শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩১, বৃহস্পতিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৩

বসুন্ধরা কিংসের দৃষ্টি আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা কিংসের দৃষ্টি আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে

স্বাধীন বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে ‘পাইওনিয়ার’ হিসেবে প্রথম ‘করপোরেট কালচার’ ও পেশাদার মোড়কে মোড়ানো ফুটবল দল বসুন্ধরা কিংস। দলটির মাঠে আত্মপ্রকাশের পেছনে আছেন বৃহৎ ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ক্রীড়াপিপাসু চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের খেলার প্রতি উৎসাহ, আগ্রহ ও ভালোবাসা। বাবা থেকে শুরু করে সন্তানরা সবাই স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। ফুটবলকে দেশে ও দেশের বাইরে দেখতে চান ভালো অবস্থায়।

দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলাটি ঘিরে আছে তাঁদের ভিশন—নির্দিষ্ট লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। বসুন্ধরা পরিবারের সব সদস্যের রক্তে মিশে আছে খেলাধুলা।
‘ভালো বিদেশি ও দেশি খেলোয়াড়দের নিয়ে যদি দল গঠন করা সম্ভব হয় তা হলে দর্শকরা করপোরেট প্রতিষ্ঠানের দলের খেলা মাঠে দেখতে আসবে, এতে মাঠ প্রাণ ফিরে পাবে’—বসুন্ধরা গ্রুপের চৌকস কর্মযোগী, যিনি ফুটবল অন্তপ্রাণ, অবসর পেলেই মাঠে খেলতে নামেন এবং খেলাটা উপভোগ করেন, ইমরুল হাসানের এই বক্তব্যে আস্থা রেখেই গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের ‘সবুজ সংকেতের’ মাধ্যমেই বসুন্ধরা কিংস বড় মাঠে দাপটের সঙ্গে যাত্রা শুরু করে। ‘জেনেরিক’ দল হিসেবে নয়, প্রথম থেকেই বসুন্ধরা কিংসকে ‘ভ্যালু অ্যাডেড’ একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে শৃঙ্খলার সঙ্গে কাজ করা হয়েছে।

দেশের ফুটবলে ক্লাব সংস্কৃতিতে ‘হোমওয়ার্ক’-এর মাধ্যমে উদ্যোগ গ্রহণের উদাহরণ এটাই প্রথম।
বসুন্ধরা কিংসের দৃষ্টি আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনেবসুন্ধরা কিংসের স্লোগান হলো ‘ইড়ত্হ ঃড় নবধঃ’—‘জন্ম জয়ের জন্য’। জয় তো শুধু মাঠের লড়াইয়ে নয়, ফুটবলের উন্নয়নে সব প্রতিবন্ধকতার বিপক্ষেও। কিংসের জয় মানে ভালো ফুটবলের জয়।

ফুটবলে নতুন সংস্কৃতির বিকাশ। বসুন্ধরা গ্রুপের দল ‘বসুন্ধরা কিংস’ প্রথম থেকেই দেশের ফুটবলে অন্য অংশীদারদের সঙ্গী করে আলোর পথ ধরে হাঁটতে চেয়েছে। ক্লাব হিসেবে মাঠে অংশগ্রহণ করেই সব দায়িত্ব পালন সম্পন্ন করেনি, দেশের ফুটবল চর্চা চাঙ্গা করার জন্য গ্রুপ বিভিন্ন স্তরের সব ফুটবল লীগ ও টুর্নামেন্টের পৃষ্ঠপোষকতা করছে। বসুন্ধরা চেয়েছে, প্রথম থেকেই দেশের ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রেরণা হতে!
পাঁচ বছরে আটটি ট্রফি জয়। এর মধ্যে ২০১৯-২০ মৌসুমে করোনা মহামারির কারণে খেলা পরিত্যক্ত হয়েছে।

একনাগাড়ে চার মৌসুম প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা দখলে রাখার অসাধারণ সাফল্য। ২০২২-২৩ মৌসুমে বসুন্ধরা কিংস চতুর্থবারের মতো প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা জয়ের পর ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বসুন্ধরা কিংসকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন। বাফুফের প্রেসিডেন্টের কাছে প্রেরিত অভিনন্দনপত্রে তিনি লিখেছেন, ‘পুরো দলের কঠোর পরিশ্রম, প্যাশন ও নিষ্ঠা না থাকলে এই শিরোপা অর্জন সম্ভব হতো না। সবাই এ নিয়ে গর্বিত হতে পারে। এই অসাধারণ অর্জনের সঙ্গে জড়িত সবাইকে আমার অভিনন্দন।’
ফুটবলের দৌলতে দেশের বাইরের জগৎ বসুন্ধরা গ্রুপ সম্পর্কে জানতে পারছে। কিংস ক্লাব বসুন্ধরার জন্য বিশাল ব্র্যান্ডিং। সচেতন মহল এ বিষয়টি গুরুত্ব ও আগ্রহের সঙ্গে লক্ষ করে। ভারতের বেঙ্গালুরুতে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ১৪তম সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের স্পন্সর ছিল বসুন্ধরা গ্রুপ। তারা চ্যাম্পিয়নশিপের নামকরণ করেছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩’।

গত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে মালয়েশিয়ার পেনাংয়ে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন দেশ থেকে আমন্ত্রিত স্পোর্টস কলামিস্ট, ফুটবল লেখক ও বিশ্লেষকদের ওয়ার্কশপে ‘কেস স্টাডির’ একটি সেশনে পেশাদার ফুটবলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণের মাধ্যমে সুস্থ পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বসুন্ধরা গ্রুপের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ফুটবলে ক্লাব পর্যায়ে শত শত কোটি অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স, আন্তর্জাতিক মানের নিজস্ব স্টেডিয়াম সব রকম সুযোগ-সুবিধাসমৃদ্ধ এবং বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় কাঠামো তৈরি আর কোনো দেশে কোনো ক্লাব পর্যায়ে কেউ করেনি। আন্তর্জাতিক মানের কাঠামো নির্মাণের মাপকাঠিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে দেশের বাইরে। বসুন্ধরা কিংসের অত্যাধুনিক এই স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ম্যাচ এবং বিভিন্ন টুর্নামেন্ট ও চ্যাম্পিয়নশিপের খেলা আয়োজন করা সম্ভব হবে। পেশাদার ফুটবলের জন্য এএফসি ও ফিফার সব ধরনের ‘রিকোয়ারমেন্ট’ বাংলাদেশে প্রথম দল হিসেবে শতভাগ পূর্ণ করেছে শুধু বসুন্ধরা কিংস।

বসুন্ধরা কিংস বাংলাদেশ থেকে প্রথম দল হিসেবে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লীগে দেশের প্রতিনিধিত্ব করবে। প্লে-অফ ম্যাচে ১৫ আগস্ট শারজাহ স্টেডিয়ামে খেলবে একঝাঁক খ্যাতিমান তারকা খেলোয়াড় নিয়ে গঠিত শক্তিশালী শারজাহ এফসির বিপক্ষে। গ্রুপ পর্বে যেতে হলে বিজয়ী দলকে আরেকটি ‘প্লে-অফ’ পার হতে হবে। সেটি আগামী ২২ আগস্ট ইরানের ‘ট্রাক্টর’ ক্লাবের বিপক্ষে। এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লীগ সব সময়ই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। এখানে লড়াই হাড্ডাহাড্ডি। বসুন্ধরা  কিংসের জন্য অংশগ্রহণ বড় একটি চ্যালেঞ্জ। সঠিক পজিশনে সঠিক খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত করে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছে ক্লাব। কোচ অস্কার ব্রুজোন প্রথম থেকেই আছেন দলের সঙ্গে। তিনি পেরেছেন দলের সব খেলোয়াড় নিয়ে এক সুতোয় মালা গাঁথতে। ব্রুজোন ইতিবাচক টেকনিক্যাল পারসন। ক্লাব পরিচালনা পরিষদ তাঁর ওপর আস্থা রেখেছে।

নতুন ক্লাব হিসেবে মাঠে নেমে সফলতার মুখ দেখেছে বসুন্ধরা কিংস। ঘরোয়া ফুটবলে জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী দলগুলোকে পেছনে ফেলে কিংস এগিয়ে চলেছে। কিংসের সফলতার পেছনে আছে পেশাদার নির্বাহীদের দ্বারা ক্লাব পরিচালনা। এই দক্ষ জনশক্তি তাদের অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা, নতুন চিন্তা-ভাবনা ও শৃঙ্খলার মাধ্যমে দল পরিচালনা করার ক্ষেত্রে অঙ্গীকারবদ্ধ। কিংসের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপের ম্যানেজমেন্টের সব ধরনের সহযোগিতা ক্লাব পরিচালনার ক্ষেত্রে। তাদের লক্ষ্য একটাই, সবার প্রচেষ্টায় জেগে উঠুক দেশের ফুটবল।

ধারাবাহিকতার সঙ্গে ঘরোয়া ফুটবলে শিরোপা জয়, দলে ভালো কার্যকরী বিদেশি খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্তি ক্লাবের সমর্থক ও ভক্ত বাড়াতে সাহায্য করছে। একটি দীর্ঘ সময় ধরে দেশের ফুটবলে দুটি আবেগময়ী নাম ছিল মোহামেডান স্পোর্টিং ও আবাহনী। এখন দুটি নামের সঙ্গে আরেকটি আবেগময়ী নাম সংযুক্ত হয়েছে—বসুন্ধরা কিংস। ভালো খেলা উপহারের মাধ্যমে ফুটবল মাঠে আবার দর্শক ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কিংসের সভাপতির কথা হলো, প্রচুর অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে বিদেশি নামি খেলোয়াড় আনলেই শিরোপা জেতা যায় এই ধারণা ভুল। আসল বিষয়টি হলো পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স। মনে রাখতে হবে, স্ট্রাইকাররা গোল করে আর শিরোপা জেতায় ডিফেন্ডাররা। হাতে খেলা বাকি থাকতে বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন হয়েছে (২০২২-২৩) চতুর্থবারের মতো। এটা সম্ভব হয়েছে সেরা দল হিসেবে, সেরা খেলোয়াড় দলে আছে বলে নয়।

পূর্ব পাকিস্তান থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ। ১৯৪৮ থেকে ২০২৩। ৭৫ বছর। সর্বোচ্চ পর্যায়ে ফুটবলে নতুন দল হিসেবে প্রথমবারের মতো লীগ খেলতে নেমে একনাগাড়ে পর পর চার মৌসুম শিরোপা জিতে এক অনন্য নতুন ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে দেশের বৃহত্তর করপোরেট গ্রুপ বসুন্ধরার পৃষ্ঠপোষকতায় ফুটবল দল বসুন্ধরা কিংস। ঘটনাবহুল ঢাকার ফুটবল লীগে গত ৭৫ বছরের ইতিহাসে একমাত্র বসুন্ধরা কিংস ছাড়া আর কোনো ফুটবল ক্লাব এ ধরনের গৌরবে গৌরবান্বিত হতে পারেনি। আরেকটি বিষয় এখানে উল্লেখ করতে চাই, অখণ্ড ভারতবর্ষে ঢাকার ফুটবল লীগ শুরু হয়েছে ১৯১৫ সালে। ১৯১৫ থেকে ২০২৩। ১০৮ বছর। এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে নবাগত দল হিসেবে প্রথমবার খেলতে নেমে একমাত্র বসুন্ধরা কিংস ছাড়া আর কোনো ফুটবল ক্লাব একনাগাড়ে চার মৌসুম চ্যাম্পিয়ন হয়ে ইতিহাসে নাম লেখাতে পারেনি।

বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট ইমরুল হাসান জানিয়েছেন, তাঁদের তিন বছর মেয়াদি পরিকল্পনার অনেক কিছুই এরই মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে, যা সচেতন মহলের অজানা নয়। ঢাকার ফুটবল লীগে অনন্য ইতিহাস সৃষ্টি সম্ভব হয়েছে। এখন দলের লক্ষ্য কলকাতার ফুটবল লীগ। এই লীগে প্রথমবারের মতো খেলতে নেমে মোহামেডান স্পোর্টিং ১৯৩৪ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত একনাগাড়ে টানা পাঁচ বছর শিরোপা জিতেছে। বাংলাদেশে বসুন্ধরা কিংস প্রথমবারের মতো খেলতে নেমে (২০১৮-১৯) টানা শিরোপা জিতেছে চারবার। এখন  লক্ষ্য হলো ২০২৩-২৪ মৌসুমে পাঁচবারের মতো শিরোপা জিতে কলকাতা মোহামেডানের রেকর্ডের সমকক্ষ হওয়া এবং পরের ২০২৪-২৫ সালে ষষ্ঠবারের মতো জিতে উপমহাদেশের ফুটবলে নতুন একটি রেকর্ড সৃষ্টি। বসুন্ধরা কিংস সব সময় স্বপ্ন দেখে এবং বড় স্বপ্ন দেখে। তিন বছর মেয়াদি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ক্ষেত্রে যে বিষয়টিকে এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব হচ্ছে সেটি হলো নিজস্ব একাডেমির কার্যক্রম শুরু করা। স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মধ্যে নিজস্ব স্টেডিয়ামের কাছে একাডেমিক বিল্ডিং নির্মাণের কাজ চলছে। এই অবকাঠামোর কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন বয়সভিত্তিক দল নিয়ে কাজ শুরু হবে। বিদেশি কোচ দিয়ে বয়সভিত্তিক দলকে দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এতে বসুন্ধরা কিংসের পাইপলাইনে ভালো স্থানীয় খেলোয়াড়ের সমস্যা আর থাকবে না। এ ছাড়া পেশাদার ফুটবলে তৈরি খেলোয়াড়কে অন্য ক্লাবেও বিক্রি করতে পারবে। একাডেমির খেলোয়াড়রা পরিপক্ব হবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ
শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে নারী ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে নারী ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে পাচারকালে ধনেশ পাখি উদ্ধার
পাহাড়ে পাচারকালে ধনেশ পাখি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা
পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে মাটি পরিবহনের সময় ৪০ ট্রাক্টর জব্দ করলো সেনাবাহিনী
নাটোরে মাটি পরিবহনের সময় ৪০ ট্রাক্টর জব্দ করলো সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে লবণ পানির আগ্রাসন থেকে মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
বাগেরহাটে লবণ পানির আগ্রাসন থেকে মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অফিসের নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচন অফিসের নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ
‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত
এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক
সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক

নগর জীবন

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু

নগর জীবন

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস

নগর জীবন

রাজধানীতে চোরাই পিকআপসহ গ্রেপ্তার ১
রাজধানীতে চোরাই পিকআপসহ গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

নগর জীবন

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে
নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে

দেশগ্রাম

কখন কিট আসবে জানে না স্বাস্থ্য বিভাগ
কখন কিট আসবে জানে না স্বাস্থ্য বিভাগ

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

নগর জীবন

কান্তজীউ মন্দিরে মিলনমেলা পুণ্যার্থীদের
কান্তজীউ মন্দিরে মিলনমেলা পুণ্যার্থীদের

দেশগ্রাম

এক দিনেই হাসপাতালে ২৮৮ ডেঙ্গুরোগী
এক দিনেই হাসপাতালে ২৮৮ ডেঙ্গুরোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা