শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৪, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির বিকল্প নেই

বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের যে অবস্থা আমরা দেখছি, বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ আছে, ডিফল্ট লোন আছে, অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি এবং দক্ষতার অভাব। সব কিছু মিলিয়ে ব্যাংকিং সেক্টরে নানা সমস্যা আছে। তবে এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকারের থেকে নানা রকম চেষ্টা নেওয়া হচ্ছে এগুলো থেকে বের হওয়ার। কিন্তু সাফল্য কিঞ্চিৎ। সাফল্য এখনো উল্লেখযোগ্য কিছু নয়। অতএব আমাদের ভবিষ্যতে এগোতে হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যাংকগুলো কিন্তু সুসংহত করতে হবে। ঠিক করতে হবে।

সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, আর্থিক খাতে দুর্বলতা, নানা রকম সমস্যার মূল হলো সুশাসনের অভাব। সুশাসনের মূল একটা বিষয় হলো স্বচ্ছতা, যেটাকে আমরা ট্রান্সপারেন্সি বলি। দ্বিতীয়ত হলো জবাবদিহি, যেটাকে আমরা অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। এই দুটি বিষয়ের অভাব আছে। তার মানে ব্যাংকিংয়ে যে প্র্যাকটিস ও সিদ্ধান্ত সেগুলো স্বচ্ছ না। গুটিকয়েক লোক, বিশেষ করে ব্যাংক পরিচালক এবং সিনিয়র ব্যবস্থাপনার মধ্যে সীমাবদ্ধ। সেন্ট্রাল ব্যাংকের সিদ্ধান্ত যেগুলো নেওয়া হয়, সেগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা অনেকের থাকে না। সব কিছু তো বাইরে বলে প্রকাশ করবে তা না কিন্তু প্রক্রিয়াটা, সিদ্ধান্ত যেটা নিচ্ছি সেটার স্বচ্ছতা, সেটা কি নেওয়া হচ্ছে, সেটা যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে নেওয়া হচ্ছে কি না এবং বিশেষ করে জনস্বার্থে নেওয়া হচ্ছে কি না? কারণ ব্যাংকের বেশির ভাগ টাকা জনগণের। আমানতের টাকা। শেয়ারহোল্ডারের কিছু টাকা আছে এবং বিভিন্ন উৎস আছে। অতএব এই স্বচ্ছতাটা আমরা দেখতে পাচ্ছি না।

জবাবদিহি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কার্যক্রমে যদি কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়, দায়িত্বটা সম্পূর্ণভাবে সেই ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে হবে। দক্ষতা, সততা ও যত্নের সঙ্গে সেগুলো করতে হবে। যদি তিনি ভালো করেন, তাহলে তাঁর প্রমোশন বা অন্যান্য প্রফেশনাল উন্নতি হবে। কিন্তু ভুল হলে, বিশেষ করে ইচ্ছাকৃত ভুল বা গাফিলতির জন্য, করাপশনের জন্য, তাহলে তাঁকে জবাবদিহি করতে হবে।

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কোনো বিচ্যুতি হলে সেটা অনেকেই স্বীকার করেন না। দ্বিতীয়ত, ভুল করলে তখন বলি যে, ‘আমার আগে করা হয়েছিল। আমি জানি না। আমার নিচের লোকেরা ঠিকভাবে কাজ করেন না’। দায়িত্ব পালন না করা, দায়িত্ব অবহেলা করা—সব কিছুর জবাবদিহি করতে হবে। এবং দুটির অভাবের ফলেই কিন্তু যত সব অন্যায় আমরা দেখছি। যত সব দুর্নীতি দেখছি। সেগুলো কিন্তু গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, ব্যাংকও বের করে এসব অনিয়ম। সেগুলোর কিন্তু সমাধান হয় না, সেগুলোর কোনো বিচার হয় না। যাঁরা অন্যায় করছেন তাঁদের উৎসাহিত করা হয়। কিন্তু ভালো লোক, সেলাক—তাঁরা পেছনে পড়ে যান। তাঁরা নিরুৎসাহ হন। তাঁরা অনেক সময় নানা রকম মানসিক যন্ত্রণায় পড়েন। এই বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আইএমএফের ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সাতটি সমান কিস্তিতে ছয় মাস পর পর ৪২ মাসে পাওয়া যাবে। লক্ষণীয় বিষয়, আইএমএফ কিন্তু অনেক শর্ত দিয়েছে ব্যাংকিং খাতের জন্য। প্রথম কিস্তি এরই মধ্যে আইএমএফ দিয়েছে। বাকি ছয়টা কিস্তির আগে আইএমএফ কিন্তু রিভিউ, মানে পর্যালোচনা করবে। এখন এই ছয়টা রিভিউর মধ্যে কিন্তু তৃতীয় এবং পঞ্চম রিভিউটা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার ঝুঁকি এবং গ্যারান্টি ও আর্থিক স্বচ্ছতা সম্পর্কিত। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, যেটা স্টেট ওন এন্টারপ্রাইজ বলি, সেখানে নানা রকম ঝুঁকি আছে। তারা সরকার থেকে টাকা নেয়। তারা দক্ষভাবে কাজ করতে পারে না। লস করে। এই ঝুঁকিটা তারা দেখবে।

আর পঞ্চমবার যেটা পর্যালোচনা করবে, সেটা কিন্তু বৃহৎ কতগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত। বিশেষ করে ৫০টি সংস্থার আর্থিক বিবরণী, মানে ফিন্যানশিয়াল স্টেটমেন্ট দিতে হবে। সেখানে ইনকাম স্টেটমেন্ট থাকবে, ব্যালান্স সিট থাকবে, প্রফিট লস অ্যাকাউন্ট থাকবে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলো ঝুঁকি, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ভবিষ্যতে যে কী হবে—তেমন কোনো পর্যালোচনা নেই। কোনো কৌশল তেমনভাবে দেখছি না, যদিও প্রচারে নানা রকম কথা বলা হয়ে থাকে।

আর্থিক বিরবণী যদি আমরা দেখি এখন যে অবস্থা, বেশির ভাগই ক্ষতির সম্মুখীন। অতএব এই নিবন্ধে কিন্তু আমি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা-জবাবদিহি, যেটা প্রায়ই বলে আসা হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে এটা অবশ্য সরকার পরিচালনা, দেশে গণতন্ত্রের জন্য—এই দুটি বিষয় অত্যন্ত দরকার হয়। কিন্তু যেহেতু আমরা আর্থিক খাতটা নিয়ে এখন চিন্তা-ভাবনা করছি, সেহেতু এই দুটি বিষয় খুব প্রাসঙ্গিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সম্পর্কে বলা যায় যে বিশ্বব্যাংক অনেক আগে থেকে, বিশেষ করে ১৯৯৪ সাল থেকে তারা সুশাসনের ওপর রিপোর্টে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দিয়েছে। এমনিভাবে কিন্তু আইএমএফও বেশ আগে থেকে ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক ব্যবস্থা যেন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এর মূল কারণ হলো, আর্থিক ব্যবস্থায় যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি না থাকে, ফিন্যানশিয়াল স্ট্যাবিলিটি বা আর্থিক স্থিতিশীলতা, সম্পদের অপচয়, জনগণের বিশ্বাস, তারপর যথাযথভাবে বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে কন্ট্রিবিউট করা; এসব সমস্যা দেখা যায়। সব কটির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে যদি দুটি বিষয় আমরা কার্যকর করতে না পারি। এবং এটা কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি।

এ বিষয়ে আমি যদি দেখি বাংলাদেশে কী আইন-কানুন আছে, প্রথমত বাংলাদেশে যে আইন-নিয়মাবলি বা কতগুলো প্রসিডিউর বা প্রসেস প্রক্রিয়া আছে, সেগুলো কিন্তু আমি বলব মোটামুটি সন্তোষজনক। কিন্তু এগুলোর পরিপালন বা বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট দুর্বলতা আছে। যেমন—আমার দেশে কম্পানি আইন আছে; তারপর ব্যাংক কম্পানি আইন আছে। তারপর আমাদের রেজিস্ট্রার জয়েন্ট স্টক কম্পানি, তাদের কিছু নিয়ম-কানুন আছে। আবার বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের নিয়ম-কানুন আছে। যখন কম্পানি শেয়ার মার্কেটে আসে, তাদের বিভিন্ন আইন, নিয়ম, বিভিন্ন পরিপালন করার মতো বিষয় আছে। কিন্তু সেগুলো হয় না। প্রথমত এই নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বা সরকারি সংস্থাগুলো ভালোভাবে এগুলো পরিপালন করতে চেষ্টা করবে, সেটাও তেমন হয় না। যারা স্টেকহোল্ডার, যাদের এগুলো ভালোভাবে পরিপালন করার কথা, তারাও এগুলো আমলে নেয় না। এর ওপরে আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম আছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার আছে। ব্যাংকিং ক্ষেত্রে আমরা জানি বাসেল ওয়ান-টু-থ্রি; বাসেল মানে আন্তর্জাতিক আর্থিক নিয়মাবলি, সেগুলো আমরা ফলো করি। তার মানে আমাদের আন্তর্জাতিক মানেরও কিন্তু নিয়ম-কানুন আমাদের পরিপালন করার কথা। আবার এ ছাড়া যেমন মনিটর করার জন্য আমাদের ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল করা হয়েছে, এটা ভালো উদ্যোগ। ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল একটা ইনডিপেনডেন্ট বডি সরকারের, তারা দেখবে বিভিন্ন কম্পানি সরকারি হোক বেসরকারি, তাদের অডিট রিপোর্ট কেমন, অডিট রিপোর্ট সঠিক কি না। অডিট যদি ঠিকভাবে না হয় তখন এটা, বিশেষ করে কম্পানির প্রফিট, লস যদি ঠিকভাবে না দেখা যায়, তখন এটায় সবার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আর বিশেষ করে লিস্টেট কম্পানির জন্য, যারা স্টক মার্কেটে বাজারে বিভিন্ন ধরনের লেনদেন করে, সে ক্ষেত্রে এফআরসি অনুযায়ী রিপোর্টগুলো বা অডিটগুলো ঠিকমতো না হয়, তখন কিন্তু স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি প্রমাণ করে। এটা শুধু কম্পানির ওপর দায় নয়; অডিটর, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট, তাদেরও কিন্তু যথেষ্ট দায়িত্ব আছে। এ ছাড়া তো আইএফআরএস আছে, ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যানশিয়াল রিপোর্টিং সিস্টেম ফলো করার কথা আমাদের। বিভিন্ন কম্পানি ফলো করে, বিশেষ করে অডিটররা এগুলো ফলো করে।

এখন আমি ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যোগসূত্র সম্পর্কে দু-একটা কথা বলি। ট্রান্সপারেন্সি এবং অ্যাকাউন্টেবিলিটি যেটা বা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বলুন; পাবলিক সার্ভিস যেগুলো দিচ্ছে, সেগুলো ঠিক জায়গায় যাচ্ছে কি না সবার জন্যই প্রযোজ্য। অর্থ ব্যবস্থাপনা এবং সার্ভিসগুলো প্রদান ঠিকভাবে হচ্ছে কি না। দ্বিতীয়ত হলো যে সাধারণ মানুষের অধিকার আছে, এসব জিনিসের সেবা পাওয়ার। এবং তারা পাচ্ছে কি না। তারা এখানে সন্তুষ্ট কি না। এবং তারা এ সম্পর্কে কী মনে করে? তাদের মতামত কী? সেটা দরকার। অতএব প্রথমত সেবা দেওয়া, দ্বিতীয়ত যারা সার্ভিস নেয় বা যাদের কাছে সার্ভিস পৌঁছে দেওয়ার কথা, তারা কিভাবে সেটা নিচ্ছে। সেদিক থেকে যদি ট্রান্সপারেন্সিতে স্বচ্ছতা না থাকে, তাহলে মুশকিল। আরেকটা হলো নৈতিকতা। মানে, আমরা ব্যবসা-বাণিজ্য বা প্রশাসনের মূল্যবোধ; যেটাকে আমরা এথিকস বলি, তারা এথিকসটা পালন করছে কি না। সততা আছে কি না। সিনসিয়ারিটি আছে কি না। সেটা কিন্তু স্বচ্ছতার মধ্যে চলে আসে। এই গুণগুলো না থাকলে কিন্তু আপনি স্বচ্ছ হতে পারবেন না। আপনি তথ্য লুকিয়ে রাখবেন। তথ্য লুকিয়ে রাখা ভয়ংকর খারাপ বিষয়। আমরা দেখি, প্রায় সময় তথ্য লুকিয়ে রাখা হয়। তথ্য প্রকাশ করা হয় না। এটা কিন্তু সব কর্মকাণ্ড; প্রশাসন বলেন বা উন্নয়ন কর্ম; সব কটির কিন্তু ইমপেক্ট শূন্য হয়ে যায় তখন। অতএব এই জিনিসটা যদি আমরা না দেখি, তাহলে স্বচ্ছতা আর থাকে না।

আর জবাবদিহি মানে যে কাজগুলো করছি, অর্থ ব্যয় করছি, আমাদের সম্পদ ব্যবহার করছি, সেগুলো দক্ষভাবে এবং সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কি না এবং সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না? যেমন—অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে আমরা দেখি, অর্থ বরাদ্দ হয়েছে কি না, অর্থটা ঠিকভাবে ব্যয় হয়েছে কি না, অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করা হয়েছে কি না, তারপর সময়মতো করা হয়েছে কি না, এটার গুণগত মান ঠিক আছে কি না, এগুলো অ্যাকাউন্টেবিলিটির মধ্যে চলে আসে। অ্যাকাউন্টেবিলিটির দুটি বিষয় আছে, একটা হলো কাগজে-কলমে স্টেটমেন্ট। আরেকটা হলো বাস্তবভিত্তিক পণ্য এবং বিভিন্ন সেবা কতটুকু পাচ্ছে, কিভাবে পাচ্ছে। কত অর্থ খরচ হয়েছে, এটা দেখা। অতএব এ জন্য অ্যাকাউন্টেবিলিটিটা দরকার। এখন অ্যাকাউন্টেবিলিটি বহু রকমের আছে। একটা হলো জনগণের কাছে অ্যাকাউন্টেবিলিটি, যেটাকে আমরা পাবলিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি বলি। আরেকটা হলো লিগ্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, আইনগতভাবে আমরা কতটুকু জবাবদিহি করি। আইনের আওতায় কতটুকু আছি। পলিটিক্যাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি, একটা সরকার কতটুকু অ্যাকাউন্টেবল জনগণের কাছে, সংসদের কাছে। আবার আছে প্রশাসনিক অ্যাকাউন্টেবিলিটি। প্রশাসনের লোক আছে, তারা কিভাবে অ্যাকাউন্টেবল। সিদ্ধান্তটা ঠিকভাবে নিয়েছে কি না। ভুল নিয়ে থাকলে বা দক্ষতার অভাব থাকলে বা করাপশন হয়েছে কি না? সব শেষে ফিন্যানশিয়াল অ্যাকাউন্টেবিলিটি—আর্থিক। মানে, অর্থ কে কিভাবে খরচ করে? আপনি দেখবেন, সব ক্ষেত্রেই কিন্তু অ্যাকাউন্টেবিলিটি দরকার। এখন আমি যদি দুটিকে একসঙ্গে; অ্যাকাউন্টেবিলিটি এবং ট্রান্সপারেন্সি; এই দুটিকে একসঙ্গে যেকোনো ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে প্রয়োগ করতে হবে। যদিও দুটির আলাদা আলাদা ধারণা আছে। দুটির চর্চা একসঙ্গে থাকতে হবে। স্বচ্ছতাও থাকবে, জবাবদিহির চর্চাও থাকবে। কাজ করবেন স্বচ্ছভাবে, ভুল হলো, ধরা পড়ল, আপনি এটা জবাব দেবেন। একটা কিন্তু আরেকটাকে ব্যালান্স করে। স্বচ্ছতা থাকলে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। অ্যাকাউন্টেবল হতে হলে স্বচ্ছতা রাখতে হবে। দুটি একটার সঙ্গে আরেকটা পরিপূরক। একটা ছেড়ে আরেকটা ধরলে সুফল পাওয়া যাবে না।

আমি যেটা বলে শেষ করি, সেটা হচ্ছে তথ্যের অভাব। তথ্য-উপাত্ত ঠিকভাবে কালেক্ট করা। সঠিক সংরক্ষণ করা। এবং সেগুলো ক্ষেত্রবিশেষ মানুষকে জানানো। জনগণ জানতে চাইবে, তাদের জানানো। বা কোনো ইনকোয়ারি কমিটি তাদের জানানো। এবং তারা আবার এগুলো আমলে নিয়ে কাজ করছে, তাদের জানানো। এগুলো না হলে কিন্তু কোনো কর্মকাণ্ডে আপনি সুফল পাবেন না।

অতএব সব কিছুর মূলেই আমরা বলি যে জনগণের কাছে দায়ী থাকতে হবে, জনগণের অংশগ্রহণ লাগবে, জনগণের জন্যই সব কিছু করতে হবে। গণতন্ত্র এবং মানুষের অধিকার রক্ষা করে সব কিছু দেখতে হবে। মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা-জবাবদিহির প্রয়োজন আছে। এটা ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাত সম্পর্কে বলা হলেও এটা কিন্তু সব সেক্টরের জন্য প্রযোজ্য।


লেখক : সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অধ্যাপক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন