শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

একটা সময় ছিল যখন ভারতের সংবাদমাধ্যম পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের চড়াই-উতরাই নিয়ে অনেকটাই ব্যস্ত থাকত। এখনো মনে আছে, অটল বিহারি বাজপেয়ির সঙ্গে জাতিসংঘের সাধারণ সভা অধিবেশন কাভার করতে গেছি, তখন নিউ ইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের দপ্তরে পারভেজ মোশাররফের সঙ্গে অটল বিহারি বাজপেয়ির মুখোমুখি দেখা হয়ে যাবে কি না, একটা করমর্দনের ছবি হতে পারে কি না, তা নিয়ে আমাদের কত গবেষণা, কত ছোটাছুটি! সেই সময় অটল বিহারি বাজপেয়ির মিডিয়া উপদেষ্টা অশোক ট্যান্ডন আমাদের একবার বলেছিলেন, ভারতের সংবাদমাধ্যমের বড় রোমান্টিক বিষয় হলো ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক। ১৯৪৭ সালের পর থেকে এখনো আমরা সেই বিষয়টা ভুলতে পারি না। আমি বাঙালি সাংবাদিক।

দিল্লিতে ৪০ বছর কর্মরত। একটা কথা আজ বলতে বাধ্য হচ্ছি, ভারতের সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম যতটা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে নিউজপ্রিন্ট খরচা করেছে, ততটা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে মাথা ঘামায়নি। ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে তিনটা পুরোপুরি যুদ্ধ হয়েছে। কারগিল ধরলে চারটা।

তবু ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কটা তৈলাক্ত বাঁশে একটা বানরের ওঠা-নামার মতো। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর নরেন্দ্র মোদিও চেষ্টা করেছিলেন। একবার ব্যর্থ হতেই তিনি কিন্তু আর পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় খুব বেশি শক্তি ব্যয় করেননি। আর এখন এমন অবস্থা হয়েছে পাকিস্তান এতটাই নিঃসঙ্গ, এতটাই অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত, গোটা পৃথিবীর কাছে এতটাই একঘরে হয়ে গেছে যে আজ ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেরও উৎসাহ চলে গেছে।

একটা সময় সার্কের বৈঠক হতো। তাতে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কটা এত ডমিনেট করত যে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র যারপরনাই অসন্তুষ্ট হতো। বলত, পাকিস্তান আর ভারতের সম্পর্কের জন্য গোটা সার্কের অভিমুখ, উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে।

এখন তো সময় বদলে গেছে। সার্কের জায়গায় বিমসটেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে; যদিও পশ্চিমা বিশ্ব বিমসটেককেও অপ্রাসঙ্গিক করার চেষ্টা করছে।

সম্প্রতি ফ্রান্স বিমসটেকের আমন্ত্রিত হতে চেয়ে অবশ্য আমেরিকার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। পশ্চিমা দেশেও ফ্রান্স নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। সেই প্রসঙ্গ থাক। আমরা ইতিহাস ছেড়ে আজকের প্রসঙ্গে আসি। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরে দুই দেশের মধ্যে যে যৌথ বিবৃতি গৃহীত হয়েছে, সেখানে সরাসরি পাকিস্তানের সন্ত্রাস সম্পর্কে যে কথা বলা হয়েছে, তাতে পাকিস্তান যারপরনাই অসন্তুষ্ট, ক্ষুব্ধ। এতটাই ক্ষুব্ধ যে পাকিস্তানের মুখপাত্র প্রকাশ্যে আমেরিকার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। বলা হয়েছে, যখন পাকিস্তান নিজে সন্ত্রাস দমনে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, তখন এ ধরনের বিবৃতি অনভিপ্রেত।

স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর ‘কর্মযোগ’ গ্রন্থে বলেছিলেন, মানুষের চরিত্র হচ্ছে মানুষের কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। অর্থাৎ আমরা যা কাজ করি, তার মধ্য দিয়েই আমাদের চরিত্র গড়ে ওঠে। আমার মনে হয়, একটা রাষ্ট্রের চরিত্রও একজন ব্যক্তির মতো তার কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। পাকিস্তানের আজ যে এই পরিস্থিতি, সেটাও তার কৃতকর্মের ফল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তান যে আচরণ করেছে ভারতের সঙ্গে, এমনকি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, তার কারণ বিশ্লেষণ করলে জানা যায়, যেটা বারবার স্মরণ করা কর্তব্য, পাকিস্তান সেই পূর্ব পাকিস্তান নিয়েও কী করেছে? পাকিস্তান তার নিজের যোগ্যতা খুইয়েছে।

ওসামা বিন লাদেন নিধনের সময়েও আমেরিকা পাকিস্তানে ঢুকে পড়ে ওসামাকে হত্যা করেছে। মার্কিন গোয়েন্দারা সব তথ্য সংগ্রহ করেছে। এখনো অনেকে বলেন, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত পাকিস্তানকেও তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ওবামা সব তথ্য দেননি। পাছে ওসামাকে পালিয়ে যেতে আইএসআই সাহায্য করে।

পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন এতটাই খারাপ যে পাকিস্তানের কাছে অস্ত্র কেনারও পয়সা নেই। তাদের অস্ত্রগুলো পুরনো হয়ে গেছে। চীনের কাছ থেকে নেওয়া অস্ত্র গুণগতভাবে উৎকর্ষ নয়। আমেরিকার কাছে তারা অস্ত্র চাইছে। আমেরিকা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, পুরনো চুক্তি অনুযায়ী তাদের যেটুকু অস্ত্র পাওয়ার, সেটুকু তারা পাবে। নতুন চুক্তি আমেরিকা তাদের সঙ্গে করবে না। আইএমএফের ঋণের জন্য আমেরিকার কাছেই তারা হাত পেতেছে। পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল বাজোয়ার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে প্রতিরক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ভারতের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা শুরু করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। এখন এমন অবস্থা যে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান আলোচনায় বসার জন্য ব্যস্ত। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির যে কূটনীতি, তাতে আবাহনও নেই, বিসর্জনও নেই। অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদি এ কথা বলছেন না যে তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো দিন আলোচনা করবেন না। আবার তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করতে খুব ব্যস্ত—এমন মনোভাবও প্রকাশ করছেন না। যেটুকু প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় সূত্রে জানতে পেরেছি, প্রধানমন্ত্রী এখন প্রথমে কাশ্মীরে নির্বাচন করতে চাইছেন। সে ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নির্দেশও দিয়েছেন। অমিত শাহ কাশ্মীরে গিয়ে সেখানকার রাজ্যপাল মনোজ সিনহা এবং স্থানীয় অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

এ বছরই কাশ্মীরে নির্বাচন হওয়ার কথা। দ্বিতীয়ত, সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক জুলাই মাসে। সে বৈঠকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর আসার কথা। সেটা বহুপক্ষীয় বৈঠক। সুতরাং সেখানে পাকিস্তানও অন্যদের মতো আমন্ত্রিত। কিন্তু পাকিস্তানের সঙ্গে সেই সম্মেলনে আলাদা করে ভারতের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম। এখন পর্যন্ত কর্মসূচিতে নেই। সুতরাং নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানকে অহেতুক গুরুত্ব প্রদান করতে রাজি নন। পাকিস্তানকে তিনি আলোচনার বাইরে নিয়ে গেছেন। পাকিস্তান এখন অসহায় এবং একঘরে।

আমি সব সময় বলি, ১৯৪৭ সালের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশ—এই দুই রাষ্ট্র এবং তার যে ইতিহাস, সেটা যেন ‘এ টেল অব টু কান্ট্রিজ’। এটা বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, দুটি দেশ কিভাবে ভিন্ন পথে এগিয়েছে এবং তারা কিভাবে আর্থিক অগ্রগতির পথে গেছে। বাংলাদেশেও মৌলবাদীদের দাপট আছে। বাংলাদেশেও পাকিস্তান বাংলাদেশের জমিকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের চেষ্টা করেছে। তার জন্য পাকিস্তানের পছন্দের রাজনৈতিক দল আছে। সর্বোপরি চীনের ছাতার তলায় থেকে এসব কাজ করার একটা প্রবণতা অতীতে দেখা দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব রাষ্ট্রের সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক রেখে ধর্মনিরপেক্ষ পথে হেঁটেছেন এবং সন্ত্রাস দমনে বিশ্বাসযোগ্য নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন; যেটা করতে পাকিস্তান ব্যর্থ হয়েছে। আর তাই আজ যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খড়্গহস্ত পাকিস্তানের বিষয়ে, তখন পাকিস্তানের গোসসা প্রকাশ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। কিন্তু তাতে বিশ্ব কূটনীতিতে বড় কোনো হেরফের হবে না।

জুলাই মাসের সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকের চেয়েও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেপ্টেম্বরের জি২০ সম্মেলন। তার কারণ জি২০ সম্মেলনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আসবেন। আসবেন চীনের শি চিনপিং। সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকে নয়; কিন্তু জি২০-এর বৈঠকে বাংলাদেশ বিশেষভাবে আমন্ত্রিত। মোদির মার্কিন সফরের পর জি২০ সম্মেলন আরো তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই উপমহাদেশে, বিশেষ করে এই উপসাগরীয় বিশ্বরাজনীতিতে এখন সবাই সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আর সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসা মানে এই এলাকার বিষয় নিয়েও আলোচনা হবে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ সম্পর্কে যে অবস্থান, তাতে ভিসানীতি নিয়ে যে কঠোর মনোভাব প্রদর্শিত হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে তার প্রতিবাদ এসেছে। শেখ হাসিনা নিজে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে যথেষ্ট সোচ্চার হয়েছেন বাংলাদেশের সংসদে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন বাইডেনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন, তখন তিনি বাংলাদেশের নাম করে আলোচনা করেননি। কেননা সেটা প্রথা নয়, তৃতীয় কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে রাষ্ট্রপ্রধানরা আলোচনা করেন না। যেমন—বাইডেন চীন আর রাশিয়া নিয়েও মোদির সঙ্গে আলোচনা করেননি। কিন্তু জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সে আলোচনাগুলো হয়, যে আলোচনাগুলো সাধারণভাবে রাষ্ট্রপ্রধানরা পথনির্দেশিকা তৈরি করে দেন। সেই পথনির্দেশিকায় ভারত জানিয়ে দিয়েছে যে বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু করা উচিত নয়, যেখানে ভারতের সার্বভৌম স্বার্থ এই অঞ্চলে বিঘ্নিত হয়। জি২০ সম্মেলন এই ঐক্যকে আরো দৃঢ় করবে। কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক তুলনামূলকভাবে অনেক কম মিডিয়া অ্যাটেনশন পাচ্ছে। তার কারণ ভারতও এই বৈঠকটি এতটা গুরুত্ব দিতে চায় না, যাতে জি২০ সম্মেলন কোনোভাবে ব্যাহত হয়।

ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ—এই তিনটি দেশই এখন পাকিস্তানের ওপর কড়া নজর রেখেছে যে পাকিস্তানের কী পরিস্থিতিটা দাঁড়ায়। ইমরান খান শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়া হবেন কি না, তাঁর ভবিষ্যৎ কী, তাঁর দলের ভবিষ্যৎ কী, সেটা দেখার। ইমরান খানের জনসমর্থন আছে, সেটা অস্বীকার করা যায় না। তাই ইমরান খানের বিষয়ে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত কী অবস্থান নিতে পারে, পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট, পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন কী ভূমিকা নেয়, সেটা দেখার বিষয়। দ্বিতীয়ত, নওয়াজ শরিফের কন্যা পাকিস্তানে এসে গেছেন। নওয়াজ শরিফ লন্ডনে আছেন। শোনা যাচ্ছে, নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে আসতে পারেন। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়েই তিনি ফিরে আসতে পারেন। নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে এলে তাঁর ভাই সরে গিয়ে নওয়াজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রিত্বের পদ দেবেন কি না। তার কারণ নওয়াজ শরিফ নিজে আরো অনেক শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব। পাকিস্তানের আর্থিক চূড়ান্ত সংকটে নওয়াজ শরিফের মতো পোড় খাওয়া রাজনেতা আবার দায়িত্ব নিলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত কি একটু তুলনামূলকভাবে খুশি হবে? এ প্রশ্নগুলো এখন আলোড়িত হচ্ছে। নওয়াজ শরিফ এলে নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানের সঙ্গে একটা ন্যূনতম আলোচনার প্রক্রিয়া কি আবার শুরু করবেন?

এগুলো সবই কিন্তু এখনো ভবিষ্যতের জিম্মায়। এদিকে ভারতে খালিস্তানি আন্দোলন বেড়েছে। খালিস্তানি কার্যকলাপ কানাডায়, লন্ডনেও বাড়ছে। পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে ভারত সন্দিগ্ধ। ভারতে কর্মরত পাকিস্তানের কূটনীতিককে নয়াদিল্লি সম্প্রতি ডেকে পাঠিয়েছিল। খালিস্তানি কার্যকলাপে পাক মদদের অভিযোগে। তবে কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এখনো সংঘর্ষ বিরতি আছে। কাশ্মীরের পরিস্থিতিটাও কী দাঁড়ায়, পাকিস্তানের ভূমিকা সেখানে কী হয়, সেগুলোও নজর রাখা ভারতের একটা অত্যন্ত বড় অগ্রাধিকার। কাজেই এ বছরই পাকিস্তানে আরো অনেক ঘটনা ঘটবে—এমনটাই আশা ও আশঙ্কা। আর সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ-ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে নয়াদিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে।


লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর