শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪১, শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

সেই সম্পাদকই দেশকে রাজনীতি শূন্য করতে চেয়েছিল

ড. সেলিম মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
সেই সম্পাদকই দেশকে রাজনীতি শূন্য করতে চেয়েছিল

দেশের স্বাধীনতা নিয়ে অবজ্ঞা ও অপপ্রচারমূলক মন্তব্যের দায়ে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় সাংবাদিকদের একটি সংগঠন 'রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসে'র বিবৃতির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এক বিবৃতিতে বলেছেন, বাংলাদেশ সরকার ‘সাংবাদিকদের ভয় দেখানোর জন্য’ প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি, বরং দেশের সংবিধান, আইন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, সাংবাদিকতার নীতিমালা ও জনশৃঙ্খলার স্বার্থে এই মামলা হয়েছে। সেই বিদেশি সাংবাদিকরা হয়তো বাংলাদেশের অতীত ইতিহাস জানেন না।

বাংলাদেশের যে সম্পাদককে ভয় দেখানোর কথা বলা হচ্ছে, সেই সম্পাদক এক সময় রাষ্ট্রকেই ভয় দেখাতে তৎপর ছিলেন।  

বাংলাদেশকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব তথা রাজনীতি শূন্য করতে চেয়েছিলেন। নিজের নামে তার পত্রিকায় ফলাও করে লিখেছিলেন, 'দুই নেত্রীকে সরে যেতে হবে'। পৃথিবীর কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কোনো পত্রিকার সম্পাদক এ ধরনের ভূমিকা পালন করেছে বলে আমাদের জানা নেই। তিনি শুধু রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে কিংবা রাজনীতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেননি, দেশের সর্বোচ্চ আইন ও জনগণের পবিত্র ইচ্ছার প্রতিফলন সংবিধানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছেন। তিনি সাংবিধানিক শাসনের পথ রুদ্ধ করে অসাংবিধনিক শক্তিকে ক্ষমতায় রাখতে ষড়যন্ত্র করেছিলেন। তাদের সেই ষড়যন্ত্র যদি সফল হতো, তাহলে আজ বাংলাদেশের ভাগ্যে কি ঘটতো সেটা আমরা খুব সুনির্দিষ্ট ভাবে বলতে পারি না। তবে এতটুকু ধারণা করা যায়, সংবিধান বহির্ভূত শক্তির হাতে রাষ্ট্রকে তুলে দিতে মতিউর রহমানদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হলে বাংলাদেশ পাকিস্তানের মতো একটি ভঙ্গুর রাষ্ট্রে পরিণত হতো।  

তিনি রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসে'র কাছে প্রশ্ন রাখেন, গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় অসংবিধানিক শক্তিকে টিকিয়ে রাখতে একজন সম্পাদকের এই ধরনের কার্যক্রম কি স্বাধীন সাংবাদিকতার নীতির মধ্যে পড়ে?

ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, একটা শিশুর হাতে ১০ টাকা ঘুষ দিয়ে তার নামে একটা সংবাদ পরিবেশন করা, তাও আবার স্বাধীনতা দিবসে স্বাধীনতাকে অবজ্ঞা ও কটাক্ষ করে! এটি কি অপরাধ নয়? সাংবাদিক হলেই কি সবাই আইনের ঊর্ধ্বে‌? সব অপরাধ থেকে মাফ পাওয়া যায়? পৃথিবীর সকল সভ্য দেশেই শিশু অধিকার ও শিশু নিরাপত্তার ক্ষেত্রে আইনে যথেষ্ট সংবেদনশীলতা রয়েছে। অর্থের বিনিময়ে শিশুকে এক্সপ্লয়েট বা অবৈধভাবে ব্যবহার একটি অমার্জনীয় ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই ধরনের অপরাধ শিশুর জীবনকে শঙ্কিত করে তুলে। প্রথম আলো ক্লাস ওয়ানে পড়ুয়া একটা শিশুকে অনৈতিকভাবে ব্যবহার করে নিউজ করে নিজেদের ফায়দা হাসিল করতে চায়। এটি জঘন্য অপরাধ। যেসব বিদেশি সাংবাদিক বিবৃতি দিয়েছে, তাদের কাছে আমাদের প্রশ্ন, তাদের নিজেদের দেশে কোনো একটা শিশুকে যদি এভাবে এক্সপ্লয়েট করা হতো, তারা কি করতো? 

আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক বলেন, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আমি তাদের বলব, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যে কয়েকটি উপাদান প্রয়োজন, তার একটি হচ্ছে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা। অন্যান্য উপাদানগুলো হচ্ছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার পৃথকীকরণ, আইনের চোখে সকলের সম অধিকার ও সকল ক্ষেত্রে আইনের সমভাবে প্রযোজ্যতা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, মৌলিক ও নাগরিক অধিকারের সুরক্ষা, আইনসভা ও সরকারের প্রতিটি স্তরে নির্বাচনের ব্যবস্থা ইত্যাদি। অর্থাৎ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা যেখানে আইনের শাসনের অনেকগুলো উপাদানের একটি, সেখানে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নামে আইনের শাসনের মূল ভিত্তিকে আঘাত করা যায় না। আইনের চোখে সকলের সম অধিকার ও সকল ক্ষেত্রে আইনের সমভাবে প্রযোজ্যতার বিধান অনুসরণ করেই প্রথম আলো সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।  

'কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়'-এটি যেমন আইনের শাসনের অন্যতম মূল ভিত্তি, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার বিষয়টি সত্যিকার অর্থে কার্যকর ও টেকসই করার ক্ষেত্রেও এই নীতির যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ফিলিপাইনে নোবেলজয়ী সাংবাদিক মারিয়া রেসা'র বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। সেই মামলায় তিনি অসংখ্যবার আদালতে হাজিরা দিয়েছেন এবং বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। সাংবাদিকতার পেশার কারণে কারো বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না- এটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও আইনের শাসনের পরিপন্থী।  

ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, প্রথম আলো ও তার সম্পাদক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার কথা বলে। অথচ গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনুস অলাভজনক ও দাতব্য প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা অবৈধভাবে অন্যত্র সরিয়ে পরবর্তীতে বিদেশে পাচার করেছেন এবং গ্রামীণ টেলিকমে ব্যাপক লুটপাট করেছেন-এরকম তথ্য সাম্প্রতিক সময়ে অন্যান্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এ বিষয়ে প্রথম আলোর কোনো উচ্চবাচ্য নেই। ‌‌ এ বিষয়ে তারা একেবারেই নীরব। অর্থাৎ তাদের পক্ষের কেউ দুর্নীতি, অর্থপাচার ও লুটপাট করলে তারা নীরব থেকে প্রকারান্তরে দুর্নীতিবাজদের সমর্থন করে।  

ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা এই মুহূর্তে প্রথম আলো সম্পাদক ও রিপোর্টারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে। এই ধরনের বক্তব্য যে কোনো সভ্য দেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থার পরিপন্থী। যে কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উত্থাপিত হলে সেটি আইন অনুযায়ীই নিষ্পত্তি করতে হয়। আইন তার নিজস্ব গতিতেই চলে। আইন বহির্ভূতভাবে কাউকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া স্বাধীন সাংবাদিকতার লক্ষ্য নয় বরং এটি স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিপন্থী বিষয়।  

তিনি বলেন, যে সকল বিদেশি সাংবাদিক এই বিবৃতি দিয়েছেন, তাদের কাছে আমাদের প্রশ্ন, তাদের নিজেদের দেশে কি সাংবাদিকরা আইনের ঊর্ধ্বে? 

ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, ২৬ শে মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবসে প্রথম আলোতে একটা শিশুর বরাত দিয়ে লেখা হয়, 'পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়ে কি করমু। ' ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে স্বাধীনতা দিবসে এরকম অবজ্ঞা ও কটাক্ষ পূর্ণ মন্তব্য সমগ্র জাতিকে ব্যথিত করেছে। একটি জাতীয় দৈনিকে এই ধরনের মন্তব্য বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে অপমান করার শামিল। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নামে রাষ্ট্রের ওপর আঘাত হানা হচ্ছে। এই ধরনের অপরাধ সংঘঠনকারী আইনের ঊর্ধ্বে থাকতে পারে না। অপরাধ করলে প্রত্যেক ব্যক্তিকেই আইনের মুখোমুখি হতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে