শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৪, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের যে অবস্থা আমরা দেখছি, বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ আছে, ডিফল্ট লোন আছে, অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি এবং দক্ষতার অভাব। সব কিছু মিলিয়ে ব্যাংকিং সেক্টরে নানা সমস্যা আছে। তবে এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকারের থেকে নানা রকম চেষ্টা নেওয়া হচ্ছে এগুলো থেকে বের হওয়ার। কিন্তু সাফল্য কিঞ্চিৎ। সাফল্য এখনো উল্লেখযোগ্য কিছু নয়। অতএব আমাদের ভবিষ্যতে এগোতে হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংকগুলো কিন্তু সুসংহত করতে হবে। ঠিক করতে হবে।

সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, আর্থিক খাতে দুর্বলতা, নানা রকম সমস্যার মূল হলো সুশাসনের অভাব। সুশাসনের মূল একটা বিষয় হলো স্বচ্ছতা, যেটাকে আমরা ট্রান্সপারেন্সি বলি। দ্বিতীয়ত হলো জবাবদিহি, যেটাকে আমরা অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। এই দুটি বিষয়ের অভাব আছে। তার মানে ব্যাংকিংয়ে যে প্র্যাকটিস ও সিদ্ধান্ত সেগুলো স্বচ্ছ না। গুটিকয়েক লোক, বিশেষ করে ব্যাংক পরিচালক এবং সিনিয়র ব্যবস্থাপনার মধ্যে সীমাবদ্ধ। সেন্ট্রাল ব্যাংকের সিদ্ধান্ত যেগুলো নেওয়া হয়, সেগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা অনেকের থাকে না। সব কিছু তো বাইরে বলে প্রকাশ করবে তা না কিন্তু প্রক্রিয়াটা, সিদ্ধান্ত যেটা নিচ্ছি সেটার স্বচ্ছতা, সেটা কি নেওয়া হচ্ছে, সেটা যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে নেওয়া হচ্ছে কি না এবং বিশেষ করে জনস্বার্থে নেওয়া হচ্ছে কি না? কারণ ব্যাংকের বেশির ভাগ টাকা জনগণের। আমানতের টাকা। শেয়ারহোল্ডারের কিছু টাকা আছে এবং বিভিন্ন উৎস আছে। অতএব এই স্বচ্ছতাটা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।

জবাবদিহি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কার্যক্রমে যদি কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, দায়িত্বটা সম্পূর্ণভাবে সেই ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে হবে। দক্ষতা, সততা ও যত্নের সঙ্গে সেগুলো করতে হবে। যদি তিনি ভালো করেন, তাহলে তাঁর প্রমোশন বা অন্যান্য প্রফেশনাল উন্নতি হবে। কিন্তু ভুল হলে, বিশেষ করে ইচ্ছাকৃত ভুল বা গাফিলতির জন্য, করাপশনের জন্য, তাহলে তাঁকে জবাবদিহি করতে হবে।

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কোনো বিচ্যুতি হলে সেটা অনেকেই স্বীকার করেন না। দ্বিতীয়ত, ভুল করলে তখন বলি যে, ‘আমার আগে করা হয়েছিল। আমি জানি না। আমার নিচের লোকেরা ঠিকভাবে কাজ করেন না’। দায়িত্ব পালন না করা, দায়িত্ব অবহেলা করা—সব কিছুর জবাবদিহি করতে হবে। এবং দুটির অভাবের ফলেই কিন্তু যত সব অন্যায় আমরা দেখছি। যত সব দুর্নীতি দেখছি। সেগুলো কিন্তু গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, ব্যাংকও বের করে এসব অনিয়ম। সেগুলোর কিন্তু সমাধান হয় না, সেগুলোর কোনো বিচার হয় না। যাঁরা অন্যায় করছেন তাঁদের উৎসাহিত করা হয়। কিন্তু ভালো লোক, সেলাক—তাঁরা পেছনে পড়ে যান। তাঁরা নিরুৎসাহ হন। তাঁরা অনেক সময় নানা রকম মানসিক যন্ত্রণায় পড়েন। এই বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আইএমএফের ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সাতটি সমান কিস্তিতে ছয় মাস পর পর ৪২ মাসে পাওয়া যাবে। লক্ষণীয় বিষয়, আইএমএফ কিন্তু অনেক শর্ত দিয়েছে ব্যাংকিং খাতের জন্য। প্রথম কিস্তি এরই মধ্যে আইএমএফ দিয়েছে। বাকি ছয়টা কিস্তির আগে আইএমএফ কিন্তু রিভিউ, মানে পর্যালোচনা করবে। এখন এই ছয়টা রিভিউর মধ্যে কিন্তু তৃতীয় এবং পঞ্চম রিভিউটা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার ঝুঁকি এবং গ্যারান্টি ও আর্থিক স্বচ্ছতা সম্পর্কিত। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, যেটা স্টেট ওন এন্টারপ্রাইজ বলি, সেখানে নানা রকম ঝুঁকি আছে। তারা সরকার থেকে টাকা নেয়। তারা দক্ষভাবে কাজ করতে পারে না। লস করে। এই ঝুঁকিটা তারা দেখবে।

আর পঞ্চমবার যেটা পর্যালোচনা করবে, সেটা কিন্তু বৃহৎ কতগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত। বিশেষ করে ৫০টি সংস্থার আর্থিক বিবরণী, মানে ফিন্যানশিয়াল স্টেটমেন্ট দিতে হবে। সেখানে ইনকাম স্টেটমেন্ট থাকবে, ব্যালান্স সিট থাকবে, প্রফিট লস অ্যাকাউন্ট থাকবে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলো ঝুঁকি, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ভবিষ্যতে যে কী হবে—তেমন কোনো পর্যালোচনা নেই। কোনো কৌশল তেমনভাবে দেখছি না, যদিও প্রচারে নানা রকম কথা বলা হয়ে থাকে।

আর্থিক বিরবণী যদি আমরা দেখি এখন যে অবস্থা, বেশির ভাগই ক্ষতির সম্মুখীন। অতএব এই নিবন্ধে কিন্তু আমি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা-জবাবদিহি, যেটা প্রায়ই বলে আসা হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে এটা অবশ্য সরকার পরিচালনা, দেশে গণতন্ত্রের জন্য—এই দুটি বিষয় অত্যন্ত দরকার হয়। কিন্তু যেহেতু আমরা আর্থিক খাতটা নিয়ে এখন চিন্তা-ভাবনা করছি, সেহেতু এই দুটি বিষয় খুব প্রাসঙ্গিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সম্পর্কে বলা যায় যে বিশ্বব্যাংক অনেক আগে থেকে, বিশেষ করে ১৯৯৪ সাল থেকে তারা সুশাসনের ওপর রিপোর্টে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দিয়েছে। এমনিভাবে কিন্তু আইএমএফও বেশ আগে থেকে ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক ব্যবস্থা যেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এর মূল কারণ হলো, আর্থিক ব্যবস্থায় যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি না থাকে, ফিন্যানশিয়াল স্ট্যাবিলিটি বা আর্থিক স্থিতিশীলতা, সম্পদের অপচয়, জনগণের বিশ্বাস, তারপর যথাযথভাবে বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে কন্ট্রিবিউট করা; এসব সমস্যা দেখা যায়। সব কটির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যদি দুটি বিষয় আমরা কার্যকর করতে না পারি। এবং এটা কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি।

এ বিষয়ে আমি যদি দেখি বাংলাদেশে কী আইন-কানুন আছে, প্রথমত বাংলাদেশে যে আইন-নিয়মাবলি বা কতগুলো প্রসিডিউর বা প্রসেস প্রক্রিয়া আছে, সেগুলো কিন্তু আমি বলব মোটামুটি সন্তোষজনক। কিন্তু এগুলোর পরিপালন বা বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট দুর্বলতা আছে। যেমন—আমার দেশে কম্পানি আইন আছে; তারপর ব্যাংক কম্পানি আইন আছে। তারপর আমাদের রেজিস্ট্রার জয়েন্ট স্টক কম্পানি, তাদের কিছু নিয়ম-কানুন আছে। আবার বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের নিয়ম-কানুন আছে। যখন কম্পানি শেয়ার মার্কেটে আসে, তাদের বিভিন্ন আইন, নিয়ম, বিভিন্ন পরিপালন করার মতো বিষয় আছে। কিন্তু সেগুলো হয় না। প্রথমত এই নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বা সরকারি সংস্থাগুলো ভালোভাবে এগুলো পরিপালন করতে চেষ্টা করবে, সেটাও তেমন হয় না। যারা স্টেকহোল্ডার, যাদের এগুলো ভালোভাবে পরিপালন করার কথা, তারাও এগুলো আমলে নেয় না। এর ওপরে আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম আছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার আছে। ব্যাংকিং ক্ষেত্রে আমরা জানি বাসেল ওয়ান-টু-থ্রি; বাসেল মানে আন্তর্জাতিক আর্থিক নিয়মাবলি, সেগুলো আমরা ফলো করি। তার মানে আমাদের আন্তর্জাতিক মানেরও কিন্তু নিয়ম-কানুন আমাদের পরিপালন করার কথা। আবার এ ছাড়া যেমন মনিটর করার জন্য আমাদের ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল করা হয়েছে, এটা ভালো উদ্যোগ। ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল একটা ইনডিপেনডেন্ট বডি সরকারের, তারা দেখবে বিভিন্ন কম্পানি সরকারি হোক বেসরকারি, তাদের অডিট রিপোর্ট কেমন, অডিট রিপোর্ট সঠিক কি না। অডিট যদি ঠিকভাবে না হয় তখন এটা, বিশেষ করে কম্পানির প্রফিট, লস যদি ঠিকভাবে না দেখা যায়, তখন এটায় সবার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আর বিশেষ করে লিস্টেট কম্পানির জন্য, যারা স্টক মার্কেটে বাজারে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন করে, সে ক্ষেত্রে এফআরসি অনুযায়ী রিপোর্টগুলো বা অডিটগুলো ঠিকমতো না হয়, তখন কিন্তু স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি প্রমাণ করে। এটা শুধু কম্পানির ওপর দায় নয়; অডিটর, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট, তাদেরও কিন্তু যথেষ্ট দায়িত্ব আছে। এ ছাড়া তো আইএফআরএস আছে, ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং সিস্টেম ফলো করার কথা আমাদের। বিভিন্ন কম্পানি ফলো করে, বিশেষ করে অডিটররা এগুলো ফলো করে।

এখন আমি ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যোগসূত্র সম্পর্কে দু-একটা কথা বলি। ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যেটা বা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বলুন; পাবলিক সার্ভিস যেগুলো দিচ্ছে, সেগুলো ঠিক জায়গায় যাচ্ছে কি না সবার জন্যই প্রযোজ্য। অর্থ ব্যবস্থাপনা এবং সার্ভিসগুলো প্রদান ঠিকভাবে হচ্ছে কি না। দ্বিতীয়ত হলো যে সাধারণ মানুষের অধিকার আছে, এসব জিনিসের সেবা পাওয়ার। এবং তারা পাচ্ছে কি না। তারা এখানে সন্তুষ্ট কি না। এবং তারা এ সম্পর্কে কী মনে করে? তাদের মতামত কী? সেটা দরকার। অতএব প্রথমত সেবা দেওয়া, দ্বিতীয়ত যারা সার্ভিস নেয় বা যাদের কাছে সার্ভিস পৌঁছে দেওয়ার কথা, তারা কিভাবে সেটা নিচ্ছে। সেদিক থেকে যদি ট্রান্সপারেন্সিতে স্বচ্ছতা না থাকে, তাহলে মুশকিল। আরেকটা হলো নৈতিকতা। মানে, আমরা ব্যবসা-বাণিজ্য বা প্রশাসনের মূল্যবোধ; যেটাকে আমরা এথিকস বলি, তারা এথিকসটা পালন করছে কি না। সততা আছে কি না। সিনসিয়ারিটি আছে কি না। সেটা কিন্তু স্বচ্ছতার মধ্যে চলে আসে। এই গুণগুলো না থাকলে কিন্তু আপনি স্বচ্ছ হতে পারবেন না। আপনি তথ্য লুকিয়ে রাখবেন। তথ্য লুকিয়ে রাখা ভয়ংকর খারাপ বিষয়। আমরা দেখি, প্রায় সময় তথ্য লুকিয়ে রাখা হয়। তথ্য প্রকাশ করা হয় না। এটা কিন্তু সব কর্মকাণ্ড; প্রশাসন বলেন বা উন্নয়ন কর্ম; সব কটির কিন্তু ইমপেক্ট শূন্য হয়ে যায় তখন। অতএব এই জিনিসটা যদি আমরা না দেখি, তাহলে স্বচ্ছতা আর থাকে না।

আর জবাবদিহি মানে যে কাজগুলো করছি, অর্থ ব্যয় করছি, আমাদের সম্পদ ব্যবহার করছি, সেগুলো দক্ষভাবে এবং সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কি না এবং সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না? যেমন—অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে আমরা দেখি, অর্থ বরাদ্দ হয়েছে কি না, অর্থটা ঠিকভাবে ব্যয় হয়েছে কি না, অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করা হয়েছে কি না, তারপর সময়মতো করা হয়েছে কি না, এটার গুণগত মান ঠিক আছে কি না, এগুলো অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে চলে আসে। অ্যাকাউন্টেবিলিটির দুটি বিষয় আছে, একটা হলো কাগজে-কলমে স্টেটমেন্ট। আরেকটা হলো বাস্তবভিত্তিক পণ্য এবং বিভিন্ন সেবা কতটুকু পাচ্ছে, কিভাবে পাচ্ছে। কত অর্থ খরচ হয়েছে, এটা দেখা। অতএব এ জন্য অ্যাকাউন্টেবিলিটিটা দরকার। এখন অ্যাকাউন্টেবিলিটি বহু রকমের আছে। একটা হলো জনগণের কাছে অ্যাকাউন্টেবিলিটি, যেটাকে আমরা পাবলিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। আরেকটা হলো লিগ্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, আইনগতভাবে আমরা কতটুকু জবাবদিহি করি। আইনের আওতায় কতটুকু আছি। পলিটিক্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, একটা সরকার কতটুকু অ্যাকাউন্টেবল জনগণের কাছে, সংসদের কাছে। আবার আছে প্রশাসনিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি। প্রশাসনের লোক আছে, তারা কিভাবে অ্যাকাউন্টেবল। সিদ্ধান্তটা ঠিকভাবে নিয়েছে কি না। ভুল নিয়ে থাকলে বা দক্ষতার অভাব থাকলে বা করাপশন হয়েছে কি না? সব শেষে ফিন্যানশিয়াল অ্যাকাউন্টেবিলিটি—আর্থিক। মানে, অর্থ কে কিভাবে খরচ করে? আপনি দেখবেন, সব ক্ষেত্রেই কিন্তু অ্যাকাউন্টেবিলিটি দরকার। এখন আমি যদি দুটিকে একসঙ্গে; অ্যাকাউন্টেবিলিটি এবং ট্রান্সপারেন্সি; এই দুটিকে একসঙ্গে যেকোনো ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে প্রয়োগ করতে হবে। যদিও দুটির আলাদা আলাদা ধারণা আছে। দুটির চর্চা একসঙ্গে থাকতে হবে। স্বচ্ছতাও থাকবে, জবাবদিহির চর্চাও থাকবে। কাজ করবেন স্বচ্ছভাবে, ভুল হলো, ধরা পড়ল, আপনি এটা জবাব দেবেন। একটা কিন্তু আরেকটাকে ব্যালান্স করে। স্বচ্ছতা থাকলে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। অ্যাকাউন্টেবল হতে হলে স্বচ্ছতা রাখতে হবে। দুটি একটার সঙ্গে আরেকটা পরিপূরক। একটা ছেড়ে আরেকটা ধরলে সুফল পাওয়া যাবে না।

আমি যেটা বলে শেষ করি, সেটা হচ্ছে তথ্যের অভাব। তথ্য-উপাত্ত ঠিকভাবে কালেক্ট করা। সঠিক সংরক্ষণ করা। এবং সেগুলো ক্ষেত্রবিশেষ মানুষকে জানানো। জনগণ জানতে চাইবে, তাদের জানানো। বা কোনো ইনকোয়ারি কমিটি তাদের জানানো। এবং তারা আবার এগুলো আমলে নিয়ে কাজ করছে, তাদের জানানো। এগুলো না হলে কিন্তু কোনো কর্মকাণ্ডে আপনি সুফল পাবেন না।

অতএব সব কিছুর মূলেই আমরা বলি যে জনগণের কাছে দায়ী থাকতে হবে, জনগণের অংশগ্রহণ লাগবে, জনগণের জন্যই সব কিছু করতে হবে। গণতন্ত্র এবং মানুষের অধিকার রক্ষা করে সব কিছু দেখতে হবে। মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা-জবাবদিহির প্রয়োজন আছে। এটা ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাত সম্পর্কে বলা হলেও এটা কিন্তু সব সেক্টরের জন্য প্রযোজ্য।


লেখক : সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অধ্যাপক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে