শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৪, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
অনলাইন ভার্সন
ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

জি২০ হলো বিশ্বের শীর্ষ ২০টি অর্থনৈতিক শক্তির জোট। চলতি বছর এ জোটের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছে ভারত। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ইভেন্টের আয়োজন করেছে ভারত। শক্তিশালী ভূরাজনৈতিক মেরুকরণ, উত্তর-দক্ষিণ এবং পূর্ব-পশ্চিম বিভাজন, চ্যালেঞ্জ ও জগদ্বাসীর প্রত্যাশার নিরিখে ভারতের প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব হাতে নেওয়া কঠিন এবং ব্যতিক্রমী।  ভয়ংকর চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বিশ্বের বিভিন্ন এলাকা ও শক্তির মধ্যে সেতুবন্ধ রচনায় ভারতের সামর্থ্য এবং দক্ষতার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিভক্ত বিশ্বকে সফলভাবে কাছাকাছি নেওয়ার উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালের জি২০ সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে নেওয়া হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি।

ভারত জি২০-এর দায়িত্ব নিয়েছে একটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয় হিসেবে। এ দায়িত্ব এমন সময় নেওয়া হয়েছে যখন আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় বিরাজ করছে বিরোধপূর্ণ সময়। কভিড-১৯ মহামারির প্রভাব, ইউক্রেনে সৃষ্ট সংঘাত বিশ্বব্যাপী মন্দা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও খাদ্য সংকটের হুমকি সৃষ্টি করেছে। মন্থর হয়েছে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য এবং জলবায়ু সংকট মোকাবিলার কার্যক্রম। তার ওপর বিশ্ব মেরুকরণ এখন স্পষ্ট হয়ে পড়েছে আগের চেয়ে বেশি।

ভারত ক্রমবর্ধমান সংকটের এই সময়ে সমাধানকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ উদ্দেশ্যে ভারতের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয় উদয়পুরের সুন্দর লেক সিটিতে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। ওই সভায় ভারতের সংস্কৃতি এবং ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা অংশগ্রহণকারীদের কাছে স্পষ্ট করেছে।

ভারত জি২০-এর সভাপতি হয়েছে; এ সময়ের কর্মকালের সঙ্গে মিলে যায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডিসেম্বরের জন্য কাউন্সিল (UNSC 2022) এবং সাংহাই শীর্ষ সহযোগিতা সংস্থায় ভারতের অবস্থান। এ তিনটি কূটনৈতিক ঘটনা ইঙ্গিত দেয় ভারত নেতৃত্বের ভূমিকায় বিশ্বকে আলোকপাত করেছে।

গত কয়েক বছরে ভারতের বৈশ্বিক অবস্থান আন্তর্জাতিক অংশীদারি, আঞ্চলিক কথোপকথন এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আশার আলো ছড়িয়েছে। ভারত পরিণত হয়েছে BRICS-এর মর্যাদাবান সদস্য হিসেবে (ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা)। কোয়াডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে এবং SCO-তে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। যার মধ্যে রয়েছে রাশিয়া, চীন এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলো। এ ছাড়া ভারত কার্যকরভাবে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আফ্রিকা, আসিয়ান এবং সার্কে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে।

কেন জি২০ গুরুত্বপূর্ণ : বিশ্ব এখন এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গুরুত্ববহ বিশ্বাসযোগ্য ব্যবস্থার জন্য উন্মুখ। চারদিকের অনিশ্চয়তা মোকাবিলায় ভূরাজনৈতিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্তরে ইতিবাচক হাওয়া প্রবাহিত করা এখন এক চ্যালেঞ্জ। জি২০ অনন্যভাবে উপস্থাপন করেছে একটি প্ল্যাটফরম। যাতে রয়েছে বিশ্বের প্রধান উন্নত এবং উদীয়মান অর্থনীতি। জি৭ এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ উভয় সংস্থাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে নিয়ামক ভূমিকা পালন করছে। জি২০, অন্যদিকে জি৭ অন্যান্য প্রধান অর্থনীতির সঙ্গে একসঙ্গে সমান অংশীদারি সৃষ্টি করেছে। এর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে পি৫ দেশগুলোর। এটি জি২০কে একটি প্রাসঙ্গিক এবং প্রভাবশালী গ্রুপ হিসেবে উত্থাপিত করেছে এ পৃথিবীতে। তবে এ সফলতার পাশাপাশি থাকতে পারে বিভাজনের বীজ। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব তা স্পষ্ট করেছে।

স্থিতিস্থাপক ভারত : চাপ এবং অনিশ্চয়তার মুখেও বিশ্বে স্বপ্নদর্শী ভূমিকা পালন করছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাদের দেশকে চালিত করেছেন সফলভাবে কভিড-১৯-এর ঝড় মোকাবিলায়। ভারত ফিরেছে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান এক অর্থনীতি হিসেবে। ভারত সবচেয়ে কঠিন সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক দায়িত্ব পালনে দ্বিধা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে। জি২০-এর প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব পাওয়ার পর আগামী সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি। উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে বিশ্ববাসীর ভালোর জন্য কাজ করুন। জি২০-এর  স্লোগানে আমাদের প্রাচীন দর্শনের আলোকপাত করা হয়েছে। ২০২০ সালের মার্চে মহামারি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে ‘জনগণকেন্দ্রিক’ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন দিয়ে সহায়তা করেছে ভারত। এ দুর্দান্ত কৃতিত্ব পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির বিকাশে এবং দুর্যোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী প্রসারিত করার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে প্রতিবেশীসহ ইন্দোনেশিয়ার আচেহ থেকে আফ্রিকার পূর্ব উপকূলীয় দেশ মোজাম্বিকে।

নতুন টেক অর্ডার : বিশ্বব্যাপী ভারতের উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গির এজেন্ডা গঠন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দ্রুত রূপান্তরের মাধ্যমে অর্থনীতি ও সমাজে সবুজ এবং ডিজিটাল রূপান্তরের ইস্যুতে। ভারত প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সমতায় বিশ্বাসী। মেরুকরণ দ্বারা বিভক্ত বিশ্বে ভারত একটি ন্যায্য, ন্যায়সংগত অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের উত্থান দেখতে চায়। ভারত আজ একটি অগ্রসরমান জাতিতে পরিণত হচ্ছে। এটি সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশ ভারতের রয়েছে ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো মডেল।

ভারত আজ দ্রুততম ক্রমবর্ধমান বড় অর্থনীতি, স্মার্টফোন ডেটা ভোক্তা এবং গ্লোবাল ফিনটেক গ্রহণকারী। বালি শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইঙ্গিত বিশ্বের ৪০%-এর বেশি রিয়েল-টাইম পেমেন্ট লেনদেন গত বছর ইউপিআইয়ের মাধ্যমে হয়েছিল। তিনি বলেন, ডিজিটাল পাবলিক ডেভেলপ করেছে পণ্য যার মৌলিক স্থাপত্যে আছে অন্তর্নির্মিত গণতান্ত্রিক নীতি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অধিকাংশ উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকের নেই কোনো ধরনের ‘ডিজিটাল পরিচয়’।

ভারতের অভিজ্ঞতা গত কয়েক বছরে দেখিয়েছে যদি ডিজিটাল আর্কিটেকচার ব্যাপকভাবে তৈরি করা হয় অ্যাক্সেসযোগ্যভাবে এটি আর্থসামাজিক রূপান্তর আনতে পারে। এর সঠিক ব্যবহারে ডিজিটাল প্রযুক্তি একটি শক্তি হয়ে উঠতে পারে কয়েক দশকের বৈশ্বিক লড়াইয়ের প্রতিপক্ষ দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে।

আমরা আমাদের প্রেসিডেন্সির অধীনে অন্য জি২০ অংশীদারদের সঙ্গে এ জোটকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করব। আমাদের এমন প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে যাতে উন্নয়নশীল দেশগুলো সংকট সামলাতে পারে। ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি এগিয়ে নিয়ে যাবে সামগ্রিকভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্যসহায়ক ব্যবস্থা প্রণয়নে, যা মহামারির মতো ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলা করতে পারে।

অস্থায়ী সদস্য হিসেবে ভারতের মেয়াদ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ২০২২ সালেই শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের এই একচেটিয়া সংস্থায় ভারত ফলপ্রসূ ভূমিকা রেখেছে। এই প্রথম আমাদের ইতিহাসে একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করেছিলেন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের শীর্ষ সম্মেলনে। নিরাপত্তা পরিষদের দুই বছরের মেয়াদে ভারত কার্যকরভাবে দায়িত্ব পালন করেছে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়। তালেবানদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গি, শান্তি রক্ষায় আফগানিস্তানে স্বদেশি শাসন এবং সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসা পেয়েছে; যা ভবিষ্যতে ভারতকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে সাহায্য করবে।

ভারত তার দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ভারত প্রথমবারের মতো গত অক্টোবরে নয়াদিল্লিতে আহূত বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাউন্টার টেররিজম কমিটি গঠন করেছে। এই বিশেষ বৈঠকে কাউন্টার টেররিজম কমিটি সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম রোধের কলাকৌশল নির্ধারণের চেষ্টা করেছে। দিল্লিতে এ বৈঠকের আয়োজন মর্যাদার বিষয়; যা একটি মাইলফলক ছিল। সাধারণত এ ধরনের বৈঠক জাতিসংঘের সদর দফতর নিউইয়র্কে মিলিত হয়। বৈঠকে যে ‘দিল্লি ঘোষণা’ তখন গৃহীত হয়েছিল তা একটি ল্যান্ডমার্ক নথি, যা প্রতিরোধ করবে চরমপন্থা, মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম। সন্ত্রাসীদের নতুন যুগের প্রযুক্তি ব্যবহার করে হামলা চালানোর বিপদ ঠেকানোর ক্ষেত্রে। সামনের দিকে তাকিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে লড়াই করতে হবে সন্ত্রাসবাদের অভিশাপ মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে। যেমন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘গ্লোবাল কাউন্টার টেররিজম অ্যাপ্রোচ’।

তাতে প্রধানমন্ত্রী মোদির আন্তর্জাতিক চেতনার ছাপ প্রতিফলিত হয়েছে গভীরভাবে। রয়েছে তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক ধারণার বহিঃপ্রকাশ। যেমন সাগর নিরাপত্তা এবং সবার জন্য নিরাপদ অঞ্চল; এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য; জীবন-পরিবেশের জন্য জীবনধারা। আন্তর্জাতিক যোগ দিবস; জলবায়ু প্রতিশ্রুতির জন্য পঞ্চামৃত; ওয়ান সান ওয়ান ওয়ার্ল্ড ওয়ান গ্রিড, আন্তঃসংযুক্ত সবুজ গ্রিড সৃষ্টি করেছে একটি বিশ্বব্যাপী অনুরণন; যা মানুষের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভারত সারা বিশ্বে আছে অসংখ্য কার্যক্রমে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়।

অমৃতের সময়কাল : ভারতের দৃষ্টি ধনী ও প্রভাবশালীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ভারতের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে উন্নয়নশীল পৃথিবীর দিকে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর উল্লেখ করেছেন, ভারত ব্যাপকভাবে দক্ষিণ গোলার্ধের কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। ভারত প্রস্তুতি নিচ্ছে জি২০-এর প্রেসিডেন্সি নিতে, এটা হবে এর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিনিধিত্বকারী এবং একই সময়ে উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আরামদায়ক অবস্থান।

ভারতের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। শক্তিশালী ও উন্নয়নশীল দেশের প্রশংসা অর্জন করেছে ভারত। চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতা এবং স্থিতিস্থাপক বৈজ্ঞানিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রদান করার জন্য অনন্যভাবে ভারত অবস্থান করেছে একটি সংকটময় সময়ে বিশ্বনেতৃত্বের জন্য। আমরা জি২০-এর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ করতে বিশ্বের সকল স্তরের দেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। আমাদের সাম্প্রতিক অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিশ্বের সব জাতির আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও কল্যাণে ব্যবহার করতে চাই। ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়া জোরদার এবং উন্নয়নের জন্য সহযোগিতা আমাদের লক্ষ্য।

আমরা অমৃতের সময়কালে প্রবেশ করছি। আমরা আছি অগ্রগতির দৌড়ে, আমরা আছি অভিন্ন পথে। ট্রাজেক্টরি স্থানান্তর করার জন্য প্রস্তুত উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, আমাদের সম্মিলিত আকাক্সক্ষা পূরণের লক্ষ্যে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত একটি উন্নত অর্থনীতিতে পরিণত হবে। আমাদের অন্তর্নিহিত শক্তিগুলো, আমাদের গঠনমূলক অবস্থান আমাদের নিয়ে যাবে বিশ্বনেতৃত্ব। ভারত দিতে পারে অনেক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সমাধান। ভারত আজ বিশ্বকে সযতনে ঘিরে রেখেছে, নেতৃত্ব দিচ্ছে একটি ভালো আগামীর জন্য।

এগিয়ে যাচ্ছে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারত ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চায়। বাস্তবসম্মত বৈশ্বিক সমাধান খোঁজার মাধ্যমে সবার মঙ্গলের জন্য ভূমিকা রাখতে চায়। তাই এক পৃথিবীর প্রকৃত আত্মাকে প্রকাশ করতে হবে, প্রথমে এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ-এর লক্ষ্য নিয়ে পালিত হবে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারতীয়দের জন্য জি২০-এর সভাপতিত্ব একটি অনন্য সুযোগ; যা প্রদর্শন করার জন্য এটিকে দায়িত্ব হিসেবে নিতে হবে।  আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং বৈচিত্র্য, পর্যটন সম্ভাবনা ও উন্নয়ন শক্তি যাতে বিশ্বমূল্যবোধকে সমৃদ্ধ করে সে ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

লেখক : ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির জন্য প্রধান সমন্বয়কারী; সাবেক পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর