শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০২, বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ভারতীয় অর্থনীতির অমৃতকাল

ড. বিবেক দেবরয়
অনলাইন ভার্সন
ভারতীয় অর্থনীতির অমৃতকাল

সম্প্রতি ভারত স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদযাপন করেছে। অমৃতকালের ধারণাটি পরবর্তী ২৫ বছর, অর্থাৎ ২০৪৭ সাল পর্যন্ত বিস্তৃত, যখন ভারত স্বাধীনতার ১০০ বছর উদযাপন করবে। ২০২৩ সালের ভারত ১৯৪৭ সালের ভারত থেকে আলাদা এবং ২০৪৭ সালের ভারত ২০২৩ সালের ভারত থেকে এমনভাবেই আলাদা হবে যা আজ খুব কম লোকই আশা বা ধারণা করতে পারে। অতীতের দিকে ফিরে তাকালে, কেউ কি গত ২৫ বছরে ভারতে কত পরিবর্তন হয়েছে তা অনুমান করতে পারে? পৃথিবী অনিশ্চিত এবং দীর্ঘমেয়াদে তা আরও বেশি। যদিও ভবিষ্যৎ সব সময় অনিশ্চিত, বিশ্বের বর্তমান অবস্থায় অনিশ্চয়তার বাড়তি মাত্রা হিসেবে পরিবেষ্টিত হয়েছে-কভিড, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, বহুপাক্ষিক ব্যবস্থার পতন ও আঞ্চলিকতা, বিশ্বায়ন থেকে উন্নত দেশগুলোর পশ্চাদপসরণ এবং কয়েকটি দেশে ‘মন্দা’-র ভয়ঙ্কর অভিব্যক্তি। এগুলো হলো বাহ্যিক অভিঘাত যা ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যেমনটা করেছে অনেক উদীয়মান বাজার অর্থনীতির ওপর, বিশ্বব্যাপী পাবলিক পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের পতনকে নির্দেশ করেছে, যার মাঝে ব্রেটন উডস প্রতিষ্ঠানসমূহও অন্তর্ভুক্ত। 

কথা প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা এখনো ভারতের মতো অর্থনীতির উত্থানকে মেনে নিতে পারেনি। বর্তমান ও দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যতের অনেক কিছুই অনিশ্চিত। কিন্তু অনেক কিছুই রয়েছে যেগুলো সুনিশ্চিত। নিশ্চয়তার সেই বেষ্টনীর মধ্যে, ভারতের অদম্য অর্থনৈতিক উত্থানকে বিতর্কিত করা অসম্ভব। এক পর্যায়ে, বিআরআইসিএস ও ২০৫০-এর পথের স্বপ্ন দেখার বিষয়ে ২০০৩ সালে রচিত গোল্ডম্যান শ্যাক্সের প্রতিবেদনের ওপর অনেক কিছু করা হয়।  ১. সেই রিপোর্টে, ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির গড় প্রকৃত হার ছিল প্রায় ৫.৫%, ২০৫০ সালের মধ্যে মোট জিডিপি ও মাথাপিছু জিডিপিতে বিস্ফোরণের প্রকৃতি সূচকীয় ফাংশনের প্রকৃতি ব্যবহার করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ২. সেই রিপোর্টে ২০৪৭ সালের জন্য কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও ২০৪৫ সালের জন্য একটি ছিল। ২০৪৫ সালে, ভারতের মোট জিডিপি ১৮.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ও মাথাপিছু জিডিপি ১২,০০০ মার্কিন ডলারের বেশি হবে বলে অনুমান করা হয়েছিল। ৩. এ সব আশাবাদী অনুমানসমূহের পেছনের এই কারণসমূহ বর্তমান অনিশ্চয়তার মাঝেও অকার্যকর হয়ে যায়নি─জনতাত্তি¡ক উত্তরণ ও আয় বৃদ্ধির ফলে সঞ্চয়/বিনিয়োগের হার বৃদ্ধি, আরও দক্ষতার সঙ্গে কৃষিজমি, শ্রম ও পুঁজিবাজার পরিচালনা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি। 

অর্থনীতিবিদদের অভিব্যক্তিতে, ভারত এখনো উৎপাদন সম্ভাবনা সীমানার মধ্যে রয়েছে, এর ওপরে নয়। এটিকে ভিন্নভাবে বলতে গেলে, ভারতের জন্য সামগ্রিক বৃদ্ধি বলতে বোঝায় রাজ্যগুলোর বৃদ্ধির সমষ্টি এবং রাজ্যগুলো তাদের নিজ নিজ সীমানার মধ্যে রয়েছে, যা বৃদ্ধির জন্য প্রচুর পরিমাণে অভ্যন্তরীণ শিথিলতা প্রদান করে। বৈশ্বিক পরিস্থিতি আরও শান্ত হলে ভারত হয়তো ৯% হারে বৃদ্ধি পেত। সাধারণত, সবাই চেষ্টা করে বর্তমানের অন্ধকারকে ভবিষ্যতের দিকে তুলে ধরার। এটা কোনোভাবেই সুস্পষ্ট নয় যে, আগামী ২৫ বছর ধরে বাহ্যিক জগৎ কঠিন হতে থাকবে। কিন্তু তেমনটা হলেও, ভারত হয়তো ৯% হারে বৃদ্ধি পাবে না। প্রকৃত বৃদ্ধির হার কত হলে তা যুক্তিসংগত বলে মনে হয়?

এটার উত্তরনির্ভর করে অভিক্ষেপ ও অনুমান করা ব্যক্তির ওপর। মূল্যস্ফীতিবিষয়ক অনুমান একটি সংখ্যা মাত্র, যে কারণে প্রায়শই এই অনুমানসমূহ হালনাগাদ ডলারের মান অনুযায়ী করা হয়। একটি ডলারের পরিসংখ্যান ডলার/রুপির বিনিময় হার সম্পর্কে করা অনুমানের ওপরও নির্ভর করে, এই কারণেই অনুমান প্রায়ই বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী করা হয়। (গোল্ডম্যান শ্যাক্স ডলারের তুলনায় রুপির মূল্যবৃদ্ধি ধরে নিয়েছেন।) একটি পিপিপি (পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি-ক্রয় ক্ষমতার সমতা) অনুশীলন স্বাভাবিকভাবেই ভিন্ন। মুদ্রাস্ফীতি এবং বিনিময় হারের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বাস্তব প্রবৃদ্ধির কোন্ গতিপথ যুক্তিসংগত বলে মনে হচ্ছে? 

হতাশাবাদী পূর্বাভাস প্রদানকারী বহির্বিশ্বের অবস্থা ও দেশীয় অদক্ষতাকে দায়ী করবে এবং ৫.৫% বেছে নেবে। আশাবাদী পূর্বাভাস প্রদানকারী জীবনযাত্রার সহজীকরণ ও মৌলিক চাহিদাসমূহের সংস্থান, ব্যবসা করার সহজসাধ্যতা, সরবরাহ-সংস্কার ও কেন্দ্রীয় সরকারের মূলধন ব্যয়ের মাধ্যমে ক্ষমতায়নের মতো বিষয়গুলোকে নির্দেশ করে ৭.৫% বেছে নেবে। এটি একটি মোটামুটি পরিসর যা এই স্বীকৃতি দেয় যে বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধির হার ধীর হয়। উন্নয়নের সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার সময়, দ্রæত বৃদ্ধি পাওয়াটা আরও কঠিন হয়ে উঠছে, কারণ বিভিন্ন রাজ্য উন্নয়নের বিভিন্ন স্তরে রয়েছে এবং প্রচুর শিথিলতা রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রে নিশ্চয়তার ক্ষেত্রে, কেউ প্রকৃত বৃদ্ধি সম্পর্কে নিজের অনুমানকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে, ৫.৫% ও ৭.৫% এই দুটি চরমসীমার মাঝামাঝি ৬.৫%-এর মতো কিছু বলতে পারেন। ২০৪৭ সালে, ভারতের মাথাপিছু আয় ১০,০০০ মার্কিন ডলারের মতো হবে। অর্থনীতির মোট আকার ২০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি হবে। মোটামুটিভাবে এই সংখ্যাগুলো গোল্ডম্যান শ্যাক্সের উল্লেখ করা পরিসরের মাঝেই রয়েছে। গোল্ডম্যান শ্যাক্সের রিপোর্টে, বিনিময় হারের মূল্যায়নের ভ‚মিকা তুলনামূলকভাবে বেশি ছিল। এ ধরনের অনুমানের ক্ষেত্রে, প্রকৃত বৃদ্ধির ভ‚মিকা তুলনামূলকভাবে বেশি।

যদি সংস্কারসমূহ ভারতীয় প্রবৃদ্ধির গতিপথকে ৬.৫%-এর ওপরে নিয়ে যায় এবং সেই সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তাহলে সংশ্লিষ্ট সংখ্যা আরও বেশি হবে। এমনকি তুলনামূলকভাবে রক্ষণশীল এসব সংখ্যার ক্ষেত্রেও, এটার অর্থ দাঁড়ায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পরে ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি এবং এটি স্বাভাবিকভাবেই ভারতের বৈশ্বিক প্রভাবে প্রতিফলিত হবে। পিপিপি র‌্যাঙ্কিংয়ের ক্ষেত্রে, চীনের পরে ভারত হবে দ্বিতীয় বৃহত্তম। জনসংখ্যা বৃদ্ধির বার্ষিক হার কমেছে ও এখন তা ১%-এরও কম। তা সত্তে¡ও, ২০৪৭ সালে, ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ, যার জনসংখ্যা হবে ১.৬ বিলিয়নের কাছাকাছি। ‘উন্নত দেশ’-এর মতো অভিব্যক্তি আজকাল খুব কমই ব্যবহৃত হয়। শব্দটির কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞাও আর নেই। বিশ্বব্যাংক ‘মধ্যম আয়ের দেশ’ জাতীয় শব্দ ব্যবহার করে থাকে। আজ, ভারত নিম্ন মধ্যম আয়ের অর্থনীতি হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ। ২০৪৭ সালে, ভারত উচ্চ মধ্যম আয়ের কাতারে চলে যাবে। মাথাপিছু আয় ১৩,০০০ মার্কিন ডলারে পৌঁছলে, কোনো দেশের মর্যাদা ‘উচ্চ-আয়’-এর হয়ে যায়। শুধু তখনই ভারতকে ‘উন্নত’ বলা যেতে পারে। ২০৪৭ সালে ভারত সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারলেও দারিদ্র্যের প্রকৃতি সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তিত হবে।

দারিদ্র্যের পরিমাপ দারিদ্র্যসীমার ধারণার ওপর ভিত্তি করে ও একটি বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক ব্যবহার করে করা হয়ে থাকে, ইউএনডিপি স¤প্রতি ভারতে দরিদ্র মানুষের সংখ্যায় তীব্র হ্রাস নথিভুক্ত করেছে। অর্থনীতি বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে, দারিদ্র্যসীমার ধারণাও বৃদ্ধি পেয়েছে যা খরচের একটি নির্বাহের স্তরের বাইরে রয়েছে। যা হোক, সরকারিভাবে ব্যবহৃত দারিদ্র্যরেখা এখনো টেন্ডুলকার দারিদ্র্যরেখা। দুর্ভাগ্যবশত, দারিদ্র্য পরিমাপ করতে ব্যবহৃত খরচের তথ্য-উপাত্ত ২০১১-১২ এর পরে বিদ্যমান নেই। তাই আজ দারিদ্র্য পরিমাপের জন্য বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন অনুমান ব্যবহার করছেন। পিএলএফএস (পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে) ডেটা ও টেন্ডুলকার দারিদ্র্যরেখা ব্যবহার করলে, দারিদ্র্যের অনুপাত (দারিদ্র্যসীমার নিচে জনসংখ্যার শতকরা পরিমাণ) এখন প্রায় ১৭%। ২০৪৭ সালের মধ্যে, এই অনুপাত প্রায় হ্রাস পেয়ে প্রায় ৫% হবে। অন্যান্য রিপোর্টের মাঝে, এসডিজি (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) রিপোর্ট সরকার কর্তৃক উচ্চাকাক্সক্ষী জেলা কর্মসূচির মাধ্যমে নির্ধারিত কিছু নির্বাচিত ভৌগোলিক অঞ্চলে বঞ্চনার গহŸর (পকেট) নথিভুক্ত করেছে। নানা উপাদানে গঠিত ভারতে মৌলিক প্রয়োজনীয়তা (ভৌত ও সামাজিক অবকাঠামো, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, বাজারে প্রবেশাধিকার, প্রযুক্তি, ডিজিটাল অ্যাক্সেস) ও ক্ষমতায়নের সামগ্রিক বার্তা থাকা সত্তে¡ও, ২০৪৭ সালেও দারিদ্র্যের গহ্বর (পকেট) বিদ্যমান থাকবে। কিন্তু সেই দারিদ্র্যের প্রকৃতি হবে খুবই ভিন্নধর্মী। ভারত সর্বজনীন সাক্ষরতা অর্জন করবে অথবা এর খুব কাছাকাছি পৌঁছবে। ইউএনডিপি দারিদ্র্যের অনুপাত অতিক্রম করে মানব উন্নয়ন পরিমাপ করতে এইচডিআই (মানব উন্নয়ন সূচক), একটি সামগ্রিক পরিমাপ পদ্ধতি ব্যবহার করে। এইচডিআই অনুযায়ী, ভারত আজ মানব উন্নয়নের মাঝারি পর্যায়ে রয়েছে। ২০৪৭ সালে, ভারত মানব উন্নয়নের উচ্চ পর্যায়ে চলে যাবে।

পাঁচটি রূপান্তর চলমান রয়েছে যেগুলো ২০৪৭ সালে আরও বেশি করে লক্ষণীয় হবে। প্রথমত, গ্রামীণ ব্যবস্থা থেকে শহুরে ববস্থায় পরিবর্তন চলমান রয়েছে এবং নগরায়ণ উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কিত। ২০৪৭ সালের মধ্যে, ভারতের জনসংখ্যার প্রায় ৬০%-এর নগরায়ণ ঘটবে। দিল্লি ও কলকাতার জনসংখ্যা প্রায় ৩৫ মিলিয়ন, মুম্বাইতে সেটা ৪০ মিলিয়নেরও বেশি। নগরায়ণ যাতে আরও ভালোভাবে পরিচালিত হয় তা নিশ্চিত করাই সরকারের কর্মসূচির উদ্দেশ্য। দ্বিতীয়ত, অর্থনীতির ব্যাপক প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ হবে। আবারও, প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ব্যাপারটিও বৃদ্ধি ও উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। ব্যক্তিপর্যায়ে আনুষ্ঠানিক কর্মচুক্তি সম্পাদিত হবে। এমএসএমই আইনত নিবন্ধিত পর্যায়ে পৌঁছবে। ভারতীয় কোম্পানিগুলো গ্লোবাল সাপ্লাই চেইনে যুক্ত হয়ে আরও বড় ও দক্ষ হয়ে উঠবে। তৃতীয়ত, কৃষি থেকে জীবিকা নির্বাহকারী জনসংখ্যার শতকরা পরিমাণ হ্রাস পাবে। জিডিপিতে কৃষির অংশ হ্রাস পেয়ে ৫%-এর মতো হবে এবং কৃষিখাত থেকে জীবিকা অর্জনকারী জনসংখ্যা ২০%-এর বেশি হবে না। চতুর্থত, কৃষিখাত বাণিজ্যিকীকরণ ও বৈচিত্র্য এবং বৃহত্তর খামারের দিকে ধাবিত হবে। পঞ্চমত, ‘সাবকা প্রয়াস’ মূলসুর সঙ্গে নিয়ে প্রশাসনে নাগরিকগণের বৃহত্তর অংশগ্রহণ থাকবে। বছরের পর বছর ধরে, কাঁধে একটি ঔপনিবেশিক জোয়াল ছিল। কিন্তু বর্তমান ভারত হলো গর্বিত ভারত, স্থিতিস্থাপক ভারত, উচ্চাশী ভারত। তা নিয়েই এই অমৃতকাল এবং দেশটি আরও বেশি আত্মবিশ্বাস ও উদ্যোক্তার সঙ্গে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দুর্দান্ত অগ্রগতি করছে।

লেখক : ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর