনেক ধরনের রিংটোন থাকে। এখানেও আমার আপত্তি আছে। আজান কোনো ছেলেখেলা নয়, ফোনে আজান বেজে উঠলে কেউ রিসিভ করলেন সঙ্গে সঙ্গে আজানের সমাপ্তি এটা আল্লাহকে আহ্বানের সঠিক পথ হতে পারে না। কোনো সুরা রিংটোনে দেওয়া আছে। মোবাইল বাজতেই গ্রাহক ধরলেন ওখানেই সুরার সমাপ্তি। আমার জ্ঞানবুদ্ধিতে এতে লাভের চাইতে ক্ষতিই বেশি। মোবাইলের রিংটোন হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ মাঝেমধ্যে বাজানোয় ভালোর চাইতে অপাত্রে দানের মতো হতে পারে। একসময় ব্যাপারটা খেলো না হয়ে যায়। যে যা-ই বলুন, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর স্থান অনেক ওপরে, অন্তরাত্মার অনেক গভীরে। তাই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যা তা করলে ভীষণ খারাপ লাগে।

প্রায় দুই সপ্তাহ হলো রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করেছে। ভেবে দেখা দরকার রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করেছে নাকি আক্রমণ করতে বাধ্য হয়েছে। রাশিয়ার প্রতি আমাদের কতটা কি দায়বদ্ধতা আছে বলতে পারব না, বলতে চাইও না। কিন্তু সোভিয়েতের প্রতি আমাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই এমন বললে আমরা অকৃতজ্ঞ হব। কারণ ভারত এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের ধাত্রী বলা চলে। যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে আমেরিকা যখন সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল তখন সোভিয়েত ইউনিয়ন তার নৌবহর বঙ্গোপসাগরে না পাঠালে কী যে হতো বলা যায় না। ১০ ডিসেম্বর কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্ত এলাকায় ভারতীয় ছত্রীসেনা অবতরণ করে তখন অনেকে বলছিল, এই বুঝি চীনের সৈন্য এসে গেল। আজকে চীনও আমাদের বন্ধু, আমেরিকাও আমাদের নিকটাত্মীয়। এসবের পরও জন্মের ইতিহাস ভুলে যাওয়া যায় না, জন্মকালীন বন্ধু থেকে মুখ ফেরানো যায় না। চলতে গেলে নতুন বন্ধু হবে, বন্ধু কখনোসখনো শত্রু হবে একে অস্বীকার করার কোনো পথ নেই। কিন্তু মনুষ্যত্ব বিসর্জন দেওয়া যায় না। পৃথিবীর সব দেশ বড় কোনো শত্রু থেকে নিরাপদ থাকার জন্য বাফার স্টেট খোঁজে। ইউক্রেন ন্যাটোভুক্ত হলে রাশিয়ার ঘাড়ে আমেরিকার বসার মতো কথা। তা তারা কেন হতে দেবে? জানপ্রাণ দিয়ে সেটা ফেরাবে এটাই সত্য। ইউক্রেন আর রাশিয়ার বর্তমান যুদ্ধে তেমনটাই হয়েছে। সেজন্য শুধু রাশিয়াকেই গালি দিয়ে ইউক্রেনের ভলোদিমির জেলেনস্কির গলায় মালা পরানো যায় কি না চিন্তা করতে হবে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব- এই হবে আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র। বাংলাদেশ এ পর্যন্ত কাউকে সমর্থন না করে ভালোই করেছে। কিন্তু আমাদের মতো অস্ত্রবলে দুর্বল দেশের নিরপেক্ষ থাকা খুবই মুশকিল। কখন কী হয় কিছুই বলা যায় না। আমাদের সফল কূটনীতিই হচ্ছে একমাত্র সম্বল। আমাদের ভালো কূটনীতিকও তো দেখতে পাচ্ছি না। তাই সব সময় বড় দুশ্চিন্তায় কাটে। এদিকে দেশের অবস্থাও ভালো না। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গেছে। তাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেলে আন্ডাবাচ্চা সব নিয়ে রাস্তায় নামলে কার কী করার থাকবে? মানুষের জোয়ার তুফানের চাইতে মারাত্মক, প্লাবনের চাইতেও শক্তিশালী। কিন্তু সরকারের তেমন কার্যকর পদক্ষেপ দেখছি না। শুধু বিএনপি বলে, জামায়াত বলে সব সময় কি মানুষকে থামিয়ে রাখা যাবে? সত্যিকার অর্থেই সাধারণ মানুষের জীবন বড় বেশি সংকটে। সংসদে এবং মন্ত্রিসভায় যখন ব্যবসায়ীদের প্রাধান্য তখন এমন হওয়া ছাড়া আর বিকল্প কী? বাণিজ্যমন্ত্রী ব্যবসায়ী, অর্থমন্ত্রী ব্যবসায়ী, দু-চার জন ছাড়া প্রায় সব মন্ত্রী ব্যবসায়ী। তাহলে সাধারণ মানুষের রক্ষাকবচ কোথায়? তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে গ্রাম গ্রামান্তরে ন্যায্যমূল্যের দোকান খুলে এই দুঃসময়ে সাধারণ মানুষের বাঁচার ব্যবস্থা করা আশু প্রয়োজন। আশা করি সরকার সাধারণ মানুষের দুঃখকষ্টের কথা দরদ দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে প্রতিকারের চেষ্টা করবে।

লেখক : রাজনীতিক।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯
আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ
এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ
ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ
শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ
ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন

সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক
সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে
নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে

দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস

নগর জীবন

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু

নগর জীবন