শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

বাবা তোমাকে মনে পড়ে

আহনাফ ফাহমিন অন্তর
অনলাইন ভার্সন
বাবা তোমাকে মনে পড়ে

বাবা, তুমি এভাবে কথা বলতে বলতে চলে গেলে? গত ২৭ জানুয়ারি ল্যাবএইডের ৬০১ নম্বর কেবিনে ডা. আলী হোসেন সাহেব এসে বললেন, ‘আপনার ফুসফুস ভালো, তবে কিডনির ট্রিটমেন্ট দরকার যা ল্যাবএইডে সম্ভব নয়। কারণ সেখানে কভিড পজিটিভ রোগীদের সরেজমিন দেখতে যাই না।’ 

ম্যানেজিং ডিরেক্টর শামীম আঙ্কেল সব সময়ই আন্তরিক। বললেন, ‘মিসবাহকে ফোন করো। ও কি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে?’ এই বলে কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে একটা ২ লাখ টাকার চেক লিখে মো. আলী আঙ্কেলকে দিয়ে পাঠালে ব্যাংক থেকে ফোন করে বলল, ‘স্যার সাইন মিলছে না।’ উত্তরে পাপা বলল, ‘শরীরটা ভালো নেই, একটু দিয়ে দেন।’ আমি চাচুকে কল করলাম, বলল, ‘আমি কথা বলেছি তুই নিয়ে যা, আমি আসছি।’ আমরা একই সময়ে পৌঁছলাম। 

২ তারিখ বেশ কষ্ট হচ্ছিল পাপার। সকালে আমাদের পূর্বপশ্চিমের তৎকালীন নিউজ এডিটর বিপুল আঙ্কেলকে ডাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনের লেখাটা লিখবে বলে। কিন্তু না পেরে ঘুমিয়ে গেল। মা বলল, ‘আজকে মনে হয় লিখতে পারবে না।’ ওষুধ বন্ধ করল, কিন্তু ক্রিয়েটিনিন কমছে না। ৩ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় ডায়ালাইসিস দেওয়ার সময় বমি করল। সন্ধ্যায় কেবিনে এলো বিএসএমএমইউর ডাক্তাররা, দেখে বমির ইনজেকশন দিল। এর আগে একবার বলল চা খাবে। সঙ্গে সঙ্গেই ছোট চাচিকে বলা হলো চা রেডি করতে। চা আসার পর আর খেলো না। 

৩ তারিখে প্রথমে খুব বেশি কথা বলল না। চাচু সন্ধ্যার পর বাসায় গিয়ে আবার চাচিকে নিয়ে এলে একসঙ্গে রাত ৩টায় বের হলাম। জিজ্ঞেস করল, বিস্ময় কই? শুধু বলল, ‘আমাকে বাসায় নিয়ে যাও। আমি বাসায় যাব।’ ৪ তারিখ সকালে যাওয়ার পর দেখি উঠে বসলে ব্যালান্স হারিয়ে পড়ে যাচ্ছে। মা বলল, কিছুই খাচ্ছে না। মুখে ঘা হয়ে ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়ার কারণে ঝাল-মসলা খেতে পারত না। গ্রিল চিকেন আর ম্যাসড পটেটো আনলাম। জিজ্ঞেস করল, ‘খাবার কে এনেছে ওপরে?’ আমি বললাম, ‘সুমন’। ঢঙ করে আবার বলল, ‘ও তো তোমার ম্যানেজার।’ 

ততক্ষণে চাচু চন্দ্রস্মিতা, রোদসী, চাচি ও বিস্ময়কে নিয়ে হসপিটালে এলো। ৪ তারিখ বিকালেই ল্যাবএইড থেকে অ্যাম্বুলেন্স আনিয়ে রওনা হলাম। অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর আগে চাচিকে জিজ্ঞেস করল, ‘অন্তর কী বলে। কী খোঁজে দেখো।’ অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর সময় বলল, ‘আমাকে কই নাও?’ বললাম, ল্যাবএইডে নিয়ে যাই, ওখানে ভালো হবে। হঠাৎ আবার বলল, কোনো কথা ছাড়াই, ‘তোমার মা হাউসওয়াইফ।’ 

ল্যাবএইডে নিয়ে এমআরআই করিয়ে আইসিইউতে। মায়ের খালাতো ভাই, নিউরোসার্জন রাজিউল হক এলেন দেখতে। মামাকে দেখে আবার বলল, ‘ভাবি কই, আপনি তো শুধু একলাই ঘুরলেন।’ ডক্টররা আশাবাদী বেস্ট্রাক্টা নিরাময়যোগ্য। শুধু একটা হাতে শক্তি পাচ্ছিল না। আমরা রাতেই সিদ্ধান্ত নিই, নিয়ে যাব দিল্লি। ভারতের হাইকমিশনের সহায়তায় সব পারমিশনও অ্যারেঞ্জ করছিলাম। বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান হাউস থেকে পাপার ফোনে ফোন করে আমাকে জানানো হলো বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের পাশে আছে। যে কোনো প্রয়োজনে উনারা সবকিছু করবেন। আমার বাবা সেদিন দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার পথে। কিন্তু এটাই মানবতা। 

বসুন্ধরা গ্রুপ বাবা চলে যাওয়ার পরও আমাদের পাশে আছে। চেয়ারম্যান সাহেব ও এমডি সাহেবের সঙ্গে তোমার (বাবা) প্রায় ১৫ বছরের সম্পর্ক। উনারা তোমাকে আসলেই ভালোবাসতেন। দেশে অনেক শিল্পপতি আছেন, কিন্তু সবাই মানবিক না। সবাই স্বার্থ ছাড়া মানবতা থেকে এত কিছু করেন না। চাচ্চু যখন ব্যাংক থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের টাকাটা উঠিয়ে আনছিল, ২৭ নম্বরের মোড় ক্রস না করতেই আমি ফোন দিলাম। ডক্টররা বলছে, কন্ডিশন ডেটোরিয়েট করছে, মনে হয় আর নেওয়া যাবে না। ৫ তারিখ ৩টার দিকেই বুঝে গেলাম বাবা আর আসছে না। ৪টা ৮ মিনিটে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এলে লাইফ সাপোর্ট খুলে দেওয়া হয়। 

আকাশের দিকে চেয়ে ভাবলাম, আল্লাহ আমাদের কীসের শাস্তি দিলেন! কিছুক্ষণ পর সব মিডিয়া, ক্যামেরা এসে হাজির। বাবার বন্ধু, সহকর্মী, শুভানুধ্যায়ী সবাই আসছে একে একে। বাবার মৃত্যুর কথা নিজের মুখে বলতে হৃদয় ভেঙেছে। বাবাকে হারিয়ে গত এক বছরে টের পেয়েছি বাবা কেন বলত, জীবন বড় কঠিন। চন্দ্রস্মিতা তো মাঝে মাঝে একা একা কথা বলে এটা মনে করে যে, তুমি শুনতে পাও। বিস্ময় তো প্রথম তোমাকে স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নেও নাকি আমাকে কে আঘাত করছে বলে তুমি ছোটাছুটি শুরু করেছিলে। ফিল করে। 
রোদসী এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে। ছোট চাচির কাছে তো আপন বড় ভাই ছিলে। আমার বড় চাচুও বাবার অনুপস্থিতি অনুভব করেন কিন্তু তার প্রকাশটাই একটু অন্যরকম। বড় চাচু অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান পীর ’৭৫-পরবর্তীতে সুনামগঞ্জের জেলা ছাত্রলীগের প্রথমে আহ্বায়ক, পরে দুবার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। বড় চাচুর হাত ধরেই বাবা ও ছোট চাচু ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যোগদান করেন। ছোট চাচুর সঙ্গে তোমার বন্ধন এই লেখায় বলা যাবে না। মানুষ যে এই বয়সেও ভাই হারিয়ে এতটা ভেঙে পড়ে তা স্বচক্ষে না দেখলে বোঝা যাবে না। নঈম নিজাম আঙ্কেলের সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব ছিল ভাইয়ের মতো। আমি জানি তোমার এই অকালমৃত্যুতে আঙ্কেল কতটা একা অনুভব করেন। তোমাদের অফিসে মাঝে মাঝেই যাই।

গত একটা বছর শুধু এটাই ভাবি যে, আমার বাবা এত চেয়েছিল আমাকে ব্যারিস্টার হিসেবে দেখতে, অথচ বাবা শুনেও যেতে পারল না। মানুষের জীবনে হয়তো সব স্বপ্ন পূর্ণতা পায় না আবার অনেক স্বপ্ন পূর্ণ হলেও কোথাও একটা শূন্যতা থেকে যায়। আমার জীবনে গর্ব করার মতো কিছু নেই, কিন্তু একটা জিনিস আছে সেটা বাবা নিজের জীবনের শেষ বছরগুলোয় আমাকে নিয়ে খুব খুশি ছিলেন ভরসা করতেন।

সুনামগঞ্জে তোমার জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছিল। সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় ইদগাহ উপচে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তোমার জানাজার নামাজ পড়েছে। তোমার জন্য আয়োজিত শোকসভায় জুবিলীর মাঠ ছাড়িয়ে ট্রাফিক পয়েন্ট থেকে উকিলপাড়া পর্যন্ত মানুষ। ঢাকা থেকে অনেক দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক গিয়েছিলেন। শামীম ওসমান চাচা তোমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা থেকে বলেছিলেন, তোমার জীবন সার্থক। তবে আমার কষ্ট তো সারা জীবন থেকেই যাবে।

আমার বাবার জীবনে ভুল থাকতে পারে, কিন্তু সে কোনো অপরাধ করেনি। কারও বিশ্বাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। আমার বাবা তার সন্তানদের কোনো কষ্ট দেয়নি। তার পরিবারের সঙ্গে কোনো দিন স্বার্থপরের আচরণ করেনি। আমার বাবার সীমাবদ্ধতা ছিল যে কোনো মানুষের মতোই। এত কিছুর পরও বাবা সত্য বলতে দ্বিধা করেনি কোনো দিন। নিজের লাভক্ষতি নিয়ে এত চিন্তা করলে তো আমাদের আর কোনো চিন্তাই থাকত না। দুর্নীতি নিয়ে বেশি লেখালেখির পর পাপার অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছিল সরকারি একটা সংস্থা। পরে তার ব্যাংকের টাকা দেখে নিজেরাই লজ্জা পেয়েছে। পড়ালেখা করে আমি ডিগ্রি পেয়েছি। কিন্তু জীবনে সরল মন নিয়ে মানুষকে বিশ্বাস করতে বাবাকে দেখেই শিখেছি।

এখনো সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করি। এত প্যাঁচ বুঝি না। আমাদের প্রজন্ম এত লাভক্ষতির হিসাব বোঝে না, বোঝে কোনটা সত্যি কোনটা মিথ্যা। কী জানি তুমি যে কোনো দিন একটা সরকারি প্লটও চাওনি, যেটা সব সাংবাদিক পেয়ে থাকে। মানুষ কি জানে তোমার ব্যাংকে মৃত্যুর সময় কত টাকা ছিল। সাংবাদিকের অনেক কথা পক্ষে গেলে কিছু বিপক্ষে যাবে। কিন্তু কোনো দিন তো কিছু নিয়ে মিথ্যা বল নাই। আল্লাহ সব জানেন, সব দেখেন। বড় সন্তান হিসেবে বাবার কঠিন বিপর্যয় কাছ থেকে দেখেছি। আমি জানি হয়তো একদিন অনেকে তোমাকে ভুলে যাবে, হয়তো আমাদের চিনেও চিনবে না। কারণ আমার বাবার তো আর দেওয়ার কিছু নাই।

বাবা মানুষকে বড় করতে জানতেন। গ্রামের একদম সাধারণ বাল্যকালের বন্ধুকে গর্বের সঙ্গে বন্ধু বলে পরিচয় দিতেন। আত্মীয়দের আপন করে নিতেন। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছেন, সম্মান পেয়েছেন সেখানে বারবার ছুটে গেছেন। যেখানে পাননি সেখানে ফিরেও তাকাননি। বাবা মানুষকে বড় করে আনন্দ পেতেন। কারও ওপর অভিমান হলে মুখের ওপর বলেছেন।

কত যে শিশুসুলভ খুনসুটি ছিল। আবার নতুন জুতা কিনলে আমাকে বলত তুমি আমার জুতার দিকে তাকাবা না, এটা আমি দেব না। আবার নিজেই বলত বেশি ভালো লেগেছে নিয়ে গেলে নিয়ে নে। শেষবার হসপিটালে যাওয়ার কয়দিন আগে একদিন জিজ্ঞেস করল আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান কী, আমি বললাম জানি না। আমি তো একটা টু-ডোর মারসিডিস কিনতে চাই। শুনে মাকে বলল, ‘দেখো ডায়না, এই ছেলেকে নিয়ে আমি কী করি? ও তো এখনো বাচ্চাই থেকে গেল!’


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে