শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৫, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শেখ হাসিনার শুভ জন্মদিন

পৃথিবীর গ্রেট ব্যক্তিদের জীবন বড়ই বিচিত্র!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
পৃথিবীর গ্রেট ব্যক্তিদের জীবন বড়ই বিচিত্র!

পৃথিবীর গ্রেট ব্যক্তিদের জীবন বড়ই বিচিত্র। প্রকারান্তরে তারা একা, ভীষণ একা, খাঁ খাঁ রোদেলা আকাশে উড়তে থাকা চিলের মতো একা। ইতিহাসে যেসব মানুষকে গ্রেট বলা হয়, তন্মধ্যে নেপোলিয়ন বোনাপার্ট অগ্রগণ্য। তিনি বলেছিলেন, আমি হয়তো পুরো পৃথিবীকে পায়ের তলে রাখতে পারি, কিন্তু শান্তিময় নিদ্রার জন্য তো সাতটি রাতও দু’চোখের পাতাকে এক করতে পারিনি। শেখ হাসিনার আজ ৭৬তম জন্মদিন। নেপোলিয়নের এই কথাগুলো মনে পড়ছে এ জন্মদিনে। শেখ হাসিনার পিতা বঙ্গবন্ধুও নিঃসন্দেহে বিশ্ববরেণ্য এক গ্রেট। তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা এক বহুমাত্রিক প্রতিভা।

তাঁর নেতৃত্বগুণে বাংলাদেশ পৌঁছেছে শেকড় থেকে শিখরে। নিজেকেও নিয়ে গেছেন অনন্য-সাধারণ এক উচ্চতায়। ক্ষমতা, যশ ও খ্যাতির চূড়ায় অবতীর্ণ তিনি। কিন্তু তিনিও কী পরম প্রশান্তিতে নিজের দু’টি চোখের পাতাকে মিলাতে পারছেন? একটি রাতের জন্য? তাঁর জন্য 'রাত' বড় বিভীষিকার, বিষাদ-বেদনার ও ঘোর অমানিশার।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকেরা 'রাত' কেড়ে নেয় তাঁর অবর্তমানে বাবা-মা, ভাই-ভাবি, ছোট্ট আদুরে শেখ রাসেল ও আত্মীয়-পরিজনদের। শেখ হাসিনা নিজের এক লেখাতে পনেরো আগস্টের রাতকে বলেছেন, ‘কেয়ামতের রাত।’ সেই শোকাবহ আগস্টের পরবর্তী মাস সেপ্টেম্বর। যে মাসে তাঁর জন্মদিন। তাঁর জীবন বর্ণাঢ্য। কিন্তু বড় বিচিত্র! জীবনের সব শুভের অন্তরালে প্রচ্ছন্ন পিতার দৃশ্যমান শূন্যতা। 'অশুভ' বারবার তাড়া করে। অবশ্য করুণাময়ের কৃপায় 'অশুভ' হয় পরাভূত। শেখ হাসিনার জীবনের মাহেন্দ্রক্ষণগুলো বিস্ময়ের, সুগভীর শূণ্যতার। সেই শূণ্যতা, পিতৃত্বের- পিতৃসন্নিধানের! 

একটি মানুষের জন্ম-মৃত্যুর মাঝে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলোর সম্মিলনই জীবনকে সাজিয়ে দেয়। জীবন বর্ণাঢ্য হতে পারে, তেমনি হতে পারে সংক্ষিপ্ত। আবার প্রতিভার আমেজে কিংবা মেধা ও গুণের মিশিলে জীবন হয়ে উঠতে পারে সুখময় সুসমৃদ্ধ। জীবনে বেদনাবিধুর স্মৃতিও থাকে। কমবেশি উত্থান-পতনের স্রোতধারায় বয়ে চলা ঘটনাপ্রবাহের নামই হলো পরিপাটি বা পরিপূর্ণ জীবন। সুখ-দুঃখের জীবন। ঠিক সুখ-দুঃখ মাখা একটি জীবনের নাম শেখ হাসিনা। তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা। পিতার ন্যায় শেখ হাসিনাও প্রকৃষ্ট-প্রকৃত জাতীয়তাবাদী নেতা। ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর শুভ পরিণয়, ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই সন্তান প্রসবকাল পিতার অবর্তমানে।  

বেড়ে ওঠা জীবনের বিচিত্র গল্পটার শুরু ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর সূর্যশোভিত রোদেলা দুপুরে। ইতিহাসের কী অদ্ভুত প্রদর্শন! ভারতবর্ষে চারশত বছরের রাজত্বে পালবংশের স্থপতি বুদ্ধিস্ট রাজা গোপালের 'গোপালগঞ্জ'-এ ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্ম নেয়া শেখ মুজিবও এক রাজা-মহারাজা। যাঁর নামে মুক্তা ঝরে, নীলাদ্রি আকাশে উড়ে লাল-সবুজের পতাকা, স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। পিতার ন্যায় নদীবিধৌত মধুমতী কোল আঁধারের ছায়াশান্ত পল্লীমঙ্গলারূপী টুঙ্গিপাড়াতে ভূমিষ্ঠ শেখ হাসিনা। শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ ফজিলাতুন নেছা রেণুর শুভ পরিণয় সে যেনো এক রূপকথার গল্প-গাঁথা। তেরো বছরের ছিপছিপে রোগাসোগা কিশোর মুজিব। অধ্যয়নে সপ্তমী পার হয়নি চোখপীড়া রোগের কারণে। ফজিলাতুন নেছা রেণুর বয়স তখন তিন। মুজিব-রেণু চাচাতো ভাইবোন। রেণু বড় অবেলায় হারান পিতাকে। অনাথ শিশুকন্যা। অবুঝ রেণুর বয়োবৃদ্ধ দাদামহ কিশোর মুজিবের পিতা মৌলভি লুৎফর রহমানের কাছে দাবি করলেন, 'লুৎফর তোমার বড়পুত্রের সঙ্গে আমার নাতনি রেণুর বিয়ে দাও। কখন চলে যাওয়ার ডাক আসে, আমি এখনই তাদের নামে সমস্ত বিষয়সম্পত্তি লিখে দিবো।  

মুরব্বি বলে কথা। চাচার আবদার ফেলেন কি করে? ৩ বছরের রেণুর সঙ্গে ১৩ বছরের মুজিবের 'নিকাহনামা' রেজিস্ট্রি হলো ১৯৩৩ সালে। দু'বছরের মাথায় রেণু হারালেন মাকে। শাশুড়ি মা তাঁর সান্নিধ্যে নিলেন পুত্রবধূকে। রেণু মুজিবের মা সায়রা খাতুনের স্নেহ-মমতা পেতে থাকলো সাত বছর বয়স থেকে। বাল্যবিবাহ বলে তাদের ফুলশয্যায় বিলম্ব। পার হতে হয়েছে বেশ ক'টি বছর। ১৯৪২ সালে হয় মুজিব-রেণু দম্পতির মধুরেণ সমাপয়েৎ-ফুলশয্যা। কলকাতায় ছাত্রনেতা হয়ে ওঠা বাড়ন্ত মুজিব নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের মধ্যমণি। কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ ছাত্রসংসদের জিএস। বাংলার প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ভাবশিষ্য হিসাবে শেখ মুজিবের পরিচিতি গড়ে উঠেছে রাজধানী কলকাতা জুড়ে। কলকাতা তাঁর প্রাণ। মাঝেমধ্যে গোপালগঞ্জে আসা। যাহোক এভাবে এলো মুজিব-রেণুর দাম্পত্যের কন্যা সন্তান জন্মের মহামুহূর্তটি।  

মানুষ বেদনা ভিন্ন নয়। আবার বেদনার ঊর্ধ্বেও থাকে কিছু গৌরব। কিন্তু শেখ হাসিনার জীবনপ্রবাহের স্রোতধারা বিচ্ছিন্ন এবং বিষাদময়। মায়ের গর্ভ থেকে পৃথিবীর আলোর মুখ দেখা শিশুটি পিতার সান্নিধ্য পেল না। পিতা মুজিব তখন সুদূর কলকাতায়। দেশবিভাগের তন্দ্রাঘোরে, স্বাধীন বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা সোহরাওয়ার্দীর সাহচর্যে। পুত্র মুজিবকে টেলিগ্রাম করে পিতা লুৎফর রহমান জানান নাতনি হবার খুশীর খবর। কিন্তু ছুটে আসেননি মুজিব, মেয়ের মুখ দর্শন করতে। কলকাতায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় পাঁচ লাখ হিন্দু-মুসলমানের জীবন প্রদীপ নিভে গেছে। স্বাধীন অবিভক্ত বাংলার স্বপ্নও তাতে ধূলিস্যাৎ। বঙ্গভঙ্গের লীলাখেলায় বাংলাও দু'টুকরো। সোহরাওয়ার্দী-হাশিমদের শেষ চেষ্টাটি ছিলো, পূর্ববাংলার অংশে কলকাতাকে ফেলার। শেখ মুজিব তাই সন্তান হওয়ার খবর শুনেও আশায় বুক বেঁধে ছিলেন। তাঁর প্রিয় 'লিডার' সোহরাওয়ার্দী তখন বিধ্বস্ত। মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে সোচ্চার পশ্চিম বাংলার মুসলমানদের বাঁচাতে। অবশেষে স্বপ্নভঙ্গ হলে শেখ মুজিব কলকাতার পাঠ চুকিয়ে ঢাকায় এসে ঘাট বাঁধেন।  

মানুষের জীবন নামক যন্ত্রটা অকৃত্রিম। নিবুনিবু করে জ্বলে ওঠা প্রদীপশিখার আয়ুষ্কালের যোগবিয়োগে নেই এক পলকের ভরসা। তারপরও মানুষের ক্ষমতা আর ঐশ্বর্য লাভের বাসনা চির-অতৃপ্ত এবং অসীম। কেবল স্রষ্টার অসীমত্বে সমর্পণের মাধ্যমেই মানুষ তৃপ্তি পেতে পারে। আর এভাবেই ঈশ্বরের কৃপায় মানুষ হতে পারে রাজত্ব, ক্ষমতা, যশ ও মহিমায় মহিমান্বিত। যেমনটি শেখ হাসিনা হয়েছেন।  

শেখ হাসিনার জীবন ঘটনাবহুল। ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর যখন বিয়ে, তখন পিতা কারাগারে অন্তরীণ। ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই যখন শেখ হাসিনা বন্দীদশা অবস্থায় পুত্র সন্তানের জন্ম দেন তখনও পিতা মুজিব পাকিস্তানি কারাগারে, ফাঁসির হুকুমের আসামি হিসাবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম এ ক্লাসের ছাত্রী শেখ হাসিনাকে উপাচার্য ড. আব্দুল মতিন চৌধুরী ১৫ আগস্টের পরে জার্মানিতে যেতে বলেন। স্বামী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার জেদাজেদিতে তাঁকে যেতে হয় ১৯৭৫ সালের ২৯ জুলাই। সুবাদে বেঁচেও যান। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন পাকিস্তানের অধীন পূর্ববাংলায় চলে আসেন কলকাতা থেকে। ততদিনে পূর্ব বাংলা হয়ে গেছে পূর্ব পাকিস্তান। ভালোদিন পথের বাঁকেই অপেক্ষা করছে, যেন একটু এগিয়ে যেতে হবে। দ্রুত মুজিবীয় কণ্ঠ ভাষা সংগ্রামে। গণমুখে, আড্ডায়-আলাপে। ছাত্রলীগের ময়দানে। সেবক ও সহচরের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে ক্রমে হয়ে ওঠেন এক অজেয় শক্তি। পারিবারিক অন্তরঙ্গ সম্প্রীতির মায়াজাল তাতে ছিন্ন হলো। একজন ছিপেছিপে, দীর্ঘদেহী, ঘন ওল্টানো চুল মাথায়, খবরের কাগজ হাতে দাঁড়ানো শেখ মুজিবের জ্বালাময়ী ভাষণ স্বপ্ন দেখালো স্বাধীনতার।  

শেখ হাসিনাও বেড়ে উঠছিলেন। ১৯৫২ সালে শেখ মুজিব পরিবারকে নিয়ে এলেন ঢাকায়। কবি সুফিয়া কামাল শিশু শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন বই-খাতা-কলম। তিনি ভর্তি করে দেন নারী শিক্ষা মন্দিরে (বর্তমান শেরেবাংলা বালিকা বিদ্যালয়)। সেদিনও মেয়ের পাশে ছিলেন না পিতা শেখ মুজিব। শেখ হাসিনার হাসিমাখা শ্যামলীমায়া মুখখানা যেনো 'বাংলার মুখ। ' দেশের অকুতোভয়া কান্ডারী। আত্মস্বার্থ বিসর্জন দিয়ে তিনি গণমানুষের সেবক। পিতার নিত্য সাহচর্যে ছিলেন না। তবুও তাঁর ঘটনা পরম্পরা ও অশ্রুতপূর্ব বিরল কতগুলো ঘটনা। ১৯৫৩ সালে মুজিব আরমানিটোলাস্থ ৮/৩, রজনীবোস লেনস্থ  আত্মীয়ের বাসায় নিয়ে আসেন পরিবারকে। স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব সর্বংসহা, ধৈর্যের এক প্রতিমূর্তি। শত দুঃখ-কষ্টের মাঝেও যিনি এক মুহূর্তের জন্য হননি বিচলিত। সংগ্রামী স্বামীকে অহর্নিশ প্রেরণাদানকারী এক মহীয়সী নারী। মরণেও হয়েছেন স্বামীর সঙ্গী। সেই ফজিলাতুন নেছার পরিবারের গল্প অশ্রুসজল করে দেয় চোখ।  

১৯৫৪ সালে শেখ মুজিব শিল্প বাণিজ্য ও দুর্নীতিদমন মন্ত্রী। রজনীবোস লেন ছেড়ে পরিবার নিয়ে উঠতে হলো মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে। কিন্তু সুখ বেশীদিন সইলো না। আবার ছাড়তে হলো বাসা। ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারে এলে দ্বিতীয় দফা মন্ত্রী হলেন শেখ মুজিব। পূর্বপাকিস্তানে মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান। সারা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠাতা শহীদ সোহরাওয়ার্দী। শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মন্ত্রীত্ব, দু'পদে থাকা গঠনতন্ত্র পরিপন্থী। সমালোচনার মুখে মুজিব সবাইকে বিস্মিত করে মন্ত্রীত্ব ত্যাগ করে দলীয় পদে দুর্বার হয়ে ওঠেন। মিন্টো রোডের সরকারি বাসা ছেড়ে এবার উঠলেন ৫৮ সেগুনবাগিচার এক ভাড়া-বাসায়। ১৯৫৮ সালের ১০ অক্টোবর জারি হলো জেনারেল আইয়ুব খানের সামরিক শাসন। বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালে দিলেন ছয়দফা। ১৯৬৫ সালে শেখ হাসিনা আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং ১৯৬৭ সালে উচ্চ মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হলেন। তিনি যখন ইডেন কলেজের ভিপি নির্বাচিত হলেন তখনো পিতা মুজিব আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় কারাগারে। ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনকারী শেখ হাসিনা ১৯৭৫ সালে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএ ক্লাসের বাংলা বিভাগের ছাত্রী।   

শেখ হাসিনাও তাঁর মায়ের ন্যায় সদা হাস্যোচ্ছ্বল এক প্রাণময়ী নারী। পুরুষোত্তম পিতার সংগ্রামী আদর্শ ও সর্বংসহা মায়ের অসীম ধৈর্যই বুঝি তাঁর জীবনযুদ্ধে এগিয়ে যাবার পুঁজি। পিতার সোনারবাংলা গড়ার দৃপ্ত শপথ নেয়া তৃতীয়বারের প্রধানমন্ত্রী। ১৯৬৮ সালের ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনা যখন বিয়ের পিড়িতে, তখনো পিতা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। ফজলুল হক হলের ভিপি এম এ ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে শেখ হাসিনার বিয়ের ঘটকালিটা করেন বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর ও মন্ত্রী রংপুরের মতিউর রহমান। তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতারাও ছিলেন নেপথ্যে। আত্মীয়-পরিজনহীন বিয়ের আসরে ছিল নাটকীয় পরিবেশ। যা কোন দিন মুছে যাবে না।  

বিয়ের উকিল শ্বশুর মতিউর রহমানের স্ত্রী উপহার দেন ৪২০ টাকা মূল্যের বিয়ের শাড়িটা। চট্রগ্রামে হয় বিবাহোত্তর সংবর্ধনা। আয়োজন করেন আওয়ামী লীগ নেতা এম এ আজিজ। ১৯৬৯ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাকে কেন্দ্র করে ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদের নেতৃত্বে সংঘটিত হয় গণঅভ্যুত্থান। শেখ হাসিনাও ছিলেন সেই  আন্দোলন-সংগ্রামের সারথি। গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের পক্ষে তোফায়েল আহমেদ ছাত্র জনসমুদ্র থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে দেন 'বঙ্গবন্ধু' উপাধি।  

এরপর ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক বিজয়। এলো একাত্তর। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাসভবন থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ গ্রেফতার হলেন বঙ্গবন্ধু। পরিবারকে বাসভবন ছেড়ে উঠতে হলো ধানমন্ডির ১৮ নম্বর রোডের একটি বাসাতে। শুরু হয় পাকবাহিনীর প্রহরায় অন্তরীণের দুঃসহ দিনগুলোর। ১৯৭১ সালের ১ এপ্রিল এম এ ওয়াজেদ মিয়া শাশুড়ি, স্ত্রীসহ শেখ রেহানা ও শেখ রাসেলকে নিয়ে ওঠেন খিলগাঁও চৌধুরীপাড়ায় আরেকটি বাসায়। সন্তানসম্ভবা শেখ হাসিনা এসময় অসুস্থ হয়ে পড়েন প্রসব বেদনায়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ডা. ওয়াদুদের তত্ত্বাবধানে। ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই রাত ৮টায় পুত্র সন্তানের মা হলেন শেখ হাসিনা। পাশে ছিলেন লিলি ফুপু (বঙ্গবন্ধুর ছোটবোন এটিএম সৈয়দ হোসেনের স্ত্রী)। নানী বেগম মুজিব স্বামীর সঙ্গে মিলিয়ে নাতির নাম রাখেন সজিব। মা শেখ হাসিনা যুক্ত করেন জয়বাংলার 'জয়'। সঙ্গে জুড়ে দেয়া হয় পিতার নাম ওয়াজেদ। পূর্ণ নাম সজীব ওয়াজেদ জয়।  

পশ্চিম জার্মানিতে থাকার সুবাদে বেঁচে যাওয়া দু'সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও ছোটবোন রেহানাসহ বেঁচে যান শেখ হাসিনা। ১৯৮১ সালের ১৭ মে নয়াদিল্লি থেকে স্বদেশে ফিরেন। চার দশকের সংগ্রামমুখর রাজনীতি। ১৯ বার মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয় তাঁকে। চারবারের প্রধানমন্ত্রী। ক্ষমতার দু'দশক পূর্ণ হবে এ মেয়াদ পূর্ণে। হিমাদ্রিসদৃশ্য অটল প্রতিজ্ঞার নাম শেখ হাসিনা। শুভ জন্মদিন। 
 
লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা