শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩

বাংলাদেশের কৃষিযন্ত্রের বাজার : সমস্যা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের কৃষিযন্ত্রের বাজার : সমস্যা ও সম্ভাবনা

দুটি বড় চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে পারলে আজকের দিনে কৃষি বেশ লাভজনক। চ্যালেঞ্জ দুটির একটি হচ্ছে- ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত’ আর দ্বিতীয়টি ‘কৃষি শ্রমিকের সংকট’। এ দুটি চ্যালেঞ্জকেই অতিক্রম করতে প্রয়োজন কৃষির যান্ত্রিকীকরণ, তথা কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার। অথচ কৃষি যান্ত্রিকীকরণে আমাদের দেশ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পেছনের সারিতে। তারপরও যেটুকু যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে, সিংহভাগই আমদানিনির্ভর। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের বিভিন্ন সূত্র বলছে, বাংলাদেশে কৃষি যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশের বার্ষিক বাজার প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। যার প্রায় পুরোটাই বিদেশিদের দখলে। ফলে যন্ত্রপাতি আমদানি বাবদ বড় অঙ্কের টাকা চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশগুলোর হাতে। স্থানীয় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান স্বল্প পরিসরে ছোট ছোট কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরি করছে।

গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়। ২০১৬-২০১৭ সাল থেকে প্রায় প্রতি বছরই আমি চীনের এ মেলায় যাই এশিয়া ও বিশ্বকৃষির স্বরূপটা বোঝার জন্য। বৃহৎ কৃষিযন্ত্রের পাশাপাশি ক্ষুদ্রকৃষি যন্ত্রপাতিও ছিল এবারকার মেলার মূল কেন্দ্রে। চীনে যন্ত্র উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন তাদের বাণিজ্য পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়েছে, কুটিরশিল্পের মতো অনেক ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানও নিজেদের মতো করে অনেক চমকপ্রদ ও বিস্ময়কর যন্ত্র উৎপাদন করে চলেছে। বলে রাখি, চীনের কোনো কোনো প্রদেশ রয়েছে যেখানে কৃষির জমি আমাদের মতো খণ্ড খণ্ড। তারা সেসব ক্ষুদ্র কৃষির কথা মাথায় রেখে যন্ত্রপাতি যেমন তৈরি করে, তেমনি বাংলাদেশের মতো এশিয়ার যে দেশগুলোতে ক্ষুদ্র কৃষকের সংখ্যা বেশি তাদের কথাও চিন্তা করে বিস্তৃত করছে ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির বাজার। এবার মেলায় ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির প্রতি আমার বিশেষ খেয়াল ছিল। কারণ প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশের কৃষি খাত টিকিয়ে রেখেছেন প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকরা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় পরিবারগুলো ক্রমেই ভেঙে যাচ্ছে, ফলে বড় ও মাঝারি শ্রেণির কৃষক পরিবারগুলো পরিণত হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক পরিবারে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত ১১ বছরে বড় ও মাঝারি শ্রেণির কৃষক পরিবারের হার অর্ধেকে নেমে এসেছে। দেশের কৃষক পরিবারগুলোর মধ্যে ৯১ দশমিক ৭ শতাংশই ক্ষুদ্র কৃষক পরিবার। পরিবারের মতো কৃষিজমিও খণ্ড খণ্ড হয়ে যাওয়ায় এ দেশে বড় কৃষিযন্ত্র ব্যবহার কঠিন হয়ে পড়ছে। অন্যদিকে নতুন প্রজন্ম কৃষিবিমুখ এবং শহরমুখী হওয়ায় গ্রামে কৃষি শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। তাই আমাদের মতো দেশে ক্ষুদ্র কৃষিযন্ত্রের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে।

আবার গত কয়েক দশকে বেড়েছে কৃষিবৈচিত্র্য। বেড়েছে নতুন নতুন ফসলের চাষ। চীনের কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় রকমারি ফসলের বাহারি সব যন্ত্র। ঘুরে ঘুরে মানুষ নিজের প্রয়োজনীয় যন্ত্রটি খুঁজে নিচ্ছে। মেলায় ঘুরতে ঘুরতে দেখা মেলে অনেক বাংলাদেশি উদ্যোক্তার সঙ্গে। তাদের একজন চুয়াডাঙ্গার জনতা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. ওলি উল্লাহ। অতি সাধারণ একজন লোক। কিন্তু অসাধারণ তার উদ্যোগ। নিজের অদম্য চেষ্টায় তিনি দাঁড় করিয়েছেন তার কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। চীনের বিশাল মেলায় ওলি উল্লাহ বাজারের একটা থলে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তার সাক্ষাৎ পেয়ে জানতে চাইলাম, ‘ভাই, থলের মাঝে কী?’ উত্তর দিলেন, মুগ ডাল। বিস্মিত হলাম, কৌতূহল জন্মাল। এত বড় একটা যন্ত্রপাতির মেলায় ছোট বাজারের ব্যাগে করে কেজিখানিক মুগডাল নিয়ে ওলি উল্লাহ কী খুঁজছেন? কিছুটা আন্দাজ করতে পারি। তারপরও তার কাছ থেকেই জানতে চাই, মুগডাল কেন? বললেন, ‘আপনার একটা অনুষ্ঠানে দেখলাম বরিশালে প্রচুর মুগডাল হয়, কিন্তু ভাঙানোর জটিলতার কারণে কৃষক দাম পায় না। চীনারা তো বহু যন্ত্রপাতি বানায়। দেখি মুগডাল ভাঙানোর ছোট কোনো যন্ত্র পাওয়া যায় কি না। এরা তো ওদের ভাষা ছাড়া আর কোনো ভাষা বোঝে না, তাই সহজে বোঝাতে ডালই নিয়ে আসছি।’ ডাল ভাঙার মেশিন খুঁজতে আমিও সাথী হলাম ওলি উল্লাহর। অনেক খোঁজাখুঁজি শেষে সত্যিকার অর্থেই একটা প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেল, যারা মুগডাল ভাঙানোর ক্ষুদ্র মেশিন তৈরি করেন। তবে মেলার যে জায়গায় তাদের স্টল সেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার মতো সুবিধা নেই বলে হাতে-কলমে দেখতে পারলাম না। কিন্তু ওলি উল্লাহ সাহেব রয়ে গেলেন। বোঝা গেল তিনি এর শেষ না দেখে ছাড়বেন না।

একটা স্টলে বাংলাদেশের অনেক উদ্যোক্তার দেখা পেলাম। সবার সঙ্গে বসে গেলাম। চীনে বসে চীনাদের মেলায় এক টুকরো বাংলাদেশ বানিয়ে মেতে উঠলাম আড্ডায়। আলিম মেশিনারিজের আলিমুল এহসান চৌধুরী, অ্যাগ্রো মেশিনারিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শেখ সাদীসহ বেশ কয়েকজন। আড্ডার বিষয় বাংলাদেশে দেশীয়ভাবে কৃষি যন্ত্রাংশ তৈরিতে কী কী প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।

জানা গেল দেশীয় উৎপাদকরা নানা সংকটের ভিতর আছেন। তাদের জন্য সরকারি সহায়তা তেমন নেই। সরকার মাড়াই মেশিনে ভর্তুকি তুলে দিচ্ছে। ভর্তুকি যেসব যন্ত্রে সেসব যন্ত্র শতভাগ আমদানিনির্ভর। ফলে বিকাশমান এ শিল্প অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে পারে। তাই তারা কৃষিযন্ত্র তৈরিতে ভর্তুকি চান।

এ জন্য একটি নীতিমালা তৈরির দাবিও তাদের রয়েছে। এ খাতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা, প্রচলিত ঋণের সুদহার কমানো ও দেশেই যেসব যন্ত্র উৎপাদন করা সম্ভব, সেগুলো আমদানি বন্ধ করার দাবিও জানান তারা।

আলিমুল এহসান চৌধুরী বলেন, বেসরকারি পর্যায়ে ছোট-বড় মিলে দেশে প্রায় ৭০টি প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিকভাবে কৃষিযন্ত্র তৈরি ও সংযোজনের সঙ্গে জড়িত। এর মধ্যে মাঝারি ও বড় কারখানা ১০ থেকে ১২টি। কৃষি যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের জন্যও বর্তমানে মুনাফার ওপর কর দিতে হয়। করের হার কমাতে হবে। এ খাতে সুদমুক্ত দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা করা উচিত। এ ছাড়া যন্ত্রপাতি তৈরির কর্মীদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। সে জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। চীন সরকার সুপরিকল্পিত নীতিমালায় কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবন ও বাজারজাতকরণকে এগিয়ে নিয়ে এসেছে কাক্সিক্ষত দূরত্বে। আমাদেরও তেমন উদ্যোগ নিতে হবে।

আমাদের বেশ কিছু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আছে কৃষি প্রকৌশলবিষয়ক ইনস্টিটিউট ও কলেজ। প্রতি বছর সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা শেষ করে হাজার হাজার শিক্ষার্থী বের হয়ে আসছে। সংগত কারণেই প্রশ্ন জাগে, তারা কোথায়? তাদের কি আমরা কাজে লাগাতে পারছি না? নাকি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় কোনো ত্রুটি আছে! চীনে কুটিরশিল্পের মতো গড়ে উঠেছে কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠান। সরকার তাদের নীতিগত সহায়তার পাশাপাশি করছে প্রাথমিক বিনিয়োগ। ফলে নতুন নতুন মেশিন যেমন উৎপাদনে তারা আগ্রহী হয়ে উঠছে, সেই মেশিন বিদেশে বিক্রি করে আয় করছে বৈদেশিক মুদ্রা। আগামীর কথা ভেবে আমাদেরও এমন উদ্যোগী হতে হবে।

আগামীর অর্থনীতি বিকশিত হবে কৃষি শিল্পকে ভিত্তি করে। উন্নত দেশগুলো সে সত্যকে উপলব্ধিতে এনে যথাযথ নীতিকৌশল অবলম্বনে এগিয়ে চলেছে সামনের দিকে। বিস্তৃত করছে কৃষি বাণিজ্যের নানান বাজার। কৃষিপণ্যের পাশাপাশি কৃষিযন্ত্র ও প্রযুক্তি রপ্তানি করে আয় করছে বৈদেশিক মুদ্রা। এ ক্ষেত্রে আমাদের তেমন অগ্রসরতা নেই। অন্য দেশগুলো যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত ডিজিটাল প্রযুক্তির কৃষি নিয়ে ভাবছে জোরেশোরে, সেখানে আমরা কৃষির সর্বস্তরে যন্ত্রের ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারিনি। আশার কথা, কৃষিতে নতুন দিন আসছে। প্রযুক্তির কৃষিতে বাড়ছে বিনিয়োগ। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কৃষি যন্ত্রপাতির খাতকে সম্ভাবনাময় করে তোলার এখনই সময়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে