শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

একটা সময় ছিল যখন ভারতের সংবাদমাধ্যম পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের চড়াই-উতরাই নিয়ে অনেকটাই ব্যস্ত থাকত। এখনো মনে আছে, অটল বিহারি বাজপেয়ির সঙ্গে জাতিসংঘের সাধারণ সভা অধিবেশন কাভার করতে গেছি, তখন নিউ ইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের দপ্তরে পারভেজ মোশাররফের সঙ্গে অটল বিহারি বাজপেয়ির মুখোমুখি দেখা হয়ে যাবে কি না, একটা করমর্দনের ছবি হতে পারে কি না, তা নিয়ে আমাদের কত গবেষণা, কত ছোটাছুটি! সেই সময় অটল বিহারি বাজপেয়ির মিডিয়া উপদেষ্টা অশোক ট্যান্ডন আমাদের একবার বলেছিলেন, ভারতের সংবাদমাধ্যমের বড় রোমান্টিক বিষয় হলো ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক। ১৯৪৭ সালের পর থেকে এখনো আমরা সেই বিষয়টা ভুলতে পারি না। আমি বাঙালি সাংবাদিক।

দিল্লিতে ৪০ বছর কর্মরত। একটা কথা আজ বলতে বাধ্য হচ্ছি, ভারতের সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম যতটা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে নিউজপ্রিন্ট খরচা করেছে, ততটা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে মাথা ঘামায়নি। ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে তিনটা পুরোপুরি যুদ্ধ হয়েছে। কারগিল ধরলে চারটা।

তবু ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কটা তৈলাক্ত বাঁশে একটা বানরের ওঠা-নামার মতো। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর নরেন্দ্র মোদিও চেষ্টা করেছিলেন। একবার ব্যর্থ হতেই তিনি কিন্তু আর পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় খুব বেশি শক্তি ব্যয় করেননি। আর এখন এমন অবস্থা হয়েছে পাকিস্তান এতটাই নিঃসঙ্গ, এতটাই অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত, গোটা পৃথিবীর কাছে এতটাই একঘরে হয়ে গেছে যে আজ ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেরও উৎসাহ চলে গেছে।

একটা সময় সার্কের বৈঠক হতো। তাতে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কটা এত ডমিনেট করত যে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র যারপরনাই অসন্তুষ্ট হতো। বলত, পাকিস্তান আর ভারতের সম্পর্কের জন্য গোটা সার্কের অভিমুখ, উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে।

এখন তো সময় বদলে গেছে। সার্কের জায়গায় বিমসটেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে; যদিও পশ্চিমা বিশ্ব বিমসটেককেও অপ্রাসঙ্গিক করার চেষ্টা করছে।

সম্প্রতি ফ্রান্স বিমসটেকের আমন্ত্রিত হতে চেয়ে অবশ্য আমেরিকার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। পশ্চিমা দেশেও ফ্রান্স নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। সেই প্রসঙ্গ থাক। আমরা ইতিহাস ছেড়ে আজকের প্রসঙ্গে আসি। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরে দুই দেশের মধ্যে যে যৌথ বিবৃতি গৃহীত হয়েছে, সেখানে সরাসরি পাকিস্তানের সন্ত্রাস সম্পর্কে যে কথা বলা হয়েছে, তাতে পাকিস্তান যারপরনাই অসন্তুষ্ট, ক্ষুব্ধ। এতটাই ক্ষুব্ধ যে পাকিস্তানের মুখপাত্র প্রকাশ্যে আমেরিকার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। বলা হয়েছে, যখন পাকিস্তান নিজে সন্ত্রাস দমনে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, তখন এ ধরনের বিবৃতি অনভিপ্রেত।

স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর ‘কর্মযোগ’ গ্রন্থে বলেছিলেন, মানুষের চরিত্র হচ্ছে মানুষের কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। অর্থাৎ আমরা যা কাজ করি, তার মধ্য দিয়েই আমাদের চরিত্র গড়ে ওঠে। আমার মনে হয়, একটা রাষ্ট্রের চরিত্রও একজন ব্যক্তির মতো তার কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। পাকিস্তানের আজ যে এই পরিস্থিতি, সেটাও তার কৃতকর্মের ফল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তান যে আচরণ করেছে ভারতের সঙ্গে, এমনকি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, তার কারণ বিশ্লেষণ করলে জানা যায়, যেটা বারবার স্মরণ করা কর্তব্য, পাকিস্তান সেই পূর্ব পাকিস্তান নিয়েও কী করেছে? পাকিস্তান তার নিজের যোগ্যতা খুইয়েছে।

ওসামা বিন লাদেন নিধনের সময়েও আমেরিকা পাকিস্তানে ঢুকে পড়ে ওসামাকে হত্যা করেছে। মার্কিন গোয়েন্দারা সব তথ্য সংগ্রহ করেছে। এখনো অনেকে বলেন, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত পাকিস্তানকেও তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ওবামা সব তথ্য দেননি। পাছে ওসামাকে পালিয়ে যেতে আইএসআই সাহায্য করে।

পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন এতটাই খারাপ যে পাকিস্তানের কাছে অস্ত্র কেনারও পয়সা নেই। তাদের অস্ত্রগুলো পুরনো হয়ে গেছে। চীনের কাছ থেকে নেওয়া অস্ত্র গুণগতভাবে উৎকর্ষ নয়। আমেরিকার কাছে তারা অস্ত্র চাইছে। আমেরিকা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, পুরনো চুক্তি অনুযায়ী তাদের যেটুকু অস্ত্র পাওয়ার, সেটুকু তারা পাবে। নতুন চুক্তি আমেরিকা তাদের সঙ্গে করবে না। আইএমএফের ঋণের জন্য আমেরিকার কাছেই তারা হাত পেতেছে। পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল বাজোয়ার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে প্রতিরক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ভারতের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা শুরু করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। এখন এমন অবস্থা যে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান আলোচনায় বসার জন্য ব্যস্ত। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির যে কূটনীতি, তাতে আবাহনও নেই, বিসর্জনও নেই। অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদি এ কথা বলছেন না যে তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো দিন আলোচনা করবেন না। আবার তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করতে খুব ব্যস্ত—এমন মনোভাবও প্রকাশ করছেন না। যেটুকু প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় সূত্রে জানতে পেরেছি, প্রধানমন্ত্রী এখন প্রথমে কাশ্মীরে নির্বাচন করতে চাইছেন। সে ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নির্দেশও দিয়েছেন। অমিত শাহ কাশ্মীরে গিয়ে সেখানকার রাজ্যপাল মনোজ সিনহা এবং স্থানীয় অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

এ বছরই কাশ্মীরে নির্বাচন হওয়ার কথা। দ্বিতীয়ত, সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক জুলাই মাসে। সে বৈঠকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর আসার কথা। সেটা বহুপক্ষীয় বৈঠক। সুতরাং সেখানে পাকিস্তানও অন্যদের মতো আমন্ত্রিত। কিন্তু পাকিস্তানের সঙ্গে সেই সম্মেলনে আলাদা করে ভারতের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম। এখন পর্যন্ত কর্মসূচিতে নেই। সুতরাং নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানকে অহেতুক গুরুত্ব প্রদান করতে রাজি নন। পাকিস্তানকে তিনি আলোচনার বাইরে নিয়ে গেছেন। পাকিস্তান এখন অসহায় এবং একঘরে।

আমি সব সময় বলি, ১৯৪৭ সালের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশ—এই দুই রাষ্ট্র এবং তার যে ইতিহাস, সেটা যেন ‘এ টেল অব টু কান্ট্রিজ’। এটা বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, দুটি দেশ কিভাবে ভিন্ন পথে এগিয়েছে এবং তারা কিভাবে আর্থিক অগ্রগতির পথে গেছে। বাংলাদেশেও মৌলবাদীদের দাপট আছে। বাংলাদেশেও পাকিস্তান বাংলাদেশের জমিকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের চেষ্টা করেছে। তার জন্য পাকিস্তানের পছন্দের রাজনৈতিক দল আছে। সর্বোপরি চীনের ছাতার তলায় থেকে এসব কাজ করার একটা প্রবণতা অতীতে দেখা দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব রাষ্ট্রের সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক রেখে ধর্মনিরপেক্ষ পথে হেঁটেছেন এবং সন্ত্রাস দমনে বিশ্বাসযোগ্য নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন; যেটা করতে পাকিস্তান ব্যর্থ হয়েছে। আর তাই আজ যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খড়্গহস্ত পাকিস্তানের বিষয়ে, তখন পাকিস্তানের গোসসা প্রকাশ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। কিন্তু তাতে বিশ্ব কূটনীতিতে বড় কোনো হেরফের হবে না।

জুলাই মাসের সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকের চেয়েও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেপ্টেম্বরের জি২০ সম্মেলন। তার কারণ জি২০ সম্মেলনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আসবেন। আসবেন চীনের শি চিনপিং। সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকে নয়; কিন্তু জি২০-এর বৈঠকে বাংলাদেশ বিশেষভাবে আমন্ত্রিত। মোদির মার্কিন সফরের পর জি২০ সম্মেলন আরো তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই উপমহাদেশে, বিশেষ করে এই উপসাগরীয় বিশ্বরাজনীতিতে এখন সবাই সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আর সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসা মানে এই এলাকার বিষয় নিয়েও আলোচনা হবে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ সম্পর্কে যে অবস্থান, তাতে ভিসানীতি নিয়ে যে কঠোর মনোভাব প্রদর্শিত হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে তার প্রতিবাদ এসেছে। শেখ হাসিনা নিজে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে যথেষ্ট সোচ্চার হয়েছেন বাংলাদেশের সংসদে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন বাইডেনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন, তখন তিনি বাংলাদেশের নাম করে আলোচনা করেননি। কেননা সেটা প্রথা নয়, তৃতীয় কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে রাষ্ট্রপ্রধানরা আলোচনা করেন না। যেমন—বাইডেন চীন আর রাশিয়া নিয়েও মোদির সঙ্গে আলোচনা করেননি। কিন্তু জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সে আলোচনাগুলো হয়, যে আলোচনাগুলো সাধারণভাবে রাষ্ট্রপ্রধানরা পথনির্দেশিকা তৈরি করে দেন। সেই পথনির্দেশিকায় ভারত জানিয়ে দিয়েছে যে বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু করা উচিত নয়, যেখানে ভারতের সার্বভৌম স্বার্থ এই অঞ্চলে বিঘ্নিত হয়। জি২০ সম্মেলন এই ঐক্যকে আরো দৃঢ় করবে। কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক তুলনামূলকভাবে অনেক কম মিডিয়া অ্যাটেনশন পাচ্ছে। তার কারণ ভারতও এই বৈঠকটি এতটা গুরুত্ব দিতে চায় না, যাতে জি২০ সম্মেলন কোনোভাবে ব্যাহত হয়।

ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ—এই তিনটি দেশই এখন পাকিস্তানের ওপর কড়া নজর রেখেছে যে পাকিস্তানের কী পরিস্থিতিটা দাঁড়ায়। ইমরান খান শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়া হবেন কি না, তাঁর ভবিষ্যৎ কী, তাঁর দলের ভবিষ্যৎ কী, সেটা দেখার। ইমরান খানের জনসমর্থন আছে, সেটা অস্বীকার করা যায় না। তাই ইমরান খানের বিষয়ে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত কী অবস্থান নিতে পারে, পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট, পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন কী ভূমিকা নেয়, সেটা দেখার বিষয়। দ্বিতীয়ত, নওয়াজ শরিফের কন্যা পাকিস্তানে এসে গেছেন। নওয়াজ শরিফ লন্ডনে আছেন। শোনা যাচ্ছে, নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে আসতে পারেন। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়েই তিনি ফিরে আসতে পারেন। নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে এলে তাঁর ভাই সরে গিয়ে নওয়াজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রিত্বের পদ দেবেন কি না। তার কারণ নওয়াজ শরিফ নিজে আরো অনেক শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব। পাকিস্তানের আর্থিক চূড়ান্ত সংকটে নওয়াজ শরিফের মতো পোড় খাওয়া রাজনেতা আবার দায়িত্ব নিলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত কি একটু তুলনামূলকভাবে খুশি হবে? এ প্রশ্নগুলো এখন আলোড়িত হচ্ছে। নওয়াজ শরিফ এলে নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানের সঙ্গে একটা ন্যূনতম আলোচনার প্রক্রিয়া কি আবার শুরু করবেন?

এগুলো সবই কিন্তু এখনো ভবিষ্যতের জিম্মায়। এদিকে ভারতে খালিস্তানি আন্দোলন বেড়েছে। খালিস্তানি কার্যকলাপ কানাডায়, লন্ডনেও বাড়ছে। পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে ভারত সন্দিগ্ধ। ভারতে কর্মরত পাকিস্তানের কূটনীতিককে নয়াদিল্লি সম্প্রতি ডেকে পাঠিয়েছিল। খালিস্তানি কার্যকলাপে পাক মদদের অভিযোগে। তবে কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এখনো সংঘর্ষ বিরতি আছে। কাশ্মীরের পরিস্থিতিটাও কী দাঁড়ায়, পাকিস্তানের ভূমিকা সেখানে কী হয়, সেগুলোও নজর রাখা ভারতের একটা অত্যন্ত বড় অগ্রাধিকার। কাজেই এ বছরই পাকিস্তানে আরো অনেক ঘটনা ঘটবে—এমনটাই আশা ও আশঙ্কা। আর সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ-ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে নয়াদিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে।


লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে