শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৬, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২

নেতৃত্বের ভাবনা: যোগ্যতার যাচাই কতটা হবে আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিলে?

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
নেতৃত্বের ভাবনা: যোগ্যতার যাচাই কতটা হবে আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিলে?

কেন্দ্রীয় কমিটিতে নতুন মুখ নিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেবে আওয়ামী লীগ। নেতৃত্ব নির্বাচনে ২৪ ডিসেম্বর ২০২২ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২২তম জাতীয় সম্মেলন বা কাউন্সিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্ষমতাসীন দলটি।

২৮ অক্টোবর বিকেলে গণভবনে অনুষ্ঠিত দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। এবারে আয়োজন সাদামাটা হবে জানিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক সংকটের কারণে ২২তম জাতীয় সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতায় ব্যয় কমাতে হবে। খরচ কমানোর জন্য আয়োজন হবে সাদামাটা। এবারের  জাতীয় সম্মেলন একদিনেই সম্পন্ন করা হবে। দিনব্যাপী এ সম্মেলনে সকালে উদ্বোধন পর্ব, বিকেলে কাউন্সিল অধিবেশন হবে- অর্থাৎ নেতৃত্ব নির্বাচন পর্ব। 

১৯৪৯ সালের ২৩ জুন রাজধানীর রোজ গার্ডেনে দেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের জন্ম। ঐতিহ্যবাহী এই দলটির বয়স ৭৩ বছর। এ পর্যন্ত দলটির ২১টি জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

দেশে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। এবার আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদকসহ গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে যারা দায়িত্ব পাবেন, এই নেতৃত্বকে নির্বাচন এবং নির্বাচনকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। সংসদ নির্বাচন যত এগিয়ে আসবে, বিরোধীদল বিএনপি ততই মরিয়া হয়ে রাজপথে শক্তি প্রদর্শনের চেষ্টা করবে এবং নির্বাচনে অংশ নেবে। সেকারণে আগামী জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতি ঘটনাবহুল হতে পারে। সেই প্রেক্ষাপট বিবেচনায় আসবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনের ক্ষেত্রেও।

দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার কারণে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগে অভ্যন্তরীণ কোন্দল বেড়েছে। বিভিন্ন জেলার অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনগুলোর দূর্বলতা এবং কোন্দল নিয়েও আওয়ামী লীগ চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলকে পরিচালনা বা ঐক্যবদ্ধ রাখা- এই বিষয়টি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিবেচনার অগ্রাধিকারে থাকবে। কারণ প্রতিপক্ষ বিএনপির নেতাকর্মীরা সারাদেশেই সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সেখানে আওয়ামী লীগকে তাদের ঘর গোছাতে হবে। আওয়ামী লীগকেও একটা বড় দল হিসাবে মাঠে শক্তির পরিচয় দিতে হবে এবং নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নিতে হবে। সেখানে সাধারণ সম্পাদকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচনের দিকে পশ্চিমাসহ বিভিন্ন দেশের নজর থাকে। বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা নাক গলান এমন অভিযোগও রয়েছে। ফলে বড় একটি দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে কে আসছেন, সেদিকেও বিদেশিদের নজর থাকে। কূটনীতিকদের সাথে আলোচনা এবং আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে দলের প্রতিনিধিত্ব করতে হয় সাধারণ সম্পাদককে। ফলে এই বিষয়টিও সাধারণ সম্পাদক পদের ক্ষেত্রে বড় বিবেচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তাই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার সাহস, সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা এবং ত্যাগী-এসব বিষয় বিবেচনা করে দলে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হবে।

জাতীয় কাউন্সিলের আগেই মেয়াদোত্তীর্ণ সাংগঠনিক জেলাসহ উপজেলা, থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ের সম্মেলন সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত রয়েছে। আওয়ামী লীগের ৭৮টি সাংগঠনিক জেলা ও ৬৫০ সাংগঠনিক উপজেলা রয়েছে। সাংগঠনিক জেলাগুলোর মধ্যে ৫০টি ও পাঁচ শতাধিক উপজেলার সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের দাবি, জাতীয় সম্মেলনের আগেই সব জেলা-উপজেলা শাখায় সম্মেলন সম্পন্ন হবে। যেসব জেলায় সম্মেলন এখনো হয়নি, সেগুলোর সম্মেলন তারিখ চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী জাতীয় সম্মেলনের আগেই সম্মেলন সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে আওয়ামী লীগ।

আহমদ ছফা ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে বিজয়ী হলে লিখেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ জিতলে একা জিতে আর হারলে পুরো দেশ হারে’। বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পড়লে বোঝা যায় একজন নেতা হতে হলে কত বিপদসংকুল পথ পাড়ি দিতে হয়। বঙ্গবন্ধু বা তাঁর সহকর্মীদের নেতা হয়ে ওঠার কাহিনি প্রায় একই রকম। তাঁরা কেউ নেতা হয়ে জন্মগ্রহণ করেননি। জনমানুষের প্রতি অঙ্গীকার, পরিশ্রম, ত্যাগ, নির্লোভ চরিত্র তাদের নেতা বানিয়েছে। সকলে কর্মী থেকে কর্মগুণে নেতা হয়েছেন। জনমানুষের প্রত্যাশা ও ভালোবাসার প্রতি অঙ্গীকার রক্ষা করতে গিয়ে তাদের অনেকে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যার ব্যাপারেও একই কথা প্রযোজ্য। তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন, ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রী সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কিন্তু কখনও কোনো পদ পদবির জন্য লালায়িত ছিলেন না। 

এখন কেউ আর কর্মী হতে রাজি নন। সকলে নেতা হয়ে দলে প্রবেশ করেন। দলে এখন একশ্রেণির মৌসুমি নেতানেত্রী আর কর্মীর আবির্ভাব, যাদের সাথে আওয়ামী লীগের রাজনীতির কখনও কোনো সম্পর্ক ছিল না।  সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি আদর্শের নাম, আওয়ামী লীগ একটি অনুভূতির নাম।’ বর্তমানে হঠাৎ করে যারা আওয়ামী লীগের নেতানেত্রী বনে গিয়েছেন তাদের ক’জন এই আদর্শ আর অনুভূতি ধারণ করেন?

বঙ্গবন্ধুর সেই আওয়ামী লীগ কি এখন আছে? সহজ উত্তর, না নেই। ক্ষমতা, লোভ ও অহংকারের কাছে হারিয়ে গেছে, আর তাতে অবদান রেখেছে নব্য আওয়ামী লীগার বা হাইব্রিডরা। এখন আওয়ামী লীগ করতে বঙ্গবন্ধুর বা আওয়ামী লীগের আদর্শের প্রতি অঙ্গীকার থাকার প্রয়োজন নেই। কোনও এক বড় ভাই বা হাইব্রিড নেতার আশীর্বাদই যথেষ্ট। উত্তরাধিকার সূত্রেও হওয়া যায়। পিতা একজন নিবেদিতপ্রাণ আওয়ামী লীগ কর্মী ছিলেন। সন্তান ‘আই হেট পলিটিক্স জেনারেশনের’। সমস্যা নেই। ক’দিন পর দেখা গেল তিনি পিতার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন। 

পত্রপত্রিকা খুললেই দেখা যায় অমুক জেলার বা উপজেলার রাজাকারের সন্তান, জামায়াত বিএনপি’র নেতানেত্রীরা দলের বিভিন্ন পদ পদবি বাগিয়ে নিচ্ছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, আর দলের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত কর্মীরা তা নীরবে তাকিয়ে দেখছেন। এক-এগারোর পর যখন আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে গ্রেফতার করা হলো তখন এত আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কোথায় ছিল? 

আওয়ামী লীগে এখন অসংখ্য উইপোকা ঢুকেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা অনেক চেষ্টা করছেন ঘর পরিষ্কার করতে। কিন্তু পেরে উঠছেন বলে মনে হয় না। এই উইপোকাগুলো শুধু যে দলকে কুরে কুরে খাচ্ছে তা নয়, তাদের কারণে সরকারের কত গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় অনেক হাইব্রিডের লাগামহীনভাবে পদায়ন হচ্ছে। বাজারে একটা কথা এখন খুব চালু আছে আর তা হচ্ছে এই মুহূর্তে দেশে পদপদবি আর পদক সবকিছুই নিলামে চড়েছে।

কাউন্সিল উপলক্ষ্যে জেলা/ উপজেলায় সাজসাজ রব। ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড তোরণে ছেয়ে যায় গোটা এলাকা। এক এক জেলায় সভাপতি সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী থাকেন ডজন খানেক। প্রচারণা, শোডাউন, কেন্দ্রীয় নেতাদের ম্যানেজ করা সবমিলিয়ে একটা বড় বাজেট। আমার প্রশ্ন হলো আগের কমিটিই যদি বহাল রাখা হয়, তাহলে এমন অপচয়ের কি দরকার? কেন্দ্র থেকে প্রেসরিলিজের মাধ্যমে কমিটি ঘোষণা করে দিলেই তো হয়। লাখ লাখ, কোথাওবা কোটির উপরে খরচ করে তৃণমূলের নেতারা নিঃস্ব হচ্ছেন। দিনশেষে খালি হাতে ঘরে ফিরছেন। অধিকাংশ জেলা উপজেলায় শুধু সভাপতি সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হচ্ছে। কমিটিটা যদি একটু বড় পরিসরে করা হয় তাহলেও তো অন্তত কিছু ত্যাগী পরীক্ষিতদেরকে একটা সম্মানজনক জায়গা করে দেওয়া যায়?


লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট ও পরিচালক, জাগরণ টিভি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
খুলনায় গুলিতে যুবক নিহত, আহত ২
খুলনায় গুলিতে যুবক নিহত, আহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় গ্রাম আদালতে চার মাসে ৬ হাজার মামলা, নিষ্পত্তি ৬৫ শতাংশ
কুমিল্লায় গ্রাম আদালতে চার মাসে ৬ হাজার মামলা, নিষ্পত্তি ৬৫ শতাংশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় স্কুল দাবায় সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বৈত সাফল্য
জাতীয় স্কুল দাবায় সাউথ পয়েন্ট স্কুলের দ্বৈত সাফল্য

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন
এনসিপির মিডিয়া সেল গঠন

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত
এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন ১২৩০ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে মাইন বিস্ফোরণ: রোহিঙ্গা যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন নাটোর জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার
মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব
কাতারে শুরু প্রথম বাংলাদেশি আম উৎসব

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’
‘আমরা তো কোনো মামলা করি নাই, জনগণের বিবেকের ওপর ছেড়ে দিয়েছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত
পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ৩৬% রোগী ব্যাটারি ও অটোরিকশা দুর্ঘটনায় আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
চীন সফরে গেলেন ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম
শেকৃবি ভেট ক্লিনিকে ভয়ংকর অনিয়ম

নগর জীবন

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছাল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন