শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৪, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের যে অবস্থা আমরা দেখছি, বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ আছে, ডিফল্ট লোন আছে, অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি এবং দক্ষতার অভাব। সব কিছু মিলিয়ে ব্যাংকিং সেক্টরে নানা সমস্যা আছে। তবে এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকারের থেকে নানা রকম চেষ্টা নেওয়া হচ্ছে এগুলো থেকে বের হওয়ার। কিন্তু সাফল্য কিঞ্চিৎ। সাফল্য এখনো উল্লেখযোগ্য কিছু নয়। অতএব আমাদের ভবিষ্যতে এগোতে হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংকগুলো কিন্তু সুসংহত করতে হবে। ঠিক করতে হবে।

সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, আর্থিক খাতে দুর্বলতা, নানা রকম সমস্যার মূল হলো সুশাসনের অভাব। সুশাসনের মূল একটা বিষয় হলো স্বচ্ছতা, যেটাকে আমরা ট্রান্সপারেন্সি বলি। দ্বিতীয়ত হলো জবাবদিহি, যেটাকে আমরা অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। এই দুটি বিষয়ের অভাব আছে। তার মানে ব্যাংকিংয়ে যে প্র্যাকটিস ও সিদ্ধান্ত সেগুলো স্বচ্ছ না। গুটিকয়েক লোক, বিশেষ করে ব্যাংক পরিচালক এবং সিনিয়র ব্যবস্থাপনার মধ্যে সীমাবদ্ধ। সেন্ট্রাল ব্যাংকের সিদ্ধান্ত যেগুলো নেওয়া হয়, সেগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা অনেকের থাকে না। সব কিছু তো বাইরে বলে প্রকাশ করবে তা না কিন্তু প্রক্রিয়াটা, সিদ্ধান্ত যেটা নিচ্ছি সেটার স্বচ্ছতা, সেটা কি নেওয়া হচ্ছে, সেটা যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে নেওয়া হচ্ছে কি না এবং বিশেষ করে জনস্বার্থে নেওয়া হচ্ছে কি না? কারণ ব্যাংকের বেশির ভাগ টাকা জনগণের। আমানতের টাকা। শেয়ারহোল্ডারের কিছু টাকা আছে এবং বিভিন্ন উৎস আছে। অতএব এই স্বচ্ছতাটা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।

জবাবদিহি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কার্যক্রমে যদি কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, দায়িত্বটা সম্পূর্ণভাবে সেই ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে হবে। দক্ষতা, সততা ও যত্নের সঙ্গে সেগুলো করতে হবে। যদি তিনি ভালো করেন, তাহলে তাঁর প্রমোশন বা অন্যান্য প্রফেশনাল উন্নতি হবে। কিন্তু ভুল হলে, বিশেষ করে ইচ্ছাকৃত ভুল বা গাফিলতির জন্য, করাপশনের জন্য, তাহলে তাঁকে জবাবদিহি করতে হবে।

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কোনো বিচ্যুতি হলে সেটা অনেকেই স্বীকার করেন না। দ্বিতীয়ত, ভুল করলে তখন বলি যে, ‘আমার আগে করা হয়েছিল। আমি জানি না। আমার নিচের লোকেরা ঠিকভাবে কাজ করেন না’। দায়িত্ব পালন না করা, দায়িত্ব অবহেলা করা—সব কিছুর জবাবদিহি করতে হবে। এবং দুটির অভাবের ফলেই কিন্তু যত সব অন্যায় আমরা দেখছি। যত সব দুর্নীতি দেখছি। সেগুলো কিন্তু গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, ব্যাংকও বের করে এসব অনিয়ম। সেগুলোর কিন্তু সমাধান হয় না, সেগুলোর কোনো বিচার হয় না। যাঁরা অন্যায় করছেন তাঁদের উৎসাহিত করা হয়। কিন্তু ভালো লোক, সেলাক—তাঁরা পেছনে পড়ে যান। তাঁরা নিরুৎসাহ হন। তাঁরা অনেক সময় নানা রকম মানসিক যন্ত্রণায় পড়েন। এই বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আইএমএফের ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সাতটি সমান কিস্তিতে ছয় মাস পর পর ৪২ মাসে পাওয়া যাবে। লক্ষণীয় বিষয়, আইএমএফ কিন্তু অনেক শর্ত দিয়েছে ব্যাংকিং খাতের জন্য। প্রথম কিস্তি এরই মধ্যে আইএমএফ দিয়েছে। বাকি ছয়টা কিস্তির আগে আইএমএফ কিন্তু রিভিউ, মানে পর্যালোচনা করবে। এখন এই ছয়টা রিভিউর মধ্যে কিন্তু তৃতীয় এবং পঞ্চম রিভিউটা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার ঝুঁকি এবং গ্যারান্টি ও আর্থিক স্বচ্ছতা সম্পর্কিত। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, যেটা স্টেট ওন এন্টারপ্রাইজ বলি, সেখানে নানা রকম ঝুঁকি আছে। তারা সরকার থেকে টাকা নেয়। তারা দক্ষভাবে কাজ করতে পারে না। লস করে। এই ঝুঁকিটা তারা দেখবে।

আর পঞ্চমবার যেটা পর্যালোচনা করবে, সেটা কিন্তু বৃহৎ কতগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত। বিশেষ করে ৫০টি সংস্থার আর্থিক বিবরণী, মানে ফিন্যানশিয়াল স্টেটমেন্ট দিতে হবে। সেখানে ইনকাম স্টেটমেন্ট থাকবে, ব্যালান্স সিট থাকবে, প্রফিট লস অ্যাকাউন্ট থাকবে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলো ঝুঁকি, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ভবিষ্যতে যে কী হবে—তেমন কোনো পর্যালোচনা নেই। কোনো কৌশল তেমনভাবে দেখছি না, যদিও প্রচারে নানা রকম কথা বলা হয়ে থাকে।

আর্থিক বিরবণী যদি আমরা দেখি এখন যে অবস্থা, বেশির ভাগই ক্ষতির সম্মুখীন। অতএব এই নিবন্ধে কিন্তু আমি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা-জবাবদিহি, যেটা প্রায়ই বলে আসা হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে এটা অবশ্য সরকার পরিচালনা, দেশে গণতন্ত্রের জন্য—এই দুটি বিষয় অত্যন্ত দরকার হয়। কিন্তু যেহেতু আমরা আর্থিক খাতটা নিয়ে এখন চিন্তা-ভাবনা করছি, সেহেতু এই দুটি বিষয় খুব প্রাসঙ্গিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সম্পর্কে বলা যায় যে বিশ্বব্যাংক অনেক আগে থেকে, বিশেষ করে ১৯৯৪ সাল থেকে তারা সুশাসনের ওপর রিপোর্টে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দিয়েছে। এমনিভাবে কিন্তু আইএমএফও বেশ আগে থেকে ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক ব্যবস্থা যেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এর মূল কারণ হলো, আর্থিক ব্যবস্থায় যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি না থাকে, ফিন্যানশিয়াল স্ট্যাবিলিটি বা আর্থিক স্থিতিশীলতা, সম্পদের অপচয়, জনগণের বিশ্বাস, তারপর যথাযথভাবে বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে কন্ট্রিবিউট করা; এসব সমস্যা দেখা যায়। সব কটির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যদি দুটি বিষয় আমরা কার্যকর করতে না পারি। এবং এটা কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি।

এ বিষয়ে আমি যদি দেখি বাংলাদেশে কী আইন-কানুন আছে, প্রথমত বাংলাদেশে যে আইন-নিয়মাবলি বা কতগুলো প্রসিডিউর বা প্রসেস প্রক্রিয়া আছে, সেগুলো কিন্তু আমি বলব মোটামুটি সন্তোষজনক। কিন্তু এগুলোর পরিপালন বা বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট দুর্বলতা আছে। যেমন—আমার দেশে কম্পানি আইন আছে; তারপর ব্যাংক কম্পানি আইন আছে। তারপর আমাদের রেজিস্ট্রার জয়েন্ট স্টক কম্পানি, তাদের কিছু নিয়ম-কানুন আছে। আবার বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের নিয়ম-কানুন আছে। যখন কম্পানি শেয়ার মার্কেটে আসে, তাদের বিভিন্ন আইন, নিয়ম, বিভিন্ন পরিপালন করার মতো বিষয় আছে। কিন্তু সেগুলো হয় না। প্রথমত এই নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বা সরকারি সংস্থাগুলো ভালোভাবে এগুলো পরিপালন করতে চেষ্টা করবে, সেটাও তেমন হয় না। যারা স্টেকহোল্ডার, যাদের এগুলো ভালোভাবে পরিপালন করার কথা, তারাও এগুলো আমলে নেয় না। এর ওপরে আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম আছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার আছে। ব্যাংকিং ক্ষেত্রে আমরা জানি বাসেল ওয়ান-টু-থ্রি; বাসেল মানে আন্তর্জাতিক আর্থিক নিয়মাবলি, সেগুলো আমরা ফলো করি। তার মানে আমাদের আন্তর্জাতিক মানেরও কিন্তু নিয়ম-কানুন আমাদের পরিপালন করার কথা। আবার এ ছাড়া যেমন মনিটর করার জন্য আমাদের ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল করা হয়েছে, এটা ভালো উদ্যোগ। ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল একটা ইনডিপেনডেন্ট বডি সরকারের, তারা দেখবে বিভিন্ন কম্পানি সরকারি হোক বেসরকারি, তাদের অডিট রিপোর্ট কেমন, অডিট রিপোর্ট সঠিক কি না। অডিট যদি ঠিকভাবে না হয় তখন এটা, বিশেষ করে কম্পানির প্রফিট, লস যদি ঠিকভাবে না দেখা যায়, তখন এটায় সবার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আর বিশেষ করে লিস্টেট কম্পানির জন্য, যারা স্টক মার্কেটে বাজারে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন করে, সে ক্ষেত্রে এফআরসি অনুযায়ী রিপোর্টগুলো বা অডিটগুলো ঠিকমতো না হয়, তখন কিন্তু স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি প্রমাণ করে। এটা শুধু কম্পানির ওপর দায় নয়; অডিটর, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট, তাদেরও কিন্তু যথেষ্ট দায়িত্ব আছে। এ ছাড়া তো আইএফআরএস আছে, ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং সিস্টেম ফলো করার কথা আমাদের। বিভিন্ন কম্পানি ফলো করে, বিশেষ করে অডিটররা এগুলো ফলো করে।

এখন আমি ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যোগসূত্র সম্পর্কে দু-একটা কথা বলি। ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যেটা বা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বলুন; পাবলিক সার্ভিস যেগুলো দিচ্ছে, সেগুলো ঠিক জায়গায় যাচ্ছে কি না সবার জন্যই প্রযোজ্য। অর্থ ব্যবস্থাপনা এবং সার্ভিসগুলো প্রদান ঠিকভাবে হচ্ছে কি না। দ্বিতীয়ত হলো যে সাধারণ মানুষের অধিকার আছে, এসব জিনিসের সেবা পাওয়ার। এবং তারা পাচ্ছে কি না। তারা এখানে সন্তুষ্ট কি না। এবং তারা এ সম্পর্কে কী মনে করে? তাদের মতামত কী? সেটা দরকার। অতএব প্রথমত সেবা দেওয়া, দ্বিতীয়ত যারা সার্ভিস নেয় বা যাদের কাছে সার্ভিস পৌঁছে দেওয়ার কথা, তারা কিভাবে সেটা নিচ্ছে। সেদিক থেকে যদি ট্রান্সপারেন্সিতে স্বচ্ছতা না থাকে, তাহলে মুশকিল। আরেকটা হলো নৈতিকতা। মানে, আমরা ব্যবসা-বাণিজ্য বা প্রশাসনের মূল্যবোধ; যেটাকে আমরা এথিকস বলি, তারা এথিকসটা পালন করছে কি না। সততা আছে কি না। সিনসিয়ারিটি আছে কি না। সেটা কিন্তু স্বচ্ছতার মধ্যে চলে আসে। এই গুণগুলো না থাকলে কিন্তু আপনি স্বচ্ছ হতে পারবেন না। আপনি তথ্য লুকিয়ে রাখবেন। তথ্য লুকিয়ে রাখা ভয়ংকর খারাপ বিষয়। আমরা দেখি, প্রায় সময় তথ্য লুকিয়ে রাখা হয়। তথ্য প্রকাশ করা হয় না। এটা কিন্তু সব কর্মকাণ্ড; প্রশাসন বলেন বা উন্নয়ন কর্ম; সব কটির কিন্তু ইমপেক্ট শূন্য হয়ে যায় তখন। অতএব এই জিনিসটা যদি আমরা না দেখি, তাহলে স্বচ্ছতা আর থাকে না।

আর জবাবদিহি মানে যে কাজগুলো করছি, অর্থ ব্যয় করছি, আমাদের সম্পদ ব্যবহার করছি, সেগুলো দক্ষভাবে এবং সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কি না এবং সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না? যেমন—অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে আমরা দেখি, অর্থ বরাদ্দ হয়েছে কি না, অর্থটা ঠিকভাবে ব্যয় হয়েছে কি না, অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করা হয়েছে কি না, তারপর সময়মতো করা হয়েছে কি না, এটার গুণগত মান ঠিক আছে কি না, এগুলো অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে চলে আসে। অ্যাকাউন্টেবিলিটির দুটি বিষয় আছে, একটা হলো কাগজে-কলমে স্টেটমেন্ট। আরেকটা হলো বাস্তবভিত্তিক পণ্য এবং বিভিন্ন সেবা কতটুকু পাচ্ছে, কিভাবে পাচ্ছে। কত অর্থ খরচ হয়েছে, এটা দেখা। অতএব এ জন্য অ্যাকাউন্টেবিলিটিটা দরকার। এখন অ্যাকাউন্টেবিলিটি বহু রকমের আছে। একটা হলো জনগণের কাছে অ্যাকাউন্টেবিলিটি, যেটাকে আমরা পাবলিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। আরেকটা হলো লিগ্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, আইনগতভাবে আমরা কতটুকু জবাবদিহি করি। আইনের আওতায় কতটুকু আছি। পলিটিক্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, একটা সরকার কতটুকু অ্যাকাউন্টেবল জনগণের কাছে, সংসদের কাছে। আবার আছে প্রশাসনিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি। প্রশাসনের লোক আছে, তারা কিভাবে অ্যাকাউন্টেবল। সিদ্ধান্তটা ঠিকভাবে নিয়েছে কি না। ভুল নিয়ে থাকলে বা দক্ষতার অভাব থাকলে বা করাপশন হয়েছে কি না? সব শেষে ফিন্যানশিয়াল অ্যাকাউন্টেবিলিটি—আর্থিক। মানে, অর্থ কে কিভাবে খরচ করে? আপনি দেখবেন, সব ক্ষেত্রেই কিন্তু অ্যাকাউন্টেবিলিটি দরকার। এখন আমি যদি দুটিকে একসঙ্গে; অ্যাকাউন্টেবিলিটি এবং ট্রান্সপারেন্সি; এই দুটিকে একসঙ্গে যেকোনো ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে প্রয়োগ করতে হবে। যদিও দুটির আলাদা আলাদা ধারণা আছে। দুটির চর্চা একসঙ্গে থাকতে হবে। স্বচ্ছতাও থাকবে, জবাবদিহির চর্চাও থাকবে। কাজ করবেন স্বচ্ছভাবে, ভুল হলো, ধরা পড়ল, আপনি এটা জবাব দেবেন। একটা কিন্তু আরেকটাকে ব্যালান্স করে। স্বচ্ছতা থাকলে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। অ্যাকাউন্টেবল হতে হলে স্বচ্ছতা রাখতে হবে। দুটি একটার সঙ্গে আরেকটা পরিপূরক। একটা ছেড়ে আরেকটা ধরলে সুফল পাওয়া যাবে না।

আমি যেটা বলে শেষ করি, সেটা হচ্ছে তথ্যের অভাব। তথ্য-উপাত্ত ঠিকভাবে কালেক্ট করা। সঠিক সংরক্ষণ করা। এবং সেগুলো ক্ষেত্রবিশেষ মানুষকে জানানো। জনগণ জানতে চাইবে, তাদের জানানো। বা কোনো ইনকোয়ারি কমিটি তাদের জানানো। এবং তারা আবার এগুলো আমলে নিয়ে কাজ করছে, তাদের জানানো। এগুলো না হলে কিন্তু কোনো কর্মকাণ্ডে আপনি সুফল পাবেন না।

অতএব সব কিছুর মূলেই আমরা বলি যে জনগণের কাছে দায়ী থাকতে হবে, জনগণের অংশগ্রহণ লাগবে, জনগণের জন্যই সব কিছু করতে হবে। গণতন্ত্র এবং মানুষের অধিকার রক্ষা করে সব কিছু দেখতে হবে। মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা-জবাবদিহির প্রয়োজন আছে। এটা ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাত সম্পর্কে বলা হলেও এটা কিন্তু সব সেক্টরের জন্য প্রযোজ্য।


লেখক : সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অধ্যাপক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম