শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৭, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩

মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধে আঞ্চলিক নিরাপত্তা হুমকিতে

ব্রি. জে. (অব.) হাসান মো. শামসুদ্দীন
অনলাইন ভার্সন
মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধে আঞ্চলিক নিরাপত্তা হুমকিতে

বিশ্ব এখন মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে সময় পার করছে। উন্নত বিশ্বে এর প্রভাব তেমনভাবে না পড়লেও এশিয়ার এই অঞ্চলের মানুষ তা ভালোভাবেই টের পাচ্ছে। ক্রমাগত মূল্যস্ফীতি, জ্বালানি সংকট, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট জনজীবনে প্রভাব ফেলছে। উন্নয়নের ছোঁয়া লাগা গ্লোবাল সাউথের এই অঞ্চলের দেশগুলো এর সুফল ভোগ করার আগেই বিপর্যয়ের ধাক্কা মোকাবিলা করছে। অশান্ত মিয়ানমারের সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি এখন প্রতিবেশী দেশ চীন, ভারত ও বাংলাদেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। ২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর মিয়ানমারের সামরিক জান্তা বর্তমানে চরম সংকটময় সময় পার করছে। ২০২৩-এর অক্টোবরের শেষভাগে জাতিগত সংখ্যালঘু তিনটি গোষ্ঠীর সশস্ত্র সংগঠন মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) একত্রে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স নামে জোট গঠন করে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত হামলা শুরু করে। এর পরপরই অক্টোবর মাস থেকে মিয়ানমারজুড়ে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের সঙ্গে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সংঘর্ষের তীব্রতা বেড়ে গেছে। বর্তমানে মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ এক নতুন মাত্রা লাভ করেছে এবং সেনা-বিদ্রোহীদের সংঘর্ষে পিছু হটতে শুরু করেছে জান্তা বাহিনী।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স ‘অপারেশন ১০২৭’ নামে তাদের এই অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তারা ২৭ অক্টোবর চীনের সঙ্গে সীমান্তবর্তী শান রাজ্যে হামলা চালিয়ে কয়েকটি শহর ও শতাধিক সামরিক চৌকি দখল করে। চীন সীমান্তের কাছে উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের একটি অংশে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স যৌথ অভিযান চালিয়ে চীন-মিয়ানমার সীমান্ত বাণিজ্যনগরী হিসেবে পরিচিত চিন শওয়ে হাও শহর দখল করে নেয়। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স চীনের দুটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য পথ বন্ধ করে দেয় এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত ক্রসিং দখল করে।

২০২১ সালে ক্ষমতা দখলের পর থেকে উত্তরাঞ্চলে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে ৫০ হাজারেরও বেশি বেসামরিক মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। মিয়ানমার-চীন সীমান্তের একটা বড় অংশ এখন বিদ্রোহীদের দখলে। মিয়ানমারে বিদ্রোহীরা শান প্রদেশে তাদের মূল ঘাঁটি গড়ে তুলেছে। সেখানে তারা একের পর এক সামরিক ঘাঁটি দখল করছে। মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কোণঠাসা হয়ে পড়েছে সেনাবাহিনী। বিমান হামলা চালিয়েও বিদ্রোহীদের অগ্রগতি ঠেকাতে পারছে না। চলমান সংঘর্ষে চীন সীমান্তবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকা বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে এসেছে। মিয়ানমার-চীন সংযোগ রক্ষাকারী সড়কও এখন বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স ‘অপারেশন ১০২৭’ শুরু করার পর এ পর্যন্ত মিয়ানমার সেনাবাহিনী তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা ৯টি শহরের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে।
বর্তমানে পশ্চিমের রাখাইন রাজ্য এবং চিন রাজ্যে নতুন করে আরও দুই জায়গায় যুদ্ধ শুরু হয়েছে। রাখাইনের রাথেডং, মংডু ও মিনবাইয়া শহরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের সদস্য এএ-এর যোদ্ধাদের সংঘর্ষ হয়েছে। এসব হামলায় জান্তা বাহিনী ও পুলিশ ৪০টি অবস্থান হারিয়েছে। নভেম্বরে ২০২২ থেকে চলমান অনানুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এএ রাখাইনের তিনটি জনপদের পাঁচটি স্থানে হামলা চালায়। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স ও সামরিক বাহিনীর সংঘর্ষে দেশটির ভৌগোলিক অখণ্ডতা ঝুঁকিতে পড়েছে। মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, বিদ্রোহ কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হলে মিয়ানমার ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। ভারতের সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের চিন রাজ্যে বিদ্রোহীরা দুটি সামরিক শিবিরে হামলা চালানোর পর মিয়ানমার সেনাবাহিনী ব্যাপক বিমান হামলা ও ভারী আর্টিলারি দিয়ে পাল্টা আক্রমণ চালায়। এর ফলে সীমান্তবর্তী এলাকার ৫ হাজারের বেশি মিয়ানমারের নাগরিক নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য মিয়ানমার থেকে ভারতের মিজোরামে ঢুকে পড়ে। মিয়ানমারের পরিস্থিতি খারাপ হলে এই বিশাল সীমান্ত এলাকা অশান্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কা রয়েছে। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমার সেনাবাহিনী অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর মিয়ানমার থেকে প্রায় ৩২ হাজার মানুষ মিজোরামে আশ্রয় নিয়েছে। অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মণিপুর ও মিজোরামের সঙ্গে মিয়ানমারের ১ হাজার ৬০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। ২০১৮ সালের মে মাসে, ভারত এবং মিয়ানমার সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত ‘ফ্রি মুভমেন্ট’ চুক্তি অনুযায়ী, মিয়ানমার থেকে প্রায় বিনা বাধায় মিয়ানমারের নাগরিকরা ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলোতে ঢুকতে পারত। মণিপুরে গোষ্ঠী হিংসা ছড়িয়ে পড়ার পর ভারত এই ‘ফ্রি মুভমেন্ট’ চুক্তি স্থগিত রাখে। মিয়ানমার সামরিক সরকার বিদ্রোহীদের দমন করতে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে ভারত সীমান্তের কাছে বিদ্রোহীদের ঘাঁটি লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায়। ভারতের একটি শরণার্থী শিবিরে মিয়ানমার থেকে আসা গোলার আঘাতে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে ও সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (সিএনএফ) ১২ নভেম্বর উত্তর চিন রাজ্যে ভারতের প্রধান বাণিজ্য রুটে অবস্থিত সীমান্তে রেহ খাও দাহ শহরটি দখল করে। এতে সীমান্ত বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে।

ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স থাই সীমান্তের পাশে পূর্ব কায়াহ রাজ্যের রাজধানীর কাছে সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াই করছে। ১৩ নভেম্বর, মন রাজ্যের কায়িকমায়াউ টাউনশিপে সংঘর্ষের পর ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স এখানকার পুলিশ স্টেশন ও সামরিক ফাঁড়ি দখল করে। সংঘর্ষস্থলের আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। ১২ নভেম্বর লাশিও জেলা জান্তা প্রশাসনের কার্যালয় কুনলং-এর পতন ঘটে। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স কর্তৃক দখল করা এই শহরটি ৭৫ বছর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে ছিল। মিয়ানমার-চীন সীমান্তের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য নগরী মুসের কাছে নামখাম শহরটিও তারা দখলে নিয়েছে। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স কিউগোক এবং উত্তর শান রাজ্যের কৌশলগত শহর সেনির প্রায় সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছে। মিয়ানমার-চীনের দুটি প্রধান বাণিজ্য রুট-লাশিও-মিউজ এবং লাশিও-চিন শওয়ে হাউ সেনিতে একত্রিত হয়েছে। ৩ নভেম্বর, পিডিএফসহ একটি প্রতিরোধ জোট সাগাইং অঞ্চলের কাওলিন শহর দখল করে। ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের আক্রমণে ৭ নভেম্বর সাগাইংয়ের তামু জেলার কাম্পাটের পতন ঘটে। মিয়ানমারের সামরিক শাসক সব সরকারি কর্মী এবং সামরিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জরুরি পরিস্থিতিতে কাজ করার জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে এবং প্রয়োজনে এ ধরনের ইউনিটকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নিরাপত্তার জন্য কাজ করতে হতে পারে বলে নির্দেশ দিয়েছে। চলমান সেনা বিদ্রোহী সংঘর্ষের জেরে মিয়ানমারে প্রায় ১ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ‘মিয়ানমারে সংঘাতের বিস্তারে’ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

মিয়ানমারের সংঘাতময় অঞ্চল আন্তদেশীয় যোগাযোগ ও বাণিজ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল। মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে। মিয়ানমারে সমস্যা যত বাড়তে থাকবে এ অঞ্চলের দেশগুলোর সামগ্রিক উন্নয়নে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। গ্লোবাল সাউথের অন্তর্গত দ্রুত উদীয়মান এই অঞ্চলের উন্নয়নে এ ধরনের সংঘাত নিরসন ও শান্তি প্রতিষ্ঠা জরুরি। এর ফলে প্রতিটি দেশের নিজস্ব উন্নয়নের পাশাপাশি আঞ্চলিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি বাড়বে এবং সার্বিকভাবে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নতুন আঙ্গিকে এ অঞ্চল নিজেকে উপস্থাপনে সক্ষম হবে। মিয়ানমার, দুটি আঞ্চলিক শক্তি চীন ও ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি, পুরো দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে নিবিড় সংযোগ ও উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। এ অঞ্চল ঐক্যবদ্ধভাবে যে কোনো সমস্যা মোকাবিলা করে উন্নয়ন ও সফলতা অর্জনে সক্ষম হবে। ক্ষুদ্র স্বার্থগুলো দূরে রেখে বৃহত্তর ঐক্য ও উৎকর্ষ অর্জনে এটা অপরিহার্য।

চলমান এই সংঘর্ষের মধ্যেও চীনের মধ্যস্থতায় পাইলট প্রকল্পের আওতায় ১ হাজার ১৭৬ জন রোহিঙ্গাকে রাখাইনে ফেরত পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। এর ধারাবাহিকতায় ৩১ অক্টোবর, ৩২ সদস্যের মিয়ানমার প্রতিনিধি দল রোহিঙ্গাদের সঙ্গে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের বিষয়ে মতবিনিময় করতে টেকনাফে আসে। প্রতিনিধি দলটি ১৮০ জন রোহিঙ্গার সঙ্গে আলোচনা করে। রোহিঙ্গা নেতারা জানান, রাখাইন রাজ্যে স্বাধীনভাবে বসবাসের নিরাপত্তা ও সুযোগ দেওয়া হলে তারা ফিরে যেতে রাজি, তবে রাখাইন রাজ্যের আশ্রয়শিবিরে থাকতে হলে তারা ফিরবে না। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে চীনের রাষ্ট্রদূত জানান, বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে কিছু রোহিঙ্গাকে পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে মিয়ানমারের রাখাইনে পাঠানোর মধ্য দিয়ে প্রত্যাবাসন শুরু করা হবে, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া, তবে কাজে অনেক অগ্রগতি হয়েছে বলে চীন মনে করে ও তারা এর সফলতার বিষয়ে আশাবাদী। চীনের উদ্দেশ্য হলো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কিছু রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো। ১৫ নভেম্বর, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানবাধিকার নিয়ে ওআইসি ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) উত্থাপিত প্রস্তাবটি জাতিসংঘে গৃহীত হয়। এ প্রস্তাবে ১১৪টি দেশ সমর্থন দিয়েছে। প্রস্তাবে বাংলাদেশ সরকারের উদারতা ও মানবিক সহায়তার ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন ত্বরান্বিত করতে আসিয়ানের পাঁচ দফা ঐকমত্যের দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রস্তাবে বলা হয়, সব সদস্য-দেশকে বাংলাদেশে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখতে হবে এবং বাংলাদেশের ওপর আসা চাপকে ভাগ করে নিতে হবে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের আগ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে পর্যাপ্ত অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ এবং আসিয়ানসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানানো হয়। যত দিন পর্যন্ত রোহিঙ্গা সংকটের পূর্ণাঙ্গ সমাধান না হবে ততদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের ও আন্তর্জাতিক সব মাধ্যমে এ সমস্যার অগ্রগতি ও উদ্যোগগুলো তুলে ধরে সমাধানের প্রচেষ্টা চালু রাখতে হবে। বিশ্ব সম্প্রদায় এ সমস্যার কথা যেন ভুলে না যায় তার জন্য বাংলাদেশকে নিরন্তন প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এশিয়ার দেশগুলোর সামগ্রিক উন্নয়নে এ অঞ্চলের জনগণকেই ভূমিকা রাখতে হবে, বাইরের কেউ এসে এখানকার উন্নয়ন নিশ্চিত করবে না। ইউরোপীয় দেশগুলোর উন্নয়নে এই বোধ প্রাধান্য পাওয়াতে তারা নিজেদের মধ্যকার যুগ যুগ ধরে চলার বিভেদ ও সংঘাত থামিয়ে উন্নত হয়েছে এবং বিশ্বে তারা জোরালো ভূমিকা রাখছে। এ অঞ্চলের নেতৃত্ব সমন্বিতভাবে উদ্যোগ নিলে অশান্ত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ সম্ভব, যা উন্নয়নের দুয়ার খুলে দেবে। উন্নত যোগাযোগ, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, বাণিজ্যবান্ধব নিয়মনীতি নিশ্চিত করা গেলে বিশ্ব পরিমণ্ডলে এ অঞ্চল নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।

লেখক : মিয়ানমার ও রোহিঙ্গাবিষয়ক গবেষক
 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা