শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

আমাদের দেশে যেভাবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা, বিশেষ করে বিকাশ, নগদ সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে এবং যেভাবে ব্যাংকের এই উপসেবা মূল ব্যাংকিংসেবাকে ছাড়িয়ে গেছে, তাতে এর ঝুঁকির মাত্রাও চরমে পৌঁছেছে। আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করে এই সেবা খাতকে কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনার কথা একাধিকবার বলা হয়েছে। কিভাবে এটা সম্ভব, সে বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে তেমন কোনো গুরুত্ব দিয়েছে বলে মনে হয় না।

এখন পুলিশের সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট) জানতে পেরেছে যে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে ঘটছে ভয়ংকর রকমের মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা। সিআইডি এসংক্তান্ত অনেক তথ্য-প্রমাণও হাতে পেয়েছে এবং প্রাথমিকভাবে এর সঙ্গে জড়িত ১৬ জনকে আটকও করেছে। সিআইডির দেওয়া তথ্য মতে, গ্রেফতারকৃত সবাই দেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল বাংকিংসেবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত। সিআইডি আরো উল্লেখ করেছে যে বিগত এক বছরে এই সংঘবদ্ধ চক্র দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা বা ৭.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার করেছে অর্থাৎ দেশে নিয়ে আসতে দেয়নি। একেবারে আঁতকে ওঠার মতো ঘটনা। দেশের ডলারের দুর্দিনে এত বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা দেশে না আসায় দেশকে কী ভয়ংকর ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে, ভাবা যায়!

আজ যদি মোবাইল ব্যাংকিং দেশের মূলধারার ব্যাংকিং খাতের মতো কঠোর নিয়ন্ত্রণের অধীনে চলত এবং সেটা করতে গিয়ে তারা যদি যথাযথ কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে তাদের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদান করত, তাহলে এত বিপুল পরিমাণ মানি লন্ডারিং করে ডলার দেশে না এনে পাচার করার উদ্দেশ্যে বিদেশে রেখে দিতে পারত না। আর এই পরিমাণ অর্থ তখন বৈধ পথে দেশে আসত এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কখনো ৪৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামত না। শুধু তা-ই নয়, মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে এ রকম অবৈধ ডলার পাচারের প্রকৃত অবস্থা যে কোন পর্যায়ে আছে তা হয়তো কল্পনা করাও কঠিন। কেননা সিআইডি মাত্র ১৬ জনকে আটক করেছে। অথচ তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে যে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে অবৈধভাবে ডলার পাচার বা হুন্ডির সঙ্গে জড়িত আছে এ রকম এজেন্টের সংখ্যা পাঁচ হাজারের বেশি হবে।

দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে কিভাবে এই বিশাল অঙ্কের হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তা ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করেও খুব একটা সফল হতে পারিনি। কারণ সংবাদমাধ্যমে সেভাবে বিস্তারিত তথ্য আসেনি। সিআইডি যে সামান্য কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে তার ওপর ভিত্তি করে স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ফলে ঘটনার বিস্তারিত কিছু জানার সুযোগ খুব একটা নেই। শুধু উল্লেখ করা হয়েছে যে তিনটি গ্রুপ এই আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত এবং এরা সবাই কোনো একটি মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানির সঙ্গে জড়িত। খুবই স্বাভাবিক। মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত ব্যক্তিদের সরাসরি সহযোগিতা ছাড়া এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। সে রকম ব্যক্তিরাই বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে এই অপকর্ম করে থাকে এবং সেই গ্রুপের সংখ্যা তিন কেন, তার চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে। এই গ্রুপেরই হাতে গোনা কয়েকজন ধরা পড়েছে মাত্র।

এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং ঘটনার সঙ্গে দুটি সরাসরি পক্ষ জড়িত থাকে, যাদের মধ্যে এক পক্ষ বিদেশ থেকে অর্থ পাঠায় এবং অন্য পক্ষ দেশ থেকে বিদেশে অর্থ পাচার করে। আর এই দ্বিতীয় পক্ষ অর্থাৎ যারা এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে বিদেশে অবৈধভাবে অর্থ পাচার করেছে, তাদের শনাক্ত করতে পারলেই প্রকৃত ঘটনা জানা সম্ভব হবে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, সিআইডি তদন্তের স্বার্থে ঘটনার অনেক তথ্য গোপন রাখলেও তারা খুব দ্রুতই দেশের অভ্যন্তরের অর্থপাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হবে।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে সিআইডি বা অন্য কোনো এজেন্সি হন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত এ রকম কিছু ব্যক্তিকে আটক করে সাজা দিলেই যে দেশে এ ধরনের অপকর্ম বন্ধ হবে বা হ্রাস পাবে তেমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। মোবাইল ব্যাংকিংসেবার নামে আর্থিক লেনদেন যেভাবে সহজ ও অবারিত করে দেওয়া হয়েছে তাতে এ ধরনের ঘটনা আগামী দিনে ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করেই দেশের যেকোনো প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানির হিসাব খুলে দিনে হাজার হাজার টাকার লেনদেন করা যায়।

এভাবে নিয়ন্ত্রণহীন আর্থিক লেনদেন উন্নত বিশ্বে, এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশে কল্পনা করাও কঠিন। অথচ আমাদের দেশে এই ব্যবস্থা চলছে অবলীলায়। আর যা কিছু সস্তা ও নিয়ন্ত্রণহীন তা-ই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আর সস্তা জনপ্রিয় ব্যবস্থার মাধ্যমেই ঘটে সব অঘটন। দেশে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিং বন্ধ করতে হলে এই সস্তা ও সহজ মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে সবার আগে। দেশে দ্রুত অগ্রসরমাণ এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা যদি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে শুধু হুন্ডি, মানি লন্ডারিং এবং বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ছাড়াও আরো অনেক ভয়ংকর আর্থিক জালিয়াতি বা লেনদেন কেলেঙ্কারির মতো ঘটনা ঘটলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়ে চলেছে এবং মানুষও যেভাবে খুব সহজেই প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে, তাতে অনলাইন ব্যাংকিং এখন যুগের চাহিদা। অথচ আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিংসেবা সেভাবে অগ্রসর ও জনপ্রিয় করে তুলতে পারেনি। আজ ব্যাংকগুলো যদি তাদের গ্রাহকদের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে সীমিত পরিসরে লেনদেন করার সুযোগ অবারিত করে দিতে পারত, তাহলে মানুষ তখন ব্যাংকের হিসাব থেকেই খুব সহজে মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন করতে পারত। ফলে বিকাশ বা নগদের মতো তৃতীয় কোনো কম্পানি প্রদত্ত মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণ করার প্রয়োজন হতো না। আর ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারলে গ্রাহকরাও যেমন নিরাপদ বোধ করতে পারেন, তেমনি হুন্ডি, মানি লন্ডারিং বা বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

অনেক আলোচনা-সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও ব্যাংকই এখনো মানুষের আর্থিক লেনদেনের জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। কেননা ব্যাংকই একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যা শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থেকে ব্যবসা করে। শুধু তা-ই নয়, সেই সঙ্গে তাদের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক আইন ও বিধি-বিধান মেনে চলতে হয়। অথচ দুর্ভাগ্য যে ডিজিটাল বাংলাদেশ জাতীয় স্লোগান হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা সেভাবে এগিয়ে নিতে পারেনি। আর এ কারণেই এই শূন্যস্থান খুব সহজে দখল করে নিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানি। শুধু তা-ই নয়, এসব মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানি যেভাবে নিজেদের জনপ্রিয় করে তুলেছে, মানুষের আর্থিক লেনদেন সহজ করে দিয়েছে এবং এমনকি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের লেনদেন নিষ্পত্তিতে যে ধরনের ভূমিকা রাখছে তাতে এই সেবা প্রদানকারী কম্পানি বন্ধ করার কথা কল্পনা করাও কঠিন এবং তা ঠিকও হবে না। এমনকি এসব কম্পানি হয়তো কঠোর নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির মধ্যে নিয়ে আসাও কষ্টকর হবে। এর পরও এসব কম্পানি যেহেতু আর্থিক সেবা প্রদানের সঙ্গে জড়িত, তাই তাদের সরাসরি নিয়ন্ত্রণের অধীনে আনতেই হবে এবং এর কোনো বিকল্প নেই।

প্রথমেই একটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে যে সরাসরি অর্থ স্থানান্তর বা লেনদেন করার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের অবশ্যই কোনো না কোনো ব্যাংক হিসাব তাদের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবের সঙ্গে লিংক থাকতে হবে। ব্যাংক হিসাব ব্যতিরেকে শুধু মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব দিয়ে দ্রব্য বা সেবা ক্রয়ের মূল্য পরিশোধ বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন সম্পন্ন করা যেতে পারে; কিন্তু কোনো অবস্থায়ই সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবে না। মোটকথা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণের জন্য দুই ধরনের হিসাব থাকতে পারে। এক ধরনের হিসাবে কোনো ব্যাংক হিসাবের বাধ্যবাধকতা থাকবে না। এসব গ্রাহক সীমিত পরিসরে সেবা, বিশেষ করে দ্রব্যসামগ্রী কেনা বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন করতে পারবেন মাত্র।

আরেক ধরনের হিসাব থাকবে, যাদের দেশের কোনো ব্যাংকে হিসাব চালু থাকবে এবং সেই হিসাব লিংক করা থাকতে হবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কম্পানির হিসাবের সঙ্গে। এ ধরনের গ্রাহকই শুধু সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবেন। উল্লেখ্য, কোনো ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই নয় যে সেই হিসাবে পূর্ণ অ্যাক্সেস সেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পেয়ে যাবে। যদি কোনো গ্রাহক নিতে চান, তাহলে তিনি তা সীমিত পরিসরে নিতে পারবেন। তবে এই ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই যে যখনই কোনো গ্রাহক অর্থ স্থানান্তরের লেনদেন করতে চাইবেন তখন সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যালিড ব্যাংক হিসাব ভেরিফাই করে নেবে। এ রকম আরো কিছু নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা, বিশেষ করে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে বিদেশে অর্থপাচারের ঘটনা হ্রাস তো পাবেই না, উল্টো ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সর্বশেষ খবর
বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত
বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!
ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ
গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী
২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব
খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার
ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার
ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ
নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭
চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়