শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩

জাপানিদের জীবন সাধনা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
অনলাইন ভার্সন
জাপানিদের জীবন সাধনা

জাপান বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত দু-তিনটি দেশের একটি। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিল সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ। ৫২ বছরের ব্যবধানে এখন মধ্য আয়ের দেশের কাতারে স্থিতি করার চেষ্টা চলছে। জাপান দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। বাংলাদেশও মুক্তিযুদ্ধের পর পরিণত হয়েছিল ধ্বংসস্তূপে। জাপান রূপকথার ফিনিক্স পাখির মতো ভস্ম থেকে উড়াল দেওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। জাপানের কাছ থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে বাংলাদেশের।  এ প্রেক্ষাপটে জাপানিদের মনোজগৎ নিয়ে আজকের লেখা।

টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসে আমার জাপানি দোভাষী ছিলেন ইসামু শিরাই। সত্তরোর্ধ্ব শিরাই সান (জাপানিরা পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সবাইকে সান সম্বোধন করে থাকে) বাংলাদেশ দূতাবাসের কমার্শিয়াল উইংয়ে ছিলেন প্রায় দেড় যুগ। তার আগে দীর্ঘ ৩৫ বছর আমেরিকান দূতাবাসের ট্রেড উইংয়ে এবং তারপর একটি জাপানি বড় করপোরেশনে আট বছরের কাজ করার আলোকিত অভিজ্ঞতা তাঁর। শুধু দোভাষী নন, জাপানে বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রসারে আর বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ আকর্ষণের কাজে তিনি মূলত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের বিশেষ সহযোগীর ভূমিকাই পালন করতেন। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন বাণিজ্য ডেলিগেশনে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে যারা জাপানে আসতেন তারা সবাই স্বীকার করতেন শিরাই সানের নিবেদিত নিষ্ঠার।

শিরাই সানের দায়িত্ব সচেতনতা ও সযত্ন কর্মপ্রয়াসের মধ্যে জাপানিদের জাত্যভিমান আর ব্যক্তিত্বের পরিচয় যেমন পাই, তার সমন্বয়ধর্মী মানসিকতার মধ্যে অনুসন্ধান করি জাপানিদের জীবন বৈশিষ্ট্যের। বিভিন্ন সময়, পর্যায় ও পরিস্থিতিতে তার আচার-আচরণে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় জাপানিদের মনের কথা অনুসন্ধানে ব্যাপৃত হয়েছি।

জাপানি সমাজে প্রত্যেকের প্রতি প্রত্যেকের রয়েছে সম্মান ও সমীহ। তারা পারতপক্ষে বিবাদ সৃষ্টি পছন্দ করে না। রবীন্দ্রনাথ ‘জাপান যাত্রীর পত্রে’ আজ থেকে ১০৭ বছর আগে যেমনটি লিখেছিলেন- ‘জাপানি বাজে চেঁচামেচি ঝগড়াঝাটি করে নিজের বল ক্ষয় করে না। প্রাণশক্তির বাজে খরচ নেই বলে প্রয়োজনের সময় টানাটানি পড়ে না। শরীর মনের এ শান্তি ও সহিষ্ণুতা ওদের স্বজাতীয় সাধনার একটা অঙ্গ।’ দেউলিয়া হয়ে যাওয়া একটি কোম্পানির কাছে জাপানের একটি পত্রিকার বিজ্ঞাপন প্রকাশ বাবদ কিছু পাওনা বাকি ছিল। কোম্পানিটির নতুন মালিকের কাছে পত্রিকাটি পাওনা দাবি করলে তারা কোনো লিখিত চুক্তি না থাকায় ওই পাওনা পরিশোধে অস্বীকৃতি জানায়। দেউলিয়া হয়ে যাওয়া কোম্পানিটির সঙ্গে বিশ্বাসের ভিত্তিতে বিজ্ঞাপন ছাপা হচ্ছিল। জাপানে অধিকাংশ লেনদেন বিশ্বাসের ভিত্তিতে হয়ে থাকে। এ বিশ্বাস যে কোনো মূল্যে রক্ষাও করা হয়ে থাকে। লেনদেনের পরিমাণ বেশি না হলে সাধারণত লেখালেখিতে যায় না কেউ। লেখালেখি করতে চাইলে অপর পক্ষ মনে করতে পারে যে তাদের বিশ্বাস করা হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে লেনদেন বা ব্যবসা না-ও হতে পারে। আইনের অশ্রয় বা অন্য কোনো বাগবিতন্ডার পদ্ধতিতে না গিয়ে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নিল যে, কোম্পানিটির নতুন মালিকপক্ষের অনুরূপ পরিমাণ বিজ্ঞাপন ভবিষ্যতে বিনামূল্যে প্রকাশ করা হবে যদি তারা বকেয়া পরিশোধে সম্মত থাকে। কোম্পানিটি এতে রাজি হলো। ভবিষ্যতে বিনামূল্যে তাদের বিজ্ঞাপন ছাপা হবে এটি হলো তাদের মুখ রক্ষা। আর পত্রিকাটি দেখল তাদের বকেয়া পাওনার জন্য তারা ভিন্নতর বাড়াবাড়ি বা আইনের আশ্রয় নিলে হয়তো টাকা পেত, কিন্তু কোম্পানিটির সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যেত চিরতরে। এক্ষণে বকেয়া টাকা পাওয়া গেল ভবিষ্যতে বিনামূল্যে কিছু বিজ্ঞাপন ছাপানোর বিনিময়ে। মুখ্য লাভ হলো উভয়ের সন্তোষজনক সম্মতিতে বিষয়টি নিষ্পত্তি ঘটায় উভয়ের মধ্যে ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক সম্পর্ক বজায় থাকল।

আরেকটি উদাহরণ। জাপানে বসবাসকারী বিদেশিদের মধ্যে এক প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হয়। বিদেশি নাগরিকদের ৮টি দল এ ম্যাচে অংশ নেয়। শেষমেশ আফ্রিকা ও আইরিশ দল ফাইনালে যায়। দুই দলের মধ্যে তীব্র প্রতিযোগিতা। খেলার প্রথমার্ধে ফলাফল গোলশূন্য। দ্বিতীয়ার্ধের ১৫ মিনিট পর খেলা হিংস্র আকার ধারণ করে। কানাডিয়ান রেফারি আফ্রিকার এক খেলোয়াড়কে লালকার্ড দেখিয়ে বহিষ্কার করেন। এটি চরম বর্ণবৈষম্যমূলক আচরণ আখ্যা দিয়ে আফ্রিকার খেলোয়াড়রা তীব্র প্রতিবাদে ফেটে পড়ে এবং খেলায় চরম বিশৃঙ্খলা নেমে আসে। আফ্রিকানরা এক পর্যায়ে খেলা বর্জনের হুমকি দেয়। প্রীতি ফুটবল আয়োজক জাপানিরা দেখলেন পুরো ব্যাপারটা অত্যন্ত নাজুক এবং দুঃখজনক পরিস্থিতির দিকে এগোচ্ছে। আফ্রিকানরা দাবি করছে, তাদের খেলোয়াড়কে বহিষ্কার করা যাবে না, পক্ষান্তরে কানাডিয়ান রেফারি তার সিদ্ধান্তে অনড়। পরিস্থিতি সামাল দিতে জাপানি আয়োজকরা এমন একটা সিদ্ধান্তে এলেন যে, রেফারিকে অনুরোধ করা হবে আফ্রিকান দলের ক্ষমা চাওয়ার শর্তে লালকার্ড প্রদর্শনের সিদ্ধান্তটি প্রত্যাহার করতে। আফ্রিকান দলের ক্যাপ্টেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও ক্ষমা চাইলেন এবং প্রতিজ্ঞা করলেন যে তারা বাকি খেলায় বেপরোয়া আচরণ করবেন না। কানাডিয়ান রেফারি তবুও অনড়। আফ্রিকান ক্যাপ্টেন ক্ষমা চাওয়ার শর্ত না মানার হুমকি দিলেন। শেষমেশ আয়োজকদের এক কর্তাব্যক্তি নিজে রেফারির কাছে গিয়ে ক্ষমা চাইলেন- প্রতিপক্ষ আইরিশ দলও রেফারিকে তা মেনে নিতে অনুরোধ করল। রেফারি মেনে নিলেন। খেলা সুন্দর মতো এগিয়ে গেল।

জাপানে কেউই তাদের বিবাদকে চূড়ান্তে নিয়ে যেতে দিতে চায় না। সব সময় চেষ্টা চলে সন্তোষজনক সমাধানে পৌঁছাতে-যাতে সবার মুখ রক্ষা হয়। এমন সিদ্ধান্তে সবাই উপনীত হতে চায় যা বিবাদের সময় সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য বা সবাই সম্মত হয়। প্রত্যেক পক্ষ যেন ভাবে তাদের জয় হয়েছে। কেননা কেউ পরাজিত বা উপেক্ষিত হয়েছে ভাবলে তারা হিংসাত্মক হয়ে উঠতে পারে, যা কাম্য নয়। ব্যক্তির মর্যাদাকে জাপানিরা সম্মান ও সমীহ করতে জানে। তারা কাউকে চূড়ান্তভাবে বৈরী ভাবতে চায় না। বিবাদ-বিসংবাদ কিংবা আলাপ-আলোচনা বা নেগোসিয়েশনে তারা এমন এক পর্যায়ে এসে থামা পছন্দ করে যেখানে সমাধানে পৌঁছানো না গেলেও কিংবা আলোচনা ভেঙে গেলেও যেন সমঝোতা বা ঐকমত্যের সম্ভাবনা পুরোপুরি তিরোহিত না হয়ে যায়। বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী জাপানিরা সব ব্যাপারে সমন্বয় ও সহনশীলতাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে এবং আচার-আচরণে এমন ভাব বজায় রাখে যাতে সবাই তার নিজের অবস্থানে আস্থাবান থাকতে পারে। গৌতম বুদ্ধের আরেক দর্শন হলো দোষে-গুণে মানুষ। একজন মানুষ পুরোপুরি মন্দ নয় আবার তার পক্ষে সম্পূর্ণ ভালো হওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং ভালোমন্দের সমন্বয় সাধনে একজন মানুষের উচিত এটা দেখা যে ভালোর পাল্লা যাতে ভারী হয়। ১০টা ভালো কাজ করে ৮টা মন্দ কাজের সঙ্গে ব্যালান্স করাটাকে তারা গুরুত্ব দেয়।

ব্যালান্স করার ব্যাপারটাকে তারা দৈনন্দিন খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রেও মেনে চলে। জাপানের প্রত্যেক ব্যক্তির জানা আছে প্রতিদিন তার কত ক্যালরির খাবার খাওয়া উচিত। এটা যাতে সে নিয়মিত মেনে চলতে পারে সে জন্য তারা সেট মেনু বা প্যাকেজ খাবার গ্রহণ করে থাকে। জাপানিরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাইরের খাবার খেয়ে থাকে। ঘরে খাবার তৈরিতে সময়, স্পেস ও ইউটিলিটি খরচকে তারা তুলনামূলকভাবে নন-ইকোনমিক মনে করে। প্রতি বেলার মানসম্মত ও মান নিয়ন্ত্রিত খাবার সরবরাহের দোকান যত্রতত্র রয়েছে। এসব দোকানে সেট মেনু বাইরে ডিসপ্লে করা থাকে। মেনডিশ, সাইডডিশ, সবজি, সালাদ, ফল বা মিষ্টি সবই পরিমাণ মতো (প্লাস্টিকের তৈরি হুবহু দেখতে) সেট মেনু বাক্সে সাজানো থাকবে। ডিসপ্লে করা প্রতি সেটে খাবারের দাম এবং এ খাবারগুলোর ফুড ভ্যালু বা ক্যালরির পরিমাণ উল্লেখ করা থাকে। শিরাই সানের বয়স ৭৫ বছর। তাঁর লো প্রেসার, ডায়াবেটিস নেই, ওজন ৫৭ কেজি, উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। চিকিৎসক এসব দেখে বলে দিয়েছেন প্রতিদিন তাঁর এখন ১৯০০-১৯৫০ ক্যালরির খাবার খাওয়া উচিত। শিরাই সান সকালে গরম জাউভাত মিসো স্যুপ, মুলা সেদ্ধ আর গ্রিন টি খেয়ে আসেন, যার একুনে ফুড ভ্যালু ৩৫০ ক্যালরির মতো। দুপুরে দূতাবাসের পাশে যে কোনো খাবারের দোকান থেকে ১০০০ কিংবা ১১০০ ক্যালরির লাঞ্চ বক্স কিনে খাবেন। ডিনারে তিনি হিসাব করে (১৯০০- (৩৫০+১১০০)= ৪৫০ ক্যালরি সম্পন্ন সেট মেনু বেছে নেবেন এবং খাবেন। ডিনার কিংবা লাঞ্চে যদি কোনো আনুষ্ঠানিক দাওয়াতে তাকে যেতে হয় তাহলে তদানুযায়ী তিনি সমন্বয় করে নেবেন অপর বেলার খাবার যাতে সারা দিনে মোট পরিমাণ ১৯০০-১৯৫০ ক্যালরির মধ্যে সীমিত থাকে।

সারাজীবন তিনি এটা মেনে চলেছেন বলেই সে সময় পর্যন্ত মোট ৫৫ বছর চাকরি করার পরও পঁচাত্তর বয়সী শিরাই সান তখনো ছিলেন দিব্যি কর্মক্ষম। তাঁর চুলে পাক ধরেনি এবং আমার সঙ্গে সেই ১৯৯৭ সালে ৭০ বছর বয়সী শিরাই সানের বয়সে ২৫ বছর ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও মনে হতো তিনি আর আমি সমবয়সী। (শিরাই সান ৯৪ বছর বয়সে ২০২১ সালে টোকিওতে মারা যান।  তাঁর বিদেহী আত্মার চিরশান্তি কামনা করি) জাপানিদের গড় আয়ু বর্তমানে ৮২ বছর। তার আরেকটি অন্যতম কারণ আমার মতে তিনবেলা খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে সময়ানুবর্তিতায় তাঁদের অয়োময় দৃঢ়তা। সকাল ৭টায় ব্রেকফাস্ট, দুপুর ১২টা থেকে ১টার মধ্যে লাঞ্চ এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে ডিনার তারা করবেই। সম্রাটকে জাপানিরা খুব সম্মান করে। নির্দিষ্ট সময়ে খাদ্য গ্রহণকে তারা এতটা পবিত্র দায়িত্বজ্ঞান করে যে, ভাবখানা যেন ঠিক ওই সময় তাদের সম্রাটও খাবার বাক্স খুলেছেন। আমরা জোক করতাম সমুদ্র সীমান্তে দায়িত্ব পালনরত জাপানি পুলিশ যথাসময় লাঞ্চ করাকে এত গুরুত্ব দেয় যে, ঠিক ওই সময় বিদেশি ইমিগ্র্যান্টরা বেআইনিভাবে তাদের সামনে দিয়ে জাপানে ঢুকলেও তারা কোনো বাধা দেবে না।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান, জাপানে বাংলাদেশের সাবেক বাণিজ্য দূত

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর