শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৪, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
অনলাইন ভার্সন
ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির গুরুত্ব

জি২০ হলো বিশ্বের শীর্ষ ২০টি অর্থনৈতিক শক্তির জোট। চলতি বছর এ জোটের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছে ভারত। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ইভেন্টের আয়োজন করেছে ভারত। শক্তিশালী ভূরাজনৈতিক মেরুকরণ, উত্তর-দক্ষিণ এবং পূর্ব-পশ্চিম বিভাজন, চ্যালেঞ্জ ও জগদ্বাসীর প্রত্যাশার নিরিখে ভারতের প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব হাতে নেওয়া কঠিন এবং ব্যতিক্রমী।  ভয়ংকর চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও বিশ্বের বিভিন্ন এলাকা ও শক্তির মধ্যে সেতুবন্ধ রচনায় ভারতের সামর্থ্য এবং দক্ষতার বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিভক্ত বিশ্বকে সফলভাবে কাছাকাছি নেওয়ার উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালের জি২০ সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে নেওয়া হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি।

ভারত জি২০-এর দায়িত্ব নিয়েছে একটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বিষয় হিসেবে। এ দায়িত্ব এমন সময় নেওয়া হয়েছে যখন আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় বিরাজ করছে বিরোধপূর্ণ সময়। কভিড-১৯ মহামারির প্রভাব, ইউক্রেনে সৃষ্ট সংঘাত বিশ্বব্যাপী মন্দা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও খাদ্য সংকটের হুমকি সৃষ্টি করেছে। মন্থর হয়েছে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য এবং জলবায়ু সংকট মোকাবিলার কার্যক্রম। তার ওপর বিশ্ব মেরুকরণ এখন স্পষ্ট হয়ে পড়েছে আগের চেয়ে বেশি।

ভারত ক্রমবর্ধমান সংকটের এই সময়ে সমাধানকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ উদ্দেশ্যে ভারতের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয় উদয়পুরের সুন্দর লেক সিটিতে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। ওই সভায় ভারতের সংস্কৃতি এবং ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা অংশগ্রহণকারীদের কাছে স্পষ্ট করেছে।

ভারত জি২০-এর সভাপতি হয়েছে; এ সময়ের কর্মকালের সঙ্গে মিলে যায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডিসেম্বরের জন্য কাউন্সিল (UNSC 2022) এবং সাংহাই শীর্ষ সহযোগিতা সংস্থায় ভারতের অবস্থান। এ তিনটি কূটনৈতিক ঘটনা ইঙ্গিত দেয় ভারত নেতৃত্বের ভূমিকায় বিশ্বকে আলোকপাত করেছে।

গত কয়েক বছরে ভারতের বৈশ্বিক অবস্থান আন্তর্জাতিক অংশীদারি, আঞ্চলিক কথোপকথন এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আশার আলো ছড়িয়েছে। ভারত পরিণত হয়েছে BRICS-এর মর্যাদাবান সদস্য হিসেবে (ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা)। কোয়াডে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে এবং SCO-তে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। যার মধ্যে রয়েছে রাশিয়া, চীন এবং মধ্য এশিয়ার দেশগুলো। এ ছাড়া ভারত কার্যকরভাবে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আফ্রিকা, আসিয়ান এবং সার্কে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে।

কেন জি২০ গুরুত্বপূর্ণ : বিশ্ব এখন এক কঠিন সময় অতিক্রম করছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গুরুত্ববহ বিশ্বাসযোগ্য ব্যবস্থার জন্য উন্মুখ। চারদিকের অনিশ্চয়তা মোকাবিলায় ভূরাজনৈতিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্তরে ইতিবাচক হাওয়া প্রবাহিত করা এখন এক চ্যালেঞ্জ। জি২০ অনন্যভাবে উপস্থাপন করেছে একটি প্ল্যাটফরম। যাতে রয়েছে বিশ্বের প্রধান উন্নত এবং উদীয়মান অর্থনীতি। জি৭ এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ উভয় সংস্থাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে নিয়ামক ভূমিকা পালন করছে। জি২০, অন্যদিকে জি৭ অন্যান্য প্রধান অর্থনীতির সঙ্গে একসঙ্গে সমান অংশীদারি সৃষ্টি করেছে। এর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে পি৫ দেশগুলোর। এটি জি২০কে একটি প্রাসঙ্গিক এবং প্রভাবশালী গ্রুপ হিসেবে উত্থাপিত করেছে এ পৃথিবীতে। তবে এ সফলতার পাশাপাশি থাকতে পারে বিভাজনের বীজ। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্ব তা স্পষ্ট করেছে।

স্থিতিস্থাপক ভারত : চাপ এবং অনিশ্চয়তার মুখেও বিশ্বে স্বপ্নদর্শী ভূমিকা পালন করছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমাদের দেশকে চালিত করেছেন সফলভাবে কভিড-১৯-এর ঝড় মোকাবিলায়। ভারত ফিরেছে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান এক অর্থনীতি হিসেবে। ভারত সবচেয়ে কঠিন সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক দায়িত্ব পালনে দ্বিধা করেনি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটেছে ভারতের পররাষ্ট্রনীতিতে। জি২০-এর প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব পাওয়ার পর আগামী সম্মেলনের স্লোগান হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ কথাটি। উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে বিশ্ববাসীর ভালোর জন্য কাজ করুন। জি২০-এর  স্লোগানে আমাদের প্রাচীন দর্শনের আলোকপাত করা হয়েছে। ২০২০ সালের মার্চে মহামারি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে ‘জনগণকেন্দ্রিক’ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মহামারি মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ও অক্সিজেন দিয়ে সহায়তা করেছে ভারত। এ দুর্দান্ত কৃতিত্ব পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির বিকাশে এবং দুর্যোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী প্রসারিত করার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে প্রতিবেশীসহ ইন্দোনেশিয়ার আচেহ থেকে আফ্রিকার পূর্ব উপকূলীয় দেশ মোজাম্বিকে।

নতুন টেক অর্ডার : বিশ্বব্যাপী ভারতের উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গির এজেন্ডা গঠন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দ্রুত রূপান্তরের মাধ্যমে অর্থনীতি ও সমাজে সবুজ এবং ডিজিটাল রূপান্তরের ইস্যুতে। ভারত প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সমতায় বিশ্বাসী। মেরুকরণ দ্বারা বিভক্ত বিশ্বে ভারত একটি ন্যায্য, ন্যায়সংগত অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের উত্থান দেখতে চায়। ভারত আজ একটি অগ্রসরমান জাতিতে পরিণত হচ্ছে। এটি সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশ ভারতের রয়েছে ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো মডেল।

ভারত আজ দ্রুততম ক্রমবর্ধমান বড় অর্থনীতি, স্মার্টফোন ডেটা ভোক্তা এবং গ্লোবাল ফিনটেক গ্রহণকারী। বালি শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ইঙ্গিত বিশ্বের ৪০%-এর বেশি রিয়েল-টাইম পেমেন্ট লেনদেন গত বছর ইউপিআইয়ের মাধ্যমে হয়েছিল। তিনি বলেন, ডিজিটাল পাবলিক ডেভেলপ করেছে পণ্য যার মৌলিক স্থাপত্যে আছে অন্তর্নির্মিত গণতান্ত্রিক নীতি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অধিকাংশ উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকের নেই কোনো ধরনের ‘ডিজিটাল পরিচয়’।

ভারতের অভিজ্ঞতা গত কয়েক বছরে দেখিয়েছে যদি ডিজিটাল আর্কিটেকচার ব্যাপকভাবে তৈরি করা হয় অ্যাক্সেসযোগ্যভাবে এটি আর্থসামাজিক রূপান্তর আনতে পারে। এর সঠিক ব্যবহারে ডিজিটাল প্রযুক্তি একটি শক্তি হয়ে উঠতে পারে কয়েক দশকের বৈশ্বিক লড়াইয়ের প্রতিপক্ষ দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে।

আমরা আমাদের প্রেসিডেন্সির অধীনে অন্য জি২০ অংশীদারদের সঙ্গে এ জোটকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করব। আমাদের এমন প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে যাতে উন্নয়নশীল দেশগুলো সংকট সামলাতে পারে। ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি এগিয়ে নিয়ে যাবে সামগ্রিকভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্যসহায়ক ব্যবস্থা প্রণয়নে, যা মহামারির মতো ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলা করতে পারে।

অস্থায়ী সদস্য হিসেবে ভারতের মেয়াদ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ২০২২ সালেই শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের এই একচেটিয়া সংস্থায় ভারত ফলপ্রসূ ভূমিকা রেখেছে। এই প্রথম আমাদের ইতিহাসে একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সভাপতিত্ব করেছিলেন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের শীর্ষ সম্মেলনে। নিরাপত্তা পরিষদের দুই বছরের মেয়াদে ভারত কার্যকরভাবে দায়িত্ব পালন করেছে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়। তালেবানদের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গি, শান্তি রক্ষায় আফগানিস্তানে স্বদেশি শাসন এবং সন্ত্রাস দমনের ক্ষেত্রে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসা পেয়েছে; যা ভবিষ্যতে ভারতকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে সাহায্য করবে।

ভারত তার দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ভারত প্রথমবারের মতো গত অক্টোবরে নয়াদিল্লিতে আহূত বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাউন্টার টেররিজম কমিটি গঠন করেছে। এই বিশেষ বৈঠকে কাউন্টার টেররিজম কমিটি সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম রোধের কলাকৌশল নির্ধারণের চেষ্টা করেছে। দিল্লিতে এ বৈঠকের আয়োজন মর্যাদার বিষয়; যা একটি মাইলফলক ছিল। সাধারণত এ ধরনের বৈঠক জাতিসংঘের সদর দফতর নিউইয়র্কে মিলিত হয়। বৈঠকে যে ‘দিল্লি ঘোষণা’ তখন গৃহীত হয়েছিল তা একটি ল্যান্ডমার্ক নথি, যা প্রতিরোধ করবে চরমপন্থা, মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদী কার্যক্রম। সন্ত্রাসীদের নতুন যুগের প্রযুক্তি ব্যবহার করে হামলা চালানোর বিপদ ঠেকানোর ক্ষেত্রে। সামনের দিকে তাকিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে লড়াই করতে হবে সন্ত্রাসবাদের অভিশাপ মোকাবিলায় সম্মিলিতভাবে। যেমন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘গ্লোবাল কাউন্টার টেররিজম অ্যাপ্রোচ’।

তাতে প্রধানমন্ত্রী মোদির আন্তর্জাতিক চেতনার ছাপ প্রতিফলিত হয়েছে গভীরভাবে। রয়েছে তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক ধারণার বহিঃপ্রকাশ। যেমন সাগর নিরাপত্তা এবং সবার জন্য নিরাপদ অঞ্চল; এক পৃথিবী, এক স্বাস্থ্য; জীবন-পরিবেশের জন্য জীবনধারা। আন্তর্জাতিক যোগ দিবস; জলবায়ু প্রতিশ্রুতির জন্য পঞ্চামৃত; ওয়ান সান ওয়ান ওয়ার্ল্ড ওয়ান গ্রিড, আন্তঃসংযুক্ত সবুজ গ্রিড সৃষ্টি করেছে একটি বিশ্বব্যাপী অনুরণন; যা মানুষের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভারত সারা বিশ্বে আছে অসংখ্য কার্যক্রমে। জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থায়।

অমৃতের সময়কাল : ভারতের দৃষ্টি ধনী ও প্রভাবশালীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। ভারতের দৃঢ় সমর্থন রয়েছে উন্নয়নশীল পৃথিবীর দিকে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর উল্লেখ করেছেন, ভারত ব্যাপকভাবে দক্ষিণ গোলার্ধের কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। ভারত প্রস্তুতি নিচ্ছে জি২০-এর প্রেসিডেন্সি নিতে, এটা হবে এর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিনিধিত্বকারী এবং একই সময়ে উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য আরামদায়ক অবস্থান।

ভারতের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে। শক্তিশালী ও উন্নয়নশীল দেশের প্রশংসা অর্জন করেছে ভারত। চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতা এবং স্থিতিস্থাপক বৈজ্ঞানিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রদান করার জন্য অনন্যভাবে ভারত অবস্থান করেছে একটি সংকটময় সময়ে বিশ্বনেতৃত্বের জন্য। আমরা জি২০-এর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ করতে বিশ্বের সকল স্তরের দেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। আমাদের সাম্প্রতিক অর্জন এবং অভিজ্ঞতা বিশ্বের সব জাতির আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও কল্যাণে ব্যবহার করতে চাই। ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়া জোরদার এবং উন্নয়নের জন্য সহযোগিতা আমাদের লক্ষ্য।

আমরা অমৃতের সময়কালে প্রবেশ করছি। আমরা আছি অগ্রগতির দৌড়ে, আমরা আছি অভিন্ন পথে। ট্রাজেক্টরি স্থানান্তর করার জন্য প্রস্তুত উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, আমাদের সম্মিলিত আকাক্সক্ষা পূরণের লক্ষ্যে। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত একটি উন্নত অর্থনীতিতে পরিণত হবে। আমাদের অন্তর্নিহিত শক্তিগুলো, আমাদের গঠনমূলক অবস্থান আমাদের নিয়ে যাবে বিশ্বনেতৃত্ব। ভারত দিতে পারে অনেক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সমাধান। ভারত আজ বিশ্বকে সযতনে ঘিরে রেখেছে, নেতৃত্ব দিচ্ছে একটি ভালো আগামীর জন্য।

এগিয়ে যাচ্ছে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারত ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চায়। বাস্তবসম্মত বৈশ্বিক সমাধান খোঁজার মাধ্যমে সবার মঙ্গলের জন্য ভূমিকা রাখতে চায়। তাই এক পৃথিবীর প্রকৃত আত্মাকে প্রকাশ করতে হবে, প্রথমে এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ-এর লক্ষ্য নিয়ে পালিত হবে ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সি। ভারতীয়দের জন্য জি২০-এর সভাপতিত্ব একটি অনন্য সুযোগ; যা প্রদর্শন করার জন্য এটিকে দায়িত্ব হিসেবে নিতে হবে।  আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং বৈচিত্র্য, পর্যটন সম্ভাবনা ও উন্নয়ন শক্তি যাতে বিশ্বমূল্যবোধকে সমৃদ্ধ করে সে ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।

লেখক : ভারতের জি২০ প্রেসিডেন্সির জন্য প্রধান সমন্বয়কারী; সাবেক পররাষ্ট্র সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে