শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৩, শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২

চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা, ফলে নেতৃত্ব হয় দিকভ্রান্ত

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা, ফলে নেতৃত্ব হয় দিকভ্রান্ত

ভীরুরা অধিকতর ক্ষমতালিপ্সু এবং এরা আনুগত্যপ্রবণ হয়। এসব চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা। ফলে নেতৃত্বই দিকভ্রান্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় দল। এসব চাটুকাররা ছদ্মাবরণে সমমনার মধ্যে ঐক্যবোধ সৃষ্টি করে। প্রকারান্তরে এদের বলয়ে গড়ে ওঠে একটি কাপুরুষের দল। সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত স্বতঃস্ফূর্ত জনসভায় এদের বক্তৃতা-ভাষণে আন্তরিকতার উল্লাস মিশ্রিত থাকে। যদি নেতার একচ্ছত্র ক্ষমতা আধিপত্য থাকে। এসব ভীরুরা ধর্মকেও হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। যা প্রকৃতপক্ষে ভীরু চাটুকারদের অবৈধ ক্ষমতাকে বৈধকরণের একটি লোক দেখানো প্রক্রিয়া। ক্ষমতাসীন দলে এই ভীরুদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয় সরকারি আমলারা।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দৃশ্যমান হয়ে ওঠে যে, যারা বঙ্গবন্ধুর প্রতি অতিভক্তি বা অতিশয় আনুগত্যপ্রবণ ছিলেন, তারাই সূর্য অস্তমিত হওয়ার আগেই বঙ্গভবনের দরবার হলে গিয়ে মন্ত্রীত্বের শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগদানকারীরা পতনের পর আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে বলেছেন, প্রাণভয়ে কিংবা জান বাঁচাতেই তারা বঙ্গবন্ধুর লাশ ফেলে রেখে শপথ নেন। তার অর্থ এই দাঁড়ায় যে তাদের ভীরুদের মধ্যে গড়ে ওঠা একটি ‘কাপুরুষের দল’ বঙ্গবন্ধুর লালন-পালনে বেড়ে উঠছিলেন।

মোশতাকের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়া ‘মুজিবপ্রেমিক’ খ্যাত বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েই বলেছিলেন, ‘প্রাণ বাঁচাতেই মোশতাকের মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করেন।’ মানুষের অহংবোধ যখন অতিমাত্রায় বেড়ে যায় তখন বিজয়ানুভূতি ব্যতীত অন্যসব অনুভূতি, আবেগ অপসৃত হয়ে যায়। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে এমন চিত্রটি দেখা যায়। নেতার জন্য প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস নানারূপে সৃষ্টি হতে পারে। ঐতিহাসিকভাবে সাধারণত একটি নিদান হলো নেতৃত্বের বংশগত অবস্থান। যদিও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সরকার প্রধান হিসেবে নিজেকে এবং নিজের মাধ্যমে জাতিকে নিশ্চয়তা দিয়ে তার মহিলা-সত্ত্বাকে অতিক্রম করে যাচ্ছেন। তিনি জানেন কী করা কর্তব্য- যা কোনো সাধারণ নাগরিক আশাই করেনি। তার ক্ষেত্রে জাতির ও শাসনকর্তার স্বার্থে ঐকতানিক; এ কারণেই তিনি ‘Good Administrator Bess’। তিনি ঘৃণা ক্রোধ জাগ্রত না করেই তার পিতার পাশাপাশি দেশবরেণ্য প্রয়াত নেতৃবর্গের প্রশংসা করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদেশদানের অভ্যাস দায়িত্ব গ্রহণ ও দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে সহজ করে দিয়েছে। ক্ষমতার উপহার যেমন বিলাস-ব্যসন যা তার জাগতিক উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, সেসব বিসর্জন দিয়েছেন। এটা বিশ্বাসের সঙ্গে ব্যাপক যোগ্যতার সন্নিবেশ যা তার অনুসারীদের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাভাজন হতে উদ্দীপিত করতে সক্ষম হয়েছে। মনস্তত্ত্ব নয়, কখনো কখনো তার চাতুর্যই তাকে প্রতিপক্ষ যেখানে ব্যর্থ হতো সেখানে সক্ষম হবার ক্ষমতা দিয়েছে। স্বর্গীয় ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণের মধ্যে একটি চরম নিরাপত্তাবোধ রয়েছে, এ বোধ কোনো নিতান্ত পার্থিব সত্তার কাছে আত্মসমর্পণ করাতে পারেনি। 

মানুষ ততক্ষণ ক্ষমতা পছন্দ করে যতক্ষণ তারা বিশ্বাস করে যে রাষ্ট্র পরিচালনা করবার যোগ্যতা আছে। মানুষই তাই অনুসরণ করাই শ্রেয়োবোধ করছে। সাধারণত শান্ত নাগরিকরা প্রধানত ভীতি-আক্রান্ত হয়ে নেতার অধীন হয়। যখন একবার কোনো নেতার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তিনি দলের সম্ভাব্য বিদ্রোহীদের মধ্যে ভীতি জাগিয়ে তুলতে পারেন। কিন্তু যতক্ষণ অবধি তিনি নেতা না হন এবং জনগণ কর্তৃক সে-স্বীকৃতি না পান ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি ভীতি জাগিয়ে তুলবার অবস্থায় থাকেন না। নেতার অবস্থান অর্জনের জন্য তাকে অবশ্যই কর্তৃত্বের জন্য প্রয়োজনীয় গুণাবলী অর্জন করতে হয়। আত্মবিশ্বাস, দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সঠিক মাত্রায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের যোগ্যতা হলো এই গুণাবলী। নেতৃত্ব সাপেক্ষ বিষয়। সিজার তাকে মান্য করবার জন্য ক্যান্টনিকে বাধ্য করতে পারতেন। কিন্তু অন্য কেউ তা পারতো না। 

রাজনীতি একটি জটিল বিষয়, আর অনুসারীরা মনে করেন নেতার অনুসারী হওয়ায়ই বরং ভালো, কুকুর তার প্রভুর প্রতি যেমন মনোভাব পোষণ করে অনুসারীরাও তেমনই মনোভাব স্বতঃপ্রবৃত্ত ও অবচেতনভাবে পোষণ করে। যদি তা না হতো তবে সামষ্টিক রাজনৈতিক কার্যাবলী প্রায় অসম্ভব ছিল। প্রেষণাগত ক্ষমতা-প্রেম ভীরুতা দ্বারা সীমিত, যা আত্মপরিচালনের ক্ষেত্রকেও সীমিত করে। ক্ষমতা যেহেতু অন্যান্য সম্ভাব্যতার চাইতে অধিক পরিমাণে মানুষের ইচ্ছাকে অনুধাবন করতে সক্ষম করে এবং যেহেতু অন্যান্যের চাইতে মানুষের পার্থক্য সম্পর্কে নিশ্চিত করে, তাই যদি ভীরুতা বাধাগ্রস্ত না করে তবে ক্ষমতার জন্য আকাঙ্খা পোষণ করা স্বাভাবিক। ভীরুতা দায়িত্ববোধের অভ্যাসের প্রভাবে কমে যায়, আর তাই দায়িত্বশীলতা ক্রমে ক্ষমতার আকাঙ্খাকে বাড়িয়ে দেয়। নিষ্ঠুরতার অভিজ্ঞতা ও বন্ধুত্বহীনতা যেকোন একদিকে ধাবিত করতে পারে। যারা সহজেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে তাদের মধ্যে পর্যবেক্ষণ থেকে পলায়নের ইচ্ছা তৈরি হয়। অন্যদিকে সাহসিক মনোবৃত্তি এমন স্থান খুঁজে নিতে উদ্দীপিত করে যেখানে নিষ্ঠুরতা সহ্য করার বদলে তা বাধাগ্রস্ত করা যায়। 

নৈরাজ্য পরবর্তী স্বাভাবিক প্রথম পদক্ষেপ হলো স্বৈরতন্ত্র, কারণ এটি স্বতঃপ্রবৃত্তভাবে আধিপত্য ও আনুগত্যের প্রক্রিয়ার দ্বারা সহজতর হয়। সম-সহযোগিতা স্বৈরতন্ত্রের চেয়ে যথেষ্ট কঠিন আর তা প্রবৃত্তির প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে কম সাযুজ্যপূর্ণ। যখন সম-সহযোগিতা হবে, তখন প্রত্যেকেই মাতব্বরি করতে চাইবে। এটাই স্বাভাবিক। কারণ আনুগত্যপ্রবণ মনোভাব তখন সক্রিয় থাকে না।

এক প্রকার লোকেরা দলে যুক্ত হন না বা খাপ খান না। কোনো না কোনোভাবে এমন আশ্রয়ের অন্বেষণ করেন যেখানে তারা নির্জন স্বাধীনতা ভোগ করেন। সময়ে সময়ে এই মনোভাবাপন্ন লোকদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব থাকে। তাদের আগ্রহ নির্দোষ শখ চর্চার মধ্যে নিহিত এবং নিজেদের গূঢ় ও গুরুত্বহীন জ্ঞান চর্চায় ব্যস্ত রাখেন। তারা সভ্যতারও সীমান্ত অন্বেষণ করেন। এ ধরনের লোকদের ‘আমাজনের প্রকৃতিবাদী’ বলা হয়। আর ভীরুদের মধ্যে কেবল নেতার প্রতি আনুগত্যের দ্বারাই নয়, বরং সমমনা লোকদের মধ্যে নিশ্চিত ঐক্যবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে কাপুরুষদের দল গড়ে ওঠে। সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত স্বতঃস্ফূর্ত জনসভায় এক আন্তরিকতার উল্লাস মিশ্রিত থাকে। মানুষের অহংবোধ যখন অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পায় তখন বিজয়ানুভূতি ব্যতীত অন্য সব অনুভূতিই আবেগের তীব্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে অপসৃত হয়। সমবেত উত্তেজনা আনন্দদায়ক কিন্তু নিয়ন্ত্রণহীন। ফলে সহজাত মানবিকতা ও আত্মরক্ষা সহজেই বিঘ্নিত হয়। তবে সহিংসতা ও শহীদের বীরত্বপূর্ণ মৃত্যু সমভাবে সম্ভব। নৃশংস বেপরোয়া হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়া ও বীরত্বব্যঞ্জকভাবে শহীদ হওয়া সমভাবে সম্ভব। এটাও এক প্রকার মাদকতাও যখন একবার এর আনন্দ উপভোগ করা হয় তখন প্রতিরোধ করা কঠিন। বরং পরিণামে তা অনীহা ও ক্লান্তির দিকে ধাবিত করে এবং পূর্বোক্ত উৎসাহ পুনরুজ্জীবিত করতে হলে তা তীব্র থেকে তীব্রতর উদ্দীপককে প্রয়োজনীয় করে তোলে। নেতার ক্ষমতার একটি গুরুত্ববহ উপাদান হচ্ছে সামষ্টিক উত্তেজনার আনন্দ। নেতা অনুসারীদের মধ্যে যে আবেগ সৃষ্টি করেন তাকে তার ভাগী হতে হয় এমন আবশ্যকতা নেই। কিন্তু নেতার পক্ষে তার অনুসারীদের উপর তার ক্ষমতাকে উপভোগ না করে সফল হওয়া প্রায় অসম্ভব। যখন একজন দক্ষ বাগ্মী যুদ্ধপ্রবণ অনুভূতি জাগিয়ে তুলতে চান, তিনি শ্রোতাদের মধ্যে দুই স্তরের বিশ্বাস উৎপন্ন করেন। তিনি শত্রুর ক্ষমতা সম্পর্কে এমন উচ্চ ধারণা দেন যাতে প্রয়োজনীয় দীপ্ত সাহস জাগ্রত হয়, গভীরতর স্তরে তিনি বিজয় সম্পর্কে নিশ্চিত বিশ্বাস প্রদান করেন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা