শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২৪, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নারীর জয় তবু রাষ্ট্র নারী বান্ধব নয়

মনিরা নাজমী জাহান
অনলাইন ভার্সন
নারীর জয় তবু রাষ্ট্র নারী বান্ধব নয়

নহ কন্যা, নহ জায়া, নহ জননী, নহ চৌকাঠ জুড়ে থাকা কোন ঘরনী। সত্যি নারীকে এখন আর কোন গণ্ডিতে আবদ্ধ রাখা সম্ভব নয়। নারী তার আপন মহিমায় উদ্ভাসিত। বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের এমন কোন বিষয়বস্তু নেই যেখানে নারী তার সাফল্যের পদচিহ্ন অঙ্কন করেনি।আজকের পৃথিবীর নারীরাই পারে মাটিতে ভর করে দাঁড়িয়ে আকাশ আগলে রাখতে।

বাংলাদেশের নারীরাও তার ব্যতিক্রম নয়। সম্প্রতি সময়ে বাংলাদেশের নারীরা সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে লাল-সবুজের পতাকা ওড়ালেন। ক্রীড়াঙ্গনে ব্যর্থতার গল্প শুনতে শুনতে ক্লান্ত জাতিকে তারা ভাসিয়েছেন বিজয়ের আনন্দে। 

তবে তাদের এই যাত্রার পথটি কিন্তু মসৃণ ছিল না। পদে পদে পোহাতে গয়েছে বিড়ম্বনা। ধর্মান্ধ আর মৌলবাদী গোষ্ঠী প্রতিটি পদে পদে তাদের পথে কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। একাত্তরের সেই পরাজিত শক্তি সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে নারী ফুটবলারদের অগ্রযাত্রাতে বাধাগ্রস্ত করতে। ছুটি পেয়ে লোকাল বাসে বাড়ি যাবার সময় হেনস্তা হতে হয়েছিল সেই দলে থাকা সানজিদা-তহুরাসহ ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলার কলসিন্দুর গ্রামের ৯ ফুটবলারকে। বাসের অন্য যাত্রীদের কয়েকজন বিশ্রী ভাষায় তাদের গালি দেয় বলে তারা জানিয়েছিল। এই নারীদের পোশাককে কেন্দ্র করে চূড়ান্ত নোংরামি করেছিল কিছু  মানুষরূপী জানোয়ার। বলতে দ্বিধা নেই সেই জানোয়ারদের নোংরামিতে সায় দিয়েছিল কিছু নারীকূলে জন্ম নেয়া কুলাঙ্গার। এতো প্রতিকূলতা নারীকে সহ্য করতে হয়েছে কারণ রাষ্ট্র নারী বান্ধব নয়। রাষ্ট্র নারী বান্ধব নয় বলেই নারী ফুটবলাররা যে বেতন পান তা একজন পুরুষ ফুটবলারের তুলনায় এতই কম যে বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। 

‘এ’ ক্যাটাগরির ফুটবলারদের মাসিক বেতন ১২ হাজার। ‘বি’ এবং ‘সি’ ক্যাটাগরির যথাক্রমে ১০ হাজার এবং ৮ হাজার। রাষ্ট্র নারী বান্ধব নয় বলেই স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও নারীর স্বাধীনতার প্রশ্নে, নারীর নিরাপত্তার প্রশ্নে সমাজের গাত্র দাহ শুরু হয়। যে দেশে মহাসমারোহে নারী দিবস পালিত হয় সেই দেশে বিভিন্ন ধর্মীয় মাহফিলে নারীর প্রতি বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রদান করা হয়, সামাজিক গণমাধ্যমে নারীকে নিয়ে ট্রল করা হয়, বডি শেমিং করা হয় এমনকি মূলধারার গণমাধ্যমেও বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে নারীকে আপত্তিকর ভাবে উপস্থাপন করা হয়।                     

স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে যে বাংলাদেশে নারীদের সম্মানে এই নারী দিবস পালিত হয় সেই বাংলাদেশের নারীরা কেমন আছে? পরিসংখ্যান কী বলে–মহিলা পরিষদের  তথ্য বলছে, বিদায়ী বছরটিতে ৬২৯টি কন্যাশিশুসহ ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১ হাজার ১৮ জন। এছাড়া সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৬২টি কন্যাশিশুসহ ১৭৯ জন। ২২টি কন্যাশিশুসহ ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হয়েছেন ৩১ জন, ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৭ জন। এছাড়াও ৯৩টি কন্যাশিশুসহ ১৫৫ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। 

২০২১ সালে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী ও কন্যাশিশু হত্যার শিকার যেমন হয়েছেন, তেমনি নানা কারণে আত্মহত্যাও করেছেন অনেকেই। এর মধ্যে অনেকেই উত্ত্যক্তের শিকার হয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

গত বছরের তথ্য বলছে, বিভিন্ন কারণে ১১৪টি কন্যাশিশুসহ ৪৪৪ জন নারীকে হত্যা করা হয়েছে। এরমধ্যে অক্টোবর মাসে সবচেয়ে বেশি ৫১ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। ফেব্রুয়ারি মাসে এই সংখ্যা ছিল সর্বনিম্ন ১২ জন। এছাড়া ২০২১ সালে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা কমবেশি একইরকম ছিল। এরমধ্যে জানুয়ারি মাসে ৪১ জন, মার্চে ৪৯ জন, এপ্রিলে ৪০ জন, মে মাসে ৪১ জন, জুনে ৩৮ জন, জুলাইয়ে ২৮ জন, আগস্টে ৩০ জন, সেপ্টেম্বরে ৪৩ জন, নভেম্বরে ৩৯ জন ও ডিসেম্বরে ৩২ জন নারী ও কন্যাশিশু হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। এছাড়াও ১৯টি কন্যাশিশুসহ ৮৭ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। এছাড়াও ১৩১টি কন্যাশিশুসহ ৪২৭ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে গত বছর। একই সময়ে ৫৮টি কন্যাশিশুসহ শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২০৮ জন। ৩২টি কন্যাশিশুসহ ৪৬ জনকে উত্ত্যক্ত করার তথ্য মিলেছে। এরমধ্যে একটি কন্যাশিশুসহ উত্ত্যক্ত হওয়ার কারণে আত্মহত্যা করেছেন দুই জন। এছাড়া ৪৩টি কন্যাশিশুসহ ১২১ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে গত বছরে। আত্মহত্যায় প্ররোচনার ঘটনা ঘটেছে চারটি। পাঁচটি কন্যাশিশুসহ আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন ১১ জন।

২০২১ সালে বাল্যবিয়ের ঘটনা উদ্বেগ ছড়িয়েছে। ২০২০ সালে ১১৭টি বাল্যবিয়ের তথ্য পাওয়া গেলেও বিদায়ী বছরে বাল্যবিয়ে সংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ৩২৭টি। এরমধ্যে মাত্র ৪৩টি বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ করা গেছে। ১৩টি দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি বাল্যবিয়ে হয়েছে সেপ্টেম্বর মাসে ১৮৫টি। এরপরই নভেম্বর মাসে ৭৪টি বাল্যবিয়ের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া জানুয়ারি মাসে চারটি, ফেব্রুয়ারিতে ১০টি, মার্চে পাঁচটি, এপ্রিলে দুটি, মে মাসে একটি, জুলাই মাসে দুটি ও অক্টোবরে একটি বাল্যবিয়ের ঘটনা ঘটেছে। জুন, আগস্ট ও ডিসেম্বর মাসে কোনও বাল্যবিয়ের ঘটনা কোনও পত্রিকায় প্রকাশ পায়নি।

মহিলা পরিষদের প্রদত্ত তথ্য বলছে, গত বছরের ৭ ডিসেম্বর কেবল কিশোরগঞ্জ জেলাতেই ২৬০ মাদ্রাসাছাত্রীর বাল্যবিয়ের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া গত দেড় বছরে কেবল টাঙ্গাইল জেলাতেই ১ হাজার ২৪২টি বাল্যবিয়ে হয়েছে। বাল্যবিয়ের পাশাপাশি যৌতুক গ্রহণ ও এ সংক্রান্ত নির্যাতনের ঘটনাও ছিল উদ্বেগজনক। একটি কন্যাশিশুসহ যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১৩৮ জন। এরমধ্যে ৪৫ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে। লকডাউন ও করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেও থেমে ছিল না অপহরণ ও পাচার। ১৫৩টি কন্যাশিশুসহ এ বছর অপহরণের শিকার হয়েছেন ১৮০ জন। এছাড়াও আটটি কন্যাশিশুসহ ১১ জনকে অপহরণের চেষ্টা করা হয়েছে। ছয়টি কন্যাশিশুসহ ৪২ জন নারী ও কন্যাশিশু পাচারের শিকার হয়েছেন। 

মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে পাঁচটি কন্যাশিশুসহ এসিডদগ্ধের শিকার হয়েছেন ২২ জন। এর মধ্যে এসিডদগ্ধ হয়ে চার জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছেন তিনটি কন্যাশিশুসহ ২৩ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ১০ জন।

এবার আসুন তাকাই একটু আইন অঙ্গনের তথ্য-উপাত্তের দিকে। বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি থেকে বলা হয়, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে শুধু নারী ও শিশু সংক্রান্ত মামলার সংখ্যা আনুমানিক ১৯ হাজার।

প্রদত্ত পরিসংখ্যান থেকে এই কথা পরিষ্কার যে বাংলাদেশের নারীদের এক বিভীষিকাময় পরিস্থিতির মধ্যে বেঁচে থাকতে হয়। বাংলাদেশের নারীদের নির্যাতন এবং নিপীড়নের এক অদৃশ্য আতঙ্ক প্রতিনিয়ত তাড়া করে বেড়ায়। বাংলাদেশের ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিমি জায়গার মধ্যে এমন এক ইঞ্চি জায়গা পাওয়া যাবে না যেখানে একজন নারী নিজেকে নিরাপদ মনে করতে পারে। যাপিত জীবনে এমন একটি সম্পর্ক পাওয়া যাবে না যে সম্পর্কের কাছে নারী নিরাপদ।

পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজ ব্যবস্থা শুধু নারীকে নির্যাতন কিংবা নিপীড়ন করেই থেমে থাকে না। এই নির্যাতনকে কীভাবে জায়েজ করা যায়, কীভাবে একজন নির্যাতনকারীকে বীরোচিতভাবে উপস্থাপন করা যায় তা নিয়ে প্রচেষ্টা চলে অবিরাম। নির্যাতনের শিকার নারীর চরিত্রে কালিমা লেপনের এক কুৎসিত আনন্দে মেতে ওঠে এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজ।

উন্নয়নের মহাসড়কের বলতে আমরা শুধু কাঠামোগত উন্নয়নই বুঝি। কাঠামোগত উন্নয়নের সাথে সাথে মানসিক অবস্থার উন্নয়ন, সমাজ ব্যবস্থার উন্নয়ন সেই ধ্রুব সত্য আমরা বেমালুম ভুলে যাই। যে দেশের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা নারী। যে দেশের নারীরা পুরুষের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে এনেছে বাংলাদেশ। যে দেশের জন্মের সাথে রয়েছে বহু নারীর আত্মত্যাগের ইতিহাস। অথচ সেই দেশ স্বাধীনতার ৫০ বছরেও তার দেশের নারীদের স্বাধীনতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেনি। কত দুর্ভাগা আমরা!

যে দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী। যে দেশে নারীরা প্রায় সকল উচ্চ পর্যায়ের পদ অলংকৃত করার যোগ্যতা রাখে সেই দেশের নারীদের দাবিয়ে রাখার সাধ্য কারো নেই। শুধু চাই নারী জাগরণের মাধ্যমে সকল ধর্মান্ধতা, কুসংস্কার, সকল প্রকার সহিংসতার বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিরোধ এবং এই সম্মিলিত প্রতিরোধের মাধ্যমেও একমাত্র একটি নারী বান্ধব রাষ্ট্র গঠন সম্ভব।

লেখক : পিএইচডি গবেষক-ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে