শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৪, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের যে অবস্থা আমরা দেখছি, বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ আছে, ডিফল্ট লোন আছে, অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি এবং দক্ষতার অভাব। সব কিছু মিলিয়ে ব্যাংকিং সেক্টরে নানা সমস্যা আছে। তবে এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকারের থেকে নানা রকম চেষ্টা নেওয়া হচ্ছে এগুলো থেকে বের হওয়ার। কিন্তু সাফল্য কিঞ্চিৎ। সাফল্য এখনো উল্লেখযোগ্য কিছু নয়। অতএব আমাদের ভবিষ্যতে এগোতে হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংকগুলো কিন্তু সুসংহত করতে হবে। ঠিক করতে হবে।

সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, আর্থিক খাতে দুর্বলতা, নানা রকম সমস্যার মূল হলো সুশাসনের অভাব। সুশাসনের মূল একটা বিষয় হলো স্বচ্ছতা, যেটাকে আমরা ট্রান্সপারেন্সি বলি। দ্বিতীয়ত হলো জবাবদিহি, যেটাকে আমরা অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। এই দুটি বিষয়ের অভাব আছে। তার মানে ব্যাংকিংয়ে যে প্র্যাকটিস ও সিদ্ধান্ত সেগুলো স্বচ্ছ না। গুটিকয়েক লোক, বিশেষ করে ব্যাংক পরিচালক এবং সিনিয়র ব্যবস্থাপনার মধ্যে সীমাবদ্ধ। সেন্ট্রাল ব্যাংকের সিদ্ধান্ত যেগুলো নেওয়া হয়, সেগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা অনেকের থাকে না। সব কিছু তো বাইরে বলে প্রকাশ করবে তা না কিন্তু প্রক্রিয়াটা, সিদ্ধান্ত যেটা নিচ্ছি সেটার স্বচ্ছতা, সেটা কি নেওয়া হচ্ছে, সেটা যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে নেওয়া হচ্ছে কি না এবং বিশেষ করে জনস্বার্থে নেওয়া হচ্ছে কি না? কারণ ব্যাংকের বেশির ভাগ টাকা জনগণের। আমানতের টাকা। শেয়ারহোল্ডারের কিছু টাকা আছে এবং বিভিন্ন উৎস আছে। অতএব এই স্বচ্ছতাটা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।

জবাবদিহি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কার্যক্রমে যদি কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, দায়িত্বটা সম্পূর্ণভাবে সেই ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে হবে। দক্ষতা, সততা ও যত্নের সঙ্গে সেগুলো করতে হবে। যদি তিনি ভালো করেন, তাহলে তাঁর প্রমোশন বা অন্যান্য প্রফেশনাল উন্নতি হবে। কিন্তু ভুল হলে, বিশেষ করে ইচ্ছাকৃত ভুল বা গাফিলতির জন্য, করাপশনের জন্য, তাহলে তাঁকে জবাবদিহি করতে হবে।

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কোনো বিচ্যুতি হলে সেটা অনেকেই স্বীকার করেন না। দ্বিতীয়ত, ভুল করলে তখন বলি যে, ‘আমার আগে করা হয়েছিল। আমি জানি না। আমার নিচের লোকেরা ঠিকভাবে কাজ করেন না’। দায়িত্ব পালন না করা, দায়িত্ব অবহেলা করা—সব কিছুর জবাবদিহি করতে হবে। এবং দুটির অভাবের ফলেই কিন্তু যত সব অন্যায় আমরা দেখছি। যত সব দুর্নীতি দেখছি। সেগুলো কিন্তু গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, ব্যাংকও বের করে এসব অনিয়ম। সেগুলোর কিন্তু সমাধান হয় না, সেগুলোর কোনো বিচার হয় না। যাঁরা অন্যায় করছেন তাঁদের উৎসাহিত করা হয়। কিন্তু ভালো লোক, সেলাক—তাঁরা পেছনে পড়ে যান। তাঁরা নিরুৎসাহ হন। তাঁরা অনেক সময় নানা রকম মানসিক যন্ত্রণায় পড়েন। এই বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আইএমএফের ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সাতটি সমান কিস্তিতে ছয় মাস পর পর ৪২ মাসে পাওয়া যাবে। লক্ষণীয় বিষয়, আইএমএফ কিন্তু অনেক শর্ত দিয়েছে ব্যাংকিং খাতের জন্য। প্রথম কিস্তি এরই মধ্যে আইএমএফ দিয়েছে। বাকি ছয়টা কিস্তির আগে আইএমএফ কিন্তু রিভিউ, মানে পর্যালোচনা করবে। এখন এই ছয়টা রিভিউর মধ্যে কিন্তু তৃতীয় এবং পঞ্চম রিভিউটা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার ঝুঁকি এবং গ্যারান্টি ও আর্থিক স্বচ্ছতা সম্পর্কিত। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, যেটা স্টেট ওন এন্টারপ্রাইজ বলি, সেখানে নানা রকম ঝুঁকি আছে। তারা সরকার থেকে টাকা নেয়। তারা দক্ষভাবে কাজ করতে পারে না। লস করে। এই ঝুঁকিটা তারা দেখবে।

আর পঞ্চমবার যেটা পর্যালোচনা করবে, সেটা কিন্তু বৃহৎ কতগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত। বিশেষ করে ৫০টি সংস্থার আর্থিক বিবরণী, মানে ফিন্যানশিয়াল স্টেটমেন্ট দিতে হবে। সেখানে ইনকাম স্টেটমেন্ট থাকবে, ব্যালান্স সিট থাকবে, প্রফিট লস অ্যাকাউন্ট থাকবে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলো ঝুঁকি, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ভবিষ্যতে যে কী হবে—তেমন কোনো পর্যালোচনা নেই। কোনো কৌশল তেমনভাবে দেখছি না, যদিও প্রচারে নানা রকম কথা বলা হয়ে থাকে।

আর্থিক বিরবণী যদি আমরা দেখি এখন যে অবস্থা, বেশির ভাগই ক্ষতির সম্মুখীন। অতএব এই নিবন্ধে কিন্তু আমি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা-জবাবদিহি, যেটা প্রায়ই বলে আসা হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে এটা অবশ্য সরকার পরিচালনা, দেশে গণতন্ত্রের জন্য—এই দুটি বিষয় অত্যন্ত দরকার হয়। কিন্তু যেহেতু আমরা আর্থিক খাতটা নিয়ে এখন চিন্তা-ভাবনা করছি, সেহেতু এই দুটি বিষয় খুব প্রাসঙ্গিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সম্পর্কে বলা যায় যে বিশ্বব্যাংক অনেক আগে থেকে, বিশেষ করে ১৯৯৪ সাল থেকে তারা সুশাসনের ওপর রিপোর্টে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দিয়েছে। এমনিভাবে কিন্তু আইএমএফও বেশ আগে থেকে ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক ব্যবস্থা যেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এর মূল কারণ হলো, আর্থিক ব্যবস্থায় যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি না থাকে, ফিন্যানশিয়াল স্ট্যাবিলিটি বা আর্থিক স্থিতিশীলতা, সম্পদের অপচয়, জনগণের বিশ্বাস, তারপর যথাযথভাবে বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে কন্ট্রিবিউট করা; এসব সমস্যা দেখা যায়। সব কটির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যদি দুটি বিষয় আমরা কার্যকর করতে না পারি। এবং এটা কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি।

এ বিষয়ে আমি যদি দেখি বাংলাদেশে কী আইন-কানুন আছে, প্রথমত বাংলাদেশে যে আইন-নিয়মাবলি বা কতগুলো প্রসিডিউর বা প্রসেস প্রক্রিয়া আছে, সেগুলো কিন্তু আমি বলব মোটামুটি সন্তোষজনক। কিন্তু এগুলোর পরিপালন বা বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট দুর্বলতা আছে। যেমন—আমার দেশে কম্পানি আইন আছে; তারপর ব্যাংক কম্পানি আইন আছে। তারপর আমাদের রেজিস্ট্রার জয়েন্ট স্টক কম্পানি, তাদের কিছু নিয়ম-কানুন আছে। আবার বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের নিয়ম-কানুন আছে। যখন কম্পানি শেয়ার মার্কেটে আসে, তাদের বিভিন্ন আইন, নিয়ম, বিভিন্ন পরিপালন করার মতো বিষয় আছে। কিন্তু সেগুলো হয় না। প্রথমত এই নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বা সরকারি সংস্থাগুলো ভালোভাবে এগুলো পরিপালন করতে চেষ্টা করবে, সেটাও তেমন হয় না। যারা স্টেকহোল্ডার, যাদের এগুলো ভালোভাবে পরিপালন করার কথা, তারাও এগুলো আমলে নেয় না। এর ওপরে আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম আছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার আছে। ব্যাংকিং ক্ষেত্রে আমরা জানি বাসেল ওয়ান-টু-থ্রি; বাসেল মানে আন্তর্জাতিক আর্থিক নিয়মাবলি, সেগুলো আমরা ফলো করি। তার মানে আমাদের আন্তর্জাতিক মানেরও কিন্তু নিয়ম-কানুন আমাদের পরিপালন করার কথা। আবার এ ছাড়া যেমন মনিটর করার জন্য আমাদের ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল করা হয়েছে, এটা ভালো উদ্যোগ। ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল একটা ইনডিপেনডেন্ট বডি সরকারের, তারা দেখবে বিভিন্ন কম্পানি সরকারি হোক বেসরকারি, তাদের অডিট রিপোর্ট কেমন, অডিট রিপোর্ট সঠিক কি না। অডিট যদি ঠিকভাবে না হয় তখন এটা, বিশেষ করে কম্পানির প্রফিট, লস যদি ঠিকভাবে না দেখা যায়, তখন এটায় সবার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আর বিশেষ করে লিস্টেট কম্পানির জন্য, যারা স্টক মার্কেটে বাজারে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন করে, সে ক্ষেত্রে এফআরসি অনুযায়ী রিপোর্টগুলো বা অডিটগুলো ঠিকমতো না হয়, তখন কিন্তু স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি প্রমাণ করে। এটা শুধু কম্পানির ওপর দায় নয়; অডিটর, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট, তাদেরও কিন্তু যথেষ্ট দায়িত্ব আছে। এ ছাড়া তো আইএফআরএস আছে, ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং সিস্টেম ফলো করার কথা আমাদের। বিভিন্ন কম্পানি ফলো করে, বিশেষ করে অডিটররা এগুলো ফলো করে।

এখন আমি ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যোগসূত্র সম্পর্কে দু-একটা কথা বলি। ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যেটা বা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বলুন; পাবলিক সার্ভিস যেগুলো দিচ্ছে, সেগুলো ঠিক জায়গায় যাচ্ছে কি না সবার জন্যই প্রযোজ্য। অর্থ ব্যবস্থাপনা এবং সার্ভিসগুলো প্রদান ঠিকভাবে হচ্ছে কি না। দ্বিতীয়ত হলো যে সাধারণ মানুষের অধিকার আছে, এসব জিনিসের সেবা পাওয়ার। এবং তারা পাচ্ছে কি না। তারা এখানে সন্তুষ্ট কি না। এবং তারা এ সম্পর্কে কী মনে করে? তাদের মতামত কী? সেটা দরকার। অতএব প্রথমত সেবা দেওয়া, দ্বিতীয়ত যারা সার্ভিস নেয় বা যাদের কাছে সার্ভিস পৌঁছে দেওয়ার কথা, তারা কিভাবে সেটা নিচ্ছে। সেদিক থেকে যদি ট্রান্সপারেন্সিতে স্বচ্ছতা না থাকে, তাহলে মুশকিল। আরেকটা হলো নৈতিকতা। মানে, আমরা ব্যবসা-বাণিজ্য বা প্রশাসনের মূল্যবোধ; যেটাকে আমরা এথিকস বলি, তারা এথিকসটা পালন করছে কি না। সততা আছে কি না। সিনসিয়ারিটি আছে কি না। সেটা কিন্তু স্বচ্ছতার মধ্যে চলে আসে। এই গুণগুলো না থাকলে কিন্তু আপনি স্বচ্ছ হতে পারবেন না। আপনি তথ্য লুকিয়ে রাখবেন। তথ্য লুকিয়ে রাখা ভয়ংকর খারাপ বিষয়। আমরা দেখি, প্রায় সময় তথ্য লুকিয়ে রাখা হয়। তথ্য প্রকাশ করা হয় না। এটা কিন্তু সব কর্মকাণ্ড; প্রশাসন বলেন বা উন্নয়ন কর্ম; সব কটির কিন্তু ইমপেক্ট শূন্য হয়ে যায় তখন। অতএব এই জিনিসটা যদি আমরা না দেখি, তাহলে স্বচ্ছতা আর থাকে না।

আর জবাবদিহি মানে যে কাজগুলো করছি, অর্থ ব্যয় করছি, আমাদের সম্পদ ব্যবহার করছি, সেগুলো দক্ষভাবে এবং সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কি না এবং সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না? যেমন—অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে আমরা দেখি, অর্থ বরাদ্দ হয়েছে কি না, অর্থটা ঠিকভাবে ব্যয় হয়েছে কি না, অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করা হয়েছে কি না, তারপর সময়মতো করা হয়েছে কি না, এটার গুণগত মান ঠিক আছে কি না, এগুলো অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে চলে আসে। অ্যাকাউন্টেবিলিটির দুটি বিষয় আছে, একটা হলো কাগজে-কলমে স্টেটমেন্ট। আরেকটা হলো বাস্তবভিত্তিক পণ্য এবং বিভিন্ন সেবা কতটুকু পাচ্ছে, কিভাবে পাচ্ছে। কত অর্থ খরচ হয়েছে, এটা দেখা। অতএব এ জন্য অ্যাকাউন্টেবিলিটিটা দরকার। এখন অ্যাকাউন্টেবিলিটি বহু রকমের আছে। একটা হলো জনগণের কাছে অ্যাকাউন্টেবিলিটি, যেটাকে আমরা পাবলিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। আরেকটা হলো লিগ্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, আইনগতভাবে আমরা কতটুকু জবাবদিহি করি। আইনের আওতায় কতটুকু আছি। পলিটিক্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, একটা সরকার কতটুকু অ্যাকাউন্টেবল জনগণের কাছে, সংসদের কাছে। আবার আছে প্রশাসনিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি। প্রশাসনের লোক আছে, তারা কিভাবে অ্যাকাউন্টেবল। সিদ্ধান্তটা ঠিকভাবে নিয়েছে কি না। ভুল নিয়ে থাকলে বা দক্ষতার অভাব থাকলে বা করাপশন হয়েছে কি না? সব শেষে ফিন্যানশিয়াল অ্যাকাউন্টেবিলিটি—আর্থিক। মানে, অর্থ কে কিভাবে খরচ করে? আপনি দেখবেন, সব ক্ষেত্রেই কিন্তু অ্যাকাউন্টেবিলিটি দরকার। এখন আমি যদি দুটিকে একসঙ্গে; অ্যাকাউন্টেবিলিটি এবং ট্রান্সপারেন্সি; এই দুটিকে একসঙ্গে যেকোনো ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে প্রয়োগ করতে হবে। যদিও দুটির আলাদা আলাদা ধারণা আছে। দুটির চর্চা একসঙ্গে থাকতে হবে। স্বচ্ছতাও থাকবে, জবাবদিহির চর্চাও থাকবে। কাজ করবেন স্বচ্ছভাবে, ভুল হলো, ধরা পড়ল, আপনি এটা জবাব দেবেন। একটা কিন্তু আরেকটাকে ব্যালান্স করে। স্বচ্ছতা থাকলে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। অ্যাকাউন্টেবল হতে হলে স্বচ্ছতা রাখতে হবে। দুটি একটার সঙ্গে আরেকটা পরিপূরক। একটা ছেড়ে আরেকটা ধরলে সুফল পাওয়া যাবে না।

আমি যেটা বলে শেষ করি, সেটা হচ্ছে তথ্যের অভাব। তথ্য-উপাত্ত ঠিকভাবে কালেক্ট করা। সঠিক সংরক্ষণ করা। এবং সেগুলো ক্ষেত্রবিশেষ মানুষকে জানানো। জনগণ জানতে চাইবে, তাদের জানানো। বা কোনো ইনকোয়ারি কমিটি তাদের জানানো। এবং তারা আবার এগুলো আমলে নিয়ে কাজ করছে, তাদের জানানো। এগুলো না হলে কিন্তু কোনো কর্মকাণ্ডে আপনি সুফল পাবেন না।

অতএব সব কিছুর মূলেই আমরা বলি যে জনগণের কাছে দায়ী থাকতে হবে, জনগণের অংশগ্রহণ লাগবে, জনগণের জন্যই সব কিছু করতে হবে। গণতন্ত্র এবং মানুষের অধিকার রক্ষা করে সব কিছু দেখতে হবে। মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা-জবাবদিহির প্রয়োজন আছে। এটা ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাত সম্পর্কে বলা হলেও এটা কিন্তু সব সেক্টরের জন্য প্রযোজ্য।


লেখক : সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অধ্যাপক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম