শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩

অংশীদারি আরো গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
অংশীদারি আরো গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

গত ৮ জুলাই কালের কণ্ঠের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হওয়া একটি প্রতিবেদনের শিরোনামটিকেই আজকের লেখার শিরোনাম হিসেবে বেছে নিয়েছি। শিরোনামে উল্লিখিত লক্ষ্য নিয়ে আজ ১১ জুলাই থেকে চার দিনের গুরুত্বপূর্ণ এক সফরে বাংলাদেশে এসেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে আছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তা বিষয়ক আন্ডারসেক্রেটারি উজরা জেয়া। সঙ্গে আছেন আরেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া শাখার অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু, যিনি গত জানুয়ারি মাসে একবার বাংলাদেশ সফর করে গেছেন।

এ সপ্তাহের শুরুতে সফরে এসেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধিদল, যারা বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়াদি নিয়ে সব অংশীজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছে। এর দু-তিন দিন আগে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব এক দিনের জন্য বাংলাদেশ সফর করে গেছেন।

অংশীদারি আরো গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্রগত ১৪ বছরে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামগ্রিকভাবে যে উচ্চতায় উঠেছে, তাতে উত্তাল বৈশ্বিক পরিস্থিতিতেও সব আগামী ও বর্তমান পরাশক্তিগুলোর জন্য এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নীতিনির্ধারণে বাংলাদেশ যেভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনুঘটক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, তা একাধারে যেমন মর্যাদার বিষয়, তেমনি একই সঙ্গে রাষ্ট্রের সক্ষমতার পরিচায়ক। অক্ষমের কোনো মূল্য থাকে না, কেউ খোঁজ নেয় না।


যে দেশকে একসময় আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে বলা হতো পরবর্তী আফগানিস্তান, সেখানে আজ অভাবনীয় পরিবর্তন ঘটেছে, বিশ্বব্যাপী এক বিশাল সম্ভাবনার অপর নাম এখন বাংলাদেশ। খ্যাতিমান কলামিস্ট নিকোলাস ক্রিস্টফ ২০২১ সালের ১০ মার্চ নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক নিবন্ধে উল্লেখ করেছেন, বৈশ্বিক দারিদ্র্য মোচনে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট বাইডেন কাজ করতে চাইলে বাংলাদেশের দারিদ্র্য মোচনের মডেলটি গ্রহণ করতে পারেন।
বৈদেশিক সম্পর্কের বেলায় বাংলাদেশের মৌলিক নীতি সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়। জাপানের সঙ্গে সম্প্রতি কৌশলগত সম্পর্ক স্থাপনের মধ্য দিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে।

চলমান বৈশ্বিক যুগে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ধ্রুপদি সার্বভৌমত্বের সংজ্ঞা এখন আর কার্যকর নয়। এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের স্বার্থ এখন মিলেমিশে একাকার। ইউক্রেনের ন্যাটো জোটে যোগ দেওয়া অথবা না দেওয়া নিয়ে যে যুদ্ধ তার পরিণতিতে সারা বিশ্ব আজ চরম ভোগান্তিতে আছে। উদারনৈতিক মূল্যবোধসংবলিত এবং সন্ত্রাস, জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশ শুধু নিজস্ব উন্নয়নের জন্য নয়, পুরো অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য আবশ্যক। আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ, ক্রস বর্ডার টেররিজম, উগ্রবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদমুক্ত দক্ষিণ এশিয়া নির্মাণে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে, যেটি সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে আলোচনায় এসেছে।

গত ২০ জুন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল উল্লিখিত বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। একজন সাংবাদিকের প্রশ্ন ছিল, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও প্রধানমন্ত্রী মোদি দক্ষিণ এশিয়ায় ক্রস বর্ডার টেররিজম, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবিরোধী যে অবস্থান ঘোষণা করেছেন এবং সেটি প্রতিরোধে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে যেভাবে একমত হয়েছেন, তাতে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে বাংলাদেশের বিগত একসময়ের যে রিজিম সহযোগিতা ও সমর্থন দিয়েছে, তাদের বাংলাদেশে আবার ক্ষমতায় ফিরে আসা-না আসা নিয়ে দুই নেতার মধ্যে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না। উত্তরে প্যাটেল রিজিম বিষয়টি ঊহ্য রেখে বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ায় ক্রস বর্ডার টেররিজম রোধে সব পন্থা ও কৌশল অবলম্বনে দুই নেতা একমত হয়েছেন এবং এ ক্ষেত্রে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গিই হবে মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গি। সমগ্র এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি ও কৌশল বাস্তবায়নে সহযোগী হিসেবে ভারতের অপরিহার্যতা সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে নরেন্দ্র মোদির রাষ্ট্রীয় সফরের মধ্য দিয়ে আরেকবার বোঝা গেছে।
অন্যদিকে ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই জননিরাপত্তাসহ ভূ-খণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় একটি স্থিতিশীল, জঙ্গি সন্ত্রাসমুক্ত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ ভারতের জন্য অপরিহার্য। এ ব্যাপারে ভারতের সব রাজনৈতিক দল, থিংকট্যাংক ও সুধীসমাজ একমত। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির কারণে সব বিদেশি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বাংলাদেশ থেকে উত্খাত হয়েছে। পরিপূর্ণ শান্তি ফিরে এসেছে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব রাজ্যে। আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী উলফার প্রধান অরবিন্দ রাজখোয়া ২০১১ সালে পত্রিকার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ২০০৪ সালের এপ্রিল মাসে অস্ত্রের একটি চালান চট্টগ্রামে ধরা পড়লেও পাকিস্তানের পৃষ্ঠপোষকতা ও তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের সহায়তায় উলফা তার আগেও বেশ কয়েকটি অস্ত্রের চালান পেয়েছে। রাজখোয়ার এই বক্তব্য দৈনিক হিন্দুস্তান টাইমসের সূত্রে বাংলাদেশের একটি প্রধান দৈনিকে প্রকাশিত হয় ২০১১ সালের ৮ আগস্ট।

ভারত, চীন, যুক্তরাষ্ট্রসহ সবাই নিজ নিজ স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে চাইবে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এ কথা কারো বলার সুযোগ নেই যে অমুক দেশের সঙ্গে তোমরা সম্পর্ক রেখো না বা কমিয়ে দাও। অথবা বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো শর্ত বা দাবি কেউ করলে তা বাংলাদেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না, যে কথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বারবার দৃঢ়ভাবে উল্লেখ করেছেন।

মুক্তিযুদ্ধের সময় মার্কিন প্রশাসন বিরুদ্ধে থাকলেও সে দেশের জনগণ ব্যাপকভাবে বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়েছে। ১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদানের পর থেকে গত ৫২ বছরে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্ক বহু শাখা-প্রশাখায় বিস্তৃত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের উন্নয়নের অন্যতম অংশীদার। গত ৫০ বছরে যুক্তরাষ্ট্র আট বিলিয়ন ডলার সরাসরি বিনিয়োগ করেছে বাংলাদেশে। এক কোটি ১৫ লাখ করোনা টিকা বিনা মূল্যে দিয়েছে। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান খাত গার্মেন্ট রপ্তানি সবচেয়ে বেশি হয় যুক্তরাষ্ট্রে, বছরে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ একাডেমিক বছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ছাত্র-ছাত্রী গিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। আমাদের গ্যাস সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রায় শতকরা ৬০ ভাগ কাজ করে মার্কিন কম্পানি শেভরন। ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসার প্রবৃদ্ধি প্রায় শতকরা ৩২ ভাগ। ২০১৮ সালে বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষপিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি সেন্টার থেকে। এ ছাড়া দুই দেশের মধ্যে নিরাপত্তা ও সামরিক সহযোগিতামূলক বেশ কয়েকটি প্ল্যাটফরম রয়েছে।

দুই দেশের সামরিক সদস্যদের প্রশিক্ষণ সহযোগিতাসহ ঢাকার অদূরে রাজেন্দ্রপুরে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল পিস সাপোর্ট অপারেশন সেন্টারে নিয়মিতভাবে অংশ নিচ্ছেন মার্কিন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। বাংলাদেশ নেভির সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ সমুদ্র বিজয় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হয়েছে। সুতরাং আওয়ামী লীগ সরকারের ১৪ বছরে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চরম বিভাজনের সুযোগে জাতীয় নির্বাচন এলেই উন্নয়নের অংশীদার বৃহৎ রাষ্ট্রগুলো নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গির বিবেচনায় অনেক কথা বলে, যা বাংলাদেশের মানুষ পছন্দ করে না। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক পক্ষ যদি অন্তত রাষ্ট্রের অস্তিত্বের মৌলিক ভিত্তির জায়গায় এক থাকত, তাহলে এমন চরম বিভাজনের রাজনীতি থাকত না, বিদেশি কোনো পক্ষও আমাদের নির্বাচন নিয়ে কথা বলার সুযোগ পেত না।

বাংলাদেশের প্রাণভোমরা ও অস্তিত্বের প্রধান নিয়ামক মুক্তিযুদ্ধ। অথচ বড় এক রাজনৈতিক পক্ষ জাতির পিতাকে মানে না, আনুষ্ঠানিক সম্মান দেখায় না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের ঐতিহ্য এবং একাত্তরে যুদ্ধ জয়ের মূল প্রেরণা ও চেতনা জয় বাংলাকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে। এ রকম অদ্ভুত রাজনীতি পৃথিবীর দ্বিতীয় কোনো দেশে নেই। তাই বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বংলাদেশের রাজনীতির কোনো তুলনা চলে না। এ সুযোগটাই যখন বিদেশি পক্ষ নিতে চায়, তখন তার দোষ আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ওপরই বেশি বর্তায়। সুতরাং বাস্তবতা বড়ই কঠিন। এই কঠিনকে বিবেচনায় নিয়েই বাংলাদেশকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুষ্ঠু নির্বাচনের দৃঢ় ঘোষণা দিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়।

কিছুদিন আগে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র প্যাটেল এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বাধা সৃষ্টিকারী সবার জন্য ভিসা নীতি কার্যকর হবে। নির্বাচন কোন সরকারের অধীনে হবে, বাংলাদেশের সংবিধান কী বলে বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইত্যাদি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অবস্থান নেই। কে নির্বাচনে অংশ নিল, আর কে নিল না, তা নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য নেই। তাই মার্কিন প্রতিনিধিদলের যে সফর আজ ১১ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে তাতে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে এবং একই সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদ, উগ্রবাদ, ক্রস বর্ডার টেররিজম রোধকল্পে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ যৌথভাবে কাজ করার ক্ষেত্রগুলো কিভাবে প্রশস্ত করা যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে বলে মনে হয়। সাইড টক বা পার্শ্ব বিষয়ের আলোচনায় বাংলাদেশের নির্বাচনের কথাও আসবে হয়তো। তবে আলোচনাগুলো দ্বিপক্ষীয় হলেও বাস্তবতা ও প্রেক্ষাপটের সূত্রে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ—এই ত্রিমুখী সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়টিও একই সময়ে গুরুত্ব পেতে পারে। মার্কিন প্রতিনিধিদলটি দিল্লি-ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছে, কথা বলেছে ভারতের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গেও। ভারত সফর শেষ করেই দলটি বাংলাদেশে এলো। সব কিছুর একটা সামগ্রিকতা আছে। একক কোনো বিষয় থেকে সামগ্রিক বৃহত্তর স্বার্থই সবার কাছে প্রাধান্য পাবে, এটাই যুক্তির কথা। তাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের এই সফর উভয় দেশের জন্য ফলপ্রসূ হবে—এই প্রত্যাশা করি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর