শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এখনই

আমাদের দেশে যেভাবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা, বিশেষ করে বিকাশ, নগদ সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে এবং যেভাবে ব্যাংকের এই উপসেবা মূল ব্যাংকিংসেবাকে ছাড়িয়ে গেছে, তাতে এর ঝুঁকির মাত্রাও চরমে পৌঁছেছে। আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ঝুঁকির বিষয়ে সতর্ক করে এই সেবা খাতকে কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনার কথা একাধিকবার বলা হয়েছে। কিভাবে এটা সম্ভব, সে বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে তেমন কোনো গুরুত্ব দিয়েছে বলে মনে হয় না।

এখন পুলিশের সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট) জানতে পেরেছে যে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে ঘটছে ভয়ংকর রকমের মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা। সিআইডি এসংক্তান্ত অনেক তথ্য-প্রমাণও হাতে পেয়েছে এবং প্রাথমিকভাবে এর সঙ্গে জড়িত ১৬ জনকে আটকও করেছে। সিআইডির দেওয়া তথ্য মতে, গ্রেফতারকৃত সবাই দেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল বাংকিংসেবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত। সিআইডি আরো উল্লেখ করেছে যে বিগত এক বছরে এই সংঘবদ্ধ চক্র দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা বা ৭.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশে পাচার করেছে অর্থাৎ দেশে নিয়ে আসতে দেয়নি। একেবারে আঁতকে ওঠার মতো ঘটনা। দেশের ডলারের দুর্দিনে এত বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা দেশে না আসায় দেশকে কী ভয়ংকর ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে, ভাবা যায়!

আজ যদি মোবাইল ব্যাংকিং দেশের মূলধারার ব্যাংকিং খাতের মতো কঠোর নিয়ন্ত্রণের অধীনে চলত এবং সেটা করতে গিয়ে তারা যদি যথাযথ কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে তাদের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদান করত, তাহলে এত বিপুল পরিমাণ মানি লন্ডারিং করে ডলার দেশে না এনে পাচার করার উদ্দেশ্যে বিদেশে রেখে দিতে পারত না। আর এই পরিমাণ অর্থ তখন বৈধ পথে দেশে আসত এবং দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কখনো ৪৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামত না। শুধু তা-ই নয়, মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে এ রকম অবৈধ ডলার পাচারের প্রকৃত অবস্থা যে কোন পর্যায়ে আছে তা হয়তো কল্পনা করাও কঠিন। কেননা সিআইডি মাত্র ১৬ জনকে আটক করেছে। অথচ তাদের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য আছে যে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে অবৈধভাবে ডলার পাচার বা হুন্ডির সঙ্গে জড়িত আছে এ রকম এজেন্টের সংখ্যা পাঁচ হাজারের বেশি হবে।

দেশের মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে কিভাবে এই বিশাল অঙ্কের হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তা ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করেও খুব একটা সফল হতে পারিনি। কারণ সংবাদমাধ্যমে সেভাবে বিস্তারিত তথ্য আসেনি। সিআইডি যে সামান্য কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে তার ওপর ভিত্তি করে স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ফলে ঘটনার বিস্তারিত কিছু জানার সুযোগ খুব একটা নেই। শুধু উল্লেখ করা হয়েছে যে তিনটি গ্রুপ এই আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত এবং এরা সবাই কোনো একটি মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানির সঙ্গে জড়িত। খুবই স্বাভাবিক। মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত ব্যক্তিদের সরাসরি সহযোগিতা ছাড়া এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। সে রকম ব্যক্তিরাই বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে এই অপকর্ম করে থাকে এবং সেই গ্রুপের সংখ্যা তিন কেন, তার চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে। এই গ্রুপেরই হাতে গোনা কয়েকজন ধরা পড়েছে মাত্র।

এ ধরনের হুন্ডি বা আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং ঘটনার সঙ্গে দুটি সরাসরি পক্ষ জড়িত থাকে, যাদের মধ্যে এক পক্ষ বিদেশ থেকে অর্থ পাঠায় এবং অন্য পক্ষ দেশ থেকে বিদেশে অর্থ পাচার করে। আর এই দ্বিতীয় পক্ষ অর্থাৎ যারা এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা ব্যবহার করে বিদেশে অবৈধভাবে অর্থ পাচার করেছে, তাদের শনাক্ত করতে পারলেই প্রকৃত ঘটনা জানা সম্ভব হবে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, সিআইডি তদন্তের স্বার্থে ঘটনার অনেক তথ্য গোপন রাখলেও তারা খুব দ্রুতই দেশের অভ্যন্তরের অর্থপাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হবে।

এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে সিআইডি বা অন্য কোনো এজেন্সি হন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত এ রকম কিছু ব্যক্তিকে আটক করে সাজা দিলেই যে দেশে এ ধরনের অপকর্ম বন্ধ হবে বা হ্রাস পাবে তেমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। মোবাইল ব্যাংকিংসেবার নামে আর্থিক লেনদেন যেভাবে সহজ ও অবারিত করে দেওয়া হয়েছে তাতে এ ধরনের ঘটনা আগামী দিনে ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে। শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করেই দেশের যেকোনো প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানির হিসাব খুলে দিনে হাজার হাজার টাকার লেনদেন করা যায়।

এভাবে নিয়ন্ত্রণহীন আর্থিক লেনদেন উন্নত বিশ্বে, এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশে কল্পনা করাও কঠিন। অথচ আমাদের দেশে এই ব্যবস্থা চলছে অবলীলায়। আর যা কিছু সস্তা ও নিয়ন্ত্রণহীন তা-ই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আর সস্তা জনপ্রিয় ব্যবস্থার মাধ্যমেই ঘটে সব অঘটন। দেশে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিং বন্ধ করতে হলে এই সস্তা ও সহজ মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে সবার আগে। দেশে দ্রুত অগ্রসরমাণ এই মোবাইল ব্যাংকিংসেবা যদি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে শুধু হুন্ডি, মানি লন্ডারিং এবং বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ছাড়াও আরো অনেক ভয়ংকর আর্থিক জালিয়াতি বা লেনদেন কেলেঙ্কারির মতো ঘটনা ঘটলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

প্রযুক্তি যেভাবে এগিয়ে চলেছে এবং মানুষও যেভাবে খুব সহজেই প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে, তাতে অনলাইন ব্যাংকিং এখন যুগের চাহিদা। অথচ আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিংসেবা সেভাবে অগ্রসর ও জনপ্রিয় করে তুলতে পারেনি। আজ ব্যাংকগুলো যদি তাদের গ্রাহকদের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে সীমিত পরিসরে লেনদেন করার সুযোগ অবারিত করে দিতে পারত, তাহলে মানুষ তখন ব্যাংকের হিসাব থেকেই খুব সহজে মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেন করতে পারত। ফলে বিকাশ বা নগদের মতো তৃতীয় কোনো কম্পানি প্রদত্ত মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণ করার প্রয়োজন হতো না। আর ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারলে গ্রাহকরাও যেমন নিরাপদ বোধ করতে পারেন, তেমনি হুন্ডি, মানি লন্ডারিং বা বিদেশে অর্থপাচারের মতো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

অনেক আলোচনা-সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও ব্যাংকই এখনো মানুষের আর্থিক লেনদেনের জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। কেননা ব্যাংকই একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যা শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থেকে ব্যবসা করে। শুধু তা-ই নয়, সেই সঙ্গে তাদের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক আইন ও বিধি-বিধান মেনে চলতে হয়। অথচ দুর্ভাগ্য যে ডিজিটাল বাংলাদেশ জাতীয় স্লোগান হওয়া সত্ত্বেও আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাত তাদের প্রকৃত অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা সেভাবে এগিয়ে নিতে পারেনি। আর এ কারণেই এই শূন্যস্থান খুব সহজে দখল করে নিয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী কম্পানি। শুধু তা-ই নয়, এসব মোবাইল ব্যাংকিং কম্পানি যেভাবে নিজেদের জনপ্রিয় করে তুলেছে, মানুষের আর্থিক লেনদেন সহজ করে দিয়েছে এবং এমনকি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের লেনদেন নিষ্পত্তিতে যে ধরনের ভূমিকা রাখছে তাতে এই সেবা প্রদানকারী কম্পানি বন্ধ করার কথা কল্পনা করাও কঠিন এবং তা ঠিকও হবে না। এমনকি এসব কম্পানি হয়তো কঠোর নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির মধ্যে নিয়ে আসাও কষ্টকর হবে। এর পরও এসব কম্পানি যেহেতু আর্থিক সেবা প্রদানের সঙ্গে জড়িত, তাই তাদের সরাসরি নিয়ন্ত্রণের অধীনে আনতেই হবে এবং এর কোনো বিকল্প নেই।

প্রথমেই একটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে যে সরাসরি অর্থ স্থানান্তর বা লেনদেন করার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের অবশ্যই কোনো না কোনো ব্যাংক হিসাব তাদের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবের সঙ্গে লিংক থাকতে হবে। ব্যাংক হিসাব ব্যতিরেকে শুধু মোবাইল ব্যাংকিং হিসাব দিয়ে দ্রব্য বা সেবা ক্রয়ের মূল্য পরিশোধ বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন সম্পন্ন করা যেতে পারে; কিন্তু কোনো অবস্থায়ই সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবে না। মোটকথা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা গ্রহণের জন্য দুই ধরনের হিসাব থাকতে পারে। এক ধরনের হিসাবে কোনো ব্যাংক হিসাবের বাধ্যবাধকতা থাকবে না। এসব গ্রাহক সীমিত পরিসরে সেবা, বিশেষ করে দ্রব্যসামগ্রী কেনা বা বিল পরিশোধের মতো লেনদেন করতে পারবেন মাত্র।

আরেক ধরনের হিসাব থাকবে, যাদের দেশের কোনো ব্যাংকে হিসাব চালু থাকবে এবং সেই হিসাব লিংক করা থাকতে হবে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা কম্পানির হিসাবের সঙ্গে। এ ধরনের গ্রাহকই শুধু সরাসরি অর্থ স্থানান্তরের মতো লেনদেন করতে পারবেন। উল্লেখ্য, কোনো ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই নয় যে সেই হিসাবে পূর্ণ অ্যাক্সেস সেই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পেয়ে যাবে। যদি কোনো গ্রাহক নিতে চান, তাহলে তিনি তা সীমিত পরিসরে নিতে পারবেন। তবে এই ব্যাংক হিসাব লিংক করার অর্থ এই যে যখনই কোনো গ্রাহক অর্থ স্থানান্তরের লেনদেন করতে চাইবেন তখন সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যালিড ব্যাংক হিসাব ভেরিফাই করে নেবে। এ রকম আরো কিছু নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা মোবাইল ব্যাংকিংসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে হুন্ডি বা মানি লন্ডারিংয়ের মতো ঘটনা, বিশেষ করে মোবাইল ব্যাংকিংসেবা অপব্যবহার করে বিদেশে অর্থপাচারের ঘটনা হ্রাস তো পাবেই না, উল্টো ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকবে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা
Nironjankumar_roy@yahoo.com

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান
সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান

৪৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা
গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির
বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা
কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড
রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনার হাওরে ছুটছেন ভ্রমণপিপাসুরা
ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনার হাওরে ছুটছেন ভ্রমণপিপাসুরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে কোভিড-১৯ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র হোপ নেভার ডাইয়ের প্রিমিয়ার ২০ জুন
নিউইয়র্কে কোভিড-১৯ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র হোপ নেভার ডাইয়ের প্রিমিয়ার ২০ জুন

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ৮০ হাজার টাকা জরিমানা
দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ৮০ হাজার টাকা জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কামিন্সদের দাবি আমলে নিচ্ছে না আইসিসি, ২০৩১ পর্যন্ত টেস্ট ফাইনাল লন্ডনেই
কামিন্সদের দাবি আমলে নিচ্ছে না আইসিসি, ২০৩১ পর্যন্ত টেস্ট ফাইনাল লন্ডনেই

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ নিহত

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িভাঙ্গার ক্যালেন্ডার
তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িভাঙ্গার ক্যালেন্ডার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে 
হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত
ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে  হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘নো কিংস’ বিক্ষোভের মধ্যেও সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজন ট্রাম্পের
‘নো কিংস’ বিক্ষোভের মধ্যেও সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ
মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত
বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা