শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৩, শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২

চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা, ফলে নেতৃত্ব হয় দিকভ্রান্ত

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা, ফলে নেতৃত্ব হয় দিকভ্রান্ত

ভীরুরা অধিকতর ক্ষমতালিপ্সু এবং এরা আনুগত্যপ্রবণ হয়। এসব চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা। ফলে নেতৃত্বই দিকভ্রান্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় দল। এসব চাটুকাররা ছদ্মাবরণে সমমনার মধ্যে ঐক্যবোধ সৃষ্টি করে। প্রকারান্তরে এদের বলয়ে গড়ে ওঠে একটি কাপুরুষের দল। সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত স্বতঃস্ফূর্ত জনসভায় এদের বক্তৃতা-ভাষণে আন্তরিকতার উল্লাস মিশ্রিত থাকে। যদি নেতার একচ্ছত্র ক্ষমতা আধিপত্য থাকে। এসব ভীরুরা ধর্মকেও হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। যা প্রকৃতপক্ষে ভীরু চাটুকারদের অবৈধ ক্ষমতাকে বৈধকরণের একটি লোক দেখানো প্রক্রিয়া। ক্ষমতাসীন দলে এই ভীরুদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয় সরকারি আমলারা।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দৃশ্যমান হয়ে ওঠে যে, যারা বঙ্গবন্ধুর প্রতি অতিভক্তি বা অতিশয় আনুগত্যপ্রবণ ছিলেন, তারাই সূর্য অস্তমিত হওয়ার আগেই বঙ্গভবনের দরবার হলে গিয়ে মন্ত্রীত্বের শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগদানকারীরা পতনের পর আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে বলেছেন, প্রাণভয়ে কিংবা জান বাঁচাতেই তারা বঙ্গবন্ধুর লাশ ফেলে রেখে শপথ নেন। তার অর্থ এই দাঁড়ায় যে তাদের ভীরুদের মধ্যে গড়ে ওঠা একটি ‘কাপুরুষের দল’ বঙ্গবন্ধুর লালন-পালনে বেড়ে উঠছিলেন।

মোশতাকের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়া ‘মুজিবপ্রেমিক’ খ্যাত বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েই বলেছিলেন, ‘প্রাণ বাঁচাতেই মোশতাকের মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করেন।’ মানুষের অহংবোধ যখন অতিমাত্রায় বেড়ে যায় তখন বিজয়ানুভূতি ব্যতীত অন্যসব অনুভূতি, আবেগ অপসৃত হয়ে যায়। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে এমন চিত্রটি দেখা যায়। নেতার জন্য প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস নানারূপে সৃষ্টি হতে পারে। ঐতিহাসিকভাবে সাধারণত একটি নিদান হলো নেতৃত্বের বংশগত অবস্থান। যদিও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সরকার প্রধান হিসেবে নিজেকে এবং নিজের মাধ্যমে জাতিকে নিশ্চয়তা দিয়ে তার মহিলা-সত্ত্বাকে অতিক্রম করে যাচ্ছেন। তিনি জানেন কী করা কর্তব্য- যা কোনো সাধারণ নাগরিক আশাই করেনি। তার ক্ষেত্রে জাতির ও শাসনকর্তার স্বার্থে ঐকতানিক; এ কারণেই তিনি ‘Good Administrator Bess’। তিনি ঘৃণা ক্রোধ জাগ্রত না করেই তার পিতার পাশাপাশি দেশবরেণ্য প্রয়াত নেতৃবর্গের প্রশংসা করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদেশদানের অভ্যাস দায়িত্ব গ্রহণ ও দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে সহজ করে দিয়েছে। ক্ষমতার উপহার যেমন বিলাস-ব্যসন যা তার জাগতিক উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, সেসব বিসর্জন দিয়েছেন। এটা বিশ্বাসের সঙ্গে ব্যাপক যোগ্যতার সন্নিবেশ যা তার অনুসারীদের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাভাজন হতে উদ্দীপিত করতে সক্ষম হয়েছে। মনস্তত্ত্ব নয়, কখনো কখনো তার চাতুর্যই তাকে প্রতিপক্ষ যেখানে ব্যর্থ হতো সেখানে সক্ষম হবার ক্ষমতা দিয়েছে। স্বর্গীয় ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণের মধ্যে একটি চরম নিরাপত্তাবোধ রয়েছে, এ বোধ কোনো নিতান্ত পার্থিব সত্তার কাছে আত্মসমর্পণ করাতে পারেনি। 

মানুষ ততক্ষণ ক্ষমতা পছন্দ করে যতক্ষণ তারা বিশ্বাস করে যে রাষ্ট্র পরিচালনা করবার যোগ্যতা আছে। মানুষই তাই অনুসরণ করাই শ্রেয়োবোধ করছে। সাধারণত শান্ত নাগরিকরা প্রধানত ভীতি-আক্রান্ত হয়ে নেতার অধীন হয়। যখন একবার কোনো নেতার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তিনি দলের সম্ভাব্য বিদ্রোহীদের মধ্যে ভীতি জাগিয়ে তুলতে পারেন। কিন্তু যতক্ষণ অবধি তিনি নেতা না হন এবং জনগণ কর্তৃক সে-স্বীকৃতি না পান ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি ভীতি জাগিয়ে তুলবার অবস্থায় থাকেন না। নেতার অবস্থান অর্জনের জন্য তাকে অবশ্যই কর্তৃত্বের জন্য প্রয়োজনীয় গুণাবলী অর্জন করতে হয়। আত্মবিশ্বাস, দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সঠিক মাত্রায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের যোগ্যতা হলো এই গুণাবলী। নেতৃত্ব সাপেক্ষ বিষয়। সিজার তাকে মান্য করবার জন্য ক্যান্টনিকে বাধ্য করতে পারতেন। কিন্তু অন্য কেউ তা পারতো না। 

রাজনীতি একটি জটিল বিষয়, আর অনুসারীরা মনে করেন নেতার অনুসারী হওয়ায়ই বরং ভালো, কুকুর তার প্রভুর প্রতি যেমন মনোভাব পোষণ করে অনুসারীরাও তেমনই মনোভাব স্বতঃপ্রবৃত্ত ও অবচেতনভাবে পোষণ করে। যদি তা না হতো তবে সামষ্টিক রাজনৈতিক কার্যাবলী প্রায় অসম্ভব ছিল। প্রেষণাগত ক্ষমতা-প্রেম ভীরুতা দ্বারা সীমিত, যা আত্মপরিচালনের ক্ষেত্রকেও সীমিত করে। ক্ষমতা যেহেতু অন্যান্য সম্ভাব্যতার চাইতে অধিক পরিমাণে মানুষের ইচ্ছাকে অনুধাবন করতে সক্ষম করে এবং যেহেতু অন্যান্যের চাইতে মানুষের পার্থক্য সম্পর্কে নিশ্চিত করে, তাই যদি ভীরুতা বাধাগ্রস্ত না করে তবে ক্ষমতার জন্য আকাঙ্খা পোষণ করা স্বাভাবিক। ভীরুতা দায়িত্ববোধের অভ্যাসের প্রভাবে কমে যায়, আর তাই দায়িত্বশীলতা ক্রমে ক্ষমতার আকাঙ্খাকে বাড়িয়ে দেয়। নিষ্ঠুরতার অভিজ্ঞতা ও বন্ধুত্বহীনতা যেকোন একদিকে ধাবিত করতে পারে। যারা সহজেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে তাদের মধ্যে পর্যবেক্ষণ থেকে পলায়নের ইচ্ছা তৈরি হয়। অন্যদিকে সাহসিক মনোবৃত্তি এমন স্থান খুঁজে নিতে উদ্দীপিত করে যেখানে নিষ্ঠুরতা সহ্য করার বদলে তা বাধাগ্রস্ত করা যায়। 

নৈরাজ্য পরবর্তী স্বাভাবিক প্রথম পদক্ষেপ হলো স্বৈরতন্ত্র, কারণ এটি স্বতঃপ্রবৃত্তভাবে আধিপত্য ও আনুগত্যের প্রক্রিয়ার দ্বারা সহজতর হয়। সম-সহযোগিতা স্বৈরতন্ত্রের চেয়ে যথেষ্ট কঠিন আর তা প্রবৃত্তির প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে কম সাযুজ্যপূর্ণ। যখন সম-সহযোগিতা হবে, তখন প্রত্যেকেই মাতব্বরি করতে চাইবে। এটাই স্বাভাবিক। কারণ আনুগত্যপ্রবণ মনোভাব তখন সক্রিয় থাকে না।

এক প্রকার লোকেরা দলে যুক্ত হন না বা খাপ খান না। কোনো না কোনোভাবে এমন আশ্রয়ের অন্বেষণ করেন যেখানে তারা নির্জন স্বাধীনতা ভোগ করেন। সময়ে সময়ে এই মনোভাবাপন্ন লোকদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব থাকে। তাদের আগ্রহ নির্দোষ শখ চর্চার মধ্যে নিহিত এবং নিজেদের গূঢ় ও গুরুত্বহীন জ্ঞান চর্চায় ব্যস্ত রাখেন। তারা সভ্যতারও সীমান্ত অন্বেষণ করেন। এ ধরনের লোকদের ‘আমাজনের প্রকৃতিবাদী’ বলা হয়। আর ভীরুদের মধ্যে কেবল নেতার প্রতি আনুগত্যের দ্বারাই নয়, বরং সমমনা লোকদের মধ্যে নিশ্চিত ঐক্যবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে কাপুরুষদের দল গড়ে ওঠে। সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত স্বতঃস্ফূর্ত জনসভায় এক আন্তরিকতার উল্লাস মিশ্রিত থাকে। মানুষের অহংবোধ যখন অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পায় তখন বিজয়ানুভূতি ব্যতীত অন্য সব অনুভূতিই আবেগের তীব্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে অপসৃত হয়। সমবেত উত্তেজনা আনন্দদায়ক কিন্তু নিয়ন্ত্রণহীন। ফলে সহজাত মানবিকতা ও আত্মরক্ষা সহজেই বিঘ্নিত হয়। তবে সহিংসতা ও শহীদের বীরত্বপূর্ণ মৃত্যু সমভাবে সম্ভব। নৃশংস বেপরোয়া হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়া ও বীরত্বব্যঞ্জকভাবে শহীদ হওয়া সমভাবে সম্ভব। এটাও এক প্রকার মাদকতাও যখন একবার এর আনন্দ উপভোগ করা হয় তখন প্রতিরোধ করা কঠিন। বরং পরিণামে তা অনীহা ও ক্লান্তির দিকে ধাবিত করে এবং পূর্বোক্ত উৎসাহ পুনরুজ্জীবিত করতে হলে তা তীব্র থেকে তীব্রতর উদ্দীপককে প্রয়োজনীয় করে তোলে। নেতার ক্ষমতার একটি গুরুত্ববহ উপাদান হচ্ছে সামষ্টিক উত্তেজনার আনন্দ। নেতা অনুসারীদের মধ্যে যে আবেগ সৃষ্টি করেন তাকে তার ভাগী হতে হয় এমন আবশ্যকতা নেই। কিন্তু নেতার পক্ষে তার অনুসারীদের উপর তার ক্ষমতাকে উপভোগ না করে সফল হওয়া প্রায় অসম্ভব। যখন একজন দক্ষ বাগ্মী যুদ্ধপ্রবণ অনুভূতি জাগিয়ে তুলতে চান, তিনি শ্রোতাদের মধ্যে দুই স্তরের বিশ্বাস উৎপন্ন করেন। তিনি শত্রুর ক্ষমতা সম্পর্কে এমন উচ্চ ধারণা দেন যাতে প্রয়োজনীয় দীপ্ত সাহস জাগ্রত হয়, গভীরতর স্তরে তিনি বিজয় সম্পর্কে নিশ্চিত বিশ্বাস প্রদান করেন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে