শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

আমাদের দেশে যেভাবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা, বিশেষ করে বিকাশ, নগদ সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে এবং যেভাবে ব্যাংকের এই উপসেবা মূল ব্যাংকিংসেবাকে ছাড়িয়ে গেছে, তাতে এর ঝুঁকির মাত্রাও চরমে পৌঁছেছে। আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করে এই সেবা খাতকে কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনার কথা একাধিকবার বলা হয়েছে। কিভাবে এটা সম্ভব, সে বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে তেমন কোনো গুরুত্ব দিয়েছে বলে মনে হয় না।

এখন পুলিশের সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট) জানতে পেরেছে যে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে ঘটছে ভয়ংকর রকমের মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা। সিআইডি এসংক্তান্ত অনেক তথ্য-প্রমাণও হাতে পেয়েছে এবং প্রাথমিকভাবে এর সঙ্গে জড়িত ১৬ জনকে আটকও করেছে। সিআইডির দেওয়া তথ্য মতে, গ্রেফতারকৃত সবাই দেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল বাংকিংসেবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত। সিআইডি আরো উল্লেখ করেছে যে বিগত এক বছরে এই সংঘবদ্ধ চক্র দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা বা ৭.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার করেছে অর্থাৎ দেশে নিয়ে আসতে দেয়নি। একেবারে আঁতকে ওঠার মতো ঘটনা। দেশের ডলারের দুর্দিনে এত বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা দেশে না আসায় দেশকে কী ভয়ংকর ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে, ভাবা যায়!

আজ যদি মোবাইল ব্যাংকিং দেশের মূলধারার ব্যাংকিং খাতের মতো কঠোর নিয়ন্ত্রণের অধীনে চলত এবং সেটা করতে গিয়ে তারা যদি যথাযথ কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে তাদের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদান করত, তাহলে এত বিপুল পরিমাণ মানি লন্ডারিং করে ডলার দেশে না এনে পাচার করার উদ্দেশ্যে বিদেশে রেখে দিতে পারত না। আর এই পরিমাণ অর্থ তখন বৈধ পথে দেশে আসত এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কখনো ৪৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামত না। শুধু তা-ই নয়, মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে এ রকম অবৈধ ডলার পাচারের প্রকৃত অবস্থা যে কোন পর্যায়ে আছে তা হয়তো কল্পনা করাও কঠিন। কেননা সিআইডি মাত্র ১৬ জনকে আটক করেছে। অথচ তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে যে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে অবৈধভাবে ডলার পাচার বা হুন্ডির সঙ্গে জড়িত আছে এ রকম এজেন্টের সংখ্যা পাঁচ হাজারের বেশি হবে।

দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে কিভাবে এই বিশাল অঙ্কের হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তা ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করেও খুব একটা সফল হতে পারিনি। কারণ সংবাদমাধ্যমে সেভাবে বিস্তারিত তথ্য আসেনি। সিআইডি যে সামান্য কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে তার ওপর ভিত্তি করে স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ফলে ঘটনার বিস্তারিত কিছু জানার সুযোগ খুব একটা নেই। শুধু উল্লেখ করা হয়েছে যে তিনটি গ্রুপ এই আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত এবং এরা সবাই কোনো একটি মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানির সঙ্গে জড়িত। খুবই স্বাভাবিক। মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত ব্যক্তিদের সরাসরি সহযোগিতা ছাড়া এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। সে রকম ব্যক্তিরাই বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে এই অপকর্ম করে থাকে এবং সেই গ্রুপের সংখ্যা তিন কেন, তার চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে। এই গ্রুপেরই হাতে গোনা কয়েকজন ধরা পড়েছে মাত্র।

এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং ঘটনার সঙ্গে দুটি সরাসরি পক্ষ জড়িত থাকে, যাদের মধ্যে এক পক্ষ বিদেশ থেকে অর্থ পাঠায় এবং অন্য পক্ষ দেশ থেকে বিদেশে অর্থ পাচার করে। আর এই দ্বিতীয় পক্ষ অর্থাৎ যারা এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে বিদেশে অবৈধভাবে অর্থ পাচার করেছে, তাদের শনাক্ত করতে পারলেই প্রকৃত ঘটনা জানা সম্ভব হবে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, সিআইডি তদন্তের স্বার্থে ঘটনার অনেক তথ্য গোপন রাখলেও তারা খুব দ্রুতই দেশের অভ্যন্তরের অর্থপাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হবে।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে সিআইডি বা অন্য কোনো এজেন্সি হন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত এ রকম কিছু ব্যক্তিকে আটক করে সাজা দিলেই যে দেশে এ ধরনের অপকর্ম বন্ধ হবে বা হ্রাস পাবে তেমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। মোবাইল ব্যাংকিংসেবার নামে আর্থিক লেনদেন যেভাবে সহজ ও অবারিত করে দেওয়া হয়েছে তাতে এ ধরনের ঘটনা আগামী দিনে ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করেই দেশের যেকোনো প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানির হিসাব খুলে দিনে হাজার হাজার টাকার লেনদেন করা যায়।

এভাবে নিয়ন্ত্রণহীন আর্থিক লেনদেন উন্নত বিশ্বে, এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশে কল্পনা করাও কঠিন। অথচ আমাদের দেশে এই ব্যবস্থা চলছে অবলীলায়। আর যা কিছু সস্তা ও নিয়ন্ত্রণহীন তা-ই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আর সস্তা জনপ্রিয় ব্যবস্থার মাধ্যমেই ঘটে সব অঘটন। দেশে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিং বন্ধ করতে হলে এই সস্তা ও সহজ মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে সবার আগে। দেশে দ্রুত অগ্রসরমাণ এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা যদি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে শুধু হুন্ডি, মানি লন্ডারিং এবং বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ছাড়াও আরো অনেক ভয়ংকর আর্থিক জালিয়াতি বা লেনদেন কেলেঙ্কারির মতো ঘটনা ঘটলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়ে চলেছে এবং মানুষও যেভাবে খুব সহজেই প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে, তাতে অনলাইন ব্যাংকিং এখন যুগের চাহিদা। অথচ আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিংসেবা সেভাবে অগ্রসর ও জনপ্রিয় করে তুলতে পারেনি। আজ ব্যাংকগুলো যদি তাদের গ্রাহকদের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে সীমিত পরিসরে লেনদেন করার সুযোগ অবারিত করে দিতে পারত, তাহলে মানুষ তখন ব্যাংকের হিসাব থেকেই খুব সহজে মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন করতে পারত। ফলে বিকাশ বা নগদের মতো তৃতীয় কোনো কম্পানি প্রদত্ত মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণ করার প্রয়োজন হতো না। আর ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারলে গ্রাহকরাও যেমন নিরাপদ বোধ করতে পারেন, তেমনি হুন্ডি, মানি লন্ডারিং বা বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

অনেক আলোচনা-সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও ব্যাংকই এখনো মানুষের আর্থিক লেনদেনের জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। কেননা ব্যাংকই একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যা শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থেকে ব্যবসা করে। শুধু তা-ই নয়, সেই সঙ্গে তাদের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক আইন ও বিধি-বিধান মেনে চলতে হয়। অথচ দুর্ভাগ্য যে ডিজিটাল বাংলাদেশ জাতীয় স্লোগান হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা সেভাবে এগিয়ে নিতে পারেনি। আর এ কারণেই এই শূন্যস্থান খুব সহজে দখল করে নিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানি। শুধু তা-ই নয়, এসব মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানি যেভাবে নিজেদের জনপ্রিয় করে তুলেছে, মানুষের আর্থিক লেনদেন সহজ করে দিয়েছে এবং এমনকি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের লেনদেন নিষ্পত্তিতে যে ধরনের ভূমিকা রাখছে তাতে এই সেবা প্রদানকারী কম্পানি বন্ধ করার কথা কল্পনা করাও কঠিন এবং তা ঠিকও হবে না। এমনকি এসব কম্পানি হয়তো কঠোর নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির মধ্যে নিয়ে আসাও কষ্টকর হবে। এর পরও এসব কম্পানি যেহেতু আর্থিক সেবা প্রদানের সঙ্গে জড়িত, তাই তাদের সরাসরি নিয়ন্ত্রণের অধীনে আনতেই হবে এবং এর কোনো বিকল্প নেই।

প্রথমেই একটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে যে সরাসরি অর্থ স্থানান্তর বা লেনদেন করার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের অবশ্যই কোনো না কোনো ব্যাংক হিসাব তাদের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবের সঙ্গে লিংক থাকতে হবে। ব্যাংক হিসাব ব্যতিরেকে শুধু মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব দিয়ে দ্রব্য বা সেবা ক্রয়ের মূল্য পরিশোধ বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন সম্পন্ন করা যেতে পারে; কিন্তু কোনো অবস্থায়ই সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবে না। মোটকথা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণের জন্য দুই ধরনের হিসাব থাকতে পারে। এক ধরনের হিসাবে কোনো ব্যাংক হিসাবের বাধ্যবাধকতা থাকবে না। এসব গ্রাহক সীমিত পরিসরে সেবা, বিশেষ করে দ্রব্যসামগ্রী কেনা বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন করতে পারবেন মাত্র।

আরেক ধরনের হিসাব থাকবে, যাদের দেশের কোনো ব্যাংকে হিসাব চালু থাকবে এবং সেই হিসাব লিংক করা থাকতে হবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কম্পানির হিসাবের সঙ্গে। এ ধরনের গ্রাহকই শুধু সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবেন। উল্লেখ্য, কোনো ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই নয় যে সেই হিসাবে পূর্ণ অ্যাক্সেস সেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পেয়ে যাবে। যদি কোনো গ্রাহক নিতে চান, তাহলে তিনি তা সীমিত পরিসরে নিতে পারবেন। তবে এই ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই যে যখনই কোনো গ্রাহক অর্থ স্থানান্তরের লেনদেন করতে চাইবেন তখন সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যালিড ব্যাংক হিসাব ভেরিফাই করে নেবে। এ রকম আরো কিছু নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা, বিশেষ করে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে বিদেশে অর্থপাচারের ঘটনা হ্রাস তো পাবেই না, উল্টো ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা